শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২১, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বদলে যাওয়া বাংলাদেশের গল্প

আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
বদলে যাওয়া বাংলাদেশের গল্প

ভারতের রাজধানী নতুন দিল্লিতে জি২০ সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অংশগ্রহণ এবং তার পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণ করে বদলে যাওয়া বাংলাদেশের কিছু কথা তো বলতে হচ্ছে। সামনে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন। অন্য সব দেশের মতো দেশের সংবিধান মেনে এই নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু সরকারের বিরোধী পক্ষ আর দেশের কিছু বিজ্ঞ সুধীজন তা মানতে চান না।

তাঁদের মতে, নির্বাচন হতে হবে অসাংবিধানিকভাবে। এমন নির্বাচন বিশ্বে শুধু একটি দেশেই হয়, সেই দেশটি হচ্ছে পাকিস্তান। এই পাকিস্তানের সঙ্গে লড়াই করে বাঙালি একাত্তরে দেশ স্বাধীন করেছিল। বদলে যাওয়া বাংলাদেশের গল্প শেখ হাসিনা নিরবচ্ছিন্নভাবে দেশ শাসন করছেন প্রায় ১৫ বছর।

তাঁর বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন দেশে বেঁচে ছিলেন মাত্র সাড়ে তিন বছর। ঘাতকরা তাঁকে সপরিবারে হত্যা করে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। ভাগ্যক্রমে বেঁচে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা, আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা। অনেক চাড়াই-উতরাই পার হয়ে শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে পিতার দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় এনেছিলেন।

সেটি একটি অভূতপূর্ব ঐতিহাসিক ঘটনা। তখন থেকেই বাংলাদেশের বদলে যাওয়ার যাত্রা শুরু। ১৯৯৬ সালে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠনের পর শেখ হাসিনার সামনে প্রথমে যে চ্যালেঞ্জটা ছিল তা হচ্ছে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা, দেশের প্রথম সেনাশাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান। ১৫ আগস্টের পর ৮১ দিনের জন্য ঘাতকদের সহায়তায় ক্ষমতায় ছিলেন বঙ্গবন্ধুরই দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহকর্মী খন্দকার মোশতাক।

তিনি পঁচাত্তরের ঘাতকদের, খুনিদের তাদের অপরাধের দায়মুক্তি দিয়ে একটি অধ্যাদেশ জারি করেন। জিয়া ক্ষমতা দখল করে ১৯৭৭ সালে একটি তামাশার নির্বাচন করে, এরপর সেই অধ্যাদেশটিকে সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত করে তা আইনে পরিণত করেন। ১৯৯৬ সালের নির্বাচিত সংসদে সেই কুখ্যাত আইনটি বাতিল করে সরকার পঁচাত্তরের খুনিদের উন্মুক্ত আদালতে বিচার শুরু করেন। যাত্রা শুরু হয় দেশে  আইনের শাসনের। ইচ্ছা করলে শেখ হাসিনা এই বিচারকাজ একটি বিশেষ ট্রাইব্যুনালে করতে পারতেন। তা তিনি করেননি। ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়া এই বিচারকাজ বন্ধ করে দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে শেখ হাসিনা ফের ক্ষমতায় এসে এই বিচারকাজ শেষ করেন।

১৯৭৬ সালে উচ্চ শিক্ষার্থে প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে যাই। তখন ওই দেশের পত্রিকায় বহির্বিশ্বের তেমন কোনো সংবাদই থাকত না। মাঝে মধ্যে বাংলাদেশের বন্যা, নৌকাডুবি, শীতে মানুষের মৃত্যু এমন সব নেতিবাচক সংবাদ থাকত। ১৯৭৬ সালে শিকাগো শহরের ট্যাক্সিচালককে বাংলাদেশ কোথায় বোঝাতে অনেক চেষ্টা করে বলতে হয়েছে একাত্তরের যুদ্ধের কথা। জবাবে সে বলে ‘ও মুজিব কান্ট্রি’? বলি হ্যাঁ। তার পরের বাক্য ‘তোমরা তোমাদের নেতাকে মেরে ফেলেছ।’ চুপ হয়ে যাই। সেই বাংলাদেশকে মানুষ এখন নানা কারণে চেনে। চেনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। তিনি এখন বাংলাদেশের ব্র্যান্ড অ্যাম্ব্বাসাডর।

গত দুই বছরের বেশি সময় ধরে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য নানা রঙের বিরোধী দল বেশ চেষ্টা করে যাচ্ছে। এদের মধ্যে আছে—বিএনপি, জামায়াত, বিভ্রান্ত বাম দলগুলো, আছে আচমকা রাজনৈতিক নেতা, আছে ওয়ান ম্যান পার্টি। পেছনে আছে সরকারি দলের কিছু হাইব্রিড ধান্দাবাজ আর সুযোগসন্ধানী নেতা। আর আছেন সরকারের কিছু সুবিধভোগী কর্মকর্তা। তাঁদের সবার পেছনে আছে পশ্চিমা বিশ্বের কিছু পরাশক্তি, যারা দেখতে চায় আগামী দিনে তাদের পছন্দের একটি তাঁবেদার সরকার। কেউ ২৪ ঘণ্টা সময় দেন, কেউ তারিখ দিয়ে বলেন অমুখ দিন শেখ হাসিনা ২০টা স্যুটকেস নিয়ে পালিয়ে যাবেন। এ পর্যন্ত তেমনটা কিছু হয়নি।

অন্যদিকে শেখ হাসিনা বিশ্বসম্প্রদায়ের কাছে আরো বেশি সমাদৃত হচ্ছেন। বাংলাদেশ সদস্য না হয়েও আমন্ত্রণ পাচ্ছে ব্রিকস সম্মেলনে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি যাচ্ছেন ‘আসিয়ান’ সভায় যোগ দিতে। আর উন্নত দেশগুলোর জোট জি২০ সম্মেলনে অংশ নিতে শেখ হাসিনাকে বিশেষভাবে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সদ্যঃসমাপ্ত এই জোটের দুই দিনব্যাপী সম্মেলন শেষ হলো গত ১০ সেপ্টেম্বর। শেখ হাসিনা ছাড়াও এই সভায় যোগ দিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ উন্নত ও ধনী দেশগুলোর প্রায় ২৫ জন সরকারপ্রধানসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। সবার মাঝে উজ্জ্বল ছিল শেখ হাসিনার উপস্থিতি।

প্রশ্ন হতে পারে কেনই বা বাংলাদেশকে এমন একটা সম্মেলনে আমন্ত্রণ, আর কেনই বা শেখ হাসিনাকে এই সম্মেলনে এত সম্মান? সম্মেলন শুরু হয় সেপ্টেম্বরের ৯ তারিখ। শেখ হাসিনা আগের দিন দিল্লি পৌঁছেন। সেই দিন অপরাহ্নে তাঁর সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর সরকারি বাসভবনে দেড় ঘণ্টার একান্ত বৈঠক করেন। এই বৈঠক শেষ হতেই মোদি বৈঠক করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে। যদিও এই দুই বৈঠকে একান্তে কী আলোচনা হয়েছে তা জানা যায়নি, তবে বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন সামনে রেখে এই দুই বৈঠককেই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা।

ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ঐতিহাসিক। এই সম্পর্ক রক্তের, যা একাত্তরে স্থাপিত হয়েছিল। এমন সম্পর্ক ইতিহাসে বিরল। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের চার হাজার কিলোমিটারের বেশি দীর্ঘ সীমান্ত আছে। উত্তর-পূর্ব ভারতের নিরাপত্তার জন্য ভারত অনেকটা বাংলাদেশের ওপর নির্ভরশীল। উত্তর-পূর্ব ভারতে একাধিক উগ্র বিচ্ছিন্নতাবাদী  সংগঠন ১৯৪৭-পরবর্তী সময় থেকে এই অঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করে পৃথক রাষ্ট্র গঠন করতে সহিংস আন্দোলন করে এসেছে। সব সময় এরা সহায়তা পেয়েছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের কাছ থেকে। গত ৫০ বছরে দেখা গেছে যখনই আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় ছিল, ভারতের এই অঞ্চল সবচেয়ে বেশি নিরাপদ ও শান্ত  ছিল। অন্যদিকে বাকি সময় এই বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলো শুধু আইএসআই থেকে সহায়তাই পায়নি, বাংলাদেশকে তারা অবৈধ অস্ত্র চোরাচালানের রুট হিসেবে ব্যবহার করেছে। বিএনপি আমলে এই কর্মযজ্ঞ দেখাশোনা করতেন খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠ পুত্র তারেক রহমান। ২০০৪ সালের এপ্রিল মাসে চট্টগ্রামে এমন একটি অস্ত্রের চালান (১০ ট্রাক) আটক হলে সব কিছু প্রকাশিত হয়ে পড়ে। এই অপরাধে এরই মধ্যে তারেক রহমানকে আদালত যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছেন। তারেক রহমান এখন লন্ডনে পলাতক। ভারতের এই সীমান্ত এখন অনেকটা শান্ত, যদিও মণিপুরে অভ্যন্তরীণ কারণে কিছুটা অশান্তি বিরাজ করছে। অন্যদিকে গত ১৫ বছরে এই অঞ্চলের সঙ্গে বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে নানামুখী যোগাযোগ স্থাপনের কারণে অর্থনৈতিকভাবে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলোতে যে জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে তার জন্য ভারত সব সময় বাংলাদেশের কাছে ঋণী হয়ে থাকবে। ভারত তো তার নিজের স্বার্থেই বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা চাইবে। তারা আবার বাংলাদেশকে অস্ত্র চোরাচালানের রুট দেখতে চায় না। এ নিয়ে তো তারা সব সময় সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবে, তা বিচিত্র কিছু নয়।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সমীকরণ কিছুটা ভিন্ন। একাত্তরে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি। ছিল পাকিস্তানের পক্ষে। পরবর্তীকালে যুক্তরাষ্ট্র শুধু বাস্তবতাই মেনে নেয়নি, বর্তমানে দেশটি বাংলাদেশের একটি বড় উন্নয়ন সহযোগী। এই দেশে জ্বালানি খাতে তাদের বিনিয়োগ উল্লেখযোগ্য। 

বাংলাদেশের রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় যুক্তরাষ্ট্রে। কভিডের সময় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে অনেক সহায়তা করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি সব সময় তাদের অর্থনৈতিক ও করপোরেট স্বার্থের সঙ্গে জড়িত। এই স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে তারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে অনেক দেশকে ধ্বংস করেছে, হত্যা করেছে অনেক সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানকে। এসব অপকর্মের জন্য তারা কখনো গণতন্ত্র, কখনো মানবাধিকারকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে।  ইতিহাস তা-ই বলে।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুধু বাংলাদেশ নয়, দক্ষিণ এশিয়ার ভারত-প্রশান্ত  মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রায় সব দেশের সঙ্গেই অর্থনৈতিক স্বার্থ জড়িত। মিয়ানমারে, যেখানে বাস্তবে এখন কোনো ক্রিয়াশীল সরকারই নেই, সেখানে বিরাট বিনিয়োগ আছে যুক্তরাষ্ট্রের। ভিয়েতনামে না আছে গণতন্ত্র, না আছে প্রচলিত অর্থে কোনো মানবাধিকার। দিল্লির সম্মেলন শেষে প্রেসিডেন্ট বাইডেন ছুটে গেলেন সেই ভিয়েতনামে। কারণ অর্থনৈতিক স্বার্থ। বেশ কিছু সময় ধরে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নানা কথাবার্তা আর কর্মকাণ্ডের কারণে বাংলাদেশের মানুষ ও সরকার স্বাভাবিক কারণেই মনে করেছে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে ক্ষমতার পরিবর্তন চায়, হোক তা অসাংবিধানিকভাবে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নিজে সংসদে কোনো দেশের নাম উল্লেখ না করে বক্তব্য দিয়েছেন। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ তাদের অনেক দায়িত্বশীল ব্যক্তি বাংলাদেশকে আশ্বস্ত করেছেন, তাঁরা বাংলাদেশে কোনো বিশেষ দলকে ক্ষমতায় আনতে চান না। তাঁরা একটি সুস্থ ধারার রাজনীতি চান। তাঁদের এই চাহিদার সঙ্গে বাংলাদেশ কখনো দ্বিমত করেনি। যুক্তরাষ্ট্র সব সময় তাদের স্বার্থে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলে তাদের আধিপত্য বজায় রাখতে মরিয়া। গত এপ্রিল মাসে এ বিষয়ে বাংলাদেশ তাদের রূপরেখা ঘোষণা করে বলে, এই গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলটিতে কারো একক আধিপত্য থাকা উচিত নয়। এটির ব্যবহার সবার জন্য উন্মুক্ত রাখতে হবে। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম দিকে কিছুটা বিভ্রান্তির মধ্যে থাকলেও এখন তাদের কাছে বাংলাদেশ বিষয়টা পরিষ্কার করতে পেরেছে। যুক্তরাষ্ট্র আর ভারতের সঙ্গে আরেকটি ভুল-বোঝাবুঝির বিষয় ছিল বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক। তাদের ধারণা ছিল, বাংলাদেশ চীনের দিকে বেশি ঝুঁকে পড়ছে। বাংলাদেশ পরিষ্কার ভাষায় বলেছে, চীনের সঙ্গে সম্পর্ক স্রেফ অর্থনৈতিক। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি এখনো বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়’ দ্বারা পরিচালিত হয়। দিল্লিতে শেখ হাসিনা নানা আনুুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে তা উল্লেখ করতে ভোলেননি। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এরই মধ্যে বাংলাদেশের অনেক ইস্যুতে ঐকমত্য হলেও দুই দেশের মধ্যে অনেক বিষয়ে অবিশ্বাস রয়েই যাবে, কারণ যুক্তরাষ্ট্রের অতীত ইতিহাস খুব ভালো নয়।

বাংলাদেশের স্থিতিশীলতার ওপর সব উন্নত দেশের দৃষ্টির অন্য আরেকটি কারণ হচ্ছে, দেশটি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমানে এই অঞ্চলের একটি অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে উঠছে। বিশ্বে যার বর্তমান অবস্থা ৩২তম। আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থাগুলো জানিয়েছে, ২০৩০ সাল নাগাদ দেশটি বিশ্বের নবম, কারো কারো মতে তৃতীয় ভোক্তা পণ্যের বাজার হয়ে উঠবে। জার্মানি বা যুক্তরাজ্যও পেছনে থাকবে। এর অন্যতম কারণ বাংলাদেশের বিরাট জনসংখ্যা, যার একটি বড় অংশ অর্থনৈতিকভাবে মধ্যবিত্ত। তারাই হবে এই ভোক্তা পণ্যের ক্রেতা। যুক্তরাষ্ট্র, চীন বা ভারত কিংবা অন্য যেসব দেশ ভোক্তা পণ্য উৎপাদন করে তাদের তো বাংলাদেশের ওপর নজর থাকাটা স্বাভাবিক।

বর্তমানের এই অবস্থা ধরে রাখতে হলে এই দেশে চাই একটি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, চাই সন্ত্রাস আর জঙ্গিবাদমুক্ত বাংলাদেশ, যার নিশ্চয়তা এরই মধ্যে শেখ হাসিনা দিয়েছেন। কয়েক দিন পর তিনি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দেবেন। সেখানেও তিনি দেশের কথা বলবেন, বিশ্বে শান্তির কথা বলবেন, যুদ্ধ বন্ধ করতে সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহবান জানাবেন, পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণগুলো উল্লেখ করে তার জন্য যারা দায়ী তাদের সচেতন করবেন। তিনি পিতার কণ্ঠেই কথা বলবেন।

এখন আর বাংলাদেশকে অন্য কোনো দেশে চেনাতে হয় না। শেখ হাসিনার ছবি দেখে মানুষ বলতে পারে তিনি কোন দেশের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ কোনো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্য না হলেও সেখানে এই দেশের প্রধানমন্ত্রীর ডাক পড়ে। তিনিই এখন বাংলাদেশ। তবে তাঁর সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ। যত না বিরোধী শিবির থেকে, তার চেয়ে বেশি দলের অনেক সুযোগসন্ধানী নেতা থেকে, যাঁরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদ দখল করে আছেন।

২৮ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনার জন্মদিন। তা তিনি সাধারণত পরিবারের সঙ্গে পালন করেন। তাঁকে জন্মদিনের আগাম শুভেচ্ছা। আপনিই তো বদলে দিয়েছেন ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত বাংলাদেশকে।

লেখক : বিশ্লেষক ও গবেষক।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
সর্বশেষ খবর
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে