শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩০, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫

পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. একেএম শামছুল ইসলাম, পিএসসি, জি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা

বাংলাদেশের রাষ্ট্রগঠনের ইতিহাসে সশস্ত্র বাহিনী কেবল একটি প্রতিরক্ষা সংগঠন হিসেবে সীমাবদ্ধ ছিল না—বরং এটি হয়েছে জনগণের চেতনার ধারক, সংকটে বিবেকের সেতু এবং রূপান্তরের চালক।

আমাদের এই জাতীয় অভিযাত্রায় নানা সময়ে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা যেমন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে, তেমনি বারবার তারা জাতীয় ঐক্য, স্থিতিশীলতা ও ভবিষ্যৎ গণতন্ত্রের পথে এক অপরিহার্য সহচর হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম—বাংলাদেশের এক বিশেষ সাংস্কৃতিক ও ভৌগোলিক পরিসর—রাষ্ট্রগঠনের সূচনালগ্ন থেকেই একাধিক নিরাপত্তা, পরিচয় এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। ১৯৭০-এর দশকের শেষ দিকে যখন এই অঞ্চলে বিচ্ছিন্নতাবাদ ও সশস্ত্র চ্যালেঞ্জ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে, তখন রাষ্ট্র তার অস্তিত্ব রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীকে আহ্বান জানায়। এই ভূমিকায় সশস্ত্র বাহিনীর অংশগ্রহণ কেবল শক্তি প্রয়োগে সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং মানবিক সহায়তা, অবকাঠামো উন্নয়ন, শিক্ষা-স্বাস্থ্য সেবা এবং স্থানীয় জনজীবনের সঙ্গে মেলবন্ধনে পরিণত হয়।

এ অঞ্চলে সশস্ত্র বাহিনী শুধু অপারেশন চালায়নি, তারা রাস্তা নির্মাণ করেছে, স্কুল গড়ে তুলেছে, দুর্গম পাহাড়ে রাষ্ট্রের সংযোগ তৈরি করেছে। একজন সৈনিক সেখানে কেবল অস্ত্রধারী নয়, একজন পরামর্শদাতা, চিকিৎসক, শিক্ষক এবং প্রয়োজনে স্থানীয় প্রশাসনের প্রতিনিধিও হয়ে উঠেছে। এটি ছিল এক ধরনের ‘মানবিক প্রতিরক্ষা কৌশল’, যা আধুনিক রাষ্ট্রচিন্তায় এক অগ্রসর দৃষ্টান্ত।

তবে, পার্বত্য চট্টগ্রামের মত বহুবিচিত্র সংকট যখন দেশজুড়ে রাজনীতিক অস্থিরতায় মিলিত হয়, তখন সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা হয়ে ওঠে আরও গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু একই সঙ্গে আরও সংবেদনশীল।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর জাতীয় নেতৃত্বে এক শূন্যতা সৃষ্টি হয়। রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো তখন দুর্বল, প্রশাসন ও জনগণ বিভ্রান্ত। ঠিক এই শূন্যতার মাঝেই একের পর এক পালাবদলের মধ্য দিয়ে জাতি হারাতে থাকে তার গন্তব্যচিহ্ন।

এই প্রেক্ষাপটে, ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর এক ঐতিহাসিক অধ্যায়ের সূচনা করে—যা আজ ‘সিপাহী-জনতার বিপ্লব’ হিসেবে পরিচিত। এ বিপ্লব ছিল মূলত এক আত্মপ্রতিরক্ষামূলক অভ্যুত্থান, যেখানে সশস্ত্র বাহিনীর নিম্নপদস্থ সিপাহীরা এবং সাধারণ জনতা একত্রিত হয়ে একটি লক্ষ্যবিহীন, নেতৃত্বশূন্য রাষ্ট্রব্যবস্থাকে রূপান্তরের পথে এগিয়ে দেয়।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এই বিপ্লবের কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে আসেন—একজন প্রাজ্ঞ, পেশাদার সশস্ত্র বাহিনীর সেনানায়ক হিসেবে নয় শুধু, বরং একজন দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে। তার নেতৃত্বে সশস্ত্র বাহিনী একটি নিরপেক্ষ অথচ দায়িত্বশীল কাঠামোয় নিজেদের পুনর্গঠিত করে। সেদিনের সেই বিপ্লব ছিল না কোনো কুচক্রী মহলের চক্রান্ত, বরং ছিল বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পথচলার ভিত্তি নির্মাণের এক সাহসী চেষ্টা।

৭ই নভেম্বর-এর ঘটনার মাধ্যমে বাংলাদেশে যে ‘সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বের পুনঃসংজ্ঞায়ন’ ঘটে, তা বাহিনীর অভ্যন্তরেও একটি আদর্শিক রূপান্তর নিয়ে আসে। পেশাদারিত্ব, শৃঙ্খলা এবং জাতীয় কর্তব্যবোধ এই রূপান্তরের মূল ভিত্তি হয়ে ওঠে। জিয়াউর রহমানের অধীনে সশস্ত্র বাহিনী আত্মপ্রত্যয়ী ও দায়িত্বশীল হয়ে ওঠে, যারা একনায়কতন্ত্র নয়, গণতন্ত্রের ভিত মজবুত করতে চেয়েছিল।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদতের বরণের কিছুদিন পর  দেশ আবার আরেক স্বৈরতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার দিকে ধাবিত হয়। আর তখনই পুনরায় একটি স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের বিরুদ্ধে গণআন্দোলন মাথাচাড়া দেয়, তখনও সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তখনকার সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্ব রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা ও গণদাবির প্রতি শ্রদ্ধার অনন্য নজির স্থাপন করে।

তারা শাসকের পক্ষে দাঁড়ায়নি, আবার জনতার রাস্তাও অবরুদ্ধ করেনি। বরং তারা এমন এক নীতিনির্ভর অবস্থানে থেকেছে, যা দেশকে রক্তক্ষয়ী সংঘাত থেকে বাঁচিয়ে দেয়। সেই সময়কার সশস্ত্র বাহিনী কৌশলী, পরিপক্ব এবং গণতান্ত্রিক চেতনাসম্পন্ন বলে ইতিহাসে চিহ্নিত হয়েছে।

এটি ছিল সেই ৭ই নভেম্বরের রূপান্তরের একটি স্বাভাবিক ধারাবাহিকতা—যেখানে সশস্ত্র বাহিনী কেবল রাজনৈতিক সংকট সমাধানে নয়, বরং একটি নৈতিক ভারসাম্যের প্রতীক হিসেবে কাজ করে।

নিকট অতীতে, ২০২৪ সালে, যখন দেশে নতুন ধারার গণআন্দোলন শুরু হয়—বিশেষ করে দুঃশাসন, অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং রাষ্ট্রের অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে—তখনো সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ছিল যথাযথভাবে সংযত, গণমুখী এবং রাষ্ট্রীয় ভারসাম্য রক্ষায় নিয়োজিত।

তারা কোনো দমন-পীড়নের অংশ হয়নি, বরং সরকারের রাজনৈতিক অংশীদার না হয়ে জনগণের অনুভূতির প্রতি সম্মান দেখিয়েছে। তারা ছিল এক শান্তিপূর্ণ মধ্যস্থতা—যেখানে সংলাপ, স্থিতিশীলতা এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের বার্তা কেন্দ্রীভূত ছিল। এ সময় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সশস্ত্র বাহিনীর সরব উপস্থিতি না থাকলেও, তাদের নীতিগত অবস্থান রাষ্ট্র ও সমাজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে এনেছে।

স্বীকার করতে হবে, সশস্ত্র বাহিনীর অভ্যন্তরে বিচ্ছিন্নভাবে কিছু সদস্য একনায়কতন্ত্র, বিদেশি প্রভাব কিংবা রাজনীতিক উচ্চাভিলাষ ধারণ করে থাকেন। তবে বাহিনীর প্রাতিষ্ঠানিক নেতৃত্ব ও আদর্শ বারবার এমন অপচেষ্টাকে প্রতিহত করেছে। এই আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং নৈতিকতা একটি পরিপক্ব বাহিনীর পরিচয় বহন করে।

বর্তমান সশস্ত্র বাহিনী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, মানবিক সহায়তা, শিক্ষা, অবকাঠামো নির্মাণ, জাতীয় দিবস উদযাপন এবং এমনকি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি রক্ষার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তারা আজ এক ‘সামাজিক প্রতিরক্ষা কাঠামো’—যার মধ্যে রয়েছে পেশাদার দক্ষতা, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা, এবং সর্বোপরি এক মানবিক চেতনা।

আধুনিক বিশ্বে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকাকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। কূটনীতি, প্রযুক্তি, অর্থনীতি এবং জনসম্পৃক্ততা—সব মিলিয়ে সশস্ত্র বাহিনী এখন একটি বহুমাত্রিক প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীও এই অভিযাত্রায় অংশগ্রহণ করছে—জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে তাদের সফলতা, দারিদ্র্য-পীড়িত অঞ্চলে ত্রাণ কার্যক্রম, সাইবার নিরাপত্তায় নতুন পদক্ষেপ—সবই এই পরিবর্তনের নির্দেশক।

জনগণ চায় একটি নিরপেক্ষ, পেশাদার, সংবেদনশীল এবং গণমুখী সশস্ত্র বাহিনী—যারা অস্ত্রের চেয়ে বিবেককে প্রাধান্য দেয়। যারা জাতীয় সংকটে সাড়া দেয়, কিন্তু ক্ষমতার খেলায় ব্যবহৃত হয় না।

এখানেই নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম এবং রাজনীতিকদেরও একটি দায়িত্ব আছে—সশস্ত্র বাহিনীর পেশাদারিত্ব এবং অরাজনৈতিক অবস্থানকে সম্মান করা, তাদের অনুপ্রেরণা জোগানো এবং কোনো পক্ষের হাতিয়ার বানানোর অপচেষ্টা থেকে বিরত থাকা।

সুতরাং, ৭ই নভেম্বরের বিপ্লব, পার্বত্য চট্টগ্রামের মানবিক প্রতিরক্ষা, ১৯৯০-এর গণআন্দোলনের সময়কার সংযত দৃষ্টিভঙ্গি এবং ২০২৪-এর সমসাময়িক গণজাগরণে মধ্যস্থ ভূমিকা—সবমিলিয়ে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী আজ জাতির এক নির্ভরতার প্রতীক। তারা কেবল অস্ত্রধারী নয়, তারা হল বিবেকধারী—জাতীয় সংকটে এক প্রাজ্ঞ সহচর।

এই যুগে এসে আমাদের উচ্চারণ হওয়া উচিত—“সশস্ত্র বাহিনী কেবল অস্ত্রধারী নয়, তারা হল জনগণের নির্ভরতা, রাষ্ট্রের বিবেক এবং গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ সহচর।”

লেখক: সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান
আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫
গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর