শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

সুষ্ঠু অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন

মেজর আখতার (অব.)
অনলাইন ভার্সন
সুষ্ঠু অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন

নির্বাচন এখন একটি প্রহসনে রূপান্তরিত হয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে দু-একবার ছাড়া নির্বাচন কখনই বিতর্কমুক্ত ছিল না। প্রায় সব সরকার নির্বাচনকে নিজেদের প্রভাব বলয়ে রাখার চেষ্টা করেছে। এখনো নির্বাচনকে শাসক দল তাদের কবজায় রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছে এবং আগামীতেও যে নির্বাচনকে শাসক দলের বজ্র মুষ্টির মধ্যে রাখবে তাতে কারও বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।  তাই নির্বাচন এখন একপেশে হয়ে গেছে। বর্তমান অবস্থায় নির্বাচনের প্রতি জনগণের কোনো আস্থা নেই। জনগণ নির্বাচনকে এখন প্রহসন মনে করে ভোট কেন্দ্রে যেতে আগ্রহবোধ করে না।

এমনিতেই সুশীল সমাজ কখনই ভোট দিতে যায় না। কিন্তু নিজেদের শ্রেণিস্বার্থ ও বিদেশিদের মনোযোগ নিজেদের প্রতি আকর্ষণের জন্য নির্বাচন নিয়ে অনেক গালভরা বুলি আওড়ান। যার ফলে নির্বাচন সম্বন্ধে এক ধরনের ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয় এবং বিশ্ব জনমতে একটি ভুল চিত্র ফুটে ওঠে যা বিশ্বের নেতাদের নির্বাচন সম্বন্ধে একটি ভুল বার্তা পৌঁছায়। ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে এমনই ভুল বার্তাকে সবাই বিশ্বাস করেছে। দেশের প্রতিটি মানুষ জানেন ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর সংসদ নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। অথচ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৮ সালে নির্বাচন শেষ হওয়ার পরপরই সন্ধ্যা ৮টায় চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং সবাইকে হতভম্ব করে শেখ হাসিনাকে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য অভিনন্দন জানান। যদিও এর পেছনে চীনের কায়েমি স্বার্থ জড়িত ছিল। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, তারপর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দিত করেন। এ অভিনন্দন পাওয়ার হিড়িক দেখে জনগণ স্তম্ভিত হয়ে যায়। তবে জনগণের চোখে নির্বাচনের প্রক্রিয়া, ভোট গ্রহণ, গণনা, ফলাফল ঘোষণা ইত্যাকার ত্রুটি প্রকট হয়ে ওঠে।

বাংলাদেশের নির্বাচন প্রক্রিয়া ভীষণভাবে ত্রুটিপূর্ণ। সবার ধারণা নির্বাচন কমিশন বা প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচন করায়। কিন্তু নির্বাচনের মাঠে নির্বাচন কমিশনের কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা সম্পূর্ণভাবে সরকারের ইচ্ছার ওপর নির্ভরশীল। সরকারের পরিকল্পনা ও নির্দেশ মোতাবেক নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে, তারপর আর নির্বাচন কমিশনের কাছে নির্বাচনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না। বর্তমান নির্বাচনী নিম্নলিখিত খেলোয়াড়দের কাছে চলে যায়।

১। রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ সরকারের পরোক্ষ নিয়ন্ত্রণাধীন। সাধারণত ডিসি ও ইউএনওদের রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়। বর্তমান প্রশাসনিক ব্যবস্থায় ডিসি ও ইউএনও সরকারের বশংবদ। তাই সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হলে প্রশাসনের বাইরে থেকে তাদের নিয়োগ দেওয়ার বিধি তৈরি করে নির্বাচনী আইন সংশোধন করতে হবে।

২। এর পরের ধাপ হলো- প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার নিয়োগ। সাধারণত শিক্ষক ও সরকারি ব্যাংকের অফিসারদের এ দায়িত্বে নিয়োগ দিয়ে থাকে। এই বেচারারা সমাজের সবচেয়ে নিরীহ মানুষ, তার ওপরে সরকারি বেতনে তাদের পেট ও পরিবার চলে। ফলে তাদের পক্ষে সাহস নিয়ে সত্যের পক্ষে অবস্থান নেওয়া অসম্ভব হয়ে পড়ে। নির্বাচনী কেন্দ্রে গিয়ে নীরব সাক্ষী গোপাল হওয়া ছাড়া তাদের কিছুই করার থাকে না। কিন্তু নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার। তাদের ছাড়া কোনো নির্বাচন কোনো দিন বৈধ হতে পারে না। কারণ তারা যদি অবৈধ ভোট এবং ভোটার ছাড়া কাউকে ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করতে না দেন বা কাউকে জোর করে বা অবৈধভাবে সিল মারা ভোট তাদের হেফাজতে রাখা বাক্সে ঢুকাতে না দেন তাহলে অবৈধ নির্বাচনের কোনো সুযোগ থাকবে না। কিন্তু চরম বাস্তবতা হলো যাদের মধ্যে থেকে প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয় তাদের অবস্থানগত কারণেই কখনই প্রকৃত সত্যের পক্ষে দাঁড়ানো সম্ভব হবে না। সরকারের অনুগত প্রশাসনের কর্মকর্তারা যে সত্য নির্ধারণ করে দেবেন সে সত্যকেই দুর্বল শ্রেণির ও চরিত্রের প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসাররা তুলে ধরবেন এবং মিথ্যা প্রতিবেদন দিয়ে বানানো ফলাফল প্রতিষ্ঠিত করবেন। তাই সুষ্ঠু নির্বাচনের সবচেয়ে বড় শর্ত হলো- শক্তিশালী, সাহসী, ব্যক্তিত্বপূর্ণ ও সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থেকে প্রিসাইডিং এবং পোলিং অফিসার নিয়োগের শর্তযুক্ত বিধি দিয়ে নির্বাচনী আইন সংশোধন করা। প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসারদের দায়িত্ব সুনির্দিষ্ট করে এর কোনো একটি পালনের ব্যর্থতার জন্য শাস্তিমূলক বিধান রেখে নির্বাচনী আইন সংশোধন করা দরকার।

৩। প্রত্যেক প্রার্থীর নির্বাচনী এজেন্ট নিয়োগ ও তার উপস্থিতি নিশ্চিত করা প্রয়োজন আর না হলে এজেন্ট নিয়োগের ব্যবস্থা রহিত করা দরকার। নির্বাচনের সমস্যা সৃষ্টি হয় এজেন্টদের দায়িত্ব পালনের সমস্যা নিয়ে। কারণ সরকারি দলের প্রার্থীরা সরকারের ও পুলিশের সরাসরি মদদে বিরোধী প্রার্থীর এজেন্টকে ভোট কেন্দ্রে থাকতে দেন না এবং থানার পুলিশ দিয়ে এজেন্টদের হয়রানি করা হয়। একদিকে ক্ষমতাসীন দলের বিপক্ষের প্রার্থীর এজেন্টদের ভোট কেন্দ্র থেকে জোর করে বের করে দেন, আবার দিনের শেষে প্রপাগান্ডা করে যে বিরোধী প্রার্থী এজেন্টই দিতে পারেননি। জনগণ নিজেরাই ভোট দিতে পারে। তাছাড়া এখন প্রতিটি ভোটারের জাতীয় পরিচয়পত্র আছে। কাজেই একজন আরেকজনের ভোট দেওয়ার সুযোগ নেই যদি না প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার সেই সুযোগ কাউকে না দেন। কাজেই ভোট কেন্দ্রে প্রার্থীর এজেন্ট থাকার কোনো প্রয়োজন এখন আর নেই। সবচেয়ে বড় কথা হলো, এ এজেন্টরাই নির্বাচনের সব গ-গোলের মূল। এজেন্টরাই ভোট কেন্দ্রের ভিতর গ-গোল সৃষ্টি করেন। তাই নির্বাচনী আইন সংশোধন করে এজেন্ট নিয়োগের বিধান বিলুপ্ত করে দিতে হবে।

৪। নির্বাচনে সবচেয়ে ক্ষমতাশালী নিয়ন্ত্রক হলো থানার ওসি ও জেলার এসপি। তারা যেদিকে থাকবেন তাদের জন্য সবকিছু বৈধ ও আইনসম্মত হবে। তাদের সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়ার ক্ষমতা কারোর নেই। নির্বাচনের সময় ওসি-এসপিরা ভগবান হয়ে যায়। তাদের নির্দেশ-আদেশ ছাড়া গাছের পাতাও নড়তে পারে না। নির্বাচনের সময় তারা টাকার জন্য বাক্স খুলে বসেন। সরকারি দলের প্রার্থীরও নগদ দক্ষিণা না দিলে এলাকায় থাকতে পারেন না। সরকারি দলের লোককেও টাকা-পয়সা না দিলে পুলিশ তাদের জঙ্গি বানিয়ে জেলে ঢুকিয়ে দিতে পারে। তাই যে কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু হতে হলে অবশ্যই ওসি ও এসপিসহ থানা পুলিশকে নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে বাইরে রাখতে হবে এবং প্রয়োজনে ওসি ও এসপির কার্যক্রম নির্বাচনকালীন ১৪ দিন স্থগিত রাখতে হবে অথবা নির্বাচন সংক্রান্ত সব কাজ ওসি, এসপি ও থানা পুলিশের আওতার বাইরে রাখতে হবে এবং রিটার্নিং বা সহকারী রিটার্নিং অফিসারের লিখিত অনুমতি ছাড়া নির্বাচনকালীন তথা নির্বাচনের দিনসহ পূর্বেকার ২১ দিন কারও বিরুদ্ধে কোনো মামলা গ্রহণ, তদন্ত বা কাউকে গ্রেফতার করতে পারবে না। নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা ও আদালত সম্পর্কিত কার্যক্রমের বিকল্প চিন্তা করতে হবে। আর না হলে ওসি, এসপি ও থানা পুলিশকে নির্বাচনকালীন সম্পূর্ণভাবে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারের অধীনস্থ হিসেবে নিয়োগ করতে হবে এবং তাদের কোনো ধরনের গাফিলতি বা অমান্য গুরুতর অপরাধ হিসেবে গণ্য হতে হবে এবং পদ থেকে তাদের তাৎক্ষণিক সরিয়ে চাকরি থেকে অবিলম্বে বরখাস্ত করতে হবে যাতে অমান্য করার সাহস না পান।

৫। নির্বাচন অনুষ্ঠানের সব দায়দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে কিন্তু প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ নির্বাচন কমিশন গঠন ও নিয়োগ অত্যন্ত ত্রুটিপূর্ণ। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল নির্বাচনের অন্যতম খেলোয়াড় দল। অথচ নির্বাচন গঠন ও নিয়োগ সম্পূর্ণ সরকারের একক নিয়ন্ত্রণাধীন। ফলে নির্বাচন কমিশন গঠন ও নিয়োগের সঙ্গে সঙ্গে বিতর্ক শুরু হয়ে যায়। ফলে বিতর্কিত নির্বাচনী কমিশন যাই করুক তা কোনো না কোনো পক্ষের বিপক্ষে যায় এবং তখনই বিতর্ক শুরু করে দেয়। তাই নির্বাচন কমিশনে স্বচ্ছতা আনা অতি জরুরি। যদিও ক্ষমতায় থাকাকালীন এ ব্যাপারে ইতিবাচক কোনো পদক্ষেপ আমরাও নিইনি। ক্ষমতার দম্ভ ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করে না। আপস তথা পারস্পরিক সমঝোতায় সবার অংশগ্রহণমূলক মানসিকতা ও অন্যকেও মান্যতা বা শ্রদ্ধা করার মাধ্যমে মহৎ হয়ে সম্মান ও সম্পদ নিয়ে টিকে থাকার অনেক বেশি নিশ্চয়তা তৈরি করে। কিন্তু একক চিন্তা ও মানসিকতা শেষ পর্যন্ত পতনই নিশ্চিত করে যার ভূরি ভূরি প্রমাণ পৃথিবীতে রয়েছে। তাই সরকারের শুভ বুদ্ধির লক্ষণ হবে যদি আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে বিএনপির সঙ্গে পারস্পরিক আলোচনা ও সমঝোতা সৃষ্টি করার কার্যক্রম শুরু করতে পারে। অনেক রক্তাক্ত, কষ্টদায়ক, অপমানকর অভিজ্ঞতা উভয় পক্ষেরই রয়েছে। তারপরেও বৃহৎ জনগণ এ দুটি দলের পেছনেই কাতারবন্দী। দেশে মূলত দুটি পক্ষ আছে। একটিকে বলা যেতে পারে আওয়ামী লীগের পক্ষ এবং অন্যটি আওয়ামী লীগের বিপক্ষ। প্রথমটির পক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর বিপক্ষে বেগম খালেদা জিয়া। এ দুই নেত্রীর মিলনে দেশে শান্তি ও সমৃদ্ধির সুবাতাস বইবে আর সংঘাতে জনগণের সর্বনাশ বয়ে আনবে।

৬। সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর অন্যতম দাবি- নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন। কিন্তু সরকার সেই পথে এক কদম হাঁটতেও রাজি নয়। সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মানতে রাজি করানোর মতো জনসমর্থন সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর থাকলেও তা প্রয়োগ করার মতো নেতৃত্ব তাদের নেই। কাজেই আগামী নির্বাচনও যে এ সরকারের অধীনে হতে যাচ্ছে তা প্রায় নিশ্চিত। যেহেতু বর্তমান সরকারের সামনে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। তাই আগামী সংসদ নির্বাচন কীভাবে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হয় তার চেষ্টা করা বর্তমান শাসকগোষ্ঠী তথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য নৈতিকভাবে অতি জরুরি।

বারবার একই কৌশলে পার পাওয়া যায় না। সরকার যদি আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হওয়ার নিশ্চয়তা বিএনপিকে দিতে না পারে তাহলে বিএনপি যে নির্বাচনে যাবে না তা প্রায় শতভাগ নিশ্চিত করে বলা যায়। বিদেশিদের চাপে ও ষড়যন্ত্রে বিএনপি ২০০৮ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে গিয়ে ফলাফল গিলেছিল কিন্তু আগামী নির্বাচন সরকারের পাতানো খেলায় বিএনপি থাকবে না তা প্রায় নিশ্চিত। যদিও সরকার বিএনপিকে দ্বিখন্ডিত করে সরকারের অনুগত বিএনপিকে নিয়ে নির্বাচনে যেতে পারে কিন্তু তাতে নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য যে হবে না তার আগাম গ্যারান্টি দেওয়া যায়। কাজেই আগামী নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করতে হলে বিএনপিকে নিয়েই নির্বাচনে যাওয়া সরকারের বুদ্ধিমানের কাজ হবে।  বিএনপি আগামী নির্বাচনের আগ পর্যন্ত সরকার পতনের সর্বাত্মক চেষ্টা করে নিজেদের শক্তি ও জনবল ক্ষয় করবে তা বিএনপি নেতারাও জানেন। তবে আগামী নির্বাচন যদি সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য না হয় এবং বিএনপি যদি নিশ্চিহ্নও হয়ে যায় তাহলেও নির্বাচন-উত্তর পরিবেশ কারও জন্যই সুখকর হবে না তা ধারণা করা যায়। এর ফলে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হতে পারে, যেটা জনগণের কাম্য নয়।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য, কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী ও পাকুন্দিয়া)।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আট বিষয়ে একমত রাজনৈতিক দলগুলো
আট বিষয়ে একমত রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ, নতুন দাবির হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ, নতুন দাবির হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদ মুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদ মুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
লন্ডন বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

চটগ্রাম ও বগুড়ায় আলোচনা সভা
চটগ্রাম ও বগুড়ায় আলোচনা সভা

নগর জীবন

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়

সম্পাদকীয়