শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৫, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৩

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পাকিস্তান

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পাকিস্তান

পাকিস্তান নামক এককালের ‘রাঘব বোয়াল’ দেশেটি আজ পতনের তলে গিয়ে ঠেকেছে। এই মুহূর্তে দেশটির মূল্যস্ফীতি ৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধ পরবর্তী অবস্থার চেয়েও ভয়াবহ। বিগত মার্চ মাসে দেশটিতে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৩৫.৩৭ শতাংশ। এখন সেখানে ১ ডলারের জন্য প্রায় ৩০০ (২৮৭) রুপি গুনতে হচ্ছে। অপরদিকে দেশটির রিজার্ভ বলতে কিছু নেই। যৎসামান্য যা আছে, তা দিয়ে এক মাসের খাবারও কেনা যাবে না। এখন রমজান মাস। প্রবাসী পাকিস্তানিরা নিজে নিঃস্ব হয়ে পরিবারের কাছে অর্থ পাঠাচ্ছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে আগামী মাসে কী হবে।

দেশটিতে বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে নিত্যপণ্যের দাম আকাশছোঁয়া হওয়ায় দিনে দিনে বাড়ছে মূদ্রাস্ফীতি। দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিগত হারের প্রভাবে মূদ্রাস্ফীতি আরো বাড়বে। পাকিস্তান ব্যুরো অব স্টাটিকস (পিবিএস)’র প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে মূদ্রাস্ফীতি বেশি। শহরে ৩২ দশমিক নয় সাত, গ্রামে ৩৮ দশমকি আট আট শতাংশ। নানা পদক্ষেপেও এ সংকটট কাটিয়ে উঠতে পারছে না শাহবাজ শরিফ সরকার।

ঋণে ঋণে জর্জরিত দেশটিকে এখন আর কেউ ঋণ দিতে চাচ্ছে না। এমনকি বন্ধুরাষ্ট্র চীনও না। ইতিমধ্যে চীনের কাছ থেকে যে ঋণ তারা নিয়েছে, তা শোধ দেয়ার সামর্থ্য পাকিস্তানের নেই, ভবিষ্যতেও হবে না। তাই শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটো বন্দরের মতো তাদেরও কিছু একটা চীনকে লিখে দিতে হতে পারে। কিন্তু তেমন কোনো বন্দর পাকিস্তানের নেই। এখন কেবল ভূখণ্ড লিখে দিতে পারে। ইতিমধ্যে তারা তাদের দখলে থাকা লাদাখ অঞ্চলের একাংশ চীনের হাতে তুলে দিয়েছে। বিতর্কিত এই অঞ্চলের সার্বভৌমত্ব পাকিস্তানের হাতে তুলে দেয়ায় কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত। তবে এটা ঠিক জনবসতিপূর্ণ কোনো ভূখণ্ড চীন নেবে না।

পাকিস্তানের বৈদেশিক ঋণের প্রায় ৩০ শতাংশের মালিক চীন। ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ চায়না (আইসিবিসি) পাকিস্তানকে আরও ১.৩ বিলিয়ন ঋণ দিচ্ছে। এই ঋনের ফলে পাকিস্তানের খেলাপি ঋণ বাড়বে আরও ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আইসিবিসি বিদ্যমান ঋণের রোলওভার অনুমোদন করেছে এবং প্রকৃত অর্থপ্রবাহ পাকিস্তান তিনটি সময়োপযোগী কিস্তিতে উপলব্ধ করতে পারবে। এর মধ্যে প্রথমটির ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ইতিমধ্যেই সেন্ট্রাল ব্যাংক অফ পাকিস্তান পেয়েছে। চীনা ঋণে সবসময় অন্যান্য আন্তর্জাতিক ঋণ সংস্থার তুলনায় প্রায় চার গুণ বেশি সুদ। তাই ঋণ পরিশোধ অব্যাহত রাখা গ্রহিতা দেশগুলোর জন্য বেশ কঠিন। তাছাড়াও চীন যে ঋণ দেয়, তা কখনওই লাভজনক হয় না। এর সবচেয়ে ভালো উদাহরণ শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা বন্দর। ২০১৭ সালে ৯৯ বছরের জন্য চীন ইজারা পেলেও ঋণ পরিশোধ না হলে আরও ৯৯ বছর তারা দখলে রাখার শর্তও রেখেছে চুক্তিতে।

ইসলামাবাদে চীনের এই ঋণফাঁদ ওয়াশিংটনকে অস্বস্তিতে ফেলেছে। তাদের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘ভারতের নিকটবর্তী প্রতিবেশী দেশগুলোতে চীনা ঋণের বিষয়ে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। কারণ ঋণগুলো জোরপূর্বক দখলদারির সম্ভাবনা তৈরি করছে।’

এই পরিস্থিতিতে প্রবাসীরা পাকিস্তানে বৈদেশিক মুদ্রা পাঠানো কমালে বিপদ আরও বাড়বে ইসলামাবাদের। ভয়ানক অবস্থা হবে বিদেশি অর্থ তহবিলের। আসলে পাকিস্তানের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির জন্য অসংলগ্ন অর্থনৈতিক বিষয়গুলোই দায়ী। আর্থিক অভিজাতরা এই অবস্থাতেও বিভিন্ন ভর্তুকি সুরক্ষিত রাখতে ব্যস্ত। ফলে চরম অর্থনৈতিক দুর্দিন অপেক্ষা করছে পাকিস্তানের জন্য।

পরিস্থিতি সামাল দিতে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ গত সপ্তাহে নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য জ্বালানির ওপর একটি ত্রাণ প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। কিন্তু এর ফলে পাকিস্তানের মধ্য বা উচ্চ আয়ের মানুষদের পেট্রলের জন্য ১০০ রুপি অতিরিক্ত খরচ করতে হচ্ছে। অবনতিশীল অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষকে বিদ্যুৎ খরচ কমিয়ে ডলার সাশ্রয়ের জন্য কঠোর ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করেছে। পাকিস্তানের অর্থনীতি চরম সংকটের মধ্যে অতীতের ধার শোধের জন্য নতুন করে ঋণ নিয়ে আরও বিপদে পড়ছে। আরও বেশি ঋণ নিতে গিয়ে দেশের অর্থনীতি চলে যাচ্ছে নিয়ন্ত্রণের বাইরে। তৈরি হয়েছে আরও বেশি আর্থিক বিপর্যয়ের সম্ভাবনা। ২০২২ সালের জুনে গত অর্থবছরের শেষে দেশের মোট ঋণের পরিমাণ ছিল ২.৫২৩ ট্রিলিয়ন রুপি। গত ৩ মার্চ শেষ হওয়া সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সর্বকালের সর্বনিম্ন ৪.৩০১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে নেমে যাওয়ার সাথে সাথে পাকিস্তান পড়ে গুরুতর নগদ অর্থ সংকটে। এই পতনের ফলে বন্ধু দেশগুলোর থেকে ফের ধার নিয়ে বিদেশি ঋণ ফেরত দেওয়া ছাড়া কোনো গতি নেই।

অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পাকিস্তান ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট বা পিডিএমের সরকার আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডার বা আইএমএফের থেকে ৬.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বেলআউট প্যাকেজ পেতে মরিয়া। কিন্তু সেটা পেতেও অচলাবস্থা কাটছে না। আইএমএফ পাকিস্তানের জন্য ঋণ কার্যক্রম পুনরায় শুরু করার জন্য কঠোর শর্ত আরোপ করেছে। আইএমএফ এবং পাকিস্তান ২০১৯ সালে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেলআউট স্বাক্ষর করে। গত বছর আরও ১.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এতে যুক্ত হয়। এই প্যাকেজের শর্ত ছিল ঋণ ছাড়ের আগে বাজেট ঘাটতি হ্রাস করতে হবে। অর্থনীতিবিদদের মতে, আইএমএফের অর্থ বিদেশি বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ ব্যাংক এবং সৌদি আরব, চীন ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বন্ধু রাষ্ট্রগুলো থেকে কিছু বৈদেশিক মুদ্রা তহবিল আকৃষ্ট করতে সহায়ক হবে।

পাকিস্তান দীর্ঘদিন ধরে অর্থ প্রদানের ভারসাম্য রাখতে আইএমএফের উপর নির্ভর করছে। তহবিল প্রাপ্তির ক্ষেত্রে কঠোর শর্ত পাকিস্তানিদের জন্য নতুন কিছু নয়। মোট ২২টি আইএমএফ কর্মসূচির সাথে যুক্ত পাকিস্তান। স্বাধীনতার পর থেকেই তারা বেশিরভাগ সময় বহুপাক্ষিক ঋণদাতাদের ছায়াতেই রয়েছে। কিন্তু এবার আইএমএফের শর্ত খুবই কঠিন। সমস্ত প্রতিশ্রুতি খেলাপই পাকিস্তানকে আইএমএফের কঠোর মনোভাবের দিকে ঠেলে দিয়েছে।

এমন অবস্থায় কোনো বন্ধু দেশই পাকিস্তানের আর্থিক সংকট থেকে উদ্ধারে এগিয়ে আসেনি। ফলে আইএমএফের দাবি মেনে নেওয়া ছাড়া ইসলামাবাদের আর কোনো উপায় নেই। বিশ্বব্যাংকের সাবেক অর্থনীতিবিদ আবিদ হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা রাস্তার শেষ প্রান্তে আছি। আইএমএফের শর্তপূরণের বিষয়টি মানুষকে বোঝাতে হবে’। আর এটা করতে না পারলে পাকিস্তানের যে আরও বড় বিপদের আশঙ্কা রয়েছে, সেটাও তিনি মনে করিয়ে দেন। তিনি বলেন, ‘তারা (সরকার) সেটা না করলে আমাদের পরিণতি শ্রীলঙ্কার থেকেও খারাপ হবে।’

আগামী সাড়ে তিন বছরে প্রায় ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আন্তর্জাতিক ঋণ পরিশোধে খেলাপি হতে চলেছে পাকিস্তান। এই বিপুল পরিমাণ ঋণ খেলাপি আটকাতে মার্কিন ডলারে টেকসই প্রবাহ জরুরি। দেশটি বর্তমানে মাত্র ৩ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে বসে আছে। তাই ইসলামাবাদ আইএমএফের বেলআউট কর্মসূচি পেতে ওয়াশিংটনের সমর্থন চাইছে।

অতীতে অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় পাকিস্তান বন্ধু দেশগুলোর ওপর নির্ভর করেছে। গত কয়েক দশকে সৌদিদের আর্থিক বেলআউট প্যাকেজ পাকিস্তান অভ্যাসে পরিণত করেছিল। এছাড়াও সৌদি আরব দীর্ঘমেয়াদি ঋণে জ্বালানিও সরবরাহ করেছে পাকিস্তানকে। গত মাসেও তারা ইসলামাবাদকে ৪ শতাংশ হারে ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছে। কিন্তু ইদানীং অতীতের মতো পাকিস্তানকে আর কোনো সহজ আর্থিক বেলআউট বা সুদমুক্ত ঋণ দিতে অস্বীকার করছে তারা। সৌদি আরব স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, আরও ঋণ প্রাপ্তির বিষয়টি পাকিস্তানের আইএমএফের সাথে চুক্তি স্বাক্ষরের উপরই নির্ভর করবে। রিয়াদ পাকিস্তানের উপর কঠোর আর্থিক এবং রাজস্ব সংস্কার বাস্তবায়নের শর্ত দিয়েছে। তাদের নতুন সুদ-বহনকারী ঋণ এবং বিনিয়োগের শর্তগুলোও আইএমএফ দ্বারা নির্ধারিত শর্তের মতোই কঠিন।

যদি আইএমএফ ঋণ চুক্তি শিগগিরই কার্যকর না করে তাহলে পাকিস্তানের জন্য আন্তর্জাতিক ঋণ সুরক্ষিত করা আরও কঠিন হবে। সেক্ষেত্রে পতন হবে তাদের ক্রেডিট রেটিং-এর। আইএমএফ এখন ইসলামাবাদকে বেলআউট দেওয়ার আগে তাদের বহিরাগত অর্থায়নের নিশ্চয়তা প্রদান করতে বলেছে।

পাকিস্তানের দুরবস্থা প্রথম প্রকাশ পায় গত আগস্টে সিন্ধু, পাঞ্জাব, বেলুচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে ভয়াবহ বন্যার পর। তখনই জানা যায় বন্যাদুর্গতদের কাছে ত্রাণ সরবরাহ করার মতো অর্থ তাদের কোষাগারে নেই। এরপর অবশ্য তারা বিদেশের কাছে হাত পাততে দেরি করেনি। অভ্যাসবশত প্রায় সঙ্গে সঙ্গে এই আবেদনে সাড়া দেয় বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দ্রুত ১০ টন বিস্কুট, ১০ টন ড্রাই কেক, পানি বিশুদ্ধকরণ ১০ হাজার ট্যাবলেট, ৫০ হাজার প্যাকেট ওরাল স্যালাইন, ৫ হাজার মশারি, ২ হাজার কম্বল ও ২ হাজার তাঁবু পাঠানোর জন্য এক কোটি ৪০ লাখ টাকার তহবিলের অনুমোদন করে।

কিন্তু বিশ্ব পরিমণ্ডলে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে পারে, এমন কথা বলে বাংলাদেশের এক কোটি ৪০ লাখ টাকা মূল্যের মানবিক ত্রাণ সহায়তার প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় পাকিস্তান। নজিরবিহীন প্রাকৃতিক ওই বিপর্যয়ে পাকিস্তানের এক ততৃীয়াংশ এলাকা পানির নিচে তলিয়ে যায়। বন্যাকবলিত লাখ লাখ মানুষ অনাহারে-অর্ধাহারে যখন দিনাতিপাত করে, তখন বাংলাদেশ ত্রাণ সহায়তার প্রস্তাব দিলেও তা গ্রহণ করেনি পাকিস্তান। একেই বলে পরিণতি। যে বাংলাদেশকে একসময় ভুখা, নাঙ্গা, কালা আদমির দেশ বলে ঘৃণা করত, তারা যখন ভিক্ষা দিতে চাইছে তখনতো শরমে মুখ লুকাবার জায়গা থাকে না। জানা যায়, বাংলাদেশের ত্রাণ সহায়তার প্রস্তাবের বিরোধিতা করে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। পাকিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি একদিনে সৃষ্টি হয়নি এবং এজন্য দায়ীও এই সেনাবাহিনী। তাদের উদরপূর্তি করতে গিয়েই দেশটির এই বেহাল অবস্থা। সামরিক শক্তিতে ভারতের সমান না হলে তারা যেকোনো সময় পাকিস্তান দখল করে নিতে পারে-এই ধুয়ো তুলে তারা বাজেটের প্রায় ৮০ ভাগ অর্থ গ্রাস করেছে। ফলে দেশটি সামাজিক উন্নয়ন খাতে কোনো অর্থই ব্যয় করতে পারেনি। এ কারণে জাতিসংঘের উন্নয়ন সহস্রাব্দ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রে তারা যোজন যোজন পেছনে।

দুর্দশার মূল কারণটি পাকিস্তানের আপমর জনসাধারণের জানা হলেও তুলে নিয়ে গুম করার ভয়ে কেউ কথা বলে না। তবে দুর্মুখ বলে পরিচিত পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এ কথা একাধিকবার বলেছেন, ‘সামরিক খাতের ব্যয় মিটাতে গিয়ে আমরা সামাজিক উন্নয়নের জন্য অর্থ বরাদ্দ করতে পারছি না, তাই দেশের উন্নয়নও হচ্ছে না’। এর জন্য তাকে প্রায়শ্চিত্ত করতে হয়েছে। ক্ষমতা হারিয়েছেন, সেই সঙ্গে বন্দুকধারীর গুলিতে তার জীবন যেতে বসেছিল।

পাকিস্তানবাসীর মুখের একটি কথা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ চাউর হয়েছে-‘শেখ হাসিনাকে পাকিস্তানেরও প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে দেও। তিনিই পারবেন আমাদের ভাগ্য ফেরাতে। সেই সঙ্গে তার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে ক্ষমা হস্তান্তর না করে পাকিস্তান যে পাপ করেছিল, তা কিছুটা হলেও মোচন হবে।’ এরপর মুচকি হাসা ছাড়া বাংলাদেশের আর কিইবা করার আছে। এই সেই পাকিস্তান যারা একাত্তর সালে গণগত্যার জন্য এখনও বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চায়নি। এখানেও সেই সেনা বাহিনী। কারণ দুষ্কর্মটা তারাই করেছিল। ইমরান খান একাধিকবার বিষয়টি সামনে এনেছেন। কিন্তু সেনাবাহিনী রুষ্ট হবে ভেবে ক্ষমা চাইতে সাহস করেননি। তবে তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন, পাকিস্তানকে সাহায্য করার ক্ষমতা বাংলাদেশ ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ায় আর কোনো দেশের নেই।

বাংলাদেশ যখন শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপকে ঋণ মঞ্জুর করে তখন পাকিস্তানের জনগণ বুক চাপড়িয়েছে, ‘আহ! সুসম্পর্ক থাকলে বাংলাদেশের কাছ থেকে আমরাও দুই/চার বিলিয়ন ডলার পেতাম’। তবুও অতীতের অপরাধের জন্য তাদের সরকার ক্ষমা চাইছে না। নিকট অতীতে হয়তো তারা সে কাজটিও করবে, ততদিনে পাকিস্তান আইসিইউতে চলে যাবে।  

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা