শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১১:১২, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪

রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় পিতৃতান্ত্রিকতা

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় পিতৃতান্ত্রিকতা

আব্রাহাম লিংকন ভেবেছিলেন, সব আমেরিকানকে নিয়ে তিনি একটি ঐক্যবদ্ধ জাতি গড়ে তুলবেন। পদ্ধতিটি হবে রাজনৈতিক, ঘটনাটি ঘটবে আমেরিকা মহাদেশের রাষ্ট্রগুলোকে একটি একক সংঘে পরিণত করার ভেতর দিয়ে। সেটি অনেকটা ঘটেছে। মহাদেশের উত্তর ও দক্ষিণের অনেকগুলো রাষ্ট্র একত্র হয়ে ইউনাইটেড স্টেটস অব আমেরিকা প্রতিষ্ঠা করেছে।

কিন্তু আমেরিকান নামে একটি জাতির গঠন কি সম্ভব হয়েছে? হয়নি। চেষ্টা হয়েছিল ওই যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী সবাইকে নিয়ে একটি ‘মহৎ’ জাতি তৈরি করার। সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে যোগাযোগের ভাষা অভিন্ন বটে, রাষ্ট্রের ভাষাও ইংরেজিই।

কিন্তু জাতি গঠনের জন্য ভাষা প্রধান উপাদান হলেও একমাত্র উপাদান নয়। যুক্তরাষ্ট্রে সাংস্কৃতিক বিভাজন রয়েছে এবং সব যুক্তরাষ্ট্রবাসীর মাতৃভাষা যে ইংরেজি, তা-ও তো নয়। আরো বড় সত্য এটি যে দেশটিতে শ্রেণিবিভাজন প্রকট। বর্ণবিভাজন তো দানবীয়রূপেই বিদ্যমান।

যুক্তরাষ্ট্র এখন একটি বহু সংস্কৃতির দেশ বলেই স্বীকৃত।
জাতি থাকলে জাতীয়তাবাদও থাকে। লিংকন শুধু জাতির কথাই ভেবেছেন। জাতীয়তাবাদ নিয়ে তার চিন্তা বা দুশ্চিন্তা কোনোটিই ছিল না। যুক্তরাষ্ট্রে জাতি সৃষ্টি না হলেও জাতীয়তাবাদী উত্তেজনা সজীব রাখার চেষ্টা অহর্নিশ চলছে।


বস্তুত সারা বিশ্বে এটিই এখন বাস্তবতা যে আগেরকালের জাতি রাষ্ট্রের ধারণাকে বাদ না দিয়ে এখন আর উপায় নেই। এক দেশে শুধু একটি জাতিই থাকবে, অন্যরা গণ্য হবে অভিবাসী, বহিরাগত, দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক ইত্যাদি হিসেবে—এই মনোভাব মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। আব্রাহাম লিংকন নিশ্চয়ই ওই রকমের জাতীয়তাবাদের কথা ভাবেননি। তিনি উদারনীতি, এমনকি যে দাসব্যবস্থাকে তিনি মনেপ্রাণে ঘৃণা করতেন, সেটিরও তিনি পুরোপুরি অবলোপ চাননি, চেয়েছিলেন তার সম্প্রসারণ প্রতিরোধ করতে। নিজেকে তিনি গণতন্ত্রী হিসেবেই দেখতেন এবং গণতন্ত্রের একটি শর্ত যে পারস্পরিক সহনশীলতা, সেটির অভাব তার ক্ষেত্রে ঘটেনি।

২০২৪ সালের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন, তার পেছনে একটি শক্তি ছিল জাতীয়তাবাদী উত্তেজনার কৌশলী ব্যবহার। ট্রাম্প আওয়াজ তুলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র আজ বিপন্ন, তাই তাকে রক্ষা করা চাই। যুক্তরাষ্ট্র বিশেষভাবে বিপন্ন বহিরাগতদের কারণে; অবৈধ বলে ঘোষণা করে তাদের তাই যত দ্রুত ও অধিক সংখ্যায় বিদায় করা যায়, জাতির জন্য ততই মঙ্গল। একই রকমের কথা ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদীরাও বলছেন এবং নির্বাচনে জিতে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হয়েছেন। জাতীয়তাবাদী ট্রাম্প আরো বলেছেন যে ব্যবসা-বাণিজ্য সব চীনারা দখল করে নিচ্ছে, তাদের রুখতে হবে। এতে দেশের ভেতরে ভোগ্য পণ্যের দাম যে বাড়বে এবং গরিব মানুষের পীড়া যে বৃদ্ধি পাবে, তা নিয়ে তার মাথাব্যথা নেই। ট্রাম্প বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রকে আবার ‘বড়’ করতে হবে; যার অর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা হবে আগের মতোই সাম্রাজ্যবাদী। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভেতর শতকরা ৬৪ জন শ্বেতাঙ্গ এবং তাদের একটি বড় অংশ যুক্তরাষ্ট্রে শ্বেতাঙ্গ আধিপত্য বিপন্ন হবে—এই দুশ্চিন্তায় কাতর অবস্থায় থাকে। তারা ট্রাম্পের সমর্থক। ট্রাম্প চার-চারটি ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত হতে পারেন, দুটি মামলায় অভিযোগ সত্য প্রমাণিতও হতে পারে, নিজের ব্যবসার নথিতে তিনি মিথ্যা তথ্য দিতে পারেন, স্পর্শকাতর রাষ্ট্রীয় কাগজপত্র নিজের বাড়িতে নিয়ে রাখতে পারেন, পর্নো তারকার সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপন করে মহিলাটির মুখ বন্ধ করার জন্য ঘুষ দিতে পারেন, জায়নবাদী ইহুদিদের ভোটের আশায় ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের নৃশংসতা সমর্থনের মতো অমানবিক অবস্থান নিতে পারেন, যুক্তরাষ্ট্রবাসী মোদি সমর্থকদের আকৃষ্ট করার অভিপ্রায়ে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু পীড়ন ঘটছে বলে মিথ্যাচার করতে পারেন—এসবে বর্ণবাদী রক্ষণশীল জাতীয়তাবাদীদের কিছুই আসে যায় না, তারা ট্রাম্পের বাক্সেই ভোট দেবেন। কারণ জাতীয়তাবাদী ‘বীর’ হিসেবে তিনি নিজেকে জাজ্বল্যমান করেছেন। উগ্র জাতীয়তাবাদীরা দুটি কাজ খুব ভালোভাবে করে থাকেন—একটি হলো ‘ভিন্ন’দের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানো, অন্যটি হলো মিথ্যাচার। ট্রাম্প দুটিতেই পারঙ্গম এবং সে জন্য উগ্র জাতীয়তাবাদীদের চোখে তিনি যথার্থ নেতা। এই ধরনের জাতীয়তাবাদীদের বিরুদ্ধেই তো আব্রাহাম লিংকন লড়ছিলেন। কিন্তু বক্রাঘাত এখানে যে জাতি গঠনের যেই কাজটিতে তিনি সর্বশক্তি নিয়োগ করেছিলেন, তার সেই কাজের পরিণতি থেকেই জাতীয়তাবাদী এই উগ্রতা বের হয়ে এসেছে।

লিংকনের আরো একটি স্বপ্ন ছিল, সেটি হলো গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা; কেবল যুক্তরাষ্ট্রে নয়, বিশ্বব্যাপী। গেটিসবার্গ বক্তৃতায় গণতন্ত্রের যে সংজ্ঞা দিয়েছিলেন, সেটি আজও স্মরণীয় হয়ে আছে। সংজ্ঞা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে সংজ্ঞায়িত ওই গণতন্ত্র অর্থাৎ জনগণের জন্য গঠিত, জনগণের দ্বারা পরিচালিত এবং জনগণের পক্ষের সরকার পৃথিবীর মাটি থেকে কখনো নিশ্চিহ্ন হবে না। সরকার ও রাষ্ট্রকে সেদিন তিনি পৃথক করেননি। সরকার ও রাষ্ট্র যে এক নয়, এটি এখন সর্বদাই বলা হচ্ছে, কিন্তু কার্যক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, দিব্যি তারা এক হয়ে যায়। সরকারে যারা থাকেন, রাষ্ট্রকে পারলে তারা নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি বানিয়ে ফেলেন। বাস্তবিক সত্য হচ্ছে এই যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য কেবল সরকারকে নয়, রাষ্ট্রকেও জনগণের কর্তৃত্বাধীন করা চাই। কেননা রাষ্ট্র সরকারের চেয়েও শক্তিশালী ও দীর্ঘস্থায়ী প্রতিষ্ঠান। স্থূল সত্য বরং এটিই যে রাষ্ট্রকেই গণতান্ত্রিক করা দরকার, তাহলে সরকারও বাধ্য হবে গণতান্ত্রিক হতে। কান ধরে টান দিলে মাথাও চলে আসবে। কিন্তু পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের সেই গণতন্ত্রীকরণটি কি সম্ভব? না, মোটেই সম্ভব নয়। গণতন্ত্রের একেবারে প্রাথমিক শর্তটি হচ্ছে মানুষের সঙ্গে মানুষের অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা। ওদিকে পুঁজিবাদের প্রধান কাজই হলো মানুষে-মানুষে বৈষম্য বাড়ানো। একের সন্ধ্যা আর অপরের সকাল; তারা মিলবে কী করে? মিলছে না। তা লিংকন যে সাম্যের কথা ভাবেননি, তা নয়। খুবই ভেবেছেন। বস্তুত সাম্য প্রতিষ্ঠার জন্যই তো তিনি লড়ছিলেন। সব মানুষ যে সব দিক দিয়ে সমান এমন অযৌক্তিক বক্তব্য তিনি উপস্থাপন করেননি। তার বিশ্বাস ছিল এই রকমের যে কতগুলো অবিচ্ছেদ্য জন্মগত অধিকারের ক্ষেত্রে সব মানুষ সমান। এই অধিকারগুলো হচ্ছে জীবন, স্বাধীনতা এবং সুখানুসন্ধান। যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রতিষ্ঠাতা পিতারা’ও অমনটিই ভাবতেন বলে তিনি ঘোষণা করেছেন এবং অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনেই দাসব্যবস্থার বিরুদ্ধে সংগ্রামে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন। লিংকন আসলে বুর্জোয়া গণতন্ত্রের কথাই ভাবছিলেন, সমাজতান্ত্রিক গণতন্ত্রের ধারণা তখনো এমনকি অগ্রসর বুদ্ধিজীবী মহলেও স্বীকৃতি পায়নি। তিনি যে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা চাইছিলেন, সেটি তাই সমাজ বৈপ্লবিক ধরনের ছিল না, সেটি ছিল ভোটের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব এমন গণতন্ত্র। তিনি গণতান্ত্রিক নির্বাচনে বিশ্বাস করতেন এবং নিজে তিনি নির্বাচনের মধ্য দিয়েই নেতৃত্বদানের সুযোগ পেয়েছিলেন।

কিন্তু ভোটের গণতন্ত্র তো এখন বিকল হয়ে গেছে। এর প্রমাণ বিশ্বের সর্বত্রই পাওয়া যাবে। চমৎকারভাবে ধরা পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক নির্বাচনে কমলা হ্যারিসের পরাজয়ে। জনমত জরিপে প্রকাশ পাচ্ছিল যে কমলাই জিতবেন। তার জেতার বিষয়ে যাদের সংশয় ছিল, তারাও ধরে রেখেছিলেন যে লড়াইটি হবে হাড্ডাহাড্ডি। কিন্তু সেটি তো হলো না। ট্রাম্পই জিতলেন। এমনকি মেয়েরা যে একজন মহিলাকে একচেটিয়া ভোট দেবেন, তেমনটিও ঘটেনি। হ্যাঁ, ট্রাম্পের তুলনায় মেয়েদের ভোট কমলা কিছুটা বেশি পেয়েছেন, কিন্তু শ্বেতাঙ্গ মেয়েরা ট্রাম্পকেই পছন্দ করেছেন অধিক সংখ্যায়, যদিও আচার-আচরণে, কথাবার্তায় ট্রাম্পের নারীবিদ্বেষী ভাবমূর্তিটি গোপন থাকেনি। বর্ণবাদ যে সমব্যথার চেয়ে অধিক শক্তিশালী, সেটি এ ক্ষেত্রেও অপ্রকাশ্য থাকেনি। বারাক ওবামা অবশ্য কৃষ্ণাঙ্গ হয়েও জিতেছিলেন; এর কারণ শ্বেতাঙ্গরা একজন আফ্রিকান আমেরিকানকে তবু মেনে নিতে পারেন, তাকে নিজেদের তুলনায় কম মেধাবান মনে করে। কিন্তু একজন এশীয় আমেরিকানকে মেনে নিতে তারা দ্বিধা করবেন, পাছে ওই ব্যক্তি তাদের চেয়ে অধিক মেধাবান বলে প্রমাণিত হন। বাস্তব ক্ষেত্রে যেমনটি প্রায়ই ঘটতে দেখা গেছে। তা ছাড়া কৃষ্ণাঙ্গরা যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রকেই নিজের দেশ বলে ধরে নেন, এশীয়রা তেমনটি করেন না। এবং অস্বীকৃতিটা যদি প্রকাশ্যে না-ও করেন, তাহলেও মনে করা হয় যে করছেন। কারণ যে শিক্ষিত এশীয়দের সঙ্গে আমেরিকানদের প্রতিযোগিতায় নামতে হয়, তারা দেখা যায় সাংস্কৃতিক মান ও ইতিহাসের গৌরবের দিক থেকে কম তো নয়ই, অনেক ক্ষেত্রেই আমেরিকানদের তুলনায় উন্নত। কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকানরাও যে মার্কিন জাতীয়তাবাদের খপ্পরে পড়তে পারেন, তার প্রমাণও এবারের নির্বাচনে পাওয়া গেছে। কৃষ্ণাঙ্গদের একাংশ ট্রাম্পকে ভোট দিয়েছে। কমলা হ্যারিস যে হেরে গেছেন তার কারণগুলোর মধ্যে করোনা মহামারি মোকাবেলায় এবং অর্থনীতির ব্যবস্থাপনায় প্রেসিডেন্ট বাইডেনের অদক্ষতার দায়ভার বহন এবং প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থিতায় কমলা বিলম্বিত আগমনের মতো ব্যাপার দায়ী থাকলেও জন্মসূত্রে কমলার এশীয় হওয়ার ঘটনাও যে কাজ করেছে, তা ভাবাটা মোটেই অযৌক্তিক নয়। এবং হিলারি ক্লিনটনও যে হেরে গেছেন, সেই সত্যটি স্মরণ রাখলে সন্দেহ করার কারণ থাকে যে আমেরিকানরা এখনো একজন নারীকে রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে দেখতে প্রস্তুত নন। এই অনীহার ব্যাখ্যায় রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় পিতৃতান্ত্রিকতার সত্যটি উঠে আসে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন