বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল কুনমিং, চীনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী এবং জাতীয় শোক দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়েছে।
এ উপলক্ষে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হয়। অনুষ্ঠানে সকল শহিদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কর্তৃক প্রেরিত বাণী পাঠ করা হয়।
আলোচনা সভায় কনসাল জেনারেল এ এফ এম আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু ছিলেন বাঙালি জাতির স্বপ্নদ্রষ্টা এবং মহান স্বাধীনতার রূপকার। বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির মুক্তি ও অধিকার আদায়ে পরিচালিত প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও স্বাধিকার আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। বাঙালির অধিকারের প্রশ্নে বঙ্গবন্ধু ছিলেন আপোসহীন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন এবং তারই নেতৃত্বে দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা বিজয় অর্জন করি। ঘাতকচক্র জাতির পিতাকে হত্যা করলেও তার নীতি ও আদর্শকে মুছে ফেলতে পারেনি। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন জাতির পিতার নাম প্রতিটি বাঙালির অন্তরে অক্ষয় হয়ে থাকবে’।
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা