শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৫, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৩

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পাকিস্তান

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পাকিস্তান

পাকিস্তান নামক এককালের ‘রাঘব বোয়াল’ দেশেটি আজ পতনের তলে গিয়ে ঠেকেছে। এই মুহূর্তে দেশটির মূল্যস্ফীতি ৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধ পরবর্তী অবস্থার চেয়েও ভয়াবহ। বিগত মার্চ মাসে দেশটিতে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৩৫.৩৭ শতাংশ। এখন সেখানে ১ ডলারের জন্য প্রায় ৩০০ (২৮৭) রুপি গুনতে হচ্ছে। অপরদিকে দেশটির রিজার্ভ বলতে কিছু নেই। যৎসামান্য যা আছে, তা দিয়ে এক মাসের খাবারও কেনা যাবে না। এখন রমজান মাস। প্রবাসী পাকিস্তানিরা নিজে নিঃস্ব হয়ে পরিবারের কাছে অর্থ পাঠাচ্ছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে আগামী মাসে কী হবে।

দেশটিতে বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে নিত্যপণ্যের দাম আকাশছোঁয়া হওয়ায় দিনে দিনে বাড়ছে মূদ্রাস্ফীতি। দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিগত হারের প্রভাবে মূদ্রাস্ফীতি আরো বাড়বে। পাকিস্তান ব্যুরো অব স্টাটিকস (পিবিএস)’র প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে মূদ্রাস্ফীতি বেশি। শহরে ৩২ দশমিক নয় সাত, গ্রামে ৩৮ দশমকি আট আট শতাংশ। নানা পদক্ষেপেও এ সংকটট কাটিয়ে উঠতে পারছে না শাহবাজ শরিফ সরকার।

ঋণে ঋণে জর্জরিত দেশটিকে এখন আর কেউ ঋণ দিতে চাচ্ছে না। এমনকি বন্ধুরাষ্ট্র চীনও না। ইতিমধ্যে চীনের কাছ থেকে যে ঋণ তারা নিয়েছে, তা শোধ দেয়ার সামর্থ্য পাকিস্তানের নেই, ভবিষ্যতেও হবে না। তাই শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটো বন্দরের মতো তাদেরও কিছু একটা চীনকে লিখে দিতে হতে পারে। কিন্তু তেমন কোনো বন্দর পাকিস্তানের নেই। এখন কেবল ভূখণ্ড লিখে দিতে পারে। ইতিমধ্যে তারা তাদের দখলে থাকা লাদাখ অঞ্চলের একাংশ চীনের হাতে তুলে দিয়েছে। বিতর্কিত এই অঞ্চলের সার্বভৌমত্ব পাকিস্তানের হাতে তুলে দেয়ায় কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত। তবে এটা ঠিক জনবসতিপূর্ণ কোনো ভূখণ্ড চীন নেবে না।

পাকিস্তানের বৈদেশিক ঋণের প্রায় ৩০ শতাংশের মালিক চীন। ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ চায়না (আইসিবিসি) পাকিস্তানকে আরও ১.৩ বিলিয়ন ঋণ দিচ্ছে। এই ঋনের ফলে পাকিস্তানের খেলাপি ঋণ বাড়বে আরও ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আইসিবিসি বিদ্যমান ঋণের রোলওভার অনুমোদন করেছে এবং প্রকৃত অর্থপ্রবাহ পাকিস্তান তিনটি সময়োপযোগী কিস্তিতে উপলব্ধ করতে পারবে। এর মধ্যে প্রথমটির ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ইতিমধ্যেই সেন্ট্রাল ব্যাংক অফ পাকিস্তান পেয়েছে। চীনা ঋণে সবসময় অন্যান্য আন্তর্জাতিক ঋণ সংস্থার তুলনায় প্রায় চার গুণ বেশি সুদ। তাই ঋণ পরিশোধ অব্যাহত রাখা গ্রহিতা দেশগুলোর জন্য বেশ কঠিন। তাছাড়াও চীন যে ঋণ দেয়, তা কখনওই লাভজনক হয় না। এর সবচেয়ে ভালো উদাহরণ শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা বন্দর। ২০১৭ সালে ৯৯ বছরের জন্য চীন ইজারা পেলেও ঋণ পরিশোধ না হলে আরও ৯৯ বছর তারা দখলে রাখার শর্তও রেখেছে চুক্তিতে।

ইসলামাবাদে চীনের এই ঋণফাঁদ ওয়াশিংটনকে অস্বস্তিতে ফেলেছে। তাদের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘ভারতের নিকটবর্তী প্রতিবেশী দেশগুলোতে চীনা ঋণের বিষয়ে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। কারণ ঋণগুলো জোরপূর্বক দখলদারির সম্ভাবনা তৈরি করছে।’

এই পরিস্থিতিতে প্রবাসীরা পাকিস্তানে বৈদেশিক মুদ্রা পাঠানো কমালে বিপদ আরও বাড়বে ইসলামাবাদের। ভয়ানক অবস্থা হবে বিদেশি অর্থ তহবিলের। আসলে পাকিস্তানের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির জন্য অসংলগ্ন অর্থনৈতিক বিষয়গুলোই দায়ী। আর্থিক অভিজাতরা এই অবস্থাতেও বিভিন্ন ভর্তুকি সুরক্ষিত রাখতে ব্যস্ত। ফলে চরম অর্থনৈতিক দুর্দিন অপেক্ষা করছে পাকিস্তানের জন্য।

পরিস্থিতি সামাল দিতে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ গত সপ্তাহে নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য জ্বালানির ওপর একটি ত্রাণ প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। কিন্তু এর ফলে পাকিস্তানের মধ্য বা উচ্চ আয়ের মানুষদের পেট্রলের জন্য ১০০ রুপি অতিরিক্ত খরচ করতে হচ্ছে। অবনতিশীল অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষকে বিদ্যুৎ খরচ কমিয়ে ডলার সাশ্রয়ের জন্য কঠোর ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করেছে। পাকিস্তানের অর্থনীতি চরম সংকটের মধ্যে অতীতের ধার শোধের জন্য নতুন করে ঋণ নিয়ে আরও বিপদে পড়ছে। আরও বেশি ঋণ নিতে গিয়ে দেশের অর্থনীতি চলে যাচ্ছে নিয়ন্ত্রণের বাইরে। তৈরি হয়েছে আরও বেশি আর্থিক বিপর্যয়ের সম্ভাবনা। ২০২২ সালের জুনে গত অর্থবছরের শেষে দেশের মোট ঋণের পরিমাণ ছিল ২.৫২৩ ট্রিলিয়ন রুপি। গত ৩ মার্চ শেষ হওয়া সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সর্বকালের সর্বনিম্ন ৪.৩০১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে নেমে যাওয়ার সাথে সাথে পাকিস্তান পড়ে গুরুতর নগদ অর্থ সংকটে। এই পতনের ফলে বন্ধু দেশগুলোর থেকে ফের ধার নিয়ে বিদেশি ঋণ ফেরত দেওয়া ছাড়া কোনো গতি নেই।

অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পাকিস্তান ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট বা পিডিএমের সরকার আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডার বা আইএমএফের থেকে ৬.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বেলআউট প্যাকেজ পেতে মরিয়া। কিন্তু সেটা পেতেও অচলাবস্থা কাটছে না। আইএমএফ পাকিস্তানের জন্য ঋণ কার্যক্রম পুনরায় শুরু করার জন্য কঠোর শর্ত আরোপ করেছে। আইএমএফ এবং পাকিস্তান ২০১৯ সালে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেলআউট স্বাক্ষর করে। গত বছর আরও ১.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এতে যুক্ত হয়। এই প্যাকেজের শর্ত ছিল ঋণ ছাড়ের আগে বাজেট ঘাটতি হ্রাস করতে হবে। অর্থনীতিবিদদের মতে, আইএমএফের অর্থ বিদেশি বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ ব্যাংক এবং সৌদি আরব, চীন ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বন্ধু রাষ্ট্রগুলো থেকে কিছু বৈদেশিক মুদ্রা তহবিল আকৃষ্ট করতে সহায়ক হবে।

পাকিস্তান দীর্ঘদিন ধরে অর্থ প্রদানের ভারসাম্য রাখতে আইএমএফের উপর নির্ভর করছে। তহবিল প্রাপ্তির ক্ষেত্রে কঠোর শর্ত পাকিস্তানিদের জন্য নতুন কিছু নয়। মোট ২২টি আইএমএফ কর্মসূচির সাথে যুক্ত পাকিস্তান। স্বাধীনতার পর থেকেই তারা বেশিরভাগ সময় বহুপাক্ষিক ঋণদাতাদের ছায়াতেই রয়েছে। কিন্তু এবার আইএমএফের শর্ত খুবই কঠিন। সমস্ত প্রতিশ্রুতি খেলাপই পাকিস্তানকে আইএমএফের কঠোর মনোভাবের দিকে ঠেলে দিয়েছে।

এমন অবস্থায় কোনো বন্ধু দেশই পাকিস্তানের আর্থিক সংকট থেকে উদ্ধারে এগিয়ে আসেনি। ফলে আইএমএফের দাবি মেনে নেওয়া ছাড়া ইসলামাবাদের আর কোনো উপায় নেই। বিশ্বব্যাংকের সাবেক অর্থনীতিবিদ আবিদ হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা রাস্তার শেষ প্রান্তে আছি। আইএমএফের শর্তপূরণের বিষয়টি মানুষকে বোঝাতে হবে’। আর এটা করতে না পারলে পাকিস্তানের যে আরও বড় বিপদের আশঙ্কা রয়েছে, সেটাও তিনি মনে করিয়ে দেন। তিনি বলেন, ‘তারা (সরকার) সেটা না করলে আমাদের পরিণতি শ্রীলঙ্কার থেকেও খারাপ হবে।’

আগামী সাড়ে তিন বছরে প্রায় ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আন্তর্জাতিক ঋণ পরিশোধে খেলাপি হতে চলেছে পাকিস্তান। এই বিপুল পরিমাণ ঋণ খেলাপি আটকাতে মার্কিন ডলারে টেকসই প্রবাহ জরুরি। দেশটি বর্তমানে মাত্র ৩ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে বসে আছে। তাই ইসলামাবাদ আইএমএফের বেলআউট কর্মসূচি পেতে ওয়াশিংটনের সমর্থন চাইছে।

অতীতে অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় পাকিস্তান বন্ধু দেশগুলোর ওপর নির্ভর করেছে। গত কয়েক দশকে সৌদিদের আর্থিক বেলআউট প্যাকেজ পাকিস্তান অভ্যাসে পরিণত করেছিল। এছাড়াও সৌদি আরব দীর্ঘমেয়াদি ঋণে জ্বালানিও সরবরাহ করেছে পাকিস্তানকে। গত মাসেও তারা ইসলামাবাদকে ৪ শতাংশ হারে ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছে। কিন্তু ইদানীং অতীতের মতো পাকিস্তানকে আর কোনো সহজ আর্থিক বেলআউট বা সুদমুক্ত ঋণ দিতে অস্বীকার করছে তারা। সৌদি আরব স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, আরও ঋণ প্রাপ্তির বিষয়টি পাকিস্তানের আইএমএফের সাথে চুক্তি স্বাক্ষরের উপরই নির্ভর করবে। রিয়াদ পাকিস্তানের উপর কঠোর আর্থিক এবং রাজস্ব সংস্কার বাস্তবায়নের শর্ত দিয়েছে। তাদের নতুন সুদ-বহনকারী ঋণ এবং বিনিয়োগের শর্তগুলোও আইএমএফ দ্বারা নির্ধারিত শর্তের মতোই কঠিন।

যদি আইএমএফ ঋণ চুক্তি শিগগিরই কার্যকর না করে তাহলে পাকিস্তানের জন্য আন্তর্জাতিক ঋণ সুরক্ষিত করা আরও কঠিন হবে। সেক্ষেত্রে পতন হবে তাদের ক্রেডিট রেটিং-এর। আইএমএফ এখন ইসলামাবাদকে বেলআউট দেওয়ার আগে তাদের বহিরাগত অর্থায়নের নিশ্চয়তা প্রদান করতে বলেছে।

পাকিস্তানের দুরবস্থা প্রথম প্রকাশ পায় গত আগস্টে সিন্ধু, পাঞ্জাব, বেলুচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে ভয়াবহ বন্যার পর। তখনই জানা যায় বন্যাদুর্গতদের কাছে ত্রাণ সরবরাহ করার মতো অর্থ তাদের কোষাগারে নেই। এরপর অবশ্য তারা বিদেশের কাছে হাত পাততে দেরি করেনি। অভ্যাসবশত প্রায় সঙ্গে সঙ্গে এই আবেদনে সাড়া দেয় বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দ্রুত ১০ টন বিস্কুট, ১০ টন ড্রাই কেক, পানি বিশুদ্ধকরণ ১০ হাজার ট্যাবলেট, ৫০ হাজার প্যাকেট ওরাল স্যালাইন, ৫ হাজার মশারি, ২ হাজার কম্বল ও ২ হাজার তাঁবু পাঠানোর জন্য এক কোটি ৪০ লাখ টাকার তহবিলের অনুমোদন করে।

কিন্তু বিশ্ব পরিমণ্ডলে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে পারে, এমন কথা বলে বাংলাদেশের এক কোটি ৪০ লাখ টাকা মূল্যের মানবিক ত্রাণ সহায়তার প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় পাকিস্তান। নজিরবিহীন প্রাকৃতিক ওই বিপর্যয়ে পাকিস্তানের এক ততৃীয়াংশ এলাকা পানির নিচে তলিয়ে যায়। বন্যাকবলিত লাখ লাখ মানুষ অনাহারে-অর্ধাহারে যখন দিনাতিপাত করে, তখন বাংলাদেশ ত্রাণ সহায়তার প্রস্তাব দিলেও তা গ্রহণ করেনি পাকিস্তান। একেই বলে পরিণতি। যে বাংলাদেশকে একসময় ভুখা, নাঙ্গা, কালা আদমির দেশ বলে ঘৃণা করত, তারা যখন ভিক্ষা দিতে চাইছে তখনতো শরমে মুখ লুকাবার জায়গা থাকে না। জানা যায়, বাংলাদেশের ত্রাণ সহায়তার প্রস্তাবের বিরোধিতা করে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। পাকিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি একদিনে সৃষ্টি হয়নি এবং এজন্য দায়ীও এই সেনাবাহিনী। তাদের উদরপূর্তি করতে গিয়েই দেশটির এই বেহাল অবস্থা। সামরিক শক্তিতে ভারতের সমান না হলে তারা যেকোনো সময় পাকিস্তান দখল করে নিতে পারে-এই ধুয়ো তুলে তারা বাজেটের প্রায় ৮০ ভাগ অর্থ গ্রাস করেছে। ফলে দেশটি সামাজিক উন্নয়ন খাতে কোনো অর্থই ব্যয় করতে পারেনি। এ কারণে জাতিসংঘের উন্নয়ন সহস্রাব্দ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রে তারা যোজন যোজন পেছনে।

দুর্দশার মূল কারণটি পাকিস্তানের আপমর জনসাধারণের জানা হলেও তুলে নিয়ে গুম করার ভয়ে কেউ কথা বলে না। তবে দুর্মুখ বলে পরিচিত পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এ কথা একাধিকবার বলেছেন, ‘সামরিক খাতের ব্যয় মিটাতে গিয়ে আমরা সামাজিক উন্নয়নের জন্য অর্থ বরাদ্দ করতে পারছি না, তাই দেশের উন্নয়নও হচ্ছে না’। এর জন্য তাকে প্রায়শ্চিত্ত করতে হয়েছে। ক্ষমতা হারিয়েছেন, সেই সঙ্গে বন্দুকধারীর গুলিতে তার জীবন যেতে বসেছিল।

পাকিস্তানবাসীর মুখের একটি কথা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ চাউর হয়েছে-‘শেখ হাসিনাকে পাকিস্তানেরও প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে দেও। তিনিই পারবেন আমাদের ভাগ্য ফেরাতে। সেই সঙ্গে তার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে ক্ষমা হস্তান্তর না করে পাকিস্তান যে পাপ করেছিল, তা কিছুটা হলেও মোচন হবে।’ এরপর মুচকি হাসা ছাড়া বাংলাদেশের আর কিইবা করার আছে। এই সেই পাকিস্তান যারা একাত্তর সালে গণগত্যার জন্য এখনও বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চায়নি। এখানেও সেই সেনা বাহিনী। কারণ দুষ্কর্মটা তারাই করেছিল। ইমরান খান একাধিকবার বিষয়টি সামনে এনেছেন। কিন্তু সেনাবাহিনী রুষ্ট হবে ভেবে ক্ষমা চাইতে সাহস করেননি। তবে তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন, পাকিস্তানকে সাহায্য করার ক্ষমতা বাংলাদেশ ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ায় আর কোনো দেশের নেই।

বাংলাদেশ যখন শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপকে ঋণ মঞ্জুর করে তখন পাকিস্তানের জনগণ বুক চাপড়িয়েছে, ‘আহ! সুসম্পর্ক থাকলে বাংলাদেশের কাছ থেকে আমরাও দুই/চার বিলিয়ন ডলার পেতাম’। তবুও অতীতের অপরাধের জন্য তাদের সরকার ক্ষমা চাইছে না। নিকট অতীতে হয়তো তারা সে কাজটিও করবে, ততদিনে পাকিস্তান আইসিইউতে চলে যাবে।  

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা