শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০১, রবিবার, ২৬ জুন, ২০২২ আপডেট:

আওয়ামী লীগের মেনিফেস্টোতে ইতিহাস বিকৃতি দুঃখজনক

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগের মেনিফেস্টোতে ইতিহাস বিকৃতি দুঃখজনক

স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর থেকে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের চরম ও নির্লজ্জ বিকৃতির ঘটেছে। আওয়ামী লীগের এ অভিযোগ শতভাগ সত্য। কিন্তু দুঃখজনক হলেও আরেক সত্য যে, সেই আওয়ামী লীগের ইতিহাসেই বিকৃতি ঘটেছে। বিকৃত করা হয়েছে আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সংশোধিত মেনিফেস্টো। দল প্রতিষ্ঠায় বিশেষ করে উদ্যোক্তাকারী নেতৃবর্গ এবং তাঁদের নেতৃত্বের ক্ষেত্রে বর্ণিত ব্যাখ্যা চরম বিকৃতিসুলভ। 

আওয়ামী লীগ মুক্তির সংগ্রামে একটি নিয়মাতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে গৌরববর্ধন করলেও পরিতাপের বিষয় যে, তার ঘোষণাপত্রে ব্যবহৃত শব্দগুচ্ছ একেবারেই বৈপ্লবিক। যেন লেলিলবাদ, মার্কসবাদী কিংবা মাওবাদ দলটির আদর্শ এবং তা প্রতিষ্ঠার সংকল্পে বিভোর। কারণ উদঘাটন করতে গিয়ে প্রমাণিত এক সত্য উঁকি দিচ্ছে যে, আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রটির আমূল পরিবর্তন ঘটেছে চীনপন্থী মওলানা ভাসানীর ন্যাপনেতাদের নেতৃত্বে। অধ্যাপক আবু সাইয়িদের পর আসাদুজ্জামান নূর ও নূহ্ উল আলম লেলিন প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদকের দায়িত্ব পালনকালে এই সময়ে ঘোষণাপত্রের ভাষাব্যবহারে দেয়া হয় বৈপ্লবিক রূপ এবং নেতৃত্বের বর্ণনায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নাম ও অবস্থান মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর নীচে নামিয়ে আনা হয়েছে। 

সর্বশেষ আওয়ামী লীগের সাড়াজাগানো কাউন্সিলের সভামঞ্চ ও ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে রঙবেরঙে সজ্জিত তোরণচিত্রে সোহরাওয়ার্দীর প্রতিকৃতির আগে শোভা পেয়েছে ভাসানীর প্রতিকৃতি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীতে এবং বহু ভাষণেও দলের প্রতিষ্ঠাতা সোহরাওয়ার্দী। আর প্রথম সাধারণ সম্পাদক শামসুল হকের কথা যেন না পেরে উল্লেখ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক ওসমানীর নামও নেই। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে মওলানা ভাসানীও তাঁর নেতা হিসাবে মেনে নিয়েছিলেন। তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন অল পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সভাপতি। ভাসানী ছিলেন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ শাখার সভাপতি। পশ্চিম পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামেও একটি প্রাদেশিক শাখা ছিল। এসবের কিছুই উল্লেখ নেই আওয়ামী লীগের মেনিফেস্টোতে।

১৯৫৪ সালের নির্বাচনের আগেই যুক্তফ্রন্টের নেতা নির্বাচন করা হয়। ঐতিহাসিক বিজয়ের পর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী যুক্তফ্রন্টের পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের নেতা হন শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক। আওয়ামী লীগ ১৪৩টি আসন পেলেও সোহরাওয়ার্দী-ভাসানী মাত্র ৪৮টি আসন লাভকারী কৃষক শ্রমিক পার্টির নেতা শেরে বাংলাকে পূর্ববাংলার মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে স্বাগত জানান। শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনের আগেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন যে, বিজয়ী হলে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের নেতা তথা পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বা বিরোধী দলের নেতা হবেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। কিন্তু যুক্তফ্রন্ট ভেঙে যায়। কৃষক শ্রমিক পার্টি নয়, পশ্চিম পাকিস্তানের রিপাবলিকান পার্টির সঙ্গে আওয়ামী লীগকে কোয়ালিশন সরকার গঠন করতে হয়। সোহরাওয়ার্দী প্রধানমন্ত্রী হিসাবে ১৩ মাস পাকিস্তান শাসন করেন। শেরে বাংলার দলের সমর্থন ছাড়াই পূর্ববাংলায় আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে একই সময়। আতাউর রহমান খান মুখ্যমন্ত্রী হন। কিন্তু অচিরেই উভয় সরকারের পতন ঘটে সামরিক শাসনের যাঁতাকলে। এর আগে যুক্তফ্রন্টের ভাঙন এমন সংঘাতে রূপ নেয় যে, প্রাদেশিক পরিষদের অধিবেশন চলাকালেই স্পিকার শাহেদ আলী হত্যার শিকার হন। সোহরাওয়ার্দীর প্রধানমন্ত্রীত্বে আওয়ামী লীগ প্রায় দেড় বছর সারা পাকিস্তান শাসন করে। এটা অবশ্যই আওয়ামী লীগের গৌরবময় অধ্যায়। ঘোষণাপত্রে এ কথা উল্লেখ থাকতে পারতো। সোহরাওয়ার্দী মন্ত্রিসভায়  দুই প্রদেশের বাঘা বাঘা সব মন্ত্রীদের নাম প্রজন্ম জানার সুযোগ পেত। পাশাপাশি বর্ণিত হতে পারতো পাকিস্তানের অধ্যায়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ সরকারের পাশাপাশি পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ সরকারের সাফল্য গাঁথাও।

২০০২ সালের কাউন্সিল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রে পাকিস্তান শাসনের কথা উল্লেখ না থাকলেও যতটুকু ছিল তা অবিকৃতই ছিলো। কিন্তু তা কেটেছেঁটে বামপন্থী দুই নেতা আসাদুজ্জামান নূর ও নূহ্ উল আলম লেলিন এমন অবস্থায় রূপ দিয়েছেন, যা কেবল বিকৃতিতে ভরপুর। সাবেক ছাত্রইউনিয়ন নেতা অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর গত মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকারের সংস্কৃতিমন্ত্রী ছিলেন। অপর ছাত্রইউনিয়ন নেতা লেলিন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামে ঠাঁই পেলেও পরের কাউন্সিলেই বাদ পড়েছেন।

স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রে এ  দেখার কেউ আছে বলে মনে হয় না। দলটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্যরা একেক করে সবাই চলে গেছেন পরলোকে। আওয়ামী লীগের ইতিহাস লেখার অদম্য ইচ্ছা থেকে দুই যুগ গবেষণার পর একটা ইতিকথা লেখার ধৃষ্টতা পোষণ করছি। যা ইতিহাস বিকৃতিরোধে কিছুটা হলেও প্রভাব রাখবে, ইতিহাসের দুঃখ ঘুচবে।

প্রথম ঘোষণাপত্র 

আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রথম ঘোষণাপত্রে হয়েছিল, ইসলামের দৃষ্টিতে আল্লাহ্ কেবল মুসলমানের নয়, জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সমগ্র মানবের। মানবতার চূড়ান্ত মুক্তিসংগ্রাম যাতে বিলম্বিত না হয়, সেজন্য জনতাকে তাহাদের সমস্ত ব্যক্তিগত এবং দলগত বিভেদ বিসর্জন দিয়া এককাতারে সমবেত হইতেই মুসলিম লীগ কর্মীসম্মেলন আবেদন জানাইতেছে।

১৯৪৯ সালের ২৩ ও ২৪ জুন ঢাকার স্বামীবাগস্থ বিখ্যাত রোজগার্ডেনে অনুষ্ঠিত মুসলিম লীগ কর্মীসম্মেলন থেকে “আওয়ামী মুসলিম লীগ” নামে একটি দল গঠনের ঘোষণা দিয়ে এই আহবান জানানো হয়। উপস্থিত তিন শতাধিক কর্মীসমর্থক অকুণ্ঠ সমর্থন ব্যক্ত করে নতুন দল গঠনের সিদ্ধান্তকে করতালির মাধ্যমে স্বাগত জানায়। সারা পাকিস্তানভিত্তিক একটি কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক কাঠামো গঠনের আগাম চিন্তা-ভাবনার অংশ হিসাবে প্রথমে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ এবং ১৯৫০ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী লীগ গঠন করা হয়। সোহরাওয়ার্দী সভাপতি ও অবাঙালি মাহমুদুল হক ওসমানী সাধারণ সম্পাদক হন। পশ্চিম পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামে সংগঠন ছিলো। ১৯৪৯ সালের ৯ জুন ঢাকায় এসে তাঁর বেশ কিছু ভক্তানুসারীসহ দেশবিভাগপূর্ব আসাম প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সভাপতি মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর সঙ্গে শলাপরামর্শ করেন। চারদিনের মাথায় ভাসানীকে আহবায়ক ও ইয়ার মোহাম্মদ খানকে সদস্য সচিব করে মুসলিম লীগ কর্মী সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয়। এরপর রোজগার্ডেন থেকে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক আওয়ামী মুসলিম লীগের নাম প্রচারিত হবার পর সভাপতি হিসাবে মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর নাম ঘোষণা করেন আতাউর রহমান খান। মওলানা ভাসানীর সহ-সভাপতি পদে আতাউর রহমান খান, সাখাওয়াত হোসেন, আলী আহম্মদ খান, আলী আমজাদ খান, আব্দুস সালাম খান, সাধারণ সম্পাদক পদে শামসুল হক ও যুগ্ম সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান, খন্দকার মোশতাক আহমেদ, সহ-যুগ্ম সম্পাদক পদে একে রফিকুল হোসেন এবং কোষাধ্যক্ষ পদে ইয়ার মোহাম্মদ খানের নাম ঘোষণা করেন। এরপর শামসুল হক জানান, সভাপতি মহোদয় ৪০ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির বাদবাকি পদে মনোনীত করে তা ঘোষণা করবেন।

আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্য শুধুমাত্র সদস্যদের একটি তালিকা চূড়ান্তকরণ হলেও তা আলোর মুখ দেখেনি। এমনকি অফিস পরিচালনার জন্য একটি দফতর সম্পাদকের পদও তৈরি করা সম্ভব হয়নি। মওলানা ভাসানী ও শামসুল হকের আগেই শেখ মুজিব ১৯৫০ সালের ১ জানুয়ারি কারামুক্ত হয়ে ৯০ নম্বর নবাবপুরস্থ বাড়ির একটি কক্ষে দু’টো চেয়ার, দু’টো টুল ও একটি টেবিল নিয়ে অফিস খুলে বসেন। তখনও শেখ মুজিব ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক। 

পরে মোহাম্মদউল্লাহ নামের এক তরুণ উকিল স্বেচ্ছায় কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করলে তাকে দপ্তরের কাজে বসিয়ে দেন শেখ মুজিব। ১৯৫৩ সালের প্রথম কাউন্সিলে শেখ মুজিব সাধারণ সম্পাদক হন। তখন মোহাম্মদউল্লাহকে করা হয় দপ্তর সম্পাদক। ১৯৭২ সাল পর্যন্ত মোহাম্মদউল্লাহ এই পদে ছিলেন। পরে স্পিকার, রাষ্ট্রপতি করা হলেও শেখ মুজিব হত্যার পর খুনী মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি এবং বিএনপিতে যোগ দিয়ে বিচারপতি সাত্তারেরও দু’দিনের জন্য উপরাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। প্রতিষ্ঠাতা সহসভাপতি সাখাওয়াত হোসেন, আলী আমজাদ খান ও সহ যুগ্মসম্পাদক একে রফিকুল হোসেন ১৯৪৯ সালের ১১ অক্টোবর কর্মসূচিপালন কালে ভাসানী ও শামসুল হক গ্রেফতার হবার পর আতঙ্কিত হয়ে পত্রিকায় বিবৃতি দিয়ে আওয়ামী মুসলিম লীগের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন। শেখ মুজিবের গ্রেফতারের পর অন্যতম যুগ্ম সম্পাদক খন্দকার মোশতাক দলের থেকে দূরে সরে যান। ফলে ১৯৫৩ সালের প্রথম কাউন্সিলেই কমিটি থেকে বাদ পড়েন তিনি। ১৯৫৪ সালের মনোনয়ন না পেয়ে মোশতাক স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে দাউদকান্দি থেকে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে শেরে বাংলার যুক্তফ্রন্টে থাকার কারণে বা শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে বহিষ্কার হন মোশতাক। ১৯৫৫ সালে "মুসলিম" শব্দ রদ হলে আরেক বহিষ্কৃত সহসভাপতি আব্দুস সালাম খানের সঙ্গে এক হয়ে মোশতাক আওয়ামী মুসলিম লীগ নামেই একটি দল টিকিয়ে রাখার ব্যর্থ চেষ্টা করেন।
 
যুগ্ম সম্পাদকের পদ বিলুপ্ত

আওয়ামী লীগের প্রথম কাউন্সিলেই যুগ্ম সম্পাদকের পদ বিলুপ্ত করা হয়। বঙ্গবন্ধু হত্যাত্তোর এই পদ পুনরায় সৃষ্টি করা হয়। ১৯৫৩ সালের কাউন্সিলে সাংগঠনিক সম্পাদক, প্রচার সম্পাদক ও শ্রম সম্পাদক এবং সাংস্কৃতিক সম্পাদকের পদ সৃষ্টি করা হয়। পদগুলোতে যথাক্রমে নির্বাচিত হন কোরবান আলী, আব্দুর রহমান, আব্দুস সামাদ আজাদ ও তাজউদ্দীন আহমেদ। ১৯৬৬ সালে শেখ মুজিব দলের সভাপতি হলে এই তাজউদ্দীন আহমেদই সাধারণ সম্পাদক হন। সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ে বাহাত্তরের সংবিধান পুনঃপ্রতিষ্ঠা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্রে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাসও প্রজন্ম জানতে পারছে। বিশ্বে উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। এখন আওয়ামী লীগের মেনিফেস্টোও বিকৃতির হাত থেকে রক্ষা করা না হলে প্রজন্ম বিভ্রান্ত হবে। কেননা বাঙালি মুক্তিসংগ্রামের তথা মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ইতিহাসই আওয়ামী লীগের ইতিহাস। 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে