শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩

লেখক জীবন

আন্দালিব রাশদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লেখক জীবন

নন কাফকাস্ক ঘটনা

ফ্রাঞ্জ কাফকা যা করবেন যা লিখবেন তাই উদ্ভট কাফকাস্ফ হবে এটাই প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু এটি আংশিক সত্য। তার একটি নন-কাফকাস্ক কীর্তির কথা লিখতেই হয়। সামাজিক মাধ্যম প্রাপ্ত একটি পোস্ট থেকে এটি অনূদিত :

ফ্রাঞ্জ কাফকার বয়স তখন ৪০ বছর, বিয়ে কখনো করেননি, সন্তানও নেই, বার্লিন পার্কে হাঁটাহাঁটি করার সময় ক্রন্দনরত একটি বালিকার সঙ্গে তার দেখা হয়। বালিকা তার প্রিয় পুতুলটিকে হারিয়ে কাঁদছে। তাকে সঙ্গে নিয়ে কাফকা পুতুলের খোঁজাখুঁজি করলেন, কিন্তু পুতুল পাওয়া গেল না।

পরদিন একই জায়গায় দেখা করতে গিয়ে কাফকা বালিকাটিকে বললেন, দুজন মিলে আবার পুতুলের খোঁজ করবেন।

পর দিন খোঁজাখুঁজির পরও যখন পুতুলের হদিস মিলল না, কাফকা বালিকাকে ‘পুতুলের লেখা’ একটি চিঠি দিলেন। পুতুল লিখেছে, দয়া করে কেঁদো না। আমি পৃথিবী ভ্রমণ করতে বেরিয়েছি। আমার অভিযান সম্পর্কে তোমকে চিঠি লিখে জানাবো।’

এখানেই একটি গল্পের শুরু হয়ে গেল যা কাফকাতে জীবনভর অব্যাহত থাকল।

যখন বালিকার সঙ্গে কাফকার দেখা হয় পুতুলের নিজের হাতে লেখা চিঠি তাকে পড়ে শোনান। পুতুলের অভিযান এবং কথোপকথন বালিকা খুব পছন্দ করতে শুরু করে।

বিশ্বভ্রমণ শেষ করে বার্লিনে ফিরে আসা পুতুলটাকে তিনি নিয়ে এলেন এবং কাফকা বালিকার হাতে তুলে দিলেন। বালিকা বলল, ‘এটা দেখতে কোনোভাবেই আমার পুতুলের মতো নয়।’ কাফকা পুতুলের লেখা আর একটা চিঠি বালিকার হাতে তুলে দিলেন। পুতুল লিখেছে, ‘আমার সফর আমাকে বদলে দিয়েছে।’

বালিকা পুতুলটিকে আলিঙ্গন করল এবং খুশি মনে বাড়ি নিয়ে এলো। এক বছর পর কাফকা মারা গেলেন।

অনেক বছর বালিকা তখন পূর্ণ বয়স্ক পুতুলের ভিতর আর একটা চিঠি পেল। কাফকার সই করা সে চিঠিতে লেখা আছে : তুমি যা কিছু ভালোবাসো সম্ভবত তা হারিয়ে যাবে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত অন্য কোনো আকারে ভালোবাসা আবার ফিরে আসবে। (তিনি বালিকাকে একটা পুতুল কিনেই দিয়েছিলেন)

 

রবার্ট এরস্কিন শিল্ডার্স

ফায়ারিং স্কোয়াডে এরস্কিন শিল্ডার্স

আইরিশ লেখক এরস্কিন শিল্ডার্স আইরিশ গণযুদ্ধের সময় ঘোরতর ব্রিটিশবিদ্বেষী হয়ে ওঠেন। যে অ্যাঙ্গলো আইরিশ ট্রিটির মাধ্যমে আয়ারল্যান্ডের স্বাধীনতা আন্দোলনের সমাপ্তি ঘটানো হয়, তিনি তার তীব্র বিরোধিতা করেন।

১৯২২ সালের ১০ নভেম্বর একটি স্বয়ংক্রিয় পিস্তলসহ তিনি গ্রেফতার হন। সদ্য ঘোষিত ইমার্জেন্সি পাওয়ার্স অ্যাক্ট-এর পরিপন্থী ছিল এই অস্ত্র বহন। শিল্ডার্স দোষী সাব্যস্ত হন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডে তার মৃত্যুর আদেশ কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

ফায়ারিং স্কোয়াডে নির্ধারিত স্থানে দাঁড়াবার আগে তিনি হেঁটে এগিয়ে আসেন এবং সেখানে উপস্থিত প্রত্যেকের সঙ্গে করমর্দন করেন। তারপর তিনি তার ১৬ বয়সী পুত্রকে সামনে ডেকে এনে প্রতিজ্ঞা করান- তার ফায়ারিং স্কোয়াড কার্যকর হওয়ার পর সেই তরুণ একে একে প্রত্যেকের সঙ্গে করমর্দন করবেন।

শিল্ডার্স প্রস্তুত হয়ে নিজের জায়গায় দাঁড়ালেন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডের সদস্যদের বললেন, ‘বাছারা তোমরা দু-এক কদম সামনে এগিয়ে এসো, তাতে কাজটা সহজ হবে।’

রবার্ট এরস্কিন শিল্ডার্সের জন্ম ১৮৭০ সালের ২৫ জুন লন্ডনের মে ফেয়ার অঞ্চলে। বাবা রবার্ট সিজার শিল্ডার্স ছিলেন একজন প্রাচ্যবিদ্য বিশারদ ও অনুবাদক। তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাইপোস। দক্ষিণ আফ্রিকায় বয়ার যুদ্ধে রণাঙ্গনের সৈনিক। তিনি ব্রিটিশ পক্ষে লড়াই করলেও মনে করেন নিজেদের স্বাধীনতার জন্য ইংলিশ শাসকদের দিকে সেই বন্দুক ঘুরিয়ে ধরার সময় এসেছে।

১৯০৩ সালে তার বিখ্যাত উপন্যাস দ্য রিডল অব দ্য স্যান্ডস প্রকাশিত হয়। তিনি ইংরেজবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব ও উসকানি দিতে থাকেন। তাকে গ্রেফতারের জন্য ইংলিশরা মরিয়া হয়ে ওঠে। স্পেনিশ ডেস্ট্রয়ার পয়েন্ট থ্রি টু সেমি অটোমেটিক পিস্তলসহ তাকে গ্রেফতার করা হয়। সামরিক আদালতে প্রদত্ত মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে তার আইনজীবী সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন কিন্তু আপিল শুনানির জন্য গৃহীত হওয়ার আগেই তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

শিল্ডার্স যে পুত্রকে মৃত্যুর পূর্বক্ষণে শপথ করিয়েছিলেন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যু কার্যকর করার সময় উপস্থিত রেখেছিলেন সেই পুত্র এরস্কিন হ্যামিল্টন শিল্ডার্স ১৯৭৩ সালের ২৫ জুন আয়ারল্যান্ডের চতুর্থ প্রেসিডেন্টের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। দায়িত্বরত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে এরস্কিন হ্যামিল্টন ১৭ নভেম্বর ১৯৭৪ মৃত্যুবরণ করেন।

 

লেখক জেমস লং

নীল দর্পণ

সে বছর রবীন্দ্রনাথের জন্ম। তত দিনে দীনবন্ধু মিত্রের নাটক নীল দর্পণ প্রকাশিত হয়েছে এবং ইংরেজ পাদ্রি ও দার্শনিক ও উনবিংশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ জেমস লং-এর হাতে দীনবন্ধুর নাটকের ইংরেজি ভাষান্তর প্রকাশিত হয়েছে। অনুবাদক হিসেবে তার নাম মুদ্রিত হয়নি। লেখা হয়েছে A Native। তিনি লেফটেন্যান্ট গ্রান্টকে বইটির কথা এবং নীলকরদের অত্যাচারের কথা জানান। কিন্তু তিনি বুঝতে পারলেন এভাবে নীলকর নির্যাতন হ্রাস পাবে না। তার দেশের বুদ্ধিজীবীদের এ কাহিনী জানা দরকার। তিনি নিজেই অনুবাদ করলেন, ৩০০ কপি ছাপালেন এবং ইংল্যান্ডের বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে বিতরণের ব্যবস্থা করলেন। ভারতে বসবাসকারী ইংরেজরা তার ওপর ক্ষুব্ধ হলো। মামলা দিয়ে তাকে হেনস্তা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। ২০২২ সালের ২৫ জুলাই তিনি গ্রেফতার হলেন। মামলা গেল ম্যাজিস্ট্রেট বঙ্কিমচন্দ্রের আদালতে। ম্যাজিস্ট্রেট অনুবাদক ও প্রকাশকের নাম জানতে চাইলে জেমস লং জবাব দিতে অস্বীকার করেন। মাইকেল মধুসূদন তাকে রক্ষা করতে এগিয়ে এলেন এবং তিনি অনুবাদ করেছেন বলে উল্লেখ করলেন। বঙ্কিমচন্দ্র জেমস লং-কে ছাড় দিলেন কিন্তু উচ্চ আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত করে তখনকার হিসেবে ১ হাজার টাকার (খুব বড় অঙ্কের) অর্থদণ্ড প্রদান করে। কালীপ্রসন্ন সিংহ দণ্ডের অর্থ পরিশোধ করে জেমস লংকে জামিনে মুক্তির বন্দোবস্ত করেন।

 

বুদ্ধদেব বসু

প্রতিভার চোখে বুদ্ধদেব

স্বামীকেই আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়। প্রেমিকের সাত খুন মাফ। একই ব্যক্তি যখন একদা প্রেমিক অতঃপর স্বামী এবং তারপর স্মৃতি রেখে স্বামী পরপারে, স্ত্রী তার স্মৃতি নিয়ে বিভোর থাকবেন প্রেমিকের না স্বামীর? কার সঙ্গে জীবনযাপনে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন প্রতিভা বসু? একদা বিক্রমপুর ও পুরান ঢাকার মেয়ে সেই রানু সোমের স্মৃতি মানসী কীর্তনিয়ার অনুলিখনে!

অবশ্যই বলব প্রেমিক বুদ্ধদেবই আমার কাছে বেশি আনন্দের ছিল। কারণ প্রেমের ক্ষেত্রে সময়জ্ঞান, অভাব-অনটন কিছুই মনে থাকত না। ভাব ও নীরব ভাষাই ছিল আমাদের অনুষঙ্গ। তবে তখনকার দিনের প্রেম আর এখনকার দিনের প্রেমের মধ্যে ফারাক বিস্তর। বিয়ের আগে বুদ্ধদেব আমাকে স্পর্শই করেননি। কিন্তু তাতে আমাদের প্রেমের গভীরতায় কোনো ঘাটতি ছিল না। বরং বুদ্ধদেবের সেই সংযত চরিত্রই আমাকে আরও বেশি আকৃষ্ট করেছিল তার প্রতি।

রানু সোম কিংবা প্রতিভা নাম শুনেছেন বুদ্ধদেব বসুর কিন্তু দেখা হয়নি কখনো। নাম যেটুকু শুনেছেন তার বরং বলা যায় বদনামই। বুদ্ধদেব মদ খান, কুসঙ্গে মেশেন। কিন্তু পড়াশোনায় খুব নাম-ডাক।

ইংরেজিতে রেকর্ড করা নম্বর পেয়েছেন এটাও শুনেছেন। অগাধ পাণ্ডিত্যের খবর পৌঁছতে বাকি নেই মন্দ বুদ্ধদেব ও ভালো বুদ্ধদেবের সমন্বয়ে যে মানুষটি; তাকে দেখার দুর্নিবার আকাক্সক্ষা তার। দেখা হয়ে গেল কলকাতায়। রেকর্ড কোম্পানিতে গান রেকর্ড করতে গিয়েছেন। সে সময় এক আত্মীয়ার বাড়িতে ঘরোয়া অনুষ্ঠানে গান শেষ করার পর শুনলেন, সেখানে বুদ্ধদেব বসুও এসেছেন। রানু সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে দেখলেন সিঁড়ির নিচে চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে একটি যুবক। ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় বলে দিল- এই তো বুদ্ধদেব বসু।

দেখামাত্র আমাকে বললেন, ‘রানু সোম দারুণ গলা আপনার, দারুণ গেয়েছেন, আমার বাড়িতে ঘরোয়া একটা অনুষ্ঠান করব। আপনি যদি একটা গান সেখানে শোনান, ধন্য হব। আমি বললাম, এবার আর হবে না। আমি তো কালই (ঢাকা) চলে যাব। এর পরে যখন আবার ছয় মাস পরে আসব তখন গাইব।

...আমি প্রেমে পড়ে গেলাম বুদ্ধদেবের। যদিও সে প্রেম কখনই আমি প্রকাশ করিনি। তবে বুদ্ধদেব এলে বা কথা বললে ভালোই লাগত এটা বুঝতাম। মনে মনে খুশিও হতাম। আমি একবার অসুস্থ ছিলাম, চাদর গায়ে শুয়ে আছি। বুদ্ধদেব দেখতে এসেছেন। আমার একটি হাত চাদরের বাইরে ছিল। হঠাৎ বুদ্ধদেব আমার হাতটি ধরলেন। আমি তাড়াতাড়ি লজ্জায় আমার হাত সরিয়ে চাদরের তলায় নিলাম।

সেই রানু সোম বুদ্ধদেব বসুকে বিয়ে করে প্রতিভা বসু হয়ে গেলেন। ঢাকায় কেটেছে তার জীবনের প্রথম আঠারো বছর।

ঢাকার সময়টা ছিল তারই ভাষায় ‘সংগীতময়’। ‘জীবনের জলছবি’ লেখার পর তার দুটো ইচ্ছে ছিল- বুদ্ধদেব বসুকে নিয়ে একটি বই লেখা আর মৃত্যুর আগে একবার জন্মভূমি ঢাকা দেখা। মানসী কীর্তনিয়ার বন্ধনীকৃত মন্তব্য- [দুটি স্বপ্ন অধরা রয়ে গেল প্রতিভা বসুর, তিনি মৃত্যুবরণ করেন ২০০৬ সালের ১৩ অক্টোবর।]

 

সরদার ফজলুল করিম

প্রথম গ্রেফতার হওয়ার কাহিনি

মুসলমানদের মধ্যে একজন কমিউনিস্ট নেতা আছেন, এটা মুসলমান তরুণদের জন্য একটা গর্বের ব্যাপার। তাদের সে নেতার নাম সরদার ফজলুল করিম। ১৯৪৯-এ তিনি মজিদ মিয়া সেজে আন্ডারগ্রাউন্ডে, কমিউনিস্ট পার্টি নির্দেশিত কাজ করছেন। নামে সরদার হলে দেহগঠন ও বেশভূষা এতই সাধারণ যে, একবার কলকাতা পুলিশ তাকে ধরেও ছেড়ে দেয়। পার্টি তাকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ দেয়। ঢাকায় পার্টির জেলা কমিটির অবস্থা কাহিল। চাঙা করার জন্য যোগ্য নেতৃত্ব দরকার। সিদ্ধান্ত হলো সরদার ফজলুল করিম পার্টির সাধারণ সম্পাদক হবেন। পার্টিই ঢাকা শহরে তার থাকার ব্যবস্থা করে দিল কমিউনিস্ট সন্তোষ গুপ্তের বাড়িতে। সেখানেই একটি বৈঠকের পর দুপুরের খাবার খেয়ে যখন বিশ্রাম নিচ্ছেন, তখন দরজায় ঘা পড়ল। সন্তোষ গুপ্ত ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশের কনফিডেন্সিয়াল ক্লার্ক হিসেবে কর্মরত থাকলেও বুঝতে পারেননি যে, তার বাড়িটি গোয়েন্দা পর্যবেক্ষণে রয়েছে।

সরদার ফজলুল করিমের বর্ণনা : দুপুরের পর যখন হামলা হলো, দরজা ভাঙল, তখন পুলিশ বলেছে, ‘এই বাড়িটা এই বাড়িটা।’ আমরা তখন এসকেপ করার চেষ্টা করছি, দেয়াল ক্রস করে এখন যেখানে কোতোয়ালি থানা ওই এলাকায় যাবার চেষ্টা করছি আর আশপাশের বাড়ি থেকে লোকজন পুলিশকে দেখিয়ে দিচ্ছে। ওই যায়, ওই যায়, ওই যায়! কেননা পাবলিকের ধারণা হচ্ছে, আমরা ডাকাতের দল। আমরা দু-একটা বাড়ি ক্রস করেছি হয়তো বাথরুম বা কোথাও আশ্রয় নিয়েছি কিন্তু উই ওয়েয়ার কট। আমাকে তখন পুলিশ লাঠি দিয়ে বাড়িটাড়ি মেরেছে, সন্তোষকেও মেরেছে। এলাকার লোকজন আমাদের গায়ে হাত তোলেনি, তুলেছেন ইন্টিলিজেন্স ব্রাঞ্চ এবং পুলিশ। ...

সেদিন ওই বাসায় যেসব কমিউনিস্ট ছিলেন তারা সবাই গ্রেফতার হন। মহিলা দুজনও (সন্তোষ গুপ্তের মা এবং কৃষক নেতা অজিত চ্যাটার্জির স্ত্রী) গ্রেফতার হন। আরও কিছু লোক ছিলেন যাদের নাম বলাটা ঠিক হবে না। ... অ্যারেস্ট করে প্রথমে আমাদের কোতোয়ালি থানায় নিয়ে গেল। যাবার প্রথমে কিছুটা ইন্টারভিউয়ের মতো হলো। পিটানোও কিছু হলো।

সন্তোষকে পিটালো। আমাকেও থাপ্পড়টাপ্পড় মারল। পরে রাতে সেন্ট্রাল জেলে পাঠিয়ে দিল। ... আমাদের জেলে পাঠাতে পাঠাতে রাত এগারোটা-বারোটা বেজে গিয়েছিল। সেখান থেকেই সরদার ফজলুল করিম একটি বড় নাম। যত আইবি শুনল সরদার ফজলুল করিম ধরা পড়েছে- তারা সবাই দৌড়ে দেখতে এলো। এসে তো দেখল ছোটখাটো একটা মানুষ আমি। সেদিন থেকে শুরু হলো আমার ডিটেনশন জীবন।

[উৎস : সরদার ফজলুল করিমের ‘সেই সে কাল : কিছু স্মৃতি কিছু কথা’, প্যাপিরাস ২০০২]

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৩৮ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড
নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন