শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৮, বৃহস্পতিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

'মুসলিম আমেরিকানদের নিয়ে রাজনীতি চলবে না'

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ:
অনলাইন ভার্সন
'মুসলিম আমেরিকানদের নিয়ে রাজনীতি চলবে না'

রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে আগ্রহী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মুসলিম বিদ্বেষী বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেন, ‘মুসলিম আমেরিকানদের নিয়ে রাজনীতির জায়গা নয় আমেরিকা। এমনটি যারা করতে চান তারা ক্ষমার অযোগ্য কর্মে লিপ্ত রয়েছেন বলে ভাবতে হবে’।

মুসলিম-আমেরিকানদের মধ্যে ভীতি সঞ্চারের পরিপ্রেক্ষিতে ওবামা দুটি প্রস্তাব উপস্থাপন করেন। প্রথমটি হচ্ছে, ‘ধর্মীয় বিশ্বাসে ভাঙন ধরানোর জন্যে চলমান প্রয়াসের পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের অন্তত একটি মৌলিক বিষয়ে একমত হওয়া দরকার যে, আমরা সকলেই সৃষ্টিকর্তার সন্তান। আমরা সকলে একইভাবে জন্মেছি। সকলেই সমমর্যাদার অধিকারী। এ কারণে আমাদেরকে বাহ্যিক ব্যবধান ভুলে যেতে হবে। খ্রিস্টান, জুইশ, মুসলমান আমরা সকলেই নিজ নিজ বিশ্বাসে বলিয়ান, আমরা আব্রাহামের উত্তরসূরি। তাই ধর্ম ভিন্ন হলেও আমাদের জীবন-ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে মানবতার মধ্যে। পবিত্র কোরআন শিখিয়েছে ‘মানবিকতা’।  আমরাই মানুষে মানুষে ব্যবধানের সৃষ্টি করেছি। তাই এখন আমাদের সকলের কর্তব্য হবে এমনভাবে ধর্মবিশ্বাসের বহিঃপ্রকাশ ঘটানো যার মধ্য দিয়ে আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি আরও জোরদার হয়’। 

ওবামার দ্বিতীয় প্রস্তাবটি হচ্ছে, ‘আমেরিকান হিসেবে আমাদেরকে মৌলিক মূল্যবোধে জাগ্রত থাকতে হবে, যেখানে থাকবে সকল ধর্ম বিশ্বাসের অবাধ স্বাধীনতার কথা। আমি ইতোমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা, জেফারসনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছি যে, জাতিকে আরও শক্তিশালি করার স্বার্থেই ধর্ম-কর্ম করার অবাধ অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। যদি সকলে নিজ নিজ ধর্ম অবাধে পালন করতে পারেন, তাহলে জাতি হিসেবে আমাদের অবস্থান আরও সুসংহত হবে’। 

গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি সংলগ্ন মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যে বাল্টিমোর ইসলামিক সেন্টারে সমবেত মুসল্লীদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতাকালে প্রেসিডেন্ট ওবামা এ মন্তব্য করেন। স্থানীয় সময় বেলা ১.০৪ টায় শুরু এ ভাষণ শেষ হয় ১.৫২ মিনিটে। 

প্রেসিডেন্ট হিসেবে এই প্রথম যুক্তরাষ্ট্রের কোনো মসজিদে এসে মুসলমানদের মধ্যে স্বস্তিদায়ক বক্তব্য রাখলেন ওবামা। আইএসআইএস-এর সন্ত্রাসী তৎপরতার পাশাপাশি গত ডিসেম্বরে ক্যালিফোর্নিয়ার সান বার্নার্দিনো সিটিতে এক মুসলিম দম্পতি কর্তৃক নির্বিচারে গুলি চালিয়ে ১৪ জনকে হত্যা এবং বেশ কয়েকজনকে গুরুতরভাবে আহত করার পরিপ্রেক্ষিতে সারা আমেরিকায় মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে ভীতির সঞ্চার ঘটেছে। বেশকিছু স্থানে মুসলমানদের ব্যবসা এবং মসজিদে হামলার ঘটনাও ঘটেছে। অন্তত ৩টি মসজিদে অগ্নি সংযোগের ঘটনাও রয়েছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে প্রেসিডেন্ট ওবামা বাল্টিমোর ইসলামিক সোসাইটি পরিচালিত ‘আল রহমান মসজিদ-এ এলেন এবং দীর্ঘ ৪৮ মিনিট বক্তব্য প্রদানের আগে মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সাথে উদ্ভুূত পরিস্থিতির আলোকে মতবিনিময় করেন। হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশে এ আলোচনায় ওবামা সকলকে অভয় দিয়েছেন যে, ‘যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত সকল মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে আমাদের সংবিধান। সংবিধান প্রদত্ত অধিকার প্রতিটি নাগরিক অবাধে ভোগ করবেন, এটিও পরম সত্য। এর মধ্যে কোন দ্বিধা-দ্বন্দ্ব অথবা সংশয়ের অবকাশ নেই।’ 

গতকাল বুধবার দুপুরে জোহরের নামাজের পর শতশত মুসল্লী এবং ইসলামিক সেন্টার পরিচালিত আল রহমান স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা প্রেসিডেন্ট ওবামাকে মসজিদ প্রাঙ্গনে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। এ সময় বাল্টিমোর ইসলামিক সোসাইটির প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ জামিল ওবামাকে মুসলিম-আমেরিকানদের সামগ্রিক পরিস্থিতি অবহিত করেন। তিনি তাকে জানান যে, যুক্তরাষ্ট্রের জন্যে ভালো সংবাদে প্রতিটি মুসলমান যেন উল্লাস প্রকাশ করেন, ঠিক তেমনি মন্দ সংবাদেও ব্যথিত হন। অর্থাৎ এই দেশটিকে সকলেই নিজের বলে মনে করেন। 

ওবামা তার বক্তব্যের শুরুতেই স্থানীয় কংগ্রেসম্যান (ডেমক্র্যাট) জন পিটার স্পাইরোজ সারবেনস এবং দুই মুসলমান কংগ্রেসম্যান কিথ এলিন (মিনোসাটা) এবং ইন্ডিয়ানার কংগ্রেসম্যান আন্দ্রে কারসনকে বিশেষভাবে পরিচয় করিয়ে দেন সমবেত সকলের সঙ্গে। 

ওবামা তার বক্তব্যে আমেরিকার সামগ্রিক উন্নয়ন ও কল্যাণে মুসলিম আমেরিকানদের অবদানের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যেকার সম্প্রীতির বন্ধন আরও জোরদার হবে বলে আশা প্রকাশ করেন। এ সময় তিনি ইসলামিক স্টেট (আইসিস) নামে উগ্র-মতবাদে বিশ্বাসীদের সন্ত্রাসের নিয়ন্ত্রণে সারাবিশ্বের মুসলমানদের আন্তরিক সহায়তা কামনা করেন। 

বাল্টিমোর ইসলামিক সেন্টারের বহুমুখী কর্মকাণ্ডের আলোকে ওবামা বলেন, ‘খ্রিস্টান এবং জুইশদের সঙ্গে এই মসজিদ পরিচালনায় নিয়োজিতরা ‘আন্তঃধর্মীয় সংলাপের মাধ্যমে ধর্মীয় সম্প্রীতির বন্ধন সংহত করেছেন, এখানকার স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমের সুবিধা পাচ্ছেন সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষেরা। এখানকার মুসলিম সম্প্রদায়ের লোকজন মানবসেবার ক্ষেত্রকে সকল বর্ণ আর ধর্মের মানুষের মধ্যে প্রসারিত করেছেন। নাগরিকের ন্যায় বিচার নিশ্চিতে তারা কাজ করছেন সকল আমেরিকানের জন্যে। এলাকার উন্নয়নেও তারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে প্রশাসনের সঙ্গে দেন-দরবার করছেন। ভোটার হিসেবে তালিকাভুক্ত মুসলমানেরা যাচ্ছেন প্রার্থীদের সভা-সমাবেশে। আর এভাবেই খ্রিস্টান, মুসলমান, জুইশ, হিন্দু, বৌদ্ধ সকলেই যে এক পরিবারের সদস্য তার বর্ণাঢ্য বহিঃপ্রকাশ ঘটছে’ ।

বিপুল করতালির মধ্যে হাস্যোজ্জ্বল ওবামা বলেন, ‘প্রথমত আমি দুটি শব্দ বলতে চাই যে, মুসলিম আমেরিকানরা কখনোই অতিরিক্ত কিছু শুনতে অভ্যস্ত নন। ধন্যবাদ আপনাদের। আপনারা নিজের কম্যুনিটির জন্যে কাজ করছেন। ধন্যবাদ জানাচ্ছি নিকট প্রতিবেশীদের ভাগ্য উন্নয়নে এবং জাতিগতভাবে একটি আমেরিকান পরিবার হিসেবে আমাদেরকে প্রকৃত অর্থেই সহায়তা প্রদানের জন্যে’।

মসজিদে আগমণের কারণ ব্যাখ্যাকালে ওবামা বলেন, ‘সকল আমেরিকানের মতো আপনারাও সন্ত্রাসী হামলার হুমকিতে ভীত। মুসলিম-আমেরিকান হিসেবে এর বাইরেও আপনারা উদ্বিগ্ন। কারণ গোটা মুসলিম কম্যুনিটিকেই কখনো কখনো টার্গেট করা হচ্ছে বিশ্বব্যাপী চলমান সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্যে দায়ী হিসেবে। গুটিকতক মুসলমানের অপকর্মের জন্যে গোটা মুসলিম সম্প্রদায়কে কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর একটি প্রয়াস বিদ্যমান রয়েছে’ ।

ওবামা বলেন, ‘তুলনামূলকভাবে আমেরিকায় মুসলমানের সংখ্যা কম। মাত্র কয়েক মিলিয়ন মুসলমান বাস করছেন এদেশে। এজন্য অধিকাংশ আমেরিকানই মুসলমানদের সম্পর্কে তেমন ধারণা রাখেন না। তখোনই মুসলমানদের ব্যাপারে অনেক আমেরিকানের আগ্রহ বাড়ে, যখন মিডিয়ায় কোন সন্ত্রাসী হামলার সংবাদ আসে। সে সংবাদ দেখে অথবা শুনে অনেক আমেরিকানের ধারণা হয় যে, মুসলমানরাই সন্ত্রাস করছে, নির্বিচারে মানুষ হত্যায় মদদ দিচ্ছে ইসলাম ধর্ম। অনেক সময় টিভি অথবা চলচ্চিত্রেও মুসলমানদেরকে সন্ত্রাসী হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে যা আদৌ সত্য নয়’।

ওবামা আরও বলেন, ‘আমেরিকায় মুসলমানদের নিষিদ্ধ করার মত ভয়ংকর বক্তব্য প্রদানের পর সারা আমেরিকায় মুসলমানদের ব্যাপারে বিদ্বেষ বেড়েছে। এই মসজিদেও গত বছর দু’দফা আক্রমণ হয়েছে। মুসলমান শিশুদের হুমকি দেয়া হচ্ছে। সারা আমেরিকায় অনেকেই হিজাব পরেন। তারাও টার্গেট হচ্ছেন’।

‘আমরা দেখেছি মিথ্যাচার এবং মসজিদে আগুন দেয়ার মত হিংসাত্মক ঘটনা। কিন্তু এটি তা নয়, যা আমরা, আমরা একটি পরিবারের সদস্য।  এমন অবস্থায় আমাদের এই পরিবারের একটি অংশ যদি মনে করে যে তারা সেকেন্ড ক্লাস সদস্যে অধিষ্ঠিত হচ্ছেন বা পরিবারের অপর সদস্য কর্তৃক আক্রান্ত হচ্ছেন, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের চেতনা ও মূল্যবোধ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়' বলেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
সর্বশেষ খবর
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক
নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ডাকাত সর্দার তৈয়ব গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ডাকাত সর্দার তৈয়ব গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন
তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি ইনকিলাব মঞ্চের
জুলাই সনদ ঘোষণা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি ইনকিলাব মঞ্চের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গৌরবের ১০৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
গৌরবের ১০৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়
বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি
ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা