শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৬, শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

বিসিএস প্রশ্নফাঁস রোধ ও কোটার যৌক্তিক সমাধান হোক

সাইফুল ইসলাম (স্বপ্নীল)
অনলাইন ভার্সন
বিসিএস প্রশ্নফাঁস রোধ ও কোটার যৌক্তিক সমাধান হোক

তারুণ্য ও গণমানুষের কবি সুকান্তের ‌‘এদেশের বুকে আঠারো আসুক নেমে’র মতোই তারুণ্যের শক্তি, উদ্দীপনা ও সম্ভাবনা প্রায়ই দেশের জন্য ইতিবাচক ফলাফল বয়ে আনতে পারে। এ দেশের ইতিহাসে তারুণ্যই সকল অন্যায়, অবিচার ও শোষণের বিরুদ্ধে সবসময় রুখে দাঁড়িয়েছে। তবে এতদিনের তারুণ্যের শেষ আশ্রয়স্থল বলে খ্যাত সরকারি কর্মকমিশন বা পিএসসির মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের প্রশ্নফাঁস তারুণ্যের উদ্দীপনা, আশা-আকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্নকে ধুলিস্যাৎ করে দেয়।

কত ত্যাগ-তিতিক্ষা, ধৈর্য, অধ্যবসায় ও সংগ্রাম করে তারুণ্য নিজেকে চাকরি যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার জন্য যোগ্য করে গড়ে তোলে। তারুণ্যের স্বপ্ন দুঃস্বপ্ন হয়ে যায় প্রশ্নফাঁসে জড়িত সৈয়দ বংশের আবেদ আলীসহ কতিপয় ব্যক্তির জন্য। দেশকে মেধাশূন্য ও তারুণ্যের স্বপ্নকে ভেঙে দিতে এসব সিন্ডিকেটের কার্যক্রম দীর্ঘদিন থেকে চলে আসছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ছাড়াও সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রশ্নপত্র ফাঁসে চক্রটির ভূমিকা রয়েছে।

কোটা আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়টি আরো বেশি সময়োপযোগী ও প্রাসঙ্গিক। বিসিএসে লক্ষণীয় যে ৫৬ শতাংশ কোটার বিপরীতে মাত্র ৪৪ শতাংশ শূন্য পদে এদেশের লাখো তারুণ্যের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনাকে চ্যালেঞ্জ করে। কারণ, যারা শতকরা ৪৪ জন মেধাক্রমে চাকরি পেতেন তাদের সম্ভাবনা কমতে থাকে যখন প্রশ্নফাঁসের কারণে অনৈতিক সুবিধা পেয়ে কিছু অযোগ্য প্রার্থী যোগ্য প্রার্থীদের স্বপ্ন ছিনতাই করে তারুণ্যের সম্ভাবনাকে ধূলিস্যাৎ করে। তখন তারুণ্য নিজেকে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করান। এ দেশটি সত্যিই যোগ্য ও মেধাবীদের জন্য? কোটার বদৌলতে ৫ হাজারতম হয়েও কেউ তার কাঙ্ক্ষিত ক্যাডার পেয়ে যান আবার মেধাক্রমে অনেক এগিয়ে থেকেও একটি ক্যাডার পদ থেকে বঞ্চিত হন। পিএসসির লিখিত রেজাল্ট সিটের তথ্য অনুযায়ী কেউ ৫৪৭ পেয়েও নন ক্যাডার হন আবার কেউ ৪৫০ পেয়েও ক্যাডার পেয়েছেন।উল্লিখিত তথ্যই প্রমাণ করে বৈষম্য কতটা প্রবল!

এছাড়াও অন্যান্য নন ক্যাডার চাকরিতে ৬১ শতাংশ, রেলে ৮২ শতাংশ ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৯৬ শতাংশ পর্যন্ত কোটার যৌক্তিকতা নিয়ে সর্ব মহলে প্রাসঙ্গিক ভাবনা ও প্রশ্ন রয়েছে। অধিকাংশ মহলই মনে করেন মেধাকে পাশ কাটিয়ে বিশালসংখ্যক কোটায় নিয়োগ ভবিষ্যতের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অত্যন্ত অগ্রহণযোগ্য ও অযৌক্তিক। এমন বাস্তবতায় কোটার যৌক্তিক সংস্কার ও সমাধান সবাই প্রত্যাশা করে। কোটা নিয়ে গত কয়েকদিন অনেক যৌক্তিক বিশ্লেষণ, ব্যাখ্যা, উচ্চ আদালতের রায় ও নির্দেশনা এবং আন্দোলনকারী, রিটকারী, বুদ্ধিজীবী ও রাজনৈতিক মহলে প্রচুর আলোচনা, বিতর্ক, ও টকশো সম্পন্ন হয়েছে। বিশেষজ্ঞগণ মেধাপাচার ও তারুণ্যের বিশাল অংশের দেশ ত্যাগের অন্যতম কারণ হিসেবে যোগ্য ও মেধাবীদের অবমূল্যায়নকে দায়ী করেন। মাঝেমধ্যেই অফলাইন, অনলাইনে তারুণ্যের বিরাট একটি অংশকে দুঃখ ও ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়।

সমাজ বিজ্ঞানীগণ মনে করেন, ২০১৮ সালের ন্যায় চলমান কোটা আন্দোলন, প্রশ্নফাঁস, রাঘব বোয়ালদের মেগা দুর্নীতির তথ্য, ব্যাংকিং সেক্টরে অস্থিরতা, অর্থ পাচার নিয়ে তারুণ্যের বিশাল অংশের মধ্যে হতাশা ও দেশ ছাড়ার প্রবণতা বেড়েছে। এদেশের বুয়েট, মেডিকেলসহ মেধাবী তরুণরা আগের চেয়েও বেশি সংখ্যক দেশ ছাড়ছেন। সামগ্রিকভাবে তরুণ সমাজের মনে নিজের দেশ ও প্রিয় জন্মভূমি নিয়ে একটি বিরূপ প্রভাব পড়ছে।

আবেদ আলীসহ প্রশ্নফাঁস করে যারা আলাদিনের চেরাগ হাতে পেয়ে কোটি কোটি টাকা অবৈধভাবে হাতিয়ে নিয়েছেন তাদের সিন্ডিকেট বিশাল। অনেকেই মনে করছেন সিন্ডিকেটের রাঘব বোয়ালদের বাঁচানোর জন্য আবেদ আলীর মতো লোকদের নিয়ে বেশি মাতামাতি হচ্ছে। কর্মকমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সিরিয়াল প্রশ্নফাঁস লাখ লাখ তরুণের স্বপ্নের সাথে প্রতারণা করে তারুণ্যের স্বপ্ন ও সম্ভাবনাকে ছিনিয়ে নিয়েছে।

চ্যানেল ২৪ এর প্রতিবেদনে বিসিএস এর প্রশ্নফাঁসের যে তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে তা অত্যন্ত মর্মপীড়াদায়ক। পিএসসির চেয়ারম্যান প্রশ্নফাঁসের বিষয়টিকে যেভাবে উড়িয়ে দিয়েছেন এবং তা অস্বীকার করে রাতে প্রেসবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছেন তা অত্যন্ত দুঃখজনক ও অগ্রহণযোগ্য। পিএসসির মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের উপর তারুণ্যের যে প্রবল আস্থা ও বিশ্বাস ছিল তা আজ আইসিইউতে। প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে, ৪৬তম বিসিএসে কীভাবে বুথ বসিয়ে অভিনব কায়দায় প্রশ্নফাঁস করে পরীক্ষার আগের রাতে প্রশ্ন মুখস্ত করিয়ে কতিপয় প্রার্থীকে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে সহায়তা করা হয়। এখানে প্রশ্ন থেকে যায় একটি বুথে যদি ১০০ জন পরীক্ষার্থীকে প্রশ্ন দেওয়া হয়, না জানি আরো কত বুথে কতজনকে প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, ২৪তম থেকে ৪৬তম বিসিএস পর্যন্ত একটি সঙ্ঘবদ্ধ চক্র বিসিএস ও নন ক্যাডারসহ অন্তত ৩০টি চাকরি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস করেছে। প্রশ্নফাঁসকারী কতিপয় ব্যক্তি এ জাতির লাখ লাখ তারুণ্যের স্বপ্ন, সম্ভাবনা ও ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে।

সিআইডি যে ১৭ জনকে আটক করেছে তাদের মধ্যে সাতজন জবানবন্দীতে প্রশ্নফাঁসের কথা স্বীকার করেছেন, যাদের মধ্যে পিএসসির কর্মকর্তাও রয়েছেন। যাতে পিএসসির অস্বীকার করে দেওয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি অমূলক ও অযৌক্তিক বলে প্রমাণিত হয়েছে। পিএসসির অফিস সহায়ক সাজেদুল ইসলাম ও সাবেক ড্রাইভার আবেদ আলী অকপটে গণমাধ্যমের ক্যামেরায় তা স্বীকার করেছেন। সাজেদুলের বোন ও ভগ্নিপতি দুজনই পররাষ্ট্র ক্যাডার বলে দৈনিক সমকাল পত্রিকা জানিয়েছে। এছাড়াও আবেদ আলী বিভিন্ন বিসিএসে ১০৫ জনকে ক্যাডার বানিয়েছেন বলে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। তাদের মধ্যে ২৭ বিসিএসের তিনজন, ২৯ বিসিএসে দুইজন ও ৩৩ বিসিএসের তিনজন ক্যাডার রয়েছেন।

সরকারি কর্মকমিশনের মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের কাছে এদেশের শিক্ষার্থী সমাজ ও গণমানুষের  প্রত্যাশা অনেক বেশি। এ প্রতিষ্ঠানের যেকোনো ধরনের ব্যত্যয় ও অনিয়ম আমাদের অনেক বেশি ব্যথিত করে। দৈনিক প্রথম আলোর তথ্য মতে, পিএসসির প্রশ্নফাঁসের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ অবগত ছিলেন। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কর্মকমিশন কোনোভাবেই প্রশ্নফাঁসের দায় এড়াতে পারে না। এ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ছিলেন জাঁদরেল সিএসপি সা'দত হোসেন ও বেকারবান্ধব বলে পরিচিত ড. মোহাম্মদ সাদিক যারা তারুণ্যের আস্থা অর্জন করে অত্যন্ত সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তাদের উত্তরসূরীদের কাছে প্রত্যাশা প্রতিষ্ঠানটির সুনাম ও ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখবেন।

পাবলিক পরীক্ষা (অপরাধ) আইন ১৯৮০’ অনুযায়ী প্রশ্ন ফাঁস হলে পরীক্ষা বাতিল করতে হবে কি না, এ বিষয়ে সেখানে সুনির্দিষ্ট কিছু বলা নেই। তবে বিশেষজ্ঞগণ বলেন, পরীক্ষা বাতিল করার ক্ষমতা পিএসসির রয়েছে। এর আগেও ২৪তম ও ২৭তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশের আগে বাতিল হয়েছিল। কিন্তু বিজ্ঞ আইনজীবী ও বিশেষজ্ঞগণ বলছেন, নিষ্পত্তি হওয়া বিসিএস বাতিল করতে গেলে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটিকে আইনি জটিলতাই পড়তে হবে। আদালতে কোনোভাবেই তা টিকবে না। কেননা সব প্রার্থী প্রশ্নফাঁস করে ক্যাডার হয়েছেন এমন প্রমাণ পিএসসি দিতে পারবে না। তবে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে এবং দোষী কেউ ক্যাডার হয়ে থাকলে তার প্রার্থিতা বাতিল করতে পারবে। উক্ত আইনে পরীক্ষা আরম্ভ হওয়ার পূর্বে প্রশ্নপত্রের প্রকাশনা ও বিতরণ সম্বন্ধে উল্লেখ আছে যে ‘‘কেউ যদি পরীক্ষার আগে কোনো উপায়ে প্রশ্নফাঁস, প্রকাশ বা বিতরণ করেন, তাহলে ‘তিনি চার বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড কিংবা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।” তবে এই আইনে সাজা কম হলেও দুদকের আইনে প্রশ্নফাঁসের সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা যায়। এছাড়াও ২০২৩ সালের পিএসসির প্রশ্নফাঁস আইনে ১০ বছরের সর্বোচ্চ শাস্তির কথা বলা আছে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু একটি বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত সমাজতান্ত্রিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, সুবিচার এবং মানবিক মর্যাদাসম্পন্ন রাষ্ট্র গড়তে চেয়েছিলেন, যা সংবিধানের প্রস্তাবনায় উল্লেখ আছে। তিনি বলেছিলেন, ‘এই পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত। শোষক ও শোষিত। আমি শোষিতের পক্ষে।’ মহান মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারাও বৈষম্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রিয় মাতৃভূমি রক্ষায় ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন।

প্রশ্নফাঁসে জড়িত অপরাধীরা বিভিন্ন সময় গ্রেপ্তার হলেও আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে, রাষ্ট্রপক্ষের প্রচেষ্টার অভাবে অথবা সাক্ষীর অভাবে ছাড়া পেয়ে যায়। জড়িত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিধি মোতাবেক চাকরিচ্যুত করে আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। শাস্তির মাত্রা যাবজ্জীবন ও অত্যধিক জরিমানা আরোপ করে আইন সংশোধন ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে পারলে ভবিষ্যতে কোনো উদ্যত কালো হাত প্রশ্নফাঁস করতে সাহস পাবে না। প্রশ্নফাঁসে জড়িত সকল সিন্ডিকেট গুঁড়িয়ে দিতে হবে। পিএসসির পরীক্ষার পুরো সিস্টেম অটোমেশন ও কঠোর নজরদারি নিশ্চিত এবং পুরো সিস্টেমকে ঢেলে সাজাতে হবে। পিএসসির কালো বিড়ালকে সমূলে উৎপাটন করতে হবে। পিএসসির সোনালি অতীত আবার ফিরে আসুক। ধ্বংস হোক প্রশ্নফাঁসকারীদের কালো হাত। দূর হোক চাকরিপ্রার্থীদের সংশয় ও অনাস্থা।

লেখক: শিক্ষক ও কলামিস্ট  
[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে