শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩১, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:১০, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫

সেলাই করা খোলা মুখ

কার ওপর এই করের বোঝা

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
কার ওপর এই করের বোঝা

পৃথিবীতে কেউ অজাতশত্রু নয়। এমনকি সংসারবিবাগি পীর-ফকির-দরবেশ-সন্ন্যাসী, যাঁদের পায়ে তাঁদের ভক্তকুল অহর্নিশ লুটোপুটি খায়, তাঁরাও বলতে পারবেন না তাঁরা শত্রুমুক্ত। আর কেউ না হোক, ওই আধ্যাত্মিক পুরুষের প্রতিদ্বন্দ্বী কিভাবে তাঁর প্রভাব-প্রতিপত্তি বিনষ্ট করা যায় সেই চেষ্টায় ফন্দিফিকির আঁটতে থাকেন। এমনকি কখনো কখনো হিংসাত্মক কার্যকলাপেরও আশ্রয় গ্রহণ করেন। আর সাধারণ মানুষকে তো তার অস্তিত্বের জন্য উঠতে-বসতে সারাক্ষণ শত্রুর মোকাবেলা করতে হয়।

কথাটি বলছি এ জন্য যে বর্তমানে বাংলাদেশ নামক দেশটির শাসনভার যাঁরা গ্রহণ করেছেন, পাঁচ-ছয় মাস ধরে যাঁরা এই দেশের মানুষের ‘ভাগ্যবিধাতা’, তাঁরাও মানুষ, তাঁদেরও অগণিত শুভার্থী যেমন আছে সারা দেশে, তেমনি আছে ‘মুখে বেজায় মিঠে, নিমনিশিন্দে পেটে’ মার্কা গোপন শত্রুর দল। এরা বেশির ভাগই পূর্ববতী সরকারের আমলের সুবিধাভোগীর দল, যারা স্বর্গ থেকে তাদের অপ্রত্যাশিত ও আকস্মিক পতন কিছুতেই মেনে নিতে পারার কথা নয়। দীর্ঘ দেড় যুগ ধরে এরা নিয়মিত মালাই-মাখন সেবা করে এখন এমন একটা পর্যায়ে পৌঁছেছে যে তাদের হৃত সাম্রাজ্য পুনরুদ্ধারের জন্য (আপাতত) গোপনে নানা কূটকৌশল ও অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নেবে।

এসব ‘সাধুবেশে পাকা চোর অতিশয়’ লোকজন রাষ্ট্রযন্ত্রের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান করে কর্তৃপক্ষকে আপাতদৃষ্টিতে নির্দোষ ও জনসহায়ক শলাপরামর্শ দেবে। বিশেষ করে দেশের বিশৃঙ্খল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি (যা বিগত সরকারের কিছু দুর্নীতিবাজ, তৈলবাজ বাহিনী প্রধানের কারণে মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছিল এবং বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের দ্রুত এবং সময়োচিত দৃঢ় পদক্ষেপের ফলে যা এখন মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলা যায়) এবং অর্থনীতির ব্যাপারে উল্টাপাল্টা পদক্ষেপ গ্রহণ করলে জনদুর্ভোগ লাঘব হওয়ার পরিবর্তে আরো শোচনীয় আকার ধারণ করার আশঙ্কা আছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির নিশ্চয়ই উন্নতি হয়েছে এ কথা আমরা আগেই বলেছি। তবে এখনো বিভিন্ন ইস্যুতে সংঘাত-সংঘর্ষ, অহেতুক উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা, সড়ক দুর্ঘটনা, যানজট ইত্যাদির ক্ষেত্রে খুব একটা উন্নতি হয়েছে বললে সত্যের অপলাপ হবে।

এগুলোর দীর্ঘমেয়াদি উন্নতি হয়তো এই স্বল্পমেয়াদি সরকারের সময়ে সম্ভব নয়। উন্নয়নের গতিপথ নির্ধারণ হয়তো এই সরকার করে যেতে পারে, যার সুফল আসবে নিশ্চয়ই, তবে তা হবে সময়সাপেক্ষ। আজকে আমাদের আলোচনা যে বিষয়ে, তা কিন্তু ধীরে চলার কোনো বিষয় নয়। আর তা হচ্ছে দ্রব্যমূল্য। বাংলায় ‘পেটে খেলে পিঠে সয়’ বলে যে প্রবচনটি আছে, তা কিন্তু একটি পরীক্ষিত সত্য।

পেট ঠাণ্ডা তো মেজাজ শরিফও ভালো। আর পেটে দানাপানি কিছু না পড়লে মেজাজমর্জি সহজেই খিঁচড়ে যায়। তখন ক্ষুধার্ত ব্যক্তিকে যতই মিষ্টিমধুর বচন শোনানো হোক না কেন, তা তার কাছে বিস্বাদ মনে হয়। ৫ আগস্ট ২০২৪ আমাদের জাতীয় জীবনে একটি বড় রকমের মাইলফলক। কোনো বিশেষণ ব্যবহার না করে নিঃসন্দেহে বলা যায়, ওই দিনটি ছিল বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের জন্য নাজাত বা মুক্তি দিবস। যে সিন্দাবাদের ভূতটি দীর্ঘ দেড় যুগ ধরে তাদের ঘাড়ে চেপে বসেছিল, তা সেদিন যাকে বলে একবস্ত্রে পালিয়ে যায়। দিনটি ছিল বাঙালির রাহুমুক্তির দিন। তারা দেশকে নিয়ে, দেশের নেতৃত্বকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। বিশেষ করে ওই মাহেন্দ্রক্ষণে যে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত গুণী মানুষটি দেশের হাল ধরেন, তাঁর ওপর আস্থা না রাখার কোনো কারণ ছিল না। সেদিন সারা জাতি ওই মহান ব্যক্তির পাশে দাঁড়িয়েছিল নতুন আশায় বুক বেঁধে, চোখে রঙিন স্বপ্ন নিয়ে। এমন স্বপ্ন দেখা অন্যায্য কিছু নয়। পৃথিবীর ইতিহাসে এরূপ অনেক দৃষ্টান্ত আছে দুঃস্বপ্নের কালরাত্রির অবসানে নতুন সূর্যোদয়ের এবং সেই সূর্যকে অভিবাদন জানানোর।

এখন কথা হচ্ছে সূর্যকরোজ্জ্বল সকালটাকে তো সবাই মিলে স্বাগত জানাল ঠিকই, কিন্তু বাকি সারাটা দিন কেমন কাটবে। পূর্ব দিগন্তের ওই রক্তলাল সূর্যটাকে কি রাহু গ্রাস করে ফেলবে? হঠাৎ করে কি ঈশানকোণে মেঘ জমে প্রলয়-ঝঞ্ঝা শুরু হয়ে যাবে? পাঠক হয়তো জানতে চাইবেন আমরা কেন শঙ্কিত বোধ করছি। দেখুন, একটি কথা মনে রাখতে হবে, বিষধর গোখরা সাপকে পিটিয়ে ভর্তা করে ফেললেও তার লেজের নড়াচড়া খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায় না। হয়তো সেই নড়াচড়াসর্বস্ব লেজ আখেরে কিছুই করতে পারবে না, তবু সাবধানের মার নেই। বিশেষ করে যেখানে গোখরাকে বধ করা হয়নি, সে জান নিয়ে পালিয়ে গিয়ে তার জানি দোস্তের উষ্ণ আশ্রয়ে দিব্যি দুধ-কলা সেবা করছে নিয়মিত।

এ তো গেল এক দিক। এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, যে দেশবাসী বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও স্বাগত জানিয়ে ৮ আগস্ট বরণ করেছে, তারা যখন দেখবে তার নিজের এবং পরিবারের অন্য সবার, বিশেষ করে কচিকাঁচাদের পাতে খাবারের টান পড়েছে, তখন কিন্তু কে স্বৈরাচার আর কে আমের আচার, তা গৌণ হয়ে গিয়ে শুরু হবে কে চাল-ডাল-তেল-নুন শাক-সবজির ভালো জোগানদার আর কে নয়, সেই হিসাব-কিতাব। আমরা জানি, এই চরম বৈষম্যময় দেশে এক বৃহৎ জনগোষ্ঠী চালের কেজি পাঁচ টাকা বাড়লেই প্রমাদ গোনে। আবার কেউ কেউ ৫০ টাকার চাল ৫০০ টাকা হলেও গা করবে না। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দ্রব্যমূল্যের, বিশেষ করে খাদ্যবস্তুর ঊর্ধ্বগতি দেখা যাচ্ছে। সরকারের ‘ব্যাড লাক খারাপ’, তারাও ক্ষমতায় এলো, দেশেও কোনো কোনো জেলায় দেখা দিল প্রবল বন্যা। গোদের ওপর বিষফোড়া আর কাকে বলে! নিত্যপ্রয়োজনীয় সব জিনিসের দাম হু হু করে বাড়তে লাগল। আর সেই যে বাড়ল তার আর কমার কোনো লক্ষণ দেখা গেল না।

সংগত কারণেই বর্তমান সরকারকে আমরা দ্রব্যমূল্য আর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য শুরু থেকেই বলে এসেছি। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী একটু গা ঝাড়া দিয়ে উঠে পরিস্থিতি মোটামুটি সামাল দিতে পেরেছে বলা যায়। অবশ্য দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার দায়িত্ব যেসব সংস্থার, তারা গত কয়েক মাসে তেমন কোনো তৎপরতা দেখাতে পেরেছে বলে মনে হয় না। চালের দাম সেই যে ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে, তা নামার আর নাম নেই। একই অবস্থা মাছ-মাংস, তেল-মসলার বেলায়ও। বাংলাদেশের আনাচকানাচে সবখানে প্রকৃতির নিয়মে পৃথিবীর অন্য সব দেশের মতো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কাজ করলেও ব্যতিক্রম শুধু বাংলাদেশের বাজার, যেখানে জিনিসপত্রের দাম একবার কারণে-অকারণে ঊর্ধ্বমুখী হলে তা আর নিম্নগামী হয় না। হলেও তা ব্যতিক্রম। যেমন—সপ্তাহখানেক ধরে ডিম ও পেঁয়াজের দাম কিছুটা হলেও কমেছে। আর পৌষের শীত জেঁকে বসার সঙ্গে সঙ্গে বাজারে শীতকালীন শাক-সবজির সরবরাহ বেড়েছে। সেই সঙ্গে কিছুটা হলেও সহনীয় হয়ে উঠেছে সেগুলোর দাম। আলহামদুলিল্লাহ।

কিন্তু বলে না, এত সুখ কি আমাদের কপালে সইবে? পাছে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর দেশবাসীর আস্থার পারদ স্থিতিশীল হয়ে ওঠে, সে জন্য ‘পশিল কৌশলে কলি নলের শরীরে’ (মাইকেল মধুসূদন দত্ত : মেঘনাদবধ কাব্য)। নল রাজার শরীরে কলি কী করে ঢুকে পড়ে মনে আছে? রাজামশায় জলবিয়োগের পর কয়েক মুহূর্ত অশৌচ ছিলেন। আর দুষ্ট কলি সেই ফাঁকে সুড়ুৎ করে প্রবেশ করে তাঁর পূতপবিত্র নধরকান্তি দেহকে অপবিত্র করে ফেলে। তা হঠাৎ করে এই উপমা মনে পড়ল কেন? বলছি। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার জন্য ফ্রম ডে ওয়ান যারা তক্কেতক্কে আছে, তারা দেখল দ্রব্যমূল্য যদি কমতে থাকে, তাহলে হায় হায়, প্রফেসর ইউনূস ও তাঁর সরকারের জনপ্রিয়তা তরতর করে বাড়তে থাকবে। অতএব? অতএব দ্রব্যমূল্য কমতে দেওয়া চলবে না, বাড়াতে হবে। এবং তা খাদ্যদ্রব্য, ওষুধপত্র থেকে শুরু করে কেনাবেচার জগতের তাবৎ সামগ্রীর। তাহলে কী করতে হবে? সহজ উপায় হচ্ছে ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়ে দাও। সরকারকে বোঝাতে হবে, আপনার বাজেটের যে বিশাল ঘাটতি, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। আর তা না করতে পারলে আপনার পথচলা কঠিন হয়ে পড়বে।

তাই আমাদের সুচিন্তিত পরামর্শ হচ্ছে, ভ্যালু অ্যাডেড ট্যাক্স (ভ্যাট) এবং সাপ্লিমেন্টারি ট্যাক্স বসিয়ে পাবলিকের পকেট কেটে ঘাটতি পূরণ করে নিন। বুঝলাম। সহজ হিসাব। পাবলিকের কাছ থেকে টাকা আদায় করে সরকারি ব্যয় নির্বাহ করবেন। এককথায় কই মাছের তেল দিয়ে কই মাছ ভাজবেন। কিন্তু ভুলে যাচ্ছেন কেন, বেচারা কই মাছের এখন দেওয়ার মতো তেল নেই। সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে খেটে খাওয়া নিম্নবিত্তের মানুষ, দুবেলা দুমুঠো খাবার জোটাতে চোখে অন্ধকার দেখছে। এর মধ্যে সরকার যদি কোনো অংশীজনের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা না করে হঠাৎই দুম করে ভোগ্য পণ্য এবং বিভিন্ন সেবামূলক বৃত্তির ওপর নতুন করে ট্যাক্স বসায়, তাহলে কেমন লাগে বলুন। দেশবাসী তো এই সরকারকে জনবান্ধব সরকার বলেই জানে। তারা যদি এখন পাঁচ মাসের মাথায় বলে, এই বুঝি বন্ধুত্বের নমুনা, তাহলে?

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির যারা মূল কারিগর, তারা কিন্তু আগের আমলে যেমন, এখনো তেমনি দিব্যি গায়ে ফুঁ দিয়ে বেড়াচ্ছে। আগে অর্থাৎ এই দুই দশক আগেও লোকে তাদের মজুদদার, কালোবাজারি—এসব নামে ডাকত। এখন তাদের পদবি হয়েছে সিন্ডিকেট। তাদের নিয়ে সব আমলেই তর্জনগর্জন, হৈচৈ হয় ভালোই, কিন্তু কোন জাদুমন্ত্রবলে তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যায় সব সময়। এখনো তারা লোকচক্ষুর আড়ালে থেকে দ্রব্যমূল্যের নাটাই ঘোরাচ্ছে। তেমনি বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা। এটা কি আসলে কাজ করে, নাকি মাঝে মাঝে আবির্ভূত হয়ে জানান দেয়, সাধু সাবধান। আমরা আশপাশেই আছি কিন্তু।

তাদের হুংকারে বেচারা সাধু ঠিকই সাবধান হয়ে বাজার-সদাই বাদ দিয়ে ঘরে বসে ঝিমায়, আর অসাধু ব্যবসায়ীরা লুটপাট চালিয়ে যায় ইচ্ছামতো। সদাশয় সরকারের প্রতি বিনীত আরজ, পাষণ্ড দুর্নীতিবাজদের প্রতি দয়া-দাক্ষিণ্য দেখানোর কোনো দরকার নেই, মোটেই প্রয়োজন নেই ‘এই সরকার বড় ভালো মানুষের সরকার, তারা ফ্যাসিস্টদের মতো গুলি করে মানুষ মারে না’—এই সার্টিফিকেট চোর-চোট্টা-বদমাশদের কাছ থেকে পাওয়ার। দেশের গরিবগুরবা সৎ মানুষই হোক আপনাদের শক্তির উৎস—এই কামনা করি।

(লেখক : সাবেক সচিব, কবি)

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সর্বশেষ খবর
ঈদে আসছে ক্লোজআপ ওয়ান তারকা রানার নতুন গান
ঈদে আসছে ক্লোজআপ ওয়ান তারকা রানার নতুন গান

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

উচ্চ রক্তচাপ নিজেই হাইপারটেনশন সৃষ্টি করে
উচ্চ রক্তচাপ নিজেই হাইপারটেনশন সৃষ্টি করে

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আইন অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিচরণ ছিল : বিচারপতি জিয়াউল করিম
আইন অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিচরণ ছিল : বিচারপতি জিয়াউল করিম

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জবিতে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী চলচ্চিত্র উৎসব
জবিতে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী চলচ্চিত্র উৎসব

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে বসছে ৯৪ কোরবানির পশুর হাট
কক্সবাজারে বসছে ৯৪ কোরবানির পশুর হাট

১০ মিনিট আগে | হাটের খবর

ভারতের নিষেধাজ্ঞায় আখাউড়া স্থলবন্দরে অচলাবস্থা
ভারতের নিষেধাজ্ঞায় আখাউড়া স্থলবন্দরে অচলাবস্থা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ থেকে ভারতের নাম প্রত্যাহারের খবর ভিত্তিহীন : বিসিসিআই
এশিয়া কাপ থেকে ভারতের নাম প্রত্যাহারের খবর ভিত্তিহীন : বিসিসিআই

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সিগঞ্জে আইনি সমাধান নিয়ে কর্মশালা
মুন্সিগঞ্জে আইনি সমাধান নিয়ে কর্মশালা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে সকলের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হবে: আযাদ
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে সকলের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হবে: আযাদ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর : উপদেষ্টা
শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর : উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কোরবানির মাংস প্রস্তুতকারীদের প্রশিক্ষণ দেবে ডিএনসিসি
কোরবানির মাংস প্রস্তুতকারীদের প্রশিক্ষণ দেবে ডিএনসিসি

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের ৩৪তম বিসিএসের ৮ বছর পর নতুন কমিটি
পুলিশের ৩৪তম বিসিএসের ৮ বছর পর নতুন কমিটি

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুবলীগ নেতার দখল করা ফ্লাট উদ্ধারের দাবি নারীর
যুবলীগ নেতার দখল করা ফ্লাট উদ্ধারের দাবি নারীর

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে
কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মসজিদে মাইকিং করে ভিজিডি চাল বিতরণে অর্থ আদায়ের অভিযোগ
মসজিদে মাইকিং করে ভিজিডি চাল বিতরণে অর্থ আদায়ের অভিযোগ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ্য ব্যানারে চবি ক্যাম্পাসে ইসলামী ছাত্রশিবির
প্রকাশ্য ব্যানারে চবি ক্যাম্পাসে ইসলামী ছাত্রশিবির

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডাকাত দলের দুই সদস্য গ্রেফতার
ডাকাত দলের দুই সদস্য গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘৫৪ বছরে নদীর যে ক্ষতি হয়েছে তা এক দেড় বছরে সমাধান সম্ভব না’
‘৫৪ বছরে নদীর যে ক্ষতি হয়েছে তা এক দেড় বছরে সমাধান সম্ভব না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় শিশু যৌন পাচার প্রতিরোধে সেমিনার
ভালুকায় শিশু যৌন পাচার প্রতিরোধে সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে তারেক রহমানের ৩১ দফার নোট বুক বিতরণ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে তারেক রহমানের ৩১ দফার নোট বুক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়া স্কাউটস মাল্টিপারপাস কর্মশালা অনুষ্ঠিত
কলাপাড়া স্কাউটস মাল্টিপারপাস কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?
চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈয়দপুরে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু
সৈয়দপুরে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নগর ভবনের সামনে কাল অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা ইশরাক সমর্থকদের
নগর ভবনের সামনে কাল অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা ইশরাক সমর্থকদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নবীনগরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১১
নবীনগরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছাদ থেকে পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ছাদ থেকে পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা