শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩১, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:১০, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫

সেলাই করা খোলা মুখ

কার ওপর এই করের বোঝা

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
কার ওপর এই করের বোঝা

পৃথিবীতে কেউ অজাতশত্রু নয়। এমনকি সংসারবিবাগি পীর-ফকির-দরবেশ-সন্ন্যাসী, যাঁদের পায়ে তাঁদের ভক্তকুল অহর্নিশ লুটোপুটি খায়, তাঁরাও বলতে পারবেন না তাঁরা শত্রুমুক্ত। আর কেউ না হোক, ওই আধ্যাত্মিক পুরুষের প্রতিদ্বন্দ্বী কিভাবে তাঁর প্রভাব-প্রতিপত্তি বিনষ্ট করা যায় সেই চেষ্টায় ফন্দিফিকির আঁটতে থাকেন। এমনকি কখনো কখনো হিংসাত্মক কার্যকলাপেরও আশ্রয় গ্রহণ করেন। আর সাধারণ মানুষকে তো তার অস্তিত্বের জন্য উঠতে-বসতে সারাক্ষণ শত্রুর মোকাবেলা করতে হয়।

কথাটি বলছি এ জন্য যে বর্তমানে বাংলাদেশ নামক দেশটির শাসনভার যাঁরা গ্রহণ করেছেন, পাঁচ-ছয় মাস ধরে যাঁরা এই দেশের মানুষের ‘ভাগ্যবিধাতা’, তাঁরাও মানুষ, তাঁদেরও অগণিত শুভার্থী যেমন আছে সারা দেশে, তেমনি আছে ‘মুখে বেজায় মিঠে, নিমনিশিন্দে পেটে’ মার্কা গোপন শত্রুর দল। এরা বেশির ভাগই পূর্ববতী সরকারের আমলের সুবিধাভোগীর দল, যারা স্বর্গ থেকে তাদের অপ্রত্যাশিত ও আকস্মিক পতন কিছুতেই মেনে নিতে পারার কথা নয়। দীর্ঘ দেড় যুগ ধরে এরা নিয়মিত মালাই-মাখন সেবা করে এখন এমন একটা পর্যায়ে পৌঁছেছে যে তাদের হৃত সাম্রাজ্য পুনরুদ্ধারের জন্য (আপাতত) গোপনে নানা কূটকৌশল ও অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নেবে।

এসব ‘সাধুবেশে পাকা চোর অতিশয়’ লোকজন রাষ্ট্রযন্ত্রের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান করে কর্তৃপক্ষকে আপাতদৃষ্টিতে নির্দোষ ও জনসহায়ক শলাপরামর্শ দেবে। বিশেষ করে দেশের বিশৃঙ্খল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি (যা বিগত সরকারের কিছু দুর্নীতিবাজ, তৈলবাজ বাহিনী প্রধানের কারণে মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছিল এবং বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের দ্রুত এবং সময়োচিত দৃঢ় পদক্ষেপের ফলে যা এখন মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলা যায়) এবং অর্থনীতির ব্যাপারে উল্টাপাল্টা পদক্ষেপ গ্রহণ করলে জনদুর্ভোগ লাঘব হওয়ার পরিবর্তে আরো শোচনীয় আকার ধারণ করার আশঙ্কা আছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির নিশ্চয়ই উন্নতি হয়েছে এ কথা আমরা আগেই বলেছি। তবে এখনো বিভিন্ন ইস্যুতে সংঘাত-সংঘর্ষ, অহেতুক উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা, সড়ক দুর্ঘটনা, যানজট ইত্যাদির ক্ষেত্রে খুব একটা উন্নতি হয়েছে বললে সত্যের অপলাপ হবে।

এগুলোর দীর্ঘমেয়াদি উন্নতি হয়তো এই স্বল্পমেয়াদি সরকারের সময়ে সম্ভব নয়। উন্নয়নের গতিপথ নির্ধারণ হয়তো এই সরকার করে যেতে পারে, যার সুফল আসবে নিশ্চয়ই, তবে তা হবে সময়সাপেক্ষ। আজকে আমাদের আলোচনা যে বিষয়ে, তা কিন্তু ধীরে চলার কোনো বিষয় নয়। আর তা হচ্ছে দ্রব্যমূল্য। বাংলায় ‘পেটে খেলে পিঠে সয়’ বলে যে প্রবচনটি আছে, তা কিন্তু একটি পরীক্ষিত সত্য।

পেট ঠাণ্ডা তো মেজাজ শরিফও ভালো। আর পেটে দানাপানি কিছু না পড়লে মেজাজমর্জি সহজেই খিঁচড়ে যায়। তখন ক্ষুধার্ত ব্যক্তিকে যতই মিষ্টিমধুর বচন শোনানো হোক না কেন, তা তার কাছে বিস্বাদ মনে হয়। ৫ আগস্ট ২০২৪ আমাদের জাতীয় জীবনে একটি বড় রকমের মাইলফলক। কোনো বিশেষণ ব্যবহার না করে নিঃসন্দেহে বলা যায়, ওই দিনটি ছিল বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের জন্য নাজাত বা মুক্তি দিবস। যে সিন্দাবাদের ভূতটি দীর্ঘ দেড় যুগ ধরে তাদের ঘাড়ে চেপে বসেছিল, তা সেদিন যাকে বলে একবস্ত্রে পালিয়ে যায়। দিনটি ছিল বাঙালির রাহুমুক্তির দিন। তারা দেশকে নিয়ে, দেশের নেতৃত্বকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। বিশেষ করে ওই মাহেন্দ্রক্ষণে যে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত গুণী মানুষটি দেশের হাল ধরেন, তাঁর ওপর আস্থা না রাখার কোনো কারণ ছিল না। সেদিন সারা জাতি ওই মহান ব্যক্তির পাশে দাঁড়িয়েছিল নতুন আশায় বুক বেঁধে, চোখে রঙিন স্বপ্ন নিয়ে। এমন স্বপ্ন দেখা অন্যায্য কিছু নয়। পৃথিবীর ইতিহাসে এরূপ অনেক দৃষ্টান্ত আছে দুঃস্বপ্নের কালরাত্রির অবসানে নতুন সূর্যোদয়ের এবং সেই সূর্যকে অভিবাদন জানানোর।

এখন কথা হচ্ছে সূর্যকরোজ্জ্বল সকালটাকে তো সবাই মিলে স্বাগত জানাল ঠিকই, কিন্তু বাকি সারাটা দিন কেমন কাটবে। পূর্ব দিগন্তের ওই রক্তলাল সূর্যটাকে কি রাহু গ্রাস করে ফেলবে? হঠাৎ করে কি ঈশানকোণে মেঘ জমে প্রলয়-ঝঞ্ঝা শুরু হয়ে যাবে? পাঠক হয়তো জানতে চাইবেন আমরা কেন শঙ্কিত বোধ করছি। দেখুন, একটি কথা মনে রাখতে হবে, বিষধর গোখরা সাপকে পিটিয়ে ভর্তা করে ফেললেও তার লেজের নড়াচড়া খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায় না। হয়তো সেই নড়াচড়াসর্বস্ব লেজ আখেরে কিছুই করতে পারবে না, তবু সাবধানের মার নেই। বিশেষ করে যেখানে গোখরাকে বধ করা হয়নি, সে জান নিয়ে পালিয়ে গিয়ে তার জানি দোস্তের উষ্ণ আশ্রয়ে দিব্যি দুধ-কলা সেবা করছে নিয়মিত।

এ তো গেল এক দিক। এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, যে দেশবাসী বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও স্বাগত জানিয়ে ৮ আগস্ট বরণ করেছে, তারা যখন দেখবে তার নিজের এবং পরিবারের অন্য সবার, বিশেষ করে কচিকাঁচাদের পাতে খাবারের টান পড়েছে, তখন কিন্তু কে স্বৈরাচার আর কে আমের আচার, তা গৌণ হয়ে গিয়ে শুরু হবে কে চাল-ডাল-তেল-নুন শাক-সবজির ভালো জোগানদার আর কে নয়, সেই হিসাব-কিতাব। আমরা জানি, এই চরম বৈষম্যময় দেশে এক বৃহৎ জনগোষ্ঠী চালের কেজি পাঁচ টাকা বাড়লেই প্রমাদ গোনে। আবার কেউ কেউ ৫০ টাকার চাল ৫০০ টাকা হলেও গা করবে না। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দ্রব্যমূল্যের, বিশেষ করে খাদ্যবস্তুর ঊর্ধ্বগতি দেখা যাচ্ছে। সরকারের ‘ব্যাড লাক খারাপ’, তারাও ক্ষমতায় এলো, দেশেও কোনো কোনো জেলায় দেখা দিল প্রবল বন্যা। গোদের ওপর বিষফোড়া আর কাকে বলে! নিত্যপ্রয়োজনীয় সব জিনিসের দাম হু হু করে বাড়তে লাগল। আর সেই যে বাড়ল তার আর কমার কোনো লক্ষণ দেখা গেল না।

সংগত কারণেই বর্তমান সরকারকে আমরা দ্রব্যমূল্য আর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য শুরু থেকেই বলে এসেছি। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী একটু গা ঝাড়া দিয়ে উঠে পরিস্থিতি মোটামুটি সামাল দিতে পেরেছে বলা যায়। অবশ্য দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার দায়িত্ব যেসব সংস্থার, তারা গত কয়েক মাসে তেমন কোনো তৎপরতা দেখাতে পেরেছে বলে মনে হয় না। চালের দাম সেই যে ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে, তা নামার আর নাম নেই। একই অবস্থা মাছ-মাংস, তেল-মসলার বেলায়ও। বাংলাদেশের আনাচকানাচে সবখানে প্রকৃতির নিয়মে পৃথিবীর অন্য সব দেশের মতো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কাজ করলেও ব্যতিক্রম শুধু বাংলাদেশের বাজার, যেখানে জিনিসপত্রের দাম একবার কারণে-অকারণে ঊর্ধ্বমুখী হলে তা আর নিম্নগামী হয় না। হলেও তা ব্যতিক্রম। যেমন—সপ্তাহখানেক ধরে ডিম ও পেঁয়াজের দাম কিছুটা হলেও কমেছে। আর পৌষের শীত জেঁকে বসার সঙ্গে সঙ্গে বাজারে শীতকালীন শাক-সবজির সরবরাহ বেড়েছে। সেই সঙ্গে কিছুটা হলেও সহনীয় হয়ে উঠেছে সেগুলোর দাম। আলহামদুলিল্লাহ।

কিন্তু বলে না, এত সুখ কি আমাদের কপালে সইবে? পাছে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর দেশবাসীর আস্থার পারদ স্থিতিশীল হয়ে ওঠে, সে জন্য ‘পশিল কৌশলে কলি নলের শরীরে’ (মাইকেল মধুসূদন দত্ত : মেঘনাদবধ কাব্য)। নল রাজার শরীরে কলি কী করে ঢুকে পড়ে মনে আছে? রাজামশায় জলবিয়োগের পর কয়েক মুহূর্ত অশৌচ ছিলেন। আর দুষ্ট কলি সেই ফাঁকে সুড়ুৎ করে প্রবেশ করে তাঁর পূতপবিত্র নধরকান্তি দেহকে অপবিত্র করে ফেলে। তা হঠাৎ করে এই উপমা মনে পড়ল কেন? বলছি। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার জন্য ফ্রম ডে ওয়ান যারা তক্কেতক্কে আছে, তারা দেখল দ্রব্যমূল্য যদি কমতে থাকে, তাহলে হায় হায়, প্রফেসর ইউনূস ও তাঁর সরকারের জনপ্রিয়তা তরতর করে বাড়তে থাকবে। অতএব? অতএব দ্রব্যমূল্য কমতে দেওয়া চলবে না, বাড়াতে হবে। এবং তা খাদ্যদ্রব্য, ওষুধপত্র থেকে শুরু করে কেনাবেচার জগতের তাবৎ সামগ্রীর। তাহলে কী করতে হবে? সহজ উপায় হচ্ছে ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়ে দাও। সরকারকে বোঝাতে হবে, আপনার বাজেটের যে বিশাল ঘাটতি, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। আর তা না করতে পারলে আপনার পথচলা কঠিন হয়ে পড়বে।

তাই আমাদের সুচিন্তিত পরামর্শ হচ্ছে, ভ্যালু অ্যাডেড ট্যাক্স (ভ্যাট) এবং সাপ্লিমেন্টারি ট্যাক্স বসিয়ে পাবলিকের পকেট কেটে ঘাটতি পূরণ করে নিন। বুঝলাম। সহজ হিসাব। পাবলিকের কাছ থেকে টাকা আদায় করে সরকারি ব্যয় নির্বাহ করবেন। এককথায় কই মাছের তেল দিয়ে কই মাছ ভাজবেন। কিন্তু ভুলে যাচ্ছেন কেন, বেচারা কই মাছের এখন দেওয়ার মতো তেল নেই। সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে খেটে খাওয়া নিম্নবিত্তের মানুষ, দুবেলা দুমুঠো খাবার জোটাতে চোখে অন্ধকার দেখছে। এর মধ্যে সরকার যদি কোনো অংশীজনের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা না করে হঠাৎই দুম করে ভোগ্য পণ্য এবং বিভিন্ন সেবামূলক বৃত্তির ওপর নতুন করে ট্যাক্স বসায়, তাহলে কেমন লাগে বলুন। দেশবাসী তো এই সরকারকে জনবান্ধব সরকার বলেই জানে। তারা যদি এখন পাঁচ মাসের মাথায় বলে, এই বুঝি বন্ধুত্বের নমুনা, তাহলে?

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির যারা মূল কারিগর, তারা কিন্তু আগের আমলে যেমন, এখনো তেমনি দিব্যি গায়ে ফুঁ দিয়ে বেড়াচ্ছে। আগে অর্থাৎ এই দুই দশক আগেও লোকে তাদের মজুদদার, কালোবাজারি—এসব নামে ডাকত। এখন তাদের পদবি হয়েছে সিন্ডিকেট। তাদের নিয়ে সব আমলেই তর্জনগর্জন, হৈচৈ হয় ভালোই, কিন্তু কোন জাদুমন্ত্রবলে তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যায় সব সময়। এখনো তারা লোকচক্ষুর আড়ালে থেকে দ্রব্যমূল্যের নাটাই ঘোরাচ্ছে। তেমনি বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা। এটা কি আসলে কাজ করে, নাকি মাঝে মাঝে আবির্ভূত হয়ে জানান দেয়, সাধু সাবধান। আমরা আশপাশেই আছি কিন্তু।

তাদের হুংকারে বেচারা সাধু ঠিকই সাবধান হয়ে বাজার-সদাই বাদ দিয়ে ঘরে বসে ঝিমায়, আর অসাধু ব্যবসায়ীরা লুটপাট চালিয়ে যায় ইচ্ছামতো। সদাশয় সরকারের প্রতি বিনীত আরজ, পাষণ্ড দুর্নীতিবাজদের প্রতি দয়া-দাক্ষিণ্য দেখানোর কোনো দরকার নেই, মোটেই প্রয়োজন নেই ‘এই সরকার বড় ভালো মানুষের সরকার, তারা ফ্যাসিস্টদের মতো গুলি করে মানুষ মারে না’—এই সার্টিফিকেট চোর-চোট্টা-বদমাশদের কাছ থেকে পাওয়ার। দেশের গরিবগুরবা সৎ মানুষই হোক আপনাদের শক্তির উৎস—এই কামনা করি।

(লেখক : সাবেক সচিব, কবি)

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
সর্বশেষ খবর
ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন এফ-৩৫ বিধ্বস্ত, পাইলট অক্ষত
ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন এফ-৩৫ বিধ্বস্ত, পাইলট অক্ষত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সাথে বাণিজ্য, ভারতীয় ৬ কোম্পানির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইরানের সাথে বাণিজ্য, ভারতীয় ৬ কোম্পানির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তাসকিনের বিরুদ্ধে জিডি প্রত্যাহার করলেন বন্ধু সৌরভ
তাসকিনের বিরুদ্ধে জিডি প্রত্যাহার করলেন বন্ধু সৌরভ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে নিহত অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে নিহত অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা
ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম
দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট
বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু
পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি
লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি
বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’
‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক
মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২
অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা