শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১১:১২, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪

রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় পিতৃতান্ত্রিকতা

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় পিতৃতান্ত্রিকতা

আব্রাহাম লিংকন ভেবেছিলেন, সব আমেরিকানকে নিয়ে তিনি একটি ঐক্যবদ্ধ জাতি গড়ে তুলবেন। পদ্ধতিটি হবে রাজনৈতিক, ঘটনাটি ঘটবে আমেরিকা মহাদেশের রাষ্ট্রগুলোকে একটি একক সংঘে পরিণত করার ভেতর দিয়ে। সেটি অনেকটা ঘটেছে। মহাদেশের উত্তর ও দক্ষিণের অনেকগুলো রাষ্ট্র একত্র হয়ে ইউনাইটেড স্টেটস অব আমেরিকা প্রতিষ্ঠা করেছে।

কিন্তু আমেরিকান নামে একটি জাতির গঠন কি সম্ভব হয়েছে? হয়নি। চেষ্টা হয়েছিল ওই যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী সবাইকে নিয়ে একটি ‘মহৎ’ জাতি তৈরি করার। সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে যোগাযোগের ভাষা অভিন্ন বটে, রাষ্ট্রের ভাষাও ইংরেজিই।

কিন্তু জাতি গঠনের জন্য ভাষা প্রধান উপাদান হলেও একমাত্র উপাদান নয়। যুক্তরাষ্ট্রে সাংস্কৃতিক বিভাজন রয়েছে এবং সব যুক্তরাষ্ট্রবাসীর মাতৃভাষা যে ইংরেজি, তা-ও তো নয়। আরো বড় সত্য এটি যে দেশটিতে শ্রেণিবিভাজন প্রকট। বর্ণবিভাজন তো দানবীয়রূপেই বিদ্যমান।

যুক্তরাষ্ট্র এখন একটি বহু সংস্কৃতির দেশ বলেই স্বীকৃত।
জাতি থাকলে জাতীয়তাবাদও থাকে। লিংকন শুধু জাতির কথাই ভেবেছেন। জাতীয়তাবাদ নিয়ে তার চিন্তা বা দুশ্চিন্তা কোনোটিই ছিল না। যুক্তরাষ্ট্রে জাতি সৃষ্টি না হলেও জাতীয়তাবাদী উত্তেজনা সজীব রাখার চেষ্টা অহর্নিশ চলছে।


বস্তুত সারা বিশ্বে এটিই এখন বাস্তবতা যে আগেরকালের জাতি রাষ্ট্রের ধারণাকে বাদ না দিয়ে এখন আর উপায় নেই। এক দেশে শুধু একটি জাতিই থাকবে, অন্যরা গণ্য হবে অভিবাসী, বহিরাগত, দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক ইত্যাদি হিসেবে—এই মনোভাব মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। আব্রাহাম লিংকন নিশ্চয়ই ওই রকমের জাতীয়তাবাদের কথা ভাবেননি। তিনি উদারনীতি, এমনকি যে দাসব্যবস্থাকে তিনি মনেপ্রাণে ঘৃণা করতেন, সেটিরও তিনি পুরোপুরি অবলোপ চাননি, চেয়েছিলেন তার সম্প্রসারণ প্রতিরোধ করতে। নিজেকে তিনি গণতন্ত্রী হিসেবেই দেখতেন এবং গণতন্ত্রের একটি শর্ত যে পারস্পরিক সহনশীলতা, সেটির অভাব তার ক্ষেত্রে ঘটেনি।

২০২৪ সালের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন, তার পেছনে একটি শক্তি ছিল জাতীয়তাবাদী উত্তেজনার কৌশলী ব্যবহার। ট্রাম্প আওয়াজ তুলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র আজ বিপন্ন, তাই তাকে রক্ষা করা চাই। যুক্তরাষ্ট্র বিশেষভাবে বিপন্ন বহিরাগতদের কারণে; অবৈধ বলে ঘোষণা করে তাদের তাই যত দ্রুত ও অধিক সংখ্যায় বিদায় করা যায়, জাতির জন্য ততই মঙ্গল। একই রকমের কথা ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদীরাও বলছেন এবং নির্বাচনে জিতে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হয়েছেন। জাতীয়তাবাদী ট্রাম্প আরো বলেছেন যে ব্যবসা-বাণিজ্য সব চীনারা দখল করে নিচ্ছে, তাদের রুখতে হবে। এতে দেশের ভেতরে ভোগ্য পণ্যের দাম যে বাড়বে এবং গরিব মানুষের পীড়া যে বৃদ্ধি পাবে, তা নিয়ে তার মাথাব্যথা নেই। ট্রাম্প বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রকে আবার ‘বড়’ করতে হবে; যার অর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা হবে আগের মতোই সাম্রাজ্যবাদী। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভেতর শতকরা ৬৪ জন শ্বেতাঙ্গ এবং তাদের একটি বড় অংশ যুক্তরাষ্ট্রে শ্বেতাঙ্গ আধিপত্য বিপন্ন হবে—এই দুশ্চিন্তায় কাতর অবস্থায় থাকে। তারা ট্রাম্পের সমর্থক। ট্রাম্প চার-চারটি ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত হতে পারেন, দুটি মামলায় অভিযোগ সত্য প্রমাণিতও হতে পারে, নিজের ব্যবসার নথিতে তিনি মিথ্যা তথ্য দিতে পারেন, স্পর্শকাতর রাষ্ট্রীয় কাগজপত্র নিজের বাড়িতে নিয়ে রাখতে পারেন, পর্নো তারকার সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপন করে মহিলাটির মুখ বন্ধ করার জন্য ঘুষ দিতে পারেন, জায়নবাদী ইহুদিদের ভোটের আশায় ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের নৃশংসতা সমর্থনের মতো অমানবিক অবস্থান নিতে পারেন, যুক্তরাষ্ট্রবাসী মোদি সমর্থকদের আকৃষ্ট করার অভিপ্রায়ে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু পীড়ন ঘটছে বলে মিথ্যাচার করতে পারেন—এসবে বর্ণবাদী রক্ষণশীল জাতীয়তাবাদীদের কিছুই আসে যায় না, তারা ট্রাম্পের বাক্সেই ভোট দেবেন। কারণ জাতীয়তাবাদী ‘বীর’ হিসেবে তিনি নিজেকে জাজ্বল্যমান করেছেন। উগ্র জাতীয়তাবাদীরা দুটি কাজ খুব ভালোভাবে করে থাকেন—একটি হলো ‘ভিন্ন’দের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানো, অন্যটি হলো মিথ্যাচার। ট্রাম্প দুটিতেই পারঙ্গম এবং সে জন্য উগ্র জাতীয়তাবাদীদের চোখে তিনি যথার্থ নেতা। এই ধরনের জাতীয়তাবাদীদের বিরুদ্ধেই তো আব্রাহাম লিংকন লড়ছিলেন। কিন্তু বক্রাঘাত এখানে যে জাতি গঠনের যেই কাজটিতে তিনি সর্বশক্তি নিয়োগ করেছিলেন, তার সেই কাজের পরিণতি থেকেই জাতীয়তাবাদী এই উগ্রতা বের হয়ে এসেছে।

লিংকনের আরো একটি স্বপ্ন ছিল, সেটি হলো গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা; কেবল যুক্তরাষ্ট্রে নয়, বিশ্বব্যাপী। গেটিসবার্গ বক্তৃতায় গণতন্ত্রের যে সংজ্ঞা দিয়েছিলেন, সেটি আজও স্মরণীয় হয়ে আছে। সংজ্ঞা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে সংজ্ঞায়িত ওই গণতন্ত্র অর্থাৎ জনগণের জন্য গঠিত, জনগণের দ্বারা পরিচালিত এবং জনগণের পক্ষের সরকার পৃথিবীর মাটি থেকে কখনো নিশ্চিহ্ন হবে না। সরকার ও রাষ্ট্রকে সেদিন তিনি পৃথক করেননি। সরকার ও রাষ্ট্র যে এক নয়, এটি এখন সর্বদাই বলা হচ্ছে, কিন্তু কার্যক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, দিব্যি তারা এক হয়ে যায়। সরকারে যারা থাকেন, রাষ্ট্রকে পারলে তারা নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি বানিয়ে ফেলেন। বাস্তবিক সত্য হচ্ছে এই যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য কেবল সরকারকে নয়, রাষ্ট্রকেও জনগণের কর্তৃত্বাধীন করা চাই। কেননা রাষ্ট্র সরকারের চেয়েও শক্তিশালী ও দীর্ঘস্থায়ী প্রতিষ্ঠান। স্থূল সত্য বরং এটিই যে রাষ্ট্রকেই গণতান্ত্রিক করা দরকার, তাহলে সরকারও বাধ্য হবে গণতান্ত্রিক হতে। কান ধরে টান দিলে মাথাও চলে আসবে। কিন্তু পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের সেই গণতন্ত্রীকরণটি কি সম্ভব? না, মোটেই সম্ভব নয়। গণতন্ত্রের একেবারে প্রাথমিক শর্তটি হচ্ছে মানুষের সঙ্গে মানুষের অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা। ওদিকে পুঁজিবাদের প্রধান কাজই হলো মানুষে-মানুষে বৈষম্য বাড়ানো। একের সন্ধ্যা আর অপরের সকাল; তারা মিলবে কী করে? মিলছে না। তা লিংকন যে সাম্যের কথা ভাবেননি, তা নয়। খুবই ভেবেছেন। বস্তুত সাম্য প্রতিষ্ঠার জন্যই তো তিনি লড়ছিলেন। সব মানুষ যে সব দিক দিয়ে সমান এমন অযৌক্তিক বক্তব্য তিনি উপস্থাপন করেননি। তার বিশ্বাস ছিল এই রকমের যে কতগুলো অবিচ্ছেদ্য জন্মগত অধিকারের ক্ষেত্রে সব মানুষ সমান। এই অধিকারগুলো হচ্ছে জীবন, স্বাধীনতা এবং সুখানুসন্ধান। যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রতিষ্ঠাতা পিতারা’ও অমনটিই ভাবতেন বলে তিনি ঘোষণা করেছেন এবং অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনেই দাসব্যবস্থার বিরুদ্ধে সংগ্রামে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন। লিংকন আসলে বুর্জোয়া গণতন্ত্রের কথাই ভাবছিলেন, সমাজতান্ত্রিক গণতন্ত্রের ধারণা তখনো এমনকি অগ্রসর বুদ্ধিজীবী মহলেও স্বীকৃতি পায়নি। তিনি যে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা চাইছিলেন, সেটি তাই সমাজ বৈপ্লবিক ধরনের ছিল না, সেটি ছিল ভোটের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব এমন গণতন্ত্র। তিনি গণতান্ত্রিক নির্বাচনে বিশ্বাস করতেন এবং নিজে তিনি নির্বাচনের মধ্য দিয়েই নেতৃত্বদানের সুযোগ পেয়েছিলেন।

কিন্তু ভোটের গণতন্ত্র তো এখন বিকল হয়ে গেছে। এর প্রমাণ বিশ্বের সর্বত্রই পাওয়া যাবে। চমৎকারভাবে ধরা পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক নির্বাচনে কমলা হ্যারিসের পরাজয়ে। জনমত জরিপে প্রকাশ পাচ্ছিল যে কমলাই জিতবেন। তার জেতার বিষয়ে যাদের সংশয় ছিল, তারাও ধরে রেখেছিলেন যে লড়াইটি হবে হাড্ডাহাড্ডি। কিন্তু সেটি তো হলো না। ট্রাম্পই জিতলেন। এমনকি মেয়েরা যে একজন মহিলাকে একচেটিয়া ভোট দেবেন, তেমনটিও ঘটেনি। হ্যাঁ, ট্রাম্পের তুলনায় মেয়েদের ভোট কমলা কিছুটা বেশি পেয়েছেন, কিন্তু শ্বেতাঙ্গ মেয়েরা ট্রাম্পকেই পছন্দ করেছেন অধিক সংখ্যায়, যদিও আচার-আচরণে, কথাবার্তায় ট্রাম্পের নারীবিদ্বেষী ভাবমূর্তিটি গোপন থাকেনি। বর্ণবাদ যে সমব্যথার চেয়ে অধিক শক্তিশালী, সেটি এ ক্ষেত্রেও অপ্রকাশ্য থাকেনি। বারাক ওবামা অবশ্য কৃষ্ণাঙ্গ হয়েও জিতেছিলেন; এর কারণ শ্বেতাঙ্গরা একজন আফ্রিকান আমেরিকানকে তবু মেনে নিতে পারেন, তাকে নিজেদের তুলনায় কম মেধাবান মনে করে। কিন্তু একজন এশীয় আমেরিকানকে মেনে নিতে তারা দ্বিধা করবেন, পাছে ওই ব্যক্তি তাদের চেয়ে অধিক মেধাবান বলে প্রমাণিত হন। বাস্তব ক্ষেত্রে যেমনটি প্রায়ই ঘটতে দেখা গেছে। তা ছাড়া কৃষ্ণাঙ্গরা যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রকেই নিজের দেশ বলে ধরে নেন, এশীয়রা তেমনটি করেন না। এবং অস্বীকৃতিটা যদি প্রকাশ্যে না-ও করেন, তাহলেও মনে করা হয় যে করছেন। কারণ যে শিক্ষিত এশীয়দের সঙ্গে আমেরিকানদের প্রতিযোগিতায় নামতে হয়, তারা দেখা যায় সাংস্কৃতিক মান ও ইতিহাসের গৌরবের দিক থেকে কম তো নয়ই, অনেক ক্ষেত্রেই আমেরিকানদের তুলনায় উন্নত। কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকানরাও যে মার্কিন জাতীয়তাবাদের খপ্পরে পড়তে পারেন, তার প্রমাণও এবারের নির্বাচনে পাওয়া গেছে। কৃষ্ণাঙ্গদের একাংশ ট্রাম্পকে ভোট দিয়েছে। কমলা হ্যারিস যে হেরে গেছেন তার কারণগুলোর মধ্যে করোনা মহামারি মোকাবেলায় এবং অর্থনীতির ব্যবস্থাপনায় প্রেসিডেন্ট বাইডেনের অদক্ষতার দায়ভার বহন এবং প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থিতায় কমলা বিলম্বিত আগমনের মতো ব্যাপার দায়ী থাকলেও জন্মসূত্রে কমলার এশীয় হওয়ার ঘটনাও যে কাজ করেছে, তা ভাবাটা মোটেই অযৌক্তিক নয়। এবং হিলারি ক্লিনটনও যে হেরে গেছেন, সেই সত্যটি স্মরণ রাখলে সন্দেহ করার কারণ থাকে যে আমেরিকানরা এখনো একজন নারীকে রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে দেখতে প্রস্তুত নন। এই অনীহার ব্যাখ্যায় রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় পিতৃতান্ত্রিকতার সত্যটি উঠে আসে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর