শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১০, বৃহস্পতিবার, ১৪ মে, ২০২০ আপডেট:

স্লোভেনিয়ায় উচ্চশিক্ষা ও অভিবাসন

রাকিব হাসান রাফি, স্লোভেনিয়া
অনলাইন ভার্সন
স্লোভেনিয়ায় উচ্চশিক্ষা ও অভিবাসন

‘স্লোভেনিয়া’ মধ্য ইউরোপে অবস্থিত ৭৮২৭.৪ বর্গমাইলের ছোট একটি রাষ্ট্র। দেশটি আয়তন যেমন খুব বেশি বড় নয় ঠিক তেমনি দেশটিতে বসবাসরত জনগোষ্ঠীর সংখ্যাও খুব বেশি নয়। প্রায় একুশ লাখের কাছাকাছি জনসংখ্যাবিশিষ্ট মধ্য ইউরোপের এ দেশটির উত্তরে অস্ট্রিয়া, পশ্চিমে ইতালি, উত্তর-পূর্বে হাঙ্গেরি, দক্ষিণ-পূর্বে ক্রোয়েশিয়া এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে আড্রিয়াটিক সাগরের উপকূল দ্বারা বেষ্টিত।

ইউরোপের চারটি গুরুত্বপূর্ণ ভৌগোলিক অঞ্চল- আল্পস পর্বতমালা, প্যানোনিয়ান প্লেট, ভূ-মধ্যসাগর এবং ডিনারেইডসের মিলন ঘটেছে এ স্লোভেনিয়ায় এসে। লুবলিয়ানা দেশটির রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর। স্লোভেনিয়া একটা সময় লিবারেল কমিউনিজমের ভিত্তিভূমি হিসেবে পরিচিত প্রাক্তন যুগোস্লাভিয়ার অংশ ছিল। ১৯৯১ সালের ২৫ জুন সর্বপ্রথম কোনও রাষ্ট্র হিসেবে স্লোভেনিয়া যুগোস্লাভিয়ার জোট থেকে বের হয়ে আসে এবং নিজেদেরকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করে। কিন্তু ক্রোয়েশিয়া ও সার্বিয়া সে সময় স্লোভেনিয়ার স্বাধীনতার এ দাবিকে অস্বীকার জানায়।

শুরু হয় যুদ্ধের যা দশদিন ব্যাপী স্থায়ী হয়েছিলও, এজন্য ইতিহাসে স্লোভেনিয়ার এ স্বাধীনতা যুদ্ধকে দশ দিনের যুদ্ধ নামেও অভিহিত করা হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এটি ছিল ইউরোপ মহাদেশের ইতিহাসে প্রথম কোনও সংগঠিত যুদ্ধ যেখানে ৭৬ জন মানুষের প্রাণহানি ঘটেছিল। তাই স্লোভেনিয়াকে অপেক্ষাকৃতভাবে নতুন একটি রাষ্ট্র হিসেবে আখ্যা দিলেও ভুল হবে না তবে স্বাধীনতার পর থেকেই দেশটি অর্থনৈতিক, সামাজিকসহ যাবতীয় ক্ষেত্রে দ্রুত অগ্রগতি অর্জন করতে থাকে।

২০০৪ সালে স্লোভেনিয়া ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সদস্যপদ লাভ করে এবং ২০০৭ সালে টোলারের বদলে ইউরো দেশটির জাতীয় মুদ্রা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এক সময় কমিউনিজম শাসনের প্রচলন ছিলো এমন রাষ্ট্রের মধ্যে স্লোভেনিয়াই সর্বপ্রথম ইউরোর ব্যবহার শুরু করে। ব্রাউন বিয়ার, বিভিন্ন ধরণের সুউচ্চ পর্বতমালা বিশেষ করে আল্পস পর্বতমালা ও বিভিন্ন হৃদ ও স্কি রিসোর্টের জন্য স্লোভেনিয়া পর্যটকদের কাছে একটি জনপ্রিয় গন্তব্যস্থল।

যদিও দেশটি বলতে গেলে নতুন একটি রাষ্ট্র তবুও শিক্ষাক্ষেত্রে দেশটির অগগ্রতি চোখে পড়ার মতো। স্লোভিন দেশটির মানুষের প্রধান ভাষা হলেও দেশটির সর্বত্র প্রায় সবাই ইংরেজি বলতে পারেন। ইফ ইংলিশ প্রফিসিয়েন্সি ইনডেক্স অনুযায়ী স্লোভেনিয়ার স্কোর ৬৪.৪৮ যা সারা পৃথিবীর মধ্যে নবম এবং এক সময় কমিউনিজম শাসন ব্যবস্থার প্রচলন ছিল এমন দেশগুলোর মধ্যে প্রথম। নেদারল্যান্ডস, সুইডেন, নরওয়ে, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, অস্ট্রিয়ার পরপরই স্লোভেনিয়ার অবস্থান।

ইউনিভার্সিটি অব লুবলিয়ানা, ইউনিভার্সিটি অব মারিবোর, ইউনিভার্সিটি অব নোভা গোরিছা, ইউনিভার্সিটি অব প্রিমরস্কা দেশটির উল্লেখযোগ্য কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম। এগুলোর মধ্যে ইউনিভার্সিটি অব লুবলিয়ানা এবং ইউনিভার্সিটি অব মারিবোর আন্তর্জাতিক যে কোনও সূচকে সারা পৃথিবীর প্রথম পাচশোটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বিভিন্ন সময়ে স্থান পেয়েছে। আমাদের দেশ থেকে যখন কেউ বাহিরের কোনও দেশে আসার জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করে প্রথমে তার মাথায় যে জিনিসটি কাজ করে সেটি হচ্ছে ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যারিয়ার এবং এক্ষেত্রে স্লোভেনিয়া অনেকটাই নমনীয় কেননা স্লোভেনিয়ার প্রায় সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাচেলর, মাস্টার্স কিংবা পি.এইচ.ডি সকল ক্ষেত্রেই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ডিগ্রি প্রোগ্রাম পাওয়া যায় ইংরেজিতে এবং এখনও ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলোর তুলনায় স্লোভেনিয়াতে অনেক কম খরচে পড়াশুনা করা যায়।

স্লোভেনিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাচেলর কিংবা মাস্টার্সসহ যে কোনও লেভেলে পড়াশোনা করতে হলে এক বছরে ২,৮০০ ইউরো থেকে ৪,০০০ ইউরোর মতো টিউশন ফির প্রয়োজন এবং দেশটির জীবন-যাত্রার ব্যয়ও ইউরোপের অন্যান্য দেশ থেকে অনেক কম। কিছু কিছু ইউনিভারসিটিতে কিছু নির্দিষ্ট সাবজেক্টের ক্ষেত্রে এক বছরে ৮০০০ ইউরো টিউশন ফির প্রয়োজন হতে পারে। আবার আমাদের দেশ থেকে যারা উচ্চশিক্ষার জন্য বাহিরে আসতে চান অনেকের মাঝেই পার্ট-টাইম চাকরির চিন্তা-ভাবনা কাজ করে এবং এক্ষেত্রেও স্লোভেনিয়া অনেকটা নমনীয়।

‘এম জব সার্ভিস’ এবং ‘ই-স্টুডেন্টস্কি সার্ভিস’ নামে দুইটি অর্গানাইজেশন রয়েছে যারা শিক্ষার্থীদের পার্টটাইম চাকরির ব্যাপারে সহযোগিতা করে থাকে এবং এ দুইটি অর্গানাইজেশন স্লোভেনিয়ার প্রায় সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দ্বারা স্বীকৃত। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের জন্য আরও রয়েছে ‘বনি বা সাবসিডাইজড মিল’ এবং ‘সাবসিডাইজসড বাস সার্ভিস’
নামে দুইটি বিশেষ পরিষেবা যেখানে আপনি একজন স্টুডেন্ট হিসেবে অনেকটা সাশ্রয়ী মূল্যে খাবার কিংবা গণপরিবহন ব্যবহারের সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

স্লোভেনিয়ার বেশিরভাগ ইউনিভার্সিটিগুলোতে আবেদন করতে হলে নিম্নে লিঙ্কে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে অ্যাপলিকেশন আরম্ভ করতে হবে। প্রত্যেক বছর ফেব্রুয়ারি থেকে অ্যাডমিশনের জন্য অ্যাপলিকেশন গ্রহণ করা শুরু হয় এবং জুন মাস পর্যন্ত অ্যাপলিকেশনের সময়সীমা থাকে। সাধারণত প্রত্যেক বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সেশনের জন্য অ্যাপলিকেশন গ্রহণ করা হয়; তবে কদাচিৎ কিছু কিছু ইউনিভার্সিটিতে কিছু নির্দিষ্ট সাবজেক্টের জন্য ফেব্রুয়ারি-মার্চ সেশনের জন্যও অ্যাপলিকেশন নেওয়া হয়। প্রত্যেক বছরের অক্টোবর মাস থেকে স্লোভেনিয়ার বেশীর ভাগ ইউনিভার্সিটিগুলোতে অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়।

অ্যাকাউন্ট চালু হয়ে যাওয়ার পর আপনাকে ‘Academic Year’ এবং আপনার পছন্দের ইউনিভার্সিটি ও পছন্দের সাবজেক্ট সিলেক্ট করে একটা অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ফরম পূরণ করতে হবে। সেখানে আপনার পার্সোনাল ডিটেইলস চাওয়া হবে। স্লোভেনিয়ার ইউনিভার্সিটিগুলোতে অ্যাপ্লিকেশন করার ক্ষেত্রে সাধারণত কোনও ধরনের অ্যাপলিকেশন ফি নেওয়া হয় না।

অ্যাপ্লিকেশন ফরম

অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ফরম পূরণ করা হয়ে গেলে আবেদনকারী শিক্ষার্থীর কাছে একটি ই-মেইল পাঠানো হয় এবং এ ই-মেইলে অ্যাটাচমেন্ট হিসেবে একটি পিডিএফ ফাইল দেখতে পাওয়া যায়। পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করতে হবে এবং পরে সেটাকে প্রিন্ট আউট করে আবেদনকারী শিক্ষার্থীর একটি স্বাক্ষর প্রদান করতে হয়। অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ফরম পূরণ করার কয়েক দিনের মধ্যে অ্যাপ্লিকেশন পূরণ করার সময় যে ঠিকানা উল্লেখ করা হয়েছিলো সে ঠিকানায় ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল অ্যাডমিশন অফিসের পক্ষ থেকে একটি চিঠি পাঠানো হবে।

এরপর সে চিঠিতে উল্লেখিত ঠিকানায় প্রিন্ট আউট করা বা পিডিএফ ফাইলের কপি যেটিতে একটু আগে সিগনেচার করার কথা বলেছিলাম সেটি কুরিয়ার সহযোগে ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল অ্যাডমিশন অফিসে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে। সাথে আরও যে সকল ডকুমেন্ট সংযুক্ত করতে হবে।

১, যাবতীয় সকল অ্যাকাডেমিক সার্টিফিকেট এবং ট্রান্সক্রিপ্টের অরিজিনাল কপি;

২, যাবতীয় সকল অ্যাকাডেমিক সার্টিফিকেট এবং ট্রান্সক্রিপ্টের এক সেট সত্যায়িত কপি;

৩, যে কোনও ইংলিশ প্রফিসিয়েন্সি সার্টিফিকেটের কপি;

এছাড়াও মাস্টার্স প্রোগ্রামের জন্য যদি কেউ আবেদন করে থাকেন তার ক্ষেত্রে অনেক সময় সিভি, মোটিভেশনাল লেটার এমনকি ব্যাচেলরের কোর্স ডিসক্রিপশনও চাওয়া হতে পারে।

বাংলাদেশের সার্টিফিকেট কিংবা মার্কশিটের কিংবা অন্য কোনও ধরনের ডকুমেন্টের ক্ষেত্রে অনেক সময় স্লোভেনিয়ার মিনিস্ট্রি অব ফরেন অ্যাফেয়ার্স থেকে লিগালাইজেশন করতে বলা হয়। স্লোভেনিয়ার মিনিস্ট্রি অব ফরেন অ্যাফেয়ার্স থেকে বাংলাদেশি কোনও ডকুমেন্ট লিগালাইজেশন করার শর্ত হচ্ছে প্রথমে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনাতে অবস্থিত বাংলাদেশের অ্যাম্বাসি থেকে সেগুলোকে অ্যাটাস্টেশন করা।

স্লোভেনিয়ার ইউনিভার্সিটি আপনার ডকুমেন্ট ততোক্ষণ পর্যন্ত গ্রহণ করবে না যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনার যাবতীয় অ্যাকাডেমিক সার্টিফিকেট এবং ট্রান্সক্রিপ্টের কপি স্লোভেনিয়ার মিনিস্ট্রি অব ফরেন অ্যাফেয়ার্স থেকে লিগালাইজেশন করানো হয় আর স্লোভেনিয়ার মিনিস্ট্রি অব ফরেন অ্যাফেয়ার্স বাংলাদেশের কোনও ডকুমেন্ট ততোক্ষণ পর্যন্ত গ্রহণ করে না যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনি আপনার ডকুমেন্ট অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনাতে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাস থেকে সত্যায়িত করাতে পারছেন এবং তাদের ওয়েবসাইটে এটা সুনির্দিষ্টভাবে বলা আছে।

একমাত্র ভিয়েনাতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে কোনও ডকুমেন্ট অ্যাটেস্টেড করা হলেই কেবলমাত্র স্লোভেনিয়ার মিনিস্ট্রি অব ফরেন অ্যাফেয়ার্স আপনার ডকুমেন্ট লিগালাইজেশনের জন্য গ্রহণ করবে। স্লোভেনিয়ার মিনিস্ট্রি অব ফরেন অ্যাফেয়ার্স কোনো ডকুমেন্ট লিগালাইজেশনের জন্য পৃষ্ঠা প্রতি তিন ইউরো করে রাখে এবং দুর্ভাগ্যবশত. তারা কোনও কুরিয়ার কপি গ্রহণ করে না।

অনেক সময় ইউনিভার্সিটিকে অনুরোধ করলে ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ লিগালাইজেশনের ব্যবস্থা ওরে দেয়। ভিয়েনাতে অবস্থিত বাংলাদেশ অ্যাম্বাসি থেকে কোনও ডকুমেন্ট অ্যাটাস্টেশন করার শর্ত হচ্ছে প্রথমে সেটিকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দ্বারা সত্যায়িত হতে যে এবং ভিয়েনার বাংলাদেশ অ্যাম্বাসি যে কোনও ডকুমেন্ট অ্যাটাস্টেশন করতে পৃষ্ঠা প্রতি দশ ইউরো করে রাখে।

সাধারণত স্লোভেনিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত সময় দেয় যাবতীয় ডকুমেন্ট পাঠানোর জন্য তবে এ সময়ের মধ্যে পাঠাতে না পারলে আপনি অতিরিক্ত সময়সীমার জন্য আবেদন করতে পারেন এবং আপনাকে এর জন্য নির্ধারত তারিখের আগে ইউনিভার্সিটিকে ই-মেইল দিতে হবে।

অ্যাডমিশন কনফার্ম হয়ে গেলে আপনি ইউনিভার্সিটি থেকে লেটার অব অ্যাকসেপ্টেন্স পাবেন এবং আপনাকে কুরিয়ারের মাধ্যমে লেটার অব অ্যাকসেপ্টেন্স পাঠানো হবে। যদি লেটার অব অ্যাকসেপ্টেন্সে এ সময় টিউশন ফি প্রদানের কথা উল্লেখ থাকে তাহলে যে কোনও ব্যাংকে গিয়ে স্টুডেন্ট ফাইল ওপেন করে টিউশন ফি পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে। সেক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটি টিউশন ফি গ্রহণ করার পর আপনাকে চূড়ান্ত ‘লেটার অব ইনরোলমেন্ট’ পাঠাবে।

ইউনিভার্সিটিতে ইনরোলমেন্ট নিশ্চিত হয়ে গেলে আপনাকে ভিসা কিংবা টেম্পোরারি রেসিডেন্স পারমিটের জন্য অ্যাপ্লিকেশন করতে হবে।

স্লোভেনিয়ার কোনও অ্যাম্বাসি বাংলাদেশে না থাকায় আপনাকে ভিসা অথবা টেম্পোরারি রেসিডেন্স পারমিটের এর জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে দিল্লীতে যেতে হবে। দিল্লিতে অবস্থিত স্লোভেনিয়ার অ্যাম্বাসির ওয়েবসাইট নিচে উল্লেখ করে দেয়া হবে।

দিল্লিতে অবস্থিত স্লোভেনিয়ার অ্যাম্বাসির

Embassy of the Republic of Slovenia;
New Delhi; A - 5/4,
Vasant Vihar;
New Delhi 110 057;
India.

বিস্তারিত তথ্যের জন্যঃ- http://www.newdelhi.embassy.si/index.php?id=37&L=1

ই-মেইলের মাধ্যমে আপনি স্লোভেনিয়ার অ্যাম্বাসিতে ভিসার জন্য অ্যাপোয়েনমেন্ট পেতে পারেন। অ্যাম্বাসিতে ই-মেইল করার ঠিকানাঃ- [email protected]

অ্যাম্বাসি ফি এ বছর থেকে ৭৭ ইউরো করা হয়েছে, অ্যাম্বাসির ওয়েবসাইটে গেলে আপনি ব্যাংক ডিটেইলস পাবেন যেখানে এ ফি জমা দিতে হবে। এরপর তাদের ওয়েবসাইট থেকে ভিসা কিংবা টেম্পোরারি রেসিডেন্ট পারমিট অ্যাপ্লিকেশনের ফরম ডাউনলোড করে সেটা পূরণ করতে হবে। ভিসা কিংবা টেম্পোরারি রেসিডেন্ট পারমিট অ্যাপ্লিকেশনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট:-

১) ইউনিভার্সিটি কর্তৃক প্রদত্ত লেটার অব ইনরোলমেন্ট;

২) স্লোভেনিয়ার মিনিস্ট্রি অব ফরেন অ্যাফেয়ার্স কর্তৃক প্রদত্ত একটি অবজারভেশন লেটার যা ইউনিভার্সিটি আপনাকে লেটার অব ইনরোলমেন্টের সাথে প্রেরণ করবে;

৩) পাসপোর্ট, উল্লেখ্য যে পাসপোর্টের মেয়াদ কমপক্ষে তিন মাস থাকতে হবে (তবে ছয় মাস হলে উত্তম) এবং পাসপোর্টে অন্ততপক্ষে দুইটি ফাঁকা পৃষ্ঠা থাকতে হবে এবং সেই সাথে পুরো পাসপোর্টের ফটোকপি এবং ভিসা অ্যাপ্লিকেশনের সময় সীমা থেকে শুরু করে তিন বছরের মধ্যে যদি কোনও দেশে যাতায়াতের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে সে দেশের ভিসা, অ্যারাইভাল ও ডিপার্চার সীলের ফটোকপি;

৪) মেডিকেল ইন্সুরেন্স;

৫) পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের কপি (পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট কোনওভাবেই যেন তিন মাসের অধিক পুরাতন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে);

৬) সেলফ ফাইনান্সিং স্টুডেন্ট হলে ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং ব্যাংক সলভেন্সি সার্টিফিকেটের অরিজিনাল কপি। ব্যাংক স্টেটমেন্ট কমপক্ষে ছয় মাসের হতে হবে এবং এক বছরের টিউশন ফ্রি, থাকা-খাওয়া এবং আনুষঙ্গিক খরচ মিলিয়ে যে পরিমাণ খরচ দাঁড়ায় তার সমপরিমাণ অর্থ ব্যাংকে থাকতে হবে। ফাইন্যান্সিয়াল স্পন্সরের অ্যাফিডেভিট অত্যাবশ্যক। স্পন্সর যদি অন্য কেউ হয় সেক্ষেত্রে একটা লিখিত স্টেটমেন্ট অত্যাবশ্যক যেখানে উল্লেখ থাকতে হবে যে স্লোভেনিয়াতে থাকাকালীন তিনি আপনার লেখাপড়া এবং থাকা-খাওয়া সহ যাবতীয় ব্য্যভার বহন করতে চলেছেন এবং এ লিখিত স্টেটমেন্ট নোটারাইজড করতে হবে কিংবা প্রথম শ্রেণির কোনও ম্যাজিস্ট্রেট দ্বারা সত্যায়িত করতে হবে;

৭) স্কলারশিপ হোল্ডার হলে স্কলারশিপ লেটার;

৮) ফ্লাইটের রিজার্ভেশনের কপি;

৯) 4.5 সেমি. X 3.5 সেমি. এর দুই কপি ছবি;

১০) অ্যাকোমডেশনের কনফার্মেশন. ইউনিভার্সিটির সাথে যোগাযোগ করে তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী আপনি এ কনফার্মেশন পেতে পারেন;

১১) সমস্ত সার্টিফিকেট এবং ট্রান্সক্রিপ্টের এক সেট অরিজিনাল এবং এক সেট অ্যাটাস্টেড কপি। অ্যাম্বাসির জন্য সার্টিফিকেট এবং ট্রান্সক্রিপ্টের কপিগুলো বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত করে নিলেই হবে;

১২) ইংলিশ প্রফিসিয়েন্সি টেস্টের সার্টিফিকেট.

১৩) বার্থ সার্টিফিকেটের কপি, বার্থ সার্টিফিকেট অবশ্যই আইন ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যারা সত্যায়িত হতে হবে;

অ্যাপয়েমেন্টের তারিখে এ সকল ডকুমেন্ট অ্যাম্বাসিতে গিয়ে জমা দিয়ে আসতে হবে। অ্যাম্বাসি ডকুমেন্ট জমা নেওয়ার পাশাপাশি ইন্টারভিউ এবং বায়োম্যাট্রিক নেবে।

ভিসার সিদ্ধান্ত আসতে কমপক্ষে চার থেকে ছয় সপ্তাহ সময় লাগে; এজন্য ভালো হয় যদি এম্বাসির যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার পর দিল্লি থেকে পাসপোর্ট উইথড্রল করে আপনি দেশে চলে আসেন এবং পরবর্তীতে আবার যখন ভিসার সিদ্ধান্ত আসার পর আপনি আবার দিল্লিতে গেলেন এম্বাসির উদ্দেশ্যে।

স্লোভেনিয়াতে বাহিরের দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপের সুযোগ সীমাবদ্ধ তবে বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে অ্যাকাডেমিক রেজাল্টের ভিত্তিতে অনেক সময় ইউনিভার্সিটির সাথে যোগাযোগ করে হয় তো বা কিছু স্কলারশিপ বা স্টাইপেন্ডের ব্যবস্থা করা যায়। এজন্য সরাসরি সংশ্লিষ্ট ইউনিভার্সিটির সাথে যোগাযোগ করতে হবে। সম্প্রতি দিল্লীতে অবস্থিত স্লোভেনিয়া দূতাবাস স্টুডেন্ট ভিসার অ্যাপ্লিকেশনের ক্ষেত্রে বিশেষ করে যারা ব্যাচেলর প্রোগ্রামর জন্য আবেদন করবেন তাদের ক্ষেত্রে English Proficiency Test বিশেষ করে IELTS (Minimum Level CEFR B2) বাধ্যতামূলক করে দিয়েছে।

লং টার্ম রেসিডেন্ট পারমিট অ্যাপ্লিকেশনের ক্ষেত্রে সাধারণত কোনও ধরণের স্টিকার ভিসার পরিবর্তে সরাসরি টেম্পোরারি রেসিডেন্স পারমিট প্রদান করা হয়।

এবার আসা যাক স্লোভেনিয়াতে অভিবাসন বিষয়ে। আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে যারা বিদেশের মাটিতে পাড়ি জমান তাদের সকলের চিন্তা থাকে কীভাবে ইউরোপ, নর্থ আমেরিকা কিংবা ওশেনিয়ার কোনও একটি উন্নত রাষ্ট্রে স্থায়ী হওয়া যায়। স্লোভেনিয়া এ ক্ষেত্রে আমাদের অনেকের কাছে একটি পছন্দের ডেসটিনেশন হতে পারে এবং স্লোভেনিয়ার ক্ষেত্রে আরও একটি বড় প্লাস পয়েন্ট হচ্ছে এখনও এখানে খুব বেশি বাহিরের মানুষ নেই।

স্লোভেনিয়ার ইমিগ্রেশন পলিসি দীর্ঘ মেয়াদে যারা দেশটিতে বসবাস করতে চান তাদের জন্য এখনও মোটামুটি আশানুরূপ বলা চলে। দেশটির সরকারি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী পার্মানেন্ট রেসিডেন্স প্রাপ্তির শর্ত হিসেবে কারও যদি একটানা পাঁচ বছর বৈধভাবে বসবাস করার এবং সেই সাথে যদি এ পাঁচ বছর ফুলটাইম কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে তিনি স্লোভেনিয়ার পার্মানেন্ট রেসিডেন্স প্রাপ্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।

আর যদি আপনি শিক্ষার্থী হন তাহলে একটানা দশ বছর বৈধভাবে স্লোভেনিয়াতে বসবাস করতে হবে। অর্থাৎ শিক্ষার্থী অবস্থায় পার্মানেন্ট রেসিডেন্স প্রাপ্তির ক্ষেত্রে দুই বছরকে এক বছর হিসেবে বিবেচনা হয়। উদাহরণস্বরূপ কেউ যদি তিন বছরের ব্যাচেলর কোর্স সম্পন্ন করে স্লোভেনিয়া থেকে তাহলে এ তিন বছরকে অর্ধেক অর্থাৎ দেড় বছর এবং সেই সাথে আরও সাড়ে তিন বছর ফুলটাইম কাজ করার অভিজ্ঞটা দেখাতে পারলেই তিনি স্লোভেনিয়ার পার্মানেন্ট রেসিডেন্স পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

পার্মানেন্ট রেসিডেন্স প্রাপ্তির ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত স্থানীয় ভাষা জানার কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। প্রত্যক বছর শেষে টেম্পোরারি রেসিডেন্স পারমিট বর্ধিত করার ক্ষেত্রেও এখন পর্যন্ত সে রকম ঝামেলা নেই এখন পর্যন্ত বিশেষ করে যারা স্টুডেন্ট তাদের জন্য। ইউনিভার্সিটির স্টুডেন্ট অফিস থেকে শুধু মাত্র একটি সার্টিফাইড লেটার যেটা আপনার স্টুডেন্ট স্ট্যাটাসকে ইঙ্গিত করবে সে ধরণের একটি লেটার স্থানীয় ইমিগ্রেশন অফিস স্লোভেনিয়ার ভাষায় বলা হয় উপরাভনা এনোতা, উপরাভনা এনোতাতে গিয়ে জমা দিলেই তারা টিআরপি এক্সটেনশনের ব্যবস্থা করে দেয়।

স্লোভেনিয়াতে আসার পূর্বে আমি প্রায় দেড় বছরের মতো হাঙ্গেরিতে ছিলাম এবং হাঙ্গেরির পেচ শহরে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব পেচে আমি লেখাপড়া করেছি। একই বিষয়ে, ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ফিজিক্স। ইউনিভার্সিটি অব পেচ থেকে আমি স্লোভেনিয়ার ইউনিভার্সিটি অব নোভা গোরিছাতে ক্রেডিট ট্রান্সফার করেছি। আমাকে দিল্লিতে যেতে হয় নি নতুন করে আবার স্লোভেনিয়াতে ভিসার জন্য আবেদন করতে। স্লোভেনিয়াতে এসেই আমি সরাসরি স্থানীয় ইমিগ্রেশন অফিসে গিয়ে টেম্পোরারি রেসিডেন্স পারমিটের জন্য আবেদন করেছি।

আমাকে প্রথম বার টেম্পোরারি রেসিডেন্স পারমিটের জন্য আবেদন করার সময় পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এবং জন্ম নিবন্ধন সার্রটিফিকেটের কপির প্রয়োজন হয়েছিলো। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এবং জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেটের কপি অবশ্যই বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত করার পর অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনাতে অবস্থিত বাংলাদেশের অ্যাম্বাসি থেকে প্রি-লিগালাইজ বা অ্যাটাস্টেশন করে সর্বশেষ এদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে লিগালাইজ করে স্থানীয় ইমিগ্রেশন অফিসে (স্লোভেনিয়ার স্থানীয় ভাষায় উপরাভনা এনোতা) জমা দিতে হয়েছিল।

স্লোভেনিয়াতে আসার পরপরই কিংবা এখানে আসার পর প্রথমবার টেম্পোরারি রেসিডেন্স পারমিট ইস্যু হওয়ার পর পাওয়ার পর সেটি বাড়ির মালিক কিংবা হোস্টেলের কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হয় এবং স্থানীয় পুলিশের থেকে অথবা স্থানীয় ইমিগ্রেশন অফিসের থেকে একটি সার্টিফিকেট নিতে হয় যে এ ঠিকানায় আমি বৈধভাবে বসবাস করছেন। সাধারণত হোস্টেল কর্তৃপক্ষ কিংবা আপনার বাড়ির মালিক স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের সাথে কিংবা স্থানীয় মিউনিসিপ্যালিটি অফিস বা অবচিনার সাথে যোগাযোগ করে এ রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দিবে।

পার্মানেন্ট রেসিডেন্স পাওয়ার জন্য স্লোভেনিয়ার স্থানীয় ভাষা, সংস্কৃতি এবং ইতিহাসের ওপর দক্ষতা প্রয়োজন না হলেও যদি কেউ এখানে সিটিজেনশিপের জন্য আবেদন করতে আগ্রহী হন তাহলে তাকে স্লোভেনিয়ার স্থানীয় ভাষা, সংস্কৃতি এবং ইতিহাসের ওপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে। পার্মানেন্ট রেসিডেন্স পাওয়ার পর পাঁচ বছরের মধ্যে নির্দিষ্ট কিছু শর্তপূরণ সাপেক্ষে স্লোভেনিয়ার সিটিজেনশিপের জন্য আবেদন করা যায়। একটানা দশ বছর বৈধভাবে স্লোভেনিয়াতে বসবাস করার পর স্লোভেনিয়াতে সিটিজেনশিপের জন্য আবেদন করা যায়।

পশ্চিম ইউরোপের দেশ যেমন জার্মানি, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস এমনকি পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র অস্ট্রিয়ার সাথেও তুলনা করলে ঘণ্টা হিসেবে স্লোভেনিয়াতে মজুরি খুব বেশি একটা উচ্চ নয়। এমনকি অর্থনৈতিকভাবে এ সকল দেশ থেকেও স্লোভেনিয়া অনেক দুর্বল। দেশটির জীবনযাত্রার ব্যয়ও খুব বেশি একটা উচ্চ এমনটা বলা যাবে না। সাধারণ দুইশো বিশ ইউরো হলে আমার এক মাসে ভালো মতো চলে যায়, তবে গড়পত্তা হিসেবে একজন স্টুডেন্টের এক মাসে থাকা এবং খাওয়া ও অন্যান্য আনুসাঙ্গিক খরচ মিলিয়ে খরচ আড়াইশো থেকে তিনশো ইউরো পর্যন্ত খরচের প্রয়োজন হয়।

যারা রাজধানী শহরে বসবাস করেন তাদের ক্ষেত্রে থাকা-খাওয়া মিলিয়ে এক মাসে সাড়ে চারশো ইউরোর মতো খরচের প্রয়োজন হতে পারে। এখনও দেশটির সাধারণ মানুষের আয়ের সাথে জীবনযাত্রার ব্যয় অনেকখানি সামঞ্জস্যপূর্ণ। তবে এক সময় সমাজতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার প্রচলন ছিলও এমন দেশগুলোতো বটেই এমনকি মাল্টা, গ্রীস কিংবা পর্তুগালের মতো ইউরোপের দেশগুলো থেকেও অর্থনৈতিকভাবে স্লোভেনিয়া শক্তিশালী। এমনটি বলছে ইন্টারন্যাশনাল মানিটারি ফান্ড বা আইএমএফ, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো।

সম্প্রতি দেশটির পার্লামেন্টে মাসিক মজুরি সাড়ে নয়শো ইউরো করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মাসিক ন্যূনতম মজুরি হিসেবে বর্তমানে স্লোভেনিয়া স্পেন থেকে এর দিক থেকে সামান্য পিছিয়ে। পার্টটাইম চাকুরি করে ভালোমতো থাকা এবং খাওয়ার খরচ আপনি তুলতেও পারলেও আপনি টিউশন ফি তুলতে পারবেন না পার্টটাইম কাজ করে। তবে অস্ট্রেলিয়া, গ্রেট ব্রিটেন, নিউ জিল্যান্ড এ সকল দেশে যে রকম নিয়ম আছে যে স্টুডেন্ট অবস্থায় একজন ব্যক্তি এক সপ্তাহে বৈধভাবে বিশ ঘণ্টার বেশী কাজ করতে পারবেন না, স্লোভেনিয়ার আইনে এ রকম কিছু সুনির্দিষ্ট করে এখনও তেমন কিছু উল্লেখ করা হয় নি। তাই এখানে চাইলে একজন স্টুডেন্ট ফুলটাইম কাজ করতে পারে।

ভিসা এবং অভিবাসন সংক্রান্ত বিভিন্ন নিয়মের মাঝে-মধ্যে পরিবর্তন আসে, তাই সকলেরই উচিৎ নিয়মিত অ্যাম্বাসি অথবা ইমিগ্রেশনের সাথে সম্পর্কিত ওয়েব-সাইটগুলো মাঝে-মধ্যে অনুসন্ধান করা।

এই ছিলও সব মিলিয়ে কীভাবে আপনারা উচ্চশিক্ষার জন্য স্লোভেনিয়াতে আসবেন সে বিষয়ে আদ্যোপান্ত। আপনি যদি তুলনামূলক কম খরচে মূল্যে ইউরোপের কোনও একটি দেশের কোনও একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে চান তাহলে সেক্ষেত্রে স্লোভেনিয়া হতে পারে আপনার জন্য একটি আদর্শ জায়গা।

লেখক: শিক্ষার্থী (২য় বর্ষ), ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ফিজিক্স অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্স, ইউনিভার্সিটি অব নোভা গোরিছা, স্লোভেনিয়া।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান
ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

১৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির
চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার
মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু
রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ
চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২
যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক
সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান
মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’
‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা
ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম
চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাটগ্রামে থানায় হামলায় গ্রেফতার ১০
পাটগ্রামে থানায় হামলায় গ্রেফতার ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্বর্ণের দোকানে চুরি
গাইবান্ধায় স্বর্ণের দোকানে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে আবারও ১৫ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ
পঞ্চগড়ে আবারও ১৫ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালকিনিতে নিখোঁজের একদিন পর পাটক্ষেতে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ
কালকিনিতে নিখোঁজের একদিন পর পাটক্ষেতে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৯৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৯৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাঁচ দাবিতে সিলেটে পণ্য পরিবহন ধর্মঘট
পাঁচ দাবিতে সিলেটে পণ্য পরিবহন ধর্মঘট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারীকে বিবস্ত্র ও নিপীড়নের অভিযোগে শাহপরান কারাগারে
নারীকে বিবস্ত্র ও নিপীড়নের অভিযোগে শাহপরান কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে