শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

অবন্তী ও নীলিমার বর্ণমালা

গল্প ♦ মোস্তফা কামাল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অবন্তী ও নীলিমার বর্ণমালা

অবন্তী, এই অবন্তী!

নীলিমা বাইরে থেকে রুমে এসেই অবন্তীকে ডাকে। এরমধ্যে বেশ কয়েকবার সে অবন্তীকে ডেকেছে। কিন্তু সাড়া পাচ্ছে না। অবন্তী বারান্দায় চুপচাপ বসে আছে। তার মন খারাপ। কিছুই ভালো লাগছে না। কথা বলতেও ইচ্ছা করছে না। আজ তার দৈনন্দিন রুটিনের ব্যত্যয় ঘটেছে। সকালে ঘুম থেকে উঠে সে সাধারণত হাতমুখ ধুয়ে নাশতা করার জন্য ক্যান্টিনে যায়। সকালে ক্লাস থাকলে নাশতা শেষ করে রুমে এসেই রেডি হয়। তারপর ক্লাসে যায়।

আজ অবন্তী এসব কিছুই করেনি। অনেকক্ষণ একা বারান্দায় বসেছিল। রুমে ফিরে এসে গান ছেড়ে সঙ্গে সঙ্গেই তা আবার বন্ধ করে দেয়। ইংরেজি গান এখন শুনলেই তার মাথা গরম হয়ে যায়। পত্রিকা হাতে নিয়ে সে নিজের বিছানার এক কোণায় গিয়ে বসে। পত্রিকার পাতায় চোখ বুলায়। হেডলাইনগুলো দেখে আবার রেখে দেয়। এবার সে তার পড়ার টেবিলের সামনে গিয়ে বসে। বই হাতে নেয়। বিরক্তির সঙ্গে বইটি রাখে। তারপর আবার বারান্দায় গিয়ে বসে থাকে।

অবন্তী টেক্সাস ইউনিভার্সিতে পড়ে। হোস্টেলে নীলিমার সঙ্গে রুম শেয়ার করে থাকে সে। নীলিমা জন্মসূত্রে আমেরিকান। ওর মা বাবা বাংলাদেশি। সেই সুবাদে বাংলায় কেবল কথা বলতে জানে। এতেই খুশি অবন্তী। অন্তত দম ফেলার একটা উইনডো তো পেল! এতেই সে খুশি। 

নীলিমা আবারও অবন্তীকে ডাকে। অবন্তী শুনছিস?

অবন্তী বিরক্তির সঙ্গে বলে, কেন, কি হয়েছে?

তোকে এতো করে ডাকছি; তুই আমার ডাকে সাড়াই দিচ্ছিস না! তোর কি হয়েছে বল তো?

কিছু হয়নি। আমার কিছুই ভালো লাগছে না।

কেন?

এমনি।

এটা কেমন কথা? কোনো কারণ নেই! অথচ তোর ভালো লাগছে না!

ভালো না লাগলে আমি কী করব!

নীলিমা এবার অবন্তীর কাছে গিয়ে বসে। তারপর নরম সুরে বলে, তুই মন খারাপ করে বসে থাকলে আমার খুব অস্থির লাগে। প্লিজ, আমাকে বল না তোর কি হয়েছে?

এখানে আমার আর ভালো লাগছে না।

কেন?

সারাক্ষণ ইংরেজিতে কথা বলা, ইংরেজিতে লেকচার শোনা, ইংরেজি গান শোনা বড় বিরক্ত লাগছে।

সে কী! তুই তো ছোটবেলা থেকেই ইংলিশ মিডিয়ামে পড়িস। ছোট সময় থেকে ইংরেজি গান শুনিস। গল্প-উপন্যাস পড়িস। তোর তো খারাপ লাগার কথা না! হঠাৎ কি হয়েছে তোর?

আমার কেন জানি এসব ভালো লাগছে না।

এটা কেমন কথা?

ভালো না লাগলে আমি কি করব?

রহস্যজনক ব্যাপার তো!

কোনোই রহস্যজনক ব্যাপার না। 

তাহলে তোর এ রকম হবে কেন?

বারে! হতে পারে না!

না। এটা কোনো স্বাভাবিক ব্যাপার না।

তাহলে কি? কি বলতে চাও তুমি? আমি অস্বাভাবিক আচরণ করছি? আমার মানসিক সমস্যা দেখা দিয়েছে!

আমি কি তা বলেছি?

তোর কথা শুনে সে রকমই তো মনে হচ্ছে।

না। সে রকম মনে করার কোনো কারণ নেই। যে তুই সেই তিন বছর বয়স থেকে ইংরেজি স্কুলে পড়ছিস। ইংরেজিতে কথা বলছিস। গান শুনছিস। ইংরেজিই হয়ে গেছে তোর জ্ঞানার্জনের মূল ভিত্তি। তাছাড়া ইংরেজি এখন শুধু ভাষা নয়; এটা এখন একটা কমোডিটি। এই ভাষা না জানলে তুই আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যহীন। তোর কোনো কদর থাকবে না।

সেটা আমি জানি। কিন্তু আমার কেন জানি মনে হয়, আমি আমার মাতৃভাষাকে অবহেলা করছি। যথাযথ মর্যাদা দিচ্ছি না।

সেটা তোর নিজস্ব ব্যাপার। তোকে তো কেউ মানা করেনি।

তা করেনি।

তাহলে!

আমার আসলে এই দেশে আর থাকতে ইচ্ছা করছে না। দম বন্ধ হয়ে আসছে। দেশে চলে যেতে ইচ্ছা করছে।

এসব তুই কি বলিস! সত্যি বলছি, আমার একদম মন টিকছে না।

দেশে ফিরে গেলে তোর পড়াশুনার কি হবে?

দেশের কোনো ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে যাবো।

পাগলামি করিস না তো! তোর কি হয়েছে আমাকে খুলে বল।

আমার এখানে আর থাকতে ইচ্ছা করছে না। চারদিক থেকে আমার মাথায় চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। এতো চাপ আমি নিতে পারছি না।

কিসের চাপ?

এই দেশের ভাষা, শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতি আমাকে গ্রাস করছে। আমি আমার নিজের ভাষা হারিয়ে ফেলছি। নিজের সংস্কৃতির কথা ভুলে যাচ্ছি। আমাদের শিল্প-সাহিত্যকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করছি। আমার মনে হয়, আমি নিজের সঙ্গে অন্যায় করছি। নিজেকে ঠকাচ্ছি। আমি জেনে শুনে এটা করতে পারি না।

নীলিমা চুপ করে আছে। হঠাৎ অবন্তীর বদলে যাওয়া কথাবার্তা শুনে অবাক বিস্ময়ে ওকে দেখছে। কিছুক্ষণ পর অবন্তী বলল, কি ওমন করে কি দেখছ?

তোকে দেখছি। তোর বদলে যাওয়া দেখছি। তোর মুখে এমন ধরনের কথা শুনব তা কোনো দিন চিন্তাও করিনি।

তোর মাথায় এ ধরনের কথা কি কেউ ঢুকিয়েছে?

আমি কি ছোট্ট খুকি যে, কেউ কিছু মাথায় ঢুকাবে আর আমি সেই কথা শুনে নাচতে থাকব?

তাহলে এই চিন্তা তোর মাথায় কেন আসবে?

কেন আসবে? তাহলে তোমাকে একটা প্রশ্ন করি? তুমি কি এই গানটা শুনেছ?

কোন গানটা?

‘ও আমার বাংলা মা তোর আকুল করা,

রূপের সুধায় হৃদয় আমার যায় জুড়িয়ে’!

না, শুনিনি।

এই গান শোননি!

না।

সে কী!

সত্যি বলছি।

তাহলে তুমি কিছুই বুঝবে না।

মানে!

বাংলা ভাষার মর্ম বোঝার জন্যও এ ধরনের কিছু গান শুনতে হয়। তুমি আজ এই গানটা একশ’বার শুনবে। তা না হলে তোমার সঙ্গে কোনো কথা নেই।

অবন্তী!

হুম। আমি যা বলছি তা কর। এই গান না শুনলে তুমি বাংলার মর্ম বুঝবে না। তাছাড়া শুধু মুখে মুখে বাঙালি হলে চলবে না। বাংলা চর্চা করতে হবে। বাংলা সংস্কৃতিকে বুকে ধারণ করতে হবে।

তোর কি ধারনা আমি বাংলা ভালোবাসি না?

হুম।

হুম কি?

তুই বাংলা ভালোবাসিস না। তুই আমেরিকান হিসেবে পরিচিতি পেতেই বেশি পছন্দ করিস।

এটা তোর ভুল ধারণা।

কেন ভুল ধারণা হবে?

আমি তো অনেক দিন ধরে তোমার সঙ্গে আছি; তাই না?

হুম।

বাংলার প্রতি তোর কোনো টান আছে কিনা তা বুঝিনি। শুধু ভাষা জানাই কি সব! আরও অনেক ব্যাপার আছে; বুঝতে পারছিস? তাছাড়া কোনো দিন দেখিনি, তুই একটা বাংলা গান শুনছিস। একটা কবিতা পড়ছিস। কিংবা কোনো গল্প, উপন্যাস। কিছুই না। বাংলার মর্ম তুই কি করে বুঝবি? এর প্রতি মমত্ববোধ কি করে জন্মাবে?

দেখ, আমার জন্ম আমেরিকায়। বাংলা তো আমি কোনো দিন পড়িনি। মা বাবা যেহেতু বাঙালি তাই ভাষাটা শিখতে পেরেছিলাম। কিন্তু বাংলা পড়া তো দূরে থাক; বাংলা বর্ণমালা চেনার সুযোগও পাইনি।

সে কী কথা!

হুম। সত্যি বলছি। আমি বাংলা বলতে পারি ঠিকই। কিন্তু পড়তে পারি না। বাংলা বর্ণমালা কেমন তাও জানি না।

হায় রে কপাল!

তুই যতই আপসোস করিস, আমার কিছুই করার নেই। মা বাবা না শেখালে আমি কি করে শিখব? এখানে কোনো স্কুলে শেখার সুযোগ ছিল?

তারা কি কখনো বাংলাদেশে যাননি?

হয়তো আমার জন্মের আগে গিয়েছিলেন। আমি বড় হয়ে কোনো দিন দেখিনি। আমিও বাংলাদেশ দেখার সুযোগ পাইনি।

ওহ! তাই?

হুম। শুধু শুধু তুই আমার ওপর রাগ করেছিস! আমি তো ছোট ছিলাম। মা বাবা তো আমাকে বর্ণমালাগুলো শেখাতে পারতেন! পারতেন না?

হুম, পারতেন।

তাহলে তো আমি বাংলা ভাষায় কবিতা, গল্প, উপন্যাস পড়তে পারতাম।

ঠিক আছে; এবার বাড়ি গেলে আমি তোর জন্য বাংলা বর্ণমালার একটা বই নিয়ে আসব। তারপর তোকে বর্ণমালা শেখাবো। তখন তুই বাংলা পড়তে পারবে।

সত্যি! সত্যি নিয়ে আসবি?

সত্যি নিয়ে আসব। তবে, আরেকটা কাজ তুই করতে পারবি।

কি?

তুই আমার সঙ্গে দেশে চল। যদি একবার বাংলাদেশ দেখিস তাহলে জীবনানন্দ দাশের কবিতাটা বার বার মনে করবি।

কবিতাটা কি?

‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি

তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে চাই না আর।’

বাহ! এতো সুন্দর কবিতা!

তাহলে বোঝ কত কিছু জানার আছে তোর? চল, আমার সঙ্গে বাংলাদেশে যাবি।

বাংলাদেশে! এখন!

হুম। কি অসুবিধা? আমাদের ক্লাস তো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে!

মা বাবা প্লান করেছে, ইউরোপ ট্যুরে যাবে।

আরে রাখ তোর ইউরোপ ট্যুর! তুই আমার সঙ্গে দেশে চল।

মা বাবা যেতে দেবেন?

নীলিমা আপু, তুই যথেষ্ট বড় হয়েছিস। আর তুই তো কোনো ছেলে বন্ধুর সঙ্গে যাচ্ছিস না! তুই যাচ্ছিস তোর বান্ধবীর সঙ্গে। সবচেয়ে প্রিয় বান্ধবীর সঙ্গে।

তা ঠিক আছে। কিন্তু মা বাবাকে তো আমি খুব একটা কাছে পাই না; তাই না?

বুঝতে পারছি। তোর যেতে হবে না। তুই ইউরোপই যা!

প্লিজ রাগ করিস না!

আমি কাল টিকিট কাটতে যাব। আমি হয়তো আর আসব না। তোর সঙ্গে আজকের দিনটাই শেষ দিন!

পাগলামি করিস না তো! তুই দেশে যা। তোকে আমি মানা করব না। কয়েক দিন থেকে আয়।

তুই আর কথা বলিস না তো! তোর সঙ্গে আমার কথা বলতেই ইচ্ছা করছে না। তোর কোনো কমিটমেন্ট নেই। না দেশের প্রতি, না ভাষা-সংস্কৃতির প্রতি। শুধু বাংলায় কথা বলতে পারাই বড় কথা না।

সরি। সরি অবন্তী। এবার থাম। আমার ভুল হয়ে গেছে। আমি ইউরোপ যাব না। মা বাবা হাজার বললেও না। আমি তোর সঙ্গে দেশে যাব। সত্যি সত্যি যাব।

অবন্তী নীলিমাকে জড়িয়ে ধরে চিৎকার দিয়ে বলল, সত্যি! সত্যি তুই আমার সঙ্গে যাবি?

সত্যিই তোর সঙ্গে যাব। আমি তোর কাছে বাংলা বর্ণমালা শিখব। তারপর পড়তে এবং লিখতে শিখব। আমাকে শিখতেই হবে।

এই তো! তুই সত্যিই আমার প্রকৃত বন্ধু।

তুই দুটি টিকিট কাট। আমাদের ক্লাস তো দুই মাসের জন্য বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এই সময়টা আমরা ঢাকায় কাটাই।

সিওর! খুব ভালো হলো। আমি এটাই চেয়েছিলাম। তোকে বাংলা শেখাব। নিজের মায়ের ভাষাই যদি না জানিস তাহলে ইংরেজি ফিংরেজি জেনে কি হবে? 

ঠিক বলেছিস। মা বাবা কেন যে আমাকে বাংলা শেখাননি! আসলে এখানে বাংলা শেখার সুযোগই পাইনি। এবার তোর বদৌলতে যদি শেখা হয়। আর শোন, আমাকে লেখাও শিখাবি!

অবশ্যই। তারপর দেখা যাবে তুই গল্প উপন্যাসও লিখে ফেলছিস!

হুম। অবাস্তব কিছু না। আচ্ছা শোন, আমার এখন একটা ক্লাস আছে। আমি যাই।

এখন মানে কয়টায়?

এই তো, আর এক ঘণ্টা পর।

আমিও যাব চল।

তুই কোথায় যাবি?

আমি দুটো টিকিট বুকিং দিয়ে আসি।

রিয়েলি!

হুম।

গ্রেট!

মনের আনন্দে বাইরে বের হয় অবন্তী ও নীলিমা।

বাংলাদেশের মাটিতে পা রেখেই নীলিমা অবন্তীকে বলে, তোর সবচেয়ে প্রিয় গানটা যেন কি?

অবন্তী কিছু না বলে সরাসরি গাইতে শুরু করে।

‘বাংলার মাটি বাংলার জল

বাংলার বায়ু বাংলার ফল

পুণ্য হোক পুণ্য হোক পূণ্য হোক হে ভগবান।

বাংলার ঘর বাংলার হাট

বাংলার বন বাংলার মাঠ

পূর্ণ হোক পূর্ণ হোক হে ভগবান।

বাঙালি পথ বাঙালির আশা

বাঙালির কাজ বাঙালির ভাষা

সত্য হোক সত্য হোক সত্য হে ভগবান।

 

অবন্তীর গান শুনে নীলিমার চোখ দিয়ে টপ টপ করে পানি পড়তে থাকে। অবন্তী নীলিমার কাছে আসে। তার চোখের পানি মুছে দিয়ে বলে, কিরে! তোর আবার কি হলো!

গানটা সত্যিই খুব টাচি!

সত্যি তোর ভালো লেগেছে?

হুম।

এখানেই শেষ না। দুই মাস থাক। তারপর বুঝবি।

আমার বোঝা হয়ে গেছে। আমি কি না বুঝেই তোর সঙ্গে দেশে এসেছি!

অবন্তী ভীষণ খুশি। খুশিতে সে নীলিমার ঘাড়ের ওপর হাত রাখে। তারপর বাসার উদ্দেশ্য রওয়ানা হয়।

হঠাৎ অবন্তী দেখে ওর মা বাবা বিস্মিত। তাদের কাছে আগে কিছু না বলে সে ঢাকায় চলে আসবে এটা তারা ভাবতেই পারেননি। যাহোক, অবন্তীকে পেয়ে তারা ভীষণ খুশি। আর নীলিমার কথা শুনে তারা কেবল খুশিই হলেন না; বিস্মিতও। নীলিমা বাংলা শেখার জন্য দেশে এসেছে এটা শুনলে কার না ভালো লাগে।

বাংলা বর্ণমালার বই কেনার জন্য নীলিমা বিমান বন্দর থেকেই অবন্তীকে তাড়া করছিল। অবন্তী বাসায় এসে কিছু না খেয়েই ওকে নিয়ে বের হলো। বইয়ের দোকান থেকে বই কিনল। তারপর অবন্তীর কাছে শুরু হলো নীলিমার বর্ণমালা শেখা। শিশুর মতো করে অবন্তী নীলিমাকে বর্ণমালা শেখাচ্ছে। খুব দ্রুতই নীলিমা বর্ণমালার সঙ্গে পরিচিত হলো। তারপর নীলিমার হাত ধরে লেখা শেখায় অবন্তী।

বাংলা শেখার জন্য নীলিমার গভীর আগ্রহ অবন্তীকে দারুণভাবে মুগ্ধ করে। ধীরে ধীরে নীলিমা বাংলা পড়া এবং লেখা দুটোই শিখে ফেলে। তারপর তার আনন্দ আর কে দেখে!

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা