শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩

লেখক জীবন

আন্দালিব রাশদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লেখক জীবন

নন কাফকাস্ক ঘটনা

ফ্রাঞ্জ কাফকা যা করবেন যা লিখবেন তাই উদ্ভট কাফকাস্ফ হবে এটাই প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু এটি আংশিক সত্য। তার একটি নন-কাফকাস্ক কীর্তির কথা লিখতেই হয়। সামাজিক মাধ্যম প্রাপ্ত একটি পোস্ট থেকে এটি অনূদিত :

ফ্রাঞ্জ কাফকার বয়স তখন ৪০ বছর, বিয়ে কখনো করেননি, সন্তানও নেই, বার্লিন পার্কে হাঁটাহাঁটি করার সময় ক্রন্দনরত একটি বালিকার সঙ্গে তার দেখা হয়। বালিকা তার প্রিয় পুতুলটিকে হারিয়ে কাঁদছে। তাকে সঙ্গে নিয়ে কাফকা পুতুলের খোঁজাখুঁজি করলেন, কিন্তু পুতুল পাওয়া গেল না।

পরদিন একই জায়গায় দেখা করতে গিয়ে কাফকা বালিকাটিকে বললেন, দুজন মিলে আবার পুতুলের খোঁজ করবেন।

পর দিন খোঁজাখুঁজির পরও যখন পুতুলের হদিস মিলল না, কাফকা বালিকাকে ‘পুতুলের লেখা’ একটি চিঠি দিলেন। পুতুল লিখেছে, দয়া করে কেঁদো না। আমি পৃথিবী ভ্রমণ করতে বেরিয়েছি। আমার অভিযান সম্পর্কে তোমকে চিঠি লিখে জানাবো।’

এখানেই একটি গল্পের শুরু হয়ে গেল যা কাফকাতে জীবনভর অব্যাহত থাকল।

যখন বালিকার সঙ্গে কাফকার দেখা হয় পুতুলের নিজের হাতে লেখা চিঠি তাকে পড়ে শোনান। পুতুলের অভিযান এবং কথোপকথন বালিকা খুব পছন্দ করতে শুরু করে।

বিশ্বভ্রমণ শেষ করে বার্লিনে ফিরে আসা পুতুলটাকে তিনি নিয়ে এলেন এবং কাফকা বালিকার হাতে তুলে দিলেন। বালিকা বলল, ‘এটা দেখতে কোনোভাবেই আমার পুতুলের মতো নয়।’ কাফকা পুতুলের লেখা আর একটা চিঠি বালিকার হাতে তুলে দিলেন। পুতুল লিখেছে, ‘আমার সফর আমাকে বদলে দিয়েছে।’

বালিকা পুতুলটিকে আলিঙ্গন করল এবং খুশি মনে বাড়ি নিয়ে এলো। এক বছর পর কাফকা মারা গেলেন।

অনেক বছর বালিকা তখন পূর্ণ বয়স্ক পুতুলের ভিতর আর একটা চিঠি পেল। কাফকার সই করা সে চিঠিতে লেখা আছে : তুমি যা কিছু ভালোবাসো সম্ভবত তা হারিয়ে যাবে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত অন্য কোনো আকারে ভালোবাসা আবার ফিরে আসবে। (তিনি বালিকাকে একটা পুতুল কিনেই দিয়েছিলেন)

 

রবার্ট এরস্কিন শিল্ডার্স

ফায়ারিং স্কোয়াডে এরস্কিন শিল্ডার্স

আইরিশ লেখক এরস্কিন শিল্ডার্স আইরিশ গণযুদ্ধের সময় ঘোরতর ব্রিটিশবিদ্বেষী হয়ে ওঠেন। যে অ্যাঙ্গলো আইরিশ ট্রিটির মাধ্যমে আয়ারল্যান্ডের স্বাধীনতা আন্দোলনের সমাপ্তি ঘটানো হয়, তিনি তার তীব্র বিরোধিতা করেন।

১৯২২ সালের ১০ নভেম্বর একটি স্বয়ংক্রিয় পিস্তলসহ তিনি গ্রেফতার হন। সদ্য ঘোষিত ইমার্জেন্সি পাওয়ার্স অ্যাক্ট-এর পরিপন্থী ছিল এই অস্ত্র বহন। শিল্ডার্স দোষী সাব্যস্ত হন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডে তার মৃত্যুর আদেশ কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

ফায়ারিং স্কোয়াডে নির্ধারিত স্থানে দাঁড়াবার আগে তিনি হেঁটে এগিয়ে আসেন এবং সেখানে উপস্থিত প্রত্যেকের সঙ্গে করমর্দন করেন। তারপর তিনি তার ১৬ বয়সী পুত্রকে সামনে ডেকে এনে প্রতিজ্ঞা করান- তার ফায়ারিং স্কোয়াড কার্যকর হওয়ার পর সেই তরুণ একে একে প্রত্যেকের সঙ্গে করমর্দন করবেন।

শিল্ডার্স প্রস্তুত হয়ে নিজের জায়গায় দাঁড়ালেন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডের সদস্যদের বললেন, ‘বাছারা তোমরা দু-এক কদম সামনে এগিয়ে এসো, তাতে কাজটা সহজ হবে।’

রবার্ট এরস্কিন শিল্ডার্সের জন্ম ১৮৭০ সালের ২৫ জুন লন্ডনের মে ফেয়ার অঞ্চলে। বাবা রবার্ট সিজার শিল্ডার্স ছিলেন একজন প্রাচ্যবিদ্য বিশারদ ও অনুবাদক। তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাইপোস। দক্ষিণ আফ্রিকায় বয়ার যুদ্ধে রণাঙ্গনের সৈনিক। তিনি ব্রিটিশ পক্ষে লড়াই করলেও মনে করেন নিজেদের স্বাধীনতার জন্য ইংলিশ শাসকদের দিকে সেই বন্দুক ঘুরিয়ে ধরার সময় এসেছে।

১৯০৩ সালে তার বিখ্যাত উপন্যাস দ্য রিডল অব দ্য স্যান্ডস প্রকাশিত হয়। তিনি ইংরেজবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব ও উসকানি দিতে থাকেন। তাকে গ্রেফতারের জন্য ইংলিশরা মরিয়া হয়ে ওঠে। স্পেনিশ ডেস্ট্রয়ার পয়েন্ট থ্রি টু সেমি অটোমেটিক পিস্তলসহ তাকে গ্রেফতার করা হয়। সামরিক আদালতে প্রদত্ত মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে তার আইনজীবী সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন কিন্তু আপিল শুনানির জন্য গৃহীত হওয়ার আগেই তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

শিল্ডার্স যে পুত্রকে মৃত্যুর পূর্বক্ষণে শপথ করিয়েছিলেন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যু কার্যকর করার সময় উপস্থিত রেখেছিলেন সেই পুত্র এরস্কিন হ্যামিল্টন শিল্ডার্স ১৯৭৩ সালের ২৫ জুন আয়ারল্যান্ডের চতুর্থ প্রেসিডেন্টের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। দায়িত্বরত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে এরস্কিন হ্যামিল্টন ১৭ নভেম্বর ১৯৭৪ মৃত্যুবরণ করেন।

 

লেখক জেমস লং

নীল দর্পণ

সে বছর রবীন্দ্রনাথের জন্ম। তত দিনে দীনবন্ধু মিত্রের নাটক নীল দর্পণ প্রকাশিত হয়েছে এবং ইংরেজ পাদ্রি ও দার্শনিক ও উনবিংশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ জেমস লং-এর হাতে দীনবন্ধুর নাটকের ইংরেজি ভাষান্তর প্রকাশিত হয়েছে। অনুবাদক হিসেবে তার নাম মুদ্রিত হয়নি। লেখা হয়েছে A Native। তিনি লেফটেন্যান্ট গ্রান্টকে বইটির কথা এবং নীলকরদের অত্যাচারের কথা জানান। কিন্তু তিনি বুঝতে পারলেন এভাবে নীলকর নির্যাতন হ্রাস পাবে না। তার দেশের বুদ্ধিজীবীদের এ কাহিনী জানা দরকার। তিনি নিজেই অনুবাদ করলেন, ৩০০ কপি ছাপালেন এবং ইংল্যান্ডের বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে বিতরণের ব্যবস্থা করলেন। ভারতে বসবাসকারী ইংরেজরা তার ওপর ক্ষুব্ধ হলো। মামলা দিয়ে তাকে হেনস্তা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। ২০২২ সালের ২৫ জুলাই তিনি গ্রেফতার হলেন। মামলা গেল ম্যাজিস্ট্রেট বঙ্কিমচন্দ্রের আদালতে। ম্যাজিস্ট্রেট অনুবাদক ও প্রকাশকের নাম জানতে চাইলে জেমস লং জবাব দিতে অস্বীকার করেন। মাইকেল মধুসূদন তাকে রক্ষা করতে এগিয়ে এলেন এবং তিনি অনুবাদ করেছেন বলে উল্লেখ করলেন। বঙ্কিমচন্দ্র জেমস লং-কে ছাড় দিলেন কিন্তু উচ্চ আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত করে তখনকার হিসেবে ১ হাজার টাকার (খুব বড় অঙ্কের) অর্থদণ্ড প্রদান করে। কালীপ্রসন্ন সিংহ দণ্ডের অর্থ পরিশোধ করে জেমস লংকে জামিনে মুক্তির বন্দোবস্ত করেন।

 

বুদ্ধদেব বসু

প্রতিভার চোখে বুদ্ধদেব

স্বামীকেই আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়। প্রেমিকের সাত খুন মাফ। একই ব্যক্তি যখন একদা প্রেমিক অতঃপর স্বামী এবং তারপর স্মৃতি রেখে স্বামী পরপারে, স্ত্রী তার স্মৃতি নিয়ে বিভোর থাকবেন প্রেমিকের না স্বামীর? কার সঙ্গে জীবনযাপনে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন প্রতিভা বসু? একদা বিক্রমপুর ও পুরান ঢাকার মেয়ে সেই রানু সোমের স্মৃতি মানসী কীর্তনিয়ার অনুলিখনে!

অবশ্যই বলব প্রেমিক বুদ্ধদেবই আমার কাছে বেশি আনন্দের ছিল। কারণ প্রেমের ক্ষেত্রে সময়জ্ঞান, অভাব-অনটন কিছুই মনে থাকত না। ভাব ও নীরব ভাষাই ছিল আমাদের অনুষঙ্গ। তবে তখনকার দিনের প্রেম আর এখনকার দিনের প্রেমের মধ্যে ফারাক বিস্তর। বিয়ের আগে বুদ্ধদেব আমাকে স্পর্শই করেননি। কিন্তু তাতে আমাদের প্রেমের গভীরতায় কোনো ঘাটতি ছিল না। বরং বুদ্ধদেবের সেই সংযত চরিত্রই আমাকে আরও বেশি আকৃষ্ট করেছিল তার প্রতি।

রানু সোম কিংবা প্রতিভা নাম শুনেছেন বুদ্ধদেব বসুর কিন্তু দেখা হয়নি কখনো। নাম যেটুকু শুনেছেন তার বরং বলা যায় বদনামই। বুদ্ধদেব মদ খান, কুসঙ্গে মেশেন। কিন্তু পড়াশোনায় খুব নাম-ডাক।

ইংরেজিতে রেকর্ড করা নম্বর পেয়েছেন এটাও শুনেছেন। অগাধ পাণ্ডিত্যের খবর পৌঁছতে বাকি নেই মন্দ বুদ্ধদেব ও ভালো বুদ্ধদেবের সমন্বয়ে যে মানুষটি; তাকে দেখার দুর্নিবার আকাক্সক্ষা তার। দেখা হয়ে গেল কলকাতায়। রেকর্ড কোম্পানিতে গান রেকর্ড করতে গিয়েছেন। সে সময় এক আত্মীয়ার বাড়িতে ঘরোয়া অনুষ্ঠানে গান শেষ করার পর শুনলেন, সেখানে বুদ্ধদেব বসুও এসেছেন। রানু সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে দেখলেন সিঁড়ির নিচে চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে একটি যুবক। ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় বলে দিল- এই তো বুদ্ধদেব বসু।

দেখামাত্র আমাকে বললেন, ‘রানু সোম দারুণ গলা আপনার, দারুণ গেয়েছেন, আমার বাড়িতে ঘরোয়া একটা অনুষ্ঠান করব। আপনি যদি একটা গান সেখানে শোনান, ধন্য হব। আমি বললাম, এবার আর হবে না। আমি তো কালই (ঢাকা) চলে যাব। এর পরে যখন আবার ছয় মাস পরে আসব তখন গাইব।

...আমি প্রেমে পড়ে গেলাম বুদ্ধদেবের। যদিও সে প্রেম কখনই আমি প্রকাশ করিনি। তবে বুদ্ধদেব এলে বা কথা বললে ভালোই লাগত এটা বুঝতাম। মনে মনে খুশিও হতাম। আমি একবার অসুস্থ ছিলাম, চাদর গায়ে শুয়ে আছি। বুদ্ধদেব দেখতে এসেছেন। আমার একটি হাত চাদরের বাইরে ছিল। হঠাৎ বুদ্ধদেব আমার হাতটি ধরলেন। আমি তাড়াতাড়ি লজ্জায় আমার হাত সরিয়ে চাদরের তলায় নিলাম।

সেই রানু সোম বুদ্ধদেব বসুকে বিয়ে করে প্রতিভা বসু হয়ে গেলেন। ঢাকায় কেটেছে তার জীবনের প্রথম আঠারো বছর।

ঢাকার সময়টা ছিল তারই ভাষায় ‘সংগীতময়’। ‘জীবনের জলছবি’ লেখার পর তার দুটো ইচ্ছে ছিল- বুদ্ধদেব বসুকে নিয়ে একটি বই লেখা আর মৃত্যুর আগে একবার জন্মভূমি ঢাকা দেখা। মানসী কীর্তনিয়ার বন্ধনীকৃত মন্তব্য- [দুটি স্বপ্ন অধরা রয়ে গেল প্রতিভা বসুর, তিনি মৃত্যুবরণ করেন ২০০৬ সালের ১৩ অক্টোবর।]

 

সরদার ফজলুল করিম

প্রথম গ্রেফতার হওয়ার কাহিনি

মুসলমানদের মধ্যে একজন কমিউনিস্ট নেতা আছেন, এটা মুসলমান তরুণদের জন্য একটা গর্বের ব্যাপার। তাদের সে নেতার নাম সরদার ফজলুল করিম। ১৯৪৯-এ তিনি মজিদ মিয়া সেজে আন্ডারগ্রাউন্ডে, কমিউনিস্ট পার্টি নির্দেশিত কাজ করছেন। নামে সরদার হলে দেহগঠন ও বেশভূষা এতই সাধারণ যে, একবার কলকাতা পুলিশ তাকে ধরেও ছেড়ে দেয়। পার্টি তাকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ দেয়। ঢাকায় পার্টির জেলা কমিটির অবস্থা কাহিল। চাঙা করার জন্য যোগ্য নেতৃত্ব দরকার। সিদ্ধান্ত হলো সরদার ফজলুল করিম পার্টির সাধারণ সম্পাদক হবেন। পার্টিই ঢাকা শহরে তার থাকার ব্যবস্থা করে দিল কমিউনিস্ট সন্তোষ গুপ্তের বাড়িতে। সেখানেই একটি বৈঠকের পর দুপুরের খাবার খেয়ে যখন বিশ্রাম নিচ্ছেন, তখন দরজায় ঘা পড়ল। সন্তোষ গুপ্ত ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশের কনফিডেন্সিয়াল ক্লার্ক হিসেবে কর্মরত থাকলেও বুঝতে পারেননি যে, তার বাড়িটি গোয়েন্দা পর্যবেক্ষণে রয়েছে।

সরদার ফজলুল করিমের বর্ণনা : দুপুরের পর যখন হামলা হলো, দরজা ভাঙল, তখন পুলিশ বলেছে, ‘এই বাড়িটা এই বাড়িটা।’ আমরা তখন এসকেপ করার চেষ্টা করছি, দেয়াল ক্রস করে এখন যেখানে কোতোয়ালি থানা ওই এলাকায় যাবার চেষ্টা করছি আর আশপাশের বাড়ি থেকে লোকজন পুলিশকে দেখিয়ে দিচ্ছে। ওই যায়, ওই যায়, ওই যায়! কেননা পাবলিকের ধারণা হচ্ছে, আমরা ডাকাতের দল। আমরা দু-একটা বাড়ি ক্রস করেছি হয়তো বাথরুম বা কোথাও আশ্রয় নিয়েছি কিন্তু উই ওয়েয়ার কট। আমাকে তখন পুলিশ লাঠি দিয়ে বাড়িটাড়ি মেরেছে, সন্তোষকেও মেরেছে। এলাকার লোকজন আমাদের গায়ে হাত তোলেনি, তুলেছেন ইন্টিলিজেন্স ব্রাঞ্চ এবং পুলিশ। ...

সেদিন ওই বাসায় যেসব কমিউনিস্ট ছিলেন তারা সবাই গ্রেফতার হন। মহিলা দুজনও (সন্তোষ গুপ্তের মা এবং কৃষক নেতা অজিত চ্যাটার্জির স্ত্রী) গ্রেফতার হন। আরও কিছু লোক ছিলেন যাদের নাম বলাটা ঠিক হবে না। ... অ্যারেস্ট করে প্রথমে আমাদের কোতোয়ালি থানায় নিয়ে গেল। যাবার প্রথমে কিছুটা ইন্টারভিউয়ের মতো হলো। পিটানোও কিছু হলো।

সন্তোষকে পিটালো। আমাকেও থাপ্পড়টাপ্পড় মারল। পরে রাতে সেন্ট্রাল জেলে পাঠিয়ে দিল। ... আমাদের জেলে পাঠাতে পাঠাতে রাত এগারোটা-বারোটা বেজে গিয়েছিল। সেখান থেকেই সরদার ফজলুল করিম একটি বড় নাম। যত আইবি শুনল সরদার ফজলুল করিম ধরা পড়েছে- তারা সবাই দৌড়ে দেখতে এলো। এসে তো দেখল ছোটখাটো একটা মানুষ আমি। সেদিন থেকে শুরু হলো আমার ডিটেনশন জীবন।

[উৎস : সরদার ফজলুল করিমের ‘সেই সে কাল : কিছু স্মৃতি কিছু কথা’, প্যাপিরাস ২০০২]

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩২ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

৭ মিনিট আগে | পরবাস

টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন
টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে
বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে

১৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘রায়ের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে ফ্যাসিবাদীরা এ দেশের রাজনীতিতে স্থান পাবে না’
‘রায়ের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে ফ্যাসিবাদীরা এ দেশের রাজনীতিতে স্থান পাবে না’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯

২৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার
মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মন্ত্রী টিপু মুনশিসহ সাত জনের আয়কর নথি জব্দ
সাবেক মন্ত্রী টিপু মুনশিসহ সাত জনের আয়কর নথি জব্দ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী: খোকন
বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী: খোকন

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার
ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘দেশ ও সুন্দর সমাজ গড়তে ইসলামি শিক্ষার বিকল্প নেই’
‘দেশ ও সুন্দর সমাজ গড়তে ইসলামি শিক্ষার বিকল্প নেই’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি শুরু
খাগড়াছড়িতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি শুরু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খৎনা অনুষ্ঠানে উচ্চস্বরে গান-বাজনার জেরে সংঘর্ষ, আহত ৩০
খৎনা অনুষ্ঠানে উচ্চস্বরে গান-বাজনার জেরে সংঘর্ষ, আহত ৩০

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
কেরানীগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ৪৬ লাখ টাকার হেরোইনসহ কারবারি আটক
টাঙ্গাইলে ৪৬ লাখ টাকার হেরোইনসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন ১৮ নভেম্বর
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে এইচএসসিতে নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫
যশোর বোর্ডে এইচএসসিতে নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড
বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা