শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৫, মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৩

বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্য ভাবনা

অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্য ভাবনা

বঙ্গবন্ধুর জন্ম হয়েছিল ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে। অতীতে সেটা ছিল গোপালগঞ্জ মহকুমা। সুদূর অতীতকাল থেকেই গোপালগঞ্জ জেলা মাছের জন্য বিখ্যাত ছিল। বঙ্গবন্ধুর বাড়ির আশপাশে প্রচুর বিল ছিল। সেসব বিলে পাওয়া যেত প্রচুর মাছ। ফলে বঙ্গবন্ধুর খাওয়া- দাওয়া ছিল যথেষ্ট পুষ্টিকর। এ কারণেই হয়তো বঙ্গবন্ধুর ছোটবেলায় তেমন কোনো স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা হয়নি। তবে ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হন বঙ্গবন্ধু। বেরিবেরি রোগটা মূলত ভিটামিন বি১ বা থায়ামিনের ঘাটতি থেকে হয়। বেরিবেরি তখন মহামারি আকার ধারণ করেছিল। কারণ, তখন খাবারে ভিটামিন বি১ এর যথেষ্ট ঘাটতি ছিল। তবে রোগীকে বি১ সমৃদ্ধ খাবার দিলে রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠে। বঙ্গবন্ধু কিছুদিন এ রোগে ভোগার পর বি১ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণের মাধ্যমে বেরিবেরি রোগ থেকে মুক্তি পান।

বঙ্গবন্ধুর বয়স যখন ৩০ বা ৩৫, তখন উনার চোখে গ্লুকোমা ধরা পড়ে। গ্লুকোমা হলে চোখের প্রেসার বেড়ে যায়। উনার গ্লুকোমা প্রাথমিকভাবেই ধরা পড়ে। তিনি কালো মোটা চশমা পরতেন। কাকতালীয়ভাবে বর্তমানে আমি যেখানে প্র্যাকটিস করি, বঙ্গবন্ধু এভিনিউর ‘অপটিকসম্যান’-বঙ্গবন্ধুর সব চশমা ওখান থেকে নিতেন। গ্লুকোমা চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু প্রথমে কলকাতা যান। পরে দেশে ফিরে চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. টি আহমেদের কাছে চিকিৎসা নেন।

চিকিৎসার জন্য কলকাতা যাওয়ার এ ঘটনা বঙ্গবন্ধুর মধ্যে দেশের চিকিৎসাব্যবস্থাকে উন্নত করার জন্য এক ধরনের প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। দেশের মানুষের চিকিৎসাসেবা কীভাবে আরও উন্নত ও সহজলভ্য করা যায়- এ ভাবনা জীবনের শেষ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর মধ্যে বিদ্যমান ছিল। স্বাধীনতার পর দেশ পুরোপুরি ধ্বংসস্তূপ। দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থা খুব খারাপ। বাজেট কম, তারপরও বঙ্গবন্ধু আরও নতুন মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন।

আন্ডার-গ্র্যাজুয়েট ও পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট মেডিকেল শিক্ষার মাধ্যমে দেশের চিকিৎসক সংকট নিরসনের প্রচেষ্টা চালান। এফআরসিএস শেষ করা বহু চিকিৎসক তখন বিদেশে ছিলেন। তিনি তাদের দেশে ডেকে আনেন। তখন স্বদেশে তারা চিকিৎসা সেবা শুরু করেন। সদ্য স্বাধীন দেশে যা যা করণীয় বঙ্গবন্ধু তা-ই করলেন। শিক্ষা, সেবা, পুষ্টি, প্রিভেনশন অব ব্লাইন্ডনেস কার্যক্রমের জন্য RCS-এর মাধ্যমে ব্যবস্থা করেন। তিনি ইপিআই প্রোগ্রাম চালু করেন। তিনি জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ করতে ১৯৭৩ সালে পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ে বিশেষ দিকনির্দেশনা দেন এবং অধিদফতর প্রতিষ্ঠা করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে এ খাতে কিছুটা বাস্তববাদী পরিবর্তন আনতে দেশের স্বাস্থ্য খাতের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। ১৯৭২-১৯৭৫ সময়কালে বঙ্গবন্ধু তাদের দ্রুত সুস্থতার জন্য আহত মুক্তিযোদ্ধাদের বিশেষ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছিলেন।

বঙ্গবন্ধু গুরুতর আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য হাজার হাজার আহত মুক্তিযোদ্ধাকে পূর্ব জার্মানি, তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমানে রাশিয়া), ভারত, চেকোস্লোভাকিয়া এবং ফ্রান্সে প্রেরণ করেছিলেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের ওষুধের বিশাল সংকট ছিল এবং এটি সাধারণ মানুষের চিকিৎসা ও তাদের ওষুধ বিনামূল্যে দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা ছিল। এরপর বঙ্গবন্ধু দেশের চাহিদা মেটাতে বিদেশ থেকে ওষুধ আমদানির জন্য বাংলাদেশ ট্রেডিং করপোরেশনকে (টিসিবি) নির্দেশনা দিয়েছিলেন।

তিনি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোর আসল চাহিদা অনুযায়ী ওষুধগুলো যথাযথভাবে বিতরণের জন্য আমদানি করা ওষুধগুলো তৎকালীন মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের কাছে হস্তান্তর করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে ওষুধ উৎপাদনে পরিবর্তন এনেছিলেন। সর্বাধিক ওষুধগুলো তখন কয়েকটি বহুজাতিক কোম্পানির দ্বারা উৎপাদিত হতো, যা ব্যয়বহুল ছিল এবং চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা মানুষের পক্ষে সাশ্রয়ী ছিল না। তিনি ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থাগুলোকে বহুজাতিক সংস্থার সব ধররে ওষুধ উৎপাদন করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছিলেন। ১৯৭৪ সালে তিনি বাংলাদেশ স্বাস্থ্য এবং পুষ্টি ইনস্টিটিউট এবং স্বাস্থ্য ও পুষ্টি কোর্স চালু করেন।

বঙ্গবন্ধু দেশের প্রত্যেক থানায় হেলথ কমপ্লেক্স করার ব্যবস্থা নিলেন। সে সময় তিনি ১৩৮টি হেলথ কমপ্লেক্স করতে পেরেছিলেন। নিপসমের ওখানে আইপিএইচ ইনস্টিটিউট অব পাবলিক হেলথ, ইনস্টিটিউট অব নিউট্রিশিয়ান স্থাপন করেন। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, পুষ্টি, স্বাস্থ্য প্রত্যেক মানুষের দোরগোড়ায় যেন পৌঁছে দেওয়া যায় সে ব্যবস্থা করলেন।

বঙ্গবন্ধু দেশের পুষ্টি চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে জাতীয় পুষ্টিনীতিও প্রণয়ন করেন। গবেষণার জন্য বিএমআরসি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে চিকিৎসাক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা দূর করার পদক্ষেপ গ্রহণ করলেন। বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) প্রতিষ্ঠা করলেন। জনবল তৈরির জন্য নার্স, চিকিৎসক, মিডওয়াইফার তৈরির জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। কলেরা হাসপাতাল আইসিডিডিআর’বি প্রতিষ্ঠা করলেন ও আইডিসিএইচ হাসপাতাল তৈরি করেন। সারা দেশে তখন মাত্র ৬৭টি হাসপাতাল ছিল। তিনি ৩৭৫টি থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স তৈরি করেন, যার শয্যাসংখ্যা ছিল প্রতিটিতে ৩১টি।

স্বাধীনতা-উত্তরকালে বঙ্গবন্ধুর সরকারই প্রথম এ দেশের পল্লী অঞ্চলের সাধারণ মেহনতি মানুষের স্বাস্থ্যসেবার কথা বিবেচনা করে চিকিৎসাসেবাকে থানা পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চালু করেন। সরকারি চাকরিতে সম্মান ও মর্যাদার কথা বিবেচনা করে চিকিৎসকদের পদমর্যাদা দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে প্রথম শ্রেণিতে উন্নীত করেছিলেন, যা দেশের চিকিৎসক সমাজ চিরদিন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে। মেডিকেল উচ্চশিক্ষার জন্য বঙ্গবন্ধু শাহবাগ হোটেলকে আইপিজিএমআর-এ উন্নীত করেন। ১৯৭২ সালে অধ্যাদেশের মাধ্যমে স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ান অ্যান্ড সার্জারি (বিসিপিএস) প্রতিষ্ঠা করেন।

২০১৮ সালের ৭ অক্টোবর চিকিৎসকবান্ধব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা হাজার হাজার চিকিৎসকের সামনে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন সম্পর্কে এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সব চিকিৎসকের অবদান সম্পর্কে মূল্যবান বক্তব্য রাখেন ও চিকিৎসকদের ভূয়সী প্রশংসা করেন। ২০১১ সালের ১৯তম বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী ১২ হাজার চিকিৎসকের সামনে যে গুরুত্বপর্ণ ভাষণ প্রদান করেছিলেন তা সব চিকিৎসককে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করেছিল।

প্রায় আট বছর পর আবার তিনি বিএমএ আয়োজিত চিকিৎসক সমাবেশে উপস্থিত থেকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা সাফল্য ও ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা প্রদানের জন্য উপস্থিত হয়ে সব চিকিৎসককে কৃতজ্ঞতার পাশে আবদ্ধ করেছেন। মাদার অব হিউম্যানিটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিশ্বনেত্রী সারা বিশ্বের উন্নয়নের রোল মডেল প্রতিষ্ঠায় স্বীকৃতিপ্রাপ্ত, চিকিৎসাসেবার উন্নয়নে ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেছেন। স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতি ৬ হাজার জনগোষ্ঠীর জন্য একটি কমিউনিটি ক্লিনিক ব্যবস্থা প্রবর্তন করে স্বাস্থ্যসেবাকে আরও প্রান্তিক পর্যায়ে পৌঁছে দিয়েছেন। যা শুধু বাংলাদেশে নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রশংসিত হয়েছে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার নিছক দলীয় বিবেচনায় প্রতিহিংসামূলকভাবে ওই কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্প বাতিল করে জনস্বার্থবিরোধী কাজ করেছে।

আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে, বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের স্বল্পতম সময়ের মধ্যে ১৩ হাজার ৩৩৩টি কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং গ্রামের জনসাধারণ তার সুবিধা ভোগ করছে। তৃণমূল পর্যায়ের চিকিৎসকদের নিরলস পরিশ্রমের ফলে শিশু ও মাতৃ মৃত্যুহার জাতিসংঘ ঘোষিত এমডিজি-৪ ও ৫ এর লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী হ্রাস করায় জাতিসংঘ পুরস্কার তুলে দেওয়ায়, বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে সমগ্র চিকিৎসক সমাজ এবং গোটা জাতি এ অর্জনকে স্বাস্থ্য খাতের অন্যতম সাফল্য হিসেবে গৌরববোধ করছে। চিকিৎসকদের বিপুলসংখ্যক পদ শূন্য থাকায় চিকিৎসাসেবা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছিল। তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি নির্দেশে অতি দ্রুততার সঙ্গে শূন্যপদগুলো পূরণের জন্য অ্যাডহকসহ বিসিএসের মাধ্যমে প্রায় ১৫ হাজার সহকারী সার্জন নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ইতোমধ্যে ওই চিকিৎসকরা গ্রামেগঞ্জে দায়িত্বরত আছেন। এ ছাড়া ১২ হাজার নার্স নিয়োগ, নার্সদের তৃতীয় শ্রেণির মর্যাদা দান। বর্তমান সরকারের আমলে ডিপিসি এবং এসএসবির মাধ্যমে মেডিকেল শিক্ষক ও স্বাস্থ্য প্রশাসনের পদগুলোতে প্রায় ১০ হাজার পদে পদোন্নয়ন দেওয়া হয়েছে।

সব উপজেলায় সরকারি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। সব জেলা ও উপজেলা হাসপাতালগুলোতে ইন্টারনেট সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানের ব্যবস্থ্য করা হয়েছে। টেলিমেডিসিন সেন্টার চালু করার মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়েছে। সব সিভিল সার্জন ও সব উপজেলার UHFPO-দের জন্য নতুন গাড়ি ক্রয় করা হয়েছে। ইন্টার্নি ভাতা ৬ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ১৫ হাজার টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। বিগত বিএনপি-জামায়াত সরকারের সময় ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষাকে কলুষিত করা হয়েছিল, বর্তমান সরকার অত্যন্ত দক্ষতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে মেডিকেল ওভারসাইট কমিটির মাধ্যমে দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি নতুন সরকারি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা ও শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হয়েছে এবং তিনটি নতুন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বর্তমান সরকার আগের চেয়ে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বাজেট বৃদ্ধি করেছে। তবে বিএমএ-এর দাবি, মূল বাজেটের ১০ ভাগ স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ দেওয়া। কিন্তু এখনো তা বাস্তবায়িত হয়নি।

শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা বর্তমান সরকারের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। কোরিয়ান সহায়তায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল নির্মাণ শুরু হয়েছে, যা দেশ থেকে রোগীদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা রোধ করবে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস (নিনস), জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর), জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল (এনআইসিভিডি) সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ও শিশু হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট, জাতীয় নাক-কান-গলা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা, দেশের সব হাসপাতালের শয্যাসংখ্যা বৃদ্ধি, নতুন যন্ত্রপাতি ক্রয়ের মাধ্যমে চিকিৎসাসেবা আরও উন্নত করা হয়েছে। সরকার বিদেশে ওষুধ রপ্তানির মাধ্যমে সুনাম অর্জন করেছে।

রোহিঙ্গাদের সব ধরনের চিকিৎসা প্রদান, বর্তমানে তিনটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ প্রত্যেক বিভাগে আগামীতে আরও পাঁচটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার, বর্তমান সরকারের স্বাস্থ্যক্ষেত্রে ব্যাপক সফলতা ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতা।

১৩ হাজার ৫০০টি কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করে হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার পদ সৃষ্টি করা এবং তাদের নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুকে অনুসরণ করেই দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে সব সময়ই অগ্রাধিকার দেন। ইতোমধ্যে দেশে চারটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে কার্যক্রম চলছে এবং খুলনায় একটি বাস্তবায়নাধীন। দেশে ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক তৃণমূলে সফলতার সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ কর্মসূচিসহ চিকিৎসা প্রদান করে যাচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ১১১টি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ স্থাপিত হয়েছে।

নার্সিং শিক্ষা গ্র্যাজুয়েট কোর্সসহ সম্প্রসারিত হয়েছে। মেডিকেল কলেজ ও স্বাস্থ্যব্যবস্থায় শিক্ষক চিকিৎসক নিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে। শয্যাসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি ও ওষুধনীতি হালনাগাদ করা হয়েছে। অটিজম ও স্নায়ু বিকাশজনিত সমস্যার চিকিৎসা ও সচেতনতামূলক কর্মকান্ড বৃদ্ধি পেয়েছে। মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে। হাসপাতাল ও মেডিকেল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পেয়েছে।

ডিজিটাল স্বাস্থ্যব্যবস্থা চালু হয়েছে। বেসরকারি স্বাস্থ্যব্যবস্থা সম্প্রসারিত হয়েছে। স্বাস্থ্যব্যবস্থা ও মেডিকেল শিক্ষার সব ক্ষেত্রে পরিকল্পনা মোতাবেক অগ্রগতি হচ্ছে। এখন প্রয়োজন মান নিয়ন্ত্রণকে আরও জোরদার করা। বঙ্গবন্ধুকন্যা চারবার দেশ পরিচালনার মধ্য দিয়ে দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা ও মেডিকেল শিক্ষায় প্রভূত উন্নতি করেছেন। এ ধারা অব্যাহত থাকলে অবশ্যই টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন কোনো কঠিন বিষয় হবে না।

লেখক : ভাইস চ্যান্সেলর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, শাহবাগ, ঢাকা


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে