শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৮, বৃহস্পতিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

'মুসলিম আমেরিকানদের নিয়ে রাজনীতি চলবে না'

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ:
অনলাইন ভার্সন
'মুসলিম আমেরিকানদের নিয়ে রাজনীতি চলবে না'

রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে আগ্রহী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মুসলিম বিদ্বেষী বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেন, ‘মুসলিম আমেরিকানদের নিয়ে রাজনীতির জায়গা নয় আমেরিকা। এমনটি যারা করতে চান তারা ক্ষমার অযোগ্য কর্মে লিপ্ত রয়েছেন বলে ভাবতে হবে’।

মুসলিম-আমেরিকানদের মধ্যে ভীতি সঞ্চারের পরিপ্রেক্ষিতে ওবামা দুটি প্রস্তাব উপস্থাপন করেন। প্রথমটি হচ্ছে, ‘ধর্মীয় বিশ্বাসে ভাঙন ধরানোর জন্যে চলমান প্রয়াসের পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের অন্তত একটি মৌলিক বিষয়ে একমত হওয়া দরকার যে, আমরা সকলেই সৃষ্টিকর্তার সন্তান। আমরা সকলে একইভাবে জন্মেছি। সকলেই সমমর্যাদার অধিকারী। এ কারণে আমাদেরকে বাহ্যিক ব্যবধান ভুলে যেতে হবে। খ্রিস্টান, জুইশ, মুসলমান আমরা সকলেই নিজ নিজ বিশ্বাসে বলিয়ান, আমরা আব্রাহামের উত্তরসূরি। তাই ধর্ম ভিন্ন হলেও আমাদের জীবন-ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে মানবতার মধ্যে। পবিত্র কোরআন শিখিয়েছে ‘মানবিকতা’।  আমরাই মানুষে মানুষে ব্যবধানের সৃষ্টি করেছি। তাই এখন আমাদের সকলের কর্তব্য হবে এমনভাবে ধর্মবিশ্বাসের বহিঃপ্রকাশ ঘটানো যার মধ্য দিয়ে আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি আরও জোরদার হয়’। 

ওবামার দ্বিতীয় প্রস্তাবটি হচ্ছে, ‘আমেরিকান হিসেবে আমাদেরকে মৌলিক মূল্যবোধে জাগ্রত থাকতে হবে, যেখানে থাকবে সকল ধর্ম বিশ্বাসের অবাধ স্বাধীনতার কথা। আমি ইতোমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা, জেফারসনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছি যে, জাতিকে আরও শক্তিশালি করার স্বার্থেই ধর্ম-কর্ম করার অবাধ অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। যদি সকলে নিজ নিজ ধর্ম অবাধে পালন করতে পারেন, তাহলে জাতি হিসেবে আমাদের অবস্থান আরও সুসংহত হবে’। 

গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি সংলগ্ন মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যে বাল্টিমোর ইসলামিক সেন্টারে সমবেত মুসল্লীদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতাকালে প্রেসিডেন্ট ওবামা এ মন্তব্য করেন। স্থানীয় সময় বেলা ১.০৪ টায় শুরু এ ভাষণ শেষ হয় ১.৫২ মিনিটে। 

প্রেসিডেন্ট হিসেবে এই প্রথম যুক্তরাষ্ট্রের কোনো মসজিদে এসে মুসলমানদের মধ্যে স্বস্তিদায়ক বক্তব্য রাখলেন ওবামা। আইএসআইএস-এর সন্ত্রাসী তৎপরতার পাশাপাশি গত ডিসেম্বরে ক্যালিফোর্নিয়ার সান বার্নার্দিনো সিটিতে এক মুসলিম দম্পতি কর্তৃক নির্বিচারে গুলি চালিয়ে ১৪ জনকে হত্যা এবং বেশ কয়েকজনকে গুরুতরভাবে আহত করার পরিপ্রেক্ষিতে সারা আমেরিকায় মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে ভীতির সঞ্চার ঘটেছে। বেশকিছু স্থানে মুসলমানদের ব্যবসা এবং মসজিদে হামলার ঘটনাও ঘটেছে। অন্তত ৩টি মসজিদে অগ্নি সংযোগের ঘটনাও রয়েছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে প্রেসিডেন্ট ওবামা বাল্টিমোর ইসলামিক সোসাইটি পরিচালিত ‘আল রহমান মসজিদ-এ এলেন এবং দীর্ঘ ৪৮ মিনিট বক্তব্য প্রদানের আগে মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সাথে উদ্ভুূত পরিস্থিতির আলোকে মতবিনিময় করেন। হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশে এ আলোচনায় ওবামা সকলকে অভয় দিয়েছেন যে, ‘যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত সকল মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে আমাদের সংবিধান। সংবিধান প্রদত্ত অধিকার প্রতিটি নাগরিক অবাধে ভোগ করবেন, এটিও পরম সত্য। এর মধ্যে কোন দ্বিধা-দ্বন্দ্ব অথবা সংশয়ের অবকাশ নেই।’ 

গতকাল বুধবার দুপুরে জোহরের নামাজের পর শতশত মুসল্লী এবং ইসলামিক সেন্টার পরিচালিত আল রহমান স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা প্রেসিডেন্ট ওবামাকে মসজিদ প্রাঙ্গনে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। এ সময় বাল্টিমোর ইসলামিক সোসাইটির প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ জামিল ওবামাকে মুসলিম-আমেরিকানদের সামগ্রিক পরিস্থিতি অবহিত করেন। তিনি তাকে জানান যে, যুক্তরাষ্ট্রের জন্যে ভালো সংবাদে প্রতিটি মুসলমান যেন উল্লাস প্রকাশ করেন, ঠিক তেমনি মন্দ সংবাদেও ব্যথিত হন। অর্থাৎ এই দেশটিকে সকলেই নিজের বলে মনে করেন। 

ওবামা তার বক্তব্যের শুরুতেই স্থানীয় কংগ্রেসম্যান (ডেমক্র্যাট) জন পিটার স্পাইরোজ সারবেনস এবং দুই মুসলমান কংগ্রেসম্যান কিথ এলিন (মিনোসাটা) এবং ইন্ডিয়ানার কংগ্রেসম্যান আন্দ্রে কারসনকে বিশেষভাবে পরিচয় করিয়ে দেন সমবেত সকলের সঙ্গে। 

ওবামা তার বক্তব্যে আমেরিকার সামগ্রিক উন্নয়ন ও কল্যাণে মুসলিম আমেরিকানদের অবদানের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যেকার সম্প্রীতির বন্ধন আরও জোরদার হবে বলে আশা প্রকাশ করেন। এ সময় তিনি ইসলামিক স্টেট (আইসিস) নামে উগ্র-মতবাদে বিশ্বাসীদের সন্ত্রাসের নিয়ন্ত্রণে সারাবিশ্বের মুসলমানদের আন্তরিক সহায়তা কামনা করেন। 

বাল্টিমোর ইসলামিক সেন্টারের বহুমুখী কর্মকাণ্ডের আলোকে ওবামা বলেন, ‘খ্রিস্টান এবং জুইশদের সঙ্গে এই মসজিদ পরিচালনায় নিয়োজিতরা ‘আন্তঃধর্মীয় সংলাপের মাধ্যমে ধর্মীয় সম্প্রীতির বন্ধন সংহত করেছেন, এখানকার স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমের সুবিধা পাচ্ছেন সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষেরা। এখানকার মুসলিম সম্প্রদায়ের লোকজন মানবসেবার ক্ষেত্রকে সকল বর্ণ আর ধর্মের মানুষের মধ্যে প্রসারিত করেছেন। নাগরিকের ন্যায় বিচার নিশ্চিতে তারা কাজ করছেন সকল আমেরিকানের জন্যে। এলাকার উন্নয়নেও তারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে প্রশাসনের সঙ্গে দেন-দরবার করছেন। ভোটার হিসেবে তালিকাভুক্ত মুসলমানেরা যাচ্ছেন প্রার্থীদের সভা-সমাবেশে। আর এভাবেই খ্রিস্টান, মুসলমান, জুইশ, হিন্দু, বৌদ্ধ সকলেই যে এক পরিবারের সদস্য তার বর্ণাঢ্য বহিঃপ্রকাশ ঘটছে’ ।

বিপুল করতালির মধ্যে হাস্যোজ্জ্বল ওবামা বলেন, ‘প্রথমত আমি দুটি শব্দ বলতে চাই যে, মুসলিম আমেরিকানরা কখনোই অতিরিক্ত কিছু শুনতে অভ্যস্ত নন। ধন্যবাদ আপনাদের। আপনারা নিজের কম্যুনিটির জন্যে কাজ করছেন। ধন্যবাদ জানাচ্ছি নিকট প্রতিবেশীদের ভাগ্য উন্নয়নে এবং জাতিগতভাবে একটি আমেরিকান পরিবার হিসেবে আমাদেরকে প্রকৃত অর্থেই সহায়তা প্রদানের জন্যে’।

মসজিদে আগমণের কারণ ব্যাখ্যাকালে ওবামা বলেন, ‘সকল আমেরিকানের মতো আপনারাও সন্ত্রাসী হামলার হুমকিতে ভীত। মুসলিম-আমেরিকান হিসেবে এর বাইরেও আপনারা উদ্বিগ্ন। কারণ গোটা মুসলিম কম্যুনিটিকেই কখনো কখনো টার্গেট করা হচ্ছে বিশ্বব্যাপী চলমান সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্যে দায়ী হিসেবে। গুটিকতক মুসলমানের অপকর্মের জন্যে গোটা মুসলিম সম্প্রদায়কে কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর একটি প্রয়াস বিদ্যমান রয়েছে’ ।

ওবামা বলেন, ‘তুলনামূলকভাবে আমেরিকায় মুসলমানের সংখ্যা কম। মাত্র কয়েক মিলিয়ন মুসলমান বাস করছেন এদেশে। এজন্য অধিকাংশ আমেরিকানই মুসলমানদের সম্পর্কে তেমন ধারণা রাখেন না। তখোনই মুসলমানদের ব্যাপারে অনেক আমেরিকানের আগ্রহ বাড়ে, যখন মিডিয়ায় কোন সন্ত্রাসী হামলার সংবাদ আসে। সে সংবাদ দেখে অথবা শুনে অনেক আমেরিকানের ধারণা হয় যে, মুসলমানরাই সন্ত্রাস করছে, নির্বিচারে মানুষ হত্যায় মদদ দিচ্ছে ইসলাম ধর্ম। অনেক সময় টিভি অথবা চলচ্চিত্রেও মুসলমানদেরকে সন্ত্রাসী হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে যা আদৌ সত্য নয়’।

ওবামা আরও বলেন, ‘আমেরিকায় মুসলমানদের নিষিদ্ধ করার মত ভয়ংকর বক্তব্য প্রদানের পর সারা আমেরিকায় মুসলমানদের ব্যাপারে বিদ্বেষ বেড়েছে। এই মসজিদেও গত বছর দু’দফা আক্রমণ হয়েছে। মুসলমান শিশুদের হুমকি দেয়া হচ্ছে। সারা আমেরিকায় অনেকেই হিজাব পরেন। তারাও টার্গেট হচ্ছেন’।

‘আমরা দেখেছি মিথ্যাচার এবং মসজিদে আগুন দেয়ার মত হিংসাত্মক ঘটনা। কিন্তু এটি তা নয়, যা আমরা, আমরা একটি পরিবারের সদস্য।  এমন অবস্থায় আমাদের এই পরিবারের একটি অংশ যদি মনে করে যে তারা সেকেন্ড ক্লাস সদস্যে অধিষ্ঠিত হচ্ছেন বা পরিবারের অপর সদস্য কর্তৃক আক্রান্ত হচ্ছেন, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের চেতনা ও মূল্যবোধ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়' বলেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
সর্বশেষ খবর
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি

শোবিজ

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা