শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২১, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বদলে যাওয়া বাংলাদেশের গল্প

আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
বদলে যাওয়া বাংলাদেশের গল্প

ভারতের রাজধানী নতুন দিল্লিতে জি২০ সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অংশগ্রহণ এবং তার পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণ করে বদলে যাওয়া বাংলাদেশের কিছু কথা তো বলতে হচ্ছে। সামনে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন। অন্য সব দেশের মতো দেশের সংবিধান মেনে এই নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু সরকারের বিরোধী পক্ষ আর দেশের কিছু বিজ্ঞ সুধীজন তা মানতে চান না।

তাঁদের মতে, নির্বাচন হতে হবে অসাংবিধানিকভাবে। এমন নির্বাচন বিশ্বে শুধু একটি দেশেই হয়, সেই দেশটি হচ্ছে পাকিস্তান। এই পাকিস্তানের সঙ্গে লড়াই করে বাঙালি একাত্তরে দেশ স্বাধীন করেছিল। বদলে যাওয়া বাংলাদেশের গল্প শেখ হাসিনা নিরবচ্ছিন্নভাবে দেশ শাসন করছেন প্রায় ১৫ বছর।

তাঁর বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন দেশে বেঁচে ছিলেন মাত্র সাড়ে তিন বছর। ঘাতকরা তাঁকে সপরিবারে হত্যা করে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। ভাগ্যক্রমে বেঁচে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা, আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা। অনেক চাড়াই-উতরাই পার হয়ে শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে পিতার দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় এনেছিলেন।

সেটি একটি অভূতপূর্ব ঐতিহাসিক ঘটনা। তখন থেকেই বাংলাদেশের বদলে যাওয়ার যাত্রা শুরু। ১৯৯৬ সালে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠনের পর শেখ হাসিনার সামনে প্রথমে যে চ্যালেঞ্জটা ছিল তা হচ্ছে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা, দেশের প্রথম সেনাশাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান। ১৫ আগস্টের পর ৮১ দিনের জন্য ঘাতকদের সহায়তায় ক্ষমতায় ছিলেন বঙ্গবন্ধুরই দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহকর্মী খন্দকার মোশতাক।

তিনি পঁচাত্তরের ঘাতকদের, খুনিদের তাদের অপরাধের দায়মুক্তি দিয়ে একটি অধ্যাদেশ জারি করেন। জিয়া ক্ষমতা দখল করে ১৯৭৭ সালে একটি তামাশার নির্বাচন করে, এরপর সেই অধ্যাদেশটিকে সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত করে তা আইনে পরিণত করেন। ১৯৯৬ সালের নির্বাচিত সংসদে সেই কুখ্যাত আইনটি বাতিল করে সরকার পঁচাত্তরের খুনিদের উন্মুক্ত আদালতে বিচার শুরু করেন। যাত্রা শুরু হয় দেশে  আইনের শাসনের। ইচ্ছা করলে শেখ হাসিনা এই বিচারকাজ একটি বিশেষ ট্রাইব্যুনালে করতে পারতেন। তা তিনি করেননি। ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়া এই বিচারকাজ বন্ধ করে দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে শেখ হাসিনা ফের ক্ষমতায় এসে এই বিচারকাজ শেষ করেন।

১৯৭৬ সালে উচ্চ শিক্ষার্থে প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে যাই। তখন ওই দেশের পত্রিকায় বহির্বিশ্বের তেমন কোনো সংবাদই থাকত না। মাঝে মধ্যে বাংলাদেশের বন্যা, নৌকাডুবি, শীতে মানুষের মৃত্যু এমন সব নেতিবাচক সংবাদ থাকত। ১৯৭৬ সালে শিকাগো শহরের ট্যাক্সিচালককে বাংলাদেশ কোথায় বোঝাতে অনেক চেষ্টা করে বলতে হয়েছে একাত্তরের যুদ্ধের কথা। জবাবে সে বলে ‘ও মুজিব কান্ট্রি’? বলি হ্যাঁ। তার পরের বাক্য ‘তোমরা তোমাদের নেতাকে মেরে ফেলেছ।’ চুপ হয়ে যাই। সেই বাংলাদেশকে মানুষ এখন নানা কারণে চেনে। চেনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। তিনি এখন বাংলাদেশের ব্র্যান্ড অ্যাম্ব্বাসাডর।

গত দুই বছরের বেশি সময় ধরে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য নানা রঙের বিরোধী দল বেশ চেষ্টা করে যাচ্ছে। এদের মধ্যে আছে—বিএনপি, জামায়াত, বিভ্রান্ত বাম দলগুলো, আছে আচমকা রাজনৈতিক নেতা, আছে ওয়ান ম্যান পার্টি। পেছনে আছে সরকারি দলের কিছু হাইব্রিড ধান্দাবাজ আর সুযোগসন্ধানী নেতা। আর আছেন সরকারের কিছু সুবিধভোগী কর্মকর্তা। তাঁদের সবার পেছনে আছে পশ্চিমা বিশ্বের কিছু পরাশক্তি, যারা দেখতে চায় আগামী দিনে তাদের পছন্দের একটি তাঁবেদার সরকার। কেউ ২৪ ঘণ্টা সময় দেন, কেউ তারিখ দিয়ে বলেন অমুখ দিন শেখ হাসিনা ২০টা স্যুটকেস নিয়ে পালিয়ে যাবেন। এ পর্যন্ত তেমনটা কিছু হয়নি।

অন্যদিকে শেখ হাসিনা বিশ্বসম্প্রদায়ের কাছে আরো বেশি সমাদৃত হচ্ছেন। বাংলাদেশ সদস্য না হয়েও আমন্ত্রণ পাচ্ছে ব্রিকস সম্মেলনে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি যাচ্ছেন ‘আসিয়ান’ সভায় যোগ দিতে। আর উন্নত দেশগুলোর জোট জি২০ সম্মেলনে অংশ নিতে শেখ হাসিনাকে বিশেষভাবে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সদ্যঃসমাপ্ত এই জোটের দুই দিনব্যাপী সম্মেলন শেষ হলো গত ১০ সেপ্টেম্বর। শেখ হাসিনা ছাড়াও এই সভায় যোগ দিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ উন্নত ও ধনী দেশগুলোর প্রায় ২৫ জন সরকারপ্রধানসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। সবার মাঝে উজ্জ্বল ছিল শেখ হাসিনার উপস্থিতি।

প্রশ্ন হতে পারে কেনই বা বাংলাদেশকে এমন একটা সম্মেলনে আমন্ত্রণ, আর কেনই বা শেখ হাসিনাকে এই সম্মেলনে এত সম্মান? সম্মেলন শুরু হয় সেপ্টেম্বরের ৯ তারিখ। শেখ হাসিনা আগের দিন দিল্লি পৌঁছেন। সেই দিন অপরাহ্নে তাঁর সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর সরকারি বাসভবনে দেড় ঘণ্টার একান্ত বৈঠক করেন। এই বৈঠক শেষ হতেই মোদি বৈঠক করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে। যদিও এই দুই বৈঠকে একান্তে কী আলোচনা হয়েছে তা জানা যায়নি, তবে বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন সামনে রেখে এই দুই বৈঠককেই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা।

ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ঐতিহাসিক। এই সম্পর্ক রক্তের, যা একাত্তরে স্থাপিত হয়েছিল। এমন সম্পর্ক ইতিহাসে বিরল। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের চার হাজার কিলোমিটারের বেশি দীর্ঘ সীমান্ত আছে। উত্তর-পূর্ব ভারতের নিরাপত্তার জন্য ভারত অনেকটা বাংলাদেশের ওপর নির্ভরশীল। উত্তর-পূর্ব ভারতে একাধিক উগ্র বিচ্ছিন্নতাবাদী  সংগঠন ১৯৪৭-পরবর্তী সময় থেকে এই অঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করে পৃথক রাষ্ট্র গঠন করতে সহিংস আন্দোলন করে এসেছে। সব সময় এরা সহায়তা পেয়েছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের কাছ থেকে। গত ৫০ বছরে দেখা গেছে যখনই আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় ছিল, ভারতের এই অঞ্চল সবচেয়ে বেশি নিরাপদ ও শান্ত  ছিল। অন্যদিকে বাকি সময় এই বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলো শুধু আইএসআই থেকে সহায়তাই পায়নি, বাংলাদেশকে তারা অবৈধ অস্ত্র চোরাচালানের রুট হিসেবে ব্যবহার করেছে। বিএনপি আমলে এই কর্মযজ্ঞ দেখাশোনা করতেন খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠ পুত্র তারেক রহমান। ২০০৪ সালের এপ্রিল মাসে চট্টগ্রামে এমন একটি অস্ত্রের চালান (১০ ট্রাক) আটক হলে সব কিছু প্রকাশিত হয়ে পড়ে। এই অপরাধে এরই মধ্যে তারেক রহমানকে আদালত যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছেন। তারেক রহমান এখন লন্ডনে পলাতক। ভারতের এই সীমান্ত এখন অনেকটা শান্ত, যদিও মণিপুরে অভ্যন্তরীণ কারণে কিছুটা অশান্তি বিরাজ করছে। অন্যদিকে গত ১৫ বছরে এই অঞ্চলের সঙ্গে বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে নানামুখী যোগাযোগ স্থাপনের কারণে অর্থনৈতিকভাবে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলোতে যে জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে তার জন্য ভারত সব সময় বাংলাদেশের কাছে ঋণী হয়ে থাকবে। ভারত তো তার নিজের স্বার্থেই বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা চাইবে। তারা আবার বাংলাদেশকে অস্ত্র চোরাচালানের রুট দেখতে চায় না। এ নিয়ে তো তারা সব সময় সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবে, তা বিচিত্র কিছু নয়।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সমীকরণ কিছুটা ভিন্ন। একাত্তরে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি। ছিল পাকিস্তানের পক্ষে। পরবর্তীকালে যুক্তরাষ্ট্র শুধু বাস্তবতাই মেনে নেয়নি, বর্তমানে দেশটি বাংলাদেশের একটি বড় উন্নয়ন সহযোগী। এই দেশে জ্বালানি খাতে তাদের বিনিয়োগ উল্লেখযোগ্য। 

বাংলাদেশের রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় যুক্তরাষ্ট্রে। কভিডের সময় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে অনেক সহায়তা করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি সব সময় তাদের অর্থনৈতিক ও করপোরেট স্বার্থের সঙ্গে জড়িত। এই স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে তারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে অনেক দেশকে ধ্বংস করেছে, হত্যা করেছে অনেক সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানকে। এসব অপকর্মের জন্য তারা কখনো গণতন্ত্র, কখনো মানবাধিকারকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে।  ইতিহাস তা-ই বলে।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুধু বাংলাদেশ নয়, দক্ষিণ এশিয়ার ভারত-প্রশান্ত  মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রায় সব দেশের সঙ্গেই অর্থনৈতিক স্বার্থ জড়িত। মিয়ানমারে, যেখানে বাস্তবে এখন কোনো ক্রিয়াশীল সরকারই নেই, সেখানে বিরাট বিনিয়োগ আছে যুক্তরাষ্ট্রের। ভিয়েতনামে না আছে গণতন্ত্র, না আছে প্রচলিত অর্থে কোনো মানবাধিকার। দিল্লির সম্মেলন শেষে প্রেসিডেন্ট বাইডেন ছুটে গেলেন সেই ভিয়েতনামে। কারণ অর্থনৈতিক স্বার্থ। বেশ কিছু সময় ধরে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নানা কথাবার্তা আর কর্মকাণ্ডের কারণে বাংলাদেশের মানুষ ও সরকার স্বাভাবিক কারণেই মনে করেছে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে ক্ষমতার পরিবর্তন চায়, হোক তা অসাংবিধানিকভাবে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নিজে সংসদে কোনো দেশের নাম উল্লেখ না করে বক্তব্য দিয়েছেন। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ তাদের অনেক দায়িত্বশীল ব্যক্তি বাংলাদেশকে আশ্বস্ত করেছেন, তাঁরা বাংলাদেশে কোনো বিশেষ দলকে ক্ষমতায় আনতে চান না। তাঁরা একটি সুস্থ ধারার রাজনীতি চান। তাঁদের এই চাহিদার সঙ্গে বাংলাদেশ কখনো দ্বিমত করেনি। যুক্তরাষ্ট্র সব সময় তাদের স্বার্থে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলে তাদের আধিপত্য বজায় রাখতে মরিয়া। গত এপ্রিল মাসে এ বিষয়ে বাংলাদেশ তাদের রূপরেখা ঘোষণা করে বলে, এই গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলটিতে কারো একক আধিপত্য থাকা উচিত নয়। এটির ব্যবহার সবার জন্য উন্মুক্ত রাখতে হবে। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম দিকে কিছুটা বিভ্রান্তির মধ্যে থাকলেও এখন তাদের কাছে বাংলাদেশ বিষয়টা পরিষ্কার করতে পেরেছে। যুক্তরাষ্ট্র আর ভারতের সঙ্গে আরেকটি ভুল-বোঝাবুঝির বিষয় ছিল বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক। তাদের ধারণা ছিল, বাংলাদেশ চীনের দিকে বেশি ঝুঁকে পড়ছে। বাংলাদেশ পরিষ্কার ভাষায় বলেছে, চীনের সঙ্গে সম্পর্ক স্রেফ অর্থনৈতিক। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি এখনো বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়’ দ্বারা পরিচালিত হয়। দিল্লিতে শেখ হাসিনা নানা আনুুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে তা উল্লেখ করতে ভোলেননি। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এরই মধ্যে বাংলাদেশের অনেক ইস্যুতে ঐকমত্য হলেও দুই দেশের মধ্যে অনেক বিষয়ে অবিশ্বাস রয়েই যাবে, কারণ যুক্তরাষ্ট্রের অতীত ইতিহাস খুব ভালো নয়।

বাংলাদেশের স্থিতিশীলতার ওপর সব উন্নত দেশের দৃষ্টির অন্য আরেকটি কারণ হচ্ছে, দেশটি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমানে এই অঞ্চলের একটি অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে উঠছে। বিশ্বে যার বর্তমান অবস্থা ৩২তম। আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থাগুলো জানিয়েছে, ২০৩০ সাল নাগাদ দেশটি বিশ্বের নবম, কারো কারো মতে তৃতীয় ভোক্তা পণ্যের বাজার হয়ে উঠবে। জার্মানি বা যুক্তরাজ্যও পেছনে থাকবে। এর অন্যতম কারণ বাংলাদেশের বিরাট জনসংখ্যা, যার একটি বড় অংশ অর্থনৈতিকভাবে মধ্যবিত্ত। তারাই হবে এই ভোক্তা পণ্যের ক্রেতা। যুক্তরাষ্ট্র, চীন বা ভারত কিংবা অন্য যেসব দেশ ভোক্তা পণ্য উৎপাদন করে তাদের তো বাংলাদেশের ওপর নজর থাকাটা স্বাভাবিক।

বর্তমানের এই অবস্থা ধরে রাখতে হলে এই দেশে চাই একটি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, চাই সন্ত্রাস আর জঙ্গিবাদমুক্ত বাংলাদেশ, যার নিশ্চয়তা এরই মধ্যে শেখ হাসিনা দিয়েছেন। কয়েক দিন পর তিনি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দেবেন। সেখানেও তিনি দেশের কথা বলবেন, বিশ্বে শান্তির কথা বলবেন, যুদ্ধ বন্ধ করতে সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহবান জানাবেন, পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণগুলো উল্লেখ করে তার জন্য যারা দায়ী তাদের সচেতন করবেন। তিনি পিতার কণ্ঠেই কথা বলবেন।

এখন আর বাংলাদেশকে অন্য কোনো দেশে চেনাতে হয় না। শেখ হাসিনার ছবি দেখে মানুষ বলতে পারে তিনি কোন দেশের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ কোনো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্য না হলেও সেখানে এই দেশের প্রধানমন্ত্রীর ডাক পড়ে। তিনিই এখন বাংলাদেশ। তবে তাঁর সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ। যত না বিরোধী শিবির থেকে, তার চেয়ে বেশি দলের অনেক সুযোগসন্ধানী নেতা থেকে, যাঁরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদ দখল করে আছেন।

২৮ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনার জন্মদিন। তা তিনি সাধারণত পরিবারের সঙ্গে পালন করেন। তাঁকে জন্মদিনের আগাম শুভেচ্ছা। আপনিই তো বদলে দিয়েছেন ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত বাংলাদেশকে।

লেখক : বিশ্লেষক ও গবেষক।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য