শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩০, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫

পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. একেএম শামছুল ইসলাম, পিএসসি, জি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা

বাংলাদেশের রাষ্ট্রগঠনের ইতিহাসে সশস্ত্র বাহিনী কেবল একটি প্রতিরক্ষা সংগঠন হিসেবে সীমাবদ্ধ ছিল না—বরং এটি হয়েছে জনগণের চেতনার ধারক, সংকটে বিবেকের সেতু এবং রূপান্তরের চালক।

আমাদের এই জাতীয় অভিযাত্রায় নানা সময়ে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা যেমন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে, তেমনি বারবার তারা জাতীয় ঐক্য, স্থিতিশীলতা ও ভবিষ্যৎ গণতন্ত্রের পথে এক অপরিহার্য সহচর হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম—বাংলাদেশের এক বিশেষ সাংস্কৃতিক ও ভৌগোলিক পরিসর—রাষ্ট্রগঠনের সূচনালগ্ন থেকেই একাধিক নিরাপত্তা, পরিচয় এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। ১৯৭০-এর দশকের শেষ দিকে যখন এই অঞ্চলে বিচ্ছিন্নতাবাদ ও সশস্ত্র চ্যালেঞ্জ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে, তখন রাষ্ট্র তার অস্তিত্ব রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীকে আহ্বান জানায়। এই ভূমিকায় সশস্ত্র বাহিনীর অংশগ্রহণ কেবল শক্তি প্রয়োগে সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং মানবিক সহায়তা, অবকাঠামো উন্নয়ন, শিক্ষা-স্বাস্থ্য সেবা এবং স্থানীয় জনজীবনের সঙ্গে মেলবন্ধনে পরিণত হয়।

এ অঞ্চলে সশস্ত্র বাহিনী শুধু অপারেশন চালায়নি, তারা রাস্তা নির্মাণ করেছে, স্কুল গড়ে তুলেছে, দুর্গম পাহাড়ে রাষ্ট্রের সংযোগ তৈরি করেছে। একজন সৈনিক সেখানে কেবল অস্ত্রধারী নয়, একজন পরামর্শদাতা, চিকিৎসক, শিক্ষক এবং প্রয়োজনে স্থানীয় প্রশাসনের প্রতিনিধিও হয়ে উঠেছে। এটি ছিল এক ধরনের ‘মানবিক প্রতিরক্ষা কৌশল’, যা আধুনিক রাষ্ট্রচিন্তায় এক অগ্রসর দৃষ্টান্ত।

তবে, পার্বত্য চট্টগ্রামের মত বহুবিচিত্র সংকট যখন দেশজুড়ে রাজনীতিক অস্থিরতায় মিলিত হয়, তখন সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা হয়ে ওঠে আরও গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু একই সঙ্গে আরও সংবেদনশীল।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর জাতীয় নেতৃত্বে এক শূন্যতা সৃষ্টি হয়। রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো তখন দুর্বল, প্রশাসন ও জনগণ বিভ্রান্ত। ঠিক এই শূন্যতার মাঝেই একের পর এক পালাবদলের মধ্য দিয়ে জাতি হারাতে থাকে তার গন্তব্যচিহ্ন।

এই প্রেক্ষাপটে, ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর এক ঐতিহাসিক অধ্যায়ের সূচনা করে—যা আজ ‘সিপাহী-জনতার বিপ্লব’ হিসেবে পরিচিত। এ বিপ্লব ছিল মূলত এক আত্মপ্রতিরক্ষামূলক অভ্যুত্থান, যেখানে সশস্ত্র বাহিনীর নিম্নপদস্থ সিপাহীরা এবং সাধারণ জনতা একত্রিত হয়ে একটি লক্ষ্যবিহীন, নেতৃত্বশূন্য রাষ্ট্রব্যবস্থাকে রূপান্তরের পথে এগিয়ে দেয়।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এই বিপ্লবের কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে আসেন—একজন প্রাজ্ঞ, পেশাদার সশস্ত্র বাহিনীর সেনানায়ক হিসেবে নয় শুধু, বরং একজন দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে। তার নেতৃত্বে সশস্ত্র বাহিনী একটি নিরপেক্ষ অথচ দায়িত্বশীল কাঠামোয় নিজেদের পুনর্গঠিত করে। সেদিনের সেই বিপ্লব ছিল না কোনো কুচক্রী মহলের চক্রান্ত, বরং ছিল বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পথচলার ভিত্তি নির্মাণের এক সাহসী চেষ্টা।

৭ই নভেম্বর-এর ঘটনার মাধ্যমে বাংলাদেশে যে ‘সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বের পুনঃসংজ্ঞায়ন’ ঘটে, তা বাহিনীর অভ্যন্তরেও একটি আদর্শিক রূপান্তর নিয়ে আসে। পেশাদারিত্ব, শৃঙ্খলা এবং জাতীয় কর্তব্যবোধ এই রূপান্তরের মূল ভিত্তি হয়ে ওঠে। জিয়াউর রহমানের অধীনে সশস্ত্র বাহিনী আত্মপ্রত্যয়ী ও দায়িত্বশীল হয়ে ওঠে, যারা একনায়কতন্ত্র নয়, গণতন্ত্রের ভিত মজবুত করতে চেয়েছিল।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদতের বরণের কিছুদিন পর  দেশ আবার আরেক স্বৈরতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার দিকে ধাবিত হয়। আর তখনই পুনরায় একটি স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের বিরুদ্ধে গণআন্দোলন মাথাচাড়া দেয়, তখনও সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তখনকার সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্ব রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা ও গণদাবির প্রতি শ্রদ্ধার অনন্য নজির স্থাপন করে।

তারা শাসকের পক্ষে দাঁড়ায়নি, আবার জনতার রাস্তাও অবরুদ্ধ করেনি। বরং তারা এমন এক নীতিনির্ভর অবস্থানে থেকেছে, যা দেশকে রক্তক্ষয়ী সংঘাত থেকে বাঁচিয়ে দেয়। সেই সময়কার সশস্ত্র বাহিনী কৌশলী, পরিপক্ব এবং গণতান্ত্রিক চেতনাসম্পন্ন বলে ইতিহাসে চিহ্নিত হয়েছে।

এটি ছিল সেই ৭ই নভেম্বরের রূপান্তরের একটি স্বাভাবিক ধারাবাহিকতা—যেখানে সশস্ত্র বাহিনী কেবল রাজনৈতিক সংকট সমাধানে নয়, বরং একটি নৈতিক ভারসাম্যের প্রতীক হিসেবে কাজ করে।

নিকট অতীতে, ২০২৪ সালে, যখন দেশে নতুন ধারার গণআন্দোলন শুরু হয়—বিশেষ করে দুঃশাসন, অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং রাষ্ট্রের অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে—তখনো সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ছিল যথাযথভাবে সংযত, গণমুখী এবং রাষ্ট্রীয় ভারসাম্য রক্ষায় নিয়োজিত।

তারা কোনো দমন-পীড়নের অংশ হয়নি, বরং সরকারের রাজনৈতিক অংশীদার না হয়ে জনগণের অনুভূতির প্রতি সম্মান দেখিয়েছে। তারা ছিল এক শান্তিপূর্ণ মধ্যস্থতা—যেখানে সংলাপ, স্থিতিশীলতা এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের বার্তা কেন্দ্রীভূত ছিল। এ সময় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সশস্ত্র বাহিনীর সরব উপস্থিতি না থাকলেও, তাদের নীতিগত অবস্থান রাষ্ট্র ও সমাজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে এনেছে।

স্বীকার করতে হবে, সশস্ত্র বাহিনীর অভ্যন্তরে বিচ্ছিন্নভাবে কিছু সদস্য একনায়কতন্ত্র, বিদেশি প্রভাব কিংবা রাজনীতিক উচ্চাভিলাষ ধারণ করে থাকেন। তবে বাহিনীর প্রাতিষ্ঠানিক নেতৃত্ব ও আদর্শ বারবার এমন অপচেষ্টাকে প্রতিহত করেছে। এই আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং নৈতিকতা একটি পরিপক্ব বাহিনীর পরিচয় বহন করে।

বর্তমান সশস্ত্র বাহিনী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, মানবিক সহায়তা, শিক্ষা, অবকাঠামো নির্মাণ, জাতীয় দিবস উদযাপন এবং এমনকি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি রক্ষার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তারা আজ এক ‘সামাজিক প্রতিরক্ষা কাঠামো’—যার মধ্যে রয়েছে পেশাদার দক্ষতা, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা, এবং সর্বোপরি এক মানবিক চেতনা।

আধুনিক বিশ্বে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকাকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। কূটনীতি, প্রযুক্তি, অর্থনীতি এবং জনসম্পৃক্ততা—সব মিলিয়ে সশস্ত্র বাহিনী এখন একটি বহুমাত্রিক প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীও এই অভিযাত্রায় অংশগ্রহণ করছে—জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে তাদের সফলতা, দারিদ্র্য-পীড়িত অঞ্চলে ত্রাণ কার্যক্রম, সাইবার নিরাপত্তায় নতুন পদক্ষেপ—সবই এই পরিবর্তনের নির্দেশক।

জনগণ চায় একটি নিরপেক্ষ, পেশাদার, সংবেদনশীল এবং গণমুখী সশস্ত্র বাহিনী—যারা অস্ত্রের চেয়ে বিবেককে প্রাধান্য দেয়। যারা জাতীয় সংকটে সাড়া দেয়, কিন্তু ক্ষমতার খেলায় ব্যবহৃত হয় না।

এখানেই নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম এবং রাজনীতিকদেরও একটি দায়িত্ব আছে—সশস্ত্র বাহিনীর পেশাদারিত্ব এবং অরাজনৈতিক অবস্থানকে সম্মান করা, তাদের অনুপ্রেরণা জোগানো এবং কোনো পক্ষের হাতিয়ার বানানোর অপচেষ্টা থেকে বিরত থাকা।

সুতরাং, ৭ই নভেম্বরের বিপ্লব, পার্বত্য চট্টগ্রামের মানবিক প্রতিরক্ষা, ১৯৯০-এর গণআন্দোলনের সময়কার সংযত দৃষ্টিভঙ্গি এবং ২০২৪-এর সমসাময়িক গণজাগরণে মধ্যস্থ ভূমিকা—সবমিলিয়ে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী আজ জাতির এক নির্ভরতার প্রতীক। তারা কেবল অস্ত্রধারী নয়, তারা হল বিবেকধারী—জাতীয় সংকটে এক প্রাজ্ঞ সহচর।

এই যুগে এসে আমাদের উচ্চারণ হওয়া উচিত—“সশস্ত্র বাহিনী কেবল অস্ত্রধারী নয়, তারা হল জনগণের নির্ভরতা, রাষ্ট্রের বিবেক এবং গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ সহচর।”

লেখক: সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে