শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩০, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫

পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. একেএম শামছুল ইসলাম, পিএসসি, জি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা

বাংলাদেশের রাষ্ট্রগঠনের ইতিহাসে সশস্ত্র বাহিনী কেবল একটি প্রতিরক্ষা সংগঠন হিসেবে সীমাবদ্ধ ছিল না—বরং এটি হয়েছে জনগণের চেতনার ধারক, সংকটে বিবেকের সেতু এবং রূপান্তরের চালক।

আমাদের এই জাতীয় অভিযাত্রায় নানা সময়ে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা যেমন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে, তেমনি বারবার তারা জাতীয় ঐক্য, স্থিতিশীলতা ও ভবিষ্যৎ গণতন্ত্রের পথে এক অপরিহার্য সহচর হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম—বাংলাদেশের এক বিশেষ সাংস্কৃতিক ও ভৌগোলিক পরিসর—রাষ্ট্রগঠনের সূচনালগ্ন থেকেই একাধিক নিরাপত্তা, পরিচয় এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। ১৯৭০-এর দশকের শেষ দিকে যখন এই অঞ্চলে বিচ্ছিন্নতাবাদ ও সশস্ত্র চ্যালেঞ্জ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে, তখন রাষ্ট্র তার অস্তিত্ব রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীকে আহ্বান জানায়। এই ভূমিকায় সশস্ত্র বাহিনীর অংশগ্রহণ কেবল শক্তি প্রয়োগে সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং মানবিক সহায়তা, অবকাঠামো উন্নয়ন, শিক্ষা-স্বাস্থ্য সেবা এবং স্থানীয় জনজীবনের সঙ্গে মেলবন্ধনে পরিণত হয়।

এ অঞ্চলে সশস্ত্র বাহিনী শুধু অপারেশন চালায়নি, তারা রাস্তা নির্মাণ করেছে, স্কুল গড়ে তুলেছে, দুর্গম পাহাড়ে রাষ্ট্রের সংযোগ তৈরি করেছে। একজন সৈনিক সেখানে কেবল অস্ত্রধারী নয়, একজন পরামর্শদাতা, চিকিৎসক, শিক্ষক এবং প্রয়োজনে স্থানীয় প্রশাসনের প্রতিনিধিও হয়ে উঠেছে। এটি ছিল এক ধরনের ‘মানবিক প্রতিরক্ষা কৌশল’, যা আধুনিক রাষ্ট্রচিন্তায় এক অগ্রসর দৃষ্টান্ত।

তবে, পার্বত্য চট্টগ্রামের মত বহুবিচিত্র সংকট যখন দেশজুড়ে রাজনীতিক অস্থিরতায় মিলিত হয়, তখন সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা হয়ে ওঠে আরও গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু একই সঙ্গে আরও সংবেদনশীল।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর জাতীয় নেতৃত্বে এক শূন্যতা সৃষ্টি হয়। রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো তখন দুর্বল, প্রশাসন ও জনগণ বিভ্রান্ত। ঠিক এই শূন্যতার মাঝেই একের পর এক পালাবদলের মধ্য দিয়ে জাতি হারাতে থাকে তার গন্তব্যচিহ্ন।

এই প্রেক্ষাপটে, ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর এক ঐতিহাসিক অধ্যায়ের সূচনা করে—যা আজ ‘সিপাহী-জনতার বিপ্লব’ হিসেবে পরিচিত। এ বিপ্লব ছিল মূলত এক আত্মপ্রতিরক্ষামূলক অভ্যুত্থান, যেখানে সশস্ত্র বাহিনীর নিম্নপদস্থ সিপাহীরা এবং সাধারণ জনতা একত্রিত হয়ে একটি লক্ষ্যবিহীন, নেতৃত্বশূন্য রাষ্ট্রব্যবস্থাকে রূপান্তরের পথে এগিয়ে দেয়।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এই বিপ্লবের কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে আসেন—একজন প্রাজ্ঞ, পেশাদার সশস্ত্র বাহিনীর সেনানায়ক হিসেবে নয় শুধু, বরং একজন দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে। তার নেতৃত্বে সশস্ত্র বাহিনী একটি নিরপেক্ষ অথচ দায়িত্বশীল কাঠামোয় নিজেদের পুনর্গঠিত করে। সেদিনের সেই বিপ্লব ছিল না কোনো কুচক্রী মহলের চক্রান্ত, বরং ছিল বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পথচলার ভিত্তি নির্মাণের এক সাহসী চেষ্টা।

৭ই নভেম্বর-এর ঘটনার মাধ্যমে বাংলাদেশে যে ‘সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বের পুনঃসংজ্ঞায়ন’ ঘটে, তা বাহিনীর অভ্যন্তরেও একটি আদর্শিক রূপান্তর নিয়ে আসে। পেশাদারিত্ব, শৃঙ্খলা এবং জাতীয় কর্তব্যবোধ এই রূপান্তরের মূল ভিত্তি হয়ে ওঠে। জিয়াউর রহমানের অধীনে সশস্ত্র বাহিনী আত্মপ্রত্যয়ী ও দায়িত্বশীল হয়ে ওঠে, যারা একনায়কতন্ত্র নয়, গণতন্ত্রের ভিত মজবুত করতে চেয়েছিল।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদতের বরণের কিছুদিন পর  দেশ আবার আরেক স্বৈরতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার দিকে ধাবিত হয়। আর তখনই পুনরায় একটি স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের বিরুদ্ধে গণআন্দোলন মাথাচাড়া দেয়, তখনও সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তখনকার সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্ব রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা ও গণদাবির প্রতি শ্রদ্ধার অনন্য নজির স্থাপন করে।

তারা শাসকের পক্ষে দাঁড়ায়নি, আবার জনতার রাস্তাও অবরুদ্ধ করেনি। বরং তারা এমন এক নীতিনির্ভর অবস্থানে থেকেছে, যা দেশকে রক্তক্ষয়ী সংঘাত থেকে বাঁচিয়ে দেয়। সেই সময়কার সশস্ত্র বাহিনী কৌশলী, পরিপক্ব এবং গণতান্ত্রিক চেতনাসম্পন্ন বলে ইতিহাসে চিহ্নিত হয়েছে।

এটি ছিল সেই ৭ই নভেম্বরের রূপান্তরের একটি স্বাভাবিক ধারাবাহিকতা—যেখানে সশস্ত্র বাহিনী কেবল রাজনৈতিক সংকট সমাধানে নয়, বরং একটি নৈতিক ভারসাম্যের প্রতীক হিসেবে কাজ করে।

নিকট অতীতে, ২০২৪ সালে, যখন দেশে নতুন ধারার গণআন্দোলন শুরু হয়—বিশেষ করে দুঃশাসন, অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং রাষ্ট্রের অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে—তখনো সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ছিল যথাযথভাবে সংযত, গণমুখী এবং রাষ্ট্রীয় ভারসাম্য রক্ষায় নিয়োজিত।

তারা কোনো দমন-পীড়নের অংশ হয়নি, বরং সরকারের রাজনৈতিক অংশীদার না হয়ে জনগণের অনুভূতির প্রতি সম্মান দেখিয়েছে। তারা ছিল এক শান্তিপূর্ণ মধ্যস্থতা—যেখানে সংলাপ, স্থিতিশীলতা এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের বার্তা কেন্দ্রীভূত ছিল। এ সময় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সশস্ত্র বাহিনীর সরব উপস্থিতি না থাকলেও, তাদের নীতিগত অবস্থান রাষ্ট্র ও সমাজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে এনেছে।

স্বীকার করতে হবে, সশস্ত্র বাহিনীর অভ্যন্তরে বিচ্ছিন্নভাবে কিছু সদস্য একনায়কতন্ত্র, বিদেশি প্রভাব কিংবা রাজনীতিক উচ্চাভিলাষ ধারণ করে থাকেন। তবে বাহিনীর প্রাতিষ্ঠানিক নেতৃত্ব ও আদর্শ বারবার এমন অপচেষ্টাকে প্রতিহত করেছে। এই আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং নৈতিকতা একটি পরিপক্ব বাহিনীর পরিচয় বহন করে।

বর্তমান সশস্ত্র বাহিনী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, মানবিক সহায়তা, শিক্ষা, অবকাঠামো নির্মাণ, জাতীয় দিবস উদযাপন এবং এমনকি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি রক্ষার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তারা আজ এক ‘সামাজিক প্রতিরক্ষা কাঠামো’—যার মধ্যে রয়েছে পেশাদার দক্ষতা, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা, এবং সর্বোপরি এক মানবিক চেতনা।

আধুনিক বিশ্বে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকাকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। কূটনীতি, প্রযুক্তি, অর্থনীতি এবং জনসম্পৃক্ততা—সব মিলিয়ে সশস্ত্র বাহিনী এখন একটি বহুমাত্রিক প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীও এই অভিযাত্রায় অংশগ্রহণ করছে—জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে তাদের সফলতা, দারিদ্র্য-পীড়িত অঞ্চলে ত্রাণ কার্যক্রম, সাইবার নিরাপত্তায় নতুন পদক্ষেপ—সবই এই পরিবর্তনের নির্দেশক।

জনগণ চায় একটি নিরপেক্ষ, পেশাদার, সংবেদনশীল এবং গণমুখী সশস্ত্র বাহিনী—যারা অস্ত্রের চেয়ে বিবেককে প্রাধান্য দেয়। যারা জাতীয় সংকটে সাড়া দেয়, কিন্তু ক্ষমতার খেলায় ব্যবহৃত হয় না।

এখানেই নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম এবং রাজনীতিকদেরও একটি দায়িত্ব আছে—সশস্ত্র বাহিনীর পেশাদারিত্ব এবং অরাজনৈতিক অবস্থানকে সম্মান করা, তাদের অনুপ্রেরণা জোগানো এবং কোনো পক্ষের হাতিয়ার বানানোর অপচেষ্টা থেকে বিরত থাকা।

সুতরাং, ৭ই নভেম্বরের বিপ্লব, পার্বত্য চট্টগ্রামের মানবিক প্রতিরক্ষা, ১৯৯০-এর গণআন্দোলনের সময়কার সংযত দৃষ্টিভঙ্গি এবং ২০২৪-এর সমসাময়িক গণজাগরণে মধ্যস্থ ভূমিকা—সবমিলিয়ে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী আজ জাতির এক নির্ভরতার প্রতীক। তারা কেবল অস্ত্রধারী নয়, তারা হল বিবেকধারী—জাতীয় সংকটে এক প্রাজ্ঞ সহচর।

এই যুগে এসে আমাদের উচ্চারণ হওয়া উচিত—“সশস্ত্র বাহিনী কেবল অস্ত্রধারী নয়, তারা হল জনগণের নির্ভরতা, রাষ্ট্রের বিবেক এবং গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ সহচর।”

লেখক: সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল
একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনির্দিষ্টকালের জন্য জর্ডানের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা
অনির্দিষ্টকালের জন্য জর্ডানের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েলিদের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ
ইরানের হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েলিদের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়
প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা
তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি
সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ
শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা কাতারের আমিরের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা কাতারের আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইসরায়েল শুধু ইরান নয়, ইয়েমেন-ফিলিস্তিনকেও টার্গেট করেছে'
'ইসরায়েল শুধু ইরান নয়, ইয়েমেন-ফিলিস্তিনকেও টার্গেট করেছে'

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠক অনেকের মনে জ্বালা ধরিয়েছে: রিজভী
ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠক অনেকের মনে জ্বালা ধরিয়েছে: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ: ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় আলোচনার আহ্বান
পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ: ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় আলোচনার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের প্রতিটি স্থাপনায় হামলা করবে ইসরায়েল'
'ইরানের প্রতিটি স্থাপনায় হামলা করবে ইসরায়েল'

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মস্থলে ফিরতে নিজস্ব বাস দিল নাটোর জেলা পুলিশ
কর্মস্থলে ফিরতে নিজস্ব বাস দিল নাটোর জেলা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়ে জনসাধারণের চলাচল
সিংড়ায় ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়ে জনসাধারণের চলাচল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি
ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ৫০০ টাকার জন্য স্ত্রীকে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
মাত্র ৫০০ টাকার জন্য স্ত্রীকে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বাসের সিটের জন্য যাত্রীদের হাহাকার
কুমিল্লায় বাসের সিটের জন্য যাত্রীদের হাহাকার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন
সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?
কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’
‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

আট সীমান্তে পুশইন চার ভারতীয়সহ আটক ৫৬
আট সীমান্তে পুশইন চার ভারতীয়সহ আটক ৫৬

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেরিঘাটে ভোগান্তি অব্যবস্থাপনার অভিযোগ
ফেরিঘাটে ভোগান্তি অব্যবস্থাপনার অভিযোগ

দেশগ্রাম

পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত
পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ফসলি জমিতে ইপিজেড নির্মাণের প্রতিবাদে গণ অনশন
ফসলি জমিতে ইপিজেড নির্মাণের প্রতিবাদে গণ অনশন

দেশগ্রাম

যাত্রীদের অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত
যাত্রীদের অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত

দেশগ্রাম

ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা নিহত ৫
ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা নিহত ৫

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাঁটাই প্রতিবাদে কর্মকর্তাদের মারধর ভাঙচুর, আটক ৪৩
ছাঁটাই প্রতিবাদে কর্মকর্তাদের মারধর ভাঙচুর, আটক ৪৩

পেছনের পৃষ্ঠা