শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৫, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৩

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পাকিস্তান

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পাকিস্তান

পাকিস্তান নামক এককালের ‘রাঘব বোয়াল’ দেশেটি আজ পতনের তলে গিয়ে ঠেকেছে। এই মুহূর্তে দেশটির মূল্যস্ফীতি ৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধ পরবর্তী অবস্থার চেয়েও ভয়াবহ। বিগত মার্চ মাসে দেশটিতে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৩৫.৩৭ শতাংশ। এখন সেখানে ১ ডলারের জন্য প্রায় ৩০০ (২৮৭) রুপি গুনতে হচ্ছে। অপরদিকে দেশটির রিজার্ভ বলতে কিছু নেই। যৎসামান্য যা আছে, তা দিয়ে এক মাসের খাবারও কেনা যাবে না। এখন রমজান মাস। প্রবাসী পাকিস্তানিরা নিজে নিঃস্ব হয়ে পরিবারের কাছে অর্থ পাঠাচ্ছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে আগামী মাসে কী হবে।

দেশটিতে বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে নিত্যপণ্যের দাম আকাশছোঁয়া হওয়ায় দিনে দিনে বাড়ছে মূদ্রাস্ফীতি। দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিগত হারের প্রভাবে মূদ্রাস্ফীতি আরো বাড়বে। পাকিস্তান ব্যুরো অব স্টাটিকস (পিবিএস)’র প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে মূদ্রাস্ফীতি বেশি। শহরে ৩২ দশমিক নয় সাত, গ্রামে ৩৮ দশমকি আট আট শতাংশ। নানা পদক্ষেপেও এ সংকটট কাটিয়ে উঠতে পারছে না শাহবাজ শরিফ সরকার।

ঋণে ঋণে জর্জরিত দেশটিকে এখন আর কেউ ঋণ দিতে চাচ্ছে না। এমনকি বন্ধুরাষ্ট্র চীনও না। ইতিমধ্যে চীনের কাছ থেকে যে ঋণ তারা নিয়েছে, তা শোধ দেয়ার সামর্থ্য পাকিস্তানের নেই, ভবিষ্যতেও হবে না। তাই শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটো বন্দরের মতো তাদেরও কিছু একটা চীনকে লিখে দিতে হতে পারে। কিন্তু তেমন কোনো বন্দর পাকিস্তানের নেই। এখন কেবল ভূখণ্ড লিখে দিতে পারে। ইতিমধ্যে তারা তাদের দখলে থাকা লাদাখ অঞ্চলের একাংশ চীনের হাতে তুলে দিয়েছে। বিতর্কিত এই অঞ্চলের সার্বভৌমত্ব পাকিস্তানের হাতে তুলে দেয়ায় কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত। তবে এটা ঠিক জনবসতিপূর্ণ কোনো ভূখণ্ড চীন নেবে না।

পাকিস্তানের বৈদেশিক ঋণের প্রায় ৩০ শতাংশের মালিক চীন। ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ চায়না (আইসিবিসি) পাকিস্তানকে আরও ১.৩ বিলিয়ন ঋণ দিচ্ছে। এই ঋনের ফলে পাকিস্তানের খেলাপি ঋণ বাড়বে আরও ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আইসিবিসি বিদ্যমান ঋণের রোলওভার অনুমোদন করেছে এবং প্রকৃত অর্থপ্রবাহ পাকিস্তান তিনটি সময়োপযোগী কিস্তিতে উপলব্ধ করতে পারবে। এর মধ্যে প্রথমটির ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ইতিমধ্যেই সেন্ট্রাল ব্যাংক অফ পাকিস্তান পেয়েছে। চীনা ঋণে সবসময় অন্যান্য আন্তর্জাতিক ঋণ সংস্থার তুলনায় প্রায় চার গুণ বেশি সুদ। তাই ঋণ পরিশোধ অব্যাহত রাখা গ্রহিতা দেশগুলোর জন্য বেশ কঠিন। তাছাড়াও চীন যে ঋণ দেয়, তা কখনওই লাভজনক হয় না। এর সবচেয়ে ভালো উদাহরণ শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা বন্দর। ২০১৭ সালে ৯৯ বছরের জন্য চীন ইজারা পেলেও ঋণ পরিশোধ না হলে আরও ৯৯ বছর তারা দখলে রাখার শর্তও রেখেছে চুক্তিতে।

ইসলামাবাদে চীনের এই ঋণফাঁদ ওয়াশিংটনকে অস্বস্তিতে ফেলেছে। তাদের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘ভারতের নিকটবর্তী প্রতিবেশী দেশগুলোতে চীনা ঋণের বিষয়ে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। কারণ ঋণগুলো জোরপূর্বক দখলদারির সম্ভাবনা তৈরি করছে।’

এই পরিস্থিতিতে প্রবাসীরা পাকিস্তানে বৈদেশিক মুদ্রা পাঠানো কমালে বিপদ আরও বাড়বে ইসলামাবাদের। ভয়ানক অবস্থা হবে বিদেশি অর্থ তহবিলের। আসলে পাকিস্তানের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির জন্য অসংলগ্ন অর্থনৈতিক বিষয়গুলোই দায়ী। আর্থিক অভিজাতরা এই অবস্থাতেও বিভিন্ন ভর্তুকি সুরক্ষিত রাখতে ব্যস্ত। ফলে চরম অর্থনৈতিক দুর্দিন অপেক্ষা করছে পাকিস্তানের জন্য।

পরিস্থিতি সামাল দিতে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ গত সপ্তাহে নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য জ্বালানির ওপর একটি ত্রাণ প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। কিন্তু এর ফলে পাকিস্তানের মধ্য বা উচ্চ আয়ের মানুষদের পেট্রলের জন্য ১০০ রুপি অতিরিক্ত খরচ করতে হচ্ছে। অবনতিশীল অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষকে বিদ্যুৎ খরচ কমিয়ে ডলার সাশ্রয়ের জন্য কঠোর ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করেছে। পাকিস্তানের অর্থনীতি চরম সংকটের মধ্যে অতীতের ধার শোধের জন্য নতুন করে ঋণ নিয়ে আরও বিপদে পড়ছে। আরও বেশি ঋণ নিতে গিয়ে দেশের অর্থনীতি চলে যাচ্ছে নিয়ন্ত্রণের বাইরে। তৈরি হয়েছে আরও বেশি আর্থিক বিপর্যয়ের সম্ভাবনা। ২০২২ সালের জুনে গত অর্থবছরের শেষে দেশের মোট ঋণের পরিমাণ ছিল ২.৫২৩ ট্রিলিয়ন রুপি। গত ৩ মার্চ শেষ হওয়া সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সর্বকালের সর্বনিম্ন ৪.৩০১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে নেমে যাওয়ার সাথে সাথে পাকিস্তান পড়ে গুরুতর নগদ অর্থ সংকটে। এই পতনের ফলে বন্ধু দেশগুলোর থেকে ফের ধার নিয়ে বিদেশি ঋণ ফেরত দেওয়া ছাড়া কোনো গতি নেই।

অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পাকিস্তান ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট বা পিডিএমের সরকার আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডার বা আইএমএফের থেকে ৬.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বেলআউট প্যাকেজ পেতে মরিয়া। কিন্তু সেটা পেতেও অচলাবস্থা কাটছে না। আইএমএফ পাকিস্তানের জন্য ঋণ কার্যক্রম পুনরায় শুরু করার জন্য কঠোর শর্ত আরোপ করেছে। আইএমএফ এবং পাকিস্তান ২০১৯ সালে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেলআউট স্বাক্ষর করে। গত বছর আরও ১.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এতে যুক্ত হয়। এই প্যাকেজের শর্ত ছিল ঋণ ছাড়ের আগে বাজেট ঘাটতি হ্রাস করতে হবে। অর্থনীতিবিদদের মতে, আইএমএফের অর্থ বিদেশি বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ ব্যাংক এবং সৌদি আরব, চীন ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বন্ধু রাষ্ট্রগুলো থেকে কিছু বৈদেশিক মুদ্রা তহবিল আকৃষ্ট করতে সহায়ক হবে।

পাকিস্তান দীর্ঘদিন ধরে অর্থ প্রদানের ভারসাম্য রাখতে আইএমএফের উপর নির্ভর করছে। তহবিল প্রাপ্তির ক্ষেত্রে কঠোর শর্ত পাকিস্তানিদের জন্য নতুন কিছু নয়। মোট ২২টি আইএমএফ কর্মসূচির সাথে যুক্ত পাকিস্তান। স্বাধীনতার পর থেকেই তারা বেশিরভাগ সময় বহুপাক্ষিক ঋণদাতাদের ছায়াতেই রয়েছে। কিন্তু এবার আইএমএফের শর্ত খুবই কঠিন। সমস্ত প্রতিশ্রুতি খেলাপই পাকিস্তানকে আইএমএফের কঠোর মনোভাবের দিকে ঠেলে দিয়েছে।

এমন অবস্থায় কোনো বন্ধু দেশই পাকিস্তানের আর্থিক সংকট থেকে উদ্ধারে এগিয়ে আসেনি। ফলে আইএমএফের দাবি মেনে নেওয়া ছাড়া ইসলামাবাদের আর কোনো উপায় নেই। বিশ্বব্যাংকের সাবেক অর্থনীতিবিদ আবিদ হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা রাস্তার শেষ প্রান্তে আছি। আইএমএফের শর্তপূরণের বিষয়টি মানুষকে বোঝাতে হবে’। আর এটা করতে না পারলে পাকিস্তানের যে আরও বড় বিপদের আশঙ্কা রয়েছে, সেটাও তিনি মনে করিয়ে দেন। তিনি বলেন, ‘তারা (সরকার) সেটা না করলে আমাদের পরিণতি শ্রীলঙ্কার থেকেও খারাপ হবে।’

আগামী সাড়ে তিন বছরে প্রায় ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আন্তর্জাতিক ঋণ পরিশোধে খেলাপি হতে চলেছে পাকিস্তান। এই বিপুল পরিমাণ ঋণ খেলাপি আটকাতে মার্কিন ডলারে টেকসই প্রবাহ জরুরি। দেশটি বর্তমানে মাত্র ৩ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে বসে আছে। তাই ইসলামাবাদ আইএমএফের বেলআউট কর্মসূচি পেতে ওয়াশিংটনের সমর্থন চাইছে।

অতীতে অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় পাকিস্তান বন্ধু দেশগুলোর ওপর নির্ভর করেছে। গত কয়েক দশকে সৌদিদের আর্থিক বেলআউট প্যাকেজ পাকিস্তান অভ্যাসে পরিণত করেছিল। এছাড়াও সৌদি আরব দীর্ঘমেয়াদি ঋণে জ্বালানিও সরবরাহ করেছে পাকিস্তানকে। গত মাসেও তারা ইসলামাবাদকে ৪ শতাংশ হারে ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছে। কিন্তু ইদানীং অতীতের মতো পাকিস্তানকে আর কোনো সহজ আর্থিক বেলআউট বা সুদমুক্ত ঋণ দিতে অস্বীকার করছে তারা। সৌদি আরব স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, আরও ঋণ প্রাপ্তির বিষয়টি পাকিস্তানের আইএমএফের সাথে চুক্তি স্বাক্ষরের উপরই নির্ভর করবে। রিয়াদ পাকিস্তানের উপর কঠোর আর্থিক এবং রাজস্ব সংস্কার বাস্তবায়নের শর্ত দিয়েছে। তাদের নতুন সুদ-বহনকারী ঋণ এবং বিনিয়োগের শর্তগুলোও আইএমএফ দ্বারা নির্ধারিত শর্তের মতোই কঠিন।

যদি আইএমএফ ঋণ চুক্তি শিগগিরই কার্যকর না করে তাহলে পাকিস্তানের জন্য আন্তর্জাতিক ঋণ সুরক্ষিত করা আরও কঠিন হবে। সেক্ষেত্রে পতন হবে তাদের ক্রেডিট রেটিং-এর। আইএমএফ এখন ইসলামাবাদকে বেলআউট দেওয়ার আগে তাদের বহিরাগত অর্থায়নের নিশ্চয়তা প্রদান করতে বলেছে।

পাকিস্তানের দুরবস্থা প্রথম প্রকাশ পায় গত আগস্টে সিন্ধু, পাঞ্জাব, বেলুচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে ভয়াবহ বন্যার পর। তখনই জানা যায় বন্যাদুর্গতদের কাছে ত্রাণ সরবরাহ করার মতো অর্থ তাদের কোষাগারে নেই। এরপর অবশ্য তারা বিদেশের কাছে হাত পাততে দেরি করেনি। অভ্যাসবশত প্রায় সঙ্গে সঙ্গে এই আবেদনে সাড়া দেয় বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দ্রুত ১০ টন বিস্কুট, ১০ টন ড্রাই কেক, পানি বিশুদ্ধকরণ ১০ হাজার ট্যাবলেট, ৫০ হাজার প্যাকেট ওরাল স্যালাইন, ৫ হাজার মশারি, ২ হাজার কম্বল ও ২ হাজার তাঁবু পাঠানোর জন্য এক কোটি ৪০ লাখ টাকার তহবিলের অনুমোদন করে।

কিন্তু বিশ্ব পরিমণ্ডলে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে পারে, এমন কথা বলে বাংলাদেশের এক কোটি ৪০ লাখ টাকা মূল্যের মানবিক ত্রাণ সহায়তার প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় পাকিস্তান। নজিরবিহীন প্রাকৃতিক ওই বিপর্যয়ে পাকিস্তানের এক ততৃীয়াংশ এলাকা পানির নিচে তলিয়ে যায়। বন্যাকবলিত লাখ লাখ মানুষ অনাহারে-অর্ধাহারে যখন দিনাতিপাত করে, তখন বাংলাদেশ ত্রাণ সহায়তার প্রস্তাব দিলেও তা গ্রহণ করেনি পাকিস্তান। একেই বলে পরিণতি। যে বাংলাদেশকে একসময় ভুখা, নাঙ্গা, কালা আদমির দেশ বলে ঘৃণা করত, তারা যখন ভিক্ষা দিতে চাইছে তখনতো শরমে মুখ লুকাবার জায়গা থাকে না। জানা যায়, বাংলাদেশের ত্রাণ সহায়তার প্রস্তাবের বিরোধিতা করে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। পাকিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি একদিনে সৃষ্টি হয়নি এবং এজন্য দায়ীও এই সেনাবাহিনী। তাদের উদরপূর্তি করতে গিয়েই দেশটির এই বেহাল অবস্থা। সামরিক শক্তিতে ভারতের সমান না হলে তারা যেকোনো সময় পাকিস্তান দখল করে নিতে পারে-এই ধুয়ো তুলে তারা বাজেটের প্রায় ৮০ ভাগ অর্থ গ্রাস করেছে। ফলে দেশটি সামাজিক উন্নয়ন খাতে কোনো অর্থই ব্যয় করতে পারেনি। এ কারণে জাতিসংঘের উন্নয়ন সহস্রাব্দ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রে তারা যোজন যোজন পেছনে।

দুর্দশার মূল কারণটি পাকিস্তানের আপমর জনসাধারণের জানা হলেও তুলে নিয়ে গুম করার ভয়ে কেউ কথা বলে না। তবে দুর্মুখ বলে পরিচিত পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এ কথা একাধিকবার বলেছেন, ‘সামরিক খাতের ব্যয় মিটাতে গিয়ে আমরা সামাজিক উন্নয়নের জন্য অর্থ বরাদ্দ করতে পারছি না, তাই দেশের উন্নয়নও হচ্ছে না’। এর জন্য তাকে প্রায়শ্চিত্ত করতে হয়েছে। ক্ষমতা হারিয়েছেন, সেই সঙ্গে বন্দুকধারীর গুলিতে তার জীবন যেতে বসেছিল।

পাকিস্তানবাসীর মুখের একটি কথা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ চাউর হয়েছে-‘শেখ হাসিনাকে পাকিস্তানেরও প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে দেও। তিনিই পারবেন আমাদের ভাগ্য ফেরাতে। সেই সঙ্গে তার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে ক্ষমা হস্তান্তর না করে পাকিস্তান যে পাপ করেছিল, তা কিছুটা হলেও মোচন হবে।’ এরপর মুচকি হাসা ছাড়া বাংলাদেশের আর কিইবা করার আছে। এই সেই পাকিস্তান যারা একাত্তর সালে গণগত্যার জন্য এখনও বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চায়নি। এখানেও সেই সেনা বাহিনী। কারণ দুষ্কর্মটা তারাই করেছিল। ইমরান খান একাধিকবার বিষয়টি সামনে এনেছেন। কিন্তু সেনাবাহিনী রুষ্ট হবে ভেবে ক্ষমা চাইতে সাহস করেননি। তবে তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন, পাকিস্তানকে সাহায্য করার ক্ষমতা বাংলাদেশ ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ায় আর কোনো দেশের নেই।

বাংলাদেশ যখন শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপকে ঋণ মঞ্জুর করে তখন পাকিস্তানের জনগণ বুক চাপড়িয়েছে, ‘আহ! সুসম্পর্ক থাকলে বাংলাদেশের কাছ থেকে আমরাও দুই/চার বিলিয়ন ডলার পেতাম’। তবুও অতীতের অপরাধের জন্য তাদের সরকার ক্ষমা চাইছে না। নিকট অতীতে হয়তো তারা সে কাজটিও করবে, ততদিনে পাকিস্তান আইসিইউতে চলে যাবে।  

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা