শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪১, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন

‘মানুষের পরম ভাগ্য হচ্ছে এমন কাজের জন্য জন্ম নেওয়া, যা তার জন্য কর্মসংস্থান ও মঙ্গল বয়ে আনে- হোক না একটি ঝুড়ি তৈরি অথবা বিস্তৃত তলোয়ার অথবা খাল অথবা প্রতিমূর্তি অথবা গান।’- আর ডব্লিউ ইমারসন।

অনেক দিন আগের সংবাদ, কিন্তু প্রাসঙ্গিকতা এখনো আছে। সংবাদটি এই যে ১০ ও পাঁচ বছরের দুই সন্তানকে সেতুর ওপর থেকে পদ্মায় ফেলে দিয়েছে জন্মদাতা বাবা। সন্তান হারানোর বেদনায় মুহ্যমান মা মমতাজ খাতুনের বুকফাটা কান্নাজড়িত কণ্ঠ থেকে বেরিয়ে এলো হত্যার পেছনের কারণ, ‘অন্যের বাড়িতে কাজ করি, কাঁথা সেলাই করি ছেলি-মিয়ির মুখে ভাত দেই।

স্বামী কোনো কাজ করে না। ঈদি ছেলি-মিয়িরা নতুন জামা চাইছিল। স্বামী না দিতে পাইরি নদীতে ফেলি মারি ফেলিছে।’  সে সময়ের একটি ইংরেজি দৈনিকে লিখেছিল, শিশু সন্তানটির পায়ে শিকল পরিয়ে মা কাজে বেড়িয়েছে, পাছে মানসিক ভারসাম্যহীন শিশুটি হারিয়ে যায়। শিশুটির বাবা তাদের ছেড়ে চলে গেছে কিছুদিন আগে। আবার গল্পগাথা নাটকে দেখি অভাবের তাড়নায় বাবা তার মেয়েকে বিক্রি করে দেয়।

যাদের বর্ণনা দিয়ে এই নিবন্ধের শুরু করা হলো, তারা গরিবের গরিব-সমাজবিজ্ঞানীর ভাষায় ‘চরম দরিদ্র’। বলার অপেক্ষা রাখে না, বোধ হয় যে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের কালজয়ী সেই কবিতার লাইন ‘ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি’; কিংবা রফিক আজাদের কবিতায় তীব্র ক্ষুধাজনিত হুংকার ‘ভাত দে হারামজাদা, তা না হলে মানচিত্র খাবো’-ওই চরম ও হত দরিদ্র ‘বিশেষ’ শ্রেণির মনের ভাবের প্রতিধ্বনি মাত্র।

সুতরাং এই শ্রেণি শুধু গরিব নয়। কথায়  আছে, গরিবের নুন আনতে পান্তা ফুরায়। কিন্তু চরম দরিদ্র এবং হতদরিদ্র পান্তাই পায় না, নুন তো দূরে থাক। আবার গরিব জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে এনজিও সাহায্যের হাত প্রসারিত করে, কিন্তু চরম দরিদ্র গোষ্ঠী ঝুঁকিপূর্ণ, অস্থায়ী এবং তাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থা খুব নাজুক বিধায় তাদের কাছে এনজিও কখনো যেতে চায় না। আক্ষরিক অর্থে ভয়েস, পাওয়ার এবং পার্টিসিপেশন  বলতে যা বোঝায়, চরম দরিদ্রের বাস্তব জীবনে তার বিন্দুমাত্র ছোঁয়া নেই। বলা বাহুল্য, তাদের জীবনে রাষ্ট্র বা সমাজ যেন একেবারেই অনুপস্থিত।

দুই.

স্বাধীনতার পর থেকে গরিবের ‘কোটায়’ ফেলে এই জনগোষ্ঠীকে সাহায্য করার প্রাণান্ত প্রয়াস লক্ষ করা গেছে। কিন্তু অচিরেই অনুধাবন করা গেল যে গরিব কোনো সমজাতীয় গোষ্ঠী নয়-লিঙ্গ, অঞ্চল, বয়স ইত্যাদিভেদে তাদের মধ্যে তীক্ষ বিভাজন রয়েছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন হচ্ছে, এক শ্রেণির বিশেষ গরিব আছে, যাদের অর্থনৈতিক রোগ নিরাময়কল্পে সম্পূর্ণ আলাদা ব্যবস্থাপত্র ও দাওয়াই দরকার। বস্তুত এই অনুভূতি থেকে গরিবের গরিব-চরম দরিদ্র সরকারি, দাতাগোষ্ঠী ও গবেষকের নথিতে আলাদা অধ্যায় বা অনুচ্ছেদে জায়গা করে নিল। অনুমান যে বাংলাদেশে তারা মোট জনসংখ্যার প্রায় ১০ থেকে ২০ শতাংশ।

প্রশ্ন উঠতে পারে, চরম দরিদ্রের জন্য আলাদা করে চিন্তা করা কেন? শুধু সামাজিক ন্যায়বিচার বা নৈতিকতার পরিপ্রেক্ষিতে এ ধরনের দরিদ্রকে আলাদাভাবে দেখার প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করা ঠিক হবে না। একটি সমাজে যদি বণ্টনব্যবস্থার উন্নতি ঘটে, তাহলে তাদের জীবনে সচ্ছলতা বৃদ্ধি পায় এবং তারা উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জন ও সামাজিক পুঁজি সঞ্চয়নের হাতিয়ারও হতে পারে। 

আরেকটি প্রদীপ্ত বিষয়, একটি দরিদ্রবান্ধব সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা শুধু আয়-হস্তান্তরের কথা বলে না; দরিদ্রকে একজন পরোক্ষ সাহায্যগ্রহীতা থেকে উঁচুমানের প্রবৃদ্ধি অর্জনের অ্যাক্টিভ এজেন্ট হিসেবে বিবেচনা করে। যা হোক, এ কথা সত্য যে সত্তরের দশকের আগ পর্যন্ত নারীসমাজকে যেমন উন্নয়ন ডিসকোর্সে পাশ কাটিয়ে যাওয়া হতো, তাত্ত্বিক কিংবা প্রায়োগিক গবেষণায়ও অক্ষম ও বয়স্ক জনগোষ্ঠী, যাদের বেশির ভাগই চরম দারিদ্র্যে নিপতিত, অনুচ্চ থেকে যেত। আজকাল পরিস্থিতির প্রান্তিক উন্নতি ঘটিয়ে চরম দরিদ্র আলোচনার আলোতে অবস্থান নিতে পেরেছে। এর কিছুটা কৃতিত্ব ব্র্যাকের আলট্রা পুওর কেন্দ্রিক গবেষণা ও প্রোগ্রাম এবং চরম দরিদ্র নিয়ে বিআইডিএসের, বিশেষ করে ড. জুলফিকার আলির গভীর গবেষণা। 

তিন.

কেনিয়ার একজন গরিব মানুষ দারিদ্র্য নিয়ে একজন গবেষকের কাছে তাঁর ভাবনা প্রকাশ করেছেন এভাবে : ‘আমার ঘরের বাইরে আপনি আমাকে দেখছেন, সুতরাং আমাকে জিজ্ঞেস করবেন না দারিদ্র্য কী। ঘরটির দিকে তাকান এবং গহ্বরগুলো গুনতে থাকুন। আমার তৈজসপত্র এবং আমার পরিধানের দিকে নজর দিন। সব কিছুর দিকে তাকান এবং যা দেখলেন, তা-ই লিখুন। যা আপনি দেখছেন, তা-ই দারিদ্র্য।’

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটেও চরম দরিদ্র মানুষকে চিহ্নিত করতে খুব বেশি কষ্ট হওয়ার কথা নয়। গ্রামের মেঠো পথ দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে সাক্ষাৎ ঘটে শীর্ণকায়, খালি গায়ে মানুষের সঙ্গে; দেখে মনে হয় আতঙ্কিত এবং ক্ষমতাহীন। খুব সম্ভবত তিনি দিনমজুর। চরম দরিদ্র একজন মানুষ। অথবা ট্রাফিক সিগন্যালের জন্য অপেক্ষমাণ গাড়ির জানালা দিয়ে জীর্ণ বস্ত্রে ক্ষীণকায় যে শিশুটি বকুল ফুলের মালা কেনার জন্য আবদার রাখে অথবা ভিক্ষার জন্য হাত বাড়ায়, সে চরম দরিদ্র। তার পরও গবেষকরা এই জনগোষ্ঠীর কিছু বৈশিষ্ট্য আলাদা করে দেখার অবকাশ খুঁজেছেন।

এমন দরিদ্রের নিজস্ব জমি এবং জমিবহির্ভূত সম্পদ বলতে তেমন কিছু থাকে না। খানা জরিপে তাদের বেশির ভাগ নিরেট ভূমিহীন জনগোষ্ঠী। ভাঙা চালা, ভাঙা বেড়াসমেত কুঁড়েঘরে তাদের বাস, স্বাস্থ্যসম্মত পানি কিংবা পায়খানা ব্যবহারের সুযোগ নেই এবং তাদের বেশির ভাগই সাধারণত কৃষি বা অ-কৃষি খাতে নিয়োজিত দিনমজুর। অভাবের কারণে সন্তানরা স্কুলে যেতে পারে না; অধিকন্তু উপার্জনে নামে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, ঋণের পরিমাণ সঞ্চয়ের কয়েক গুণ বেশি। দু-একটি ধাক্কা খেয়ে তারা প্রান্তিকতায় পৌঁছে। 

বাংলাদেশ সরকার গৃহীত সামাজিক নিরাপত্তা জাল কর্মসূচি মূলত এই জনগোষ্ঠীর জন্য বাস্তবায়িত হচ্ছে। চরম দরিদ্র জনগোষ্ঠী শুধু পরিমাণগতভাবে পরিমাপযোগ্য সম্পদের অভাবের মধ্যে বাস করে না, প্রায়ই ‘নাজুক’ পরিস্থিতিরও শিকার। যেমন-শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সুবিধায় কম প্রবেশগম্যতা, নিজের ওপর কম আস্থা এবং নিজেকে ক্ষমতাহীন ভাবার প্রবণতা। এই ধরনের ঝুঁকি বা নাজুক পরিস্থিতি তাদের দারিদ্র্যকে তীব্রতর করে তোলে। মোটকথা, খানার বেশির ভাগ আয় আসে কৃষি ও অ-কৃষি কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত শ্রম থেকে।

চার.

ওপরে বর্ণিত উপাদানগুলো চরম দরিদ্র মানুষের নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এগুলোই চরম দারিদ্র্যের জন্য দায়ী কি না, তা নির্ণয় করতে হলে রিগ্রেশনের আশ্রয় নিতে হবে। এমন একটি রিগ্রেশন থেকে জানা যায়, (ক) চরম দারিদ্র্যের নিয়ামক হচ্ছে খানার আকার ও গঠন-বেশিসংখ্যক শিশু ও মহিলা সমেত খানাগুলোর চরম দারিদ্র্য থাকার আশঙ্কা বেশি; (খ) অন্যান্য অবস্থা অপরিবর্তিত রেখে, খানাপ্রধানের শিক্ষার স্তর দারিদ্র্যের স্তরকে প্রভাবিত করে; (গ) ক্ষুদ্রঋণ গ্রহণকারী খানার মধ্যে চরম দারিদ্র্যের প্রকোপ কম থাকে এবং (ঘ) ভোগবৃদ্ধির পেছনে যেসব বৈশিষ্ট্য কাজ করছে তার মধ্যে আছে শিক্ষা, পেশা বা জনমিতিক পরিবর্তন থেকে পাওয়া সম্পদের ওপর লাভের হার। অর্থাৎ শুধু সম্পদের পরিমাণের ওপর নয়, চরম দারিদ্র্য নির্ধারণ করে সম্পদ থেকে প্রাপ্ত লাভের হার, যে বিষয়ে একটু আগে আলোকপাত করা হয়েছে।

চরম দরিদ্র খানার একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য এই যে সাধারণত পুষ্টিজাতীয় খাবারের প্রকট অভাবের কারণে খানার সদস্যরা দৈহিকভাবে খুব দুর্বল থাকে। ফলে কায়িক শ্রমনির্ভর কর্মকাণ্ডে তাদের চাহিদা খুব একটা থাকে না এবং কাজ যদি বা জোটে, মজুরি এত কম থাকে যে তা দিয়ে শরীরের পুষ্টিগত উন্নয়ন সম্ভব হয় না। আর পুষ্টিগত সমস্যা থাকে বলেই বেশি মজুরির কাজ পাওয়া যায় না। অর্থাৎ চরম দারিদ্র্যে পতিত খানাগুলো এক ধরনের ‘মাকড়সার জালে’ আবর্তিত হতে থাকে, যাকে বলে দারিদ্র্যফাঁদ। এটিকে আবার মারণফাঁদও বলা যায়, যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে হস্তান্তরিত হতে পারে।

যা হোক, এই জনগোষ্ঠীর বেশির ভাগ কেন্দ্রীভূত থাকে খুব অনুন্নত এলাকায়-মঙ্গাপীড়িত (বৃহত্তর রংপুর), নদীভাঙন (সিরাজগঞ্জ), লবণাক্ত (উপকূলীয়) এবং অতি নিম্নাঞ্চলে (সুনামগঞ্জ)। তারাই আবার প্রধানত মৌসুমি ক্ষুধার শিকার হয়। বিশেষত রংপুর অঞ্চলে মঙ্গার মৌসুমে, যা এখন প্রায় অনুপস্থিত-খানাগুলোর ৫০ শতাংশ সময়ে কোনো এক বেলা না খেয়ে থাকতে হয়। আবার মঙ্গা থাকুক বা না থাকুক, খানাগুলোর অর্ধেকই সারা বছর আধাপেটে থাকে। 

বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে দারিদ্র্য ও মৌসুমের আচরণ পরস্পরকে পরাবদ্ধ করে রাখে। অথচ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কিন্তু দারিদ্র্যসংক্রান্ত নীতিমালায় খুব একটা গুরুত্ব পায় বলে মনে হয় না। যা হোক, আশপাশের অঞ্চলে মৌসুমি অভিবাসন ঘটিয়ে তারা অবস্থার উন্নতি ঘটানোর প্রাণান্ত চেষ্টা চালায়। আবার যদি কখনো অভাবের তাড়নায় শহরে আসতেই হয়, যেমনটি ঘটেছিল ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’ ছায়াছবিতে গোলাপীর বেলায়-তখন তাদের ঠাঁই মেলে রেললাইনের ধারে কোনো বস্তিতে, খোলা আকাশের নিচে ফুটপাতে, পার্কের বেঞ্চিতে অথবা কোনো পতিতালয়ে।

পাঁচ.

বাংলাদেশে ‘চরম দারিদ্র্য নিরসন কর্মসূচি’ নামে আলাদা কর্মসূচি বিজ্ঞান ও বাস্তব সম্মত। যদি ধরে নেওয়া হয় যে মাত্র এক কোটি লোক চরম দরিদ্র, তার মানে এই সংখ্যক মানুষ ও তাদের প্রজন্ম দেশের জিডিপিতে অবদান রাখবে না; অথচ প্রতিবছর তাদের জন্য বিশেষ বরাদ্দ কিংবা হাতে থালা ধরিয়ে দিতে হবে ভিক্ষার জন্য। দেশ বঞ্চিত, মানুষ অপমানিত। তাহলে তথাকথিত ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা’ এবং ‘মুক্তি’ কার জন্য?

লেখক : অর্থনীতি বিশ্লেষক, সাবেক উপাচার্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু
ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে
সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’
দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা