‘যেখানে হাসিনা-সেখানেই প্রতিরোধ’ কর্মসূচির আওতায় ২৩ সেপ্টেম্বর দুপুরে নিউজার্সি অঙ্গরাজ্যের নিউ ইয়র্ক লিবার্টি এয়ারপোর্টে শতশত নেতা-কর্মী জড়ো হবার পর শেখ হাসিনার সম্বর্ধনা সমাবেশের বাইরেও তারা বিক্ষোভ করেন। ৫ খন্ডে বিভক্ত বিএনপি এই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে অঘোষিত এক ঐক্য প্রদর্শন করেছে।
নিউইয়র্ক সিটির হিল্টন হোটেলের বলরুমে ২৩ সেপ্টেম্বর রবিবার সন্ধ্যায় শেখ হাসিনার নাগরিক সংবর্ধনা সমাবেশ চলাকালে বাইরে পুলিশ বেষ্টনীতে বিক্ষোভ-সমাবেশে নেতৃত্ব দেন বিএনপি নেতা আব্দুল লতিফ সম্রাট, গিয়াস আহমেদ, আলহাজ্ব সোলায়মান ভূইয়া, আলহাজ্ব বাবর উদ্দিন, মোস্তফা কামাল পাশা বাবুল, গোলাম ফারুক শাহীন, জসীম ভূইয়া, সুরুজ্জামান, এম এ বাতিন, রফিকুল ইসলাম ডালিম, রাফেল তালুকদার, সোহরাব হোসেন, সৈয়দা মাহমুদা শিরিন, জসীম উদ্দিন, কাজী আসাদউল্লাহ, নাসিম আহমেদ, জাহাঙ্গির সোহরাওয়ার্দি প্রমুখ।
লিবার্টি এয়ারপোর্টে তুমুল বিক্ষোভ দেখানো নেতৃবৃন্দের মধ্যে আরও ছিলেন অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন, গিয়াস আহমেদ, জিল্লুর রহমান, কাজী আজহারুল হক মিলন, নিয়াজ আহমেদ জুয়েল, পারভেজ সাজ্জাদ এম এ বাতিন, জাকির এইচ চৌধুরী, আবু সাঈদ আহমেদ, ফিরোজ আহমেদ, রাফেল তালুকদার, এ কে এম রফিকুল হক ডালিম, সোহরাব হোসেন, সৈয়দা মাহমুদা শিরিন, নাসিম আহমেদ, জসীমউদ্দিন, খলকুর রহমান, কাজী আসাদউল্লাহ, আলহাজ্ব মাহফুজুল মাওলা নান্নু প্রমুখ।
২৮ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্ক ত্যাগের আগ পর্যন্ত প্রতিটি কর্মসূচি স্থল এবং শেখ হাসিনার হোটেলের বাইরে বিক্ষোভ চলবে বলে জানান আব্দুল লতিফ সম্রাট।
তিনি বলেন, বেগম জিয়ার মুক্তি এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে নিউইয়র্কসহ বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের নেতা-কর্মীরাও অংশ নিচ্ছেন।
বিডি-প্রতিদিন/ ই-জাহান