শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৬, শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

বিসিএস প্রশ্নফাঁস রোধ ও কোটার যৌক্তিক সমাধান হোক

সাইফুল ইসলাম (স্বপ্নীল)
অনলাইন ভার্সন
বিসিএস প্রশ্নফাঁস রোধ ও কোটার যৌক্তিক সমাধান হোক

তারুণ্য ও গণমানুষের কবি সুকান্তের ‌‘এদেশের বুকে আঠারো আসুক নেমে’র মতোই তারুণ্যের শক্তি, উদ্দীপনা ও সম্ভাবনা প্রায়ই দেশের জন্য ইতিবাচক ফলাফল বয়ে আনতে পারে। এ দেশের ইতিহাসে তারুণ্যই সকল অন্যায়, অবিচার ও শোষণের বিরুদ্ধে সবসময় রুখে দাঁড়িয়েছে। তবে এতদিনের তারুণ্যের শেষ আশ্রয়স্থল বলে খ্যাত সরকারি কর্মকমিশন বা পিএসসির মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের প্রশ্নফাঁস তারুণ্যের উদ্দীপনা, আশা-আকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্নকে ধুলিস্যাৎ করে দেয়।

কত ত্যাগ-তিতিক্ষা, ধৈর্য, অধ্যবসায় ও সংগ্রাম করে তারুণ্য নিজেকে চাকরি যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার জন্য যোগ্য করে গড়ে তোলে। তারুণ্যের স্বপ্ন দুঃস্বপ্ন হয়ে যায় প্রশ্নফাঁসে জড়িত সৈয়দ বংশের আবেদ আলীসহ কতিপয় ব্যক্তির জন্য। দেশকে মেধাশূন্য ও তারুণ্যের স্বপ্নকে ভেঙে দিতে এসব সিন্ডিকেটের কার্যক্রম দীর্ঘদিন থেকে চলে আসছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ছাড়াও সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রশ্নপত্র ফাঁসে চক্রটির ভূমিকা রয়েছে।

কোটা আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়টি আরো বেশি সময়োপযোগী ও প্রাসঙ্গিক। বিসিএসে লক্ষণীয় যে ৫৬ শতাংশ কোটার বিপরীতে মাত্র ৪৪ শতাংশ শূন্য পদে এদেশের লাখো তারুণ্যের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনাকে চ্যালেঞ্জ করে। কারণ, যারা শতকরা ৪৪ জন মেধাক্রমে চাকরি পেতেন তাদের সম্ভাবনা কমতে থাকে যখন প্রশ্নফাঁসের কারণে অনৈতিক সুবিধা পেয়ে কিছু অযোগ্য প্রার্থী যোগ্য প্রার্থীদের স্বপ্ন ছিনতাই করে তারুণ্যের সম্ভাবনাকে ধূলিস্যাৎ করে। তখন তারুণ্য নিজেকে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করান। এ দেশটি সত্যিই যোগ্য ও মেধাবীদের জন্য? কোটার বদৌলতে ৫ হাজারতম হয়েও কেউ তার কাঙ্ক্ষিত ক্যাডার পেয়ে যান আবার মেধাক্রমে অনেক এগিয়ে থেকেও একটি ক্যাডার পদ থেকে বঞ্চিত হন। পিএসসির লিখিত রেজাল্ট সিটের তথ্য অনুযায়ী কেউ ৫৪৭ পেয়েও নন ক্যাডার হন আবার কেউ ৪৫০ পেয়েও ক্যাডার পেয়েছেন।উল্লিখিত তথ্যই প্রমাণ করে বৈষম্য কতটা প্রবল!

এছাড়াও অন্যান্য নন ক্যাডার চাকরিতে ৬১ শতাংশ, রেলে ৮২ শতাংশ ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৯৬ শতাংশ পর্যন্ত কোটার যৌক্তিকতা নিয়ে সর্ব মহলে প্রাসঙ্গিক ভাবনা ও প্রশ্ন রয়েছে। অধিকাংশ মহলই মনে করেন মেধাকে পাশ কাটিয়ে বিশালসংখ্যক কোটায় নিয়োগ ভবিষ্যতের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অত্যন্ত অগ্রহণযোগ্য ও অযৌক্তিক। এমন বাস্তবতায় কোটার যৌক্তিক সংস্কার ও সমাধান সবাই প্রত্যাশা করে। কোটা নিয়ে গত কয়েকদিন অনেক যৌক্তিক বিশ্লেষণ, ব্যাখ্যা, উচ্চ আদালতের রায় ও নির্দেশনা এবং আন্দোলনকারী, রিটকারী, বুদ্ধিজীবী ও রাজনৈতিক মহলে প্রচুর আলোচনা, বিতর্ক, ও টকশো সম্পন্ন হয়েছে। বিশেষজ্ঞগণ মেধাপাচার ও তারুণ্যের বিশাল অংশের দেশ ত্যাগের অন্যতম কারণ হিসেবে যোগ্য ও মেধাবীদের অবমূল্যায়নকে দায়ী করেন। মাঝেমধ্যেই অফলাইন, অনলাইনে তারুণ্যের বিরাট একটি অংশকে দুঃখ ও ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়।

সমাজ বিজ্ঞানীগণ মনে করেন, ২০১৮ সালের ন্যায় চলমান কোটা আন্দোলন, প্রশ্নফাঁস, রাঘব বোয়ালদের মেগা দুর্নীতির তথ্য, ব্যাংকিং সেক্টরে অস্থিরতা, অর্থ পাচার নিয়ে তারুণ্যের বিশাল অংশের মধ্যে হতাশা ও দেশ ছাড়ার প্রবণতা বেড়েছে। এদেশের বুয়েট, মেডিকেলসহ মেধাবী তরুণরা আগের চেয়েও বেশি সংখ্যক দেশ ছাড়ছেন। সামগ্রিকভাবে তরুণ সমাজের মনে নিজের দেশ ও প্রিয় জন্মভূমি নিয়ে একটি বিরূপ প্রভাব পড়ছে।

আবেদ আলীসহ প্রশ্নফাঁস করে যারা আলাদিনের চেরাগ হাতে পেয়ে কোটি কোটি টাকা অবৈধভাবে হাতিয়ে নিয়েছেন তাদের সিন্ডিকেট বিশাল। অনেকেই মনে করছেন সিন্ডিকেটের রাঘব বোয়ালদের বাঁচানোর জন্য আবেদ আলীর মতো লোকদের নিয়ে বেশি মাতামাতি হচ্ছে। কর্মকমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সিরিয়াল প্রশ্নফাঁস লাখ লাখ তরুণের স্বপ্নের সাথে প্রতারণা করে তারুণ্যের স্বপ্ন ও সম্ভাবনাকে ছিনিয়ে নিয়েছে।

চ্যানেল ২৪ এর প্রতিবেদনে বিসিএস এর প্রশ্নফাঁসের যে তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে তা অত্যন্ত মর্মপীড়াদায়ক। পিএসসির চেয়ারম্যান প্রশ্নফাঁসের বিষয়টিকে যেভাবে উড়িয়ে দিয়েছেন এবং তা অস্বীকার করে রাতে প্রেসবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছেন তা অত্যন্ত দুঃখজনক ও অগ্রহণযোগ্য। পিএসসির মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের উপর তারুণ্যের যে প্রবল আস্থা ও বিশ্বাস ছিল তা আজ আইসিইউতে। প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে, ৪৬তম বিসিএসে কীভাবে বুথ বসিয়ে অভিনব কায়দায় প্রশ্নফাঁস করে পরীক্ষার আগের রাতে প্রশ্ন মুখস্ত করিয়ে কতিপয় প্রার্থীকে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে সহায়তা করা হয়। এখানে প্রশ্ন থেকে যায় একটি বুথে যদি ১০০ জন পরীক্ষার্থীকে প্রশ্ন দেওয়া হয়, না জানি আরো কত বুথে কতজনকে প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, ২৪তম থেকে ৪৬তম বিসিএস পর্যন্ত একটি সঙ্ঘবদ্ধ চক্র বিসিএস ও নন ক্যাডারসহ অন্তত ৩০টি চাকরি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস করেছে। প্রশ্নফাঁসকারী কতিপয় ব্যক্তি এ জাতির লাখ লাখ তারুণ্যের স্বপ্ন, সম্ভাবনা ও ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে।

সিআইডি যে ১৭ জনকে আটক করেছে তাদের মধ্যে সাতজন জবানবন্দীতে প্রশ্নফাঁসের কথা স্বীকার করেছেন, যাদের মধ্যে পিএসসির কর্মকর্তাও রয়েছেন। যাতে পিএসসির অস্বীকার করে দেওয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি অমূলক ও অযৌক্তিক বলে প্রমাণিত হয়েছে। পিএসসির অফিস সহায়ক সাজেদুল ইসলাম ও সাবেক ড্রাইভার আবেদ আলী অকপটে গণমাধ্যমের ক্যামেরায় তা স্বীকার করেছেন। সাজেদুলের বোন ও ভগ্নিপতি দুজনই পররাষ্ট্র ক্যাডার বলে দৈনিক সমকাল পত্রিকা জানিয়েছে। এছাড়াও আবেদ আলী বিভিন্ন বিসিএসে ১০৫ জনকে ক্যাডার বানিয়েছেন বলে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। তাদের মধ্যে ২৭ বিসিএসের তিনজন, ২৯ বিসিএসে দুইজন ও ৩৩ বিসিএসের তিনজন ক্যাডার রয়েছেন।

সরকারি কর্মকমিশনের মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের কাছে এদেশের শিক্ষার্থী সমাজ ও গণমানুষের  প্রত্যাশা অনেক বেশি। এ প্রতিষ্ঠানের যেকোনো ধরনের ব্যত্যয় ও অনিয়ম আমাদের অনেক বেশি ব্যথিত করে। দৈনিক প্রথম আলোর তথ্য মতে, পিএসসির প্রশ্নফাঁসের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ অবগত ছিলেন। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কর্মকমিশন কোনোভাবেই প্রশ্নফাঁসের দায় এড়াতে পারে না। এ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ছিলেন জাঁদরেল সিএসপি সা'দত হোসেন ও বেকারবান্ধব বলে পরিচিত ড. মোহাম্মদ সাদিক যারা তারুণ্যের আস্থা অর্জন করে অত্যন্ত সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তাদের উত্তরসূরীদের কাছে প্রত্যাশা প্রতিষ্ঠানটির সুনাম ও ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখবেন।

পাবলিক পরীক্ষা (অপরাধ) আইন ১৯৮০’ অনুযায়ী প্রশ্ন ফাঁস হলে পরীক্ষা বাতিল করতে হবে কি না, এ বিষয়ে সেখানে সুনির্দিষ্ট কিছু বলা নেই। তবে বিশেষজ্ঞগণ বলেন, পরীক্ষা বাতিল করার ক্ষমতা পিএসসির রয়েছে। এর আগেও ২৪তম ও ২৭তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশের আগে বাতিল হয়েছিল। কিন্তু বিজ্ঞ আইনজীবী ও বিশেষজ্ঞগণ বলছেন, নিষ্পত্তি হওয়া বিসিএস বাতিল করতে গেলে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটিকে আইনি জটিলতাই পড়তে হবে। আদালতে কোনোভাবেই তা টিকবে না। কেননা সব প্রার্থী প্রশ্নফাঁস করে ক্যাডার হয়েছেন এমন প্রমাণ পিএসসি দিতে পারবে না। তবে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে এবং দোষী কেউ ক্যাডার হয়ে থাকলে তার প্রার্থিতা বাতিল করতে পারবে। উক্ত আইনে পরীক্ষা আরম্ভ হওয়ার পূর্বে প্রশ্নপত্রের প্রকাশনা ও বিতরণ সম্বন্ধে উল্লেখ আছে যে ‘‘কেউ যদি পরীক্ষার আগে কোনো উপায়ে প্রশ্নফাঁস, প্রকাশ বা বিতরণ করেন, তাহলে ‘তিনি চার বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড কিংবা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।” তবে এই আইনে সাজা কম হলেও দুদকের আইনে প্রশ্নফাঁসের সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা যায়। এছাড়াও ২০২৩ সালের পিএসসির প্রশ্নফাঁস আইনে ১০ বছরের সর্বোচ্চ শাস্তির কথা বলা আছে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু একটি বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত সমাজতান্ত্রিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, সুবিচার এবং মানবিক মর্যাদাসম্পন্ন রাষ্ট্র গড়তে চেয়েছিলেন, যা সংবিধানের প্রস্তাবনায় উল্লেখ আছে। তিনি বলেছিলেন, ‘এই পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত। শোষক ও শোষিত। আমি শোষিতের পক্ষে।’ মহান মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারাও বৈষম্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রিয় মাতৃভূমি রক্ষায় ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন।

প্রশ্নফাঁসে জড়িত অপরাধীরা বিভিন্ন সময় গ্রেপ্তার হলেও আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে, রাষ্ট্রপক্ষের প্রচেষ্টার অভাবে অথবা সাক্ষীর অভাবে ছাড়া পেয়ে যায়। জড়িত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিধি মোতাবেক চাকরিচ্যুত করে আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। শাস্তির মাত্রা যাবজ্জীবন ও অত্যধিক জরিমানা আরোপ করে আইন সংশোধন ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে পারলে ভবিষ্যতে কোনো উদ্যত কালো হাত প্রশ্নফাঁস করতে সাহস পাবে না। প্রশ্নফাঁসে জড়িত সকল সিন্ডিকেট গুঁড়িয়ে দিতে হবে। পিএসসির পরীক্ষার পুরো সিস্টেম অটোমেশন ও কঠোর নজরদারি নিশ্চিত এবং পুরো সিস্টেমকে ঢেলে সাজাতে হবে। পিএসসির কালো বিড়ালকে সমূলে উৎপাটন করতে হবে। পিএসসির সোনালি অতীত আবার ফিরে আসুক। ধ্বংস হোক প্রশ্নফাঁসকারীদের কালো হাত। দূর হোক চাকরিপ্রার্থীদের সংশয় ও অনাস্থা।

লেখক: শিক্ষক ও কলামিস্ট  
[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা