শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৫, শুক্রবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

পরিবারের সদস্য আনতে কুয়েত প্রবাসীদের নতুন শর্ত

মঈন উদ্দিন সরকার সুমন, কুয়েত:
অনলাইন ভার্সন
পরিবারের সদস্য আনতে কুয়েত প্রবাসীদের নতুন শর্ত

কুয়েতে যেসব দেশের প্রবাসীদের জন্য পারিবারিক স্পন্সর ও ভ্রমণ ভিসার অনুমতি আছে তাদের জন্য নতুন শর্ত দিয়েছে দেশটির সরকার। কুয়েতে স্পন্সরের মাধ্যমে স্ত্রী-সন্তান আনার ক্ষেত্রে নতুন শর্তে একজন প্রবাসীর মাসিক বেতন হতে হবে ৪৫০ কুয়েতি দিনার । এর আগে কোন কুয়েত প্রবাসীর মাসিক বেতন ২৫০ কুয়েতি দিনার হলেই তিনি তার স্ত্রী-সন্তানকে স্পন্সর করে কুয়েতে নিতে পারতেন। 

স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমে কুয়েতের ইন্টেরিয়র মন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ আল খালিদ আল সাবাহ এর বরাত দিয়ে এই সংবাদটি প্রকাশিত হয়। রিপোর্টে বলা হয়, কুয়েতের মোট জনসংখ্যার তিন ভাগের দুই ভাগই বিদেশী নাগরিক। সব মিলিয়ে কুয়েতে প্রায় ৩৩ লাখ বিদেশী নাগরিক বাস করেন। কুয়েতে বসবাসকারী প্রবাসী পরিবারগুলোর সংখ্যা কমিয়ে ফেলাই নতুন শর্তের উদ্দেশ্য।

কুয়েতের আইন অনুযায়ী, কোন বিদেশী নাগরিক যদি কুয়েত কাজ করে এবং তার রেসিডেন্সি পারমিট থাকে তাহলে তিনি তার স্ত্রী, সন্তান অথবা তার উপর নির্ভরশীল পরিবারের বয়স্ক সদস্যকে স্পন্সর করে কুয়েতে নিজের কাছে রাখতে পারবেন। প্রবাসীর স্ত্রী-সন্তানদের কুয়েতে নেয়ার অনুমোদনের ব্যাপারটি নির্ভর করছে তার মাসিক বেতন বা উপার্জনের উপর। মুলত পরিবারকে কুয়েতে নিয়ে নিজের কাছে রেখে ভরণপোষণ চালানোর মতো আর্থিক সামর্থ্য যার আছে তাকেই অনুমোদন দেয়া হয়। ২০০৪ সালে এই শর্ত শিথিল করে ২৫০ কুয়েতি দিনার করা হয়েছিল। এর ফলে কুয়েতে প্রবাসী পরিবারের সংখ্যা খুব দ্রুত গতিতে বেড়ে যায়। এটা হ্রাস করতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে যেসব প্রবাসী আগে থেকেই কুয়েতে বসবাস করছে অথবা কুয়েতে জন্ম নিয়েছে কিন্তু মাসের ৪৫০ কুয়েতি দিনারের চেয়ে কম উপার্জন করে তাদের বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে এ বিষয়টি দেখার জন্য কুয়েতের আবাসন বিভাগের মহাপরিচালককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

অন্যদিকে কুয়েতে ভিজিট ভিসার নতুন শর্ত দিয়েছে দেশটির সরকার। পরিবারের সদস্যদের কুয়েতে আনার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন মাসিক বেতন সীমা বেঁধে দেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই এই নতুন শর্ত যোগ হওয়ার আরেকটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। এই নতুন শর্তে বলা হয়েছে, কুয়েতে বসবাসকারী কোন বিদেশী নাগরিক যদি তার স্ত্রী-সন্তান বা পিতা-মাতার জন্য ভিজিট ভিসা ইস্যু করাতে চায় তাহলে তার সর্বনিম্ন মাসিক বেতন হতে হবে ২০০ কুয়েতি দিনার। 

কুয়েতের ইন্টেরিয়র মন্ত্রণালয়ের আবাসন বিভাগের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল তালাল মারাফি বরাত দিয়ে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে। স্ত্রী-সন্তান বা পিতা-মাতার জন্য ভিজিট ভিসা ইস্যু করতে হলে আগে কুয়েত প্রবাসীদের মাসিক সর্বনিম্ন বেতন ১৫০ কুয়েতি দিনার হলেই হতো। এখন ২০০ কুয়েতি দিনার হতে হবে। একই সাথে কুয়েতি বসবাসকারী কোন বিদেশী নাগরিক যদি তার কোন ভাই-বোন বা অন্য আত্মীয়-স্বজনের জন্য ভিজিট ভিসা ইস্যু করাতে চায় তাহলে ঐ প্রবাসীর মাসিক সর্বনিম্ন বেতন হতে হবে ৩০০ কুয়েতি দিনার। আর যাদের জন্য ভিজিট ভিসা ইস্যু করা হবে তাদের বয়স ৫০ বছরের বেশি হতে পারবে না।

ভিজিট ভিসায় কুয়েতে আসার পর কোন প্রবাসীর স্ত্রী-সন্তান ৩ মাস পর্যন্ত থাকতে পারবে। আর অন্য আত্মীয়-স্বজন ১ মাসের বেশি থাকতে পারবে না। রিপোর্টে এসব পদক্ষেপের বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে ইন্টেরিয়র মন্ত্রণালয়ের আবাসন বিভাগের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল তালাল মারাফি বলেছেন, কুয়েতে ২৬ লাখ ৭০ হাজার বিদেশী নাগরিক বসবাস করে। যদি এসব পদক্ষেপ না নেয়া হয় তাহলে এই সংখ্যা পরবর্তী কয়েক বছরে দ্বিগুণ হয়ে যাবে- যা বড় ধরণের সমস্যা তৈরি করবে বলে ধারনা করছেন। কুয়েতের আইন অনুযায়ী  শুধুমাত্র পুরুষ প্রবাসীই তার পরিবারের সদস্যদের স্পন্সর করতে পারে। আর স্বামীর মৃত্যু হলে তখন কোন কর্মজীবি প্রবাসী নারী তার সন্তানদের স্পন্সর করতে পারবে যদি তার সর্বনিম্ন মাসিক উপার্জনের শর্ত ৪৫০ কুয়েতি দিনার পূরণ হয়। তবে মানবিক কারণে কোন কোন ক্ষেত্রে এ আইন শিথিল হতে পারে।

কুয়েতে পূর্বের তুলনায় বাসা ভাড়া, খাওয়া দাওয়া, যাতায়াত, পড়ালেখার খরচ বেড়ে গেছে বহুগুণ। এই খরচ সামাল দিতে না পেরে মধ্য ও নিম্ন আয়ের অনেক প্রবাসী এরই মধ্যে তাদের পরিবারকে দেশে পাঠিয়ে দিয়েছেন। আর যারা নতুন করে তাদের পরিবারকে কুয়েত আনতে আগ্রহী তারা অনেকেই জানেন না বাংলাদেশীদের ক্ষেত্রে ভিসা খোলা নাকি বন্ধ। 

তবে কিছু প্রবাসী বিশেষ অনুমতি নিয়ে তাদের পরিবার কুয়েতে নিয়ে আসেন। এই বিষয়ে কুয়েতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের এইচ.ও.সি আনিসুজ্জামান এর সাথে কথা বললে তিনি জানান, 'বিষয়টি সম্পর্কে পত্রিকার মাধ্যমে জানতে পেরেছি।' আমাদের পার্শ্ববর্তি দেশ থেকে কোন শ্রমিক বা পরিবার আনতে কোন বিশেষ অনুমতি লাগে না অথচ বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কেন লাগে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, কুয়েত সরকার বিভিন্ন দেশের ভিসার জন্য কিছু শর্ত দিয়ে রেখেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ ও আছে। তবে কুয়েতে বাংলাদেশীদের জন্য ভিসা বন্ধ নেই। শর্ত মেনে নিয়ম অনুযায়ী বিশেষ অনুমতি নিয়ে কুয়েতে শ্রমিক বা পরিবার আনতে পারবেন। কুয়েতে সকল ভিসার ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের জন্য বিশেষ “লামানা” প্রয়োজন হয়। এসব সমস্যার সঠিক সমাধানের জন্য দূতাবাস কর্তৃপক্ষ চেষ্টা করছেন। তবে স্থানীয় আইনে থাকলে অন্য দেশের সেখানে কিছু করার থাকেনা। 


বিডি প্রতিদিন/২১ অক্টোবর ২০১৬/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
কানাডার কুইবেকে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
কানাডার কুইবেকে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
গ্রিসের হাইড্রা দ্বীপ: যেখানে মোটরযান নয়, ঘোড়াই ভরসা
গ্রিসের হাইড্রা দ্বীপ: যেখানে মোটরযান নয়, ঘোড়াই ভরসা
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা সম্মেলন শুরু
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা সম্মেলন শুরু
মালয়েশিয়ায় উদযাপিত হচ্ছে ৬৮তম স্বাধীনতা দিবস
মালয়েশিয়ায় উদযাপিত হচ্ছে ৬৮তম স্বাধীনতা দিবস
কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো ১০৪ বিদেশির প্রবেশ
কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো ১০৪ বিদেশির প্রবেশ
ইউএই বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
ইউএই বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
মালয়েশিয়ায় ইমিগ্রেশনের অভিযানে ৩৬ বাংলাদেশীসহ আটক ১০১
মালয়েশিয়ায় ইমিগ্রেশনের অভিযানে ৩৬ বাংলাদেশীসহ আটক ১০১
নিউ সাউথ ওয়েলস বিএনপির ৩১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
নিউ সাউথ ওয়েলস বিএনপির ৩১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
৬৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে প্রস্তুত মালয়েশিয়া
৬৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে প্রস্তুত মালয়েশিয়া
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা, প্রবাসীদের মিলনমেলা
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা, প্রবাসীদের মিলনমেলা
৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত
৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত
কানাডায় কোয়ান্টাম ইন্টারনেট গবেষণার নেতৃত্বে বাংলাদেশি বিজ্ঞানী শরীফ
কানাডায় কোয়ান্টাম ইন্টারনেট গবেষণার নেতৃত্বে বাংলাদেশি বিজ্ঞানী শরীফ
সর্বশেষ খবর
নিজস্ব ভবনে ফিরলো লক্ষ্মীপুর পৌরসভা
নিজস্ব ভবনে ফিরলো লক্ষ্মীপুর পৌরসভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কোহলির ওয়ানডে ক্যারিয়ার শেষ, মন্তব্য ইরফান পাঠানের
কোহলির ওয়ানডে ক্যারিয়ার শেষ, মন্তব্য ইরফান পাঠানের

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় রিমান্ডে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা সিয়াম
হত্যাচেষ্টা মামলায় রিমান্ডে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা সিয়াম

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
হবিগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে হেরে এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে হেরে এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার বিরুদ্ধে ৩৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার বিরুদ্ধে ৩৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নাটোর চিনিকলের আখ রোপণ মৌসুমের উদ্বোধন
নাটোর চিনিকলের আখ রোপণ মৌসুমের উদ্বোধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ম্যানসিটিতে যাওয়ার খুব কাছাকাছি ডোনারুম্মা
ম্যানসিটিতে যাওয়ার খুব কাছাকাছি ডোনারুম্মা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজারে পতনে সূচক, লেনদেনও কমেছে
পুঁজিবাজারে পতনে সূচক, লেনদেনও কমেছে

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাগুরার সাবেক এমপি শিখরের ভাই গ্রেফতার
মাগুরার সাবেক এমপি শিখরের ভাই গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫৫২
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫৫২

২৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বৃহস্পতিবার ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন জেলেনস্কি
বৃহস্পতিবার ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন জেলেনস্কি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে অবৈধ গাড়ি পার্কিং উচ্ছেদে অভিযান, ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি ভাঙচুর
নোয়াখালীতে অবৈধ গাড়ি পার্কিং উচ্ছেদে অভিযান, ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি ভাঙচুর

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শোভাযাত্রা
ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শোভাযাত্রা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে ৪৩ রান দিলেন যুক্তরাষ্ট্র মাইনর লিগের বোলার
এক ওভারে ৪৩ রান দিলেন যুক্তরাষ্ট্র মাইনর লিগের বোলার

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২০১৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২০১৬ মামলা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে সাপের কামড়ে ভাইয়ের মৃত্যু, বোন হাসপাতালে
যশোরে সাপের কামড়ে ভাইয়ের মৃত্যু, বোন হাসপাতালে

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দায়িত্ব নেওয়ার ৩ ম্যাচ পরেই বরখাস্ত টেন হ্যাগ
দায়িত্ব নেওয়ার ৩ ম্যাচ পরেই বরখাস্ত টেন হ্যাগ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে স্থানান্তর: ঢামেক পরিচালক
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে স্থানান্তর: ঢামেক পরিচালক

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

২ দফা দাবিতে রাবি ছাত্রদলের অবস্থান
২ দফা দাবিতে রাবি ছাত্রদলের অবস্থান

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল
হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে হাসপাতাল পরিচালকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা
কিশোরগঞ্জে হাসপাতাল পরিচালকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগ সংস্থাগুলোর একীভূতকরণে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন
বিনিয়োগ সংস্থাগুলোর একীভূতকরণে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পানি ছেড়েছে ভারত, পাকিস্তানের ৯ জেলায় উচ্চ বন্যার সতর্কতা
পানি ছেড়েছে ভারত, পাকিস্তানের ৯ জেলায় উচ্চ বন্যার সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে কাঁদিয়ে বাংলাদেশের জয়
ভারতকে কাঁদিয়ে বাংলাদেশের জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যমুনায় এনসিপির প্রতিনিধি দল
যমুনায় এনসিপির প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার একটি জীবন্ত প্রক্রিয়া, যা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে : প্রধান বিচারপতি
সংস্কার একটি জীবন্ত প্রক্রিয়া, যা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে : প্রধান বিচারপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল
বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপি নেতারা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপি নেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত চায় এনসিপি
জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত চায় এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক
প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?
ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না
এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিয়ের পরদিনই নববধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, স্বামী কারাগারে
বিয়ের পরদিনই নববধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, স্বামী কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ
বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান
গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

সম্পাদকীয়

মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়
রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!
ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও
স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল
বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ
পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা
রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে
গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের
জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা

সম্পাদকীয়

দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার খুলছে সুন্দরবন
আবার খুলছে সুন্দরবন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ
৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই
হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী
জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী

নগর জীবন

বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার
বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার

দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম
শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন
ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন

নগর জীবন

১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান
১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ
দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ

নগর জীবন

অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ
ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কারাগারে দুই ভাইকে দেখতে এসে গাঁজাসহ আটক অপর ভাই
কারাগারে দুই ভাইকে দেখতে এসে গাঁজাসহ আটক অপর ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা