শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩

লেখক জীবন

আন্দালিব রাশদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লেখক জীবন

নন কাফকাস্ক ঘটনা

ফ্রাঞ্জ কাফকা যা করবেন যা লিখবেন তাই উদ্ভট কাফকাস্ফ হবে এটাই প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু এটি আংশিক সত্য। তার একটি নন-কাফকাস্ক কীর্তির কথা লিখতেই হয়। সামাজিক মাধ্যম প্রাপ্ত একটি পোস্ট থেকে এটি অনূদিত :

ফ্রাঞ্জ কাফকার বয়স তখন ৪০ বছর, বিয়ে কখনো করেননি, সন্তানও নেই, বার্লিন পার্কে হাঁটাহাঁটি করার সময় ক্রন্দনরত একটি বালিকার সঙ্গে তার দেখা হয়। বালিকা তার প্রিয় পুতুলটিকে হারিয়ে কাঁদছে। তাকে সঙ্গে নিয়ে কাফকা পুতুলের খোঁজাখুঁজি করলেন, কিন্তু পুতুল পাওয়া গেল না।

পরদিন একই জায়গায় দেখা করতে গিয়ে কাফকা বালিকাটিকে বললেন, দুজন মিলে আবার পুতুলের খোঁজ করবেন।

পর দিন খোঁজাখুঁজির পরও যখন পুতুলের হদিস মিলল না, কাফকা বালিকাকে ‘পুতুলের লেখা’ একটি চিঠি দিলেন। পুতুল লিখেছে, দয়া করে কেঁদো না। আমি পৃথিবী ভ্রমণ করতে বেরিয়েছি। আমার অভিযান সম্পর্কে তোমকে চিঠি লিখে জানাবো।’

এখানেই একটি গল্পের শুরু হয়ে গেল যা কাফকাতে জীবনভর অব্যাহত থাকল।

যখন বালিকার সঙ্গে কাফকার দেখা হয় পুতুলের নিজের হাতে লেখা চিঠি তাকে পড়ে শোনান। পুতুলের অভিযান এবং কথোপকথন বালিকা খুব পছন্দ করতে শুরু করে।

বিশ্বভ্রমণ শেষ করে বার্লিনে ফিরে আসা পুতুলটাকে তিনি নিয়ে এলেন এবং কাফকা বালিকার হাতে তুলে দিলেন। বালিকা বলল, ‘এটা দেখতে কোনোভাবেই আমার পুতুলের মতো নয়।’ কাফকা পুতুলের লেখা আর একটা চিঠি বালিকার হাতে তুলে দিলেন। পুতুল লিখেছে, ‘আমার সফর আমাকে বদলে দিয়েছে।’

বালিকা পুতুলটিকে আলিঙ্গন করল এবং খুশি মনে বাড়ি নিয়ে এলো। এক বছর পর কাফকা মারা গেলেন।

অনেক বছর বালিকা তখন পূর্ণ বয়স্ক পুতুলের ভিতর আর একটা চিঠি পেল। কাফকার সই করা সে চিঠিতে লেখা আছে : তুমি যা কিছু ভালোবাসো সম্ভবত তা হারিয়ে যাবে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত অন্য কোনো আকারে ভালোবাসা আবার ফিরে আসবে। (তিনি বালিকাকে একটা পুতুল কিনেই দিয়েছিলেন)

 

রবার্ট এরস্কিন শিল্ডার্স

ফায়ারিং স্কোয়াডে এরস্কিন শিল্ডার্স

আইরিশ লেখক এরস্কিন শিল্ডার্স আইরিশ গণযুদ্ধের সময় ঘোরতর ব্রিটিশবিদ্বেষী হয়ে ওঠেন। যে অ্যাঙ্গলো আইরিশ ট্রিটির মাধ্যমে আয়ারল্যান্ডের স্বাধীনতা আন্দোলনের সমাপ্তি ঘটানো হয়, তিনি তার তীব্র বিরোধিতা করেন।

১৯২২ সালের ১০ নভেম্বর একটি স্বয়ংক্রিয় পিস্তলসহ তিনি গ্রেফতার হন। সদ্য ঘোষিত ইমার্জেন্সি পাওয়ার্স অ্যাক্ট-এর পরিপন্থী ছিল এই অস্ত্র বহন। শিল্ডার্স দোষী সাব্যস্ত হন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডে তার মৃত্যুর আদেশ কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

ফায়ারিং স্কোয়াডে নির্ধারিত স্থানে দাঁড়াবার আগে তিনি হেঁটে এগিয়ে আসেন এবং সেখানে উপস্থিত প্রত্যেকের সঙ্গে করমর্দন করেন। তারপর তিনি তার ১৬ বয়সী পুত্রকে সামনে ডেকে এনে প্রতিজ্ঞা করান- তার ফায়ারিং স্কোয়াড কার্যকর হওয়ার পর সেই তরুণ একে একে প্রত্যেকের সঙ্গে করমর্দন করবেন।

শিল্ডার্স প্রস্তুত হয়ে নিজের জায়গায় দাঁড়ালেন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডের সদস্যদের বললেন, ‘বাছারা তোমরা দু-এক কদম সামনে এগিয়ে এসো, তাতে কাজটা সহজ হবে।’

রবার্ট এরস্কিন শিল্ডার্সের জন্ম ১৮৭০ সালের ২৫ জুন লন্ডনের মে ফেয়ার অঞ্চলে। বাবা রবার্ট সিজার শিল্ডার্স ছিলেন একজন প্রাচ্যবিদ্য বিশারদ ও অনুবাদক। তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাইপোস। দক্ষিণ আফ্রিকায় বয়ার যুদ্ধে রণাঙ্গনের সৈনিক। তিনি ব্রিটিশ পক্ষে লড়াই করলেও মনে করেন নিজেদের স্বাধীনতার জন্য ইংলিশ শাসকদের দিকে সেই বন্দুক ঘুরিয়ে ধরার সময় এসেছে।

১৯০৩ সালে তার বিখ্যাত উপন্যাস দ্য রিডল অব দ্য স্যান্ডস প্রকাশিত হয়। তিনি ইংরেজবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব ও উসকানি দিতে থাকেন। তাকে গ্রেফতারের জন্য ইংলিশরা মরিয়া হয়ে ওঠে। স্পেনিশ ডেস্ট্রয়ার পয়েন্ট থ্রি টু সেমি অটোমেটিক পিস্তলসহ তাকে গ্রেফতার করা হয়। সামরিক আদালতে প্রদত্ত মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে তার আইনজীবী সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন কিন্তু আপিল শুনানির জন্য গৃহীত হওয়ার আগেই তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

শিল্ডার্স যে পুত্রকে মৃত্যুর পূর্বক্ষণে শপথ করিয়েছিলেন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যু কার্যকর করার সময় উপস্থিত রেখেছিলেন সেই পুত্র এরস্কিন হ্যামিল্টন শিল্ডার্স ১৯৭৩ সালের ২৫ জুন আয়ারল্যান্ডের চতুর্থ প্রেসিডেন্টের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। দায়িত্বরত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে এরস্কিন হ্যামিল্টন ১৭ নভেম্বর ১৯৭৪ মৃত্যুবরণ করেন।

 

লেখক জেমস লং

নীল দর্পণ

সে বছর রবীন্দ্রনাথের জন্ম। তত দিনে দীনবন্ধু মিত্রের নাটক নীল দর্পণ প্রকাশিত হয়েছে এবং ইংরেজ পাদ্রি ও দার্শনিক ও উনবিংশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ জেমস লং-এর হাতে দীনবন্ধুর নাটকের ইংরেজি ভাষান্তর প্রকাশিত হয়েছে। অনুবাদক হিসেবে তার নাম মুদ্রিত হয়নি। লেখা হয়েছে A Native। তিনি লেফটেন্যান্ট গ্রান্টকে বইটির কথা এবং নীলকরদের অত্যাচারের কথা জানান। কিন্তু তিনি বুঝতে পারলেন এভাবে নীলকর নির্যাতন হ্রাস পাবে না। তার দেশের বুদ্ধিজীবীদের এ কাহিনী জানা দরকার। তিনি নিজেই অনুবাদ করলেন, ৩০০ কপি ছাপালেন এবং ইংল্যান্ডের বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে বিতরণের ব্যবস্থা করলেন। ভারতে বসবাসকারী ইংরেজরা তার ওপর ক্ষুব্ধ হলো। মামলা দিয়ে তাকে হেনস্তা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। ২০২২ সালের ২৫ জুলাই তিনি গ্রেফতার হলেন। মামলা গেল ম্যাজিস্ট্রেট বঙ্কিমচন্দ্রের আদালতে। ম্যাজিস্ট্রেট অনুবাদক ও প্রকাশকের নাম জানতে চাইলে জেমস লং জবাব দিতে অস্বীকার করেন। মাইকেল মধুসূদন তাকে রক্ষা করতে এগিয়ে এলেন এবং তিনি অনুবাদ করেছেন বলে উল্লেখ করলেন। বঙ্কিমচন্দ্র জেমস লং-কে ছাড় দিলেন কিন্তু উচ্চ আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত করে তখনকার হিসেবে ১ হাজার টাকার (খুব বড় অঙ্কের) অর্থদণ্ড প্রদান করে। কালীপ্রসন্ন সিংহ দণ্ডের অর্থ পরিশোধ করে জেমস লংকে জামিনে মুক্তির বন্দোবস্ত করেন।

 

বুদ্ধদেব বসু

প্রতিভার চোখে বুদ্ধদেব

স্বামীকেই আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়। প্রেমিকের সাত খুন মাফ। একই ব্যক্তি যখন একদা প্রেমিক অতঃপর স্বামী এবং তারপর স্মৃতি রেখে স্বামী পরপারে, স্ত্রী তার স্মৃতি নিয়ে বিভোর থাকবেন প্রেমিকের না স্বামীর? কার সঙ্গে জীবনযাপনে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন প্রতিভা বসু? একদা বিক্রমপুর ও পুরান ঢাকার মেয়ে সেই রানু সোমের স্মৃতি মানসী কীর্তনিয়ার অনুলিখনে!

অবশ্যই বলব প্রেমিক বুদ্ধদেবই আমার কাছে বেশি আনন্দের ছিল। কারণ প্রেমের ক্ষেত্রে সময়জ্ঞান, অভাব-অনটন কিছুই মনে থাকত না। ভাব ও নীরব ভাষাই ছিল আমাদের অনুষঙ্গ। তবে তখনকার দিনের প্রেম আর এখনকার দিনের প্রেমের মধ্যে ফারাক বিস্তর। বিয়ের আগে বুদ্ধদেব আমাকে স্পর্শই করেননি। কিন্তু তাতে আমাদের প্রেমের গভীরতায় কোনো ঘাটতি ছিল না। বরং বুদ্ধদেবের সেই সংযত চরিত্রই আমাকে আরও বেশি আকৃষ্ট করেছিল তার প্রতি।

রানু সোম কিংবা প্রতিভা নাম শুনেছেন বুদ্ধদেব বসুর কিন্তু দেখা হয়নি কখনো। নাম যেটুকু শুনেছেন তার বরং বলা যায় বদনামই। বুদ্ধদেব মদ খান, কুসঙ্গে মেশেন। কিন্তু পড়াশোনায় খুব নাম-ডাক।

ইংরেজিতে রেকর্ড করা নম্বর পেয়েছেন এটাও শুনেছেন। অগাধ পাণ্ডিত্যের খবর পৌঁছতে বাকি নেই মন্দ বুদ্ধদেব ও ভালো বুদ্ধদেবের সমন্বয়ে যে মানুষটি; তাকে দেখার দুর্নিবার আকাক্সক্ষা তার। দেখা হয়ে গেল কলকাতায়। রেকর্ড কোম্পানিতে গান রেকর্ড করতে গিয়েছেন। সে সময় এক আত্মীয়ার বাড়িতে ঘরোয়া অনুষ্ঠানে গান শেষ করার পর শুনলেন, সেখানে বুদ্ধদেব বসুও এসেছেন। রানু সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে দেখলেন সিঁড়ির নিচে চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে একটি যুবক। ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় বলে দিল- এই তো বুদ্ধদেব বসু।

দেখামাত্র আমাকে বললেন, ‘রানু সোম দারুণ গলা আপনার, দারুণ গেয়েছেন, আমার বাড়িতে ঘরোয়া একটা অনুষ্ঠান করব। আপনি যদি একটা গান সেখানে শোনান, ধন্য হব। আমি বললাম, এবার আর হবে না। আমি তো কালই (ঢাকা) চলে যাব। এর পরে যখন আবার ছয় মাস পরে আসব তখন গাইব।

...আমি প্রেমে পড়ে গেলাম বুদ্ধদেবের। যদিও সে প্রেম কখনই আমি প্রকাশ করিনি। তবে বুদ্ধদেব এলে বা কথা বললে ভালোই লাগত এটা বুঝতাম। মনে মনে খুশিও হতাম। আমি একবার অসুস্থ ছিলাম, চাদর গায়ে শুয়ে আছি। বুদ্ধদেব দেখতে এসেছেন। আমার একটি হাত চাদরের বাইরে ছিল। হঠাৎ বুদ্ধদেব আমার হাতটি ধরলেন। আমি তাড়াতাড়ি লজ্জায় আমার হাত সরিয়ে চাদরের তলায় নিলাম।

সেই রানু সোম বুদ্ধদেব বসুকে বিয়ে করে প্রতিভা বসু হয়ে গেলেন। ঢাকায় কেটেছে তার জীবনের প্রথম আঠারো বছর।

ঢাকার সময়টা ছিল তারই ভাষায় ‘সংগীতময়’। ‘জীবনের জলছবি’ লেখার পর তার দুটো ইচ্ছে ছিল- বুদ্ধদেব বসুকে নিয়ে একটি বই লেখা আর মৃত্যুর আগে একবার জন্মভূমি ঢাকা দেখা। মানসী কীর্তনিয়ার বন্ধনীকৃত মন্তব্য- [দুটি স্বপ্ন অধরা রয়ে গেল প্রতিভা বসুর, তিনি মৃত্যুবরণ করেন ২০০৬ সালের ১৩ অক্টোবর।]

 

সরদার ফজলুল করিম

প্রথম গ্রেফতার হওয়ার কাহিনি

মুসলমানদের মধ্যে একজন কমিউনিস্ট নেতা আছেন, এটা মুসলমান তরুণদের জন্য একটা গর্বের ব্যাপার। তাদের সে নেতার নাম সরদার ফজলুল করিম। ১৯৪৯-এ তিনি মজিদ মিয়া সেজে আন্ডারগ্রাউন্ডে, কমিউনিস্ট পার্টি নির্দেশিত কাজ করছেন। নামে সরদার হলে দেহগঠন ও বেশভূষা এতই সাধারণ যে, একবার কলকাতা পুলিশ তাকে ধরেও ছেড়ে দেয়। পার্টি তাকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ দেয়। ঢাকায় পার্টির জেলা কমিটির অবস্থা কাহিল। চাঙা করার জন্য যোগ্য নেতৃত্ব দরকার। সিদ্ধান্ত হলো সরদার ফজলুল করিম পার্টির সাধারণ সম্পাদক হবেন। পার্টিই ঢাকা শহরে তার থাকার ব্যবস্থা করে দিল কমিউনিস্ট সন্তোষ গুপ্তের বাড়িতে। সেখানেই একটি বৈঠকের পর দুপুরের খাবার খেয়ে যখন বিশ্রাম নিচ্ছেন, তখন দরজায় ঘা পড়ল। সন্তোষ গুপ্ত ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশের কনফিডেন্সিয়াল ক্লার্ক হিসেবে কর্মরত থাকলেও বুঝতে পারেননি যে, তার বাড়িটি গোয়েন্দা পর্যবেক্ষণে রয়েছে।

সরদার ফজলুল করিমের বর্ণনা : দুপুরের পর যখন হামলা হলো, দরজা ভাঙল, তখন পুলিশ বলেছে, ‘এই বাড়িটা এই বাড়িটা।’ আমরা তখন এসকেপ করার চেষ্টা করছি, দেয়াল ক্রস করে এখন যেখানে কোতোয়ালি থানা ওই এলাকায় যাবার চেষ্টা করছি আর আশপাশের বাড়ি থেকে লোকজন পুলিশকে দেখিয়ে দিচ্ছে। ওই যায়, ওই যায়, ওই যায়! কেননা পাবলিকের ধারণা হচ্ছে, আমরা ডাকাতের দল। আমরা দু-একটা বাড়ি ক্রস করেছি হয়তো বাথরুম বা কোথাও আশ্রয় নিয়েছি কিন্তু উই ওয়েয়ার কট। আমাকে তখন পুলিশ লাঠি দিয়ে বাড়িটাড়ি মেরেছে, সন্তোষকেও মেরেছে। এলাকার লোকজন আমাদের গায়ে হাত তোলেনি, তুলেছেন ইন্টিলিজেন্স ব্রাঞ্চ এবং পুলিশ। ...

সেদিন ওই বাসায় যেসব কমিউনিস্ট ছিলেন তারা সবাই গ্রেফতার হন। মহিলা দুজনও (সন্তোষ গুপ্তের মা এবং কৃষক নেতা অজিত চ্যাটার্জির স্ত্রী) গ্রেফতার হন। আরও কিছু লোক ছিলেন যাদের নাম বলাটা ঠিক হবে না। ... অ্যারেস্ট করে প্রথমে আমাদের কোতোয়ালি থানায় নিয়ে গেল। যাবার প্রথমে কিছুটা ইন্টারভিউয়ের মতো হলো। পিটানোও কিছু হলো।

সন্তোষকে পিটালো। আমাকেও থাপ্পড়টাপ্পড় মারল। পরে রাতে সেন্ট্রাল জেলে পাঠিয়ে দিল। ... আমাদের জেলে পাঠাতে পাঠাতে রাত এগারোটা-বারোটা বেজে গিয়েছিল। সেখান থেকেই সরদার ফজলুল করিম একটি বড় নাম। যত আইবি শুনল সরদার ফজলুল করিম ধরা পড়েছে- তারা সবাই দৌড়ে দেখতে এলো। এসে তো দেখল ছোটখাটো একটা মানুষ আমি। সেদিন থেকে শুরু হলো আমার ডিটেনশন জীবন।

[উৎস : সরদার ফজলুল করিমের ‘সেই সে কাল : কিছু স্মৃতি কিছু কথা’, প্যাপিরাস ২০০২]

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ

এই মাত্র | নগর জীবন

কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল
মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

১৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

২৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ