শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১০, রবিবার, ২৫ জুলাই, ২০২১

প্রকৃতির বিচারটা কেউ এড়াতে পারে না

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
প্রকৃতির বিচারটা কেউ এড়াতে পারে না

প্রকৃতির বিচারটা কেউ এড়াতে পারে না। খুব কঠিন হয় সে বিচার। এতটা কঠিন যেটা কঠিনের ভিতরটাকে আরও আহত করে ক্ষতবিক্ষত করে। সেটা দেখার জন্য প্রতীক্ষা করতে হয়। অনেকটা প্রতীক্ষা। যেখানে সময় এসে প্রকৃতির সঙ্গে দাঁড়িয়ে যায়। সে সময়টা এতটাই কঠিন হয় যা কঠিনকে ভেঙে খণ্ডিত বিখণ্ডিত করে দেয়। প্রকৃতির বিচারটা খুব নীরবে, নিঃশব্দে হয়। সব মানুষ সে বিচারের ফলাফলটা বুঝতে পারে না। প্রকৃতি সেটা মানুষকে সঙ্গে সঙ্গে বলতে চায় না। 

প্রকৃতি মানুষকে আগে তৈরি করে, সময়কে চেনাতে চেনাতে মানুষকে একটা শূন্যতার জায়গায় টেনে নিয়ে যায়। তারপর সময় সেটা মানুষকে একসময় জানিয়ে দেয়। তখন হয়তো সেটা ইতিহাস। কিংবা একখণ্ড মমি। পাপের মুখোশটা মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমিত হয়, ধসে পড়ে জনপদের পরে জনপদ মানবিক মূল্যবোধ। পাপের পরিণতির আগে প্রকৃতি পাপীদের পরীক্ষা নেয়। সে পরীক্ষাটা মানুষের পরীক্ষার চেয়ে অনেক কঠিন হয়। সেটা জীবনের পরীক্ষা, যা তিলে তিলে পাপীদের আঘাত করে। অনুশোচনার কঠিন আগুনে দগ্ধ করে। প্রতিদিন তাদের পুড়িয়ে পুড়িয়ে তাদের বিশ্বাসঘাতকতার নগ্ন দেহটাকে তাদের সামনে ব্যবচ্ছেদ করে। এভাবে অনেক দিন ধরে প্রকৃতি তাদের অবিচারের বিচারটা করতে থাকে, যা একদিন চূড়ান্ত হয়। সেখানে মানুষের পৃথিবীর মতো আইন-আদালত থাকে না। পক্ষ-বিপক্ষ থাকে না। সেখানে ঠাঁই কংক্রিটের মতো শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে প্রকৃতি। ক্রমাগত বোবা কান্নাকে চেপে রাখা প্রকৃতি সরব হয়। প্রকৃতির অদৃশ্য মানসপটে ভেসে উঠে বিদীর্ণ মহাকাল।

সময়টা ৩৯৯ খ্রিষ্টপূর্ব। এথেন্সের আদালতে হাজির হলো সক্রেটিসকে। যুবকদের পথচ্যুত করা এবং প্রচলিত ধর্মের অবমাননার অভিযোগ আনা হলো তার বিরুদ্ধে। অথচ এই অভিযোগগুলো ছিল ভিত্তিহীন। একটা অনেক বড় মনের মানুষ ছিলেন তিনি অথচ নিজেকে মাছির সাথে তুলনা করতেন। নিজেকে ছোট করে ভাবতে শিখেছিলেন বলেই হয়তো এতো বড় মাপের মানুষ হয়েছেন। 

গ্রীক দর্শনের জন্মদাতা ছিলেন তিনি। সে দর্শন আর গ্রীক দর্শন থাকেনি বরং তা কালক্রমে বিশ্বজনীন দর্শনে পরিণত হয়েছে। তিনি জানতেন তিনি কোনো অপরাধ করেননি কিন্তু তাকে অপরাধী বানানো হয়েছে। কারণ একটাই ঈর্ষা, অহংকার, বিদ্বেষ। তিনি যে তার প্রতিভার শক্তিতে রাজাদের রাজাদেরও ছাড়িয়ে গেছেন। সম্রাটদের সম্রাটদেরও ছাড়িয়ে গেছেন। সৃজনশীল চিন্তার সাথে ক্ষমতা কি কখনো  পেরে উঠেছে। কখনোই পারেনি। ক্ষমতাধর মানুষরা ইতিহাসে টিকে থাকে না, সৃষ্টিশীল মানুষরাই টিকে থাকে। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। প্রকৃতির অমোঘ বিধান। 

আদালতে দাঁড়িয়ে অসঙ্কোচিত চিত্তে সক্রেটিস বললেন, "এথেন্সের মানুষ, আমি তোমাদের শ্রদ্ধা করি ও ভালোবাসি। কিন্তু তারচেয়ে বেশি দায়বদ্ধ ঈশ্বরের প্রতি। যতক্ষণ জীবন ও সামর্থ্য আছে, দর্শন চর্চা এবং শিক্ষাদান থেকে কেউ আমাকে থামাতে পারবে না। কখনো বদলাবো না আমার এই পথ। যদি বহুবার মৃত্যুবরণ করতে হয়, তবুও না।"  

বন্দি করা হলো সক্রেটিসকে। হেমলক পানে মৃত্যুদণ্ডের সাজার ঘোষণা এলো। মানুষের পৃথিবীর প্রহসনের বিচার ছিল সেটা। প্রকৃতি নীরবে কেঁদেছে, গুমরে গুমরে মরেছে। আছাড়ি বিছারি খেয়েছে। তারপরও কিছু বলেনি সে সময়। কারণ প্রকৃতি অপেক্ষা করে। অপেক্ষার পর অপেক্ষা করে। তারপর সবার অলক্ষ্যে একদিন ফুঁসে উঠে। প্রকৃতি তার মতো বিচার করে। কারাগার থেকে সক্রেটিস ইচ্ছা করলে পালতে পারতেন। তা তিনি করেননি। তাহলে যে মিথ্যে সত্য হয়ে যেত, সত্য মিথ্যে হয়ে যেত। কখনো কখনো সত্যের জন্য মরতে হয়। প্রকৃতির বিচারটা খুব অদ্ভুত এখানেই। যারা সেদিন সক্রেটিসকে অপরাধী বানিয়েছিল, সময়কে সাথে নিয়ে প্রকৃতি তাদের অপরাধী হিসেবে প্রমাণিত করেছে। প্রকৃতি সে অপরাধীদের আস্তাকুঁড়ে ছুড়ে ফেলেছে আর মৃত্যুঞ্জয়ী কিংবদন্তিতে পরিণত করেছে সক্রেটিসকে। ভাবা যায় কত বছর আগের ঘটনা। মানুষ ভাবে সময় যত ক্ষেপণ করা যাবে মানুষ তত বিষয়টিকে ভুলে যাবে। এটা মানুষের ভুল ধারণা। প্রকৃতি সব সময় জেগে থাকে। 

মার্কিন লেখক ও ঔপন্যাসিক মার্ক টোয়েন একটা কথা প্রায় বলতেন, ‘যদি তুমি রাস্তা থেকে কোনো ক্ষুধার্ত কুকুরকে বাড়িতে নিয়ে যাও এবং লালন-পালন করো, তবে কুকুরটি কখনো তোমাকে কামড়াবে না। এটাই হলো মানুষ ও কুকুরের মধ্যে পার্থক্য।’ 

মার্ক টোয়েন প্রকৃতিকে খুব গভীর জীবনবোধ থেকে দেখেছিলেন, যা তাকে প্রকৃতির মতো ভাবতে শিখিয়েছে। মানুষ তো আর মানুষ নেই। মানুষের এখন দেশের প্রতি মায়া নেই। মমতা, ভালোবাসা নেই। মানুষ এখন প্রকৃতির মতো করে পৃথিবীকে দেখে না। মানুষ পৃথিবীকে দেখে তার স্বার্থের মতো করে। আপনজনের টান মানুষকে কাঁদায় না। কারণ মানুষ যে প্রকৃতির কাছে উদারতার শিক্ষাটা নিতে পারে না। সেটা নেওয়ার মতো যে একটা বড় মন থাকতে হয়, সেটাও তো মানুষের নেই। না আছে মানুষের বিবেক, না আছে আবেগ। সব যেন ভেঙেচুরে ওলটপালট হয়ে গেছে। মানুষভাবে প্রকৃতি তারা ফাঁকি দিবে। প্রকৃতির সাথে লুকোচুরি খেলবে। কানামাছি খেলবে। অথচ মানুষ জানেনা প্রকৃতি লুকিয়ে লুকিয়ে সবকিছু দেখে। মানুষ যত না বড় খেলোয়াড় প্রকৃতি তার থেকে আরো অনেক বড় খেলোয়াড়। অথচ বোকা মানুষ নিজেদের চালাক ভাবে প্রকৃতিকে বোকা বানাতে চায়। 

আলবার্ট আইনস্টাইন বলেছেন, প্রকৃতির গভীরে তাকাও তাহলে তুমি সবকিছু আরও ভালাে করে বুঝতে পারবে। সে তাকানোটা বোধ হয় মানুষের আর কোনোদিন হয়ে উঠে না। মানুষ যদি প্রকৃতির গভীরে ঢুকতে পারতো তবে প্রকৃতি মানুষের ভিতর মনুষ্যত্বের রস ভরে দিতো। মানুষকে অদেখা পৃথিবীর সন্ধান দিতো। তখন মানুষ ছোট থেকে ছোট জীবনের স্পন্দনগুলো খোঁজ পেতো। সেই বোধটা হয়ে উঠতো পৃথিবীর বিখ্যাত শিল্পকর্মগুলোর মতো। মানুষ শিল্পী হতো, ছবি আঁকতো  কল্পনায় প্রকৃতির বুকে, যেখানে প্রকৃতি মানুষকে তার অদেখা জীবনকে দেখানোর জন্য অভূতপূর্ব শক্তি গড়ে দিতো। প্রকৃতি, প্রেম ও একাকিত্বের কবি মহাদেব সাহা প্রকৃতিকে উপলব্ধি করেছেন  জীবনের মর্মবাণী দিয়ে। যেমন তিনি বলেছেন, আমার জীবন আমি লিখে রেখে যাবো, স্বপ্নের খাতায়, সমুদ্র সৈকতে, অশ্রুজলে-ধোয়া প্রেমিকের জীবনপঞ্জিতে। প্রকৃতি মানুষকে কেবল তার যাপিত জীবনের সময়কে দেখায় না বরং মৃত্যুর পরের জীবনকেও দেখায়। যারা প্রকৃতির বিরুদ্ধে দাঁড়ায় তারা সে জীবনটাকে কখনো দেখতে পায় না।

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ‘আমি কী রকমভাবে বেঁচে আছি’ কবিতায় খুব গভীর বেদনাবোধ নিয়ে বলেছেন, ‘আমি মানুষের পায়ের কাছে কুকুর হয়ে বসে থাকি-তার ভেতরের কুকুরটা দেখব বলে।’ প্রকৃতি আমাদের মধ্যে এমন বোধশক্তি গড়ে তুলুক। প্রকৃতি এমন একটা শক্ত মাটির মতো মনের কাছে এসে দাঁড়াক। বদলে ফেলুক মানুষ। জাগিয়ে তুলুক মানবিক মূল্যবোধের শহর। যেখানে পাপ, পাপী, অপরাধ, অপরাধী সবটাই এক সমীকরণে এসে বলবে, ‘অশুভ চিন্তা হারিয়ে যাক, শুভ চিন্তা বেঁচে থাক।’ সব অপরাধ পাপ নয়, সব পাপ অপরাধ নয়। দর্শনটা যে কারো হতে পারে। তবে প্রকৃতির দর্শন আর সময়ের মনস্তত্ব দেখার গভীরতা মানুষের মধ্যে থাকতে হয় । প্রকৃতি সব জানে, সব দেখে, সব বুঝে। প্রকৃতি কখনো কাঁদে, কখনো হাসে, কখনো বেঁচে উঠে। কিন্তু কখনো মরে যায় না। সবকিছু ধ্বংস হয়ে যায়। প্রকৃতি সে ধ্বংস স্তুপের ভিতর থেকে আবার নতুন করে জেগে উঠে পৃথিবীকে চমকিত করে। যারা এটা বুঝে তারা টিকে যায় আর যারা বুঝেনা তারা হারিয়ে যায়।

উইলিয়াম শেক্সপিয়ার প্রায় বলতেন, প্রকৃতির একটা সূর আছে, অনেকেই তা শুনতে পায়। সেটা কান দিয়ে শোনা যায় না, সেটা জীবনের টুকরো টুকরো অন্ধকারের কারাবন্দি মনের উপর আলো ফেলে শুনতে হয়। জীবনকে সূর্যের তীব্র আলোয় পুড়িয়ে শুনতে হয়। কারণ তখন গিটার, দোতারা আর বেহালার সুর প্রকৃতির সুরের সাথে মিশে মানুষের দেহে প্রবেশ করে। আর রেখে যায় কিছু প্রশ্ন। যার কোনো উত্তর থাকে না। কারণ সব প্রশ্নের উত্তর থাকতে নেই।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সর্বশেষ খবর
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা
শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭
নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার
মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার

৩২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব
নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বায়ু ‍দূষণ রোধে জেলা প্রশাসনের অভিযানে জরিমানা
কুড়িগ্রামে বায়ু ‍দূষণ রোধে জেলা প্রশাসনের অভিযানে জরিমানা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার
ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার
এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের
সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা
বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা
আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ
চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পূর্তিতে হবে সমাবেশ ও মাথাল র‍্যালি করবে গণসংহতি আন্দোলন
এক দশক পূর্তিতে হবে সমাবেশ ও মাথাল র‍্যালি করবে গণসংহতি আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ, বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত দরিদ্রদের মাঝে বিনামূল্যে গাভী বিতরণ
শিবচরে হত দরিদ্রদের মাঝে বিনামূল্যে গাভী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়