শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৫, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৩

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পাকিস্তান

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পাকিস্তান

পাকিস্তান নামক এককালের ‘রাঘব বোয়াল’ দেশেটি আজ পতনের তলে গিয়ে ঠেকেছে। এই মুহূর্তে দেশটির মূল্যস্ফীতি ৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধ পরবর্তী অবস্থার চেয়েও ভয়াবহ। বিগত মার্চ মাসে দেশটিতে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৩৫.৩৭ শতাংশ। এখন সেখানে ১ ডলারের জন্য প্রায় ৩০০ (২৮৭) রুপি গুনতে হচ্ছে। অপরদিকে দেশটির রিজার্ভ বলতে কিছু নেই। যৎসামান্য যা আছে, তা দিয়ে এক মাসের খাবারও কেনা যাবে না। এখন রমজান মাস। প্রবাসী পাকিস্তানিরা নিজে নিঃস্ব হয়ে পরিবারের কাছে অর্থ পাঠাচ্ছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে আগামী মাসে কী হবে।

দেশটিতে বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে নিত্যপণ্যের দাম আকাশছোঁয়া হওয়ায় দিনে দিনে বাড়ছে মূদ্রাস্ফীতি। দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিগত হারের প্রভাবে মূদ্রাস্ফীতি আরো বাড়বে। পাকিস্তান ব্যুরো অব স্টাটিকস (পিবিএস)’র প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে মূদ্রাস্ফীতি বেশি। শহরে ৩২ দশমিক নয় সাত, গ্রামে ৩৮ দশমকি আট আট শতাংশ। নানা পদক্ষেপেও এ সংকটট কাটিয়ে উঠতে পারছে না শাহবাজ শরিফ সরকার।

ঋণে ঋণে জর্জরিত দেশটিকে এখন আর কেউ ঋণ দিতে চাচ্ছে না। এমনকি বন্ধুরাষ্ট্র চীনও না। ইতিমধ্যে চীনের কাছ থেকে যে ঋণ তারা নিয়েছে, তা শোধ দেয়ার সামর্থ্য পাকিস্তানের নেই, ভবিষ্যতেও হবে না। তাই শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটো বন্দরের মতো তাদেরও কিছু একটা চীনকে লিখে দিতে হতে পারে। কিন্তু তেমন কোনো বন্দর পাকিস্তানের নেই। এখন কেবল ভূখণ্ড লিখে দিতে পারে। ইতিমধ্যে তারা তাদের দখলে থাকা লাদাখ অঞ্চলের একাংশ চীনের হাতে তুলে দিয়েছে। বিতর্কিত এই অঞ্চলের সার্বভৌমত্ব পাকিস্তানের হাতে তুলে দেয়ায় কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত। তবে এটা ঠিক জনবসতিপূর্ণ কোনো ভূখণ্ড চীন নেবে না।

পাকিস্তানের বৈদেশিক ঋণের প্রায় ৩০ শতাংশের মালিক চীন। ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ চায়না (আইসিবিসি) পাকিস্তানকে আরও ১.৩ বিলিয়ন ঋণ দিচ্ছে। এই ঋনের ফলে পাকিস্তানের খেলাপি ঋণ বাড়বে আরও ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আইসিবিসি বিদ্যমান ঋণের রোলওভার অনুমোদন করেছে এবং প্রকৃত অর্থপ্রবাহ পাকিস্তান তিনটি সময়োপযোগী কিস্তিতে উপলব্ধ করতে পারবে। এর মধ্যে প্রথমটির ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ইতিমধ্যেই সেন্ট্রাল ব্যাংক অফ পাকিস্তান পেয়েছে। চীনা ঋণে সবসময় অন্যান্য আন্তর্জাতিক ঋণ সংস্থার তুলনায় প্রায় চার গুণ বেশি সুদ। তাই ঋণ পরিশোধ অব্যাহত রাখা গ্রহিতা দেশগুলোর জন্য বেশ কঠিন। তাছাড়াও চীন যে ঋণ দেয়, তা কখনওই লাভজনক হয় না। এর সবচেয়ে ভালো উদাহরণ শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা বন্দর। ২০১৭ সালে ৯৯ বছরের জন্য চীন ইজারা পেলেও ঋণ পরিশোধ না হলে আরও ৯৯ বছর তারা দখলে রাখার শর্তও রেখেছে চুক্তিতে।

ইসলামাবাদে চীনের এই ঋণফাঁদ ওয়াশিংটনকে অস্বস্তিতে ফেলেছে। তাদের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘ভারতের নিকটবর্তী প্রতিবেশী দেশগুলোতে চীনা ঋণের বিষয়ে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। কারণ ঋণগুলো জোরপূর্বক দখলদারির সম্ভাবনা তৈরি করছে।’

এই পরিস্থিতিতে প্রবাসীরা পাকিস্তানে বৈদেশিক মুদ্রা পাঠানো কমালে বিপদ আরও বাড়বে ইসলামাবাদের। ভয়ানক অবস্থা হবে বিদেশি অর্থ তহবিলের। আসলে পাকিস্তানের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির জন্য অসংলগ্ন অর্থনৈতিক বিষয়গুলোই দায়ী। আর্থিক অভিজাতরা এই অবস্থাতেও বিভিন্ন ভর্তুকি সুরক্ষিত রাখতে ব্যস্ত। ফলে চরম অর্থনৈতিক দুর্দিন অপেক্ষা করছে পাকিস্তানের জন্য।

পরিস্থিতি সামাল দিতে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ গত সপ্তাহে নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য জ্বালানির ওপর একটি ত্রাণ প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। কিন্তু এর ফলে পাকিস্তানের মধ্য বা উচ্চ আয়ের মানুষদের পেট্রলের জন্য ১০০ রুপি অতিরিক্ত খরচ করতে হচ্ছে। অবনতিশীল অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষকে বিদ্যুৎ খরচ কমিয়ে ডলার সাশ্রয়ের জন্য কঠোর ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করেছে। পাকিস্তানের অর্থনীতি চরম সংকটের মধ্যে অতীতের ধার শোধের জন্য নতুন করে ঋণ নিয়ে আরও বিপদে পড়ছে। আরও বেশি ঋণ নিতে গিয়ে দেশের অর্থনীতি চলে যাচ্ছে নিয়ন্ত্রণের বাইরে। তৈরি হয়েছে আরও বেশি আর্থিক বিপর্যয়ের সম্ভাবনা। ২০২২ সালের জুনে গত অর্থবছরের শেষে দেশের মোট ঋণের পরিমাণ ছিল ২.৫২৩ ট্রিলিয়ন রুপি। গত ৩ মার্চ শেষ হওয়া সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সর্বকালের সর্বনিম্ন ৪.৩০১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে নেমে যাওয়ার সাথে সাথে পাকিস্তান পড়ে গুরুতর নগদ অর্থ সংকটে। এই পতনের ফলে বন্ধু দেশগুলোর থেকে ফের ধার নিয়ে বিদেশি ঋণ ফেরত দেওয়া ছাড়া কোনো গতি নেই।

অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পাকিস্তান ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট বা পিডিএমের সরকার আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডার বা আইএমএফের থেকে ৬.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বেলআউট প্যাকেজ পেতে মরিয়া। কিন্তু সেটা পেতেও অচলাবস্থা কাটছে না। আইএমএফ পাকিস্তানের জন্য ঋণ কার্যক্রম পুনরায় শুরু করার জন্য কঠোর শর্ত আরোপ করেছে। আইএমএফ এবং পাকিস্তান ২০১৯ সালে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেলআউট স্বাক্ষর করে। গত বছর আরও ১.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এতে যুক্ত হয়। এই প্যাকেজের শর্ত ছিল ঋণ ছাড়ের আগে বাজেট ঘাটতি হ্রাস করতে হবে। অর্থনীতিবিদদের মতে, আইএমএফের অর্থ বিদেশি বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ ব্যাংক এবং সৌদি আরব, চীন ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বন্ধু রাষ্ট্রগুলো থেকে কিছু বৈদেশিক মুদ্রা তহবিল আকৃষ্ট করতে সহায়ক হবে।

পাকিস্তান দীর্ঘদিন ধরে অর্থ প্রদানের ভারসাম্য রাখতে আইএমএফের উপর নির্ভর করছে। তহবিল প্রাপ্তির ক্ষেত্রে কঠোর শর্ত পাকিস্তানিদের জন্য নতুন কিছু নয়। মোট ২২টি আইএমএফ কর্মসূচির সাথে যুক্ত পাকিস্তান। স্বাধীনতার পর থেকেই তারা বেশিরভাগ সময় বহুপাক্ষিক ঋণদাতাদের ছায়াতেই রয়েছে। কিন্তু এবার আইএমএফের শর্ত খুবই কঠিন। সমস্ত প্রতিশ্রুতি খেলাপই পাকিস্তানকে আইএমএফের কঠোর মনোভাবের দিকে ঠেলে দিয়েছে।

এমন অবস্থায় কোনো বন্ধু দেশই পাকিস্তানের আর্থিক সংকট থেকে উদ্ধারে এগিয়ে আসেনি। ফলে আইএমএফের দাবি মেনে নেওয়া ছাড়া ইসলামাবাদের আর কোনো উপায় নেই। বিশ্বব্যাংকের সাবেক অর্থনীতিবিদ আবিদ হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা রাস্তার শেষ প্রান্তে আছি। আইএমএফের শর্তপূরণের বিষয়টি মানুষকে বোঝাতে হবে’। আর এটা করতে না পারলে পাকিস্তানের যে আরও বড় বিপদের আশঙ্কা রয়েছে, সেটাও তিনি মনে করিয়ে দেন। তিনি বলেন, ‘তারা (সরকার) সেটা না করলে আমাদের পরিণতি শ্রীলঙ্কার থেকেও খারাপ হবে।’

আগামী সাড়ে তিন বছরে প্রায় ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আন্তর্জাতিক ঋণ পরিশোধে খেলাপি হতে চলেছে পাকিস্তান। এই বিপুল পরিমাণ ঋণ খেলাপি আটকাতে মার্কিন ডলারে টেকসই প্রবাহ জরুরি। দেশটি বর্তমানে মাত্র ৩ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে বসে আছে। তাই ইসলামাবাদ আইএমএফের বেলআউট কর্মসূচি পেতে ওয়াশিংটনের সমর্থন চাইছে।

অতীতে অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় পাকিস্তান বন্ধু দেশগুলোর ওপর নির্ভর করেছে। গত কয়েক দশকে সৌদিদের আর্থিক বেলআউট প্যাকেজ পাকিস্তান অভ্যাসে পরিণত করেছিল। এছাড়াও সৌদি আরব দীর্ঘমেয়াদি ঋণে জ্বালানিও সরবরাহ করেছে পাকিস্তানকে। গত মাসেও তারা ইসলামাবাদকে ৪ শতাংশ হারে ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছে। কিন্তু ইদানীং অতীতের মতো পাকিস্তানকে আর কোনো সহজ আর্থিক বেলআউট বা সুদমুক্ত ঋণ দিতে অস্বীকার করছে তারা। সৌদি আরব স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, আরও ঋণ প্রাপ্তির বিষয়টি পাকিস্তানের আইএমএফের সাথে চুক্তি স্বাক্ষরের উপরই নির্ভর করবে। রিয়াদ পাকিস্তানের উপর কঠোর আর্থিক এবং রাজস্ব সংস্কার বাস্তবায়নের শর্ত দিয়েছে। তাদের নতুন সুদ-বহনকারী ঋণ এবং বিনিয়োগের শর্তগুলোও আইএমএফ দ্বারা নির্ধারিত শর্তের মতোই কঠিন।

যদি আইএমএফ ঋণ চুক্তি শিগগিরই কার্যকর না করে তাহলে পাকিস্তানের জন্য আন্তর্জাতিক ঋণ সুরক্ষিত করা আরও কঠিন হবে। সেক্ষেত্রে পতন হবে তাদের ক্রেডিট রেটিং-এর। আইএমএফ এখন ইসলামাবাদকে বেলআউট দেওয়ার আগে তাদের বহিরাগত অর্থায়নের নিশ্চয়তা প্রদান করতে বলেছে।

পাকিস্তানের দুরবস্থা প্রথম প্রকাশ পায় গত আগস্টে সিন্ধু, পাঞ্জাব, বেলুচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে ভয়াবহ বন্যার পর। তখনই জানা যায় বন্যাদুর্গতদের কাছে ত্রাণ সরবরাহ করার মতো অর্থ তাদের কোষাগারে নেই। এরপর অবশ্য তারা বিদেশের কাছে হাত পাততে দেরি করেনি। অভ্যাসবশত প্রায় সঙ্গে সঙ্গে এই আবেদনে সাড়া দেয় বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দ্রুত ১০ টন বিস্কুট, ১০ টন ড্রাই কেক, পানি বিশুদ্ধকরণ ১০ হাজার ট্যাবলেট, ৫০ হাজার প্যাকেট ওরাল স্যালাইন, ৫ হাজার মশারি, ২ হাজার কম্বল ও ২ হাজার তাঁবু পাঠানোর জন্য এক কোটি ৪০ লাখ টাকার তহবিলের অনুমোদন করে।

কিন্তু বিশ্ব পরিমণ্ডলে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে পারে, এমন কথা বলে বাংলাদেশের এক কোটি ৪০ লাখ টাকা মূল্যের মানবিক ত্রাণ সহায়তার প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় পাকিস্তান। নজিরবিহীন প্রাকৃতিক ওই বিপর্যয়ে পাকিস্তানের এক ততৃীয়াংশ এলাকা পানির নিচে তলিয়ে যায়। বন্যাকবলিত লাখ লাখ মানুষ অনাহারে-অর্ধাহারে যখন দিনাতিপাত করে, তখন বাংলাদেশ ত্রাণ সহায়তার প্রস্তাব দিলেও তা গ্রহণ করেনি পাকিস্তান। একেই বলে পরিণতি। যে বাংলাদেশকে একসময় ভুখা, নাঙ্গা, কালা আদমির দেশ বলে ঘৃণা করত, তারা যখন ভিক্ষা দিতে চাইছে তখনতো শরমে মুখ লুকাবার জায়গা থাকে না। জানা যায়, বাংলাদেশের ত্রাণ সহায়তার প্রস্তাবের বিরোধিতা করে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। পাকিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি একদিনে সৃষ্টি হয়নি এবং এজন্য দায়ীও এই সেনাবাহিনী। তাদের উদরপূর্তি করতে গিয়েই দেশটির এই বেহাল অবস্থা। সামরিক শক্তিতে ভারতের সমান না হলে তারা যেকোনো সময় পাকিস্তান দখল করে নিতে পারে-এই ধুয়ো তুলে তারা বাজেটের প্রায় ৮০ ভাগ অর্থ গ্রাস করেছে। ফলে দেশটি সামাজিক উন্নয়ন খাতে কোনো অর্থই ব্যয় করতে পারেনি। এ কারণে জাতিসংঘের উন্নয়ন সহস্রাব্দ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রে তারা যোজন যোজন পেছনে।

দুর্দশার মূল কারণটি পাকিস্তানের আপমর জনসাধারণের জানা হলেও তুলে নিয়ে গুম করার ভয়ে কেউ কথা বলে না। তবে দুর্মুখ বলে পরিচিত পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এ কথা একাধিকবার বলেছেন, ‘সামরিক খাতের ব্যয় মিটাতে গিয়ে আমরা সামাজিক উন্নয়নের জন্য অর্থ বরাদ্দ করতে পারছি না, তাই দেশের উন্নয়নও হচ্ছে না’। এর জন্য তাকে প্রায়শ্চিত্ত করতে হয়েছে। ক্ষমতা হারিয়েছেন, সেই সঙ্গে বন্দুকধারীর গুলিতে তার জীবন যেতে বসেছিল।

পাকিস্তানবাসীর মুখের একটি কথা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ চাউর হয়েছে-‘শেখ হাসিনাকে পাকিস্তানেরও প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে দেও। তিনিই পারবেন আমাদের ভাগ্য ফেরাতে। সেই সঙ্গে তার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে ক্ষমা হস্তান্তর না করে পাকিস্তান যে পাপ করেছিল, তা কিছুটা হলেও মোচন হবে।’ এরপর মুচকি হাসা ছাড়া বাংলাদেশের আর কিইবা করার আছে। এই সেই পাকিস্তান যারা একাত্তর সালে গণগত্যার জন্য এখনও বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চায়নি। এখানেও সেই সেনা বাহিনী। কারণ দুষ্কর্মটা তারাই করেছিল। ইমরান খান একাধিকবার বিষয়টি সামনে এনেছেন। কিন্তু সেনাবাহিনী রুষ্ট হবে ভেবে ক্ষমা চাইতে সাহস করেননি। তবে তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন, পাকিস্তানকে সাহায্য করার ক্ষমতা বাংলাদেশ ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ায় আর কোনো দেশের নেই।

বাংলাদেশ যখন শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপকে ঋণ মঞ্জুর করে তখন পাকিস্তানের জনগণ বুক চাপড়িয়েছে, ‘আহ! সুসম্পর্ক থাকলে বাংলাদেশের কাছ থেকে আমরাও দুই/চার বিলিয়ন ডলার পেতাম’। তবুও অতীতের অপরাধের জন্য তাদের সরকার ক্ষমা চাইছে না। নিকট অতীতে হয়তো তারা সে কাজটিও করবে, ততদিনে পাকিস্তান আইসিইউতে চলে যাবে।  

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে