শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩১, সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দিল্লির চিঠি

কী পেলাম জি২০ থেকে

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
কী পেলাম জি২০ থেকে

অবশেষ জি২০ বিশ্ব সম্মেলন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হলো। অধিবেশনের সমাপ্তিও ঘোষণা হলো। এই সম্মেলন হওয়ার আগের যে দিল্লি দেখলাম, খুব কম আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এহেন আঁটসাঁট নিরাপত্তা ও এমন সাজ সাজ রব দেখেছি। ভারতে এর আগে কোনো দিন জি২০ সম্মেলন হয়নি।

এই প্রথমবার অনুষ্ঠিত হলো জি২০ সম্মেলন। ন্যামের সম্মেলন হয়েছে ইন্দিরা গান্ধীর সময়। সেই সময় ফিদেল কাস্ত্রো থেকে শুরু করে অনেক রাষ্ট্রনেতা ভারতে এসেছেন। কমনওয়েলথ গেমস নিয়েও দিল্লিতে কম হৈচৈ হয়নি।
কী পেলাম জি২০ থেকেএবার এক অভূতপূর্ব পরিস্থিতি! কার্যত একটা রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছিল রাজধানী দিল্লি। বিমানবন্দর সিলড। চারদিকে দোকান-বাজার বন্ধ। বিভিন্ন রাজ্যের সীমান্ত সিলড।

দিল্লি সেজেছিল নানাভাবে। ছিল রামায়ণ-মহাভারত পুরাণের রঙিন ছবি প্রদর্শন। এসব তো গেল বহিরাঙ্গের কথা। এখন এই অধিবেশনের সমাপ্তির মূল প্রশ্নটা হলো, কী পেলাম জি২০ থেকে? প্রথমে এ কথা স্বীকার করে নেওয়া ভালো যে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং আর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন প্রতিনিধি পাঠালেও নিজেরা না আসায় জি২০ সম্মেলনের যে হাইপ, সেটা কিঞ্চিৎ হলেও ম্লান হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে যিনি এসেছিলেন, তিনি ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউসের বাইডেনের ভারত-নীতির প্রধান স্থপতি ক্যাম্পবেল।

হোয়াইট হাউসে বসেন। ভারতীয় নীতির প্রধান নির্ধারক তিনি। এই সফরে তিনি সব সময় বাইডেনের সঙ্গেই ছিলেন। এমনকি বাইডেনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠকের সময়ও তিনি সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
বাইডেনের সঙ্গে যে প্রতিনিধিদল এসেছিল, তাদের জন্য একটা প্রেস ব্রিফিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়। সেখানে ক্যাম্পবেল বলেছেন, চীন ও রাশিয়ার প্রধানরা না থাকায় ভারত কিন্তু অসন্তুষ্ট।

মোদি ও বাইডেনের দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের যে উষ্ণতা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের যে আলোচনা এবং বোঝাপড়া, এসব নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। এমনকি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও বাইডেনের যে আলাপচারিতা, ফটো অপরচুনিটি-সেসব দেখে এবং তাঁদের শরীরের ভাষা দেখেও বোঝা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের মধ্যেও সাম্প্রতিক যে টেনশন তৈরি হয়েছিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সেই জায়গাটাকেও অনেকটাই স্বতঃপ্রণোদিত হয়েই নিরাময়ের চেষ্টা করেছে। সেটা একেবারে স্পষ্ট হয়ে গেছে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের একটি কথায়।

জো বাইডেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তাঁর বৈঠকে বলেছেন, আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে অনেক কিছু করা প্রয়োজন দুই দেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। একটা দেশ আরেকটা দেশকে শুধু লেকচার দেবে, সেটাতে তিনি বিশ্বাস করেন না। আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলর ইন্দো-প্যাসিফিক কো-অর্ডিনেটর কার্ট ক্যাম্পবেল বলেছেন, বাইডেন এই কথা মোদিকে জানিয়েছেন।

বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এই অভিযোগই কিন্তু বারবার উঠেছিল, বাংলাদেশের নির্বাচন হলো, একটা সার্বভৌম রাষ্ট্রের নিজস্ব নির্বাচন। সেই নির্বাচন কিভাবে হবে আর কিভাবে হবে না, এটা তারা নির্ধারণ করবে। সেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বারবার তাদের প্রতিনিধিদল পাঠিয়ে, এমনকি বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে দেখা করে বিভিন্ন রকমের চাপ সৃষ্টি করে। এ ছাড়া  মার্কিন ভিসানীতিতেও বলা হয়, কাদের ভিসা দেওয়া হবে না আর কাদের ভিসা দেওয়া হবে, সেটা বাংলাদেশের প্রাক-নির্বাচনী পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে নির্ধারিত হবে। বাইডেন এই কথা মোদিকে বলায় শুধু ভারতের জন্য নয়, বাংলাদেশসহ প্রতিটি প্রতিবেশী রাষ্ট্র, এমনকি উপমহাদেশের জন্যও এটি বিশেষভাবে প্রযোজ্য বলে মনে করা হচ্ছে।

জি২০ সম্মেলনের মিডিয়া সেন্টারে এবার সবচেয়ে বেশি আলোচনা হয়েছে চীন ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের অনুপস্থিতি নিয়ে। তবে চীন ও জাপানের মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকরা ছিলেন। সাংবাদিকদের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলাপ-আলোচনা হচ্ছিল। জাপান যে চীনের কার্যকলাপের দিকেও কড়া নজর রাখছিল, সেটাও দেখা গেল। তবে চীনের প্রেসিডেন্ট না এসে এবং তারও আগে যেভাবে তাদের মানচিত্রে অরুণাচল ও আকসাই চীনকে তারা দেখাল, যেভাবে তারা হিমালয়ে তাদের সেনা প্রত্যাহারের ব্যাপারে কোনো আশ্বাস দিল না, তাতে কিন্তু বিশ্বরাজনীতির জটিলতা বাড়ল বৈ কমল না।

নরেন্দ্র মোদির দিক থেকে চেষ্টার কোনো ত্রুটি ছিল না। নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ‘বাড়িতে যখন অতিথি আসে তখন তাকে আমরা বাড়ির প্রধান সোফায় বসতে দিই। আর দরকার হলে আমরা পাশে থাকা একটা ছোট চেয়ারে বসি।’

চীনকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য মোদি এর আগে জাপানে জি৭-এর সম্মেলনে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করে আনুষ্ঠানিকভাবে চীনকে আসার জন্য অনুরোধ করেছিলেন। সেই সময় চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বলে দেওয়া হয়েছিল, সেই বৈঠকটা ভারত চেয়েছে। তা বেশ। ভারত হোস্ট হিসেবে তো উচিত কাজই করেছে। নিউক্লিয়ার যুগে প্রতিবেশী কোনো রাষ্ট্রের সঙ্গে ঝগড়া করা, তাও আবার চীনের মতো শক্তিশালী রাষ্ট্রের সঙ্গে, সেটা আর যা-ই হোক বুদ্ধিমত্তার পরিচায়ক নয়।

এ কথা ঠিক, এসসিও বৈঠককে ভারত কম গুরুত্ব দিয়েছিল, যেটাতে চীন ও রাশিয়া ক্ষুব্ধ হয়েছিল। চীন ও রাশিয়া চেয়েছিল, আরো বড় করে এসসিও বৈঠক হোক। এই এসসিও বৈঠকে চীন-রাশিয়া এসে জি২০-এর দর্শনটাকে ভণ্ডুল করে দিতে পারে-এই আশঙ্কায় মোদি এসসিওকে গুরুত্ব দিতে চাননি। তিনি ভার্চুয়াল বৈঠক করেছেন। তার ওপর আবার এসসিওতে পাকিস্তান ও আফগানিস্তান আছে। চীনের সাংবাদিকদের ধারণা, ভারত এসসিও বৈঠকটাকে কম গুরুত্ব দেয়। তারা ভার্চুয়াল বৈঠক করে কেবল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গুলিহেলনে। তাহলে কি প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং চেয়েছেন জি২০ সম্মেলনের আগে না এসে এর মাহাত্ম্যটাকে কমিয়ে দিতে?

একটা বোঝাপড়া হলো। একটা সর্বসম্মত প্রস্তাবও গৃহীত হলো। সেই প্রস্তাবে ইউক্রেনের যুদ্ধ বন্ধ করার ব্যাপারে রাশিয়া ও চীনের দিক থেকে কোনো সুনির্দিষ্ট বক্তব্য কিন্তু থাকল না। সেটা অবশ্য কেউ আশাও করেনি। আর যুদ্ধবিরোধী প্রস্তাব গ্রহণ, সেটা কী করে সম্ভব, যখন যুদ্ধ থামার কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না?

আমরা সাংবাদিকরা অবশ্য জি২০কে রাশিয়া-চীন আর ইউক্রেন যুদ্ধের বাইরে যেন ভাবতেই পারি না। জি২০ সম্মেলনের আগে হয়েছে বিজনেস২০ সম্মেলন। তাতে বেশ কিছু দেশকে নিয়ে এক একটা কমিটি তৈরি করা হয়েছে। সেখানে নানা রকমের বৈঠক হয়েছে। সেখানে ইউনাইটেড নেশন, আইএমএফ, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদল আছে। বিরাট একটা কর্মযজ্ঞ চলছে। সেখানে ক্লাইমেট, প্রতিরক্ষা, আর্থিক উন্নয়ন, কত ইস্যু! এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বহুদিন ধরে আটকে পড়ে থাকা যে ভারতের ড্রোন নেওয়ার চুক্তি, সেটাও এরই মধ্যে ভারত সেরে ফেলতে পেরেছে। আফ্রিকান ইউনিয়ন জি২০-এর নতুন সদস্য হলো। জি২০ নীরবে জি২১ হয়ে গেল, সেও কী কম কথা!

এবার আসি বাংলাদেশ প্রসঙ্গে। শেখ হাসিনা এলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন। যে রকম সম্মান, যে রকম মর্যাদা এবার জি২০ সম্মেলনে বাংলাদেশ পেয়েছে, সেটাও কিন্তু অভূতপূর্ব! প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে নরেন্দ্র মোদির একান্ত বৈঠকটি এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী সংহতি জোরদার করার এবং বৈশ্বিক সংকট মোকাবেলায় সমন্বিতভাবে প্রচেষ্টা গ্রহণের ওপর জোর দিয়েছেন। শেখ হাসিনা শীর্ষ সম্মেলনে তাঁর চার দফা সুপারিশে এই আহ্বান জানান।

শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) তিনি শীর্ষ সম্মেলনে ‘ওয়ান আর্থ’ অধিবেশনে ভাষণ দেওয়ার সময় তাঁর সুপারিশের প্রথম পয়েন্টে বলেছেন, ‘এখানে জি২০ ও আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে এবং বাংলাদেশ সংকট মোকাবেলায় কার্যকর সুপারিশ তৈরিতে তাদের প্রচেষ্টাকে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত রয়েছে।’

বাংলাদেশের নির্বাচন আসন্ন। সেই নির্বাচনের আগে এই দুই রাষ্ট্রপ্রধানের বৈঠক অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ। ভারত একটা কথা খুব স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে যে অন্য কোনো রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নির্বাচনে নাক গলানোর কোনো রকম ইচ্ছা ভারতের নেই। অতীতে কী হয়েছে বা কী হয়নি, সেটা নিয়ে নরেন্দ্র মোদি বিচলিত নন। পৃথিবী বদলে যাচ্ছে। আজকে আধুনিক দুনিয়ায় কোনো দেশেরই নির্বাচন ওইভাবে অন্য কোনো দেশ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। সে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রই হোক, ভারতই হোক আর চীনই হোক। বাংলাদেশের নির্বাচন বাংলাদেশের সরকার করবে। তবে ভারত কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকেও বারবার বলছে এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও দ্ব্যর্থহীনভাবে মোদি জানিয়েছেন, ভারত চায় না বাংলাদেশের জমিতে আবার মুজিবের হত্যাকারী শক্তি মাথাচাড়া দিক। জামায়াত-জঙ্গিরা আবার নাশকতামূলক কাজে লিপ্ত হোক।

শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর বিশ্বসন্ত্রাসের মোকাবেলা করেছেন। নিজে সন্ত্রাসের শিকার হয়েও তিনি এ ব্যাপারে আপস করতে রাজি হননি। বাংলাদেশের মাটিকে ভারতবিরোধী জঙ্গি কার্যকলাপের ক্ষেত্র করতে দেননি, তার জন্য ভারতের কৃতজ্ঞতা ষোলো আনার ওপর আঠারো আনা।

এবারের জি২০ সম্মেলনে শেখ হাসিনাকে যেমন ভারতের পক্ষ থেকে সম্মান দেওয়া হয়েছে, আবার এ কথা মানতেই হবে, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জি২০-এর বৈশ্বিক মঞ্চকে যেভাবে তাঁর দেশের সার্বভৌম স্বার্থে কাজে লাগালেন এবং গোটা দুনিয়ার সামনে প্রতিষ্ঠিত করলেন, সেটাও কিন্তু নজরকাড়া। শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা ইস্যু জি২০-এর মঞ্চে উত্থাপিত করে আন্তর্জাতিক দুনিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন এবং চাপ সৃষ্টি করেছেন ভারতসহ অন্য সব দেশের কাছে। পাশাপাশি যে চার দফা ইস্যু শেখ হাসিনা উত্থাপন করেছেন, তাতে অর্থনৈতিক, জলবায়ু, সন্ত্রাস দমন, সর্বোপরি ইন্টারনেট এবং আধুনিক প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে এগিয়ে যাওয়ার বাণী নিহিত আছে।

এই জি২০-এর মধ্যেও দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে তিনটি সমঝোতা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক একটা সমঝোতা হলো ডিজিটাল পেমেন্ট মেকানিজম। এই ডিজিটাল পেমেন্ট মেকানিজম বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে ন্যাশনাল পেমেন্টস করপোরেশন অব ইন্ডিয়ার (NPCI) মধ্যে হয়েছে। এর ফলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরো শক্তিশালী, আরো অগ্রগতি পাবে বলে মনে করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব অ্যাগ্রিকালচারাল রিসার্চ এবং বাংলাদেশের অ্যাগ্রিকালচারাল রিসার্চ কাউন্সিলের মধ্যে একটা সমঝোতা স্মারক (MOU) স্বাক্ষরিত হয়েছে। পাশাপাশি ২০২৩-২৫ এ দ্বিপক্ষীয় সাংস্কৃতিক সম্পর্কের সমঝোতা স্মারকও স্বাক্ষরিত হয়েছে। কোনো সন্দেহ নেই, আন্তর্জাতিক প্রাপ্তি, পাশাপাশি ভারত-বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় প্রাপ্তি, সেটাও কিন্তু বাংলাদেশের জন্য কম নয়।

সব শেষে একটা কথাই বলা যায়, যেকোনো আন্তর্জাতিক সম্মেলনে শুধুই সাফল্য বা শুধুই ব্যর্থতা থাকে না; অর্থাৎ সম্মেলন ‘অশ্বডিম্ব প্রসব করিল’ এ কথাটা বলাও অনুচিত। আবার এই সম্মেলনে সব বিশ্ব সংকটের নিরসন হয়ে গেল, এ কথা বলাও নাবালকসুলভ অতিসরলীকরণ। সুতরাং সুষ্ঠু বিশ্লেষণ, সুষ্ঠু মূল্যায়নের মধ্য দিয়ে জি২০-এর ইতিবাচক উপাদানগুলোকে সংগ্রহ করে বাংলাদেশ-ভারত তথা বিশ্ব মৈত্রী সুষ্ঠু রাস্তায় হেঁটে যাবে—একজন ছাপোষা নাগরিক হিসেবে এটুকুই প্রত্যাশা।

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
সর্বশেষ খবর
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়