শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২৫

সর্বাত্মক সহযোগিতা পেলে ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়াবে পোশাক খাত

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
সর্বাত্মক সহযোগিতা পেলে ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়াবে পোশাক খাত

আমাদের সমাজে একটি কথা বহুল প্রচলিত আছে যে ঝড়ের সময় আম সংগ্রহ করতে হয়। ঝড় চলে গেলে আর আম পাওয়া যায় না। আবার এ কথাও ঠিক যে ঝড়ের সময় আম সংগ্রহের জন্য নিজেকে ভালোভাবে প্রস্তুত রাখতে হয় এবং এর ভালো কৌশলও জানতে হয়। তা না হলে আমতলায় শুধু দাঁড়িয়েই থাকতে হবে আর অন্যরা সব আম সংগ্রহ করে নিয়ে যাবে।

কথাগুলো ব্যক্তি এবং সামাজিক জীবনে যেমন প্রযোজ্য, ঠিক তেমনি রাষ্ট্রীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও সমানভাবে প্রযোজ্য। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মাঝেমধ্যেই বাণিজ্যঝড় তৈরি হয় এবং সেই ঝড়ে যেমন অনেক দেশ মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হয়, তেমনি অনেক দেশ আবার ভালো সুবিধাও পেয়ে থাকে। যেমন- ২০০৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সাবপ্রাইম মর্টগেজ কেলেঙ্কারি নিয়ে বিশ্বব্যাপী এক ভয়ংকর অর্থনৈতিক মন্দার ঝড় উঠেছিল, যার ফলে দীর্ঘদিন উন্নত বিশ্বে সুদের হার শূন্যের কাছাকাছি ছিল। এই অল্প সুদের হার কাজে লাগিয়েছে বিশ্বের অনেক দেশ, যার মধ্যে তুরস্ক, লাতিন আমেরিকার কয়েকটি দেশ এবং এশিয়ার কিছু দেশ উল্লেখযোগ্য।

একইভাবে ২০২২ সালে যখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে উচ্চ সুদের হার এবং ডলার সংকটের ঝড় শুরু হয়েছিল, তখনো ডলারনির্ভর অনেক দেশ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, যার মধ্যে আমাদের বাংলাদেশও ছিল। অথচ যদি আগে থেকে ভালো প্রস্তুতি থাকত এবং সঠিক কৌশল নির্ধারণ করে রাখা হতো, তাহলে একদিকে যেমন বিশ্বব্যাপী আর্থিক ঝড়ের কারণে সৃষ্ট সুযোগের সদ্ব্যবহার করে লাভবান হওয়া সম্ভব ছিল, অন্যদিকে তেমনি এর ক্ষতিকর প্রভাবও খুব সহজে এড়ানো যেত।

শুল্কযুদ্ধ নামে বিশ্বব্যাপী এ রকম আরো একটি ঝড় শুরু হতে যাচ্ছে শিগগিরই। যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রচারণার শুরু থেকেই বলে আসছেন যে তিনি নির্বাচিত হলে চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বা ট্যারিফ আরোপ করবেন। তিনি শুধু যে চীন থেকে আমদানির বেলায় উচ্চ শুল্ক আরোপ করবেন তেমন নয়। বিশ্বের যে দেশ থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য আমদানি হবে, সেখানেই তিনি উচ্চ হারে শুল্ক ধার্য করবেন। তবে তার প্রধান লক্ষ্য থাকবে সেসব দেশ, যাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি আছে। তবে এটি আর বুঝতে বাকি নেই যে ট্রাম্পের আলোচিত বাণিজ্যযুদ্ধের প্রধানতম লক্ষ্য হবে চীন। এর কারণও আছে। কেননা চীন এরই মধ্যে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে রূপান্তরিত হয়েছে, যার অবস্থান বিশ্ববাণিজ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পরেই। এই বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র বেশ ভালো করেই জানে এবং ব্যবসায়ী ব্যক্তিত্ব ট্রাম্প আরো ভালো জানেন। তাই তিনি এ ব্যাপারে যে সব রকম ব্যবস্থা নেবেন, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

তৈরি পোশাক রপ্তানির নতুন সুযোগ কাজে লাগাতে হবেট্রাম্পের আনুষ্ঠানিক ক্ষমতা গ্রহণের এখনো তিন সপ্তাহ বাকি আছে, কিন্তু তার আলোচিত উচ্চ শুল্কের ঝড় এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে। ট্রাম্পের সঙ্গে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সাক্ষাতের পর কানাডার উচ্চ পর্যায়ের এক প্রতিনিধিদল যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছে ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের দায়িত্বে নিয়োজিত টিমের সদস্যদের সঙ্গে উচ্চ শুল্ক হারের বিষয়টি নিয়ে আলোচনার জন্য। ইউরোপের বিভিন্ন দেশ গুরুত্বে্র সঙ্গেই ভাবছে যে কিভাবে ট্রাম্পের দ্বিতীয় বাণিজ্যযুদ্ধ সামলানো যায়। উন্নয়নশীল বিশ্বের অনেক দেশ, যাদের রপ্তানি ব্যাপকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারের ওপর নির্ভর করে, তারাও চিন্তিত হয়ে পড়েছে যে এই বাণিজ্যঝড়ে তাদের রপ্তানি আয়ে ভাটা পড়ে কি না।

ট্রাম্পের প্রস্তাবিত উচ্চ শুল্ক হারের যে ঝড়, সেটি মোটেই প্রথম নয়। এই শুল্কযুদ্ধ ট্রাম্প ২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে প্রথম শুরু করেছিলেন। সেই বাণিজ্যযুদ্ধে যেমন অনেক দেশে, বিশেষ করে চীনের রপ্তানি বাণিজ্য কিছুটা ধাক্কা খেয়েছিল, তেমনি ইমার্জিং মার্কেটের অনেক দেশ লাভবানও হয়েছিল। সে সময় হাতে গোনা যে কয়েকটি দেশ ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে লাভবান হয়েছিল, তাদের অন্যতম হচ্ছে ভিয়েতনাম। প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১৬ সাল থেকে ভিয়েতনামের ব্যাবসায়িক প্রবৃদ্ধি হয়েছে বছরে ৮ শতাংশ করে। সে সময় চীনের ওপর আরোপিত উচ্চ শুল্কের বিকল্প হিসেবে অনেক আন্তর্জাতিক কম্পানি ভিয়েতনামে পর্যাপ্ত বিনিয়োগ করে বিভিন্ন উৎপাদন কারখানা গড়ে তোলে এবং সেখান থেকে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করা হয়েছে।

২০১৬ সাল থেকে ভিয়েতনামে ২৯০ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক বিনিয়োগ হয়েছে। এই বিনিয়োগের শীর্ষে আছে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া। সেখানে সিঙ্গাপুরের আছে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ, যার পরিমাণ ৫৮ বিলিয়ন ডলার। পিছিয়ে নেই চীন ও হংকং, যাদের মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ৫৪ বিলিয়ন ডলার। অনেক চায়নিজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ভিয়েতনামে বিনিয়োগ করে কারখানা গড়ে তুলেছে সেখান থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির জন্য। এ ক্ষেত্রে তারা কিছুটা কৌশলেরও আশ্রয়ও নিয়েছে। চীনের উৎপাদনকারীরা সরাসরি ভিয়েতনামে বিনিয়োগ না করে, প্রথমে সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ে সহযোগী বা সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করে তার মাধ্যমে ভিয়েতনামে বিনিয়োগ করেছে। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে সরাসরি চীনের সম্পৃক্ততা এড়িয়ে চলা, যাতে চীন থেকে রপ্তানির ওপর উচ্চ হারে শুল্ক ধার্যের প্রভাব না পড়ে।

ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের যে বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু হতে যাচ্ছে, সেখানে ভিয়েতনামের মতো দেশ সমস্যায় পড়তে চলেছে। কেননা ভিয়েতনামের মতো দেশকে রপ্তানির মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ শুল্ক হার এবং অন্যান্য বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার প্রভাব এড়িয়ে যাওয়ার বিষয়টি এখন বেশ আলোচিত এবং ট্রাম্প প্রশাসনের সবাই এটি জানে। ফলে তারা এসব ফাঁকফোকর বন্ধ করার উদ্দেশ্যে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলেই হুঁশিয়ারি দিয়েছে। তা ছাড়া ট্রাম্পের উচ্চ শুল্ক হার প্রয়োগের যে ঘোষণা, তাতে ভিয়েতনাম সরাসরি টার্গেটে পরিণত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে। ট্রাম্প স্পষ্ট উল্লেখ করেছেন, যেসব দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি আছে, সেসব দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানির ওপর উচ্চ শুল্ক ধার্য করা হবে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভিয়েতনামের রপ্তানির পরিমাণ আমদানির আট গুণ এবং বাণিজ্য ঘাটতির দিক থেকে ভিয়েতনামের অবস্থান চতুর্থ অর্থাৎ চীন, মেক্সিকো এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের পরেই তাদের স্থান।

এসব কারণে ভিয়েতনাম যে ট্রাম্পের প্রস্তাবিত উচ্চ শুল্ক হারের শিকার হবে, তা আঁচ করতে পেরে অনেক ব্যবসায়ী বিকল্প সাপ্লাই সোর্স অনুসন্ধান করতে শুরু করেছেন। এরই মধ্যে তাইওয়ানের অনেক বিনিয়োগকারী ভিয়েতনামে তাদের প্রস্তাবিত বিনিয়োগ পুনর্বিবেচনা করতে শুরু করেছেন। অনেক ইলেকট্রনিক সামগ্রী এবং যন্ত্রাংশ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান থাইল্যান্ডে ফ্যাক্টরি স্থানান্তর করতে শুরু করেছে। অনেক তৈরি পোশাক রপ্তানির আদেশ অন্যত্র সরতে শুরু করেছে। এসব রপ্তানি আদেশ নেওয়ার জন্য অনেক দেশ বেশ প্রস্তুতিও নিয়ে রেখেছে এবং তাদের মধ্যে প্রথম সারিতে আছে ভারত। সুতরাং একটি বিষয় পরিষ্কার যে ট্রাম্পের উচ্চ শুল্ক হারকে কেন্দ্র করে বিশ্বব্যাপী যে নতুন বাণিজ্যঝড় শুরু হবে, তার প্রভাবে ভিয়েতনামের মতো অনেক দেশ যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হবে, তেমনি অনেক দেশ রপ্তানি বৃদ্ধির সুযোগও কাজে লাগাতে পারবে।

তৈরি পোশাক রপ্তানির যে নতুন সুযোগ শুল্কযুদ্ধকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হতে চলেছে, তা বাংলাদেশ বেশ ভালোভাবেই গ্রহণ করতে পারত। কেননা তৈরি পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের যথেষ্ট সুখ্যাতি আছে এবং এই খাতে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে দ্বিতীয়। কিন্তু এই সুযোগ গ্রহণ করার জন্য বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের যে প্রস্তুতি থাকা প্রয়োজন ছিল, তা মোটেই নেই। উল্টো অন্যান্য ব্যবসা-বাণিজ্যের মতো তৈরি পোশাক খাতও মারাত্মক এক সমস্যার মধ্য দিয়ে চলছে। শ্রমিক অসন্তোষ এবং উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কারখানায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এসব কারণে বিশ্বের তৈরি পোশাক আমদানিকারকরা উদ্বেগের মধ্যে পড়ে গেছেন। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে নতুন সুযোগ কাজে লাগানো তো দূরের কথা, অনেক রপ্তানি আদেশ হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে যদি অবস্থার দ্রুত উন্নতি না হয়।

এ কথা অনস্বীকার্য যে আমাদের দেশ এখনো এক কঠিন চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে চলছে এবং কবে নাগাদ স্বাভাবিক অবস্থা নিশ্চিত হবে, তা-ও বুঝে ওঠা কষ্টকর। তার পরও আমাদের দেশের তৈরি পোশাক খাতের দিকে দ্রুতই বিশেষ নজর দিতে হবে। তৈরি পোশাক যে শুধু দেশের বৃহত্তম বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনকারী খাত তা-ই নয়, সেই সঙ্গে বিশাল কর্মসংস্থানেরও জোগানদার। তাই এই খাত যদি সমস্যায় পড়ে, তাহলে দেশের অর্থনীতি এবং সামাজিক অবস্থার ব্যাপক ক্ষতি হবে, যা খুব সহজে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে না। অনেক দেরি হয়ে গেলেও এখনো যদি তৈরি পোশাক খাতকে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান করা যায়, তাহলে এই খাত ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। এর ফলে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা একদিকে যেমন পোশাক রপ্তানি অব্যাহত রাখতে পারবেন, অন্যদিকে তেমনি পর্যাপ্ত রপ্তানি বৃদ্ধির যে নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, তা-ও বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগাতে সক্ষম হবেন। এ কথাও ঠিক যে ট্রাম্পের উচ্চ শুল্ক হার পাশ কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানি বৃদ্ধি করতে হলে বিশেষ কিছু কৌশলী পদক্ষেপ নিতে হবে, যা সুস্পষ্টভাবে তুলে ধরতে গেলে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন, যার সুযোগ এখানে নেই।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন