শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১৪, শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

দ্রৌপদী মুর্মু : ভারতীয় রাজনীতির নতুন উপাখ্যান!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
দ্রৌপদী মুর্মু : ভারতীয় রাজনীতির নতুন উপাখ্যান!

১৮৫৫ সালের সাঁওতাল বিদ্রোহের পর বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা এই সম্প্রদায়ের জন্য সব থেকে বড় অর্জন হিসেবে ধরা হচ্ছে ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে সাঁওতাল কন্যা দ্রৌপদী মুর্মুর বিজয়। শুধু সাঁওতাল বললে ভুল হবে বরং ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী বা আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষের জন্যও দ্রৌপদী মুর্মু এখন এক আলোকবর্তিকা।

ভারতীয় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিজেপি জোট মূলত চমক সৃষ্টি করে গত ২১ জুন প্রার্থী হিসেবে সাঁওতাল নারী দ্রৌপদী মুর্মুর নাম ঘোষণা করে। ভোটের সমীকরণে স্পষ্টতই তিনি এগিয়ে ছিলেন এবং ১৮ জুলাই ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোটের পর তিনি যে জয়লাভ করতে যাচ্ছেন তা মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। অবশেষে ২১ জুলাই এলো সেই মাহেন্দ্রক্ষণ, দ্রৌপদী মুর্মু ইতিহাস সৃষ্ট করে ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হলেন। 

কোনো ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী হিসেবে প্রথম রাষ্ট্রপতি হয়েছেন দ্রৌপদী মুর্মু। একজন সাঁওতাল নারীকে রাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন দিয়ে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) পরিবার যে মুনশিয়ানার পরিচয় দিয়েছে, এই স্বীকৃতি না দিয়ে উপায় নেই। 

রাজনীতিতে উঁচু নিচু ভেদাভেদের বাইরে গিয়ে সাম্য ও সমতার বার্তা দেওয়াটা খুব জরুরি। যেকোনো রাজনৈতিক দল নিজেদের এই পরিচয়ে পরিচিত করতে চায়। এমনকি এই পরিচয় গৌরব করার মতো। আর সেদিক থেকে বলাই যায় দ্রৌপদী মুর্মুর এই বিজয় সামনের দিনে বিজেপির জন্য আরও প্রশস্ত রাস্তা খুলে দিয়েছে, বিজেপিকে জনতার কাছে আরও বেশি গ্রহণযোগ্য করে তুলতে এই মনোনয়ন বেশ কাজে দেবে। আগামী বছরের জাতীয় নির্বাচনের জনসংযোগে বিজেপির এই মনোনয়ন অনেক রাজ্যে এগিয়ে রাখবে তাদের। 

তবে দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসবিষয়ক গবেষক আলতাফ পারভেজ এ বিষয়ে কিছু প্রশ্নও উত্থাপন করেছেন। তিনি বলেন, দ্রৌপদী মুর্মুর রাষ্ট্রপতি হওয়ার মধ্য দিয়ে ভারত তথা দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সমাজ ঠিক কী পাবে? দ্রৌপদী মুর্মু কি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীগুলোর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের প্রতীক? নাকি, এই মনোনয়নের বাড়তি কোনো রাজনৈতিক অর্থনীতি আছে?

দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিটি দেশেই ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী বা আদিবাসীদের অস্তিত্ব বিদ্যমান। তবে তাদের জাতিগত পরিচয় স্বীকৃতির প্রশ্নে এখনো তারা লড়াই করছেন। সাংবিধানিকভাবে অনেক দেশেই তাদের জাতিসত্বার স্বীকৃতি মেলেনি। 

বাংলাদেশের সংবিধানে আদিবাসী হিসেবে না বরং ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী হিসেবে তাদের পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। ২০১০ সালে বাংলাদেশের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর অর্ন্তভুক্ত জনগণকে উপজাতি বলে সম্বোধন বিলুপ্ত করে ‘ক্ষুদ্রনৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী’ হিসেবে অভিহিত করার বিধান সংসদে পাস হয়। তবে কোনো জাতিগোষ্ঠীকে ক্ষুদ্র বলে সম্বোধন করার যৌক্তিকতা নিয়ে যথেষ্ঠ প্রশ্ন রয়েছে। এরকম প্রায় প্রতিটি দেশেই তাদের পরিচয়ের স্বীকৃতিতে সমস্যা আছে, পুরোনো বসতিতে তাদের সংখ্যালঘু করে তোলা হচ্ছে, কোনো কোনো দেশে তারা সরকার কর্তৃক চরম নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। আর এমন অবস্থায় বিশ্বের বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ, এশিয়ার এক অন্যতম পরাশক্তি ভারতে যখন একজন সাঁওতাল কন্যা রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন তখন তা ভিন্ন আশা জাগায় বৈকী! 

সাঁওতাল এক ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর অন্তর্গত তবে এই ভূখণ্ডের প্রশ্নে সাঁওতালরা ইতিহাসে একটু আলাদা গুরুত্ব বহন করে। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বিরুদ্ধে ১৮৫৫ সালের সশস্ত্র ‘হুল’ বিদ্রোহের জন্য সাঁওতালরা ইতিহাস বইয়ে বিশেষভাবে সুপরিচিত। হুল বিদ্রোহ হলো ১৯ শতকে ব্রিটিশ ভারতে সংঘটিত একটি ঔপনিবেশিক ও জমিদারি শাসনবিরোধী আন্দোলন, যাতে সাঁওতাল জনগোষ্ঠী নেতৃত্ব দিয়েছিল। এর সূচনা হয় ১৮৫৫ সালে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ ও বিহারের ভাগলপুর জেলায়। ইতিহাসে বিশেষভাবে স্থান করে নেয়া সাঁওতালরা বর্তমানে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্টীর একটি। 

ভারতে একদিকে যখন সাঁওতাল কন্যা দ্রৌপদী মুর্মু রাষ্ট্রপতি হলেন অন্যদিকে সেই জনগোষ্ঠীর পিছিয়ে পড়ার দৃশ্য চলমান। তাই সাঁওতাল জনগোষ্ঠী বা অন্যান্য ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী এখন হয়তো কিছুটা আশায় বুক বাঁধবে। নিজেদের দুঃখ কষ্টের কথা উচ্চস্বরে বলার মতো সাহস পাবে, নিজেদের কমিউনিটিকে এখন হয়ত আরও শক্তভাবে ধরে রেখে দাবি আদায়ে সোচ্চার ভূমিকা পালন করতে পারবে। এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, দ্রৌপদী মুর্মু ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর মানুষকে সাহসী করে তুলবেন।

ওড়িশার ময়ূরভাঁজ জেলার বায়দাপোসি গ্রামে ১৯৫৮ সালের ২০ জুন জন্ম দ্রৌপদীর। গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের এ মেয়ে প্রাথমিকের গণ্ডি পেরিয়ে পড়াশোনা করেন রাজ্যের রাজধানী ভুবনেশ্বরের রমাদেবী উইমেন’স কলেজে। ক্যারিয়ার শুরু করেন ওড়িশা সরকারের করণিক হিসেবে। দ্রৌপদী নিজেকে গরীবের মধ্যেও গরিব পরিবারের সন্তান বলে দাবি করেন। দাদীর অনুপ্রেরণায় লেখাপড়া শেষ করে রাজ্য সরকারের তৃতীয় শ্রেণির চাকরিতে ঢোকেন পরিবারকে আর্থিক সহায়তার উদ্দেশ্যে। বিয়ের পর সন্তানকে বড় করার লক্ষ্যে সে চাকরি ছাড়তে হয়। কিন্তু সংসারের কাজ করে দিনের অফুরন্ত সময় কর্মহীন থাকতে হতো। এই সময়কে কাজে লাগাতে বিনা বেতনে স্কুলে পড়ানো শুরু করেন। পাশাপাশি যুক্ত হন সামাজিক কর্মকাণ্ডে। এসব কর্মকাণ্ডে এলাকায় ব্যাপক পরিচিতি পান, সাথে প্রশংসাও। দাবি ওঠে রাজনীতিতে যুক্ত হবার। স্বামীর অনুপ্রেরণায় তাতেও নাম লেখান। এভাবেই সরকারি কর্মী থেকে রাজনীতিতে যোগদান এবং আজ প্রথম আদিবাসী রাষ্ট্রপতি হিসেবে ভারতের ইতিহাসে স্থান করে নিলেন দ্রৌপদী মুর্মু। 

ঝাড়খণ্ডের প্রথম নারী গভর্নর দ্রৌপদী মুর্মুর রাজনীতি শুরু হয় একজন কাউন্সিলর হিসেবে। দ্রৌপদী মুর্মু ১৯৯৭ সালে রায়রাংপুর নগর পঞ্চায়েতের কাউন্সিলর হয়ে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। ওড়িশা থেকে বিজেপির প্রার্থী হিসেবে দুই মেয়াদে আইনপ্রণেতা ছিলেন তিনি। বিজেপির সমর্থন নিয়ে রাজ্যে সরকার গঠন করা বিজু জনতা দলের (বিজেডি) মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েকের মন্ত্রিসভায়ও ছিলেন দ্রৌপদী মুর্মু। প্রথমে আদিবাসী কোটায় কাউন্সিলর, তারপর উপদেষ্টা, সাংসদ, রাজ্যমন্ত্রী থেকে রাজ্যপাল। অর্থাৎ, রাজ্যের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী থেকে সেই রাজ্যের সর্বোচ্চ সাংবিধানিক পদ রাজ্যপাল! আর তারপর রাষ্ট্রপতি! ভারতে এই প্রথমবার একজন কাউন্সিলর রাষ্ট্রপতি পদে পৌঁছাতে পেরেছেন এবং এটি ভারতের রাজনীতির ইতিহাসে এক অনন্য রেকর্ড। 

দ্রৌপদী মুর্মুর পারিবারিক জীবন কাহিনি অনেকটাই কষ্টের। তার বিয়ে হয়েছিল শ্যামাচরণ মুর্মুর সঙ্গে। তার দুটি ছেলে এবং একটি মেয়ে। ২০০৯ সালে তার বড় ছেলে একটি অ্যাক্সিডেন্টে মারা যায়, তখন তিনি খুব গভীরভাবে ভেঙে পড়েন। এরপর যখন আস্তে আস্তে সব কিছু ঠিক হতে থাকে তখন ২০১৩ সালে তার দ্বিতীয় ছেলেরও মৃত্যু হয়। এরপর আবার ২০১৪ সালে তার স্বামী মারা যান। নিজের দুই ছেলে এবং স্বামীকে হারিয়ে নিজে অনেক ভেঙে পড়েন। তা সত্ত্বেও তিনি নিজেকে সামলে জীবনে এগিয়ে গেছেন। তার একটি মাত্র মেয়ের নাম ইতিশ্রী মুর্মু। দ্রৌপদী মুর্মু নিজের ও স্বামীর সব সম্পত্তি দান করেন আশ্রমে। খাওয়ার জন্য প্রতিবেলায় দুইটি রুটি জোগাড় করতে যে অর্থ প্রয়োজন তা রেখে আয়ের অতিরিক্ত সব অর্থই দিয়ে দেন আশ্রমে নয়তো মানবসেবায়। দ্রৌপদীর একমাত্র মেয়ে ব্যাংকে চাকরি করেন। আর জীবিত একমাত্র ভাই তার শহরের বাড়ি দেখাশোনা করেন। ভাইয়ের মৃত্যুর পর এই বাড়িও যাবে আশ্রমের মালিকানায়। অর্থাৎ নিজের বলতে কিছুই রাখেননি তিনি, সবকিছু বিলিয়ে দিয়েছেন মানবসেবায়।
 
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ক্ষমতাসীন বিজেপি বরাবরই চমক দেয়। ২০১৭ সালে ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিহার রাজ্যের গভর্নর ও দলিত সম্প্রদায়ের রামনাথ কোবিন্দকে মনোনয়ন দেয় বিজেপি। আর এবার দ্রৌপদী মুর্মুকে। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে সাম্য ও অসাম্প্রদায়িকতা কিছুটা প্রশ্নবিদ্ধ হলেও এখনো ভারত বিশ্বের সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশ। এখানে ধর্ম-বর্ণের ওপরে যোগ্যতার মূল্যায়ন বেশি হয়। এটা আপনি স্বীকার করেন বা না-ই করেন। আর সেকারণেই আমরা দেখি সমাজের সব থেকে পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীর সন্তান রামনাথ কোবিন্দ, দ্রৌপদী মুর্মুরা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আসনে বসতে পারেন, এটিই ভারতের শক্তির উৎস, বৃহৎ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অখণ্ড অবস্থায় টিকে থাকার মূলমন্ত্র। 

লেখক : রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ
 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা