শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৯

আজাহার উদ্দিনের জরুরি কাজ

ইমন চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
আজাহার উদ্দিনের জরুরি কাজ

ট্রেনটা কমলাপুর রেলস্টেশনে এসে যখন থামে ততক্ষণে দিনের আলো ফুরিয়ে গেছে। ক্লান্ত পায়ে ট্রেন থেকে নেমে আলগোছে এদিক-ওদিক তাকিয়ে দেখেন আজাহার উদ্দিন। চারপাশে গিজগিজ করছে অচেনা মানুষ। এত মানুষের ভিড়েও নিজেকে খুব নিঃসঙ্গ মনে হচ্ছে তার। সারি সারি যাত্রীর সঙ্গে পা চালাতে থাকেন আজাহার উদ্দিন। এগোতে থাকেন সামনের দিকে।

আপাতত তার গন্তব্য মিরপুর। সোহেলের মেসে যেতে হবে প্রথম। সেখান থেকে খুঁজে বের করতে হবে টুশির ঠিকানা। সোহেলের মেসে এর আগেও দুবার এসেছেন আজাহার উদ্দিন। এ নিয়ে তিনবার হবে। জায়গাটা তার চেনা। মিরপুর থানার পেছনে পাঁচতলা একটা পুরনো বিল্ডিংয়ের চিলেকোঠায় মেসটি।

সোহেল এবং ওর তিন বন্ধু- মোট চারজন থাকত ওরা। সোহেল এখন আর থাকে না। বাকি তিনজন এখনো আছে সেখানে। আজাহার উদ্দিনকেও তাদের চেনার কথা। সুতরাং সম্ভব হলে আজকের রাতটা সোহেলের বিছানায় কাটিয়ে দিতে হবে। সোহেলের সিটটা তো খালিই পড়ে আছে। নাকি নতুন রুমমেট নিয়ে নিয়েছে ওরা?

সে রকম কিছু হলে আশেপাশের কোনো সস্তা আবাসিক হোটেলে গিয়ে উঠতে হবে। পরদিন বের হতে হবে টুশির খোঁজে। পরিকল্পনাটা মোটামুটি গুছিয়ে রেখেছেন আজাহার উদ্দিন।

রাত ১০টার কিছু আগে সোহেলদের মেসে এসে হাজির হলেন তিনি। আজাহার উদ্দিনকে দেখে অবাক চোখে তাকিয়ে রইল সোহেলের তিন রুমমেট। রেজাউল, তৌহিদ এবং কাজল।

‘কেমন আছো বাবারা?’ মুখে একটা হাসির রেখা টেনে জানতে চাইলেন আজাহার উদ্দিন।

‘জি আঙ্কেল, আমরা ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন?’ তিনজন একে অন্যের দিকে তাকিয়ে বোঝাপড়া করে নিল শুরুতে। তারপর মুখ খুলল কাজল।

‘বাবারে, আমার কি আর ভালো থাকার সুযোগ আছে! বয়স হয়েছে। শরীরে আগের মতো জোর পাই না আর। অল্পতেই হাঁপিয়ে উঠি। তাড়াতাড়ি চলে যেতে পারলেই এখন বাঁচি। তোমাদের একটু বিরক্ত করতে এলাম। আমি আসলে একটা জরুরি কাজে ঢাকায় এসেছি। আজকের রাতটা থাকতে হবে। তোমরা কি সোহেলের সিটে নতুন রুমমেট নিয়ে নিয়েছ?’

‘না আঙ্কেল, সোহেলের সিটটা এখনো খালি।’ জবাব দিল রেজাউল।

‘ভালোই হলো, আজকের রাতটা আমি তোমাদের সঙ্গে থাকতে চাই। যদি তোমাদের কোনো অসুবিধা না হয়।’ আজাহার উদ্দিন থামলেন।

‘না না আঙ্কেল, আমাদের কোনো সমস্যা হবে না। সিটটা তো ফাঁকাই আছে।’ প্রায় তিনজন একসঙ্গে আজাহার উদ্দিনকে আশ্বস্ত করতে চাইল।

রাতে সোহেলের বিছানায় শুয়ে সারারাত এপাশ-ওপাশ করলেন আজাহার উদ্দিন। দুচোখের পাতা এক করতে পারলেন না। নিজের চেনা বিছানা ছেড়ে অন্য কোথাও শুলে আজাহার উদ্দিনের ঠিক ঘুম আসে না। দীর্ঘদিনের সমস্যা।

বিছানায় সোহেলের শরীরের গন্ধ ছড়িয়ে আছে এখনো। সব মানুষেরই শরীরের একটা নিজস্ব গন্ধ আছে। কারও সঙ্গে কারও গন্ধের মিল নেই। আজাহার উদ্দিন লম্বা একটা শ্বাস নিয়ে ছেলের শরীরের গন্ধটা অনুভব করতে চাইলেন। সম্ভব হলে হয়তো বুকের ভিতর জমিয়ে রাখতেন। চোখের সামনে সন্তানকে দেখতে না পেলে কেন যে বুকটা এত শূন্য শূন্য লাগে!

দেয়ালে সোহেলের ব্যবহৃত কয়েকটা শার্ট-প্যান্ট ঝুলছে। দেখে মনে হচ্ছে সকাল হলেই দেয়াল থেকে শার্ট-প্যান্ট নামিয়ে গায়ে দেবে সোহেল। তারপর অন্য দিনের মতো বেরিয়ে যাবে ক্লাস করতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পদার্থবিজ্ঞানের ক্লাস। খুব কঠিন ক্লাস।

সকাল বেলা হাত-মুখ ধুয়ে আজাহার উদ্দিন বিছানায় বসতেই হোটেল থেকে গরম গরম রুটি আর ডিম মামলেট নিয়ে হাজির হলো কাজল। মোটামুটি তৃপ্তি নিয়েই খেলেন তিনি। আহার পর্ব শেষ করে কিছুক্ষণ চুপ করে বসে রইলেন বিছানায়। মিনিট দশেক বাদে হাত ব্যাগটা কাঁধে ঝুলিয়ে বললেন, ‘বাবারা, আমি এখন যাই। একটা জরুরি কাজ আছে। শেষ করতে পারলে আজই গ্রামে ফিরে যাব। নয়তো আজকের রাতটাও তোমাদের বিরক্ত করব। কিন্তু আমাকে যে একটু সাহায্য করতে হবে তোমাদের।’

আজাহার উদ্দিনের কথা শুনে ওরা একে অপরের মুখের দিকে তাকায়। যেন ঠিক বুঝে উঠতে পারে না আজাহার উদ্দিন তাদের কাছে কী দাবি নিয়ে এসেছেন। ওদের আশ্বস্ত করে তিনি বললেন, ‘টুশি মেয়েটার ঠিকানা কি তোমাদের কারও জানা আছে? ওকে আমার একটু দরকার। এক নজর দেখার খুব ইচ্ছা ছিল। জরুরি কিছু কথাও ছিল।’

খানিকটা অবাক হলেও কাজল একটা কাগজে টুশির ঠিকানা এবং মুঠোফোন নম্বর লিখে দিল। কাগজের টুকরাটা খুব যত্ন করে বুক পকেটে রাখলেন আজাহার উদ্দিন।

‘আমার মনে হয় টুশিকে এখন ক্যাম্পাসেই পাওয়া যাবে। কদিন ধরে আবারও নিয়মিত ক্লাস করছে ও। আমিও কিছুক্ষণ পর ভার্সিটিতে যাব। আপনি আমার সঙ্গেও যেতে পারেন।’ তৌহিদ বলল।

‘চিন্তা কর না বাবা, আমি একলাই যেতে পারব। তোমাদের কষ্ট দিলাম এসে। তোমরা ভালো থেকো।’ বলেই নির্বিকার ভঙ্গিতে বেরিয়ে পড়লেন আজাহার উদ্দিন।

রাস্তায় নেমে কেমন যেন অস্থির লাগে তার। চারদিকে এত মানুষ, এত গাড়ি, এত ব্যস্ততা! আজাহার উদ্দিন তার গ্রামের কথা ভাবেন। কোনো ব্যস্ততা নেই, মানুষের ভিড় নেই, সারি সারি গাড়ি নেই। অথচ কোথায় যেন খানিকটা প্রাণ আছে। এ শহরের শরীর আছে কিন্তু হৃদয় নেই। এ হৃদয়হীন শহরে তবু স্রোতের মতো মানুষ আসে। কোথাও না কোথাও মাথা গোঁজার ঠাঁই করে নেয়। বড় আজব শহর ঢাকা!

প্রায় ঘণ্টা দেড়েক লোকাল বাসে ঝুলতে ঝুলতে শাহবাগ এসে থামলেন আজাহার উদ্দিন। দায়িত্বরত এক ট্রাফিক পুলিশকে জিজ্ঞেস করে পা বাড়ালেন বিশ্ববিদ্যালয়ের     রাস্তায়। হাঁটতে হাঁটতে সোহেলের বয়সী ছেলেমেয়েদের দেখেন। কত দূরদুরান্ত থেকে এসেছে কত ছেলেমেয়ে। মুখে উচ্ছ্বাস, চোখে স্বপ্ন। দেখে বড় ভালো লাগে আজাহার উদ্দিনের।

হাঁটতে হাঁটতে একসময় কলা ভবনের সামনে এসে থামলেন। তন্ন তন্ন করে খুঁজতে শুরু করলেন ইংরেজি বিভাগ। বুক পকেটে টুশির ঠিকানা এবং ফোন নম্বর জমা আছে। চাইলে আজাহার উদ্দিন ফোন করতে পারেন। কিন্তু ফোন করতে ইচ্ছে করে না তার। সরাসরি তিনি টুশির সামনে গিয়ে দাঁড়াতে চান। এর-ওর কাছে জানতে চেয়ে মিনিট দশেক ঘুরে তিনি হাজির হলেন ইংরেজি বিভাগের বারান্দায়।

দ্বিতীয় বর্ষের টুশি নামে এক ছাত্রীকে তার দরকার। খুব দরকার। আজাহার উদ্দিন তার স্ত্রীকে কথা দিয়েছেন। যে করেই হোক টুশিকে তিনি খুঁজে বের করবেনই। এ তো আর কঠিন কাজ না। ক্যাম্পাসে খুঁজে না পেলে প্রয়োজনে ফোন করে তার অবস্থান জেনে নেবেন। যে করেই হোক, টুশির সঙ্গে দেখা করতেই হবে।

টুশিকে খুঁজে পেতে অবশ্য খুব একটা কষ্ট করতে হলো না। তাকে পাওয়া গেছে। দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রীকে জিজ্ঞেস করতেই ডেকে দিয়েছে। টুশি অবাক চোখে তাকিয়ে আজাহার উদ্দিনকে দেখল। ষাটোর্ধ্ব এক প্রৌঢ় দাঁড়িয়ে আছে তার সামনে। চোখে ভারী কাচের চশমা। কাঁধে ব্যাগ। ক্লান্ত শরীর। বয়সের ভারে খানিকটা বেঁকে গেছে শরীর। কিন্তু মুখের আদলটা কেমন যেন চেনা চেনা লাগছে।

টুশি অবাক হয়ে জানতে চাইল, ‘আমিই টুশি। কী ব্যাপার বলুন তো? আপনি কে, আমার কাছে কী চান?’

‘মা, আমি তোমার বেশি সময় নেব না। আমি এসেছি চাঁদপুর থেকে। আমার নাম আজাহার উদ্দিন। আমি সোহেলের বাবা।’

যেন একটা বোমা ফাটালেন আজাহার উদ্দিন। টুশি অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল কিছুক্ষণ। কেউ যেন ওর মুখটা চেপে ধরে রেখেছে। দম বন্ধ হয়ে আসছে ওর। বুকের ভিতর জমে থাকা চাপা কষ্টটা আবার যেন মাথা তুলতে চাইছে। প্রায় চার মাস হয়ে গেল সোহেল নেই। আর কখনো আসবে না। অথচ মাঝে মাঝে মনে হয় সোহেল আছে। কোথাও হয়তো ঘুরতে গেছে। ওর তো ঘোরাঘুরির বাতিক ছিল খুব। হয়তো বান্দরবান কিংবা জাফলং গেছে। ফিরে এসে তার স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে বলবে, ‘চোখ বন্ধ করে হাতটা একটু বাড়াও তো।’

টুশি বাধ্য মেয়ের মতো তাই করবে। সোহেল হয়তো টুশির হাতের নরম তালুতে প্রায় দানার মতো দুটি শামুক রেখে বলবে, ‘চোখ খুলতে পার।’

টুশি চোখ খুলবে। তারপর শামুক দুটো দেখিয়ে লাজুক কণ্ঠে সোহেল বলবে, ‘এইটা আমি, আর এইটা তুমি।’

নিজেকে সামলে নিয়ে টুশি আজাহার উদ্দিনকে সালাম জানিয়ে বলল, ‘চলুন, ক্যান্টিনে গিয়ে বসি।’

‘মা রে, আমি তোমার বেশি সময় নষ্ট করব না। আজই আবার চাঁদপুর ফিরে যাব। সোহেলের মা বাড়িতে একা।’

ক্যান্টিনের মুখোমুখি চেয়ারে বসে আছেন একজন পিতা এবং একজন প্রেমিকা। একজনের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে সন্তান, আরেকজনের প্রেমিক। দুজনের দুঃখটা কি একই রকম? হয়তো একই রকম। হয়তো আলাদা। দুঃখেরও বোধহয় অনেক রং থাকে। অথবা একই রং।

‘আপনি কেমন আছেন? সোহেল আপনার কথা প্রায়ই বলতো।’ টুশির গলাটা ধরে আসে। অনেক কথা আজাহার উদ্দিনের গলায় এসে আটকে আছে। ইচ্ছা করছে সব উজাড় করে বলে বুকের ভিতরটা হালকা করতে।

‘তুমি তো জানই, সোহেল ছিল আমাদের একমাত্র সন্তান। একমাত্র সন্তান অকালে চলে গেলে একজন বাবার যেমন থাকার কথা তেমনি আছি। ওর মায়ের কাছে তোমার কথা শুনেছি কয়েকবার। খুব একটা গুরুত্ব দিইনি কখনো। মায়ের সঙ্গে সোহেলের খাতিরটা বেশি ছিল। আমাকে হয়তো খানিকটা ভয় পেত। এখনকার বাবা-মায়েরা তো শুনি ছেলেমেয়েদের সঙ্গে বন্ধুর মতো সম্পর্ক। কিন্তু আমি সে রকম হতে পারিনি। ছেলেকে ঢাকা শহরে পাঠিয়েছি পড়ালেখা শিখে মানুষ হতে। একবারও যদি বুঝতে পারতাম এ শহর থেকে তাকে লাশ হয়ে ফিরতে হবে, তবে কখনো আমি আমার সন্তানকে এ শহরে পাঠাতাম না।’ আজাহার উদ্দিন থামলেন।

টুশির মুখেও রা নেই। বুকের ভিতরটা জ্বলছে খুব। চারদিকে যেন ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে সোহেলের স্মৃতি।

‘সোহেল মায়ের কাছে তোমার অনেক গল্প করত। ওর মা সেসব আমাকে বলত। প্রথম প্রথম আমি বিরক্তই হতাম। ভাবতাম এসব করে পড়ালেখা গোল্লায় যাবে। কিন্তু ওর রেজাল্ট দেখে নিশ্চিন্ত হয়েছিলাম পরে।’

‘আমি ওকে যতদূর দেখেছি পড়ালেখায় ও বরাবরই সিরিয়াস ছিল।’ টুশি যেন মৃত সোহেলকে পিতার শাসনের হাত থেকে বাঁচাতে চাইল।

‘তোমাদের সম্পর্কটা ঠিক কতদিনের ছিল মা?’

‘দুই বছরের মতো হবে।’ ক্রমশ আদ্র হতে থাকে টুশির কণ্ঠ।

‘শুনেছি সোহেলের মায়ের সঙ্গে তোমার দু’একবার কথা হয়েছে। কিন্তু আমার সঙ্গে তোমার আজই প্রথম। অথচ সোহেল নেই আমাদের মাঝে। মানুষের জীবন ভীষণ অরক্ষিত। সোহেলের মায়ের কাছে শুনে শুনে একটা সময় মনে হয়েছে তোমাকেই আমার সোহেলের বউ করে আনব। ছেলেমেয়ের চাওয়াকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। ওদের যেখানে সুখ, বাবা-মায়ের সুখও সেখানে।’

বলতে বলতে আজাহার উদ্দিন অবাক হয়ে দেখছেন টুশির চোখে জল। তার নিজের একমাত্র সন্তানের জন্য একটা মেয়ে ব্যাকুল হয়ে কাঁদছে। দৃশ্যটা আজাহার উদ্দিনের কাছে একই সঙ্গে আনন্দের এবং বিষাদের। এমন মিষ্টি দেখতে একটা মেয়েকে সোহেল ভালোবাসতো আজাহার উদ্দিনের জানা ছিল না। সোহেলটা এভাবে মরে গিয়ে সবকিছু শেষ করে দেবে কখনো ভাবতে পারেননি তিনি।

মফস্বল শহর থেকে বুকে রাজ্যের স্বপ্ন নিয়ে একটা ছেলে ঢাকায় এসে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে। একের পর এক পরীক্ষায় ভালো ফল করছে। প্রেম করছে রূপবতী এক তরুণীর সঙ্গে। একজন মানুষকে কেন্দ্র করে আরও কয়েকজনের স্বপ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। সবকিছু সুখী চিত্রনাট্যের মতো এগিয়ে চলছিল।

অথচ সামান্য রাস্তা পার হতে গিয়ে একটা ছেলে মরে পড়ে থাকবে রাজধানীর রাজপথে- এ কেমন জীবন মানুষের! একটা ঘাসফড়িং বা প্রজাপতির জীবনও এরচেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ। এক সন্ধ্যায় খামার বাড়ি রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে টুশির সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বলছিল সোহেল।  রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করছিল কথা বলতে বলতে। দেখেশুনেই পার হচ্ছিল। তারপরও কখন যে পেছন থেকে ঘাতক বাস এসে ধাক্কা দিয়ে চলে যায় এতটুকু টের পায় না সোহেল। এত তুচ্ছ কারণে মানুষের জীবন শেষ হয়ে যেতে পারে?

‘আমাদের দুর্ভাগ্য, তোমাকে আমরা পেলাম না। আমি আর দেরি করব না মা।’ বলতে বলতে আজাহার উদ্দিন ব্যাগ থেকে চেইন খুলে কাগজে ভাঁজ করা একটি প্যাকেট বের করলেন। প্যাকেটটা কাঁপা কাঁপা হাতে এগিয়ে দিলেন টুশির দিকে। টুশি অবাক হয়ে জানতে চাইল, ‘এটা কী?’

‘একটা সোনার চেইন। সোহেলের মায়ের।’

‘কিন্তু এটা দিয়ে আমি কী করব?’ টুশির কণ্ঠে বিস্ময়।

‘সোহেলের মা খুব শখ করে চেইনটা জমিয়ে রেখেছিল, ছেলের বউ দেখতে এসে তার গলায় এটা পরিয়ে দেবে বলে। সংসারে কত অভাব গেছে, কত খারাপ সময় এসেছে- কখনো চেইনট বিক্রি করার কথা ভাবিনি আমরা। আমার মা এটা সোহেলের মাকে দিয়েছিল। সোহেলের মা-ও সোহেলের বউকে পরিয়ে দেবে বলে শখ করে রেখে দিয়েছিল। সে তো আর হলো না।’

‘কিন্তু আমি তো সোহেলের বউ হতে পারিনি।’

‘তাতে কী। ভালো তো বাসতে। বউ হতেই তো চেয়েছিলে। কাগজে-কলমে হয়তো বউ হলে না, কিন্তু আমাদের কাছে তুমি সোহেলের বউ হয়েই থাকবে। এ চেইনের ওজন অনেক ভারী হয়ে উঠেছে মা। তুমি এই ভার থেকে আমাদের বাঁচাও। তুমি এটা নিলে আমরা ধরে নেব আমার সোহেলের বউয়ের গলাতেই এটা আছে।’ আজাহার উদ্দিন উঠে দাঁড়ালেন, ‘আমি যাই মা, আমাকে ট্রেন ধরতে হবে। তুমি ভালো থেকো।’ তারপর কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে দ্রুত জনস্রোতে মিলিয়ে যেতে থাকেন আজাহার উদ্দিন।

টুশি কিছু বলতে গিয়েও বলতে পারল না। তার হাতের তালুতে সোনার চেইনটা ক্রমশ ভারী হয়ে উঠছে। মনে হচ্ছে আজাহার উদ্দিন ভারী একটা পাথর তুলে দিয়েছেন টুশির হাতে। পাথরটার ওজন ক্রমশ বাড়ছে। বাড়ছে পাথরের সংখ্যাও। একটা থেকে দুইটা হচ্ছে। দুইটা থেকে তিনটা। তিনটা থেকে চারটা...।

এই বিভাগের আরও খবর
ভুল নদীর পাড়ে
ভুল নদীর পাড়ে
অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো
মেঘের অন্ধকার
মেঘের অন্ধকার
অদম্য রায়হান
অদম্য রায়হান
বাংলা কাব্যের প্রথম খাঁটি আধুনিক
বাংলা কাব্যের প্রথম খাঁটি আধুনিক
ইকারাস
ইকারাস
নতজানু
নতজানু
আয়ুপথ
আয়ুপথ
হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান
থাকবেন মুকুট হয়ে
থাকবেন মুকুট হয়ে
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
জার্নাল
জার্নাল
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার ঘুরে আসুন ঢাকার আশেপাশের দর্শনীয় স্থান
শুক্রবার ঘুরে আসুন ঢাকার আশেপাশের দর্শনীয় স্থান

এই মাত্র | পর্যটন

এল ক্লাসিকোতে নিষিদ্ধই থাকছেন ফ্লিক
এল ক্লাসিকোতে নিষিদ্ধই থাকছেন ফ্লিক

১৭ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা
জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা

২ মিনিট আগে | টক শো

ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা
ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”
ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

৪৭ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার
চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’
স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত
নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান
প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা
নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত
নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ
আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে