শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫০, বুধবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৮, বুধবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৫

এইচএমপিভি নিয়ে আতঙ্ক নয়, প্রয়োজন সতর্কতা ও কার্যকরী পদক্ষেপ

ডক্টর শাকিরুল ইসলাম খান শাকিল
অনলাইন ভার্সন
এইচএমপিভি নিয়ে আতঙ্ক নয়, প্রয়োজন সতর্কতা ও কার্যকরী পদক্ষেপ

শ্বাসযন্ত্রজনিত রোগ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন ভাইরাস রয়েছে যা মানুষের মধ্যে সংক্রমণ ঘটাতে পারে। এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভাইরাস হলো হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস (এইচএমপিভি)। এইচএমপিভি প্রথম ২০০১ সালে নেদারল্যান্ডসে চিহ্নিত হলেও, গবেষণায় দেখা গেছে এটি গত ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মানুষের মধ্যে সক্রিয়। এইচএমপিভি ইনফ্লুয়েঞ্জা বা রেসপিরেটরি সিনসাইটিয়াল ভাইরাস (আরএসভি)-এর মতোই কাজ করে এবং মানুষের শ্বাসযন্ত্রে সংক্রমণ ঘটাতে পারে। এই ভাইরাসটি সব বয়সের মানুষকে সংক্রমিত করতে পারে, তবে পাঁচ বছরের নিচের শিশু, বয়স্ক এবং দুর্বল ইমিউন সিস্টেমের ব্যক্তিদের মধ্যে এর প্রভাব বেশি গুরুতর। এটি সাধারণ সর্দি থেকে শুরু করে নিউমোনিয়া এবং ব্রংকিওলাইটিস এর মতো বিভিন্ন ধরনের শ্বাসজনিত রোগের কারণ সহ মৃত্যু ঘটাতে পারে। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণজনিত মৃত্যুর প্রায় এক শতাংশের জন্য এইচএমপিভি কে দায়ী করা হয়।

সাম্প্রতিক সময়ে চীন, জাপান, মালয়েশিয়া এবং ভারতে এইচএমপিভি সংক্রমণের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়াতে নতুন উদ্বেগ তৈরি হয়েছে, কারণ এ অঞ্চলে বড় আকারের জনসংখ্যা এবং স্বাস্থ্যসেবার অপ্রতুলতা এই ভাইরাস এর দ্রুত বিস্তার ঘটাতে পারে।

এইচএমপিভি সংক্রমণ কীভাবে ছড়ায়?

এই ভাইরাস প্রধানত আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি-কাশির মাধ্যমে ছড়ায়। সংক্রমিত বস্তু বা হাতের মাধ্যমে এটি সহজেই সংক্রমিত হতে পারে।

ঝুঁকিপূর্ণ গ্রুপ:

    নবজাতক ও শিশু (বিশেষ করে পাঁচ বছরের কম বয়সী)
    বয়স্ক ব্যক্তি
    দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রজনিত রোগে (যেমন অ্যাজমা বা সিওপিডি) আক্রান্ত রোগী
    দুর্বল ইমিউন সিস্টেমযুক্ত রোগী (যেমন ক্যান্সার বা অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা ব্যক্তি)

এইচএমপিভির লক্ষণসমূহ

এইচএমপিভি সংক্রমণের লক্ষণ সাধারণ সর্দি-কাশির মতো হলেও কিছু ক্ষেত্রে এটি গুরুতর শ্বাসকষ্ট সৃষ্টি করতে পারে।

মৃদু লক্ষণ:

    নাক দিয়ে পানি পড়া
    হালকা কাশি
    হালকা জ্বর
    গলা ব্যথা
    শিশুদের ক্ষেত্রে খাওয়ার অসুবিধা বা ঝিমিয়ে পড়া

গুরুতর লক্ষণ:

    শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া
    নিউমোনিয়া
    ব্রংকিওলাইটিস
    অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাওয়া

সংক্রমনে করণীয়

মৃদু সংক্রমনে: 

    বিশ্রাম নেওয়া
    প্রচুর পানি পান করা
    জ্বর কমানোর ওষুধ খাওয়া

গুরুতর অবস্থায়:

    শ্বাসকষ্ট হলে দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা
    হাসপাতালে ভর্তি হওয়া প্রয়োজন হলে দেরি না করা
    অক্সিজেন সাপোর্ট বা অন্যান্য সাপোর্টিভ কেয়ার গ্রহণ করা 

এইচএমপিভি সংক্রমণ রোধে জনসাধারণের করণীয়

এখনও এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে কোনো নির্দিষ্ট ভ্যাকসিন বা অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ নেই। তবে নিম্নলিখিত সচেতনতা ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে সংক্রমণের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।

    স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা: নিয়মিত হাত ধোয়া এবং হাঁচি-কাশির সময় মুখ ঢেকে রাখা।
    পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা: সংক্রমিত বস্তু জীবাণুমুক্ত করা।
    সমাজিক দূরত্ব বজায় রাখা: বিশেষত শীতকালে এবং সংক্রমণের সময়ে।
    ভিড় এড়িয়ে চলা: বিশেষত শিশু ও বয়স্কদের নিয়ে।
    লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা: জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্টের মতো লক্ষণ দেখা দিলে অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া
    স্বাস্থ্যসেবা সংক্রান্ত তথ্য সম্পর্কে সচেতনতা: স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কিংবা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) নির্দেশিকা অনুসরণ করা।

এইচএমপিভি সংক্রমণ বৃদ্ধির আশঙ্কায় সরকারের করণীয়

এইচএমপিভি সংক্রমণ বৃদ্ধির আশঙ্কায় সরকারের নিম্নলিখিত ভূমিকা জনগণকে সুরক্ষিত রাখতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রাখতে পারে।

১. জনসচেতনতা বৃদ্ধি
    গণমাধ্যমে (টেলিভিশন, রেডিও, পত্রিকা) এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় সচেতনতামূলক বার্তা প্রচার করতে হবে।
    বিশেষত শিশু এবং বয়স্কদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ এই ভাইরাস সম্পর্কে মানুষকে অবহিত করতে জাতীয় পর্যায়ে প্রচারণা চালানো জরুরি।
    স্কুল, কলেজ, এবং কর্মস্থলে এইচএমপিভি সম্পর্কে সচেতনতার জন্য কর্মসূচি হাতে নেওয়া যেতে পারে।

২. হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্র প্রস্তুত রাখা
    সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শ্বাসযন্ত্রজনিত রোগের চিকিৎসার জন্য বিশেষ প্রস্তুতি রাখতে হবে।
    হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি।
    প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ এবং তাদের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য কর্মশালা আয়োজন করা প্রয়োজন।

৩. দ্রুত শনাক্তকরণ ও ল্যাব সুবিধা বৃদ্ধি
    এইচএমপিভি শনাক্তে প্রয়োজনীয় কীটের সহজ প্রাপ্যতা এবং ল্যাবরেটরির সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে।
    প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ভাইরাস শনাক্তের সুযোগ নিশ্চিত করা জরুরি।
    দ্রুত শনাক্তকরণ ও রিপোর্টিং ব্যবস্থা চালু করলে সংক্রমণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

৪. ঝুঁকিপূর্ণ গ্রুপে নজরদারি
    পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশু, বয়স্ক ব্যক্তি, এবং দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রজনিত রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসায় অগ্রাধিকার দিতে হবে।
    কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে সক্রিয় করে গ্রামীণ পর্যায়ে ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে হবে।
    দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পূর্ণ রোগীদের (যেমন ক্যান্সার বা অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা ব্যক্তি) বিশেষ নজরদারিতে রাখা প্রয়োজন।

৫. গবেষণা ও তথ্য সংগ্রহ
    এইচএমপিভি নিয়ে গবেষণা কার্যক্রম বাড়াতে হবে।
    সংক্রমণের প্রকৃতি, বিস্তৃতি, এবং এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিয়ে গবেষণার জন্য বিশেষ তহবিল বরাদ্দ করা জরুরি।
    সংক্রমণের ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করতে বিশেষ দল গঠন করতে হবে।

৬. আন্তর্জাতিক সহযোগিতা
    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সংস্থার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে।
    ভ্যাকসিন ও অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ নিয়ে চলমান গবেষণায় অংশ নেওয়ার উদ্যোগ নিতে হবে।

৭. সংক্রমণ রোধে নিয়মিত আপডেট
    সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিদিন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে আপডেট দেওয়া।
    নিয়মিত সতর্কতামূলক নির্দেশিকা জারি করা।

এইচএমপিভি নিয়ে আতঙ্ক নয়, প্রয়োজন সতর্কতা

বাংলাদেশে এইচএমপিভি নিয়ে সচেতনতা কম থাকায় এই ভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং কোভিড-১৯ এর মতো মহামারির অভিজ্ঞতা আমাদের শিখিয়েছে যে, অজানা ভাইরাসগুলো অবহেলা করা উচিত নয়। আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় এইচএমপিভি নিয়ে প্রস্তুতি বাড়ানো এখন সময়ের দাবি, কারণ এটি ব্যাপক সংক্রমণ ঘটাতে পারে। এইচএমপিভি সংক্রমণ রোধে সরকারের করণীয় বিষয়গুলো পরিকল্পিত ও দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন, জনসচেতনতা বৃদ্ধি, এবং গবেষণার মাধ্যমে এই ভাইরাসের প্রভাবকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। আতঙ্কের কোনো প্রয়োজন নেই; বরং সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া গেলে জনগণকে সুরক্ষিত রাখা সম্ভব।


লেখক: শিক্ষক ও গবেষক, রিসার্চ সেন্টার ফর গ্লোবাল এন্ড লোকাল ইনফেকসাস ডিজিজ, ঐতা ইউনিভার্সিটি, জাপান

 

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন