শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২১, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বদলে যাওয়া বাংলাদেশের গল্প

আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
বদলে যাওয়া বাংলাদেশের গল্প

ভারতের রাজধানী নতুন দিল্লিতে জি২০ সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অংশগ্রহণ এবং তার পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণ করে বদলে যাওয়া বাংলাদেশের কিছু কথা তো বলতে হচ্ছে। সামনে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন। অন্য সব দেশের মতো দেশের সংবিধান মেনে এই নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু সরকারের বিরোধী পক্ষ আর দেশের কিছু বিজ্ঞ সুধীজন তা মানতে চান না।

তাঁদের মতে, নির্বাচন হতে হবে অসাংবিধানিকভাবে। এমন নির্বাচন বিশ্বে শুধু একটি দেশেই হয়, সেই দেশটি হচ্ছে পাকিস্তান। এই পাকিস্তানের সঙ্গে লড়াই করে বাঙালি একাত্তরে দেশ স্বাধীন করেছিল। বদলে যাওয়া বাংলাদেশের গল্প শেখ হাসিনা নিরবচ্ছিন্নভাবে দেশ শাসন করছেন প্রায় ১৫ বছর।

তাঁর বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন দেশে বেঁচে ছিলেন মাত্র সাড়ে তিন বছর। ঘাতকরা তাঁকে সপরিবারে হত্যা করে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। ভাগ্যক্রমে বেঁচে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা, আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা। অনেক চাড়াই-উতরাই পার হয়ে শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে পিতার দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় এনেছিলেন।

সেটি একটি অভূতপূর্ব ঐতিহাসিক ঘটনা। তখন থেকেই বাংলাদেশের বদলে যাওয়ার যাত্রা শুরু। ১৯৯৬ সালে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠনের পর শেখ হাসিনার সামনে প্রথমে যে চ্যালেঞ্জটা ছিল তা হচ্ছে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা, দেশের প্রথম সেনাশাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান। ১৫ আগস্টের পর ৮১ দিনের জন্য ঘাতকদের সহায়তায় ক্ষমতায় ছিলেন বঙ্গবন্ধুরই দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহকর্মী খন্দকার মোশতাক।

তিনি পঁচাত্তরের ঘাতকদের, খুনিদের তাদের অপরাধের দায়মুক্তি দিয়ে একটি অধ্যাদেশ জারি করেন। জিয়া ক্ষমতা দখল করে ১৯৭৭ সালে একটি তামাশার নির্বাচন করে, এরপর সেই অধ্যাদেশটিকে সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত করে তা আইনে পরিণত করেন। ১৯৯৬ সালের নির্বাচিত সংসদে সেই কুখ্যাত আইনটি বাতিল করে সরকার পঁচাত্তরের খুনিদের উন্মুক্ত আদালতে বিচার শুরু করেন। যাত্রা শুরু হয় দেশে  আইনের শাসনের। ইচ্ছা করলে শেখ হাসিনা এই বিচারকাজ একটি বিশেষ ট্রাইব্যুনালে করতে পারতেন। তা তিনি করেননি। ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়া এই বিচারকাজ বন্ধ করে দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে শেখ হাসিনা ফের ক্ষমতায় এসে এই বিচারকাজ শেষ করেন।

১৯৭৬ সালে উচ্চ শিক্ষার্থে প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে যাই। তখন ওই দেশের পত্রিকায় বহির্বিশ্বের তেমন কোনো সংবাদই থাকত না। মাঝে মধ্যে বাংলাদেশের বন্যা, নৌকাডুবি, শীতে মানুষের মৃত্যু এমন সব নেতিবাচক সংবাদ থাকত। ১৯৭৬ সালে শিকাগো শহরের ট্যাক্সিচালককে বাংলাদেশ কোথায় বোঝাতে অনেক চেষ্টা করে বলতে হয়েছে একাত্তরের যুদ্ধের কথা। জবাবে সে বলে ‘ও মুজিব কান্ট্রি’? বলি হ্যাঁ। তার পরের বাক্য ‘তোমরা তোমাদের নেতাকে মেরে ফেলেছ।’ চুপ হয়ে যাই। সেই বাংলাদেশকে মানুষ এখন নানা কারণে চেনে। চেনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। তিনি এখন বাংলাদেশের ব্র্যান্ড অ্যাম্ব্বাসাডর।

গত দুই বছরের বেশি সময় ধরে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য নানা রঙের বিরোধী দল বেশ চেষ্টা করে যাচ্ছে। এদের মধ্যে আছে—বিএনপি, জামায়াত, বিভ্রান্ত বাম দলগুলো, আছে আচমকা রাজনৈতিক নেতা, আছে ওয়ান ম্যান পার্টি। পেছনে আছে সরকারি দলের কিছু হাইব্রিড ধান্দাবাজ আর সুযোগসন্ধানী নেতা। আর আছেন সরকারের কিছু সুবিধভোগী কর্মকর্তা। তাঁদের সবার পেছনে আছে পশ্চিমা বিশ্বের কিছু পরাশক্তি, যারা দেখতে চায় আগামী দিনে তাদের পছন্দের একটি তাঁবেদার সরকার। কেউ ২৪ ঘণ্টা সময় দেন, কেউ তারিখ দিয়ে বলেন অমুখ দিন শেখ হাসিনা ২০টা স্যুটকেস নিয়ে পালিয়ে যাবেন। এ পর্যন্ত তেমনটা কিছু হয়নি।

অন্যদিকে শেখ হাসিনা বিশ্বসম্প্রদায়ের কাছে আরো বেশি সমাদৃত হচ্ছেন। বাংলাদেশ সদস্য না হয়েও আমন্ত্রণ পাচ্ছে ব্রিকস সম্মেলনে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি যাচ্ছেন ‘আসিয়ান’ সভায় যোগ দিতে। আর উন্নত দেশগুলোর জোট জি২০ সম্মেলনে অংশ নিতে শেখ হাসিনাকে বিশেষভাবে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সদ্যঃসমাপ্ত এই জোটের দুই দিনব্যাপী সম্মেলন শেষ হলো গত ১০ সেপ্টেম্বর। শেখ হাসিনা ছাড়াও এই সভায় যোগ দিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ উন্নত ও ধনী দেশগুলোর প্রায় ২৫ জন সরকারপ্রধানসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। সবার মাঝে উজ্জ্বল ছিল শেখ হাসিনার উপস্থিতি।

প্রশ্ন হতে পারে কেনই বা বাংলাদেশকে এমন একটা সম্মেলনে আমন্ত্রণ, আর কেনই বা শেখ হাসিনাকে এই সম্মেলনে এত সম্মান? সম্মেলন শুরু হয় সেপ্টেম্বরের ৯ তারিখ। শেখ হাসিনা আগের দিন দিল্লি পৌঁছেন। সেই দিন অপরাহ্নে তাঁর সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর সরকারি বাসভবনে দেড় ঘণ্টার একান্ত বৈঠক করেন। এই বৈঠক শেষ হতেই মোদি বৈঠক করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে। যদিও এই দুই বৈঠকে একান্তে কী আলোচনা হয়েছে তা জানা যায়নি, তবে বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন সামনে রেখে এই দুই বৈঠককেই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা।

ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ঐতিহাসিক। এই সম্পর্ক রক্তের, যা একাত্তরে স্থাপিত হয়েছিল। এমন সম্পর্ক ইতিহাসে বিরল। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের চার হাজার কিলোমিটারের বেশি দীর্ঘ সীমান্ত আছে। উত্তর-পূর্ব ভারতের নিরাপত্তার জন্য ভারত অনেকটা বাংলাদেশের ওপর নির্ভরশীল। উত্তর-পূর্ব ভারতে একাধিক উগ্র বিচ্ছিন্নতাবাদী  সংগঠন ১৯৪৭-পরবর্তী সময় থেকে এই অঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করে পৃথক রাষ্ট্র গঠন করতে সহিংস আন্দোলন করে এসেছে। সব সময় এরা সহায়তা পেয়েছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের কাছ থেকে। গত ৫০ বছরে দেখা গেছে যখনই আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় ছিল, ভারতের এই অঞ্চল সবচেয়ে বেশি নিরাপদ ও শান্ত  ছিল। অন্যদিকে বাকি সময় এই বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলো শুধু আইএসআই থেকে সহায়তাই পায়নি, বাংলাদেশকে তারা অবৈধ অস্ত্র চোরাচালানের রুট হিসেবে ব্যবহার করেছে। বিএনপি আমলে এই কর্মযজ্ঞ দেখাশোনা করতেন খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠ পুত্র তারেক রহমান। ২০০৪ সালের এপ্রিল মাসে চট্টগ্রামে এমন একটি অস্ত্রের চালান (১০ ট্রাক) আটক হলে সব কিছু প্রকাশিত হয়ে পড়ে। এই অপরাধে এরই মধ্যে তারেক রহমানকে আদালত যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছেন। তারেক রহমান এখন লন্ডনে পলাতক। ভারতের এই সীমান্ত এখন অনেকটা শান্ত, যদিও মণিপুরে অভ্যন্তরীণ কারণে কিছুটা অশান্তি বিরাজ করছে। অন্যদিকে গত ১৫ বছরে এই অঞ্চলের সঙ্গে বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে নানামুখী যোগাযোগ স্থাপনের কারণে অর্থনৈতিকভাবে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলোতে যে জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে তার জন্য ভারত সব সময় বাংলাদেশের কাছে ঋণী হয়ে থাকবে। ভারত তো তার নিজের স্বার্থেই বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা চাইবে। তারা আবার বাংলাদেশকে অস্ত্র চোরাচালানের রুট দেখতে চায় না। এ নিয়ে তো তারা সব সময় সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবে, তা বিচিত্র কিছু নয়।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সমীকরণ কিছুটা ভিন্ন। একাত্তরে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি। ছিল পাকিস্তানের পক্ষে। পরবর্তীকালে যুক্তরাষ্ট্র শুধু বাস্তবতাই মেনে নেয়নি, বর্তমানে দেশটি বাংলাদেশের একটি বড় উন্নয়ন সহযোগী। এই দেশে জ্বালানি খাতে তাদের বিনিয়োগ উল্লেখযোগ্য। 

বাংলাদেশের রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় যুক্তরাষ্ট্রে। কভিডের সময় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে অনেক সহায়তা করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি সব সময় তাদের অর্থনৈতিক ও করপোরেট স্বার্থের সঙ্গে জড়িত। এই স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে তারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে অনেক দেশকে ধ্বংস করেছে, হত্যা করেছে অনেক সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানকে। এসব অপকর্মের জন্য তারা কখনো গণতন্ত্র, কখনো মানবাধিকারকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে।  ইতিহাস তা-ই বলে।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুধু বাংলাদেশ নয়, দক্ষিণ এশিয়ার ভারত-প্রশান্ত  মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রায় সব দেশের সঙ্গেই অর্থনৈতিক স্বার্থ জড়িত। মিয়ানমারে, যেখানে বাস্তবে এখন কোনো ক্রিয়াশীল সরকারই নেই, সেখানে বিরাট বিনিয়োগ আছে যুক্তরাষ্ট্রের। ভিয়েতনামে না আছে গণতন্ত্র, না আছে প্রচলিত অর্থে কোনো মানবাধিকার। দিল্লির সম্মেলন শেষে প্রেসিডেন্ট বাইডেন ছুটে গেলেন সেই ভিয়েতনামে। কারণ অর্থনৈতিক স্বার্থ। বেশ কিছু সময় ধরে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নানা কথাবার্তা আর কর্মকাণ্ডের কারণে বাংলাদেশের মানুষ ও সরকার স্বাভাবিক কারণেই মনে করেছে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে ক্ষমতার পরিবর্তন চায়, হোক তা অসাংবিধানিকভাবে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নিজে সংসদে কোনো দেশের নাম উল্লেখ না করে বক্তব্য দিয়েছেন। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ তাদের অনেক দায়িত্বশীল ব্যক্তি বাংলাদেশকে আশ্বস্ত করেছেন, তাঁরা বাংলাদেশে কোনো বিশেষ দলকে ক্ষমতায় আনতে চান না। তাঁরা একটি সুস্থ ধারার রাজনীতি চান। তাঁদের এই চাহিদার সঙ্গে বাংলাদেশ কখনো দ্বিমত করেনি। যুক্তরাষ্ট্র সব সময় তাদের স্বার্থে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলে তাদের আধিপত্য বজায় রাখতে মরিয়া। গত এপ্রিল মাসে এ বিষয়ে বাংলাদেশ তাদের রূপরেখা ঘোষণা করে বলে, এই গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলটিতে কারো একক আধিপত্য থাকা উচিত নয়। এটির ব্যবহার সবার জন্য উন্মুক্ত রাখতে হবে। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম দিকে কিছুটা বিভ্রান্তির মধ্যে থাকলেও এখন তাদের কাছে বাংলাদেশ বিষয়টা পরিষ্কার করতে পেরেছে। যুক্তরাষ্ট্র আর ভারতের সঙ্গে আরেকটি ভুল-বোঝাবুঝির বিষয় ছিল বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক। তাদের ধারণা ছিল, বাংলাদেশ চীনের দিকে বেশি ঝুঁকে পড়ছে। বাংলাদেশ পরিষ্কার ভাষায় বলেছে, চীনের সঙ্গে সম্পর্ক স্রেফ অর্থনৈতিক। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি এখনো বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়’ দ্বারা পরিচালিত হয়। দিল্লিতে শেখ হাসিনা নানা আনুুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে তা উল্লেখ করতে ভোলেননি। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এরই মধ্যে বাংলাদেশের অনেক ইস্যুতে ঐকমত্য হলেও দুই দেশের মধ্যে অনেক বিষয়ে অবিশ্বাস রয়েই যাবে, কারণ যুক্তরাষ্ট্রের অতীত ইতিহাস খুব ভালো নয়।

বাংলাদেশের স্থিতিশীলতার ওপর সব উন্নত দেশের দৃষ্টির অন্য আরেকটি কারণ হচ্ছে, দেশটি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমানে এই অঞ্চলের একটি অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে উঠছে। বিশ্বে যার বর্তমান অবস্থা ৩২তম। আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থাগুলো জানিয়েছে, ২০৩০ সাল নাগাদ দেশটি বিশ্বের নবম, কারো কারো মতে তৃতীয় ভোক্তা পণ্যের বাজার হয়ে উঠবে। জার্মানি বা যুক্তরাজ্যও পেছনে থাকবে। এর অন্যতম কারণ বাংলাদেশের বিরাট জনসংখ্যা, যার একটি বড় অংশ অর্থনৈতিকভাবে মধ্যবিত্ত। তারাই হবে এই ভোক্তা পণ্যের ক্রেতা। যুক্তরাষ্ট্র, চীন বা ভারত কিংবা অন্য যেসব দেশ ভোক্তা পণ্য উৎপাদন করে তাদের তো বাংলাদেশের ওপর নজর থাকাটা স্বাভাবিক।

বর্তমানের এই অবস্থা ধরে রাখতে হলে এই দেশে চাই একটি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, চাই সন্ত্রাস আর জঙ্গিবাদমুক্ত বাংলাদেশ, যার নিশ্চয়তা এরই মধ্যে শেখ হাসিনা দিয়েছেন। কয়েক দিন পর তিনি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দেবেন। সেখানেও তিনি দেশের কথা বলবেন, বিশ্বে শান্তির কথা বলবেন, যুদ্ধ বন্ধ করতে সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহবান জানাবেন, পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণগুলো উল্লেখ করে তার জন্য যারা দায়ী তাদের সচেতন করবেন। তিনি পিতার কণ্ঠেই কথা বলবেন।

এখন আর বাংলাদেশকে অন্য কোনো দেশে চেনাতে হয় না। শেখ হাসিনার ছবি দেখে মানুষ বলতে পারে তিনি কোন দেশের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ কোনো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্য না হলেও সেখানে এই দেশের প্রধানমন্ত্রীর ডাক পড়ে। তিনিই এখন বাংলাদেশ। তবে তাঁর সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ। যত না বিরোধী শিবির থেকে, তার চেয়ে বেশি দলের অনেক সুযোগসন্ধানী নেতা থেকে, যাঁরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদ দখল করে আছেন।

২৮ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনার জন্মদিন। তা তিনি সাধারণত পরিবারের সঙ্গে পালন করেন। তাঁকে জন্মদিনের আগাম শুভেচ্ছা। আপনিই তো বদলে দিয়েছেন ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত বাংলাদেশকে।

লেখক : বিশ্লেষক ও গবেষক।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’
‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান
হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান
লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি
ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার
এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা