শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৯

আজাহার উদ্দিনের জরুরি কাজ

ইমন চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
আজাহার উদ্দিনের জরুরি কাজ

ট্রেনটা কমলাপুর রেলস্টেশনে এসে যখন থামে ততক্ষণে দিনের আলো ফুরিয়ে গেছে। ক্লান্ত পায়ে ট্রেন থেকে নেমে আলগোছে এদিক-ওদিক তাকিয়ে দেখেন আজাহার উদ্দিন। চারপাশে গিজগিজ করছে অচেনা মানুষ। এত মানুষের ভিড়েও নিজেকে খুব নিঃসঙ্গ মনে হচ্ছে তার। সারি সারি যাত্রীর সঙ্গে পা চালাতে থাকেন আজাহার উদ্দিন। এগোতে থাকেন সামনের দিকে।

আপাতত তার গন্তব্য মিরপুর। সোহেলের মেসে যেতে হবে প্রথম। সেখান থেকে খুঁজে বের করতে হবে টুশির ঠিকানা। সোহেলের মেসে এর আগেও দুবার এসেছেন আজাহার উদ্দিন। এ নিয়ে তিনবার হবে। জায়গাটা তার চেনা। মিরপুর থানার পেছনে পাঁচতলা একটা পুরনো বিল্ডিংয়ের চিলেকোঠায় মেসটি।

সোহেল এবং ওর তিন বন্ধু- মোট চারজন থাকত ওরা। সোহেল এখন আর থাকে না। বাকি তিনজন এখনো আছে সেখানে। আজাহার উদ্দিনকেও তাদের চেনার কথা। সুতরাং সম্ভব হলে আজকের রাতটা সোহেলের বিছানায় কাটিয়ে দিতে হবে। সোহেলের সিটটা তো খালিই পড়ে আছে। নাকি নতুন রুমমেট নিয়ে নিয়েছে ওরা?

সে রকম কিছু হলে আশেপাশের কোনো সস্তা আবাসিক হোটেলে গিয়ে উঠতে হবে। পরদিন বের হতে হবে টুশির খোঁজে। পরিকল্পনাটা মোটামুটি গুছিয়ে রেখেছেন আজাহার উদ্দিন।

রাত ১০টার কিছু আগে সোহেলদের মেসে এসে হাজির হলেন তিনি। আজাহার উদ্দিনকে দেখে অবাক চোখে তাকিয়ে রইল সোহেলের তিন রুমমেট। রেজাউল, তৌহিদ এবং কাজল।

‘কেমন আছো বাবারা?’ মুখে একটা হাসির রেখা টেনে জানতে চাইলেন আজাহার উদ্দিন।

‘জি আঙ্কেল, আমরা ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন?’ তিনজন একে অন্যের দিকে তাকিয়ে বোঝাপড়া করে নিল শুরুতে। তারপর মুখ খুলল কাজল।

‘বাবারে, আমার কি আর ভালো থাকার সুযোগ আছে! বয়স হয়েছে। শরীরে আগের মতো জোর পাই না আর। অল্পতেই হাঁপিয়ে উঠি। তাড়াতাড়ি চলে যেতে পারলেই এখন বাঁচি। তোমাদের একটু বিরক্ত করতে এলাম। আমি আসলে একটা জরুরি কাজে ঢাকায় এসেছি। আজকের রাতটা থাকতে হবে। তোমরা কি সোহেলের সিটে নতুন রুমমেট নিয়ে নিয়েছ?’

‘না আঙ্কেল, সোহেলের সিটটা এখনো খালি।’ জবাব দিল রেজাউল।

‘ভালোই হলো, আজকের রাতটা আমি তোমাদের সঙ্গে থাকতে চাই। যদি তোমাদের কোনো অসুবিধা না হয়।’ আজাহার উদ্দিন থামলেন।

‘না না আঙ্কেল, আমাদের কোনো সমস্যা হবে না। সিটটা তো ফাঁকাই আছে।’ প্রায় তিনজন একসঙ্গে আজাহার উদ্দিনকে আশ্বস্ত করতে চাইল।

রাতে সোহেলের বিছানায় শুয়ে সারারাত এপাশ-ওপাশ করলেন আজাহার উদ্দিন। দুচোখের পাতা এক করতে পারলেন না। নিজের চেনা বিছানা ছেড়ে অন্য কোথাও শুলে আজাহার উদ্দিনের ঠিক ঘুম আসে না। দীর্ঘদিনের সমস্যা।

বিছানায় সোহেলের শরীরের গন্ধ ছড়িয়ে আছে এখনো। সব মানুষেরই শরীরের একটা নিজস্ব গন্ধ আছে। কারও সঙ্গে কারও গন্ধের মিল নেই। আজাহার উদ্দিন লম্বা একটা শ্বাস নিয়ে ছেলের শরীরের গন্ধটা অনুভব করতে চাইলেন। সম্ভব হলে হয়তো বুকের ভিতর জমিয়ে রাখতেন। চোখের সামনে সন্তানকে দেখতে না পেলে কেন যে বুকটা এত শূন্য শূন্য লাগে!

দেয়ালে সোহেলের ব্যবহৃত কয়েকটা শার্ট-প্যান্ট ঝুলছে। দেখে মনে হচ্ছে সকাল হলেই দেয়াল থেকে শার্ট-প্যান্ট নামিয়ে গায়ে দেবে সোহেল। তারপর অন্য দিনের মতো বেরিয়ে যাবে ক্লাস করতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পদার্থবিজ্ঞানের ক্লাস। খুব কঠিন ক্লাস।

সকাল বেলা হাত-মুখ ধুয়ে আজাহার উদ্দিন বিছানায় বসতেই হোটেল থেকে গরম গরম রুটি আর ডিম মামলেট নিয়ে হাজির হলো কাজল। মোটামুটি তৃপ্তি নিয়েই খেলেন তিনি। আহার পর্ব শেষ করে কিছুক্ষণ চুপ করে বসে রইলেন বিছানায়। মিনিট দশেক বাদে হাত ব্যাগটা কাঁধে ঝুলিয়ে বললেন, ‘বাবারা, আমি এখন যাই। একটা জরুরি কাজ আছে। শেষ করতে পারলে আজই গ্রামে ফিরে যাব। নয়তো আজকের রাতটাও তোমাদের বিরক্ত করব। কিন্তু আমাকে যে একটু সাহায্য করতে হবে তোমাদের।’

আজাহার উদ্দিনের কথা শুনে ওরা একে অপরের মুখের দিকে তাকায়। যেন ঠিক বুঝে উঠতে পারে না আজাহার উদ্দিন তাদের কাছে কী দাবি নিয়ে এসেছেন। ওদের আশ্বস্ত করে তিনি বললেন, ‘টুশি মেয়েটার ঠিকানা কি তোমাদের কারও জানা আছে? ওকে আমার একটু দরকার। এক নজর দেখার খুব ইচ্ছা ছিল। জরুরি কিছু কথাও ছিল।’

খানিকটা অবাক হলেও কাজল একটা কাগজে টুশির ঠিকানা এবং মুঠোফোন নম্বর লিখে দিল। কাগজের টুকরাটা খুব যত্ন করে বুক পকেটে রাখলেন আজাহার উদ্দিন।

‘আমার মনে হয় টুশিকে এখন ক্যাম্পাসেই পাওয়া যাবে। কদিন ধরে আবারও নিয়মিত ক্লাস করছে ও। আমিও কিছুক্ষণ পর ভার্সিটিতে যাব। আপনি আমার সঙ্গেও যেতে পারেন।’ তৌহিদ বলল।

‘চিন্তা কর না বাবা, আমি একলাই যেতে পারব। তোমাদের কষ্ট দিলাম এসে। তোমরা ভালো থেকো।’ বলেই নির্বিকার ভঙ্গিতে বেরিয়ে পড়লেন আজাহার উদ্দিন।

রাস্তায় নেমে কেমন যেন অস্থির লাগে তার। চারদিকে এত মানুষ, এত গাড়ি, এত ব্যস্ততা! আজাহার উদ্দিন তার গ্রামের কথা ভাবেন। কোনো ব্যস্ততা নেই, মানুষের ভিড় নেই, সারি সারি গাড়ি নেই। অথচ কোথায় যেন খানিকটা প্রাণ আছে। এ শহরের শরীর আছে কিন্তু হৃদয় নেই। এ হৃদয়হীন শহরে তবু স্রোতের মতো মানুষ আসে। কোথাও না কোথাও মাথা গোঁজার ঠাঁই করে নেয়। বড় আজব শহর ঢাকা!

প্রায় ঘণ্টা দেড়েক লোকাল বাসে ঝুলতে ঝুলতে শাহবাগ এসে থামলেন আজাহার উদ্দিন। দায়িত্বরত এক ট্রাফিক পুলিশকে জিজ্ঞেস করে পা বাড়ালেন বিশ্ববিদ্যালয়ের     রাস্তায়। হাঁটতে হাঁটতে সোহেলের বয়সী ছেলেমেয়েদের দেখেন। কত দূরদুরান্ত থেকে এসেছে কত ছেলেমেয়ে। মুখে উচ্ছ্বাস, চোখে স্বপ্ন। দেখে বড় ভালো লাগে আজাহার উদ্দিনের।

হাঁটতে হাঁটতে একসময় কলা ভবনের সামনে এসে থামলেন। তন্ন তন্ন করে খুঁজতে শুরু করলেন ইংরেজি বিভাগ। বুক পকেটে টুশির ঠিকানা এবং ফোন নম্বর জমা আছে। চাইলে আজাহার উদ্দিন ফোন করতে পারেন। কিন্তু ফোন করতে ইচ্ছে করে না তার। সরাসরি তিনি টুশির সামনে গিয়ে দাঁড়াতে চান। এর-ওর কাছে জানতে চেয়ে মিনিট দশেক ঘুরে তিনি হাজির হলেন ইংরেজি বিভাগের বারান্দায়।

দ্বিতীয় বর্ষের টুশি নামে এক ছাত্রীকে তার দরকার। খুব দরকার। আজাহার উদ্দিন তার স্ত্রীকে কথা দিয়েছেন। যে করেই হোক টুশিকে তিনি খুঁজে বের করবেনই। এ তো আর কঠিন কাজ না। ক্যাম্পাসে খুঁজে না পেলে প্রয়োজনে ফোন করে তার অবস্থান জেনে নেবেন। যে করেই হোক, টুশির সঙ্গে দেখা করতেই হবে।

টুশিকে খুঁজে পেতে অবশ্য খুব একটা কষ্ট করতে হলো না। তাকে পাওয়া গেছে। দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রীকে জিজ্ঞেস করতেই ডেকে দিয়েছে। টুশি অবাক চোখে তাকিয়ে আজাহার উদ্দিনকে দেখল। ষাটোর্ধ্ব এক প্রৌঢ় দাঁড়িয়ে আছে তার সামনে। চোখে ভারী কাচের চশমা। কাঁধে ব্যাগ। ক্লান্ত শরীর। বয়সের ভারে খানিকটা বেঁকে গেছে শরীর। কিন্তু মুখের আদলটা কেমন যেন চেনা চেনা লাগছে।

টুশি অবাক হয়ে জানতে চাইল, ‘আমিই টুশি। কী ব্যাপার বলুন তো? আপনি কে, আমার কাছে কী চান?’

‘মা, আমি তোমার বেশি সময় নেব না। আমি এসেছি চাঁদপুর থেকে। আমার নাম আজাহার উদ্দিন। আমি সোহেলের বাবা।’

যেন একটা বোমা ফাটালেন আজাহার উদ্দিন। টুশি অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল কিছুক্ষণ। কেউ যেন ওর মুখটা চেপে ধরে রেখেছে। দম বন্ধ হয়ে আসছে ওর। বুকের ভিতর জমে থাকা চাপা কষ্টটা আবার যেন মাথা তুলতে চাইছে। প্রায় চার মাস হয়ে গেল সোহেল নেই। আর কখনো আসবে না। অথচ মাঝে মাঝে মনে হয় সোহেল আছে। কোথাও হয়তো ঘুরতে গেছে। ওর তো ঘোরাঘুরির বাতিক ছিল খুব। হয়তো বান্দরবান কিংবা জাফলং গেছে। ফিরে এসে তার স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে বলবে, ‘চোখ বন্ধ করে হাতটা একটু বাড়াও তো।’

টুশি বাধ্য মেয়ের মতো তাই করবে। সোহেল হয়তো টুশির হাতের নরম তালুতে প্রায় দানার মতো দুটি শামুক রেখে বলবে, ‘চোখ খুলতে পার।’

টুশি চোখ খুলবে। তারপর শামুক দুটো দেখিয়ে লাজুক কণ্ঠে সোহেল বলবে, ‘এইটা আমি, আর এইটা তুমি।’

নিজেকে সামলে নিয়ে টুশি আজাহার উদ্দিনকে সালাম জানিয়ে বলল, ‘চলুন, ক্যান্টিনে গিয়ে বসি।’

‘মা রে, আমি তোমার বেশি সময় নষ্ট করব না। আজই আবার চাঁদপুর ফিরে যাব। সোহেলের মা বাড়িতে একা।’

ক্যান্টিনের মুখোমুখি চেয়ারে বসে আছেন একজন পিতা এবং একজন প্রেমিকা। একজনের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে সন্তান, আরেকজনের প্রেমিক। দুজনের দুঃখটা কি একই রকম? হয়তো একই রকম। হয়তো আলাদা। দুঃখেরও বোধহয় অনেক রং থাকে। অথবা একই রং।

‘আপনি কেমন আছেন? সোহেল আপনার কথা প্রায়ই বলতো।’ টুশির গলাটা ধরে আসে। অনেক কথা আজাহার উদ্দিনের গলায় এসে আটকে আছে। ইচ্ছা করছে সব উজাড় করে বলে বুকের ভিতরটা হালকা করতে।

‘তুমি তো জানই, সোহেল ছিল আমাদের একমাত্র সন্তান। একমাত্র সন্তান অকালে চলে গেলে একজন বাবার যেমন থাকার কথা তেমনি আছি। ওর মায়ের কাছে তোমার কথা শুনেছি কয়েকবার। খুব একটা গুরুত্ব দিইনি কখনো। মায়ের সঙ্গে সোহেলের খাতিরটা বেশি ছিল। আমাকে হয়তো খানিকটা ভয় পেত। এখনকার বাবা-মায়েরা তো শুনি ছেলেমেয়েদের সঙ্গে বন্ধুর মতো সম্পর্ক। কিন্তু আমি সে রকম হতে পারিনি। ছেলেকে ঢাকা শহরে পাঠিয়েছি পড়ালেখা শিখে মানুষ হতে। একবারও যদি বুঝতে পারতাম এ শহর থেকে তাকে লাশ হয়ে ফিরতে হবে, তবে কখনো আমি আমার সন্তানকে এ শহরে পাঠাতাম না।’ আজাহার উদ্দিন থামলেন।

টুশির মুখেও রা নেই। বুকের ভিতরটা জ্বলছে খুব। চারদিকে যেন ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে সোহেলের স্মৃতি।

‘সোহেল মায়ের কাছে তোমার অনেক গল্প করত। ওর মা সেসব আমাকে বলত। প্রথম প্রথম আমি বিরক্তই হতাম। ভাবতাম এসব করে পড়ালেখা গোল্লায় যাবে। কিন্তু ওর রেজাল্ট দেখে নিশ্চিন্ত হয়েছিলাম পরে।’

‘আমি ওকে যতদূর দেখেছি পড়ালেখায় ও বরাবরই সিরিয়াস ছিল।’ টুশি যেন মৃত সোহেলকে পিতার শাসনের হাত থেকে বাঁচাতে চাইল।

‘তোমাদের সম্পর্কটা ঠিক কতদিনের ছিল মা?’

‘দুই বছরের মতো হবে।’ ক্রমশ আদ্র হতে থাকে টুশির কণ্ঠ।

‘শুনেছি সোহেলের মায়ের সঙ্গে তোমার দু’একবার কথা হয়েছে। কিন্তু আমার সঙ্গে তোমার আজই প্রথম। অথচ সোহেল নেই আমাদের মাঝে। মানুষের জীবন ভীষণ অরক্ষিত। সোহেলের মায়ের কাছে শুনে শুনে একটা সময় মনে হয়েছে তোমাকেই আমার সোহেলের বউ করে আনব। ছেলেমেয়ের চাওয়াকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। ওদের যেখানে সুখ, বাবা-মায়ের সুখও সেখানে।’

বলতে বলতে আজাহার উদ্দিন অবাক হয়ে দেখছেন টুশির চোখে জল। তার নিজের একমাত্র সন্তানের জন্য একটা মেয়ে ব্যাকুল হয়ে কাঁদছে। দৃশ্যটা আজাহার উদ্দিনের কাছে একই সঙ্গে আনন্দের এবং বিষাদের। এমন মিষ্টি দেখতে একটা মেয়েকে সোহেল ভালোবাসতো আজাহার উদ্দিনের জানা ছিল না। সোহেলটা এভাবে মরে গিয়ে সবকিছু শেষ করে দেবে কখনো ভাবতে পারেননি তিনি।

মফস্বল শহর থেকে বুকে রাজ্যের স্বপ্ন নিয়ে একটা ছেলে ঢাকায় এসে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে। একের পর এক পরীক্ষায় ভালো ফল করছে। প্রেম করছে রূপবতী এক তরুণীর সঙ্গে। একজন মানুষকে কেন্দ্র করে আরও কয়েকজনের স্বপ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। সবকিছু সুখী চিত্রনাট্যের মতো এগিয়ে চলছিল।

অথচ সামান্য রাস্তা পার হতে গিয়ে একটা ছেলে মরে পড়ে থাকবে রাজধানীর রাজপথে- এ কেমন জীবন মানুষের! একটা ঘাসফড়িং বা প্রজাপতির জীবনও এরচেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ। এক সন্ধ্যায় খামার বাড়ি রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে টুশির সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বলছিল সোহেল।  রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করছিল কথা বলতে বলতে। দেখেশুনেই পার হচ্ছিল। তারপরও কখন যে পেছন থেকে ঘাতক বাস এসে ধাক্কা দিয়ে চলে যায় এতটুকু টের পায় না সোহেল। এত তুচ্ছ কারণে মানুষের জীবন শেষ হয়ে যেতে পারে?

‘আমাদের দুর্ভাগ্য, তোমাকে আমরা পেলাম না। আমি আর দেরি করব না মা।’ বলতে বলতে আজাহার উদ্দিন ব্যাগ থেকে চেইন খুলে কাগজে ভাঁজ করা একটি প্যাকেট বের করলেন। প্যাকেটটা কাঁপা কাঁপা হাতে এগিয়ে দিলেন টুশির দিকে। টুশি অবাক হয়ে জানতে চাইল, ‘এটা কী?’

‘একটা সোনার চেইন। সোহেলের মায়ের।’

‘কিন্তু এটা দিয়ে আমি কী করব?’ টুশির কণ্ঠে বিস্ময়।

‘সোহেলের মা খুব শখ করে চেইনটা জমিয়ে রেখেছিল, ছেলের বউ দেখতে এসে তার গলায় এটা পরিয়ে দেবে বলে। সংসারে কত অভাব গেছে, কত খারাপ সময় এসেছে- কখনো চেইনট বিক্রি করার কথা ভাবিনি আমরা। আমার মা এটা সোহেলের মাকে দিয়েছিল। সোহেলের মা-ও সোহেলের বউকে পরিয়ে দেবে বলে শখ করে রেখে দিয়েছিল। সে তো আর হলো না।’

‘কিন্তু আমি তো সোহেলের বউ হতে পারিনি।’

‘তাতে কী। ভালো তো বাসতে। বউ হতেই তো চেয়েছিলে। কাগজে-কলমে হয়তো বউ হলে না, কিন্তু আমাদের কাছে তুমি সোহেলের বউ হয়েই থাকবে। এ চেইনের ওজন অনেক ভারী হয়ে উঠেছে মা। তুমি এই ভার থেকে আমাদের বাঁচাও। তুমি এটা নিলে আমরা ধরে নেব আমার সোহেলের বউয়ের গলাতেই এটা আছে।’ আজাহার উদ্দিন উঠে দাঁড়ালেন, ‘আমি যাই মা, আমাকে ট্রেন ধরতে হবে। তুমি ভালো থেকো।’ তারপর কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে দ্রুত জনস্রোতে মিলিয়ে যেতে থাকেন আজাহার উদ্দিন।

টুশি কিছু বলতে গিয়েও বলতে পারল না। তার হাতের তালুতে সোনার চেইনটা ক্রমশ ভারী হয়ে উঠছে। মনে হচ্ছে আজাহার উদ্দিন ভারী একটা পাথর তুলে দিয়েছেন টুশির হাতে। পাথরটার ওজন ক্রমশ বাড়ছে। বাড়ছে পাথরের সংখ্যাও। একটা থেকে দুইটা হচ্ছে। দুইটা থেকে তিনটা। তিনটা থেকে চারটা...।

এই বিভাগের আরও খবর
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
সর্বশেষ খবর
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি