শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৯

আজাহার উদ্দিনের জরুরি কাজ

ইমন চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
আজাহার উদ্দিনের জরুরি কাজ

ট্রেনটা কমলাপুর রেলস্টেশনে এসে যখন থামে ততক্ষণে দিনের আলো ফুরিয়ে গেছে। ক্লান্ত পায়ে ট্রেন থেকে নেমে আলগোছে এদিক-ওদিক তাকিয়ে দেখেন আজাহার উদ্দিন। চারপাশে গিজগিজ করছে অচেনা মানুষ। এত মানুষের ভিড়েও নিজেকে খুব নিঃসঙ্গ মনে হচ্ছে তার। সারি সারি যাত্রীর সঙ্গে পা চালাতে থাকেন আজাহার উদ্দিন। এগোতে থাকেন সামনের দিকে।

আপাতত তার গন্তব্য মিরপুর। সোহেলের মেসে যেতে হবে প্রথম। সেখান থেকে খুঁজে বের করতে হবে টুশির ঠিকানা। সোহেলের মেসে এর আগেও দুবার এসেছেন আজাহার উদ্দিন। এ নিয়ে তিনবার হবে। জায়গাটা তার চেনা। মিরপুর থানার পেছনে পাঁচতলা একটা পুরনো বিল্ডিংয়ের চিলেকোঠায় মেসটি।

সোহেল এবং ওর তিন বন্ধু- মোট চারজন থাকত ওরা। সোহেল এখন আর থাকে না। বাকি তিনজন এখনো আছে সেখানে। আজাহার উদ্দিনকেও তাদের চেনার কথা। সুতরাং সম্ভব হলে আজকের রাতটা সোহেলের বিছানায় কাটিয়ে দিতে হবে। সোহেলের সিটটা তো খালিই পড়ে আছে। নাকি নতুন রুমমেট নিয়ে নিয়েছে ওরা?

সে রকম কিছু হলে আশেপাশের কোনো সস্তা আবাসিক হোটেলে গিয়ে উঠতে হবে। পরদিন বের হতে হবে টুশির খোঁজে। পরিকল্পনাটা মোটামুটি গুছিয়ে রেখেছেন আজাহার উদ্দিন।

রাত ১০টার কিছু আগে সোহেলদের মেসে এসে হাজির হলেন তিনি। আজাহার উদ্দিনকে দেখে অবাক চোখে তাকিয়ে রইল সোহেলের তিন রুমমেট। রেজাউল, তৌহিদ এবং কাজল।

‘কেমন আছো বাবারা?’ মুখে একটা হাসির রেখা টেনে জানতে চাইলেন আজাহার উদ্দিন।

‘জি আঙ্কেল, আমরা ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন?’ তিনজন একে অন্যের দিকে তাকিয়ে বোঝাপড়া করে নিল শুরুতে। তারপর মুখ খুলল কাজল।

‘বাবারে, আমার কি আর ভালো থাকার সুযোগ আছে! বয়স হয়েছে। শরীরে আগের মতো জোর পাই না আর। অল্পতেই হাঁপিয়ে উঠি। তাড়াতাড়ি চলে যেতে পারলেই এখন বাঁচি। তোমাদের একটু বিরক্ত করতে এলাম। আমি আসলে একটা জরুরি কাজে ঢাকায় এসেছি। আজকের রাতটা থাকতে হবে। তোমরা কি সোহেলের সিটে নতুন রুমমেট নিয়ে নিয়েছ?’

‘না আঙ্কেল, সোহেলের সিটটা এখনো খালি।’ জবাব দিল রেজাউল।

‘ভালোই হলো, আজকের রাতটা আমি তোমাদের সঙ্গে থাকতে চাই। যদি তোমাদের কোনো অসুবিধা না হয়।’ আজাহার উদ্দিন থামলেন।

‘না না আঙ্কেল, আমাদের কোনো সমস্যা হবে না। সিটটা তো ফাঁকাই আছে।’ প্রায় তিনজন একসঙ্গে আজাহার উদ্দিনকে আশ্বস্ত করতে চাইল।

রাতে সোহেলের বিছানায় শুয়ে সারারাত এপাশ-ওপাশ করলেন আজাহার উদ্দিন। দুচোখের পাতা এক করতে পারলেন না। নিজের চেনা বিছানা ছেড়ে অন্য কোথাও শুলে আজাহার উদ্দিনের ঠিক ঘুম আসে না। দীর্ঘদিনের সমস্যা।

বিছানায় সোহেলের শরীরের গন্ধ ছড়িয়ে আছে এখনো। সব মানুষেরই শরীরের একটা নিজস্ব গন্ধ আছে। কারও সঙ্গে কারও গন্ধের মিল নেই। আজাহার উদ্দিন লম্বা একটা শ্বাস নিয়ে ছেলের শরীরের গন্ধটা অনুভব করতে চাইলেন। সম্ভব হলে হয়তো বুকের ভিতর জমিয়ে রাখতেন। চোখের সামনে সন্তানকে দেখতে না পেলে কেন যে বুকটা এত শূন্য শূন্য লাগে!

দেয়ালে সোহেলের ব্যবহৃত কয়েকটা শার্ট-প্যান্ট ঝুলছে। দেখে মনে হচ্ছে সকাল হলেই দেয়াল থেকে শার্ট-প্যান্ট নামিয়ে গায়ে দেবে সোহেল। তারপর অন্য দিনের মতো বেরিয়ে যাবে ক্লাস করতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পদার্থবিজ্ঞানের ক্লাস। খুব কঠিন ক্লাস।

সকাল বেলা হাত-মুখ ধুয়ে আজাহার উদ্দিন বিছানায় বসতেই হোটেল থেকে গরম গরম রুটি আর ডিম মামলেট নিয়ে হাজির হলো কাজল। মোটামুটি তৃপ্তি নিয়েই খেলেন তিনি। আহার পর্ব শেষ করে কিছুক্ষণ চুপ করে বসে রইলেন বিছানায়। মিনিট দশেক বাদে হাত ব্যাগটা কাঁধে ঝুলিয়ে বললেন, ‘বাবারা, আমি এখন যাই। একটা জরুরি কাজ আছে। শেষ করতে পারলে আজই গ্রামে ফিরে যাব। নয়তো আজকের রাতটাও তোমাদের বিরক্ত করব। কিন্তু আমাকে যে একটু সাহায্য করতে হবে তোমাদের।’

আজাহার উদ্দিনের কথা শুনে ওরা একে অপরের মুখের দিকে তাকায়। যেন ঠিক বুঝে উঠতে পারে না আজাহার উদ্দিন তাদের কাছে কী দাবি নিয়ে এসেছেন। ওদের আশ্বস্ত করে তিনি বললেন, ‘টুশি মেয়েটার ঠিকানা কি তোমাদের কারও জানা আছে? ওকে আমার একটু দরকার। এক নজর দেখার খুব ইচ্ছা ছিল। জরুরি কিছু কথাও ছিল।’

খানিকটা অবাক হলেও কাজল একটা কাগজে টুশির ঠিকানা এবং মুঠোফোন নম্বর লিখে দিল। কাগজের টুকরাটা খুব যত্ন করে বুক পকেটে রাখলেন আজাহার উদ্দিন।

‘আমার মনে হয় টুশিকে এখন ক্যাম্পাসেই পাওয়া যাবে। কদিন ধরে আবারও নিয়মিত ক্লাস করছে ও। আমিও কিছুক্ষণ পর ভার্সিটিতে যাব। আপনি আমার সঙ্গেও যেতে পারেন।’ তৌহিদ বলল।

‘চিন্তা কর না বাবা, আমি একলাই যেতে পারব। তোমাদের কষ্ট দিলাম এসে। তোমরা ভালো থেকো।’ বলেই নির্বিকার ভঙ্গিতে বেরিয়ে পড়লেন আজাহার উদ্দিন।

রাস্তায় নেমে কেমন যেন অস্থির লাগে তার। চারদিকে এত মানুষ, এত গাড়ি, এত ব্যস্ততা! আজাহার উদ্দিন তার গ্রামের কথা ভাবেন। কোনো ব্যস্ততা নেই, মানুষের ভিড় নেই, সারি সারি গাড়ি নেই। অথচ কোথায় যেন খানিকটা প্রাণ আছে। এ শহরের শরীর আছে কিন্তু হৃদয় নেই। এ হৃদয়হীন শহরে তবু স্রোতের মতো মানুষ আসে। কোথাও না কোথাও মাথা গোঁজার ঠাঁই করে নেয়। বড় আজব শহর ঢাকা!

প্রায় ঘণ্টা দেড়েক লোকাল বাসে ঝুলতে ঝুলতে শাহবাগ এসে থামলেন আজাহার উদ্দিন। দায়িত্বরত এক ট্রাফিক পুলিশকে জিজ্ঞেস করে পা বাড়ালেন বিশ্ববিদ্যালয়ের     রাস্তায়। হাঁটতে হাঁটতে সোহেলের বয়সী ছেলেমেয়েদের দেখেন। কত দূরদুরান্ত থেকে এসেছে কত ছেলেমেয়ে। মুখে উচ্ছ্বাস, চোখে স্বপ্ন। দেখে বড় ভালো লাগে আজাহার উদ্দিনের।

হাঁটতে হাঁটতে একসময় কলা ভবনের সামনে এসে থামলেন। তন্ন তন্ন করে খুঁজতে শুরু করলেন ইংরেজি বিভাগ। বুক পকেটে টুশির ঠিকানা এবং ফোন নম্বর জমা আছে। চাইলে আজাহার উদ্দিন ফোন করতে পারেন। কিন্তু ফোন করতে ইচ্ছে করে না তার। সরাসরি তিনি টুশির সামনে গিয়ে দাঁড়াতে চান। এর-ওর কাছে জানতে চেয়ে মিনিট দশেক ঘুরে তিনি হাজির হলেন ইংরেজি বিভাগের বারান্দায়।

দ্বিতীয় বর্ষের টুশি নামে এক ছাত্রীকে তার দরকার। খুব দরকার। আজাহার উদ্দিন তার স্ত্রীকে কথা দিয়েছেন। যে করেই হোক টুশিকে তিনি খুঁজে বের করবেনই। এ তো আর কঠিন কাজ না। ক্যাম্পাসে খুঁজে না পেলে প্রয়োজনে ফোন করে তার অবস্থান জেনে নেবেন। যে করেই হোক, টুশির সঙ্গে দেখা করতেই হবে।

টুশিকে খুঁজে পেতে অবশ্য খুব একটা কষ্ট করতে হলো না। তাকে পাওয়া গেছে। দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রীকে জিজ্ঞেস করতেই ডেকে দিয়েছে। টুশি অবাক চোখে তাকিয়ে আজাহার উদ্দিনকে দেখল। ষাটোর্ধ্ব এক প্রৌঢ় দাঁড়িয়ে আছে তার সামনে। চোখে ভারী কাচের চশমা। কাঁধে ব্যাগ। ক্লান্ত শরীর। বয়সের ভারে খানিকটা বেঁকে গেছে শরীর। কিন্তু মুখের আদলটা কেমন যেন চেনা চেনা লাগছে।

টুশি অবাক হয়ে জানতে চাইল, ‘আমিই টুশি। কী ব্যাপার বলুন তো? আপনি কে, আমার কাছে কী চান?’

‘মা, আমি তোমার বেশি সময় নেব না। আমি এসেছি চাঁদপুর থেকে। আমার নাম আজাহার উদ্দিন। আমি সোহেলের বাবা।’

যেন একটা বোমা ফাটালেন আজাহার উদ্দিন। টুশি অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল কিছুক্ষণ। কেউ যেন ওর মুখটা চেপে ধরে রেখেছে। দম বন্ধ হয়ে আসছে ওর। বুকের ভিতর জমে থাকা চাপা কষ্টটা আবার যেন মাথা তুলতে চাইছে। প্রায় চার মাস হয়ে গেল সোহেল নেই। আর কখনো আসবে না। অথচ মাঝে মাঝে মনে হয় সোহেল আছে। কোথাও হয়তো ঘুরতে গেছে। ওর তো ঘোরাঘুরির বাতিক ছিল খুব। হয়তো বান্দরবান কিংবা জাফলং গেছে। ফিরে এসে তার স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে বলবে, ‘চোখ বন্ধ করে হাতটা একটু বাড়াও তো।’

টুশি বাধ্য মেয়ের মতো তাই করবে। সোহেল হয়তো টুশির হাতের নরম তালুতে প্রায় দানার মতো দুটি শামুক রেখে বলবে, ‘চোখ খুলতে পার।’

টুশি চোখ খুলবে। তারপর শামুক দুটো দেখিয়ে লাজুক কণ্ঠে সোহেল বলবে, ‘এইটা আমি, আর এইটা তুমি।’

নিজেকে সামলে নিয়ে টুশি আজাহার উদ্দিনকে সালাম জানিয়ে বলল, ‘চলুন, ক্যান্টিনে গিয়ে বসি।’

‘মা রে, আমি তোমার বেশি সময় নষ্ট করব না। আজই আবার চাঁদপুর ফিরে যাব। সোহেলের মা বাড়িতে একা।’

ক্যান্টিনের মুখোমুখি চেয়ারে বসে আছেন একজন পিতা এবং একজন প্রেমিকা। একজনের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে সন্তান, আরেকজনের প্রেমিক। দুজনের দুঃখটা কি একই রকম? হয়তো একই রকম। হয়তো আলাদা। দুঃখেরও বোধহয় অনেক রং থাকে। অথবা একই রং।

‘আপনি কেমন আছেন? সোহেল আপনার কথা প্রায়ই বলতো।’ টুশির গলাটা ধরে আসে। অনেক কথা আজাহার উদ্দিনের গলায় এসে আটকে আছে। ইচ্ছা করছে সব উজাড় করে বলে বুকের ভিতরটা হালকা করতে।

‘তুমি তো জানই, সোহেল ছিল আমাদের একমাত্র সন্তান। একমাত্র সন্তান অকালে চলে গেলে একজন বাবার যেমন থাকার কথা তেমনি আছি। ওর মায়ের কাছে তোমার কথা শুনেছি কয়েকবার। খুব একটা গুরুত্ব দিইনি কখনো। মায়ের সঙ্গে সোহেলের খাতিরটা বেশি ছিল। আমাকে হয়তো খানিকটা ভয় পেত। এখনকার বাবা-মায়েরা তো শুনি ছেলেমেয়েদের সঙ্গে বন্ধুর মতো সম্পর্ক। কিন্তু আমি সে রকম হতে পারিনি। ছেলেকে ঢাকা শহরে পাঠিয়েছি পড়ালেখা শিখে মানুষ হতে। একবারও যদি বুঝতে পারতাম এ শহর থেকে তাকে লাশ হয়ে ফিরতে হবে, তবে কখনো আমি আমার সন্তানকে এ শহরে পাঠাতাম না।’ আজাহার উদ্দিন থামলেন।

টুশির মুখেও রা নেই। বুকের ভিতরটা জ্বলছে খুব। চারদিকে যেন ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে সোহেলের স্মৃতি।

‘সোহেল মায়ের কাছে তোমার অনেক গল্প করত। ওর মা সেসব আমাকে বলত। প্রথম প্রথম আমি বিরক্তই হতাম। ভাবতাম এসব করে পড়ালেখা গোল্লায় যাবে। কিন্তু ওর রেজাল্ট দেখে নিশ্চিন্ত হয়েছিলাম পরে।’

‘আমি ওকে যতদূর দেখেছি পড়ালেখায় ও বরাবরই সিরিয়াস ছিল।’ টুশি যেন মৃত সোহেলকে পিতার শাসনের হাত থেকে বাঁচাতে চাইল।

‘তোমাদের সম্পর্কটা ঠিক কতদিনের ছিল মা?’

‘দুই বছরের মতো হবে।’ ক্রমশ আদ্র হতে থাকে টুশির কণ্ঠ।

‘শুনেছি সোহেলের মায়ের সঙ্গে তোমার দু’একবার কথা হয়েছে। কিন্তু আমার সঙ্গে তোমার আজই প্রথম। অথচ সোহেল নেই আমাদের মাঝে। মানুষের জীবন ভীষণ অরক্ষিত। সোহেলের মায়ের কাছে শুনে শুনে একটা সময় মনে হয়েছে তোমাকেই আমার সোহেলের বউ করে আনব। ছেলেমেয়ের চাওয়াকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। ওদের যেখানে সুখ, বাবা-মায়ের সুখও সেখানে।’

বলতে বলতে আজাহার উদ্দিন অবাক হয়ে দেখছেন টুশির চোখে জল। তার নিজের একমাত্র সন্তানের জন্য একটা মেয়ে ব্যাকুল হয়ে কাঁদছে। দৃশ্যটা আজাহার উদ্দিনের কাছে একই সঙ্গে আনন্দের এবং বিষাদের। এমন মিষ্টি দেখতে একটা মেয়েকে সোহেল ভালোবাসতো আজাহার উদ্দিনের জানা ছিল না। সোহেলটা এভাবে মরে গিয়ে সবকিছু শেষ করে দেবে কখনো ভাবতে পারেননি তিনি।

মফস্বল শহর থেকে বুকে রাজ্যের স্বপ্ন নিয়ে একটা ছেলে ঢাকায় এসে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে। একের পর এক পরীক্ষায় ভালো ফল করছে। প্রেম করছে রূপবতী এক তরুণীর সঙ্গে। একজন মানুষকে কেন্দ্র করে আরও কয়েকজনের স্বপ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। সবকিছু সুখী চিত্রনাট্যের মতো এগিয়ে চলছিল।

অথচ সামান্য রাস্তা পার হতে গিয়ে একটা ছেলে মরে পড়ে থাকবে রাজধানীর রাজপথে- এ কেমন জীবন মানুষের! একটা ঘাসফড়িং বা প্রজাপতির জীবনও এরচেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ। এক সন্ধ্যায় খামার বাড়ি রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে টুশির সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বলছিল সোহেল।  রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করছিল কথা বলতে বলতে। দেখেশুনেই পার হচ্ছিল। তারপরও কখন যে পেছন থেকে ঘাতক বাস এসে ধাক্কা দিয়ে চলে যায় এতটুকু টের পায় না সোহেল। এত তুচ্ছ কারণে মানুষের জীবন শেষ হয়ে যেতে পারে?

‘আমাদের দুর্ভাগ্য, তোমাকে আমরা পেলাম না। আমি আর দেরি করব না মা।’ বলতে বলতে আজাহার উদ্দিন ব্যাগ থেকে চেইন খুলে কাগজে ভাঁজ করা একটি প্যাকেট বের করলেন। প্যাকেটটা কাঁপা কাঁপা হাতে এগিয়ে দিলেন টুশির দিকে। টুশি অবাক হয়ে জানতে চাইল, ‘এটা কী?’

‘একটা সোনার চেইন। সোহেলের মায়ের।’

‘কিন্তু এটা দিয়ে আমি কী করব?’ টুশির কণ্ঠে বিস্ময়।

‘সোহেলের মা খুব শখ করে চেইনটা জমিয়ে রেখেছিল, ছেলের বউ দেখতে এসে তার গলায় এটা পরিয়ে দেবে বলে। সংসারে কত অভাব গেছে, কত খারাপ সময় এসেছে- কখনো চেইনট বিক্রি করার কথা ভাবিনি আমরা। আমার মা এটা সোহেলের মাকে দিয়েছিল। সোহেলের মা-ও সোহেলের বউকে পরিয়ে দেবে বলে শখ করে রেখে দিয়েছিল। সে তো আর হলো না।’

‘কিন্তু আমি তো সোহেলের বউ হতে পারিনি।’

‘তাতে কী। ভালো তো বাসতে। বউ হতেই তো চেয়েছিলে। কাগজে-কলমে হয়তো বউ হলে না, কিন্তু আমাদের কাছে তুমি সোহেলের বউ হয়েই থাকবে। এ চেইনের ওজন অনেক ভারী হয়ে উঠেছে মা। তুমি এই ভার থেকে আমাদের বাঁচাও। তুমি এটা নিলে আমরা ধরে নেব আমার সোহেলের বউয়ের গলাতেই এটা আছে।’ আজাহার উদ্দিন উঠে দাঁড়ালেন, ‘আমি যাই মা, আমাকে ট্রেন ধরতে হবে। তুমি ভালো থেকো।’ তারপর কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে দ্রুত জনস্রোতে মিলিয়ে যেতে থাকেন আজাহার উদ্দিন।

টুশি কিছু বলতে গিয়েও বলতে পারল না। তার হাতের তালুতে সোনার চেইনটা ক্রমশ ভারী হয়ে উঠছে। মনে হচ্ছে আজাহার উদ্দিন ভারী একটা পাথর তুলে দিয়েছেন টুশির হাতে। পাথরটার ওজন ক্রমশ বাড়ছে। বাড়ছে পাথরের সংখ্যাও। একটা থেকে দুইটা হচ্ছে। দুইটা থেকে তিনটা। তিনটা থেকে চারটা...।

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে