শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৪, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

শুধু বাংলাদেশে নয়, যুক্তরাষ্ট্রেও নির্বাচন নিয়ে সহিংসতা হয়েছে, মানুষ হত্যা হয়েছে: গ্রেগরি মিক্স

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
শুধু বাংলাদেশে নয়, যুক্তরাষ্ট্রেও নির্বাচন নিয়ে সহিংসতা হয়েছে, মানুষ হত্যা হয়েছে: গ্রেগরি মিক্স

‘নির্বাচনের সময় বাংলাদেশেই শুধু সহিংসতা হয় না, যুক্তরাষ্ট্রেও হয়। ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গাবাজরা পুলিশ হত্যা করেছে’ এমন সরল স্বীকারোক্তি করেছেন মার্কিন কংগ্রেসে ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির র‌্যাংকিং মেম্বার কংগ্রেসম্যান গ্রেগরি মিক্স। যুক্তরাষ্ট্র সফররত বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, এমপির সাথে ২৩ ফেব্রুয়ারি বৃহস্প্রতিবার অপরাহ্নে নিজ অফিসে এক বৈঠকে কংগ্রেসম্যান বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতিসহ সামগ্রিক পরিস্থিতি দেখতে যাওয়ার আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন।

ডেমক্র্যাটিক পার্টি কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অটুৃট রাখতে পারলে গ্রেগরি মিক্স তার চেয়্যারম্যানশিপও অটুট রাখতে পারতেন। গত নভেম্বরের নির্বাচনে রিপাবলিকানরা সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করায় তাকে সিনিয়র মেম্বার হিসেবে রাখা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সাথে গ্রেগরি মিক্সের সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর হওয়ায় আন্তর্জাতিক ইস্যুতে তার মতামতের গুরুত্ব একটুও কমেনি বলে সকলেই মনে করেন। সে আলোকেই বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার অফিসে ঐ বৈঠকের সময় রোহিঙ্গা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের কার্যকর ভূমিকার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেছেন। কংগ্রেসমান গ্রেগরি মিক্স এ সময় রোহিঙ্গা ইস্যুর শান্তির্পূর্ণ নিষ্পত্তির ব্যাপারটি আসিয়ানের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন বলে উল্লেখ করলে সাথে সাথেই ড. মোমেন জানান, আসিয়ান একা করলে হবে না, ইউএস মাস্ট টেইক দ্য লিডারশিপ। এ সময় কংগ্রেসম্যান জানান যে, এ নিয়ে তিনি নিজেদের মধ্যে আলোচনা করবেন। 

এ পর্যায়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচনের ব্যাপারে আলোকপাতকালে উল্লেখ করেন, নির্বাচনের সময় বাংলাদেশে অনেকে ভায়োলেন্স হয়। যুক্তরাষ্ট্রে তো ভায়োলেন্স হয় না। একথা শেষ হবার আগেই কংগ্রেসম্যান মিক্স উল্লেখ করেন, নো, রিমেম্বার সিক্সথ জানুয়ারি (২০২১) উই কিল্ড দ্য পিপুল। আমাদের দেশেও (যুক্তরাষ্ট্রে) ভায়োলেন্স হয়েছে।

এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কিন কংগ্রেসের গুরুত্বপূর্ণ এ নেতাকে অবহিত করেন, আমরা অবাধ-সুষ্ঠু-জবাবদিহিতামূলক নির্বাচন করতে চাই। সে জন্যে আমরা অনেকগুলো কাজ করেছি। আমরা বায়োমেট্রিক ভোটার আইডি তৈরি করেছি যাতে ফ্রড না হয়। কারণ, আমাদের আগে যে সরকার (বিএনপি-জামাত জোট) ছিল তারা সোয়া কোটিরও মত জাল ভোট বানিয়েছিল। এখন আর সে সুযোগ নেই। আমরা এখন স্বচ্ছ ব্যালট বক্স তৈরি করেছি। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে আমরা স্বাধীন একটি নির্বাচন কমিশন করেছি। নির্বাচনের সময় তারাই হবেন বস। সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন সবকিছু করতে পারবেন। এভাবে প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়নে আমরা অনেক ভালো অবস্থানে রয়েছি। বাংলাদেশে ৪৫০০ পোলিং বুথে ভোটগ্রহণ করা হয়। এরমধ্যে হয়তো একশটি বুথে ভায়োলেন্স হয়। আর সেটিই হয়ে উঠে মিডিয়ার শীর্ষ সংবাদ। আমরা তেমন পরিস্থিতি দেখতে চাই না। 

কংগ্রেসম্যানের উদ্দেশ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো উল্লেখ করেন, তোমাদের যদি বুদ্ধি-পরামর্শ থাকে তা আমাদের জানাও কী করতে হবে, কী করলে ভায়োলেন্স থামানো সম্ভব হবে। বাংলাদেশের বিরোধী দল হিসেবে পরিচিত একটি রাজনৈতিক দল প্রতিবাদের নামে জ্বালাও-পোড়াও চালিয়েছে, সেটি আর বরদাশত করা হবে না।

কংগ্রেসম্যান উল্লেখ করেন, আমাদের দেশেও এমন আচরণ সহ্য করা হয় না। 
ড. মোমেন কংগ্রেসম্যানকে স্মরণ করিয়ে দেন যে, বিশ্বে বাংলাদেশ হচ্ছে একমাত্র একটি দেশ, যেটি গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্যে যুদ্ধ করেছে। স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। ৩০ লাখ বাঙালি প্রাণ দিয়েছে ন্যায়বিচার সমুন্নত করতে। সত্তরের নির্বাচনে বাঙালিরা সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করার পরও তদানিন্তন পাকিস্তানি শাসকেরা রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব ছাড়তে চায়নি। সে সময়েই ন্যায্য দাবি ও অধিকার আদায়ের জন্যে বাঙালিরা সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছি। এটা বলতে হচ্ছে এ কারণে যে, আমাদের রক্তের সাাথে মিশে আছে গণতন্ত্র, আইনের শাসন এব্ং ন্যায়-নিষ্ঠার ব্যাপারগুলো। সে তাগিদেই বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের সকল প্রস্তুতি অবলম্বন করেছেন।

এ সময় কংগ্রেসম্যান বলেন, এসব আমরা দেখতে যেতে চাই। কেননা আমার অফিসে অনেক লোক এসে বাংলাদেশের ব্যাপারে উল্টা-পাল্টা কথা বলে। কেউ কেউ যুক্তরাষ্ট্রে এসাইলাম পাবার স্বার্থে নানা কথা জানায়। এসব আমাকে শুনতে হয়, কারণ, যারা আসেন তারা আমার এলাকার বাসিন্দা, কেউ কেউ ভোটারও। আপনি যেসব তথ্য জানালেন তা কেউ জানাতে আসে না।
ড. মোমেন সাথে সাথে তাকেসহ কংগ্রেসনাল টিমকে বাংলাদেশে স্বাগত জানাবেন বলে উল্লেখ করেন। 

হৃদ্যতাপূর্ণ এ বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান, নিউইয়র্কস্থ কনসাল জেনারেল ড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম,পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (জাতিসংঘ) তৌফিক ইসলাম শাতিলসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
বৈঠককালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী কংগ্রেসম্যানকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন আজ বিশ্ব দরবারে স্বীকৃত ও প্রশংসিত। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের চলমান অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার উপর আলোকপাত করে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যেকার যে অফুরন্ত সুযোগ রয়েছে তা কাজে লাগানোর মাধ্যমে দু’দেশের বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ সম্পর্ককে আরো সুদৃঢ় করার বিষয়ে কংগ্রেসম্যানের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।  

কংগ্রেসম্যান মিক্স বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রের ’বন্ধুরাষ্ট্র’ হিসেবে আখ্যায়িত করে দু’দেশের সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরো জোরদার হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাতিরপিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত পলাতক খুনী রাশেদ চৌধুরীকে বাংলাদেশে দ্রুত ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে কংগ্রেসম্যানের সমর্থন কামনা করেন।

র‌্যাবকে জঙ্গিবাদ, সহিংস চরমপন্থা, মাদকনিয়ন্ত্রণ ও মানব পাচারসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক অপরাধ দমন ও নির্মূলে দীর্ঘদিন যাবৎ একটি অত্যন্ত দক্ষ ও কার্যকরী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী হিসেবে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী র‌্যাবের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপর যুক্তরাষ্ট্র সরকারের আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সাথে একযোগে কাজ করবে মর্মে অবহিত করেন।  বৈঠকের পর এসব তথ্য এ সংবাদদাতাকে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। 
রোহিঙ্গা রেজ্যুলেশন বাস্তবায়নে সম্মিলিত প্রচেষ্টার আহবান 

এদিকে, জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে ২৩ ফেব্রুয়ারি আয়োজিত রোহিঙ্গা বিষয়ক একটি উচ্চ পর্যায়ের আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, এমপি। সভাটিতে ব্রুনেই দারুসসালাম, কানাডা, জিবুতি, মিশর, গাম্বিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, সেনেগাল, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, তুরস্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি এবং অন্যান্য পর্যাযের কূটনৈতিক প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। তাছাড়া, জাতিসংঘে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ওআইসির স্থায়ী পর্যবেক্ষণ মিশনেররাষ্ট্রদূত পর্যায়ের প্রতিনিধিরাও অংশগ্রহণ করেন। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রথমবারের মত মিয়ানমারের পরিস্থিতি বিষয়ক একটি রেজুল্যুশন (২৬৬৯) গৃহীত হয়।

এতে মিয়ানমারের বিদ্যমান রাজনৈতিক সমস্যাসহ রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের বিষয়টিও বিশেষভাবে প্রাধান্য পায়। এছাড়া, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বিগত বছরগুলোতে নিয়মিতভাবে রোহিঙ্গাবিষয়ক রেজ্যুলেশন পাস হয়। নিরাপত্তা পরিষদ এবং সাধারণ পরিষদের রোহিঙ্গা বিষয়ক এই রেজুল্যুশনগুলোকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণে একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের জোরালো আহবান জানানোই ছিলএই সভার মূল উদ্দেশ্য ।

বক্তব্য প্রদানকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিশ্ব সম্প্রদায়ের ব্যাপক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও রোহিঙ্গা প্রত্যাবসনে সফলতা না আসায় হতাশা ব্যক্ত করেন। তিনি এর ফলে বাংলাদেশসহ এই অঞ্চলের নিরাপত্তা ঝুঁকির সম্ভাবনার কথা পুনঃউল্লেখ করেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের মত ছোট আয়তনের দেশে বিশাল জনসংখ্যাসহ অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তার ওপর মিয়ানমার থেকে আগত ১.২ মিলিয়ন রোহিঙ্গাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদান করা কোনভাবেই বাস্তবসম্মত নয়।নিরাপত্তা পরিষদে সম্প্রতি গৃহীত রেজ্যুলেশনের প্রসঙ্গ টেনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বলিষ্ঠ নেতৃত্বের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে রোহিঙ্গা সমস্যার টেকসই ও স্থায়ী সমাধানের লক্ষ্যে উদ্যোগ গ্রহণের জন্য তিনি উপস্থিত সকলের প্রতি আহবান জানান। এ প্রসঙ্গে তিনি আঞ্চলিক সংস্থা আসিয়ান এর নেতৃত্বের ওপর বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করেন।

সভায় বক্তরা রোহিঙ্গা সমস্যার টেকসই ও স্থায়ী সমাধানে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। তারা আসিয়ানের পাঁচ দফা ঐক্যমত্যের সফল বাস্তবায়নের ওপরও জোর দেন। তাছাড়া রোহিঙ্গা সমস্যার মূল কারণ চিহ্নিত করে তা সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন সভায় উপস্থিত প্রতিনিধিরা। সভায় অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিরা মিয়ানমার থেকে আগত বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গাকে অস্থায়ীভাবে আশ্রয় এবং সকল ধরনের মানবিক সহযোগিতা প্রদান করার জন্য বাংলাদেশ সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিশেষ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। উলে­খ্য, এ সভায় স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত।

বিডি প্রতিদিন/এএ

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
সিডনিতে সিসিএ-এর মেজবান পরবর্তী মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সিসিএ-এর মেজবান পরবর্তী মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী আটক
চট্টগ্রামে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী আটক

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিরোজপুরে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন
পিরোজপুরে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইউরোপে ফিরছেন নেইমার?
আবারও ইউরোপে ফিরছেন নেইমার?

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সংসদ ভবন এলাকায় ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান
সংসদ ভবন এলাকায় ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে কাজ করতে হবে : আমীর খসরু
ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে কাজ করতে হবে : আমীর খসরু

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার অভিযোগে দুই নারী আটক
হত্যার অভিযোগে দুই নারী আটক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন তারকার খোঁজে বসুন্ধরা কিংস একাডেমি
নতুন তারকার খোঁজে বসুন্ধরা কিংস একাডেমি

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না: সেলিমুজ্জামান
নির্বাচন বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না: সেলিমুজ্জামান

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মাধ্যমে গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী হবে : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মাধ্যমে গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী হবে : সালাহউদ্দিন

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ
করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’
‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস
কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু
বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা
আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক
কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি
কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা