শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৯

আজাহার উদ্দিনের জরুরি কাজ

ইমন চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
আজাহার উদ্দিনের জরুরি কাজ

ট্রেনটা কমলাপুর রেলস্টেশনে এসে যখন থামে ততক্ষণে দিনের আলো ফুরিয়ে গেছে। ক্লান্ত পায়ে ট্রেন থেকে নেমে আলগোছে এদিক-ওদিক তাকিয়ে দেখেন আজাহার উদ্দিন। চারপাশে গিজগিজ করছে অচেনা মানুষ। এত মানুষের ভিড়েও নিজেকে খুব নিঃসঙ্গ মনে হচ্ছে তার। সারি সারি যাত্রীর সঙ্গে পা চালাতে থাকেন আজাহার উদ্দিন। এগোতে থাকেন সামনের দিকে।

আপাতত তার গন্তব্য মিরপুর। সোহেলের মেসে যেতে হবে প্রথম। সেখান থেকে খুঁজে বের করতে হবে টুশির ঠিকানা। সোহেলের মেসে এর আগেও দুবার এসেছেন আজাহার উদ্দিন। এ নিয়ে তিনবার হবে। জায়গাটা তার চেনা। মিরপুর থানার পেছনে পাঁচতলা একটা পুরনো বিল্ডিংয়ের চিলেকোঠায় মেসটি।

সোহেল এবং ওর তিন বন্ধু- মোট চারজন থাকত ওরা। সোহেল এখন আর থাকে না। বাকি তিনজন এখনো আছে সেখানে। আজাহার উদ্দিনকেও তাদের চেনার কথা। সুতরাং সম্ভব হলে আজকের রাতটা সোহেলের বিছানায় কাটিয়ে দিতে হবে। সোহেলের সিটটা তো খালিই পড়ে আছে। নাকি নতুন রুমমেট নিয়ে নিয়েছে ওরা?

সে রকম কিছু হলে আশেপাশের কোনো সস্তা আবাসিক হোটেলে গিয়ে উঠতে হবে। পরদিন বের হতে হবে টুশির খোঁজে। পরিকল্পনাটা মোটামুটি গুছিয়ে রেখেছেন আজাহার উদ্দিন।

রাত ১০টার কিছু আগে সোহেলদের মেসে এসে হাজির হলেন তিনি। আজাহার উদ্দিনকে দেখে অবাক চোখে তাকিয়ে রইল সোহেলের তিন রুমমেট। রেজাউল, তৌহিদ এবং কাজল।

‘কেমন আছো বাবারা?’ মুখে একটা হাসির রেখা টেনে জানতে চাইলেন আজাহার উদ্দিন।

‘জি আঙ্কেল, আমরা ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন?’ তিনজন একে অন্যের দিকে তাকিয়ে বোঝাপড়া করে নিল শুরুতে। তারপর মুখ খুলল কাজল।

‘বাবারে, আমার কি আর ভালো থাকার সুযোগ আছে! বয়স হয়েছে। শরীরে আগের মতো জোর পাই না আর। অল্পতেই হাঁপিয়ে উঠি। তাড়াতাড়ি চলে যেতে পারলেই এখন বাঁচি। তোমাদের একটু বিরক্ত করতে এলাম। আমি আসলে একটা জরুরি কাজে ঢাকায় এসেছি। আজকের রাতটা থাকতে হবে। তোমরা কি সোহেলের সিটে নতুন রুমমেট নিয়ে নিয়েছ?’

‘না আঙ্কেল, সোহেলের সিটটা এখনো খালি।’ জবাব দিল রেজাউল।

‘ভালোই হলো, আজকের রাতটা আমি তোমাদের সঙ্গে থাকতে চাই। যদি তোমাদের কোনো অসুবিধা না হয়।’ আজাহার উদ্দিন থামলেন।

‘না না আঙ্কেল, আমাদের কোনো সমস্যা হবে না। সিটটা তো ফাঁকাই আছে।’ প্রায় তিনজন একসঙ্গে আজাহার উদ্দিনকে আশ্বস্ত করতে চাইল।

রাতে সোহেলের বিছানায় শুয়ে সারারাত এপাশ-ওপাশ করলেন আজাহার উদ্দিন। দুচোখের পাতা এক করতে পারলেন না। নিজের চেনা বিছানা ছেড়ে অন্য কোথাও শুলে আজাহার উদ্দিনের ঠিক ঘুম আসে না। দীর্ঘদিনের সমস্যা।

বিছানায় সোহেলের শরীরের গন্ধ ছড়িয়ে আছে এখনো। সব মানুষেরই শরীরের একটা নিজস্ব গন্ধ আছে। কারও সঙ্গে কারও গন্ধের মিল নেই। আজাহার উদ্দিন লম্বা একটা শ্বাস নিয়ে ছেলের শরীরের গন্ধটা অনুভব করতে চাইলেন। সম্ভব হলে হয়তো বুকের ভিতর জমিয়ে রাখতেন। চোখের সামনে সন্তানকে দেখতে না পেলে কেন যে বুকটা এত শূন্য শূন্য লাগে!

দেয়ালে সোহেলের ব্যবহৃত কয়েকটা শার্ট-প্যান্ট ঝুলছে। দেখে মনে হচ্ছে সকাল হলেই দেয়াল থেকে শার্ট-প্যান্ট নামিয়ে গায়ে দেবে সোহেল। তারপর অন্য দিনের মতো বেরিয়ে যাবে ক্লাস করতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পদার্থবিজ্ঞানের ক্লাস। খুব কঠিন ক্লাস।

সকাল বেলা হাত-মুখ ধুয়ে আজাহার উদ্দিন বিছানায় বসতেই হোটেল থেকে গরম গরম রুটি আর ডিম মামলেট নিয়ে হাজির হলো কাজল। মোটামুটি তৃপ্তি নিয়েই খেলেন তিনি। আহার পর্ব শেষ করে কিছুক্ষণ চুপ করে বসে রইলেন বিছানায়। মিনিট দশেক বাদে হাত ব্যাগটা কাঁধে ঝুলিয়ে বললেন, ‘বাবারা, আমি এখন যাই। একটা জরুরি কাজ আছে। শেষ করতে পারলে আজই গ্রামে ফিরে যাব। নয়তো আজকের রাতটাও তোমাদের বিরক্ত করব। কিন্তু আমাকে যে একটু সাহায্য করতে হবে তোমাদের।’

আজাহার উদ্দিনের কথা শুনে ওরা একে অপরের মুখের দিকে তাকায়। যেন ঠিক বুঝে উঠতে পারে না আজাহার উদ্দিন তাদের কাছে কী দাবি নিয়ে এসেছেন। ওদের আশ্বস্ত করে তিনি বললেন, ‘টুশি মেয়েটার ঠিকানা কি তোমাদের কারও জানা আছে? ওকে আমার একটু দরকার। এক নজর দেখার খুব ইচ্ছা ছিল। জরুরি কিছু কথাও ছিল।’

খানিকটা অবাক হলেও কাজল একটা কাগজে টুশির ঠিকানা এবং মুঠোফোন নম্বর লিখে দিল। কাগজের টুকরাটা খুব যত্ন করে বুক পকেটে রাখলেন আজাহার উদ্দিন।

‘আমার মনে হয় টুশিকে এখন ক্যাম্পাসেই পাওয়া যাবে। কদিন ধরে আবারও নিয়মিত ক্লাস করছে ও। আমিও কিছুক্ষণ পর ভার্সিটিতে যাব। আপনি আমার সঙ্গেও যেতে পারেন।’ তৌহিদ বলল।

‘চিন্তা কর না বাবা, আমি একলাই যেতে পারব। তোমাদের কষ্ট দিলাম এসে। তোমরা ভালো থেকো।’ বলেই নির্বিকার ভঙ্গিতে বেরিয়ে পড়লেন আজাহার উদ্দিন।

রাস্তায় নেমে কেমন যেন অস্থির লাগে তার। চারদিকে এত মানুষ, এত গাড়ি, এত ব্যস্ততা! আজাহার উদ্দিন তার গ্রামের কথা ভাবেন। কোনো ব্যস্ততা নেই, মানুষের ভিড় নেই, সারি সারি গাড়ি নেই। অথচ কোথায় যেন খানিকটা প্রাণ আছে। এ শহরের শরীর আছে কিন্তু হৃদয় নেই। এ হৃদয়হীন শহরে তবু স্রোতের মতো মানুষ আসে। কোথাও না কোথাও মাথা গোঁজার ঠাঁই করে নেয়। বড় আজব শহর ঢাকা!

প্রায় ঘণ্টা দেড়েক লোকাল বাসে ঝুলতে ঝুলতে শাহবাগ এসে থামলেন আজাহার উদ্দিন। দায়িত্বরত এক ট্রাফিক পুলিশকে জিজ্ঞেস করে পা বাড়ালেন বিশ্ববিদ্যালয়ের     রাস্তায়। হাঁটতে হাঁটতে সোহেলের বয়সী ছেলেমেয়েদের দেখেন। কত দূরদুরান্ত থেকে এসেছে কত ছেলেমেয়ে। মুখে উচ্ছ্বাস, চোখে স্বপ্ন। দেখে বড় ভালো লাগে আজাহার উদ্দিনের।

হাঁটতে হাঁটতে একসময় কলা ভবনের সামনে এসে থামলেন। তন্ন তন্ন করে খুঁজতে শুরু করলেন ইংরেজি বিভাগ। বুক পকেটে টুশির ঠিকানা এবং ফোন নম্বর জমা আছে। চাইলে আজাহার উদ্দিন ফোন করতে পারেন। কিন্তু ফোন করতে ইচ্ছে করে না তার। সরাসরি তিনি টুশির সামনে গিয়ে দাঁড়াতে চান। এর-ওর কাছে জানতে চেয়ে মিনিট দশেক ঘুরে তিনি হাজির হলেন ইংরেজি বিভাগের বারান্দায়।

দ্বিতীয় বর্ষের টুশি নামে এক ছাত্রীকে তার দরকার। খুব দরকার। আজাহার উদ্দিন তার স্ত্রীকে কথা দিয়েছেন। যে করেই হোক টুশিকে তিনি খুঁজে বের করবেনই। এ তো আর কঠিন কাজ না। ক্যাম্পাসে খুঁজে না পেলে প্রয়োজনে ফোন করে তার অবস্থান জেনে নেবেন। যে করেই হোক, টুশির সঙ্গে দেখা করতেই হবে।

টুশিকে খুঁজে পেতে অবশ্য খুব একটা কষ্ট করতে হলো না। তাকে পাওয়া গেছে। দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রীকে জিজ্ঞেস করতেই ডেকে দিয়েছে। টুশি অবাক চোখে তাকিয়ে আজাহার উদ্দিনকে দেখল। ষাটোর্ধ্ব এক প্রৌঢ় দাঁড়িয়ে আছে তার সামনে। চোখে ভারী কাচের চশমা। কাঁধে ব্যাগ। ক্লান্ত শরীর। বয়সের ভারে খানিকটা বেঁকে গেছে শরীর। কিন্তু মুখের আদলটা কেমন যেন চেনা চেনা লাগছে।

টুশি অবাক হয়ে জানতে চাইল, ‘আমিই টুশি। কী ব্যাপার বলুন তো? আপনি কে, আমার কাছে কী চান?’

‘মা, আমি তোমার বেশি সময় নেব না। আমি এসেছি চাঁদপুর থেকে। আমার নাম আজাহার উদ্দিন। আমি সোহেলের বাবা।’

যেন একটা বোমা ফাটালেন আজাহার উদ্দিন। টুশি অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল কিছুক্ষণ। কেউ যেন ওর মুখটা চেপে ধরে রেখেছে। দম বন্ধ হয়ে আসছে ওর। বুকের ভিতর জমে থাকা চাপা কষ্টটা আবার যেন মাথা তুলতে চাইছে। প্রায় চার মাস হয়ে গেল সোহেল নেই। আর কখনো আসবে না। অথচ মাঝে মাঝে মনে হয় সোহেল আছে। কোথাও হয়তো ঘুরতে গেছে। ওর তো ঘোরাঘুরির বাতিক ছিল খুব। হয়তো বান্দরবান কিংবা জাফলং গেছে। ফিরে এসে তার স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে বলবে, ‘চোখ বন্ধ করে হাতটা একটু বাড়াও তো।’

টুশি বাধ্য মেয়ের মতো তাই করবে। সোহেল হয়তো টুশির হাতের নরম তালুতে প্রায় দানার মতো দুটি শামুক রেখে বলবে, ‘চোখ খুলতে পার।’

টুশি চোখ খুলবে। তারপর শামুক দুটো দেখিয়ে লাজুক কণ্ঠে সোহেল বলবে, ‘এইটা আমি, আর এইটা তুমি।’

নিজেকে সামলে নিয়ে টুশি আজাহার উদ্দিনকে সালাম জানিয়ে বলল, ‘চলুন, ক্যান্টিনে গিয়ে বসি।’

‘মা রে, আমি তোমার বেশি সময় নষ্ট করব না। আজই আবার চাঁদপুর ফিরে যাব। সোহেলের মা বাড়িতে একা।’

ক্যান্টিনের মুখোমুখি চেয়ারে বসে আছেন একজন পিতা এবং একজন প্রেমিকা। একজনের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে সন্তান, আরেকজনের প্রেমিক। দুজনের দুঃখটা কি একই রকম? হয়তো একই রকম। হয়তো আলাদা। দুঃখেরও বোধহয় অনেক রং থাকে। অথবা একই রং।

‘আপনি কেমন আছেন? সোহেল আপনার কথা প্রায়ই বলতো।’ টুশির গলাটা ধরে আসে। অনেক কথা আজাহার উদ্দিনের গলায় এসে আটকে আছে। ইচ্ছা করছে সব উজাড় করে বলে বুকের ভিতরটা হালকা করতে।

‘তুমি তো জানই, সোহেল ছিল আমাদের একমাত্র সন্তান। একমাত্র সন্তান অকালে চলে গেলে একজন বাবার যেমন থাকার কথা তেমনি আছি। ওর মায়ের কাছে তোমার কথা শুনেছি কয়েকবার। খুব একটা গুরুত্ব দিইনি কখনো। মায়ের সঙ্গে সোহেলের খাতিরটা বেশি ছিল। আমাকে হয়তো খানিকটা ভয় পেত। এখনকার বাবা-মায়েরা তো শুনি ছেলেমেয়েদের সঙ্গে বন্ধুর মতো সম্পর্ক। কিন্তু আমি সে রকম হতে পারিনি। ছেলেকে ঢাকা শহরে পাঠিয়েছি পড়ালেখা শিখে মানুষ হতে। একবারও যদি বুঝতে পারতাম এ শহর থেকে তাকে লাশ হয়ে ফিরতে হবে, তবে কখনো আমি আমার সন্তানকে এ শহরে পাঠাতাম না।’ আজাহার উদ্দিন থামলেন।

টুশির মুখেও রা নেই। বুকের ভিতরটা জ্বলছে খুব। চারদিকে যেন ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে সোহেলের স্মৃতি।

‘সোহেল মায়ের কাছে তোমার অনেক গল্প করত। ওর মা সেসব আমাকে বলত। প্রথম প্রথম আমি বিরক্তই হতাম। ভাবতাম এসব করে পড়ালেখা গোল্লায় যাবে। কিন্তু ওর রেজাল্ট দেখে নিশ্চিন্ত হয়েছিলাম পরে।’

‘আমি ওকে যতদূর দেখেছি পড়ালেখায় ও বরাবরই সিরিয়াস ছিল।’ টুশি যেন মৃত সোহেলকে পিতার শাসনের হাত থেকে বাঁচাতে চাইল।

‘তোমাদের সম্পর্কটা ঠিক কতদিনের ছিল মা?’

‘দুই বছরের মতো হবে।’ ক্রমশ আদ্র হতে থাকে টুশির কণ্ঠ।

‘শুনেছি সোহেলের মায়ের সঙ্গে তোমার দু’একবার কথা হয়েছে। কিন্তু আমার সঙ্গে তোমার আজই প্রথম। অথচ সোহেল নেই আমাদের মাঝে। মানুষের জীবন ভীষণ অরক্ষিত। সোহেলের মায়ের কাছে শুনে শুনে একটা সময় মনে হয়েছে তোমাকেই আমার সোহেলের বউ করে আনব। ছেলেমেয়ের চাওয়াকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। ওদের যেখানে সুখ, বাবা-মায়ের সুখও সেখানে।’

বলতে বলতে আজাহার উদ্দিন অবাক হয়ে দেখছেন টুশির চোখে জল। তার নিজের একমাত্র সন্তানের জন্য একটা মেয়ে ব্যাকুল হয়ে কাঁদছে। দৃশ্যটা আজাহার উদ্দিনের কাছে একই সঙ্গে আনন্দের এবং বিষাদের। এমন মিষ্টি দেখতে একটা মেয়েকে সোহেল ভালোবাসতো আজাহার উদ্দিনের জানা ছিল না। সোহেলটা এভাবে মরে গিয়ে সবকিছু শেষ করে দেবে কখনো ভাবতে পারেননি তিনি।

মফস্বল শহর থেকে বুকে রাজ্যের স্বপ্ন নিয়ে একটা ছেলে ঢাকায় এসে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে। একের পর এক পরীক্ষায় ভালো ফল করছে। প্রেম করছে রূপবতী এক তরুণীর সঙ্গে। একজন মানুষকে কেন্দ্র করে আরও কয়েকজনের স্বপ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। সবকিছু সুখী চিত্রনাট্যের মতো এগিয়ে চলছিল।

অথচ সামান্য রাস্তা পার হতে গিয়ে একটা ছেলে মরে পড়ে থাকবে রাজধানীর রাজপথে- এ কেমন জীবন মানুষের! একটা ঘাসফড়িং বা প্রজাপতির জীবনও এরচেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ। এক সন্ধ্যায় খামার বাড়ি রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে টুশির সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বলছিল সোহেল।  রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করছিল কথা বলতে বলতে। দেখেশুনেই পার হচ্ছিল। তারপরও কখন যে পেছন থেকে ঘাতক বাস এসে ধাক্কা দিয়ে চলে যায় এতটুকু টের পায় না সোহেল। এত তুচ্ছ কারণে মানুষের জীবন শেষ হয়ে যেতে পারে?

‘আমাদের দুর্ভাগ্য, তোমাকে আমরা পেলাম না। আমি আর দেরি করব না মা।’ বলতে বলতে আজাহার উদ্দিন ব্যাগ থেকে চেইন খুলে কাগজে ভাঁজ করা একটি প্যাকেট বের করলেন। প্যাকেটটা কাঁপা কাঁপা হাতে এগিয়ে দিলেন টুশির দিকে। টুশি অবাক হয়ে জানতে চাইল, ‘এটা কী?’

‘একটা সোনার চেইন। সোহেলের মায়ের।’

‘কিন্তু এটা দিয়ে আমি কী করব?’ টুশির কণ্ঠে বিস্ময়।

‘সোহেলের মা খুব শখ করে চেইনটা জমিয়ে রেখেছিল, ছেলের বউ দেখতে এসে তার গলায় এটা পরিয়ে দেবে বলে। সংসারে কত অভাব গেছে, কত খারাপ সময় এসেছে- কখনো চেইনট বিক্রি করার কথা ভাবিনি আমরা। আমার মা এটা সোহেলের মাকে দিয়েছিল। সোহেলের মা-ও সোহেলের বউকে পরিয়ে দেবে বলে শখ করে রেখে দিয়েছিল। সে তো আর হলো না।’

‘কিন্তু আমি তো সোহেলের বউ হতে পারিনি।’

‘তাতে কী। ভালো তো বাসতে। বউ হতেই তো চেয়েছিলে। কাগজে-কলমে হয়তো বউ হলে না, কিন্তু আমাদের কাছে তুমি সোহেলের বউ হয়েই থাকবে। এ চেইনের ওজন অনেক ভারী হয়ে উঠেছে মা। তুমি এই ভার থেকে আমাদের বাঁচাও। তুমি এটা নিলে আমরা ধরে নেব আমার সোহেলের বউয়ের গলাতেই এটা আছে।’ আজাহার উদ্দিন উঠে দাঁড়ালেন, ‘আমি যাই মা, আমাকে ট্রেন ধরতে হবে। তুমি ভালো থেকো।’ তারপর কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে দ্রুত জনস্রোতে মিলিয়ে যেতে থাকেন আজাহার উদ্দিন।

টুশি কিছু বলতে গিয়েও বলতে পারল না। তার হাতের তালুতে সোনার চেইনটা ক্রমশ ভারী হয়ে উঠছে। মনে হচ্ছে আজাহার উদ্দিন ভারী একটা পাথর তুলে দিয়েছেন টুশির হাতে। পাথরটার ওজন ক্রমশ বাড়ছে। বাড়ছে পাথরের সংখ্যাও। একটা থেকে দুইটা হচ্ছে। দুইটা থেকে তিনটা। তিনটা থেকে চারটা...।

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

১১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

৫০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু
কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু

৫৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক
কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ
মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে
মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে