শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৯

আজাহার উদ্দিনের জরুরি কাজ

ইমন চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
আজাহার উদ্দিনের জরুরি কাজ

ট্রেনটা কমলাপুর রেলস্টেশনে এসে যখন থামে ততক্ষণে দিনের আলো ফুরিয়ে গেছে। ক্লান্ত পায়ে ট্রেন থেকে নেমে আলগোছে এদিক-ওদিক তাকিয়ে দেখেন আজাহার উদ্দিন। চারপাশে গিজগিজ করছে অচেনা মানুষ। এত মানুষের ভিড়েও নিজেকে খুব নিঃসঙ্গ মনে হচ্ছে তার। সারি সারি যাত্রীর সঙ্গে পা চালাতে থাকেন আজাহার উদ্দিন। এগোতে থাকেন সামনের দিকে।

আপাতত তার গন্তব্য মিরপুর। সোহেলের মেসে যেতে হবে প্রথম। সেখান থেকে খুঁজে বের করতে হবে টুশির ঠিকানা। সোহেলের মেসে এর আগেও দুবার এসেছেন আজাহার উদ্দিন। এ নিয়ে তিনবার হবে। জায়গাটা তার চেনা। মিরপুর থানার পেছনে পাঁচতলা একটা পুরনো বিল্ডিংয়ের চিলেকোঠায় মেসটি।

সোহেল এবং ওর তিন বন্ধু- মোট চারজন থাকত ওরা। সোহেল এখন আর থাকে না। বাকি তিনজন এখনো আছে সেখানে। আজাহার উদ্দিনকেও তাদের চেনার কথা। সুতরাং সম্ভব হলে আজকের রাতটা সোহেলের বিছানায় কাটিয়ে দিতে হবে। সোহেলের সিটটা তো খালিই পড়ে আছে। নাকি নতুন রুমমেট নিয়ে নিয়েছে ওরা?

সে রকম কিছু হলে আশেপাশের কোনো সস্তা আবাসিক হোটেলে গিয়ে উঠতে হবে। পরদিন বের হতে হবে টুশির খোঁজে। পরিকল্পনাটা মোটামুটি গুছিয়ে রেখেছেন আজাহার উদ্দিন।

রাত ১০টার কিছু আগে সোহেলদের মেসে এসে হাজির হলেন তিনি। আজাহার উদ্দিনকে দেখে অবাক চোখে তাকিয়ে রইল সোহেলের তিন রুমমেট। রেজাউল, তৌহিদ এবং কাজল।

‘কেমন আছো বাবারা?’ মুখে একটা হাসির রেখা টেনে জানতে চাইলেন আজাহার উদ্দিন।

‘জি আঙ্কেল, আমরা ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন?’ তিনজন একে অন্যের দিকে তাকিয়ে বোঝাপড়া করে নিল শুরুতে। তারপর মুখ খুলল কাজল।

‘বাবারে, আমার কি আর ভালো থাকার সুযোগ আছে! বয়স হয়েছে। শরীরে আগের মতো জোর পাই না আর। অল্পতেই হাঁপিয়ে উঠি। তাড়াতাড়ি চলে যেতে পারলেই এখন বাঁচি। তোমাদের একটু বিরক্ত করতে এলাম। আমি আসলে একটা জরুরি কাজে ঢাকায় এসেছি। আজকের রাতটা থাকতে হবে। তোমরা কি সোহেলের সিটে নতুন রুমমেট নিয়ে নিয়েছ?’

‘না আঙ্কেল, সোহেলের সিটটা এখনো খালি।’ জবাব দিল রেজাউল।

‘ভালোই হলো, আজকের রাতটা আমি তোমাদের সঙ্গে থাকতে চাই। যদি তোমাদের কোনো অসুবিধা না হয়।’ আজাহার উদ্দিন থামলেন।

‘না না আঙ্কেল, আমাদের কোনো সমস্যা হবে না। সিটটা তো ফাঁকাই আছে।’ প্রায় তিনজন একসঙ্গে আজাহার উদ্দিনকে আশ্বস্ত করতে চাইল।

রাতে সোহেলের বিছানায় শুয়ে সারারাত এপাশ-ওপাশ করলেন আজাহার উদ্দিন। দুচোখের পাতা এক করতে পারলেন না। নিজের চেনা বিছানা ছেড়ে অন্য কোথাও শুলে আজাহার উদ্দিনের ঠিক ঘুম আসে না। দীর্ঘদিনের সমস্যা।

বিছানায় সোহেলের শরীরের গন্ধ ছড়িয়ে আছে এখনো। সব মানুষেরই শরীরের একটা নিজস্ব গন্ধ আছে। কারও সঙ্গে কারও গন্ধের মিল নেই। আজাহার উদ্দিন লম্বা একটা শ্বাস নিয়ে ছেলের শরীরের গন্ধটা অনুভব করতে চাইলেন। সম্ভব হলে হয়তো বুকের ভিতর জমিয়ে রাখতেন। চোখের সামনে সন্তানকে দেখতে না পেলে কেন যে বুকটা এত শূন্য শূন্য লাগে!

দেয়ালে সোহেলের ব্যবহৃত কয়েকটা শার্ট-প্যান্ট ঝুলছে। দেখে মনে হচ্ছে সকাল হলেই দেয়াল থেকে শার্ট-প্যান্ট নামিয়ে গায়ে দেবে সোহেল। তারপর অন্য দিনের মতো বেরিয়ে যাবে ক্লাস করতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পদার্থবিজ্ঞানের ক্লাস। খুব কঠিন ক্লাস।

সকাল বেলা হাত-মুখ ধুয়ে আজাহার উদ্দিন বিছানায় বসতেই হোটেল থেকে গরম গরম রুটি আর ডিম মামলেট নিয়ে হাজির হলো কাজল। মোটামুটি তৃপ্তি নিয়েই খেলেন তিনি। আহার পর্ব শেষ করে কিছুক্ষণ চুপ করে বসে রইলেন বিছানায়। মিনিট দশেক বাদে হাত ব্যাগটা কাঁধে ঝুলিয়ে বললেন, ‘বাবারা, আমি এখন যাই। একটা জরুরি কাজ আছে। শেষ করতে পারলে আজই গ্রামে ফিরে যাব। নয়তো আজকের রাতটাও তোমাদের বিরক্ত করব। কিন্তু আমাকে যে একটু সাহায্য করতে হবে তোমাদের।’

আজাহার উদ্দিনের কথা শুনে ওরা একে অপরের মুখের দিকে তাকায়। যেন ঠিক বুঝে উঠতে পারে না আজাহার উদ্দিন তাদের কাছে কী দাবি নিয়ে এসেছেন। ওদের আশ্বস্ত করে তিনি বললেন, ‘টুশি মেয়েটার ঠিকানা কি তোমাদের কারও জানা আছে? ওকে আমার একটু দরকার। এক নজর দেখার খুব ইচ্ছা ছিল। জরুরি কিছু কথাও ছিল।’

খানিকটা অবাক হলেও কাজল একটা কাগজে টুশির ঠিকানা এবং মুঠোফোন নম্বর লিখে দিল। কাগজের টুকরাটা খুব যত্ন করে বুক পকেটে রাখলেন আজাহার উদ্দিন।

‘আমার মনে হয় টুশিকে এখন ক্যাম্পাসেই পাওয়া যাবে। কদিন ধরে আবারও নিয়মিত ক্লাস করছে ও। আমিও কিছুক্ষণ পর ভার্সিটিতে যাব। আপনি আমার সঙ্গেও যেতে পারেন।’ তৌহিদ বলল।

‘চিন্তা কর না বাবা, আমি একলাই যেতে পারব। তোমাদের কষ্ট দিলাম এসে। তোমরা ভালো থেকো।’ বলেই নির্বিকার ভঙ্গিতে বেরিয়ে পড়লেন আজাহার উদ্দিন।

রাস্তায় নেমে কেমন যেন অস্থির লাগে তার। চারদিকে এত মানুষ, এত গাড়ি, এত ব্যস্ততা! আজাহার উদ্দিন তার গ্রামের কথা ভাবেন। কোনো ব্যস্ততা নেই, মানুষের ভিড় নেই, সারি সারি গাড়ি নেই। অথচ কোথায় যেন খানিকটা প্রাণ আছে। এ শহরের শরীর আছে কিন্তু হৃদয় নেই। এ হৃদয়হীন শহরে তবু স্রোতের মতো মানুষ আসে। কোথাও না কোথাও মাথা গোঁজার ঠাঁই করে নেয়। বড় আজব শহর ঢাকা!

প্রায় ঘণ্টা দেড়েক লোকাল বাসে ঝুলতে ঝুলতে শাহবাগ এসে থামলেন আজাহার উদ্দিন। দায়িত্বরত এক ট্রাফিক পুলিশকে জিজ্ঞেস করে পা বাড়ালেন বিশ্ববিদ্যালয়ের     রাস্তায়। হাঁটতে হাঁটতে সোহেলের বয়সী ছেলেমেয়েদের দেখেন। কত দূরদুরান্ত থেকে এসেছে কত ছেলেমেয়ে। মুখে উচ্ছ্বাস, চোখে স্বপ্ন। দেখে বড় ভালো লাগে আজাহার উদ্দিনের।

হাঁটতে হাঁটতে একসময় কলা ভবনের সামনে এসে থামলেন। তন্ন তন্ন করে খুঁজতে শুরু করলেন ইংরেজি বিভাগ। বুক পকেটে টুশির ঠিকানা এবং ফোন নম্বর জমা আছে। চাইলে আজাহার উদ্দিন ফোন করতে পারেন। কিন্তু ফোন করতে ইচ্ছে করে না তার। সরাসরি তিনি টুশির সামনে গিয়ে দাঁড়াতে চান। এর-ওর কাছে জানতে চেয়ে মিনিট দশেক ঘুরে তিনি হাজির হলেন ইংরেজি বিভাগের বারান্দায়।

দ্বিতীয় বর্ষের টুশি নামে এক ছাত্রীকে তার দরকার। খুব দরকার। আজাহার উদ্দিন তার স্ত্রীকে কথা দিয়েছেন। যে করেই হোক টুশিকে তিনি খুঁজে বের করবেনই। এ তো আর কঠিন কাজ না। ক্যাম্পাসে খুঁজে না পেলে প্রয়োজনে ফোন করে তার অবস্থান জেনে নেবেন। যে করেই হোক, টুশির সঙ্গে দেখা করতেই হবে।

টুশিকে খুঁজে পেতে অবশ্য খুব একটা কষ্ট করতে হলো না। তাকে পাওয়া গেছে। দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রীকে জিজ্ঞেস করতেই ডেকে দিয়েছে। টুশি অবাক চোখে তাকিয়ে আজাহার উদ্দিনকে দেখল। ষাটোর্ধ্ব এক প্রৌঢ় দাঁড়িয়ে আছে তার সামনে। চোখে ভারী কাচের চশমা। কাঁধে ব্যাগ। ক্লান্ত শরীর। বয়সের ভারে খানিকটা বেঁকে গেছে শরীর। কিন্তু মুখের আদলটা কেমন যেন চেনা চেনা লাগছে।

টুশি অবাক হয়ে জানতে চাইল, ‘আমিই টুশি। কী ব্যাপার বলুন তো? আপনি কে, আমার কাছে কী চান?’

‘মা, আমি তোমার বেশি সময় নেব না। আমি এসেছি চাঁদপুর থেকে। আমার নাম আজাহার উদ্দিন। আমি সোহেলের বাবা।’

যেন একটা বোমা ফাটালেন আজাহার উদ্দিন। টুশি অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল কিছুক্ষণ। কেউ যেন ওর মুখটা চেপে ধরে রেখেছে। দম বন্ধ হয়ে আসছে ওর। বুকের ভিতর জমে থাকা চাপা কষ্টটা আবার যেন মাথা তুলতে চাইছে। প্রায় চার মাস হয়ে গেল সোহেল নেই। আর কখনো আসবে না। অথচ মাঝে মাঝে মনে হয় সোহেল আছে। কোথাও হয়তো ঘুরতে গেছে। ওর তো ঘোরাঘুরির বাতিক ছিল খুব। হয়তো বান্দরবান কিংবা জাফলং গেছে। ফিরে এসে তার স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে বলবে, ‘চোখ বন্ধ করে হাতটা একটু বাড়াও তো।’

টুশি বাধ্য মেয়ের মতো তাই করবে। সোহেল হয়তো টুশির হাতের নরম তালুতে প্রায় দানার মতো দুটি শামুক রেখে বলবে, ‘চোখ খুলতে পার।’

টুশি চোখ খুলবে। তারপর শামুক দুটো দেখিয়ে লাজুক কণ্ঠে সোহেল বলবে, ‘এইটা আমি, আর এইটা তুমি।’

নিজেকে সামলে নিয়ে টুশি আজাহার উদ্দিনকে সালাম জানিয়ে বলল, ‘চলুন, ক্যান্টিনে গিয়ে বসি।’

‘মা রে, আমি তোমার বেশি সময় নষ্ট করব না। আজই আবার চাঁদপুর ফিরে যাব। সোহেলের মা বাড়িতে একা।’

ক্যান্টিনের মুখোমুখি চেয়ারে বসে আছেন একজন পিতা এবং একজন প্রেমিকা। একজনের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে সন্তান, আরেকজনের প্রেমিক। দুজনের দুঃখটা কি একই রকম? হয়তো একই রকম। হয়তো আলাদা। দুঃখেরও বোধহয় অনেক রং থাকে। অথবা একই রং।

‘আপনি কেমন আছেন? সোহেল আপনার কথা প্রায়ই বলতো।’ টুশির গলাটা ধরে আসে। অনেক কথা আজাহার উদ্দিনের গলায় এসে আটকে আছে। ইচ্ছা করছে সব উজাড় করে বলে বুকের ভিতরটা হালকা করতে।

‘তুমি তো জানই, সোহেল ছিল আমাদের একমাত্র সন্তান। একমাত্র সন্তান অকালে চলে গেলে একজন বাবার যেমন থাকার কথা তেমনি আছি। ওর মায়ের কাছে তোমার কথা শুনেছি কয়েকবার। খুব একটা গুরুত্ব দিইনি কখনো। মায়ের সঙ্গে সোহেলের খাতিরটা বেশি ছিল। আমাকে হয়তো খানিকটা ভয় পেত। এখনকার বাবা-মায়েরা তো শুনি ছেলেমেয়েদের সঙ্গে বন্ধুর মতো সম্পর্ক। কিন্তু আমি সে রকম হতে পারিনি। ছেলেকে ঢাকা শহরে পাঠিয়েছি পড়ালেখা শিখে মানুষ হতে। একবারও যদি বুঝতে পারতাম এ শহর থেকে তাকে লাশ হয়ে ফিরতে হবে, তবে কখনো আমি আমার সন্তানকে এ শহরে পাঠাতাম না।’ আজাহার উদ্দিন থামলেন।

টুশির মুখেও রা নেই। বুকের ভিতরটা জ্বলছে খুব। চারদিকে যেন ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে সোহেলের স্মৃতি।

‘সোহেল মায়ের কাছে তোমার অনেক গল্প করত। ওর মা সেসব আমাকে বলত। প্রথম প্রথম আমি বিরক্তই হতাম। ভাবতাম এসব করে পড়ালেখা গোল্লায় যাবে। কিন্তু ওর রেজাল্ট দেখে নিশ্চিন্ত হয়েছিলাম পরে।’

‘আমি ওকে যতদূর দেখেছি পড়ালেখায় ও বরাবরই সিরিয়াস ছিল।’ টুশি যেন মৃত সোহেলকে পিতার শাসনের হাত থেকে বাঁচাতে চাইল।

‘তোমাদের সম্পর্কটা ঠিক কতদিনের ছিল মা?’

‘দুই বছরের মতো হবে।’ ক্রমশ আদ্র হতে থাকে টুশির কণ্ঠ।

‘শুনেছি সোহেলের মায়ের সঙ্গে তোমার দু’একবার কথা হয়েছে। কিন্তু আমার সঙ্গে তোমার আজই প্রথম। অথচ সোহেল নেই আমাদের মাঝে। মানুষের জীবন ভীষণ অরক্ষিত। সোহেলের মায়ের কাছে শুনে শুনে একটা সময় মনে হয়েছে তোমাকেই আমার সোহেলের বউ করে আনব। ছেলেমেয়ের চাওয়াকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। ওদের যেখানে সুখ, বাবা-মায়ের সুখও সেখানে।’

বলতে বলতে আজাহার উদ্দিন অবাক হয়ে দেখছেন টুশির চোখে জল। তার নিজের একমাত্র সন্তানের জন্য একটা মেয়ে ব্যাকুল হয়ে কাঁদছে। দৃশ্যটা আজাহার উদ্দিনের কাছে একই সঙ্গে আনন্দের এবং বিষাদের। এমন মিষ্টি দেখতে একটা মেয়েকে সোহেল ভালোবাসতো আজাহার উদ্দিনের জানা ছিল না। সোহেলটা এভাবে মরে গিয়ে সবকিছু শেষ করে দেবে কখনো ভাবতে পারেননি তিনি।

মফস্বল শহর থেকে বুকে রাজ্যের স্বপ্ন নিয়ে একটা ছেলে ঢাকায় এসে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে। একের পর এক পরীক্ষায় ভালো ফল করছে। প্রেম করছে রূপবতী এক তরুণীর সঙ্গে। একজন মানুষকে কেন্দ্র করে আরও কয়েকজনের স্বপ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। সবকিছু সুখী চিত্রনাট্যের মতো এগিয়ে চলছিল।

অথচ সামান্য রাস্তা পার হতে গিয়ে একটা ছেলে মরে পড়ে থাকবে রাজধানীর রাজপথে- এ কেমন জীবন মানুষের! একটা ঘাসফড়িং বা প্রজাপতির জীবনও এরচেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ। এক সন্ধ্যায় খামার বাড়ি রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে টুশির সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বলছিল সোহেল।  রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করছিল কথা বলতে বলতে। দেখেশুনেই পার হচ্ছিল। তারপরও কখন যে পেছন থেকে ঘাতক বাস এসে ধাক্কা দিয়ে চলে যায় এতটুকু টের পায় না সোহেল। এত তুচ্ছ কারণে মানুষের জীবন শেষ হয়ে যেতে পারে?

‘আমাদের দুর্ভাগ্য, তোমাকে আমরা পেলাম না। আমি আর দেরি করব না মা।’ বলতে বলতে আজাহার উদ্দিন ব্যাগ থেকে চেইন খুলে কাগজে ভাঁজ করা একটি প্যাকেট বের করলেন। প্যাকেটটা কাঁপা কাঁপা হাতে এগিয়ে দিলেন টুশির দিকে। টুশি অবাক হয়ে জানতে চাইল, ‘এটা কী?’

‘একটা সোনার চেইন। সোহেলের মায়ের।’

‘কিন্তু এটা দিয়ে আমি কী করব?’ টুশির কণ্ঠে বিস্ময়।

‘সোহেলের মা খুব শখ করে চেইনটা জমিয়ে রেখেছিল, ছেলের বউ দেখতে এসে তার গলায় এটা পরিয়ে দেবে বলে। সংসারে কত অভাব গেছে, কত খারাপ সময় এসেছে- কখনো চেইনট বিক্রি করার কথা ভাবিনি আমরা। আমার মা এটা সোহেলের মাকে দিয়েছিল। সোহেলের মা-ও সোহেলের বউকে পরিয়ে দেবে বলে শখ করে রেখে দিয়েছিল। সে তো আর হলো না।’

‘কিন্তু আমি তো সোহেলের বউ হতে পারিনি।’

‘তাতে কী। ভালো তো বাসতে। বউ হতেই তো চেয়েছিলে। কাগজে-কলমে হয়তো বউ হলে না, কিন্তু আমাদের কাছে তুমি সোহেলের বউ হয়েই থাকবে। এ চেইনের ওজন অনেক ভারী হয়ে উঠেছে মা। তুমি এই ভার থেকে আমাদের বাঁচাও। তুমি এটা নিলে আমরা ধরে নেব আমার সোহেলের বউয়ের গলাতেই এটা আছে।’ আজাহার উদ্দিন উঠে দাঁড়ালেন, ‘আমি যাই মা, আমাকে ট্রেন ধরতে হবে। তুমি ভালো থেকো।’ তারপর কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে দ্রুত জনস্রোতে মিলিয়ে যেতে থাকেন আজাহার উদ্দিন।

টুশি কিছু বলতে গিয়েও বলতে পারল না। তার হাতের তালুতে সোনার চেইনটা ক্রমশ ভারী হয়ে উঠছে। মনে হচ্ছে আজাহার উদ্দিন ভারী একটা পাথর তুলে দিয়েছেন টুশির হাতে। পাথরটার ওজন ক্রমশ বাড়ছে। বাড়ছে পাথরের সংখ্যাও। একটা থেকে দুইটা হচ্ছে। দুইটা থেকে তিনটা। তিনটা থেকে চারটা...।

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা