শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫০, বুধবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৮, বুধবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৫

এইচএমপিভি নিয়ে আতঙ্ক নয়, প্রয়োজন সতর্কতা ও কার্যকরী পদক্ষেপ

ডক্টর শাকিরুল ইসলাম খান শাকিল
অনলাইন ভার্সন
এইচএমপিভি নিয়ে আতঙ্ক নয়, প্রয়োজন সতর্কতা ও কার্যকরী পদক্ষেপ

শ্বাসযন্ত্রজনিত রোগ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন ভাইরাস রয়েছে যা মানুষের মধ্যে সংক্রমণ ঘটাতে পারে। এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভাইরাস হলো হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস (এইচএমপিভি)। এইচএমপিভি প্রথম ২০০১ সালে নেদারল্যান্ডসে চিহ্নিত হলেও, গবেষণায় দেখা গেছে এটি গত ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মানুষের মধ্যে সক্রিয়। এইচএমপিভি ইনফ্লুয়েঞ্জা বা রেসপিরেটরি সিনসাইটিয়াল ভাইরাস (আরএসভি)-এর মতোই কাজ করে এবং মানুষের শ্বাসযন্ত্রে সংক্রমণ ঘটাতে পারে। এই ভাইরাসটি সব বয়সের মানুষকে সংক্রমিত করতে পারে, তবে পাঁচ বছরের নিচের শিশু, বয়স্ক এবং দুর্বল ইমিউন সিস্টেমের ব্যক্তিদের মধ্যে এর প্রভাব বেশি গুরুতর। এটি সাধারণ সর্দি থেকে শুরু করে নিউমোনিয়া এবং ব্রংকিওলাইটিস এর মতো বিভিন্ন ধরনের শ্বাসজনিত রোগের কারণ সহ মৃত্যু ঘটাতে পারে। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণজনিত মৃত্যুর প্রায় এক শতাংশের জন্য এইচএমপিভি কে দায়ী করা হয়।

সাম্প্রতিক সময়ে চীন, জাপান, মালয়েশিয়া এবং ভারতে এইচএমপিভি সংক্রমণের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়াতে নতুন উদ্বেগ তৈরি হয়েছে, কারণ এ অঞ্চলে বড় আকারের জনসংখ্যা এবং স্বাস্থ্যসেবার অপ্রতুলতা এই ভাইরাস এর দ্রুত বিস্তার ঘটাতে পারে।

এইচএমপিভি সংক্রমণ কীভাবে ছড়ায়?

এই ভাইরাস প্রধানত আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি-কাশির মাধ্যমে ছড়ায়। সংক্রমিত বস্তু বা হাতের মাধ্যমে এটি সহজেই সংক্রমিত হতে পারে।

ঝুঁকিপূর্ণ গ্রুপ:

    নবজাতক ও শিশু (বিশেষ করে পাঁচ বছরের কম বয়সী)
    বয়স্ক ব্যক্তি
    দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রজনিত রোগে (যেমন অ্যাজমা বা সিওপিডি) আক্রান্ত রোগী
    দুর্বল ইমিউন সিস্টেমযুক্ত রোগী (যেমন ক্যান্সার বা অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা ব্যক্তি)

এইচএমপিভির লক্ষণসমূহ

এইচএমপিভি সংক্রমণের লক্ষণ সাধারণ সর্দি-কাশির মতো হলেও কিছু ক্ষেত্রে এটি গুরুতর শ্বাসকষ্ট সৃষ্টি করতে পারে।

মৃদু লক্ষণ:

    নাক দিয়ে পানি পড়া
    হালকা কাশি
    হালকা জ্বর
    গলা ব্যথা
    শিশুদের ক্ষেত্রে খাওয়ার অসুবিধা বা ঝিমিয়ে পড়া

গুরুতর লক্ষণ:

    শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া
    নিউমোনিয়া
    ব্রংকিওলাইটিস
    অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাওয়া

সংক্রমনে করণীয়

মৃদু সংক্রমনে: 

    বিশ্রাম নেওয়া
    প্রচুর পানি পান করা
    জ্বর কমানোর ওষুধ খাওয়া

গুরুতর অবস্থায়:

    শ্বাসকষ্ট হলে দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা
    হাসপাতালে ভর্তি হওয়া প্রয়োজন হলে দেরি না করা
    অক্সিজেন সাপোর্ট বা অন্যান্য সাপোর্টিভ কেয়ার গ্রহণ করা 

এইচএমপিভি সংক্রমণ রোধে জনসাধারণের করণীয়

এখনও এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে কোনো নির্দিষ্ট ভ্যাকসিন বা অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ নেই। তবে নিম্নলিখিত সচেতনতা ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে সংক্রমণের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।

    স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা: নিয়মিত হাত ধোয়া এবং হাঁচি-কাশির সময় মুখ ঢেকে রাখা।
    পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা: সংক্রমিত বস্তু জীবাণুমুক্ত করা।
    সমাজিক দূরত্ব বজায় রাখা: বিশেষত শীতকালে এবং সংক্রমণের সময়ে।
    ভিড় এড়িয়ে চলা: বিশেষত শিশু ও বয়স্কদের নিয়ে।
    লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা: জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্টের মতো লক্ষণ দেখা দিলে অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া
    স্বাস্থ্যসেবা সংক্রান্ত তথ্য সম্পর্কে সচেতনতা: স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কিংবা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) নির্দেশিকা অনুসরণ করা।

এইচএমপিভি সংক্রমণ বৃদ্ধির আশঙ্কায় সরকারের করণীয়

এইচএমপিভি সংক্রমণ বৃদ্ধির আশঙ্কায় সরকারের নিম্নলিখিত ভূমিকা জনগণকে সুরক্ষিত রাখতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রাখতে পারে।

১. জনসচেতনতা বৃদ্ধি
    গণমাধ্যমে (টেলিভিশন, রেডিও, পত্রিকা) এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় সচেতনতামূলক বার্তা প্রচার করতে হবে।
    বিশেষত শিশু এবং বয়স্কদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ এই ভাইরাস সম্পর্কে মানুষকে অবহিত করতে জাতীয় পর্যায়ে প্রচারণা চালানো জরুরি।
    স্কুল, কলেজ, এবং কর্মস্থলে এইচএমপিভি সম্পর্কে সচেতনতার জন্য কর্মসূচি হাতে নেওয়া যেতে পারে।

২. হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্র প্রস্তুত রাখা
    সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শ্বাসযন্ত্রজনিত রোগের চিকিৎসার জন্য বিশেষ প্রস্তুতি রাখতে হবে।
    হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি।
    প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ এবং তাদের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য কর্মশালা আয়োজন করা প্রয়োজন।

৩. দ্রুত শনাক্তকরণ ও ল্যাব সুবিধা বৃদ্ধি
    এইচএমপিভি শনাক্তে প্রয়োজনীয় কীটের সহজ প্রাপ্যতা এবং ল্যাবরেটরির সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে।
    প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ভাইরাস শনাক্তের সুযোগ নিশ্চিত করা জরুরি।
    দ্রুত শনাক্তকরণ ও রিপোর্টিং ব্যবস্থা চালু করলে সংক্রমণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

৪. ঝুঁকিপূর্ণ গ্রুপে নজরদারি
    পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশু, বয়স্ক ব্যক্তি, এবং দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রজনিত রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসায় অগ্রাধিকার দিতে হবে।
    কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে সক্রিয় করে গ্রামীণ পর্যায়ে ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে হবে।
    দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পূর্ণ রোগীদের (যেমন ক্যান্সার বা অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা ব্যক্তি) বিশেষ নজরদারিতে রাখা প্রয়োজন।

৫. গবেষণা ও তথ্য সংগ্রহ
    এইচএমপিভি নিয়ে গবেষণা কার্যক্রম বাড়াতে হবে।
    সংক্রমণের প্রকৃতি, বিস্তৃতি, এবং এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিয়ে গবেষণার জন্য বিশেষ তহবিল বরাদ্দ করা জরুরি।
    সংক্রমণের ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করতে বিশেষ দল গঠন করতে হবে।

৬. আন্তর্জাতিক সহযোগিতা
    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সংস্থার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে।
    ভ্যাকসিন ও অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ নিয়ে চলমান গবেষণায় অংশ নেওয়ার উদ্যোগ নিতে হবে।

৭. সংক্রমণ রোধে নিয়মিত আপডেট
    সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিদিন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে আপডেট দেওয়া।
    নিয়মিত সতর্কতামূলক নির্দেশিকা জারি করা।

এইচএমপিভি নিয়ে আতঙ্ক নয়, প্রয়োজন সতর্কতা

বাংলাদেশে এইচএমপিভি নিয়ে সচেতনতা কম থাকায় এই ভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং কোভিড-১৯ এর মতো মহামারির অভিজ্ঞতা আমাদের শিখিয়েছে যে, অজানা ভাইরাসগুলো অবহেলা করা উচিত নয়। আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় এইচএমপিভি নিয়ে প্রস্তুতি বাড়ানো এখন সময়ের দাবি, কারণ এটি ব্যাপক সংক্রমণ ঘটাতে পারে। এইচএমপিভি সংক্রমণ রোধে সরকারের করণীয় বিষয়গুলো পরিকল্পিত ও দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন, জনসচেতনতা বৃদ্ধি, এবং গবেষণার মাধ্যমে এই ভাইরাসের প্রভাবকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। আতঙ্কের কোনো প্রয়োজন নেই; বরং সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া গেলে জনগণকে সুরক্ষিত রাখা সম্ভব।


লেখক: শিক্ষক ও গবেষক, রিসার্চ সেন্টার ফর গ্লোবাল এন্ড লোকাল ইনফেকসাস ডিজিজ, ঐতা ইউনিভার্সিটি, জাপান

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে