শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২৫

সর্বাত্মক সহযোগিতা পেলে ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়াবে পোশাক খাত

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
সর্বাত্মক সহযোগিতা পেলে ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়াবে পোশাক খাত

আমাদের সমাজে একটি কথা বহুল প্রচলিত আছে যে ঝড়ের সময় আম সংগ্রহ করতে হয়। ঝড় চলে গেলে আর আম পাওয়া যায় না। আবার এ কথাও ঠিক যে ঝড়ের সময় আম সংগ্রহের জন্য নিজেকে ভালোভাবে প্রস্তুত রাখতে হয় এবং এর ভালো কৌশলও জানতে হয়। তা না হলে আমতলায় শুধু দাঁড়িয়েই থাকতে হবে আর অন্যরা সব আম সংগ্রহ করে নিয়ে যাবে।

কথাগুলো ব্যক্তি এবং সামাজিক জীবনে যেমন প্রযোজ্য, ঠিক তেমনি রাষ্ট্রীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও সমানভাবে প্রযোজ্য। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মাঝেমধ্যেই বাণিজ্যঝড় তৈরি হয় এবং সেই ঝড়ে যেমন অনেক দেশ মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হয়, তেমনি অনেক দেশ আবার ভালো সুবিধাও পেয়ে থাকে। যেমন- ২০০৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সাবপ্রাইম মর্টগেজ কেলেঙ্কারি নিয়ে বিশ্বব্যাপী এক ভয়ংকর অর্থনৈতিক মন্দার ঝড় উঠেছিল, যার ফলে দীর্ঘদিন উন্নত বিশ্বে সুদের হার শূন্যের কাছাকাছি ছিল। এই অল্প সুদের হার কাজে লাগিয়েছে বিশ্বের অনেক দেশ, যার মধ্যে তুরস্ক, লাতিন আমেরিকার কয়েকটি দেশ এবং এশিয়ার কিছু দেশ উল্লেখযোগ্য।

একইভাবে ২০২২ সালে যখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে উচ্চ সুদের হার এবং ডলার সংকটের ঝড় শুরু হয়েছিল, তখনো ডলারনির্ভর অনেক দেশ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, যার মধ্যে আমাদের বাংলাদেশও ছিল। অথচ যদি আগে থেকে ভালো প্রস্তুতি থাকত এবং সঠিক কৌশল নির্ধারণ করে রাখা হতো, তাহলে একদিকে যেমন বিশ্বব্যাপী আর্থিক ঝড়ের কারণে সৃষ্ট সুযোগের সদ্ব্যবহার করে লাভবান হওয়া সম্ভব ছিল, অন্যদিকে তেমনি এর ক্ষতিকর প্রভাবও খুব সহজে এড়ানো যেত।

শুল্কযুদ্ধ নামে বিশ্বব্যাপী এ রকম আরো একটি ঝড় শুরু হতে যাচ্ছে শিগগিরই। যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রচারণার শুরু থেকেই বলে আসছেন যে তিনি নির্বাচিত হলে চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বা ট্যারিফ আরোপ করবেন। তিনি শুধু যে চীন থেকে আমদানির বেলায় উচ্চ শুল্ক আরোপ করবেন তেমন নয়। বিশ্বের যে দেশ থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য আমদানি হবে, সেখানেই তিনি উচ্চ হারে শুল্ক ধার্য করবেন। তবে তার প্রধান লক্ষ্য থাকবে সেসব দেশ, যাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি আছে। তবে এটি আর বুঝতে বাকি নেই যে ট্রাম্পের আলোচিত বাণিজ্যযুদ্ধের প্রধানতম লক্ষ্য হবে চীন। এর কারণও আছে। কেননা চীন এরই মধ্যে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে রূপান্তরিত হয়েছে, যার অবস্থান বিশ্ববাণিজ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পরেই। এই বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র বেশ ভালো করেই জানে এবং ব্যবসায়ী ব্যক্তিত্ব ট্রাম্প আরো ভালো জানেন। তাই তিনি এ ব্যাপারে যে সব রকম ব্যবস্থা নেবেন, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

তৈরি পোশাক রপ্তানির নতুন সুযোগ কাজে লাগাতে হবেট্রাম্পের আনুষ্ঠানিক ক্ষমতা গ্রহণের এখনো তিন সপ্তাহ বাকি আছে, কিন্তু তার আলোচিত উচ্চ শুল্কের ঝড় এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে। ট্রাম্পের সঙ্গে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সাক্ষাতের পর কানাডার উচ্চ পর্যায়ের এক প্রতিনিধিদল যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছে ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের দায়িত্বে নিয়োজিত টিমের সদস্যদের সঙ্গে উচ্চ শুল্ক হারের বিষয়টি নিয়ে আলোচনার জন্য। ইউরোপের বিভিন্ন দেশ গুরুত্বে্র সঙ্গেই ভাবছে যে কিভাবে ট্রাম্পের দ্বিতীয় বাণিজ্যযুদ্ধ সামলানো যায়। উন্নয়নশীল বিশ্বের অনেক দেশ, যাদের রপ্তানি ব্যাপকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারের ওপর নির্ভর করে, তারাও চিন্তিত হয়ে পড়েছে যে এই বাণিজ্যঝড়ে তাদের রপ্তানি আয়ে ভাটা পড়ে কি না।

ট্রাম্পের প্রস্তাবিত উচ্চ শুল্ক হারের যে ঝড়, সেটি মোটেই প্রথম নয়। এই শুল্কযুদ্ধ ট্রাম্প ২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে প্রথম শুরু করেছিলেন। সেই বাণিজ্যযুদ্ধে যেমন অনেক দেশে, বিশেষ করে চীনের রপ্তানি বাণিজ্য কিছুটা ধাক্কা খেয়েছিল, তেমনি ইমার্জিং মার্কেটের অনেক দেশ লাভবানও হয়েছিল। সে সময় হাতে গোনা যে কয়েকটি দেশ ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে লাভবান হয়েছিল, তাদের অন্যতম হচ্ছে ভিয়েতনাম। প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১৬ সাল থেকে ভিয়েতনামের ব্যাবসায়িক প্রবৃদ্ধি হয়েছে বছরে ৮ শতাংশ করে। সে সময় চীনের ওপর আরোপিত উচ্চ শুল্কের বিকল্প হিসেবে অনেক আন্তর্জাতিক কম্পানি ভিয়েতনামে পর্যাপ্ত বিনিয়োগ করে বিভিন্ন উৎপাদন কারখানা গড়ে তোলে এবং সেখান থেকে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করা হয়েছে।

২০১৬ সাল থেকে ভিয়েতনামে ২৯০ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক বিনিয়োগ হয়েছে। এই বিনিয়োগের শীর্ষে আছে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া। সেখানে সিঙ্গাপুরের আছে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ, যার পরিমাণ ৫৮ বিলিয়ন ডলার। পিছিয়ে নেই চীন ও হংকং, যাদের মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ৫৪ বিলিয়ন ডলার। অনেক চায়নিজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ভিয়েতনামে বিনিয়োগ করে কারখানা গড়ে তুলেছে সেখান থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির জন্য। এ ক্ষেত্রে তারা কিছুটা কৌশলেরও আশ্রয়ও নিয়েছে। চীনের উৎপাদনকারীরা সরাসরি ভিয়েতনামে বিনিয়োগ না করে, প্রথমে সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ে সহযোগী বা সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করে তার মাধ্যমে ভিয়েতনামে বিনিয়োগ করেছে। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে সরাসরি চীনের সম্পৃক্ততা এড়িয়ে চলা, যাতে চীন থেকে রপ্তানির ওপর উচ্চ হারে শুল্ক ধার্যের প্রভাব না পড়ে।

ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের যে বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু হতে যাচ্ছে, সেখানে ভিয়েতনামের মতো দেশ সমস্যায় পড়তে চলেছে। কেননা ভিয়েতনামের মতো দেশকে রপ্তানির মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ শুল্ক হার এবং অন্যান্য বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার প্রভাব এড়িয়ে যাওয়ার বিষয়টি এখন বেশ আলোচিত এবং ট্রাম্প প্রশাসনের সবাই এটি জানে। ফলে তারা এসব ফাঁকফোকর বন্ধ করার উদ্দেশ্যে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলেই হুঁশিয়ারি দিয়েছে। তা ছাড়া ট্রাম্পের উচ্চ শুল্ক হার প্রয়োগের যে ঘোষণা, তাতে ভিয়েতনাম সরাসরি টার্গেটে পরিণত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে। ট্রাম্প স্পষ্ট উল্লেখ করেছেন, যেসব দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি আছে, সেসব দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানির ওপর উচ্চ শুল্ক ধার্য করা হবে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভিয়েতনামের রপ্তানির পরিমাণ আমদানির আট গুণ এবং বাণিজ্য ঘাটতির দিক থেকে ভিয়েতনামের অবস্থান চতুর্থ অর্থাৎ চীন, মেক্সিকো এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের পরেই তাদের স্থান।

এসব কারণে ভিয়েতনাম যে ট্রাম্পের প্রস্তাবিত উচ্চ শুল্ক হারের শিকার হবে, তা আঁচ করতে পেরে অনেক ব্যবসায়ী বিকল্প সাপ্লাই সোর্স অনুসন্ধান করতে শুরু করেছেন। এরই মধ্যে তাইওয়ানের অনেক বিনিয়োগকারী ভিয়েতনামে তাদের প্রস্তাবিত বিনিয়োগ পুনর্বিবেচনা করতে শুরু করেছেন। অনেক ইলেকট্রনিক সামগ্রী এবং যন্ত্রাংশ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান থাইল্যান্ডে ফ্যাক্টরি স্থানান্তর করতে শুরু করেছে। অনেক তৈরি পোশাক রপ্তানির আদেশ অন্যত্র সরতে শুরু করেছে। এসব রপ্তানি আদেশ নেওয়ার জন্য অনেক দেশ বেশ প্রস্তুতিও নিয়ে রেখেছে এবং তাদের মধ্যে প্রথম সারিতে আছে ভারত। সুতরাং একটি বিষয় পরিষ্কার যে ট্রাম্পের উচ্চ শুল্ক হারকে কেন্দ্র করে বিশ্বব্যাপী যে নতুন বাণিজ্যঝড় শুরু হবে, তার প্রভাবে ভিয়েতনামের মতো অনেক দেশ যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হবে, তেমনি অনেক দেশ রপ্তানি বৃদ্ধির সুযোগও কাজে লাগাতে পারবে।

তৈরি পোশাক রপ্তানির যে নতুন সুযোগ শুল্কযুদ্ধকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হতে চলেছে, তা বাংলাদেশ বেশ ভালোভাবেই গ্রহণ করতে পারত। কেননা তৈরি পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের যথেষ্ট সুখ্যাতি আছে এবং এই খাতে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে দ্বিতীয়। কিন্তু এই সুযোগ গ্রহণ করার জন্য বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের যে প্রস্তুতি থাকা প্রয়োজন ছিল, তা মোটেই নেই। উল্টো অন্যান্য ব্যবসা-বাণিজ্যের মতো তৈরি পোশাক খাতও মারাত্মক এক সমস্যার মধ্য দিয়ে চলছে। শ্রমিক অসন্তোষ এবং উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কারখানায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এসব কারণে বিশ্বের তৈরি পোশাক আমদানিকারকরা উদ্বেগের মধ্যে পড়ে গেছেন। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে নতুন সুযোগ কাজে লাগানো তো দূরের কথা, অনেক রপ্তানি আদেশ হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে যদি অবস্থার দ্রুত উন্নতি না হয়।

এ কথা অনস্বীকার্য যে আমাদের দেশ এখনো এক কঠিন চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে চলছে এবং কবে নাগাদ স্বাভাবিক অবস্থা নিশ্চিত হবে, তা-ও বুঝে ওঠা কষ্টকর। তার পরও আমাদের দেশের তৈরি পোশাক খাতের দিকে দ্রুতই বিশেষ নজর দিতে হবে। তৈরি পোশাক যে শুধু দেশের বৃহত্তম বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনকারী খাত তা-ই নয়, সেই সঙ্গে বিশাল কর্মসংস্থানেরও জোগানদার। তাই এই খাত যদি সমস্যায় পড়ে, তাহলে দেশের অর্থনীতি এবং সামাজিক অবস্থার ব্যাপক ক্ষতি হবে, যা খুব সহজে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে না। অনেক দেরি হয়ে গেলেও এখনো যদি তৈরি পোশাক খাতকে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান করা যায়, তাহলে এই খাত ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। এর ফলে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা একদিকে যেমন পোশাক রপ্তানি অব্যাহত রাখতে পারবেন, অন্যদিকে তেমনি পর্যাপ্ত রপ্তানি বৃদ্ধির যে নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, তা-ও বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগাতে সক্ষম হবেন। এ কথাও ঠিক যে ট্রাম্পের উচ্চ শুল্ক হার পাশ কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানি বৃদ্ধি করতে হলে বিশেষ কিছু কৌশলী পদক্ষেপ নিতে হবে, যা সুস্পষ্টভাবে তুলে ধরতে গেলে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন, যার সুযোগ এখানে নেই।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা