শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৬, শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

বিসিএস প্রশ্নফাঁস রোধ ও কোটার যৌক্তিক সমাধান হোক

সাইফুল ইসলাম (স্বপ্নীল)
অনলাইন ভার্সন
বিসিএস প্রশ্নফাঁস রোধ ও কোটার যৌক্তিক সমাধান হোক

তারুণ্য ও গণমানুষের কবি সুকান্তের ‌‘এদেশের বুকে আঠারো আসুক নেমে’র মতোই তারুণ্যের শক্তি, উদ্দীপনা ও সম্ভাবনা প্রায়ই দেশের জন্য ইতিবাচক ফলাফল বয়ে আনতে পারে। এ দেশের ইতিহাসে তারুণ্যই সকল অন্যায়, অবিচার ও শোষণের বিরুদ্ধে সবসময় রুখে দাঁড়িয়েছে। তবে এতদিনের তারুণ্যের শেষ আশ্রয়স্থল বলে খ্যাত সরকারি কর্মকমিশন বা পিএসসির মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের প্রশ্নফাঁস তারুণ্যের উদ্দীপনা, আশা-আকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্নকে ধুলিস্যাৎ করে দেয়।

কত ত্যাগ-তিতিক্ষা, ধৈর্য, অধ্যবসায় ও সংগ্রাম করে তারুণ্য নিজেকে চাকরি যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার জন্য যোগ্য করে গড়ে তোলে। তারুণ্যের স্বপ্ন দুঃস্বপ্ন হয়ে যায় প্রশ্নফাঁসে জড়িত সৈয়দ বংশের আবেদ আলীসহ কতিপয় ব্যক্তির জন্য। দেশকে মেধাশূন্য ও তারুণ্যের স্বপ্নকে ভেঙে দিতে এসব সিন্ডিকেটের কার্যক্রম দীর্ঘদিন থেকে চলে আসছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ছাড়াও সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রশ্নপত্র ফাঁসে চক্রটির ভূমিকা রয়েছে।

কোটা আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়টি আরো বেশি সময়োপযোগী ও প্রাসঙ্গিক। বিসিএসে লক্ষণীয় যে ৫৬ শতাংশ কোটার বিপরীতে মাত্র ৪৪ শতাংশ শূন্য পদে এদেশের লাখো তারুণ্যের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনাকে চ্যালেঞ্জ করে। কারণ, যারা শতকরা ৪৪ জন মেধাক্রমে চাকরি পেতেন তাদের সম্ভাবনা কমতে থাকে যখন প্রশ্নফাঁসের কারণে অনৈতিক সুবিধা পেয়ে কিছু অযোগ্য প্রার্থী যোগ্য প্রার্থীদের স্বপ্ন ছিনতাই করে তারুণ্যের সম্ভাবনাকে ধূলিস্যাৎ করে। তখন তারুণ্য নিজেকে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করান। এ দেশটি সত্যিই যোগ্য ও মেধাবীদের জন্য? কোটার বদৌলতে ৫ হাজারতম হয়েও কেউ তার কাঙ্ক্ষিত ক্যাডার পেয়ে যান আবার মেধাক্রমে অনেক এগিয়ে থেকেও একটি ক্যাডার পদ থেকে বঞ্চিত হন। পিএসসির লিখিত রেজাল্ট সিটের তথ্য অনুযায়ী কেউ ৫৪৭ পেয়েও নন ক্যাডার হন আবার কেউ ৪৫০ পেয়েও ক্যাডার পেয়েছেন।উল্লিখিত তথ্যই প্রমাণ করে বৈষম্য কতটা প্রবল!

এছাড়াও অন্যান্য নন ক্যাডার চাকরিতে ৬১ শতাংশ, রেলে ৮২ শতাংশ ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৯৬ শতাংশ পর্যন্ত কোটার যৌক্তিকতা নিয়ে সর্ব মহলে প্রাসঙ্গিক ভাবনা ও প্রশ্ন রয়েছে। অধিকাংশ মহলই মনে করেন মেধাকে পাশ কাটিয়ে বিশালসংখ্যক কোটায় নিয়োগ ভবিষ্যতের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অত্যন্ত অগ্রহণযোগ্য ও অযৌক্তিক। এমন বাস্তবতায় কোটার যৌক্তিক সংস্কার ও সমাধান সবাই প্রত্যাশা করে। কোটা নিয়ে গত কয়েকদিন অনেক যৌক্তিক বিশ্লেষণ, ব্যাখ্যা, উচ্চ আদালতের রায় ও নির্দেশনা এবং আন্দোলনকারী, রিটকারী, বুদ্ধিজীবী ও রাজনৈতিক মহলে প্রচুর আলোচনা, বিতর্ক, ও টকশো সম্পন্ন হয়েছে। বিশেষজ্ঞগণ মেধাপাচার ও তারুণ্যের বিশাল অংশের দেশ ত্যাগের অন্যতম কারণ হিসেবে যোগ্য ও মেধাবীদের অবমূল্যায়নকে দায়ী করেন। মাঝেমধ্যেই অফলাইন, অনলাইনে তারুণ্যের বিরাট একটি অংশকে দুঃখ ও ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়।

সমাজ বিজ্ঞানীগণ মনে করেন, ২০১৮ সালের ন্যায় চলমান কোটা আন্দোলন, প্রশ্নফাঁস, রাঘব বোয়ালদের মেগা দুর্নীতির তথ্য, ব্যাংকিং সেক্টরে অস্থিরতা, অর্থ পাচার নিয়ে তারুণ্যের বিশাল অংশের মধ্যে হতাশা ও দেশ ছাড়ার প্রবণতা বেড়েছে। এদেশের বুয়েট, মেডিকেলসহ মেধাবী তরুণরা আগের চেয়েও বেশি সংখ্যক দেশ ছাড়ছেন। সামগ্রিকভাবে তরুণ সমাজের মনে নিজের দেশ ও প্রিয় জন্মভূমি নিয়ে একটি বিরূপ প্রভাব পড়ছে।

আবেদ আলীসহ প্রশ্নফাঁস করে যারা আলাদিনের চেরাগ হাতে পেয়ে কোটি কোটি টাকা অবৈধভাবে হাতিয়ে নিয়েছেন তাদের সিন্ডিকেট বিশাল। অনেকেই মনে করছেন সিন্ডিকেটের রাঘব বোয়ালদের বাঁচানোর জন্য আবেদ আলীর মতো লোকদের নিয়ে বেশি মাতামাতি হচ্ছে। কর্মকমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সিরিয়াল প্রশ্নফাঁস লাখ লাখ তরুণের স্বপ্নের সাথে প্রতারণা করে তারুণ্যের স্বপ্ন ও সম্ভাবনাকে ছিনিয়ে নিয়েছে।

চ্যানেল ২৪ এর প্রতিবেদনে বিসিএস এর প্রশ্নফাঁসের যে তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে তা অত্যন্ত মর্মপীড়াদায়ক। পিএসসির চেয়ারম্যান প্রশ্নফাঁসের বিষয়টিকে যেভাবে উড়িয়ে দিয়েছেন এবং তা অস্বীকার করে রাতে প্রেসবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছেন তা অত্যন্ত দুঃখজনক ও অগ্রহণযোগ্য। পিএসসির মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের উপর তারুণ্যের যে প্রবল আস্থা ও বিশ্বাস ছিল তা আজ আইসিইউতে। প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে, ৪৬তম বিসিএসে কীভাবে বুথ বসিয়ে অভিনব কায়দায় প্রশ্নফাঁস করে পরীক্ষার আগের রাতে প্রশ্ন মুখস্ত করিয়ে কতিপয় প্রার্থীকে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে সহায়তা করা হয়। এখানে প্রশ্ন থেকে যায় একটি বুথে যদি ১০০ জন পরীক্ষার্থীকে প্রশ্ন দেওয়া হয়, না জানি আরো কত বুথে কতজনকে প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, ২৪তম থেকে ৪৬তম বিসিএস পর্যন্ত একটি সঙ্ঘবদ্ধ চক্র বিসিএস ও নন ক্যাডারসহ অন্তত ৩০টি চাকরি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস করেছে। প্রশ্নফাঁসকারী কতিপয় ব্যক্তি এ জাতির লাখ লাখ তারুণ্যের স্বপ্ন, সম্ভাবনা ও ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে।

সিআইডি যে ১৭ জনকে আটক করেছে তাদের মধ্যে সাতজন জবানবন্দীতে প্রশ্নফাঁসের কথা স্বীকার করেছেন, যাদের মধ্যে পিএসসির কর্মকর্তাও রয়েছেন। যাতে পিএসসির অস্বীকার করে দেওয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি অমূলক ও অযৌক্তিক বলে প্রমাণিত হয়েছে। পিএসসির অফিস সহায়ক সাজেদুল ইসলাম ও সাবেক ড্রাইভার আবেদ আলী অকপটে গণমাধ্যমের ক্যামেরায় তা স্বীকার করেছেন। সাজেদুলের বোন ও ভগ্নিপতি দুজনই পররাষ্ট্র ক্যাডার বলে দৈনিক সমকাল পত্রিকা জানিয়েছে। এছাড়াও আবেদ আলী বিভিন্ন বিসিএসে ১০৫ জনকে ক্যাডার বানিয়েছেন বলে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। তাদের মধ্যে ২৭ বিসিএসের তিনজন, ২৯ বিসিএসে দুইজন ও ৩৩ বিসিএসের তিনজন ক্যাডার রয়েছেন।

সরকারি কর্মকমিশনের মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের কাছে এদেশের শিক্ষার্থী সমাজ ও গণমানুষের  প্রত্যাশা অনেক বেশি। এ প্রতিষ্ঠানের যেকোনো ধরনের ব্যত্যয় ও অনিয়ম আমাদের অনেক বেশি ব্যথিত করে। দৈনিক প্রথম আলোর তথ্য মতে, পিএসসির প্রশ্নফাঁসের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ অবগত ছিলেন। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কর্মকমিশন কোনোভাবেই প্রশ্নফাঁসের দায় এড়াতে পারে না। এ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ছিলেন জাঁদরেল সিএসপি সা'দত হোসেন ও বেকারবান্ধব বলে পরিচিত ড. মোহাম্মদ সাদিক যারা তারুণ্যের আস্থা অর্জন করে অত্যন্ত সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তাদের উত্তরসূরীদের কাছে প্রত্যাশা প্রতিষ্ঠানটির সুনাম ও ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখবেন।

পাবলিক পরীক্ষা (অপরাধ) আইন ১৯৮০’ অনুযায়ী প্রশ্ন ফাঁস হলে পরীক্ষা বাতিল করতে হবে কি না, এ বিষয়ে সেখানে সুনির্দিষ্ট কিছু বলা নেই। তবে বিশেষজ্ঞগণ বলেন, পরীক্ষা বাতিল করার ক্ষমতা পিএসসির রয়েছে। এর আগেও ২৪তম ও ২৭তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশের আগে বাতিল হয়েছিল। কিন্তু বিজ্ঞ আইনজীবী ও বিশেষজ্ঞগণ বলছেন, নিষ্পত্তি হওয়া বিসিএস বাতিল করতে গেলে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটিকে আইনি জটিলতাই পড়তে হবে। আদালতে কোনোভাবেই তা টিকবে না। কেননা সব প্রার্থী প্রশ্নফাঁস করে ক্যাডার হয়েছেন এমন প্রমাণ পিএসসি দিতে পারবে না। তবে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে এবং দোষী কেউ ক্যাডার হয়ে থাকলে তার প্রার্থিতা বাতিল করতে পারবে। উক্ত আইনে পরীক্ষা আরম্ভ হওয়ার পূর্বে প্রশ্নপত্রের প্রকাশনা ও বিতরণ সম্বন্ধে উল্লেখ আছে যে ‘‘কেউ যদি পরীক্ষার আগে কোনো উপায়ে প্রশ্নফাঁস, প্রকাশ বা বিতরণ করেন, তাহলে ‘তিনি চার বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড কিংবা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।” তবে এই আইনে সাজা কম হলেও দুদকের আইনে প্রশ্নফাঁসের সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা যায়। এছাড়াও ২০২৩ সালের পিএসসির প্রশ্নফাঁস আইনে ১০ বছরের সর্বোচ্চ শাস্তির কথা বলা আছে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু একটি বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত সমাজতান্ত্রিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, সুবিচার এবং মানবিক মর্যাদাসম্পন্ন রাষ্ট্র গড়তে চেয়েছিলেন, যা সংবিধানের প্রস্তাবনায় উল্লেখ আছে। তিনি বলেছিলেন, ‘এই পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত। শোষক ও শোষিত। আমি শোষিতের পক্ষে।’ মহান মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারাও বৈষম্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রিয় মাতৃভূমি রক্ষায় ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন।

প্রশ্নফাঁসে জড়িত অপরাধীরা বিভিন্ন সময় গ্রেপ্তার হলেও আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে, রাষ্ট্রপক্ষের প্রচেষ্টার অভাবে অথবা সাক্ষীর অভাবে ছাড়া পেয়ে যায়। জড়িত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিধি মোতাবেক চাকরিচ্যুত করে আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। শাস্তির মাত্রা যাবজ্জীবন ও অত্যধিক জরিমানা আরোপ করে আইন সংশোধন ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে পারলে ভবিষ্যতে কোনো উদ্যত কালো হাত প্রশ্নফাঁস করতে সাহস পাবে না। প্রশ্নফাঁসে জড়িত সকল সিন্ডিকেট গুঁড়িয়ে দিতে হবে। পিএসসির পরীক্ষার পুরো সিস্টেম অটোমেশন ও কঠোর নজরদারি নিশ্চিত এবং পুরো সিস্টেমকে ঢেলে সাজাতে হবে। পিএসসির কালো বিড়ালকে সমূলে উৎপাটন করতে হবে। পিএসসির সোনালি অতীত আবার ফিরে আসুক। ধ্বংস হোক প্রশ্নফাঁসকারীদের কালো হাত। দূর হোক চাকরিপ্রার্থীদের সংশয় ও অনাস্থা।

লেখক: শিক্ষক ও কলামিস্ট  
[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
সর্বশেষ খবর
সরকারের মধ্যে সব সময় একটা ‘শেকি’ ব্যাপার দেখা যায় : সারোয়ার তুষার
সরকারের মধ্যে সব সময় একটা ‘শেকি’ ব্যাপার দেখা যায় : সারোয়ার তুষার

এই মাত্র | টক শো

ঝিনাইদহে কৃষককে হত্যা, দুজন গ্রেফতার
ঝিনাইদহে কৃষককে হত্যা, দুজন গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ ঢাকার
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ ঢাকার

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথমবার মার্কিন রাজধানী সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
প্রথমবার মার্কিন রাজধানী সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন
জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাইম ব্যাংকের পে-রোল সেবা নিচ্ছে এসকিউ লাইটস
প্রাইম ব্যাংকের পে-রোল সেবা নিচ্ছে এসকিউ লাইটস

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল
কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যে কারণে আজ ৩০ মিনিট মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ
যে কারণে আজ ৩০ মিনিট মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিইসির সঙ্গে এনসিপির বৈঠক বিকালে
সিইসির সঙ্গে এনসিপির বৈঠক বিকালে

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে ট্রাম্প-পুতিনের জরুরি বৈঠকের প্রয়োজন নেই: ক্রেমলিন
এই মুহূর্তে ট্রাম্প-পুতিনের জরুরি বৈঠকের প্রয়োজন নেই: ক্রেমলিন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

৪৩ বছর পার করল সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস
৪৩ বছর পার করল সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হানিফসহ চারজনের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
হানিফসহ চারজনের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কানাডায় এইম ইনিশিয়েটিভ ফাউন্ডেশনের সংবাদ সম্মেলন
কানাডায় এইম ইনিশিয়েটিভ ফাউন্ডেশনের সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে আন্দোলন, যা বলছে ডিএমপি
রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে আন্দোলন, যা বলছে ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাধ্যমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে কমিটি
মাধ্যমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত এক, আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত এক, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু, আহত ১
নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার কি দোষ বলুন তো, যদি চোখ দুটো বড় হয়’
‘আমার কি দোষ বলুন তো, যদি চোখ দুটো বড় হয়’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার ৭৬ শতাংশ ত্রাণ আটকে রেখেছে ইসরায়েল
গাজার ৭৬ শতাংশ ত্রাণ আটকে রেখেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, পাকিস্তানে জেলে গ্রেফতার
ভারতের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, পাকিস্তানে জেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা