শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩১, সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দিল্লির চিঠি

কী পেলাম জি২০ থেকে

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
কী পেলাম জি২০ থেকে

অবশেষ জি২০ বিশ্ব সম্মেলন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হলো। অধিবেশনের সমাপ্তিও ঘোষণা হলো। এই সম্মেলন হওয়ার আগের যে দিল্লি দেখলাম, খুব কম আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এহেন আঁটসাঁট নিরাপত্তা ও এমন সাজ সাজ রব দেখেছি। ভারতে এর আগে কোনো দিন জি২০ সম্মেলন হয়নি।

এই প্রথমবার অনুষ্ঠিত হলো জি২০ সম্মেলন। ন্যামের সম্মেলন হয়েছে ইন্দিরা গান্ধীর সময়। সেই সময় ফিদেল কাস্ত্রো থেকে শুরু করে অনেক রাষ্ট্রনেতা ভারতে এসেছেন। কমনওয়েলথ গেমস নিয়েও দিল্লিতে কম হৈচৈ হয়নি।
কী পেলাম জি২০ থেকেএবার এক অভূতপূর্ব পরিস্থিতি! কার্যত একটা রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছিল রাজধানী দিল্লি। বিমানবন্দর সিলড। চারদিকে দোকান-বাজার বন্ধ। বিভিন্ন রাজ্যের সীমান্ত সিলড।

দিল্লি সেজেছিল নানাভাবে। ছিল রামায়ণ-মহাভারত পুরাণের রঙিন ছবি প্রদর্শন। এসব তো গেল বহিরাঙ্গের কথা। এখন এই অধিবেশনের সমাপ্তির মূল প্রশ্নটা হলো, কী পেলাম জি২০ থেকে? প্রথমে এ কথা স্বীকার করে নেওয়া ভালো যে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং আর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন প্রতিনিধি পাঠালেও নিজেরা না আসায় জি২০ সম্মেলনের যে হাইপ, সেটা কিঞ্চিৎ হলেও ম্লান হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে যিনি এসেছিলেন, তিনি ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউসের বাইডেনের ভারত-নীতির প্রধান স্থপতি ক্যাম্পবেল।

হোয়াইট হাউসে বসেন। ভারতীয় নীতির প্রধান নির্ধারক তিনি। এই সফরে তিনি সব সময় বাইডেনের সঙ্গেই ছিলেন। এমনকি বাইডেনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠকের সময়ও তিনি সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
বাইডেনের সঙ্গে যে প্রতিনিধিদল এসেছিল, তাদের জন্য একটা প্রেস ব্রিফিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়। সেখানে ক্যাম্পবেল বলেছেন, চীন ও রাশিয়ার প্রধানরা না থাকায় ভারত কিন্তু অসন্তুষ্ট।

মোদি ও বাইডেনের দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের যে উষ্ণতা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের যে আলোচনা এবং বোঝাপড়া, এসব নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। এমনকি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও বাইডেনের যে আলাপচারিতা, ফটো অপরচুনিটি-সেসব দেখে এবং তাঁদের শরীরের ভাষা দেখেও বোঝা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের মধ্যেও সাম্প্রতিক যে টেনশন তৈরি হয়েছিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সেই জায়গাটাকেও অনেকটাই স্বতঃপ্রণোদিত হয়েই নিরাময়ের চেষ্টা করেছে। সেটা একেবারে স্পষ্ট হয়ে গেছে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের একটি কথায়।

জো বাইডেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তাঁর বৈঠকে বলেছেন, আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে অনেক কিছু করা প্রয়োজন দুই দেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। একটা দেশ আরেকটা দেশকে শুধু লেকচার দেবে, সেটাতে তিনি বিশ্বাস করেন না। আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলর ইন্দো-প্যাসিফিক কো-অর্ডিনেটর কার্ট ক্যাম্পবেল বলেছেন, বাইডেন এই কথা মোদিকে জানিয়েছেন।

বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এই অভিযোগই কিন্তু বারবার উঠেছিল, বাংলাদেশের নির্বাচন হলো, একটা সার্বভৌম রাষ্ট্রের নিজস্ব নির্বাচন। সেই নির্বাচন কিভাবে হবে আর কিভাবে হবে না, এটা তারা নির্ধারণ করবে। সেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বারবার তাদের প্রতিনিধিদল পাঠিয়ে, এমনকি বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে দেখা করে বিভিন্ন রকমের চাপ সৃষ্টি করে। এ ছাড়া  মার্কিন ভিসানীতিতেও বলা হয়, কাদের ভিসা দেওয়া হবে না আর কাদের ভিসা দেওয়া হবে, সেটা বাংলাদেশের প্রাক-নির্বাচনী পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে নির্ধারিত হবে। বাইডেন এই কথা মোদিকে বলায় শুধু ভারতের জন্য নয়, বাংলাদেশসহ প্রতিটি প্রতিবেশী রাষ্ট্র, এমনকি উপমহাদেশের জন্যও এটি বিশেষভাবে প্রযোজ্য বলে মনে করা হচ্ছে।

জি২০ সম্মেলনের মিডিয়া সেন্টারে এবার সবচেয়ে বেশি আলোচনা হয়েছে চীন ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের অনুপস্থিতি নিয়ে। তবে চীন ও জাপানের মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকরা ছিলেন। সাংবাদিকদের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলাপ-আলোচনা হচ্ছিল। জাপান যে চীনের কার্যকলাপের দিকেও কড়া নজর রাখছিল, সেটাও দেখা গেল। তবে চীনের প্রেসিডেন্ট না এসে এবং তারও আগে যেভাবে তাদের মানচিত্রে অরুণাচল ও আকসাই চীনকে তারা দেখাল, যেভাবে তারা হিমালয়ে তাদের সেনা প্রত্যাহারের ব্যাপারে কোনো আশ্বাস দিল না, তাতে কিন্তু বিশ্বরাজনীতির জটিলতা বাড়ল বৈ কমল না।

নরেন্দ্র মোদির দিক থেকে চেষ্টার কোনো ত্রুটি ছিল না। নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ‘বাড়িতে যখন অতিথি আসে তখন তাকে আমরা বাড়ির প্রধান সোফায় বসতে দিই। আর দরকার হলে আমরা পাশে থাকা একটা ছোট চেয়ারে বসি।’

চীনকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য মোদি এর আগে জাপানে জি৭-এর সম্মেলনে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করে আনুষ্ঠানিকভাবে চীনকে আসার জন্য অনুরোধ করেছিলেন। সেই সময় চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বলে দেওয়া হয়েছিল, সেই বৈঠকটা ভারত চেয়েছে। তা বেশ। ভারত হোস্ট হিসেবে তো উচিত কাজই করেছে। নিউক্লিয়ার যুগে প্রতিবেশী কোনো রাষ্ট্রের সঙ্গে ঝগড়া করা, তাও আবার চীনের মতো শক্তিশালী রাষ্ট্রের সঙ্গে, সেটা আর যা-ই হোক বুদ্ধিমত্তার পরিচায়ক নয়।

এ কথা ঠিক, এসসিও বৈঠককে ভারত কম গুরুত্ব দিয়েছিল, যেটাতে চীন ও রাশিয়া ক্ষুব্ধ হয়েছিল। চীন ও রাশিয়া চেয়েছিল, আরো বড় করে এসসিও বৈঠক হোক। এই এসসিও বৈঠকে চীন-রাশিয়া এসে জি২০-এর দর্শনটাকে ভণ্ডুল করে দিতে পারে-এই আশঙ্কায় মোদি এসসিওকে গুরুত্ব দিতে চাননি। তিনি ভার্চুয়াল বৈঠক করেছেন। তার ওপর আবার এসসিওতে পাকিস্তান ও আফগানিস্তান আছে। চীনের সাংবাদিকদের ধারণা, ভারত এসসিও বৈঠকটাকে কম গুরুত্ব দেয়। তারা ভার্চুয়াল বৈঠক করে কেবল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গুলিহেলনে। তাহলে কি প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং চেয়েছেন জি২০ সম্মেলনের আগে না এসে এর মাহাত্ম্যটাকে কমিয়ে দিতে?

একটা বোঝাপড়া হলো। একটা সর্বসম্মত প্রস্তাবও গৃহীত হলো। সেই প্রস্তাবে ইউক্রেনের যুদ্ধ বন্ধ করার ব্যাপারে রাশিয়া ও চীনের দিক থেকে কোনো সুনির্দিষ্ট বক্তব্য কিন্তু থাকল না। সেটা অবশ্য কেউ আশাও করেনি। আর যুদ্ধবিরোধী প্রস্তাব গ্রহণ, সেটা কী করে সম্ভব, যখন যুদ্ধ থামার কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না?

আমরা সাংবাদিকরা অবশ্য জি২০কে রাশিয়া-চীন আর ইউক্রেন যুদ্ধের বাইরে যেন ভাবতেই পারি না। জি২০ সম্মেলনের আগে হয়েছে বিজনেস২০ সম্মেলন। তাতে বেশ কিছু দেশকে নিয়ে এক একটা কমিটি তৈরি করা হয়েছে। সেখানে নানা রকমের বৈঠক হয়েছে। সেখানে ইউনাইটেড নেশন, আইএমএফ, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদল আছে। বিরাট একটা কর্মযজ্ঞ চলছে। সেখানে ক্লাইমেট, প্রতিরক্ষা, আর্থিক উন্নয়ন, কত ইস্যু! এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বহুদিন ধরে আটকে পড়ে থাকা যে ভারতের ড্রোন নেওয়ার চুক্তি, সেটাও এরই মধ্যে ভারত সেরে ফেলতে পেরেছে। আফ্রিকান ইউনিয়ন জি২০-এর নতুন সদস্য হলো। জি২০ নীরবে জি২১ হয়ে গেল, সেও কী কম কথা!

এবার আসি বাংলাদেশ প্রসঙ্গে। শেখ হাসিনা এলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন। যে রকম সম্মান, যে রকম মর্যাদা এবার জি২০ সম্মেলনে বাংলাদেশ পেয়েছে, সেটাও কিন্তু অভূতপূর্ব! প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে নরেন্দ্র মোদির একান্ত বৈঠকটি এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী সংহতি জোরদার করার এবং বৈশ্বিক সংকট মোকাবেলায় সমন্বিতভাবে প্রচেষ্টা গ্রহণের ওপর জোর দিয়েছেন। শেখ হাসিনা শীর্ষ সম্মেলনে তাঁর চার দফা সুপারিশে এই আহ্বান জানান।

শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) তিনি শীর্ষ সম্মেলনে ‘ওয়ান আর্থ’ অধিবেশনে ভাষণ দেওয়ার সময় তাঁর সুপারিশের প্রথম পয়েন্টে বলেছেন, ‘এখানে জি২০ ও আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে এবং বাংলাদেশ সংকট মোকাবেলায় কার্যকর সুপারিশ তৈরিতে তাদের প্রচেষ্টাকে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত রয়েছে।’

বাংলাদেশের নির্বাচন আসন্ন। সেই নির্বাচনের আগে এই দুই রাষ্ট্রপ্রধানের বৈঠক অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ। ভারত একটা কথা খুব স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে যে অন্য কোনো রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নির্বাচনে নাক গলানোর কোনো রকম ইচ্ছা ভারতের নেই। অতীতে কী হয়েছে বা কী হয়নি, সেটা নিয়ে নরেন্দ্র মোদি বিচলিত নন। পৃথিবী বদলে যাচ্ছে। আজকে আধুনিক দুনিয়ায় কোনো দেশেরই নির্বাচন ওইভাবে অন্য কোনো দেশ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। সে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রই হোক, ভারতই হোক আর চীনই হোক। বাংলাদেশের নির্বাচন বাংলাদেশের সরকার করবে। তবে ভারত কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকেও বারবার বলছে এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও দ্ব্যর্থহীনভাবে মোদি জানিয়েছেন, ভারত চায় না বাংলাদেশের জমিতে আবার মুজিবের হত্যাকারী শক্তি মাথাচাড়া দিক। জামায়াত-জঙ্গিরা আবার নাশকতামূলক কাজে লিপ্ত হোক।

শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর বিশ্বসন্ত্রাসের মোকাবেলা করেছেন। নিজে সন্ত্রাসের শিকার হয়েও তিনি এ ব্যাপারে আপস করতে রাজি হননি। বাংলাদেশের মাটিকে ভারতবিরোধী জঙ্গি কার্যকলাপের ক্ষেত্র করতে দেননি, তার জন্য ভারতের কৃতজ্ঞতা ষোলো আনার ওপর আঠারো আনা।

এবারের জি২০ সম্মেলনে শেখ হাসিনাকে যেমন ভারতের পক্ষ থেকে সম্মান দেওয়া হয়েছে, আবার এ কথা মানতেই হবে, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জি২০-এর বৈশ্বিক মঞ্চকে যেভাবে তাঁর দেশের সার্বভৌম স্বার্থে কাজে লাগালেন এবং গোটা দুনিয়ার সামনে প্রতিষ্ঠিত করলেন, সেটাও কিন্তু নজরকাড়া। শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা ইস্যু জি২০-এর মঞ্চে উত্থাপিত করে আন্তর্জাতিক দুনিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন এবং চাপ সৃষ্টি করেছেন ভারতসহ অন্য সব দেশের কাছে। পাশাপাশি যে চার দফা ইস্যু শেখ হাসিনা উত্থাপন করেছেন, তাতে অর্থনৈতিক, জলবায়ু, সন্ত্রাস দমন, সর্বোপরি ইন্টারনেট এবং আধুনিক প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে এগিয়ে যাওয়ার বাণী নিহিত আছে।

এই জি২০-এর মধ্যেও দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে তিনটি সমঝোতা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক একটা সমঝোতা হলো ডিজিটাল পেমেন্ট মেকানিজম। এই ডিজিটাল পেমেন্ট মেকানিজম বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে ন্যাশনাল পেমেন্টস করপোরেশন অব ইন্ডিয়ার (NPCI) মধ্যে হয়েছে। এর ফলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরো শক্তিশালী, আরো অগ্রগতি পাবে বলে মনে করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব অ্যাগ্রিকালচারাল রিসার্চ এবং বাংলাদেশের অ্যাগ্রিকালচারাল রিসার্চ কাউন্সিলের মধ্যে একটা সমঝোতা স্মারক (MOU) স্বাক্ষরিত হয়েছে। পাশাপাশি ২০২৩-২৫ এ দ্বিপক্ষীয় সাংস্কৃতিক সম্পর্কের সমঝোতা স্মারকও স্বাক্ষরিত হয়েছে। কোনো সন্দেহ নেই, আন্তর্জাতিক প্রাপ্তি, পাশাপাশি ভারত-বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় প্রাপ্তি, সেটাও কিন্তু বাংলাদেশের জন্য কম নয়।

সব শেষে একটা কথাই বলা যায়, যেকোনো আন্তর্জাতিক সম্মেলনে শুধুই সাফল্য বা শুধুই ব্যর্থতা থাকে না; অর্থাৎ সম্মেলন ‘অশ্বডিম্ব প্রসব করিল’ এ কথাটা বলাও অনুচিত। আবার এই সম্মেলনে সব বিশ্ব সংকটের নিরসন হয়ে গেল, এ কথা বলাও নাবালকসুলভ অতিসরলীকরণ। সুতরাং সুষ্ঠু বিশ্লেষণ, সুষ্ঠু মূল্যায়নের মধ্য দিয়ে জি২০-এর ইতিবাচক উপাদানগুলোকে সংগ্রহ করে বাংলাদেশ-ভারত তথা বিশ্ব মৈত্রী সুষ্ঠু রাস্তায় হেঁটে যাবে—একজন ছাপোষা নাগরিক হিসেবে এটুকুই প্রত্যাশা।

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
সর্বশেষ খবর
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা