শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৬, রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫

অভিমত

চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা

দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী ব্যবসায়ীদের রিয়াল হিরো বলেছেন জাতীয় রাজম্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। একটি আনুষ্ঠানিকতায় এমন সম্বোধন সম্মানজনক, কিন্তু বাস্তবে কী দশায় এই হিরোরা? টিকে আছেন কিভাবে? বহু হিরো পুঁজি খুইয়ে ধার-দেনায় হাড্ডিসার, ভেতরে ভেতরে রক্তক্ষরণে ভুগছেন। কিছু টিকে আছেন কোনো মতে। সামনের দিনগুলোতে কী হাল হবে, সেই চিন্তায় ঘুমহারা।

তাঁদের এ অবস্থার ফুল কোর্সটা করে গেছে বিগত পতিত সরকার। নিজে শেষ হওয়ার আগে, বাকিদের মেরে যাওয়া বা সর্বনাশ করার যাবতীয় কীর্তির অংশ হিসেবে হিরোদের জিরো বানিয়ে যাওয়ার প্রায় পুরো কাজই করে গেছে সরকার। রীতিমতো নিজের বাপের নাম ভুলিয়ে অন্যকে বাপ ডাকিয়ে ছাড়া হয়েছে তাঁদের। সব ব্যবসায়ী মনের সুখে সেখানে যাননি।

সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা এবং বড় কর্তাদের দিয়ে ব্যবসায়ীদের ডেকে নিয়ে যা-তা বলানো হয়েছে। সরকারের বন্দনা গাওয়ানো হয়েছে। কথা বলানো হয়েছে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। ভাত দেওয়ার মুরোদ নেই, কিল মারার গোসাইরা এই অপকর্মটি করে দেশের প্রায় সব ব্যবসায়ীকে ভিলেনের জায়গায় নিয়ে গেছে।

নিজেরা গোষ্ঠীশুদ্ধ পালিয়ে বেঁচেছে, কিন্তু ব্যবসায়ীদের ফেলে গেছে অনিরাপত্তার চাদরে মুড়িয়ে। সেই যাতনা সইছেন দেশের বিজনেস কমিউনিটির অনেকে।
দেশের ১৮ কোটি মানুষের মধ্যে কোটি দশেক বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত। তাদের মাত্র ১৫ লাখের মতো মানুষের চাকরিদাতা সরকার। বাকি চাকরি বেসরকারি খাতে।

এই বেসরকারিদেরই বিগত সরকার দলীয় বাহিনীর পর্যায়ভুক্ত করার হেন অপচেষ্টা নেই যা না করেছে। সরকারি অনুদান, দরপত্র এবং আমদানি-রপ্তানির সুবিধা প্রাপ্তির শর্ত হিসেবে অনেক ব্যবসায়ীকেই আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠতা প্রমাণ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এই যাতনায় ব্যবসায়ীদের অনেকে ধুঁকে ধুঁকে কেঁদেছেন। মুখ খুলে বলতেও পারেননি। প্রায় দেড় যুগ ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার অধীনে বিকলাঙ্গ করা ব্যবসায়ীদের এখন ভেতরে ভেতরে অমাবস্যা-পূর্ণিমায় ব্যথার কাতরানি সইতে হচ্ছে। তখন পারেননি, এখনো পারছেন না মনমতো কেঁদে বুকের কষ্ট কমাতে। রাষ্ট্রের যাবতীয় প্রতিষ্ঠান ও অর্থনৈতিক কাঠামোকে দলীয় স্বার্থে ব্যবহৃত করার যাতনা সইতে হচ্ছে গোটা দেশকেও। শীর্ষ পর্যায়ে মন্ত্রী, দলীয় নেতা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কর্মকর্তা, গোয়েন্দা সংস্থার হোমরাচোমরাসহ প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোকে দিয়ে রাজনৈতিক দখলদারি চালানোর জেরে কোনো না কোনোভাবে সব মানুষকে ভুগতে হচ্ছে।

গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর হাতে থাকা ফৌজদারি তদন্তকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করে যেভাবে প্রতিপক্ষ ব্যবসায়ীদের দমন করা হয়েছে, তা এ দেশে এক নতুন মাত্রার করপোরেট দাসত্বের জন্ম দিয়েছে। এর জের ও রেশ কত দিন সইতে হবে, কারো জানা নেই। এ ধরনের রাজনৈতিকীকরণ অর্থনীতিতে যে ধ্বংসাত্মক প্রভাব ফেলেছে, তার উপশম দরকার। গবেষণা ও উদ্ভাবনের হার কমে গেছে। যেখানে পুঁজিপাট্টাতেই টান পড়ে গেছে, সেখানে কোনো ব্যবসায়ীই নিশ্চিত ভবিষ্যৎ না দেখে গবেষণায় বিনিয়োগ করেননি, করবেনও না। বিদেশি  বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট হয়েছে। তাঁরা দেখেছেন, রাজনৈতিক দলবাজি ছাড়া টিকে থাকা অসম্ভব। ব্যবসা খাতকে সেখান থেকে টেনে তুলতে সরকারের সময়োপযোগী পদক্ষেপ দরকার। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত গণজাগরণ এবং তার পর গঠিত অন্তর্বর্তী  সরকারটি এখন এক কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি। সেখান থেকে উত্রাতে রাজনৈতিক দখলদারির অবসান ঘটাতেই হবে। নিতে হবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

ব্যবসা-বাণিজ্যে দলীয় পরিচয়কে গুরুত্ব না দিয়ে দক্ষতা ও স্বচ্ছতাকে মূল্যায়ন করতে হবে। মাত্রা ও বাস্তবতা বিবেচনায় বিগত দুর্নীতির তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। স্বাধীন বিনিয়োগ পরিবেশের কোনো বিকল্প নেই। সুযোগের সদ্ব্যবহারে উগান্ডা-রুয়ান্ডা পর্যন্ত ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। তাদের অনগ্রসর, দুর্ভিক্ষ-হানাহানির দেশের তালিকায় ফেলে রাখার দিন আর নেই। ইথিওপিয়াকে ট্রল করাও এখন অবিচার। মাত্র কদিন আগে ধসে পড়া শ্রীলঙ্কা তো ম্যাজিকের মতো বদলে গেছে। কোনো ঝাড়ফুঁক বা অলি-আউলিয়ার দোয়া বা আলাদিনের চেরাগের ছোঁয়া নয়, খাদের কিনার থেকে যথাসময়ের যথাকাজ তাদের ঘুরে দাঁড়ানোর পথ দেখিয়েছে। অন্ধকার আফ্রিকা বদলাচ্ছে প্রতিনিয়ত। অথচ ওখানে এখনো খাদক-মাদক-সিন্ডিকেট কম নয়।

পাশ্চাত্য নতজানু সমৃদ্ধ আফ্রিকাকে দরিদ্র করেছে তা দেশগুলোর নাগরিকদের বোধোদয়ে আসা হঠাৎ শুরু হয়নি। সময় লেগেছে। আন্তর্জাতিক উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশের মতো পরিস্থিতি হওয়া শ্রীলঙ্কার পদক্ষেপগুলোর কথা ভাবা যায়। আফগানিস্তানের কিছু অভিজ্ঞতাও কাজে লাগানো যায়। শ্রীলঙ্কা অর্থনৈতিক দেউলিয়ার মুখোমুখি হওয়ার পরও মাত্র এক বছরের মধ্যে কিছু সাহসী পদক্ষেপ নিয়ে অর্থনৈতিক স্থিতি ফেরাতে সক্ষম হয়েছে। শ্রীলঙ্কার নতুন সরকার টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যপথে ব্যবসা-বিনিয়োগকে প্রায়োরিটি দিয়েছে। আস্থায় নিয়েছে বনেদি, পেশাদার বিজনেস হাউসগুলোকে। ব্যবসা-বিনিয়োগের পথে মসৃণতার গ্যারান্টি দিয়েছে। সামাজিক শক্তিকে দিয়েছে ভরসা। ফল মিলেছে ম্যাজিকের মতো। গতিময়তা পেয়েছে শ্রীলঙ্কার রাজনীতি, অর্থনীতি, গণতন্ত্রসহ প্রায় সব নীতি ও তন্ত্রসহ শিরা-উপশিরা। 

রাজনৈতিকভাবে ঐকমত্য তৈরি, ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা, তাঁদের রাজনৈতিক বিবেচনায় না নেওয়া, প্রবাসী রেমিট্যান্সের ব্যবহার, আন্তর্জাতিক ঋণ পুন আলোচনা এবং আমদানির ওপর কড়াকড়ি নিয়ন্ত্রণ ছিল তাদের মূল অস্ত্র। আফগানিস্তান, তালেবান শাসন আসার পর আন্তর্জাতিক সহায়তা হারিয়েও স্থানীয় উৎপাদন, কৃষিকেন্দ্রিক অর্থনীতি এবং ধর্মীয় দান ব্যবস্থা ব্যবহার করে প্রাথমিকভাবে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে এনেছে অর্থনীতিতে। দুটি দেশেরই বিজনেস কমিউনিটিকে পজিটিভ কাজে লাগাতে পেরেছে সরকার।

রাষ্ট্র তার চরিত্রে পরিবর্তন আনলে এবং ব্যবসা-বাণিজ্যকে মুক্ত ও সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার মাধ্যমে এগিয়ে নিতে চাইলে বাংলাদেশেও তা সম্ভব। এখানে বর্তমান সরকার অরাজনৈতিক। আরোপ বা জবরদস্তি না করলে ব্যবসায়ীরাও আদতে অরাজনৈতিক। পুঁজির গ্যারান্টি ও হয়রানিমুক্ত পরিবেশ তাঁদের প্রথম এবং প্রধান চাওয়া। সেই গ্যারান্টি তো মিলছেই না, তার ওপর বৈশ্বিক বাণিজ্যের চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির কারণে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে গিয়ে ব্যবসায়ীরা আরো কঠিনতর পরিস্থিতির মুখোমুখি। কর ও ভ্যাটের নিয়মিত পরিবর্তন, অগ্রিম আয়কর ও রেগুলেটরি ডিউটির অতিরিক্ত বোঝা, আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা তাঁদের জন্য মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো। হাড়ে হাড়ে ভুগছেন তাঁরা।

ব্যবসায়ীদের ঘেরাটোপে রাখা মানে ক্রেতা-ভোক্তাদের গহ্বরে ফেলা। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-এসডিজি শুনতে বলতে বড় মধুর। যে যত তথ্য-তত্ত্বই দিক তা অর্জন সরকারের একার পক্ষে অসম্ভব। সে ক্ষেত্রে বেসরকারি খাত অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। পরিবর্তিত পরিস্থিতি থেকেই যদ্দুর সম্ভব সেই সুযোগটা নিতে হবে। প্রথমত, ব্যবসায়ীদের আস্থা ও আয়ত্তে নেওয়ার বিষয় রয়েছে। আর ব্যবসায়ী বলতে দেশে কর্মসংস্থান ও সম্পদ সৃষ্টিতে যাঁরা যুক্ত। কিন্তু গণহারে ব্যবসায়ীদের শত্রু জ্ঞান করতে গিয়ে তাঁদেরও এক খাতায় ফেলে দেওয়া হচ্ছে। এর অবসানে দরকার একটি রাজনৈতিক বন্দোবস্ত। 

ঋণখেলাপি গালমন্দে তাবৎ ব্যবসায়ীকে একাকার করে ফেলার হিল্লা করতে হবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তেই। কে না জানে, কিছু ঋণ তো দেওয়াই হয়েছিল তা ফেরত না নেওয়ার জন্য। বকশিশ, স্পিড মানির নামাবলিতে ঘুষ সংস্কৃতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ করেছে কারা? অর্থ পাচারকারীদের প্রাতিষ্ঠানিকভাবে সহায়তার কথাও গোপন নেই। রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনায় সেসব বন্দোবস্তের লাগাম না টানলে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ঠিক হবে না। তা বুঝতে মস্ত অর্থনীতিবিদ হওয়া জরুরি নয়। সাধারণ কাণ্ডজ্ঞানেই বোধগম্য সরকারিভাবে ৫-৭ শতাংশের বেশি কর্মসংস্থান সম্ভব নয়। বাকিদের কর্মসংস্থানের ভরসা বেসরকারি সেক্টর। অথবা বিদেশ চলে যাওয়া।

বলা বাহুল্য, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে সমান সুযোগের দাবিতেই গেল আন্দোলনের সূচনা, যা পরে গড়ায় সরকার পতনে। সরকারি চাকরির বাইরে দেশে-বিদেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মোক্ষম কোরামিন হতে পারেন নোবেল লরিয়েট প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। তাঁর ব্র্যান্ড ব্যবহার করে কেবল ঋণ-অনুদান বা অর্থ খাতে গতিময়তা নয়, দেশ-বিদেশে কর্মসংস্থানের নয়া দরজা-জানালাও খুলতে পারে। আর হবে বেসরকারি খাতের মাধ্যমে। ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিভেদের বদলে আনতে হবে প্রতিযোগিতা। সেটার অনুঘটকও হতে পারেন তিনি। 

দীর্ঘদিন ধরে উন্নয়ন-উন্নতির কেচ্ছা শোনালেও দেশের অর্থনীতি হয়েছে অধোগতির শিকার। তার ওপর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন এবং পরবর্তী সময়ে নানা কারণে সেখানে ধাক্কা যোগ হয়েছে। সাবোটাজ চলেছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ওপর। নানা প্রতিবন্ধকতা শেষে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার তোড়জোড়কে টেকসই করতে গেলে অর্থনীতির অন্যতম প্রাণশক্তি বেসরকারি খাতের শিরায় সঞ্চালন জরুরি। সেই উদ্যোগের প্রথমেই আবশ্যক ব্যবসা ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা। ব্যবসায়ী মহলকে এগিয়ে যাওয়ার গ্যারান্টি দেওয়া। তবেই রক্ত সঞ্চালন হবে অর্থনৈতিক সেক্টরে। আর বিনিয়োগ নিশ্চিত হলেই বাড়বে নিয়োগ। 

গড়পড়তা হিসাবে দেশে বছরে ২৫ থেকে ২৭ লাখ কর্মক্ষম লোক চাকরিজীবনে প্রবেশের যোগ্য। যার ৫-৬ শতাংশের বেশি সরকারি চাকরিতে অভিষেক হয় না। বাকিদের খুঁজতে হয় বেসরকারি দুয়ার। বিনিয়োগ না বাড়লে বেসরকারি চাকরির ব্যবস্থা হয় না, হবেও না। বিনিয়োগকারীরাই যদি পেরেশানিতে থাকেন, তাহলে চাকরিপ্রত্যাশীরা পেরেশান কেন, গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলে পড়ার পিলারও পাবেন না। মানুষের পুঞ্জীভূত ক্ষোভের পর একটি আন্দোলনের মুখে সরকার এসেছে। এটা কোনো স্বাভাবিক সরকার নয়। এর পরও এ সরকারের কাছে নতুন অনেক প্রত্যাশা। 

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর বিকলাঙ্গ দশা কাটানোর দায়িত্ব সরকারের ঘাড়ে। বেসরকারিদের ঘুরে দাঁড়াতে দেওয়ার সুযোগ তৈরির দায়িত্বও তার। অ্যাডহক নয়, টেকসই উন্নয়ন ছাড়া এ আঁধার কাটবে না। আর সেটা বাস্তবায়নে সরকার এবং বেসরকারি খাতের মধ্যে সমন্বয় অত্যাবশ্যক। বেসরকারি খাতের ভূমিকাকে কেবল স্বীকৃতি নয়, মর্যাদাও দিতে হবে। গেল সরকার তা আমলে না নিয়ে নোংরা রাজনৈতিকীকরণে ব্যবসায়ীদের অমর্যাদাই করেনি; ঝুঁকিতেও ফেলে গেছে।

এরও আগে, আরেক স্টাইলে ব্যবসায়ীদের অপদস্থ করেছে ওয়ান-ইলেভেন নামের আরেক ফ্যাসিবাদ। কথায় কথায় ব্যবসায়ীদের মন্দলোক সাজিয়েছে। করেছে চরম কলঙ্কিত। ব্যবসায়ীদের সেই ঘায়ের ব্যথা এখনো সারেনি। এক-এগারোর  সেই ধকলের মাঝে গেল সরকার তাদের দিয়ে গেছে আরেক যাতনা। লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সর্বশেষ খবর
জেলের জালে ধরা পড়ল ২৩ কেজি ওজনের কোরাল
জেলের জালে ধরা পড়ল ২৩ কেজি ওজনের কোরাল

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্পেনে ঢাকা জেলা সোসাইটির নতুন কমিটির অভিষেক
স্পেনে ঢাকা জেলা সোসাইটির নতুন কমিটির অভিষেক

৭ মিনিট আগে | পরবাস

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে যুবকের মৃত্যু
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে যুবকের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন করলেই তো সংস্কার হয়ে যায় : এম এ মালিক
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন করলেই তো সংস্কার হয়ে যায় : এম এ মালিক

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

করোনা ও ডেঙ্গু রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা
করোনা ও ডেঙ্গু রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কাস্টমস সার্ভারে জটিলতা, হিলি স্থলবন্দরে আসেনি ভারতীয় ট্রাক
কাস্টমস সার্ভারে জটিলতা, হিলি স্থলবন্দরে আসেনি ভারতীয় ট্রাক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপে বাংলাদেশ বাস্কেটবল দলের ব্রোঞ্জ পদক জয়
মালদ্বীপে বাংলাদেশ বাস্কেটবল দলের ব্রোঞ্জ পদক জয়

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একসঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর বিষপান, মারা গেলেন স্বামী
একসঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর বিষপান, মারা গেলেন স্বামী

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে কিশোর গ্যাংয়ের দুই সদস্য আটক
চাঁদাবাজির অভিযোগে কিশোর গ্যাংয়ের দুই সদস্য আটক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাব পরিচয়ে অপহরণ, চক্রের মূল হোতা গ্রেফতার
র‌্যাব পরিচয়ে অপহরণ, চক্রের মূল হোতা গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক নিহত
রাঙামাটিতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মাদারীপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বিএনপি নেতার মামলায় সাবেক ওসি কারাগারে
খুলনায় বিএনপি নেতার মামলায় সাবেক ওসি কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোহলিদের শিরোপা উদযাপনে ১১ জনের মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত কমিটি
কোহলিদের শিরোপা উদযাপনে ১১ জনের মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় স্বর্ণালংকারসহ যুবক আটক
আখাউড়ায় স্বর্ণালংকারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করতোয়া নদীতে মাছ ধরতে নেমে শিশুর মৃত্যু
করতোয়া নদীতে মাছ ধরতে নেমে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হ্যান্ডকাফসহ দুই আসামি পলাতক, একজন আটক
হ্যান্ডকাফসহ দুই আসামি পলাতক, একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়নগরে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে প্রাণ গেল চালকের
বিজয়নগরে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে প্রাণ গেল চালকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় মাদক সেবনের দায়ে কারাদণ্ড
কলাপাড়ায় মাদক সেবনের দায়ে কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় এনসিপির ক্যাম্পেইন
করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় এনসিপির ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার টেস্ট দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার টেস্ট দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গোপালগঞ্জে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চৌদ্দগ্রামে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চৌদ্দগ্রামে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি
ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন