শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০১, রবিবার, ২৬ জুন, ২০২২ আপডেট:

আওয়ামী লীগের মেনিফেস্টোতে ইতিহাস বিকৃতি দুঃখজনক

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগের মেনিফেস্টোতে ইতিহাস বিকৃতি দুঃখজনক

স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর থেকে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের চরম ও নির্লজ্জ বিকৃতির ঘটেছে। আওয়ামী লীগের এ অভিযোগ শতভাগ সত্য। কিন্তু দুঃখজনক হলেও আরেক সত্য যে, সেই আওয়ামী লীগের ইতিহাসেই বিকৃতি ঘটেছে। বিকৃত করা হয়েছে আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সংশোধিত মেনিফেস্টো। দল প্রতিষ্ঠায় বিশেষ করে উদ্যোক্তাকারী নেতৃবর্গ এবং তাঁদের নেতৃত্বের ক্ষেত্রে বর্ণিত ব্যাখ্যা চরম বিকৃতিসুলভ। 

আওয়ামী লীগ মুক্তির সংগ্রামে একটি নিয়মাতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে গৌরববর্ধন করলেও পরিতাপের বিষয় যে, তার ঘোষণাপত্রে ব্যবহৃত শব্দগুচ্ছ একেবারেই বৈপ্লবিক। যেন লেলিলবাদ, মার্কসবাদী কিংবা মাওবাদ দলটির আদর্শ এবং তা প্রতিষ্ঠার সংকল্পে বিভোর। কারণ উদঘাটন করতে গিয়ে প্রমাণিত এক সত্য উঁকি দিচ্ছে যে, আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রটির আমূল পরিবর্তন ঘটেছে চীনপন্থী মওলানা ভাসানীর ন্যাপনেতাদের নেতৃত্বে। অধ্যাপক আবু সাইয়িদের পর আসাদুজ্জামান নূর ও নূহ্ উল আলম লেলিন প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদকের দায়িত্ব পালনকালে এই সময়ে ঘোষণাপত্রের ভাষাব্যবহারে দেয়া হয় বৈপ্লবিক রূপ এবং নেতৃত্বের বর্ণনায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নাম ও অবস্থান মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর নীচে নামিয়ে আনা হয়েছে। 

সর্বশেষ আওয়ামী লীগের সাড়াজাগানো কাউন্সিলের সভামঞ্চ ও ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে রঙবেরঙে সজ্জিত তোরণচিত্রে সোহরাওয়ার্দীর প্রতিকৃতির আগে শোভা পেয়েছে ভাসানীর প্রতিকৃতি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীতে এবং বহু ভাষণেও দলের প্রতিষ্ঠাতা সোহরাওয়ার্দী। আর প্রথম সাধারণ সম্পাদক শামসুল হকের কথা যেন না পেরে উল্লেখ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক ওসমানীর নামও নেই। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে মওলানা ভাসানীও তাঁর নেতা হিসাবে মেনে নিয়েছিলেন। তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন অল পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সভাপতি। ভাসানী ছিলেন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ শাখার সভাপতি। পশ্চিম পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামেও একটি প্রাদেশিক শাখা ছিল। এসবের কিছুই উল্লেখ নেই আওয়ামী লীগের মেনিফেস্টোতে।

১৯৫৪ সালের নির্বাচনের আগেই যুক্তফ্রন্টের নেতা নির্বাচন করা হয়। ঐতিহাসিক বিজয়ের পর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী যুক্তফ্রন্টের পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের নেতা হন শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক। আওয়ামী লীগ ১৪৩টি আসন পেলেও সোহরাওয়ার্দী-ভাসানী মাত্র ৪৮টি আসন লাভকারী কৃষক শ্রমিক পার্টির নেতা শেরে বাংলাকে পূর্ববাংলার মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে স্বাগত জানান। শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনের আগেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন যে, বিজয়ী হলে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের নেতা তথা পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বা বিরোধী দলের নেতা হবেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। কিন্তু যুক্তফ্রন্ট ভেঙে যায়। কৃষক শ্রমিক পার্টি নয়, পশ্চিম পাকিস্তানের রিপাবলিকান পার্টির সঙ্গে আওয়ামী লীগকে কোয়ালিশন সরকার গঠন করতে হয়। সোহরাওয়ার্দী প্রধানমন্ত্রী হিসাবে ১৩ মাস পাকিস্তান শাসন করেন। শেরে বাংলার দলের সমর্থন ছাড়াই পূর্ববাংলায় আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে একই সময়। আতাউর রহমান খান মুখ্যমন্ত্রী হন। কিন্তু অচিরেই উভয় সরকারের পতন ঘটে সামরিক শাসনের যাঁতাকলে। এর আগে যুক্তফ্রন্টের ভাঙন এমন সংঘাতে রূপ নেয় যে, প্রাদেশিক পরিষদের অধিবেশন চলাকালেই স্পিকার শাহেদ আলী হত্যার শিকার হন। সোহরাওয়ার্দীর প্রধানমন্ত্রীত্বে আওয়ামী লীগ প্রায় দেড় বছর সারা পাকিস্তান শাসন করে। এটা অবশ্যই আওয়ামী লীগের গৌরবময় অধ্যায়। ঘোষণাপত্রে এ কথা উল্লেখ থাকতে পারতো। সোহরাওয়ার্দী মন্ত্রিসভায়  দুই প্রদেশের বাঘা বাঘা সব মন্ত্রীদের নাম প্রজন্ম জানার সুযোগ পেত। পাশাপাশি বর্ণিত হতে পারতো পাকিস্তানের অধ্যায়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ সরকারের পাশাপাশি পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ সরকারের সাফল্য গাঁথাও।

২০০২ সালের কাউন্সিল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রে পাকিস্তান শাসনের কথা উল্লেখ না থাকলেও যতটুকু ছিল তা অবিকৃতই ছিলো। কিন্তু তা কেটেছেঁটে বামপন্থী দুই নেতা আসাদুজ্জামান নূর ও নূহ্ উল আলম লেলিন এমন অবস্থায় রূপ দিয়েছেন, যা কেবল বিকৃতিতে ভরপুর। সাবেক ছাত্রইউনিয়ন নেতা অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর গত মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকারের সংস্কৃতিমন্ত্রী ছিলেন। অপর ছাত্রইউনিয়ন নেতা লেলিন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামে ঠাঁই পেলেও পরের কাউন্সিলেই বাদ পড়েছেন।

স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রে এ  দেখার কেউ আছে বলে মনে হয় না। দলটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্যরা একেক করে সবাই চলে গেছেন পরলোকে। আওয়ামী লীগের ইতিহাস লেখার অদম্য ইচ্ছা থেকে দুই যুগ গবেষণার পর একটা ইতিকথা লেখার ধৃষ্টতা পোষণ করছি। যা ইতিহাস বিকৃতিরোধে কিছুটা হলেও প্রভাব রাখবে, ইতিহাসের দুঃখ ঘুচবে।

প্রথম ঘোষণাপত্র 

আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রথম ঘোষণাপত্রে হয়েছিল, ইসলামের দৃষ্টিতে আল্লাহ্ কেবল মুসলমানের নয়, জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সমগ্র মানবের। মানবতার চূড়ান্ত মুক্তিসংগ্রাম যাতে বিলম্বিত না হয়, সেজন্য জনতাকে তাহাদের সমস্ত ব্যক্তিগত এবং দলগত বিভেদ বিসর্জন দিয়া এককাতারে সমবেত হইতেই মুসলিম লীগ কর্মীসম্মেলন আবেদন জানাইতেছে।

১৯৪৯ সালের ২৩ ও ২৪ জুন ঢাকার স্বামীবাগস্থ বিখ্যাত রোজগার্ডেনে অনুষ্ঠিত মুসলিম লীগ কর্মীসম্মেলন থেকে “আওয়ামী মুসলিম লীগ” নামে একটি দল গঠনের ঘোষণা দিয়ে এই আহবান জানানো হয়। উপস্থিত তিন শতাধিক কর্মীসমর্থক অকুণ্ঠ সমর্থন ব্যক্ত করে নতুন দল গঠনের সিদ্ধান্তকে করতালির মাধ্যমে স্বাগত জানায়। সারা পাকিস্তানভিত্তিক একটি কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক কাঠামো গঠনের আগাম চিন্তা-ভাবনার অংশ হিসাবে প্রথমে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ এবং ১৯৫০ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী লীগ গঠন করা হয়। সোহরাওয়ার্দী সভাপতি ও অবাঙালি মাহমুদুল হক ওসমানী সাধারণ সম্পাদক হন। পশ্চিম পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামে সংগঠন ছিলো। ১৯৪৯ সালের ৯ জুন ঢাকায় এসে তাঁর বেশ কিছু ভক্তানুসারীসহ দেশবিভাগপূর্ব আসাম প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সভাপতি মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর সঙ্গে শলাপরামর্শ করেন। চারদিনের মাথায় ভাসানীকে আহবায়ক ও ইয়ার মোহাম্মদ খানকে সদস্য সচিব করে মুসলিম লীগ কর্মী সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয়। এরপর রোজগার্ডেন থেকে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক আওয়ামী মুসলিম লীগের নাম প্রচারিত হবার পর সভাপতি হিসাবে মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর নাম ঘোষণা করেন আতাউর রহমান খান। মওলানা ভাসানীর সহ-সভাপতি পদে আতাউর রহমান খান, সাখাওয়াত হোসেন, আলী আহম্মদ খান, আলী আমজাদ খান, আব্দুস সালাম খান, সাধারণ সম্পাদক পদে শামসুল হক ও যুগ্ম সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান, খন্দকার মোশতাক আহমেদ, সহ-যুগ্ম সম্পাদক পদে একে রফিকুল হোসেন এবং কোষাধ্যক্ষ পদে ইয়ার মোহাম্মদ খানের নাম ঘোষণা করেন। এরপর শামসুল হক জানান, সভাপতি মহোদয় ৪০ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির বাদবাকি পদে মনোনীত করে তা ঘোষণা করবেন।

আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্য শুধুমাত্র সদস্যদের একটি তালিকা চূড়ান্তকরণ হলেও তা আলোর মুখ দেখেনি। এমনকি অফিস পরিচালনার জন্য একটি দফতর সম্পাদকের পদও তৈরি করা সম্ভব হয়নি। মওলানা ভাসানী ও শামসুল হকের আগেই শেখ মুজিব ১৯৫০ সালের ১ জানুয়ারি কারামুক্ত হয়ে ৯০ নম্বর নবাবপুরস্থ বাড়ির একটি কক্ষে দু’টো চেয়ার, দু’টো টুল ও একটি টেবিল নিয়ে অফিস খুলে বসেন। তখনও শেখ মুজিব ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক। 

পরে মোহাম্মদউল্লাহ নামের এক তরুণ উকিল স্বেচ্ছায় কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করলে তাকে দপ্তরের কাজে বসিয়ে দেন শেখ মুজিব। ১৯৫৩ সালের প্রথম কাউন্সিলে শেখ মুজিব সাধারণ সম্পাদক হন। তখন মোহাম্মদউল্লাহকে করা হয় দপ্তর সম্পাদক। ১৯৭২ সাল পর্যন্ত মোহাম্মদউল্লাহ এই পদে ছিলেন। পরে স্পিকার, রাষ্ট্রপতি করা হলেও শেখ মুজিব হত্যার পর খুনী মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি এবং বিএনপিতে যোগ দিয়ে বিচারপতি সাত্তারেরও দু’দিনের জন্য উপরাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। প্রতিষ্ঠাতা সহসভাপতি সাখাওয়াত হোসেন, আলী আমজাদ খান ও সহ যুগ্মসম্পাদক একে রফিকুল হোসেন ১৯৪৯ সালের ১১ অক্টোবর কর্মসূচিপালন কালে ভাসানী ও শামসুল হক গ্রেফতার হবার পর আতঙ্কিত হয়ে পত্রিকায় বিবৃতি দিয়ে আওয়ামী মুসলিম লীগের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন। শেখ মুজিবের গ্রেফতারের পর অন্যতম যুগ্ম সম্পাদক খন্দকার মোশতাক দলের থেকে দূরে সরে যান। ফলে ১৯৫৩ সালের প্রথম কাউন্সিলেই কমিটি থেকে বাদ পড়েন তিনি। ১৯৫৪ সালের মনোনয়ন না পেয়ে মোশতাক স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে দাউদকান্দি থেকে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে শেরে বাংলার যুক্তফ্রন্টে থাকার কারণে বা শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে বহিষ্কার হন মোশতাক। ১৯৫৫ সালে "মুসলিম" শব্দ রদ হলে আরেক বহিষ্কৃত সহসভাপতি আব্দুস সালাম খানের সঙ্গে এক হয়ে মোশতাক আওয়ামী মুসলিম লীগ নামেই একটি দল টিকিয়ে রাখার ব্যর্থ চেষ্টা করেন।
 
যুগ্ম সম্পাদকের পদ বিলুপ্ত

আওয়ামী লীগের প্রথম কাউন্সিলেই যুগ্ম সম্পাদকের পদ বিলুপ্ত করা হয়। বঙ্গবন্ধু হত্যাত্তোর এই পদ পুনরায় সৃষ্টি করা হয়। ১৯৫৩ সালের কাউন্সিলে সাংগঠনিক সম্পাদক, প্রচার সম্পাদক ও শ্রম সম্পাদক এবং সাংস্কৃতিক সম্পাদকের পদ সৃষ্টি করা হয়। পদগুলোতে যথাক্রমে নির্বাচিত হন কোরবান আলী, আব্দুর রহমান, আব্দুস সামাদ আজাদ ও তাজউদ্দীন আহমেদ। ১৯৬৬ সালে শেখ মুজিব দলের সভাপতি হলে এই তাজউদ্দীন আহমেদই সাধারণ সম্পাদক হন। সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ে বাহাত্তরের সংবিধান পুনঃপ্রতিষ্ঠা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্রে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাসও প্রজন্ম জানতে পারছে। বিশ্বে উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। এখন আওয়ামী লীগের মেনিফেস্টোও বিকৃতির হাত থেকে রক্ষা করা না হলে প্রজন্ম বিভ্রান্ত হবে। কেননা বাঙালি মুক্তিসংগ্রামের তথা মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ইতিহাসই আওয়ামী লীগের ইতিহাস। 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়