শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩

লেখক জীবন

আন্দালিব রাশদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লেখক জীবন

নন কাফকাস্ক ঘটনা

ফ্রাঞ্জ কাফকা যা করবেন যা লিখবেন তাই উদ্ভট কাফকাস্ফ হবে এটাই প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু এটি আংশিক সত্য। তার একটি নন-কাফকাস্ক কীর্তির কথা লিখতেই হয়। সামাজিক মাধ্যম প্রাপ্ত একটি পোস্ট থেকে এটি অনূদিত :

ফ্রাঞ্জ কাফকার বয়স তখন ৪০ বছর, বিয়ে কখনো করেননি, সন্তানও নেই, বার্লিন পার্কে হাঁটাহাঁটি করার সময় ক্রন্দনরত একটি বালিকার সঙ্গে তার দেখা হয়। বালিকা তার প্রিয় পুতুলটিকে হারিয়ে কাঁদছে। তাকে সঙ্গে নিয়ে কাফকা পুতুলের খোঁজাখুঁজি করলেন, কিন্তু পুতুল পাওয়া গেল না।

পরদিন একই জায়গায় দেখা করতে গিয়ে কাফকা বালিকাটিকে বললেন, দুজন মিলে আবার পুতুলের খোঁজ করবেন।

পর দিন খোঁজাখুঁজির পরও যখন পুতুলের হদিস মিলল না, কাফকা বালিকাকে ‘পুতুলের লেখা’ একটি চিঠি দিলেন। পুতুল লিখেছে, দয়া করে কেঁদো না। আমি পৃথিবী ভ্রমণ করতে বেরিয়েছি। আমার অভিযান সম্পর্কে তোমকে চিঠি লিখে জানাবো।’

এখানেই একটি গল্পের শুরু হয়ে গেল যা কাফকাতে জীবনভর অব্যাহত থাকল।

যখন বালিকার সঙ্গে কাফকার দেখা হয় পুতুলের নিজের হাতে লেখা চিঠি তাকে পড়ে শোনান। পুতুলের অভিযান এবং কথোপকথন বালিকা খুব পছন্দ করতে শুরু করে।

বিশ্বভ্রমণ শেষ করে বার্লিনে ফিরে আসা পুতুলটাকে তিনি নিয়ে এলেন এবং কাফকা বালিকার হাতে তুলে দিলেন। বালিকা বলল, ‘এটা দেখতে কোনোভাবেই আমার পুতুলের মতো নয়।’ কাফকা পুতুলের লেখা আর একটা চিঠি বালিকার হাতে তুলে দিলেন। পুতুল লিখেছে, ‘আমার সফর আমাকে বদলে দিয়েছে।’

বালিকা পুতুলটিকে আলিঙ্গন করল এবং খুশি মনে বাড়ি নিয়ে এলো। এক বছর পর কাফকা মারা গেলেন।

অনেক বছর বালিকা তখন পূর্ণ বয়স্ক পুতুলের ভিতর আর একটা চিঠি পেল। কাফকার সই করা সে চিঠিতে লেখা আছে : তুমি যা কিছু ভালোবাসো সম্ভবত তা হারিয়ে যাবে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত অন্য কোনো আকারে ভালোবাসা আবার ফিরে আসবে। (তিনি বালিকাকে একটা পুতুল কিনেই দিয়েছিলেন)

 

রবার্ট এরস্কিন শিল্ডার্স

ফায়ারিং স্কোয়াডে এরস্কিন শিল্ডার্স

আইরিশ লেখক এরস্কিন শিল্ডার্স আইরিশ গণযুদ্ধের সময় ঘোরতর ব্রিটিশবিদ্বেষী হয়ে ওঠেন। যে অ্যাঙ্গলো আইরিশ ট্রিটির মাধ্যমে আয়ারল্যান্ডের স্বাধীনতা আন্দোলনের সমাপ্তি ঘটানো হয়, তিনি তার তীব্র বিরোধিতা করেন।

১৯২২ সালের ১০ নভেম্বর একটি স্বয়ংক্রিয় পিস্তলসহ তিনি গ্রেফতার হন। সদ্য ঘোষিত ইমার্জেন্সি পাওয়ার্স অ্যাক্ট-এর পরিপন্থী ছিল এই অস্ত্র বহন। শিল্ডার্স দোষী সাব্যস্ত হন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডে তার মৃত্যুর আদেশ কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

ফায়ারিং স্কোয়াডে নির্ধারিত স্থানে দাঁড়াবার আগে তিনি হেঁটে এগিয়ে আসেন এবং সেখানে উপস্থিত প্রত্যেকের সঙ্গে করমর্দন করেন। তারপর তিনি তার ১৬ বয়সী পুত্রকে সামনে ডেকে এনে প্রতিজ্ঞা করান- তার ফায়ারিং স্কোয়াড কার্যকর হওয়ার পর সেই তরুণ একে একে প্রত্যেকের সঙ্গে করমর্দন করবেন।

শিল্ডার্স প্রস্তুত হয়ে নিজের জায়গায় দাঁড়ালেন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডের সদস্যদের বললেন, ‘বাছারা তোমরা দু-এক কদম সামনে এগিয়ে এসো, তাতে কাজটা সহজ হবে।’

রবার্ট এরস্কিন শিল্ডার্সের জন্ম ১৮৭০ সালের ২৫ জুন লন্ডনের মে ফেয়ার অঞ্চলে। বাবা রবার্ট সিজার শিল্ডার্স ছিলেন একজন প্রাচ্যবিদ্য বিশারদ ও অনুবাদক। তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাইপোস। দক্ষিণ আফ্রিকায় বয়ার যুদ্ধে রণাঙ্গনের সৈনিক। তিনি ব্রিটিশ পক্ষে লড়াই করলেও মনে করেন নিজেদের স্বাধীনতার জন্য ইংলিশ শাসকদের দিকে সেই বন্দুক ঘুরিয়ে ধরার সময় এসেছে।

১৯০৩ সালে তার বিখ্যাত উপন্যাস দ্য রিডল অব দ্য স্যান্ডস প্রকাশিত হয়। তিনি ইংরেজবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব ও উসকানি দিতে থাকেন। তাকে গ্রেফতারের জন্য ইংলিশরা মরিয়া হয়ে ওঠে। স্পেনিশ ডেস্ট্রয়ার পয়েন্ট থ্রি টু সেমি অটোমেটিক পিস্তলসহ তাকে গ্রেফতার করা হয়। সামরিক আদালতে প্রদত্ত মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে তার আইনজীবী সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন কিন্তু আপিল শুনানির জন্য গৃহীত হওয়ার আগেই তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

শিল্ডার্স যে পুত্রকে মৃত্যুর পূর্বক্ষণে শপথ করিয়েছিলেন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যু কার্যকর করার সময় উপস্থিত রেখেছিলেন সেই পুত্র এরস্কিন হ্যামিল্টন শিল্ডার্স ১৯৭৩ সালের ২৫ জুন আয়ারল্যান্ডের চতুর্থ প্রেসিডেন্টের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। দায়িত্বরত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে এরস্কিন হ্যামিল্টন ১৭ নভেম্বর ১৯৭৪ মৃত্যুবরণ করেন।

 

লেখক জেমস লং

নীল দর্পণ

সে বছর রবীন্দ্রনাথের জন্ম। তত দিনে দীনবন্ধু মিত্রের নাটক নীল দর্পণ প্রকাশিত হয়েছে এবং ইংরেজ পাদ্রি ও দার্শনিক ও উনবিংশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ জেমস লং-এর হাতে দীনবন্ধুর নাটকের ইংরেজি ভাষান্তর প্রকাশিত হয়েছে। অনুবাদক হিসেবে তার নাম মুদ্রিত হয়নি। লেখা হয়েছে A Native। তিনি লেফটেন্যান্ট গ্রান্টকে বইটির কথা এবং নীলকরদের অত্যাচারের কথা জানান। কিন্তু তিনি বুঝতে পারলেন এভাবে নীলকর নির্যাতন হ্রাস পাবে না। তার দেশের বুদ্ধিজীবীদের এ কাহিনী জানা দরকার। তিনি নিজেই অনুবাদ করলেন, ৩০০ কপি ছাপালেন এবং ইংল্যান্ডের বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে বিতরণের ব্যবস্থা করলেন। ভারতে বসবাসকারী ইংরেজরা তার ওপর ক্ষুব্ধ হলো। মামলা দিয়ে তাকে হেনস্তা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। ২০২২ সালের ২৫ জুলাই তিনি গ্রেফতার হলেন। মামলা গেল ম্যাজিস্ট্রেট বঙ্কিমচন্দ্রের আদালতে। ম্যাজিস্ট্রেট অনুবাদক ও প্রকাশকের নাম জানতে চাইলে জেমস লং জবাব দিতে অস্বীকার করেন। মাইকেল মধুসূদন তাকে রক্ষা করতে এগিয়ে এলেন এবং তিনি অনুবাদ করেছেন বলে উল্লেখ করলেন। বঙ্কিমচন্দ্র জেমস লং-কে ছাড় দিলেন কিন্তু উচ্চ আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত করে তখনকার হিসেবে ১ হাজার টাকার (খুব বড় অঙ্কের) অর্থদণ্ড প্রদান করে। কালীপ্রসন্ন সিংহ দণ্ডের অর্থ পরিশোধ করে জেমস লংকে জামিনে মুক্তির বন্দোবস্ত করেন।

 

বুদ্ধদেব বসু

প্রতিভার চোখে বুদ্ধদেব

স্বামীকেই আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়। প্রেমিকের সাত খুন মাফ। একই ব্যক্তি যখন একদা প্রেমিক অতঃপর স্বামী এবং তারপর স্মৃতি রেখে স্বামী পরপারে, স্ত্রী তার স্মৃতি নিয়ে বিভোর থাকবেন প্রেমিকের না স্বামীর? কার সঙ্গে জীবনযাপনে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন প্রতিভা বসু? একদা বিক্রমপুর ও পুরান ঢাকার মেয়ে সেই রানু সোমের স্মৃতি মানসী কীর্তনিয়ার অনুলিখনে!

অবশ্যই বলব প্রেমিক বুদ্ধদেবই আমার কাছে বেশি আনন্দের ছিল। কারণ প্রেমের ক্ষেত্রে সময়জ্ঞান, অভাব-অনটন কিছুই মনে থাকত না। ভাব ও নীরব ভাষাই ছিল আমাদের অনুষঙ্গ। তবে তখনকার দিনের প্রেম আর এখনকার দিনের প্রেমের মধ্যে ফারাক বিস্তর। বিয়ের আগে বুদ্ধদেব আমাকে স্পর্শই করেননি। কিন্তু তাতে আমাদের প্রেমের গভীরতায় কোনো ঘাটতি ছিল না। বরং বুদ্ধদেবের সেই সংযত চরিত্রই আমাকে আরও বেশি আকৃষ্ট করেছিল তার প্রতি।

রানু সোম কিংবা প্রতিভা নাম শুনেছেন বুদ্ধদেব বসুর কিন্তু দেখা হয়নি কখনো। নাম যেটুকু শুনেছেন তার বরং বলা যায় বদনামই। বুদ্ধদেব মদ খান, কুসঙ্গে মেশেন। কিন্তু পড়াশোনায় খুব নাম-ডাক।

ইংরেজিতে রেকর্ড করা নম্বর পেয়েছেন এটাও শুনেছেন। অগাধ পাণ্ডিত্যের খবর পৌঁছতে বাকি নেই মন্দ বুদ্ধদেব ও ভালো বুদ্ধদেবের সমন্বয়ে যে মানুষটি; তাকে দেখার দুর্নিবার আকাক্সক্ষা তার। দেখা হয়ে গেল কলকাতায়। রেকর্ড কোম্পানিতে গান রেকর্ড করতে গিয়েছেন। সে সময় এক আত্মীয়ার বাড়িতে ঘরোয়া অনুষ্ঠানে গান শেষ করার পর শুনলেন, সেখানে বুদ্ধদেব বসুও এসেছেন। রানু সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে দেখলেন সিঁড়ির নিচে চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে একটি যুবক। ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় বলে দিল- এই তো বুদ্ধদেব বসু।

দেখামাত্র আমাকে বললেন, ‘রানু সোম দারুণ গলা আপনার, দারুণ গেয়েছেন, আমার বাড়িতে ঘরোয়া একটা অনুষ্ঠান করব। আপনি যদি একটা গান সেখানে শোনান, ধন্য হব। আমি বললাম, এবার আর হবে না। আমি তো কালই (ঢাকা) চলে যাব। এর পরে যখন আবার ছয় মাস পরে আসব তখন গাইব।

...আমি প্রেমে পড়ে গেলাম বুদ্ধদেবের। যদিও সে প্রেম কখনই আমি প্রকাশ করিনি। তবে বুদ্ধদেব এলে বা কথা বললে ভালোই লাগত এটা বুঝতাম। মনে মনে খুশিও হতাম। আমি একবার অসুস্থ ছিলাম, চাদর গায়ে শুয়ে আছি। বুদ্ধদেব দেখতে এসেছেন। আমার একটি হাত চাদরের বাইরে ছিল। হঠাৎ বুদ্ধদেব আমার হাতটি ধরলেন। আমি তাড়াতাড়ি লজ্জায় আমার হাত সরিয়ে চাদরের তলায় নিলাম।

সেই রানু সোম বুদ্ধদেব বসুকে বিয়ে করে প্রতিভা বসু হয়ে গেলেন। ঢাকায় কেটেছে তার জীবনের প্রথম আঠারো বছর।

ঢাকার সময়টা ছিল তারই ভাষায় ‘সংগীতময়’। ‘জীবনের জলছবি’ লেখার পর তার দুটো ইচ্ছে ছিল- বুদ্ধদেব বসুকে নিয়ে একটি বই লেখা আর মৃত্যুর আগে একবার জন্মভূমি ঢাকা দেখা। মানসী কীর্তনিয়ার বন্ধনীকৃত মন্তব্য- [দুটি স্বপ্ন অধরা রয়ে গেল প্রতিভা বসুর, তিনি মৃত্যুবরণ করেন ২০০৬ সালের ১৩ অক্টোবর।]

 

সরদার ফজলুল করিম

প্রথম গ্রেফতার হওয়ার কাহিনি

মুসলমানদের মধ্যে একজন কমিউনিস্ট নেতা আছেন, এটা মুসলমান তরুণদের জন্য একটা গর্বের ব্যাপার। তাদের সে নেতার নাম সরদার ফজলুল করিম। ১৯৪৯-এ তিনি মজিদ মিয়া সেজে আন্ডারগ্রাউন্ডে, কমিউনিস্ট পার্টি নির্দেশিত কাজ করছেন। নামে সরদার হলে দেহগঠন ও বেশভূষা এতই সাধারণ যে, একবার কলকাতা পুলিশ তাকে ধরেও ছেড়ে দেয়। পার্টি তাকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ দেয়। ঢাকায় পার্টির জেলা কমিটির অবস্থা কাহিল। চাঙা করার জন্য যোগ্য নেতৃত্ব দরকার। সিদ্ধান্ত হলো সরদার ফজলুল করিম পার্টির সাধারণ সম্পাদক হবেন। পার্টিই ঢাকা শহরে তার থাকার ব্যবস্থা করে দিল কমিউনিস্ট সন্তোষ গুপ্তের বাড়িতে। সেখানেই একটি বৈঠকের পর দুপুরের খাবার খেয়ে যখন বিশ্রাম নিচ্ছেন, তখন দরজায় ঘা পড়ল। সন্তোষ গুপ্ত ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশের কনফিডেন্সিয়াল ক্লার্ক হিসেবে কর্মরত থাকলেও বুঝতে পারেননি যে, তার বাড়িটি গোয়েন্দা পর্যবেক্ষণে রয়েছে।

সরদার ফজলুল করিমের বর্ণনা : দুপুরের পর যখন হামলা হলো, দরজা ভাঙল, তখন পুলিশ বলেছে, ‘এই বাড়িটা এই বাড়িটা।’ আমরা তখন এসকেপ করার চেষ্টা করছি, দেয়াল ক্রস করে এখন যেখানে কোতোয়ালি থানা ওই এলাকায় যাবার চেষ্টা করছি আর আশপাশের বাড়ি থেকে লোকজন পুলিশকে দেখিয়ে দিচ্ছে। ওই যায়, ওই যায়, ওই যায়! কেননা পাবলিকের ধারণা হচ্ছে, আমরা ডাকাতের দল। আমরা দু-একটা বাড়ি ক্রস করেছি হয়তো বাথরুম বা কোথাও আশ্রয় নিয়েছি কিন্তু উই ওয়েয়ার কট। আমাকে তখন পুলিশ লাঠি দিয়ে বাড়িটাড়ি মেরেছে, সন্তোষকেও মেরেছে। এলাকার লোকজন আমাদের গায়ে হাত তোলেনি, তুলেছেন ইন্টিলিজেন্স ব্রাঞ্চ এবং পুলিশ। ...

সেদিন ওই বাসায় যেসব কমিউনিস্ট ছিলেন তারা সবাই গ্রেফতার হন। মহিলা দুজনও (সন্তোষ গুপ্তের মা এবং কৃষক নেতা অজিত চ্যাটার্জির স্ত্রী) গ্রেফতার হন। আরও কিছু লোক ছিলেন যাদের নাম বলাটা ঠিক হবে না। ... অ্যারেস্ট করে প্রথমে আমাদের কোতোয়ালি থানায় নিয়ে গেল। যাবার প্রথমে কিছুটা ইন্টারভিউয়ের মতো হলো। পিটানোও কিছু হলো।

সন্তোষকে পিটালো। আমাকেও থাপ্পড়টাপ্পড় মারল। পরে রাতে সেন্ট্রাল জেলে পাঠিয়ে দিল। ... আমাদের জেলে পাঠাতে পাঠাতে রাত এগারোটা-বারোটা বেজে গিয়েছিল। সেখান থেকেই সরদার ফজলুল করিম একটি বড় নাম। যত আইবি শুনল সরদার ফজলুল করিম ধরা পড়েছে- তারা সবাই দৌড়ে দেখতে এলো। এসে তো দেখল ছোটখাটো একটা মানুষ আমি। সেদিন থেকে শুরু হলো আমার ডিটেনশন জীবন।

[উৎস : সরদার ফজলুল করিমের ‘সেই সে কাল : কিছু স্মৃতি কিছু কথা’, প্যাপিরাস ২০০২]

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা