শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৬, শনিবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:১০, শনিবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২৫

সেলাই করা খোলা মুখ

কিশোর দল থেকে কিশোর গ্যাং

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
কিশোর দল থেকে কিশোর গ্যাং

শুরুতেই একটি বোমা ফাটানো যাক। আজকালকার কিশোর গ্যাং নিয়ে যে এত কথাবার্তা, এত বকাঝকা, এত সমালোচনা শুনি চারদিকে, সেই কিশোর গ্যাং কিন্তু আজ থেকে ৭০-৮০ বছর আগেও রীতিমতো সক্রিয় ছিল। উনিশ শ পঞ্চাশের দশকের কথাই ধরুন না কেন, তখন আমার মতো এই অশীতিপর বৃদ্ধদের কিশোরকাল চলছে। আর বিশ্বাস করুন, তখন আমি বা আমার বন্ধুবান্ধব সবাই কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য ছিলাম।

জি, আঁতকে উঠবেন না। সত্যি বলছি, আমাদেরও পাড়ায় পাড়ায় শিশু-কিশোরদের গ্যাং ছিল। আর তাদের কাজ ছিল বিকেলে হৈচৈ করে মাঠে গিয়ে ফুটবল-ক্রিকেট খেলা, আর না হয় কারো বাড়ির পেয়ারা বা লিচু গাছ থেকে পেয়ারা-লিচু চুরি করে খাওয়া। বিদ্রোহী কবির মতো হাবুদের ডালকুকুরের তাড়া খাওয়া ছিল, ‘মালীর ওই পিটুনিগুলো’ও হয়তো ক্বচিৎ পিঠে পড়ত।

আবার শীতকালে রঙিন কাগজের ঘুড়ি বানিয়ে সুতায় মাঞ্জা দিয়ে, আকাশে ঘুড়ি উড়িয়ে কাটাকাটি খেলা—এগুলো সবই ছিল ওই গ্যাং বা দলের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ। এর সবই যে সব সময় অহিংস কার্যক্রম ছিল তা নয়। এটা-ওটা নিয়ে ঝগড়া-ফ্যাসাদ, এমনকি কখনোসখনো দুই দলের মধ্যে কিল-ঘুষি, ধাওয়া-পাল্টাধাওয়াও হতো। তবে অবশ্যই এসব ঘটনা ছিল বিরল।

আরেকটি মজার ব্যাপার ছিল আড়ি দেওয়া-দেওয়ি। এক দল বা একজন আরেক দল বা জনের সঙ্গে আড়ি ছিল, মানে কথা বলা বন্ধ করে দিল। রাস্তাঘাটে দেখা হলে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া, একই মাঠে খেলাধুলা না করা, এগুলো ছিল আড়ির লক্ষণ। মোটকথা, শৈশব-কৈশোরের প্রায় সব কার্যক্রমই ছিল যূথবদ্ধ। এগুলো পরিচালিত হতো পাড়ার কোনো ক্লাবকে কেন্দ্র করে কিংবা কোনো বন্ধুর বাড়ির বৈঠকখানায়।

তবে যেভাবেই পরিচালিত হোক না কেন, শিশু-কিশোরদের এসব সংগঠনের বিরুদ্ধে কোনো অসামাজিক ক্রিয়াকলাপের অভিযোগ শোনা যেত না। সেই উনিশ শ পঞ্চাশের দশকে একজন কিশোরের বিচরণক্ষেত্র ছিল তার বাসগৃহ, বিদ্যালয় ও খেলার মাঠ। বাসগৃহে মা-বাবা, ভাই-বোন ও আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে কথাবার্তা, মান-অভিমান, দাবিদাওয়া—এই পর্যন্তই। এখনকার মতো টিভি, মোবাইল ইত্যাদির আবির্ভাবই হয়নি। ফলে স্কুল ছুটির পর বাড়ি ফিরে এসে কিছু একটা মুখে দিয়েই সবাই ছুটত পাড়ার বন্ধুদের দঙ্গলে অথবা স্কুলের মাঠে। এই ছিল উনিশ শ পঞ্চাশের দশক বা তার আগের একটি কিশোরের জীবন। সেখানে পাড়ায় পাড়ায় যেসব সংগঠন গড়ে উঠত, সেগুলো হয়তো কোথাও একটি ক্লাব হিসেবে গড়ে উঠত পাড়ার বড়দের সাহায্য-সহযোগিতা ও নজরদারিতে। তবে বেশির ভাগ কিশোরের দলই ছিল পাড়ার অসংগঠিত মিলনক্ষেত্র। এটিই ছিল বর্তমান ‘গ্যাংয়ের’ আদিরূপ। তবে আবারও বলি, এদের কারো বিরুদ্ধে কোনো প্রকার চুরি-চামারি বা অন্য কোনো অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগ শোনা যেত না।

তাহলে এই যে একটি নিরীহ, নিরুপদ্রব কৈশোরকাল, তা হঠাৎই এ রকম ষণ্ডা-গুণ্ডার রূপ ধারণ করল কেমন করে? এখন কেন তাদের নামের সঙ্গে ‘গ্যাং’ নামক একটি মাস্তানসূচক শব্দ যুক্ত হয়ে পড়েছে, কেন লোকে তাদের নাম শুনলে দু’আ-দরুদ পড়ে বুকে ফুঁ দেয়? সাম্প্রতিককালে পত্রপত্রিকায় তাদের কিছু কার্যকলাপের সংবাদ এমনভাবে এসেছে যে মনে হয়, অচিরেই তারা দেশের অপরাধজগতের নেতৃত্ব দেবে। সেদিন যেন আর বেশি দূরে নয়, যখন কোনো পাড়ায় তাদের ছায়া পড়েছে শুনলেই লোকে ঘরে খিল দিয়ে বসে ইষ্টনাম জপতে শুরু করবে।

প্রশ্ন হলো, কেন এমনটি হলো? এর কারণ অবশ্যই একটি-দুটি নয়, অনেকগুলো। সর্বাগ্রে যে বিষয়টি উল্লেখ করতে হয়, তা হচ্ছে বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে যে সর্বগ্রাসী বিবর্তন ঘটেছে, তার ছোঁয়া প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে আমাদের এই অপেক্ষাকৃত রক্ষণশীল স্বল্পোন্নত দেশেও লেগেছে। ১২-১৪ হাজার মাইল দূরের ইউরোপ-আমেরিকা বা জাপানে যা ঘটে তার সংবাদ এক লহমায় বাংলাদেশে পৌঁছে যায় আধুনিক প্রযুক্তির কল্যাণে। সে সংবাদ যে শুধু বিমল সন্তোষদায়ক কিছু, তা তো সব সময় নয়। এগুলো যেমন মানবকল্যাণধর্মী বিষয়ের কথা জানান দেয়, তেমনি খুনখারাবি, ব্যাংক ডাকাতি, লুটতরাজ, ছিনতাই ইত্যাদির রোমহর্ষক বিবরণও পরিবেশন করে। আর এসব কিছুর মধ্যে ভালো হোক, মন্দ হোক, একটি অ্যাডভেঞ্চারের গন্ধ থাকে, যা একটি ১০-১২ বছরের কিশোরের মনে দারুণ পুলক জাগায়।

এ ছাড়া আছে ছায়াছবি, যা টিভির কল্যাণে ঘরে বসে ২৪ ঘণ্টাই দেখা যায়। একজন নবীন দর্শক মনে করে, ছায়াছবি, টিভি সিরিয়াল বা কোনো সত্য ঘটনার নায়ক যদি অবলীলাক্রমে একটি মেয়ের হাতব্যাগ বা গলার চেইন বাজপাখির মতো চোখের পলকে হাপিশ করে হাওয়ায় মিলিয়ে যেতে পারে, তাহলে আমি পারব না কেন? আচ্ছা, একা যদি না পারি, তাহলে আমার দোস্ত যদু-মধু-কদুদের সঙ্গে নিলেই তো পারি। এভাবেই গঠিত হয় হাল আমলের কিশোর গ্যাং, সোজা কথায় উঠতি ডাকাতের দল। এরা এভাবে কচু-ঘেচু কাটতে কাটতে একদিন মানুষের গলা কাটতেও পারঙ্গম হয়ে ওঠে।

এ তো গেল গণমাধ্যম, বিশেষ করে টিভি, ফেসবুক ইত্যাদির ভূমিকা। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে শিশু-কিশোরদের অবসর বিনোদনের উপকরণের অভাব। স্বাধীনতার আগে সাত কোটি-সাড়ে সাত কোটি মানুষের দেশে প্রতিটি শহরে-নগরে শিশু-কিশোরদের জন্য খেলাধুলার মাঠ, পার্ক ইত্যাদি কয়টি ছিল আর এখন কয়টি আছে? আগে বিকেলবেলা ছেলেরা ছুটত খেলার মাঠে, আর এখন? এখন মাঠ নেই, আছে দুষ্টবুদ্ধি চর্চার গোপন-সেমি গোপন কেন্দ্র, যেখানে বসে নির্বিবাদে চলে সব ধরনের অপকর্মের প্রস্তুতি। আর পাঠাগার? এগুলো তো এখন প্রাগৈতিহাসিক যুগের নিদর্শন হতে চলেছে। অতএব পাড়ায় পাড়ায় কিশোর গ্যাং খেতাবধারী সংগঠনের প্রাদুর্ভাব আর যা-ই হোক, অস্বাভাবিক নয়।

পঞ্চাশ-ষাটের দশকে দেশের প্রায় সব জেলা শহরে (কোথাও কোথাও মহকুমা শহরেও) মুকুল ফৌজ, খেলাঘর ইত্যাদি কিশোর সংগঠনের শাখা ছিল। আর ছিল সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় স্কুল-কলেজে স্কাউট/কাবস ট্রুপ। শিশু-কিশোরদের আনন্দ-বিনোদন ও খেলাধুলার উপকরণ সংকটের দিনে এসব সংগঠনকে এখন পুনর্জীবিত করা বোধ হয় সময়ের দাবি।

আরেকটি বিষয় আজকাল আলোচনায় আসে না বললেই চলে। শিশু-কিশোরদের চরিত্র গঠনের জন্য ধর্মীয় শিক্ষার বিকল্প নেই, এ কথা অনস্বীকার্য। পাড়ার মক্তব-মসজিদ-মাদরাসা এবং মন্দির-গির্জা-প্যাগোডায় শিশুদের জন্য সীমিত আকারে হলেও ধর্মীয় শিক্ষার ব্যবস্থা থাকলে শৈশব থেকেই তা শিশু-কিশোরদের নৈতিক চরিত্র গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

সব শেষে সেই পুরনো কথাটিই স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, যা বহু যুগ আগে বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য কবি গোলাম মোস্তফা তার অমর লেখনীর মাধ্যমে বলে গেছেন : আমরা নূতন, আমরা কুঁড়ি, নিখিল বন-নন্দনে/ওষ্ঠে রাঙা হাসির রেখা, জীবন জাগে স্পন্দনে। লক্ষ আশা অন্তরে/ঘুমিয়ে আছে মন্তরে/ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে/...

হে কিশোর, তোমার ওষ্ঠের ওই রাঙা হাসিটুকুই আমাদের অর্থাৎ বুড়োদের, সব দুঃখ-কষ্ট-যন্ত্রণা লাঘব করে দিতে পারে, তোমার কিশোর গ্যাংয়ের করাল ভ্রুকুটিরেখা নয়। ওই রাঙা হাসিটুকুই সূর্যোদয়ের মতো জাগাবে সারা জাতিকে, সারা বিশ্বকে, কোনো গ্যাংয়ের দস্যিপনা নয়। বিশ্বাস করো, এতটুকু বাড়িয়ে বলছি না।

সবাইকে খ্রিষ্টীয় নববর্ষের শুভেচ্ছা। (লেখক : সাবেক সচিব, কবি)

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর