শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২৫

সর্বাত্মক সহযোগিতা পেলে ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়াবে পোশাক খাত

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
সর্বাত্মক সহযোগিতা পেলে ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়াবে পোশাক খাত

আমাদের সমাজে একটি কথা বহুল প্রচলিত আছে যে ঝড়ের সময় আম সংগ্রহ করতে হয়। ঝড় চলে গেলে আর আম পাওয়া যায় না। আবার এ কথাও ঠিক যে ঝড়ের সময় আম সংগ্রহের জন্য নিজেকে ভালোভাবে প্রস্তুত রাখতে হয় এবং এর ভালো কৌশলও জানতে হয়। তা না হলে আমতলায় শুধু দাঁড়িয়েই থাকতে হবে আর অন্যরা সব আম সংগ্রহ করে নিয়ে যাবে।

কথাগুলো ব্যক্তি এবং সামাজিক জীবনে যেমন প্রযোজ্য, ঠিক তেমনি রাষ্ট্রীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও সমানভাবে প্রযোজ্য। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মাঝেমধ্যেই বাণিজ্যঝড় তৈরি হয় এবং সেই ঝড়ে যেমন অনেক দেশ মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হয়, তেমনি অনেক দেশ আবার ভালো সুবিধাও পেয়ে থাকে। যেমন- ২০০৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সাবপ্রাইম মর্টগেজ কেলেঙ্কারি নিয়ে বিশ্বব্যাপী এক ভয়ংকর অর্থনৈতিক মন্দার ঝড় উঠেছিল, যার ফলে দীর্ঘদিন উন্নত বিশ্বে সুদের হার শূন্যের কাছাকাছি ছিল। এই অল্প সুদের হার কাজে লাগিয়েছে বিশ্বের অনেক দেশ, যার মধ্যে তুরস্ক, লাতিন আমেরিকার কয়েকটি দেশ এবং এশিয়ার কিছু দেশ উল্লেখযোগ্য।

একইভাবে ২০২২ সালে যখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে উচ্চ সুদের হার এবং ডলার সংকটের ঝড় শুরু হয়েছিল, তখনো ডলারনির্ভর অনেক দেশ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, যার মধ্যে আমাদের বাংলাদেশও ছিল। অথচ যদি আগে থেকে ভালো প্রস্তুতি থাকত এবং সঠিক কৌশল নির্ধারণ করে রাখা হতো, তাহলে একদিকে যেমন বিশ্বব্যাপী আর্থিক ঝড়ের কারণে সৃষ্ট সুযোগের সদ্ব্যবহার করে লাভবান হওয়া সম্ভব ছিল, অন্যদিকে তেমনি এর ক্ষতিকর প্রভাবও খুব সহজে এড়ানো যেত।

শুল্কযুদ্ধ নামে বিশ্বব্যাপী এ রকম আরো একটি ঝড় শুরু হতে যাচ্ছে শিগগিরই। যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রচারণার শুরু থেকেই বলে আসছেন যে তিনি নির্বাচিত হলে চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বা ট্যারিফ আরোপ করবেন। তিনি শুধু যে চীন থেকে আমদানির বেলায় উচ্চ শুল্ক আরোপ করবেন তেমন নয়। বিশ্বের যে দেশ থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য আমদানি হবে, সেখানেই তিনি উচ্চ হারে শুল্ক ধার্য করবেন। তবে তার প্রধান লক্ষ্য থাকবে সেসব দেশ, যাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি আছে। তবে এটি আর বুঝতে বাকি নেই যে ট্রাম্পের আলোচিত বাণিজ্যযুদ্ধের প্রধানতম লক্ষ্য হবে চীন। এর কারণও আছে। কেননা চীন এরই মধ্যে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে রূপান্তরিত হয়েছে, যার অবস্থান বিশ্ববাণিজ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পরেই। এই বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র বেশ ভালো করেই জানে এবং ব্যবসায়ী ব্যক্তিত্ব ট্রাম্প আরো ভালো জানেন। তাই তিনি এ ব্যাপারে যে সব রকম ব্যবস্থা নেবেন, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

তৈরি পোশাক রপ্তানির নতুন সুযোগ কাজে লাগাতে হবেট্রাম্পের আনুষ্ঠানিক ক্ষমতা গ্রহণের এখনো তিন সপ্তাহ বাকি আছে, কিন্তু তার আলোচিত উচ্চ শুল্কের ঝড় এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে। ট্রাম্পের সঙ্গে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সাক্ষাতের পর কানাডার উচ্চ পর্যায়ের এক প্রতিনিধিদল যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছে ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের দায়িত্বে নিয়োজিত টিমের সদস্যদের সঙ্গে উচ্চ শুল্ক হারের বিষয়টি নিয়ে আলোচনার জন্য। ইউরোপের বিভিন্ন দেশ গুরুত্বে্র সঙ্গেই ভাবছে যে কিভাবে ট্রাম্পের দ্বিতীয় বাণিজ্যযুদ্ধ সামলানো যায়। উন্নয়নশীল বিশ্বের অনেক দেশ, যাদের রপ্তানি ব্যাপকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারের ওপর নির্ভর করে, তারাও চিন্তিত হয়ে পড়েছে যে এই বাণিজ্যঝড়ে তাদের রপ্তানি আয়ে ভাটা পড়ে কি না।

ট্রাম্পের প্রস্তাবিত উচ্চ শুল্ক হারের যে ঝড়, সেটি মোটেই প্রথম নয়। এই শুল্কযুদ্ধ ট্রাম্প ২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে প্রথম শুরু করেছিলেন। সেই বাণিজ্যযুদ্ধে যেমন অনেক দেশে, বিশেষ করে চীনের রপ্তানি বাণিজ্য কিছুটা ধাক্কা খেয়েছিল, তেমনি ইমার্জিং মার্কেটের অনেক দেশ লাভবানও হয়েছিল। সে সময় হাতে গোনা যে কয়েকটি দেশ ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে লাভবান হয়েছিল, তাদের অন্যতম হচ্ছে ভিয়েতনাম। প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১৬ সাল থেকে ভিয়েতনামের ব্যাবসায়িক প্রবৃদ্ধি হয়েছে বছরে ৮ শতাংশ করে। সে সময় চীনের ওপর আরোপিত উচ্চ শুল্কের বিকল্প হিসেবে অনেক আন্তর্জাতিক কম্পানি ভিয়েতনামে পর্যাপ্ত বিনিয়োগ করে বিভিন্ন উৎপাদন কারখানা গড়ে তোলে এবং সেখান থেকে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করা হয়েছে।

২০১৬ সাল থেকে ভিয়েতনামে ২৯০ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক বিনিয়োগ হয়েছে। এই বিনিয়োগের শীর্ষে আছে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া। সেখানে সিঙ্গাপুরের আছে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ, যার পরিমাণ ৫৮ বিলিয়ন ডলার। পিছিয়ে নেই চীন ও হংকং, যাদের মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ৫৪ বিলিয়ন ডলার। অনেক চায়নিজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ভিয়েতনামে বিনিয়োগ করে কারখানা গড়ে তুলেছে সেখান থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির জন্য। এ ক্ষেত্রে তারা কিছুটা কৌশলেরও আশ্রয়ও নিয়েছে। চীনের উৎপাদনকারীরা সরাসরি ভিয়েতনামে বিনিয়োগ না করে, প্রথমে সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ে সহযোগী বা সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করে তার মাধ্যমে ভিয়েতনামে বিনিয়োগ করেছে। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে সরাসরি চীনের সম্পৃক্ততা এড়িয়ে চলা, যাতে চীন থেকে রপ্তানির ওপর উচ্চ হারে শুল্ক ধার্যের প্রভাব না পড়ে।

ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের যে বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু হতে যাচ্ছে, সেখানে ভিয়েতনামের মতো দেশ সমস্যায় পড়তে চলেছে। কেননা ভিয়েতনামের মতো দেশকে রপ্তানির মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ শুল্ক হার এবং অন্যান্য বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার প্রভাব এড়িয়ে যাওয়ার বিষয়টি এখন বেশ আলোচিত এবং ট্রাম্প প্রশাসনের সবাই এটি জানে। ফলে তারা এসব ফাঁকফোকর বন্ধ করার উদ্দেশ্যে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলেই হুঁশিয়ারি দিয়েছে। তা ছাড়া ট্রাম্পের উচ্চ শুল্ক হার প্রয়োগের যে ঘোষণা, তাতে ভিয়েতনাম সরাসরি টার্গেটে পরিণত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে। ট্রাম্প স্পষ্ট উল্লেখ করেছেন, যেসব দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি আছে, সেসব দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানির ওপর উচ্চ শুল্ক ধার্য করা হবে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভিয়েতনামের রপ্তানির পরিমাণ আমদানির আট গুণ এবং বাণিজ্য ঘাটতির দিক থেকে ভিয়েতনামের অবস্থান চতুর্থ অর্থাৎ চীন, মেক্সিকো এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের পরেই তাদের স্থান।

এসব কারণে ভিয়েতনাম যে ট্রাম্পের প্রস্তাবিত উচ্চ শুল্ক হারের শিকার হবে, তা আঁচ করতে পেরে অনেক ব্যবসায়ী বিকল্প সাপ্লাই সোর্স অনুসন্ধান করতে শুরু করেছেন। এরই মধ্যে তাইওয়ানের অনেক বিনিয়োগকারী ভিয়েতনামে তাদের প্রস্তাবিত বিনিয়োগ পুনর্বিবেচনা করতে শুরু করেছেন। অনেক ইলেকট্রনিক সামগ্রী এবং যন্ত্রাংশ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান থাইল্যান্ডে ফ্যাক্টরি স্থানান্তর করতে শুরু করেছে। অনেক তৈরি পোশাক রপ্তানির আদেশ অন্যত্র সরতে শুরু করেছে। এসব রপ্তানি আদেশ নেওয়ার জন্য অনেক দেশ বেশ প্রস্তুতিও নিয়ে রেখেছে এবং তাদের মধ্যে প্রথম সারিতে আছে ভারত। সুতরাং একটি বিষয় পরিষ্কার যে ট্রাম্পের উচ্চ শুল্ক হারকে কেন্দ্র করে বিশ্বব্যাপী যে নতুন বাণিজ্যঝড় শুরু হবে, তার প্রভাবে ভিয়েতনামের মতো অনেক দেশ যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হবে, তেমনি অনেক দেশ রপ্তানি বৃদ্ধির সুযোগও কাজে লাগাতে পারবে।

তৈরি পোশাক রপ্তানির যে নতুন সুযোগ শুল্কযুদ্ধকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হতে চলেছে, তা বাংলাদেশ বেশ ভালোভাবেই গ্রহণ করতে পারত। কেননা তৈরি পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের যথেষ্ট সুখ্যাতি আছে এবং এই খাতে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে দ্বিতীয়। কিন্তু এই সুযোগ গ্রহণ করার জন্য বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের যে প্রস্তুতি থাকা প্রয়োজন ছিল, তা মোটেই নেই। উল্টো অন্যান্য ব্যবসা-বাণিজ্যের মতো তৈরি পোশাক খাতও মারাত্মক এক সমস্যার মধ্য দিয়ে চলছে। শ্রমিক অসন্তোষ এবং উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কারখানায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এসব কারণে বিশ্বের তৈরি পোশাক আমদানিকারকরা উদ্বেগের মধ্যে পড়ে গেছেন। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে নতুন সুযোগ কাজে লাগানো তো দূরের কথা, অনেক রপ্তানি আদেশ হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে যদি অবস্থার দ্রুত উন্নতি না হয়।

এ কথা অনস্বীকার্য যে আমাদের দেশ এখনো এক কঠিন চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে চলছে এবং কবে নাগাদ স্বাভাবিক অবস্থা নিশ্চিত হবে, তা-ও বুঝে ওঠা কষ্টকর। তার পরও আমাদের দেশের তৈরি পোশাক খাতের দিকে দ্রুতই বিশেষ নজর দিতে হবে। তৈরি পোশাক যে শুধু দেশের বৃহত্তম বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনকারী খাত তা-ই নয়, সেই সঙ্গে বিশাল কর্মসংস্থানেরও জোগানদার। তাই এই খাত যদি সমস্যায় পড়ে, তাহলে দেশের অর্থনীতি এবং সামাজিক অবস্থার ব্যাপক ক্ষতি হবে, যা খুব সহজে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে না। অনেক দেরি হয়ে গেলেও এখনো যদি তৈরি পোশাক খাতকে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান করা যায়, তাহলে এই খাত ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। এর ফলে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা একদিকে যেমন পোশাক রপ্তানি অব্যাহত রাখতে পারবেন, অন্যদিকে তেমনি পর্যাপ্ত রপ্তানি বৃদ্ধির যে নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, তা-ও বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগাতে সক্ষম হবেন। এ কথাও ঠিক যে ট্রাম্পের উচ্চ শুল্ক হার পাশ কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানি বৃদ্ধি করতে হলে বিশেষ কিছু কৌশলী পদক্ষেপ নিতে হবে, যা সুস্পষ্টভাবে তুলে ধরতে গেলে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন, যার সুযোগ এখানে নেই।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে