শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৫, শনিবার, ০৬ আগস্ট, ২০২২

রেলওয়ের কালো বিড়ালকে কেন থামানো যায় না?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
রেলওয়ের কালো বিড়ালকে কেন থামানো যায় না?

তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে শেষ পেরেক ঠুকে দিয়েছিল রেলওয়ে মন্ত্রণালয়। রেলের কালো বিড়াল তুখোড় পার্লামেন্টারিয়ান সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে থামিয়ে দিয়েছিল? না-কি বাগ্মী সুরঞ্জিতই থামাতে পারেননি রেলওয়ের কালো বিড়ালকে? 

এ প্রশ্ন হয়তো অমীমাংসিতই থেকে যাবে আজীবন। প্রয়াত জাতীয় রাজনীতিক সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে নিয়ে যতটুকু বিতর্ক হয় এর সিংহভাগই রেলপথ মন্ত্রণালয়ে তার দায়িত্বের সময়কালকে ঘিরে। তৎকালীন এক-এগারোর সেনাসমর্থিত সরকারের আমলে দলীয় রাজনীতিক লাইনের সমান্তরাল কিছু একটায় সুরঞ্জিত সেনরা যুক্ত ছিলেন, গুঞ্জনে আচমকাই ছিটকে পড়েছিলেন দল ও সরকারের নীতি নির্ধারণী কর্মকাণ্ডে। সেইসব ধাক্কা সামলে মন্ত্রী হিসেবে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত যখন প্রচারের আলোয় ভেসে ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন তখনই খাদের কিনারায় তিনি।

রেলপথ মন্ত্রণালয় কি কুফা ছিল মন্ত্রী সুরঞ্জিতের জন্য? তার এপিএসের গাড়িতে নগদ কোটি টাকা উদ্ধারের ঘটনায় রাজনৈতিক, সামাজিক ও ব্যক্তিগতভাবে হেনস্তা হয়েছিলেন তিনি। জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে রাজনৈতিক অস্বস্তি নিয়ে শেষ জীবনটা পার হয়েছে তার। ২০০৯ সালের পর সরকারের নবগঠিত রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীর বাকি সময়টা কেটেছে চরম অস্বস্তি আর গুমোট রাজনৈতিক পরিবেশে।

সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের পর মন্ত্রী হিসেবে মুজিবুল হকের পারফরমেন্সের গ্রাফই বা কতটা ওঠানামা করেছে? কুমিল্লার চিরকুমার সমিতির একসময়ের অবিসংবাদিত নেতা মুজিবুল হক মন্ত্রী হয়ে সংসারী জীবনে দারুণ স্থিত হয়েছেন। কিন্তু তার নির্বাচনী এলাকা চৌদ্দগ্রামের রাজনৈতিক সংসারটা কেমন যেন ছন্নছাড়া হয়ে যাচ্ছে। সত্যি!

সারল্য সাদামাটা আর সহজে মানুষের সঙ্গে মিশে যাওয়াই যে মুজিবুল হকের আজীবন পরিচিতি, তিনি কেন দলের তৃণমূল স্তরে কোন্দল সৃষ্টির দোষে দুষ্ট হবেন? কুমিল্লা আর চৌদ্দগ্রাম আওয়ামী লীগের অন্দরে কান পাতলেই শোনা যায় সাবেক রেলপথ মন্ত্রী বদলে গেছেন। 

কেমন? কর্মীবান্ধব মুজিবুল হকের বাসায় আগের মতো আর সারাক্ষণ ভিড় লেগে থাকে না। কর্মীদের ‘প্রিয় মুজিব ভাই’ আর লিডারের বেড রুমে ঢুকে পড়া, ড্রইংরুমে বসে পড়া কিংবা দিনের পর দিন রাত কাটানো যেখানে একসময় অতি সাধারণ ঘটনা ছিল সেটিই এখন রেলপথ মন্ত্রী হওয়ার পর ভিন্ন চেহারা পায়। তার অনেক নেতাকর্মীর অর্থনীতি হৃষ্টপুষ্ট হয়েছে বটে কিন্তু জীর্ণশীর্ণ হয়ে যাচ্ছে একজন মাটি ও মানুষের নেতার সারল্যের ভাবমূর্তি। 

রেলপথ মন্ত্রণালয়ে আসলে আসে কী?

কেন উজ্জ্বল ভাবমূর্তির ব্যক্তিত্বের ঔজ্জ্বল্যও ফিকে হয় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সংস্পর্শে এলে? কেন উঁচু মাথাকে হেট করতে হয়? কেন রেলওয়ে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্তরা সাফল্য দেখাতে পারে না? রেলওয়ে কি বরাবরের মতোই ব্যর্থতার প্রতীক হয়ে থাকবে? এমন হাজারো প্রশ্ন অনেকের মতো আমার মনেও। কিন্তু আদৌ কোনো উত্তর কখনো মিলবে কি?
 
দায়িত্ব নেওয়ার পর কতটা স্বস্তিতে থাকতে পেরেছেন নুরুল ইসলাম সুজন? কেন মাঝেমধ্যে অস্বস্তিতে পড়তে হচ্ছে বর্তমান রেলমন্ত্রীকেও? পূর্বের অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতির ছায়া এখনো কেন? সঙ্গে স্বজনপ্রীতির আদিপত্য। বিনা টিকিটে রেল ভ্রমণ কিংবা এই অনিয়মে তার স্ত্রীর নাম জড়িয়ে যাওয়া কি ছিল শুধুই কাকতালীয়! না-কি রেলওয়ে বিভাগে এমন ঘটনা হরহামেশাই হয়? 

সজ্জন, সুবক্তা এবং সুদর্শন রাজনৈতিক নেতা ও পেশায় সফল আমাদের বর্তমান রেলমন্ত্রী। এতটাই যে রাজনৈতিক জীবনে ছাত্র, যুব ও মূল সংগঠনের কোনো না কোনো পর্যায়ে তিনি বরাবরই গুরুদায়িত্ব পেয়েছেন। ডাকসুতে ছাত্রলীগের মনোনয়ন নিয়ে যেমন নির্বাচিত হয়েছেন তেমন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের শীর্ষ পদও সামলেছেন। যুবলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদকের পর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদকের পদেও নির্বাচিত হয়েছেন। মন্ত্রিত্বের পাশাপাশি এখন সামলাচ্ছেন পঞ্চগড় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির পদও। তাদের রাজনৈতিক প্রভাব, অবস্থানের শেকড় এতটাই গভীর যে, গত ১১টা সংসদ নির্বাচনের মধ্যে সাত বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছে তার পরিবার থেকেই। চারবার তার ভাই অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম। আর বিগত তিন নির্বাচনে মন্ত্রী নিজে। 

সব রকম অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ তুখোড় এই আইনজীবী কেন রেলওয়েকে জাগিয়ে তুলতে পারছেন না? কেন সামান্য রেলওয়ে টিকিট বিক্রি ব্যবস্থাপনা সংকট এখনো আলোচনার শিরোনাম হবে? রেলের টিকিট কালোবাজারি রোধ করা কি খুব কঠিন কাজ? না-কি স্রেফ সদিচ্ছা আর সঠিক ব্যবস্থাপনাই এখানে মুখ্য? রেলওয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দক্ষতার অভাব না-কি কারো কারো দুর্নীতিপরায়ণ মনমানসিকতায় হোঁচট খাচ্ছে সব? তথ্যপ্রযুক্তির আকাশছোঁয়া সাফল্য যখন সারা বিশ্বে তখন রেলওয়ের সামান্য টিকিট বিক্রির ঝামেলামুক্ত প্রযুক্তি আমরা ব্যবহার করতে পারছি না। কেন একজন রনিকে একক অনশন আর আন্দোলন করে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে হচ্ছে সব?

রেলওয়ে দুর্ঘটনায় বিগত কয়েক বছরে যে শত শত প্রাণহানি হয়েছে, এই দায় কার? হয়তো আমাদেরই। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ নিশ্চয়ই বলবেন, এই রেলওয়ে ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনা হয় কেন, চালক সে সময় সতর্ক থাকেন না? রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ প্রশ্ন ওঠাতেই পারেন রেল ক্রসিংয়ে পতিত গাড়িগুলোর যাত্রীরা যদি চালককে সতর্ক রাখেন, তাহলে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব। হ্যাঁ, নাগরিক দায়িত্ব নিশ্চয়ই আছে। 

কিন্তু রেল ক্রসিংয়ে দায়িত্বরত গেটকিপার নিজ কর্মঘণ্টা মেনে ডিউটিতে আছেন কি নেই এটা দেখার দায়িত্ব তো রেল কর্তৃপক্ষের। এখানে নাগরিকদের কী করার আছে? উল্টো এ নিয়ে সরাসরি গেটকিপারকে কিছু বলতে গেলে তো সরকারি কাজে বাধা সৃষ্টির অভিযোগে যে কোনো নাগরিকের হয়রানি হওয়ার আশঙ্কা আছে। 

রেলের চেহারা যতই জীর্ণশীর্ণ হোক রেলওয়েতে কর্মরত কেউ কেউ না-কি বেশ নাদুসনুদুস রেলওয়ে ব্যবস্থাপক ইউসুফ আলী মৃধা, সৈয়দ ফারুক আহমেদসহ অনেক কর্মকর্তা যেভাবে দুদকের জালে আটকেছেন এবং তাদের সহায় সম্পত্তির যে খতিয়ান মিলেছে তা বিস্ময়কর। এরা রেলওয়ের আরও অনেকের জন্য প্রতীকী নাম হয়তো। কেন দমানো যায় না এঁদের? এদের কারণেই কি বারবার ব্যর্থ হয়ে যায় সফল, সৎ আর আন্তরিক অনেক নেতৃত্ব? প্রশ্ন রেলওয়ের ভেতরে কালো বিড়ালরা নাদুসনুদুস হয়ে ওঠে কার, কাদের প্রশ্রয়ে? তাদের ফুলে ফেঁপে ওঠা কেন রোধ করা যায় না?

২০০৯ সাল থেকে রেলওয়ের উন্নয়নে সরকার অনেক প্রকল্প নিয়েছে। বছরের পর বছর বাজেট বেড়েছে। রেলপথের উন্নয়নে খরচ হয়েছে বিস্তর। কিন্তু রেলওয়ের এই উন্নয়ন কাজ করেছে কারা? নিন্দুকেরা বলেন, হাতেগোনা কয়েকটি প্রতিষ্ঠানই রেলওয়ের উন্নয়নের ঠিকাদারি কাজ পেয়েছে। সত্যিই তাই! কেন? এর পেছনে কি কোনো রহস্য আছে? আছে কি কোনো সুবিধাভোগী গোষ্ঠী? এসব প্রশ্নের উত্তর না মিললে কীভাবে কাটবে রেলওয়ের ব্যবস্থাপনা সংকট? 

তবে কি সর্ষের মধ্যেই ভূত?

সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদাকে নিশ্চয়ই মনে আছে? রাজধানীতে রেলওয়ে ভবনের পেছনে রেলওয়ের মহামূল্যবান এক একর জমি স্ত্রীর নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠানকে ৯৯ বছরের জন্য লিজ দিয়ে কার্যত প্রমাণ দিয়েছিলেন অনিয়মই সেখানে নিয়ম। সেই ধারাবাহিকতা আজও কতটা কার্যকর জানা নেই। কিন্তু রেলওয়ে যেভাবে চলা দরকার সেভাবে যে চলছে না সাদা চোখে সেটাই আমরা দেখছি। রেলওয়ে কি সত্যি সঠিক লাইনে আসবে না? এটা কি একেবারেই অসম্ভব? 

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকাটাইমস২৪.কম ও সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে