শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৫, মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৩

বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্য ভাবনা

অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্য ভাবনা

বঙ্গবন্ধুর জন্ম হয়েছিল ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে। অতীতে সেটা ছিল গোপালগঞ্জ মহকুমা। সুদূর অতীতকাল থেকেই গোপালগঞ্জ জেলা মাছের জন্য বিখ্যাত ছিল। বঙ্গবন্ধুর বাড়ির আশপাশে প্রচুর বিল ছিল। সেসব বিলে পাওয়া যেত প্রচুর মাছ। ফলে বঙ্গবন্ধুর খাওয়া- দাওয়া ছিল যথেষ্ট পুষ্টিকর। এ কারণেই হয়তো বঙ্গবন্ধুর ছোটবেলায় তেমন কোনো স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা হয়নি। তবে ১৪ বছর বয়সে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হন বঙ্গবন্ধু। বেরিবেরি রোগটা মূলত ভিটামিন বি১ বা থায়ামিনের ঘাটতি থেকে হয়। বেরিবেরি তখন মহামারি আকার ধারণ করেছিল। কারণ, তখন খাবারে ভিটামিন বি১ এর যথেষ্ট ঘাটতি ছিল। তবে রোগীকে বি১ সমৃদ্ধ খাবার দিলে রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠে। বঙ্গবন্ধু কিছুদিন এ রোগে ভোগার পর বি১ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণের মাধ্যমে বেরিবেরি রোগ থেকে মুক্তি পান।

বঙ্গবন্ধুর বয়স যখন ৩০ বা ৩৫, তখন উনার চোখে গ্লুকোমা ধরা পড়ে। গ্লুকোমা হলে চোখের প্রেসার বেড়ে যায়। উনার গ্লুকোমা প্রাথমিকভাবেই ধরা পড়ে। তিনি কালো মোটা চশমা পরতেন। কাকতালীয়ভাবে বর্তমানে আমি যেখানে প্র্যাকটিস করি, বঙ্গবন্ধু এভিনিউর ‘অপটিকসম্যান’-বঙ্গবন্ধুর সব চশমা ওখান থেকে নিতেন। গ্লুকোমা চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু প্রথমে কলকাতা যান। পরে দেশে ফিরে চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. টি আহমেদের কাছে চিকিৎসা নেন।

চিকিৎসার জন্য কলকাতা যাওয়ার এ ঘটনা বঙ্গবন্ধুর মধ্যে দেশের চিকিৎসাব্যবস্থাকে উন্নত করার জন্য এক ধরনের প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। দেশের মানুষের চিকিৎসাসেবা কীভাবে আরও উন্নত ও সহজলভ্য করা যায়- এ ভাবনা জীবনের শেষ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর মধ্যে বিদ্যমান ছিল। স্বাধীনতার পর দেশ পুরোপুরি ধ্বংসস্তূপ। দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থা খুব খারাপ। বাজেট কম, তারপরও বঙ্গবন্ধু আরও নতুন মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন।

আন্ডার-গ্র্যাজুয়েট ও পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট মেডিকেল শিক্ষার মাধ্যমে দেশের চিকিৎসক সংকট নিরসনের প্রচেষ্টা চালান। এফআরসিএস শেষ করা বহু চিকিৎসক তখন বিদেশে ছিলেন। তিনি তাদের দেশে ডেকে আনেন। তখন স্বদেশে তারা চিকিৎসা সেবা শুরু করেন। সদ্য স্বাধীন দেশে যা যা করণীয় বঙ্গবন্ধু তা-ই করলেন। শিক্ষা, সেবা, পুষ্টি, প্রিভেনশন অব ব্লাইন্ডনেস কার্যক্রমের জন্য RCS-এর মাধ্যমে ব্যবস্থা করেন। তিনি ইপিআই প্রোগ্রাম চালু করেন। তিনি জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ করতে ১৯৭৩ সালে পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ে বিশেষ দিকনির্দেশনা দেন এবং অধিদফতর প্রতিষ্ঠা করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে এ খাতে কিছুটা বাস্তববাদী পরিবর্তন আনতে দেশের স্বাস্থ্য খাতের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। ১৯৭২-১৯৭৫ সময়কালে বঙ্গবন্ধু তাদের দ্রুত সুস্থতার জন্য আহত মুক্তিযোদ্ধাদের বিশেষ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছিলেন।

বঙ্গবন্ধু গুরুতর আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য হাজার হাজার আহত মুক্তিযোদ্ধাকে পূর্ব জার্মানি, তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমানে রাশিয়া), ভারত, চেকোস্লোভাকিয়া এবং ফ্রান্সে প্রেরণ করেছিলেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের ওষুধের বিশাল সংকট ছিল এবং এটি সাধারণ মানুষের চিকিৎসা ও তাদের ওষুধ বিনামূল্যে দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা ছিল। এরপর বঙ্গবন্ধু দেশের চাহিদা মেটাতে বিদেশ থেকে ওষুধ আমদানির জন্য বাংলাদেশ ট্রেডিং করপোরেশনকে (টিসিবি) নির্দেশনা দিয়েছিলেন।

তিনি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোর আসল চাহিদা অনুযায়ী ওষুধগুলো যথাযথভাবে বিতরণের জন্য আমদানি করা ওষুধগুলো তৎকালীন মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের কাছে হস্তান্তর করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে ওষুধ উৎপাদনে পরিবর্তন এনেছিলেন। সর্বাধিক ওষুধগুলো তখন কয়েকটি বহুজাতিক কোম্পানির দ্বারা উৎপাদিত হতো, যা ব্যয়বহুল ছিল এবং চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা মানুষের পক্ষে সাশ্রয়ী ছিল না। তিনি ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থাগুলোকে বহুজাতিক সংস্থার সব ধররে ওষুধ উৎপাদন করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছিলেন। ১৯৭৪ সালে তিনি বাংলাদেশ স্বাস্থ্য এবং পুষ্টি ইনস্টিটিউট এবং স্বাস্থ্য ও পুষ্টি কোর্স চালু করেন।

বঙ্গবন্ধু দেশের প্রত্যেক থানায় হেলথ কমপ্লেক্স করার ব্যবস্থা নিলেন। সে সময় তিনি ১৩৮টি হেলথ কমপ্লেক্স করতে পেরেছিলেন। নিপসমের ওখানে আইপিএইচ ইনস্টিটিউট অব পাবলিক হেলথ, ইনস্টিটিউট অব নিউট্রিশিয়ান স্থাপন করেন। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, পুষ্টি, স্বাস্থ্য প্রত্যেক মানুষের দোরগোড়ায় যেন পৌঁছে দেওয়া যায় সে ব্যবস্থা করলেন।

বঙ্গবন্ধু দেশের পুষ্টি চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে জাতীয় পুষ্টিনীতিও প্রণয়ন করেন। গবেষণার জন্য বিএমআরসি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে চিকিৎসাক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা দূর করার পদক্ষেপ গ্রহণ করলেন। বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) প্রতিষ্ঠা করলেন। জনবল তৈরির জন্য নার্স, চিকিৎসক, মিডওয়াইফার তৈরির জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। কলেরা হাসপাতাল আইসিডিডিআর’বি প্রতিষ্ঠা করলেন ও আইডিসিএইচ হাসপাতাল তৈরি করেন। সারা দেশে তখন মাত্র ৬৭টি হাসপাতাল ছিল। তিনি ৩৭৫টি থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স তৈরি করেন, যার শয্যাসংখ্যা ছিল প্রতিটিতে ৩১টি।

স্বাধীনতা-উত্তরকালে বঙ্গবন্ধুর সরকারই প্রথম এ দেশের পল্লী অঞ্চলের সাধারণ মেহনতি মানুষের স্বাস্থ্যসেবার কথা বিবেচনা করে চিকিৎসাসেবাকে থানা পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চালু করেন। সরকারি চাকরিতে সম্মান ও মর্যাদার কথা বিবেচনা করে চিকিৎসকদের পদমর্যাদা দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে প্রথম শ্রেণিতে উন্নীত করেছিলেন, যা দেশের চিকিৎসক সমাজ চিরদিন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে। মেডিকেল উচ্চশিক্ষার জন্য বঙ্গবন্ধু শাহবাগ হোটেলকে আইপিজিএমআর-এ উন্নীত করেন। ১৯৭২ সালে অধ্যাদেশের মাধ্যমে স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ান অ্যান্ড সার্জারি (বিসিপিএস) প্রতিষ্ঠা করেন।

২০১৮ সালের ৭ অক্টোবর চিকিৎসকবান্ধব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা হাজার হাজার চিকিৎসকের সামনে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন সম্পর্কে এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সব চিকিৎসকের অবদান সম্পর্কে মূল্যবান বক্তব্য রাখেন ও চিকিৎসকদের ভূয়সী প্রশংসা করেন। ২০১১ সালের ১৯তম বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী ১২ হাজার চিকিৎসকের সামনে যে গুরুত্বপর্ণ ভাষণ প্রদান করেছিলেন তা সব চিকিৎসককে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করেছিল।

প্রায় আট বছর পর আবার তিনি বিএমএ আয়োজিত চিকিৎসক সমাবেশে উপস্থিত থেকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা সাফল্য ও ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা প্রদানের জন্য উপস্থিত হয়ে সব চিকিৎসককে কৃতজ্ঞতার পাশে আবদ্ধ করেছেন। মাদার অব হিউম্যানিটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিশ্বনেত্রী সারা বিশ্বের উন্নয়নের রোল মডেল প্রতিষ্ঠায় স্বীকৃতিপ্রাপ্ত, চিকিৎসাসেবার উন্নয়নে ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেছেন। স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতি ৬ হাজার জনগোষ্ঠীর জন্য একটি কমিউনিটি ক্লিনিক ব্যবস্থা প্রবর্তন করে স্বাস্থ্যসেবাকে আরও প্রান্তিক পর্যায়ে পৌঁছে দিয়েছেন। যা শুধু বাংলাদেশে নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রশংসিত হয়েছে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার নিছক দলীয় বিবেচনায় প্রতিহিংসামূলকভাবে ওই কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্প বাতিল করে জনস্বার্থবিরোধী কাজ করেছে।

আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে, বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের স্বল্পতম সময়ের মধ্যে ১৩ হাজার ৩৩৩টি কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং গ্রামের জনসাধারণ তার সুবিধা ভোগ করছে। তৃণমূল পর্যায়ের চিকিৎসকদের নিরলস পরিশ্রমের ফলে শিশু ও মাতৃ মৃত্যুহার জাতিসংঘ ঘোষিত এমডিজি-৪ ও ৫ এর লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী হ্রাস করায় জাতিসংঘ পুরস্কার তুলে দেওয়ায়, বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে সমগ্র চিকিৎসক সমাজ এবং গোটা জাতি এ অর্জনকে স্বাস্থ্য খাতের অন্যতম সাফল্য হিসেবে গৌরববোধ করছে। চিকিৎসকদের বিপুলসংখ্যক পদ শূন্য থাকায় চিকিৎসাসেবা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছিল। তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি নির্দেশে অতি দ্রুততার সঙ্গে শূন্যপদগুলো পূরণের জন্য অ্যাডহকসহ বিসিএসের মাধ্যমে প্রায় ১৫ হাজার সহকারী সার্জন নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ইতোমধ্যে ওই চিকিৎসকরা গ্রামেগঞ্জে দায়িত্বরত আছেন। এ ছাড়া ১২ হাজার নার্স নিয়োগ, নার্সদের তৃতীয় শ্রেণির মর্যাদা দান। বর্তমান সরকারের আমলে ডিপিসি এবং এসএসবির মাধ্যমে মেডিকেল শিক্ষক ও স্বাস্থ্য প্রশাসনের পদগুলোতে প্রায় ১০ হাজার পদে পদোন্নয়ন দেওয়া হয়েছে।

সব উপজেলায় সরকারি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। সব জেলা ও উপজেলা হাসপাতালগুলোতে ইন্টারনেট সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানের ব্যবস্থ্য করা হয়েছে। টেলিমেডিসিন সেন্টার চালু করার মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়েছে। সব সিভিল সার্জন ও সব উপজেলার UHFPO-দের জন্য নতুন গাড়ি ক্রয় করা হয়েছে। ইন্টার্নি ভাতা ৬ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ১৫ হাজার টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। বিগত বিএনপি-জামায়াত সরকারের সময় ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষাকে কলুষিত করা হয়েছিল, বর্তমান সরকার অত্যন্ত দক্ষতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে মেডিকেল ওভারসাইট কমিটির মাধ্যমে দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি নতুন সরকারি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা ও শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হয়েছে এবং তিনটি নতুন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বর্তমান সরকার আগের চেয়ে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বাজেট বৃদ্ধি করেছে। তবে বিএমএ-এর দাবি, মূল বাজেটের ১০ ভাগ স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ দেওয়া। কিন্তু এখনো তা বাস্তবায়িত হয়নি।

শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা বর্তমান সরকারের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। কোরিয়ান সহায়তায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল নির্মাণ শুরু হয়েছে, যা দেশ থেকে রোগীদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা রোধ করবে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস (নিনস), জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর), জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল (এনআইসিভিডি) সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ও শিশু হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট, জাতীয় নাক-কান-গলা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা, দেশের সব হাসপাতালের শয্যাসংখ্যা বৃদ্ধি, নতুন যন্ত্রপাতি ক্রয়ের মাধ্যমে চিকিৎসাসেবা আরও উন্নত করা হয়েছে। সরকার বিদেশে ওষুধ রপ্তানির মাধ্যমে সুনাম অর্জন করেছে।

রোহিঙ্গাদের সব ধরনের চিকিৎসা প্রদান, বর্তমানে তিনটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ প্রত্যেক বিভাগে আগামীতে আরও পাঁচটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার, বর্তমান সরকারের স্বাস্থ্যক্ষেত্রে ব্যাপক সফলতা ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতা।

১৩ হাজার ৫০০টি কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করে হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার পদ সৃষ্টি করা এবং তাদের নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুকে অনুসরণ করেই দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে সব সময়ই অগ্রাধিকার দেন। ইতোমধ্যে দেশে চারটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে কার্যক্রম চলছে এবং খুলনায় একটি বাস্তবায়নাধীন। দেশে ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক তৃণমূলে সফলতার সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ কর্মসূচিসহ চিকিৎসা প্রদান করে যাচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ১১১টি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ স্থাপিত হয়েছে।

নার্সিং শিক্ষা গ্র্যাজুয়েট কোর্সসহ সম্প্রসারিত হয়েছে। মেডিকেল কলেজ ও স্বাস্থ্যব্যবস্থায় শিক্ষক চিকিৎসক নিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে। শয্যাসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি ও ওষুধনীতি হালনাগাদ করা হয়েছে। অটিজম ও স্নায়ু বিকাশজনিত সমস্যার চিকিৎসা ও সচেতনতামূলক কর্মকান্ড বৃদ্ধি পেয়েছে। মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে। হাসপাতাল ও মেডিকেল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পেয়েছে।

ডিজিটাল স্বাস্থ্যব্যবস্থা চালু হয়েছে। বেসরকারি স্বাস্থ্যব্যবস্থা সম্প্রসারিত হয়েছে। স্বাস্থ্যব্যবস্থা ও মেডিকেল শিক্ষার সব ক্ষেত্রে পরিকল্পনা মোতাবেক অগ্রগতি হচ্ছে। এখন প্রয়োজন মান নিয়ন্ত্রণকে আরও জোরদার করা। বঙ্গবন্ধুকন্যা চারবার দেশ পরিচালনার মধ্য দিয়ে দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা ও মেডিকেল শিক্ষায় প্রভূত উন্নতি করেছেন। এ ধারা অব্যাহত থাকলে অবশ্যই টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন কোনো কঠিন বিষয় হবে না।

লেখক : ভাইস চ্যান্সেলর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, শাহবাগ, ঢাকা


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
সর্বশেষ খবর
শ্রীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৫২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোল সীমান্তে পিস্তলসহ একজন আটক
বেনাপোল সীমান্তে পিস্তলসহ একজন আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‍্যালি
সিদ্ধিরগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‍্যালি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুনের পর লাশ পুঁতে রেখে গাছ লাগালেন মইনুল, শেষ পর্যন্ত গ্রেফতার
খুনের পর লাশ পুঁতে রেখে গাছ লাগালেন মইনুল, শেষ পর্যন্ত গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের আগে অধিকাংশ অস্ত্র উদ্ধার হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভোটের আগে অধিকাংশ অস্ত্র উদ্ধার হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউএফটিতে পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে সামরিক সক্ষমতায় যুক্তরাষ্ট্রকে পেছনে ফেলার চেষ্টা চীনের
এআই দিয়ে সামরিক সক্ষমতায় যুক্তরাষ্ট্রকে পেছনে ফেলার চেষ্টা চীনের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বছরে টেকনাফ বিজিবির সাফল্য, বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেফতার ১৭৯
এক বছরে টেকনাফ বিজিবির সাফল্য, বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেফতার ১৭৯

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে পলিথিন কারখানায় অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা
টঙ্গীতে পলিথিন কারখানায় অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌকাসহ চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
নৌকাসহ চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে চতুর্থ দিনের আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে চতুর্থ দিনের আপিল শুনানি চলছে

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে পাচারকালে অপহৃত ২২ জনকে উদ্ধার
টেকনাফে পাচারকালে অপহৃত ২২ জনকে উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীরে স্প্লিন্টার নিয়ে মৃত্যুর কাছে হার মানলেন ‘জুলাই যোদ্ধা’ সালাউদ্দিন
শরীরে স্প্লিন্টার নিয়ে মৃত্যুর কাছে হার মানলেন ‘জুলাই যোদ্ধা’ সালাউদ্দিন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু বাস্তবায়নে ১৩ সদস্যের কমিশন গঠন
শাকসু বাস্তবায়নে ১৩ সদস্যের কমিশন গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রেনের ধাক্কায় সিরাজগঞ্জে সাংবাদিক নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় সিরাজগঞ্জে সাংবাদিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায় মন্দা রাজস্বে ঘাটতি
ব্যবসায় মন্দা রাজস্বে ঘাটতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ এখনও শেষ হয়নি, ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ এখনও শেষ হয়নি, ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামাজিক বিচ্ছিন্নতা সুস্থতার জন্য বড় হুমকি: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
সামাজিক বিচ্ছিন্নতা সুস্থতার জন্য বড় হুমকি: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ত্যাগের গল্প শোনালেন তারেক রহমান
ত্যাগের গল্প শোনালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
লালমনিরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির সদস্য ফরম বিতরণ
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির সদস্য ফরম বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১
৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোটেল থেকে জায়নামাজ চুরি করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
হোটেল থেকে জায়নামাজ চুরি করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়