শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৪, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

শুধু বাংলাদেশে নয়, যুক্তরাষ্ট্রেও নির্বাচন নিয়ে সহিংসতা হয়েছে, মানুষ হত্যা হয়েছে: গ্রেগরি মিক্স

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
শুধু বাংলাদেশে নয়, যুক্তরাষ্ট্রেও নির্বাচন নিয়ে সহিংসতা হয়েছে, মানুষ হত্যা হয়েছে: গ্রেগরি মিক্স

‘নির্বাচনের সময় বাংলাদেশেই শুধু সহিংসতা হয় না, যুক্তরাষ্ট্রেও হয়। ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গাবাজরা পুলিশ হত্যা করেছে’ এমন সরল স্বীকারোক্তি করেছেন মার্কিন কংগ্রেসে ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির র‌্যাংকিং মেম্বার কংগ্রেসম্যান গ্রেগরি মিক্স। যুক্তরাষ্ট্র সফররত বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, এমপির সাথে ২৩ ফেব্রুয়ারি বৃহস্প্রতিবার অপরাহ্নে নিজ অফিসে এক বৈঠকে কংগ্রেসম্যান বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতিসহ সামগ্রিক পরিস্থিতি দেখতে যাওয়ার আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন।

ডেমক্র্যাটিক পার্টি কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অটুৃট রাখতে পারলে গ্রেগরি মিক্স তার চেয়্যারম্যানশিপও অটুট রাখতে পারতেন। গত নভেম্বরের নির্বাচনে রিপাবলিকানরা সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করায় তাকে সিনিয়র মেম্বার হিসেবে রাখা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সাথে গ্রেগরি মিক্সের সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর হওয়ায় আন্তর্জাতিক ইস্যুতে তার মতামতের গুরুত্ব একটুও কমেনি বলে সকলেই মনে করেন। সে আলোকেই বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার অফিসে ঐ বৈঠকের সময় রোহিঙ্গা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের কার্যকর ভূমিকার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেছেন। কংগ্রেসমান গ্রেগরি মিক্স এ সময় রোহিঙ্গা ইস্যুর শান্তির্পূর্ণ নিষ্পত্তির ব্যাপারটি আসিয়ানের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন বলে উল্লেখ করলে সাথে সাথেই ড. মোমেন জানান, আসিয়ান একা করলে হবে না, ইউএস মাস্ট টেইক দ্য লিডারশিপ। এ সময় কংগ্রেসম্যান জানান যে, এ নিয়ে তিনি নিজেদের মধ্যে আলোচনা করবেন। 

এ পর্যায়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচনের ব্যাপারে আলোকপাতকালে উল্লেখ করেন, নির্বাচনের সময় বাংলাদেশে অনেকে ভায়োলেন্স হয়। যুক্তরাষ্ট্রে তো ভায়োলেন্স হয় না। একথা শেষ হবার আগেই কংগ্রেসম্যান মিক্স উল্লেখ করেন, নো, রিমেম্বার সিক্সথ জানুয়ারি (২০২১) উই কিল্ড দ্য পিপুল। আমাদের দেশেও (যুক্তরাষ্ট্রে) ভায়োলেন্স হয়েছে।

এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কিন কংগ্রেসের গুরুত্বপূর্ণ এ নেতাকে অবহিত করেন, আমরা অবাধ-সুষ্ঠু-জবাবদিহিতামূলক নির্বাচন করতে চাই। সে জন্যে আমরা অনেকগুলো কাজ করেছি। আমরা বায়োমেট্রিক ভোটার আইডি তৈরি করেছি যাতে ফ্রড না হয়। কারণ, আমাদের আগে যে সরকার (বিএনপি-জামাত জোট) ছিল তারা সোয়া কোটিরও মত জাল ভোট বানিয়েছিল। এখন আর সে সুযোগ নেই। আমরা এখন স্বচ্ছ ব্যালট বক্স তৈরি করেছি। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে আমরা স্বাধীন একটি নির্বাচন কমিশন করেছি। নির্বাচনের সময় তারাই হবেন বস। সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন সবকিছু করতে পারবেন। এভাবে প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়নে আমরা অনেক ভালো অবস্থানে রয়েছি। বাংলাদেশে ৪৫০০ পোলিং বুথে ভোটগ্রহণ করা হয়। এরমধ্যে হয়তো একশটি বুথে ভায়োলেন্স হয়। আর সেটিই হয়ে উঠে মিডিয়ার শীর্ষ সংবাদ। আমরা তেমন পরিস্থিতি দেখতে চাই না। 

কংগ্রেসম্যানের উদ্দেশ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো উল্লেখ করেন, তোমাদের যদি বুদ্ধি-পরামর্শ থাকে তা আমাদের জানাও কী করতে হবে, কী করলে ভায়োলেন্স থামানো সম্ভব হবে। বাংলাদেশের বিরোধী দল হিসেবে পরিচিত একটি রাজনৈতিক দল প্রতিবাদের নামে জ্বালাও-পোড়াও চালিয়েছে, সেটি আর বরদাশত করা হবে না।

কংগ্রেসম্যান উল্লেখ করেন, আমাদের দেশেও এমন আচরণ সহ্য করা হয় না। 
ড. মোমেন কংগ্রেসম্যানকে স্মরণ করিয়ে দেন যে, বিশ্বে বাংলাদেশ হচ্ছে একমাত্র একটি দেশ, যেটি গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্যে যুদ্ধ করেছে। স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। ৩০ লাখ বাঙালি প্রাণ দিয়েছে ন্যায়বিচার সমুন্নত করতে। সত্তরের নির্বাচনে বাঙালিরা সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করার পরও তদানিন্তন পাকিস্তানি শাসকেরা রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব ছাড়তে চায়নি। সে সময়েই ন্যায্য দাবি ও অধিকার আদায়ের জন্যে বাঙালিরা সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছি। এটা বলতে হচ্ছে এ কারণে যে, আমাদের রক্তের সাাথে মিশে আছে গণতন্ত্র, আইনের শাসন এব্ং ন্যায়-নিষ্ঠার ব্যাপারগুলো। সে তাগিদেই বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের সকল প্রস্তুতি অবলম্বন করেছেন।

এ সময় কংগ্রেসম্যান বলেন, এসব আমরা দেখতে যেতে চাই। কেননা আমার অফিসে অনেক লোক এসে বাংলাদেশের ব্যাপারে উল্টা-পাল্টা কথা বলে। কেউ কেউ যুক্তরাষ্ট্রে এসাইলাম পাবার স্বার্থে নানা কথা জানায়। এসব আমাকে শুনতে হয়, কারণ, যারা আসেন তারা আমার এলাকার বাসিন্দা, কেউ কেউ ভোটারও। আপনি যেসব তথ্য জানালেন তা কেউ জানাতে আসে না।
ড. মোমেন সাথে সাথে তাকেসহ কংগ্রেসনাল টিমকে বাংলাদেশে স্বাগত জানাবেন বলে উল্লেখ করেন। 

হৃদ্যতাপূর্ণ এ বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান, নিউইয়র্কস্থ কনসাল জেনারেল ড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম,পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (জাতিসংঘ) তৌফিক ইসলাম শাতিলসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
বৈঠককালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী কংগ্রেসম্যানকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন আজ বিশ্ব দরবারে স্বীকৃত ও প্রশংসিত। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের চলমান অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার উপর আলোকপাত করে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যেকার যে অফুরন্ত সুযোগ রয়েছে তা কাজে লাগানোর মাধ্যমে দু’দেশের বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ সম্পর্ককে আরো সুদৃঢ় করার বিষয়ে কংগ্রেসম্যানের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।  

কংগ্রেসম্যান মিক্স বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রের ’বন্ধুরাষ্ট্র’ হিসেবে আখ্যায়িত করে দু’দেশের সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরো জোরদার হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাতিরপিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত পলাতক খুনী রাশেদ চৌধুরীকে বাংলাদেশে দ্রুত ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে কংগ্রেসম্যানের সমর্থন কামনা করেন।

র‌্যাবকে জঙ্গিবাদ, সহিংস চরমপন্থা, মাদকনিয়ন্ত্রণ ও মানব পাচারসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক অপরাধ দমন ও নির্মূলে দীর্ঘদিন যাবৎ একটি অত্যন্ত দক্ষ ও কার্যকরী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী হিসেবে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী র‌্যাবের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপর যুক্তরাষ্ট্র সরকারের আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সাথে একযোগে কাজ করবে মর্মে অবহিত করেন।  বৈঠকের পর এসব তথ্য এ সংবাদদাতাকে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। 
রোহিঙ্গা রেজ্যুলেশন বাস্তবায়নে সম্মিলিত প্রচেষ্টার আহবান 

এদিকে, জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে ২৩ ফেব্রুয়ারি আয়োজিত রোহিঙ্গা বিষয়ক একটি উচ্চ পর্যায়ের আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, এমপি। সভাটিতে ব্রুনেই দারুসসালাম, কানাডা, জিবুতি, মিশর, গাম্বিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, সেনেগাল, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, তুরস্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি এবং অন্যান্য পর্যাযের কূটনৈতিক প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। তাছাড়া, জাতিসংঘে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ওআইসির স্থায়ী পর্যবেক্ষণ মিশনেররাষ্ট্রদূত পর্যায়ের প্রতিনিধিরাও অংশগ্রহণ করেন। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রথমবারের মত মিয়ানমারের পরিস্থিতি বিষয়ক একটি রেজুল্যুশন (২৬৬৯) গৃহীত হয়।

এতে মিয়ানমারের বিদ্যমান রাজনৈতিক সমস্যাসহ রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের বিষয়টিও বিশেষভাবে প্রাধান্য পায়। এছাড়া, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বিগত বছরগুলোতে নিয়মিতভাবে রোহিঙ্গাবিষয়ক রেজ্যুলেশন পাস হয়। নিরাপত্তা পরিষদ এবং সাধারণ পরিষদের রোহিঙ্গা বিষয়ক এই রেজুল্যুশনগুলোকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণে একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের জোরালো আহবান জানানোই ছিলএই সভার মূল উদ্দেশ্য ।

বক্তব্য প্রদানকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিশ্ব সম্প্রদায়ের ব্যাপক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও রোহিঙ্গা প্রত্যাবসনে সফলতা না আসায় হতাশা ব্যক্ত করেন। তিনি এর ফলে বাংলাদেশসহ এই অঞ্চলের নিরাপত্তা ঝুঁকির সম্ভাবনার কথা পুনঃউল্লেখ করেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের মত ছোট আয়তনের দেশে বিশাল জনসংখ্যাসহ অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তার ওপর মিয়ানমার থেকে আগত ১.২ মিলিয়ন রোহিঙ্গাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদান করা কোনভাবেই বাস্তবসম্মত নয়।নিরাপত্তা পরিষদে সম্প্রতি গৃহীত রেজ্যুলেশনের প্রসঙ্গ টেনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বলিষ্ঠ নেতৃত্বের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে রোহিঙ্গা সমস্যার টেকসই ও স্থায়ী সমাধানের লক্ষ্যে উদ্যোগ গ্রহণের জন্য তিনি উপস্থিত সকলের প্রতি আহবান জানান। এ প্রসঙ্গে তিনি আঞ্চলিক সংস্থা আসিয়ান এর নেতৃত্বের ওপর বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করেন।

সভায় বক্তরা রোহিঙ্গা সমস্যার টেকসই ও স্থায়ী সমাধানে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। তারা আসিয়ানের পাঁচ দফা ঐক্যমত্যের সফল বাস্তবায়নের ওপরও জোর দেন। তাছাড়া রোহিঙ্গা সমস্যার মূল কারণ চিহ্নিত করে তা সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন সভায় উপস্থিত প্রতিনিধিরা। সভায় অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিরা মিয়ানমার থেকে আগত বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গাকে অস্থায়ীভাবে আশ্রয় এবং সকল ধরনের মানবিক সহযোগিতা প্রদান করার জন্য বাংলাদেশ সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিশেষ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। উলে­খ্য, এ সভায় স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত।

বিডি প্রতিদিন/এএ

এই বিভাগের আরও খবর
কানাডার কুইবেকে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
কানাডার কুইবেকে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
গ্রিসের হাইড্রা দ্বীপ: যেখানে মোটরযান নয়, ঘোড়াই ভরসা
গ্রিসের হাইড্রা দ্বীপ: যেখানে মোটরযান নয়, ঘোড়াই ভরসা
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা সম্মেলন শুরু
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা সম্মেলন শুরু
মালয়েশিয়ায় উদযাপিত হচ্ছে ৬৮তম স্বাধীনতা দিবস
মালয়েশিয়ায় উদযাপিত হচ্ছে ৬৮তম স্বাধীনতা দিবস
কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো ১০৪ বিদেশির প্রবেশ
কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো ১০৪ বিদেশির প্রবেশ
ইউএই বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
ইউএই বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
মালয়েশিয়ায় ইমিগ্রেশনের অভিযানে ৩৬ বাংলাদেশীসহ আটক ১০১
মালয়েশিয়ায় ইমিগ্রেশনের অভিযানে ৩৬ বাংলাদেশীসহ আটক ১০১
নিউ সাউথ ওয়েলস বিএনপির ৩১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
নিউ সাউথ ওয়েলস বিএনপির ৩১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
৬৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে প্রস্তুত মালয়েশিয়া
৬৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে প্রস্তুত মালয়েশিয়া
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা, প্রবাসীদের মিলনমেলা
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা, প্রবাসীদের মিলনমেলা
৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত
৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত
কানাডায় কোয়ান্টাম ইন্টারনেট গবেষণার নেতৃত্বে বাংলাদেশি বিজ্ঞানী শরীফ
কানাডায় কোয়ান্টাম ইন্টারনেট গবেষণার নেতৃত্বে বাংলাদেশি বিজ্ঞানী শরীফ
সর্বশেষ খবর
সিলেটে বিসিবির ২১তম বোর্ড সভা
সিলেটে বিসিবির ২১তম বোর্ড সভা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

নিজস্ব ভবনে ফিরলো লক্ষ্মীপুর পৌরসভা
নিজস্ব ভবনে ফিরলো লক্ষ্মীপুর পৌরসভা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোহলির ওয়ানডে ক্যারিয়ার শেষ, মন্তব্য ইরফান পাঠানের
কোহলির ওয়ানডে ক্যারিয়ার শেষ, মন্তব্য ইরফান পাঠানের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় রিমান্ডে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা সিয়াম
হত্যাচেষ্টা মামলায় রিমান্ডে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা সিয়াম

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
হবিগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে হেরে এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে হেরে এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার বিরুদ্ধে ৩৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার বিরুদ্ধে ৩৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নাটোর চিনিকলের আখ রোপণ মৌসুমের উদ্বোধন
নাটোর চিনিকলের আখ রোপণ মৌসুমের উদ্বোধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ম্যানসিটিতে যাওয়ার খুব কাছাকাছি ডোনারুম্মা
ম্যানসিটিতে যাওয়ার খুব কাছাকাছি ডোনারুম্মা

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজারে পতনে সূচক, লেনদেনও কমেছে
পুঁজিবাজারে পতনে সূচক, লেনদেনও কমেছে

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাগুরার সাবেক এমপি শিখরের ভাই গ্রেফতার
মাগুরার সাবেক এমপি শিখরের ভাই গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫৫২
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫৫২

৩৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বৃহস্পতিবার ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন জেলেনস্কি
বৃহস্পতিবার ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন জেলেনস্কি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে অবৈধ গাড়ি পার্কিং উচ্ছেদে অভিযান, ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি ভাঙচুর
নোয়াখালীতে অবৈধ গাড়ি পার্কিং উচ্ছেদে অভিযান, ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি ভাঙচুর

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শোভাযাত্রা
ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শোভাযাত্রা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে ৪৩ রান দিলেন যুক্তরাষ্ট্র মাইনর লিগের বোলার
এক ওভারে ৪৩ রান দিলেন যুক্তরাষ্ট্র মাইনর লিগের বোলার

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২০১৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২০১৬ মামলা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে সাপের কামড়ে ভাইয়ের মৃত্যু, বোন হাসপাতালে
যশোরে সাপের কামড়ে ভাইয়ের মৃত্যু, বোন হাসপাতালে

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দায়িত্ব নেওয়ার ৩ ম্যাচ পরেই বরখাস্ত টেন হ্যাগ
দায়িত্ব নেওয়ার ৩ ম্যাচ পরেই বরখাস্ত টেন হ্যাগ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে স্থানান্তর: ঢামেক পরিচালক
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে স্থানান্তর: ঢামেক পরিচালক

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

২ দফা দাবিতে রাবি ছাত্রদলের অবস্থান
২ দফা দাবিতে রাবি ছাত্রদলের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল
হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে হাসপাতাল পরিচালকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা
কিশোরগঞ্জে হাসপাতাল পরিচালকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগ সংস্থাগুলোর একীভূতকরণে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন
বিনিয়োগ সংস্থাগুলোর একীভূতকরণে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে কাঁদিয়ে বাংলাদেশের জয়
ভারতকে কাঁদিয়ে বাংলাদেশের জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যমুনায় এনসিপির প্রতিনিধি দল
যমুনায় এনসিপির প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার একটি জীবন্ত প্রক্রিয়া, যা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে : প্রধান বিচারপতি
সংস্কার একটি জীবন্ত প্রক্রিয়া, যা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে : প্রধান বিচারপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল
বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপি নেতারা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপি নেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত চায় এনসিপি
জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত চায় এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক
প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?
ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না
এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিয়ের পরদিনই নববধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, স্বামী কারাগারে
বিয়ের পরদিনই নববধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, স্বামী কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ
বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান
গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

সম্পাদকীয়

মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়
রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!
ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও
স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল
বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ
পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা
রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে
গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের
জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা

সম্পাদকীয়

দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার খুলছে সুন্দরবন
আবার খুলছে সুন্দরবন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ
৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই
হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী
জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী

নগর জীবন

বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার
বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার

দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম
শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন
ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন

নগর জীবন

১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান
১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ
দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ

নগর জীবন

অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ
ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কারাগারে দুই ভাইকে দেখতে এসে গাঁজাসহ আটক অপর ভাই
কারাগারে দুই ভাইকে দেখতে এসে গাঁজাসহ আটক অপর ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা