শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩

লেখক জীবন

আন্দালিব রাশদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লেখক জীবন

নন কাফকাস্ক ঘটনা

ফ্রাঞ্জ কাফকা যা করবেন যা লিখবেন তাই উদ্ভট কাফকাস্ফ হবে এটাই প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু এটি আংশিক সত্য। তার একটি নন-কাফকাস্ক কীর্তির কথা লিখতেই হয়। সামাজিক মাধ্যম প্রাপ্ত একটি পোস্ট থেকে এটি অনূদিত :

ফ্রাঞ্জ কাফকার বয়স তখন ৪০ বছর, বিয়ে কখনো করেননি, সন্তানও নেই, বার্লিন পার্কে হাঁটাহাঁটি করার সময় ক্রন্দনরত একটি বালিকার সঙ্গে তার দেখা হয়। বালিকা তার প্রিয় পুতুলটিকে হারিয়ে কাঁদছে। তাকে সঙ্গে নিয়ে কাফকা পুতুলের খোঁজাখুঁজি করলেন, কিন্তু পুতুল পাওয়া গেল না।

পরদিন একই জায়গায় দেখা করতে গিয়ে কাফকা বালিকাটিকে বললেন, দুজন মিলে আবার পুতুলের খোঁজ করবেন।

পর দিন খোঁজাখুঁজির পরও যখন পুতুলের হদিস মিলল না, কাফকা বালিকাকে ‘পুতুলের লেখা’ একটি চিঠি দিলেন। পুতুল লিখেছে, দয়া করে কেঁদো না। আমি পৃথিবী ভ্রমণ করতে বেরিয়েছি। আমার অভিযান সম্পর্কে তোমকে চিঠি লিখে জানাবো।’

এখানেই একটি গল্পের শুরু হয়ে গেল যা কাফকাতে জীবনভর অব্যাহত থাকল।

যখন বালিকার সঙ্গে কাফকার দেখা হয় পুতুলের নিজের হাতে লেখা চিঠি তাকে পড়ে শোনান। পুতুলের অভিযান এবং কথোপকথন বালিকা খুব পছন্দ করতে শুরু করে।

বিশ্বভ্রমণ শেষ করে বার্লিনে ফিরে আসা পুতুলটাকে তিনি নিয়ে এলেন এবং কাফকা বালিকার হাতে তুলে দিলেন। বালিকা বলল, ‘এটা দেখতে কোনোভাবেই আমার পুতুলের মতো নয়।’ কাফকা পুতুলের লেখা আর একটা চিঠি বালিকার হাতে তুলে দিলেন। পুতুল লিখেছে, ‘আমার সফর আমাকে বদলে দিয়েছে।’

বালিকা পুতুলটিকে আলিঙ্গন করল এবং খুশি মনে বাড়ি নিয়ে এলো। এক বছর পর কাফকা মারা গেলেন।

অনেক বছর বালিকা তখন পূর্ণ বয়স্ক পুতুলের ভিতর আর একটা চিঠি পেল। কাফকার সই করা সে চিঠিতে লেখা আছে : তুমি যা কিছু ভালোবাসো সম্ভবত তা হারিয়ে যাবে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত অন্য কোনো আকারে ভালোবাসা আবার ফিরে আসবে। (তিনি বালিকাকে একটা পুতুল কিনেই দিয়েছিলেন)

 

রবার্ট এরস্কিন শিল্ডার্স

ফায়ারিং স্কোয়াডে এরস্কিন শিল্ডার্স

আইরিশ লেখক এরস্কিন শিল্ডার্স আইরিশ গণযুদ্ধের সময় ঘোরতর ব্রিটিশবিদ্বেষী হয়ে ওঠেন। যে অ্যাঙ্গলো আইরিশ ট্রিটির মাধ্যমে আয়ারল্যান্ডের স্বাধীনতা আন্দোলনের সমাপ্তি ঘটানো হয়, তিনি তার তীব্র বিরোধিতা করেন।

১৯২২ সালের ১০ নভেম্বর একটি স্বয়ংক্রিয় পিস্তলসহ তিনি গ্রেফতার হন। সদ্য ঘোষিত ইমার্জেন্সি পাওয়ার্স অ্যাক্ট-এর পরিপন্থী ছিল এই অস্ত্র বহন। শিল্ডার্স দোষী সাব্যস্ত হন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডে তার মৃত্যুর আদেশ কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

ফায়ারিং স্কোয়াডে নির্ধারিত স্থানে দাঁড়াবার আগে তিনি হেঁটে এগিয়ে আসেন এবং সেখানে উপস্থিত প্রত্যেকের সঙ্গে করমর্দন করেন। তারপর তিনি তার ১৬ বয়সী পুত্রকে সামনে ডেকে এনে প্রতিজ্ঞা করান- তার ফায়ারিং স্কোয়াড কার্যকর হওয়ার পর সেই তরুণ একে একে প্রত্যেকের সঙ্গে করমর্দন করবেন।

শিল্ডার্স প্রস্তুত হয়ে নিজের জায়গায় দাঁড়ালেন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডের সদস্যদের বললেন, ‘বাছারা তোমরা দু-এক কদম সামনে এগিয়ে এসো, তাতে কাজটা সহজ হবে।’

রবার্ট এরস্কিন শিল্ডার্সের জন্ম ১৮৭০ সালের ২৫ জুন লন্ডনের মে ফেয়ার অঞ্চলে। বাবা রবার্ট সিজার শিল্ডার্স ছিলেন একজন প্রাচ্যবিদ্য বিশারদ ও অনুবাদক। তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাইপোস। দক্ষিণ আফ্রিকায় বয়ার যুদ্ধে রণাঙ্গনের সৈনিক। তিনি ব্রিটিশ পক্ষে লড়াই করলেও মনে করেন নিজেদের স্বাধীনতার জন্য ইংলিশ শাসকদের দিকে সেই বন্দুক ঘুরিয়ে ধরার সময় এসেছে।

১৯০৩ সালে তার বিখ্যাত উপন্যাস দ্য রিডল অব দ্য স্যান্ডস প্রকাশিত হয়। তিনি ইংরেজবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব ও উসকানি দিতে থাকেন। তাকে গ্রেফতারের জন্য ইংলিশরা মরিয়া হয়ে ওঠে। স্পেনিশ ডেস্ট্রয়ার পয়েন্ট থ্রি টু সেমি অটোমেটিক পিস্তলসহ তাকে গ্রেফতার করা হয়। সামরিক আদালতে প্রদত্ত মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে তার আইনজীবী সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন কিন্তু আপিল শুনানির জন্য গৃহীত হওয়ার আগেই তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

শিল্ডার্স যে পুত্রকে মৃত্যুর পূর্বক্ষণে শপথ করিয়েছিলেন এবং ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যু কার্যকর করার সময় উপস্থিত রেখেছিলেন সেই পুত্র এরস্কিন হ্যামিল্টন শিল্ডার্স ১৯৭৩ সালের ২৫ জুন আয়ারল্যান্ডের চতুর্থ প্রেসিডেন্টের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। দায়িত্বরত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে এরস্কিন হ্যামিল্টন ১৭ নভেম্বর ১৯৭৪ মৃত্যুবরণ করেন।

 

লেখক জেমস লং

নীল দর্পণ

সে বছর রবীন্দ্রনাথের জন্ম। তত দিনে দীনবন্ধু মিত্রের নাটক নীল দর্পণ প্রকাশিত হয়েছে এবং ইংরেজ পাদ্রি ও দার্শনিক ও উনবিংশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ জেমস লং-এর হাতে দীনবন্ধুর নাটকের ইংরেজি ভাষান্তর প্রকাশিত হয়েছে। অনুবাদক হিসেবে তার নাম মুদ্রিত হয়নি। লেখা হয়েছে A Native। তিনি লেফটেন্যান্ট গ্রান্টকে বইটির কথা এবং নীলকরদের অত্যাচারের কথা জানান। কিন্তু তিনি বুঝতে পারলেন এভাবে নীলকর নির্যাতন হ্রাস পাবে না। তার দেশের বুদ্ধিজীবীদের এ কাহিনী জানা দরকার। তিনি নিজেই অনুবাদ করলেন, ৩০০ কপি ছাপালেন এবং ইংল্যান্ডের বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে বিতরণের ব্যবস্থা করলেন। ভারতে বসবাসকারী ইংরেজরা তার ওপর ক্ষুব্ধ হলো। মামলা দিয়ে তাকে হেনস্তা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। ২০২২ সালের ২৫ জুলাই তিনি গ্রেফতার হলেন। মামলা গেল ম্যাজিস্ট্রেট বঙ্কিমচন্দ্রের আদালতে। ম্যাজিস্ট্রেট অনুবাদক ও প্রকাশকের নাম জানতে চাইলে জেমস লং জবাব দিতে অস্বীকার করেন। মাইকেল মধুসূদন তাকে রক্ষা করতে এগিয়ে এলেন এবং তিনি অনুবাদ করেছেন বলে উল্লেখ করলেন। বঙ্কিমচন্দ্র জেমস লং-কে ছাড় দিলেন কিন্তু উচ্চ আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত করে তখনকার হিসেবে ১ হাজার টাকার (খুব বড় অঙ্কের) অর্থদণ্ড প্রদান করে। কালীপ্রসন্ন সিংহ দণ্ডের অর্থ পরিশোধ করে জেমস লংকে জামিনে মুক্তির বন্দোবস্ত করেন।

 

বুদ্ধদেব বসু

প্রতিভার চোখে বুদ্ধদেব

স্বামীকেই আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়। প্রেমিকের সাত খুন মাফ। একই ব্যক্তি যখন একদা প্রেমিক অতঃপর স্বামী এবং তারপর স্মৃতি রেখে স্বামী পরপারে, স্ত্রী তার স্মৃতি নিয়ে বিভোর থাকবেন প্রেমিকের না স্বামীর? কার সঙ্গে জীবনযাপনে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন প্রতিভা বসু? একদা বিক্রমপুর ও পুরান ঢাকার মেয়ে সেই রানু সোমের স্মৃতি মানসী কীর্তনিয়ার অনুলিখনে!

অবশ্যই বলব প্রেমিক বুদ্ধদেবই আমার কাছে বেশি আনন্দের ছিল। কারণ প্রেমের ক্ষেত্রে সময়জ্ঞান, অভাব-অনটন কিছুই মনে থাকত না। ভাব ও নীরব ভাষাই ছিল আমাদের অনুষঙ্গ। তবে তখনকার দিনের প্রেম আর এখনকার দিনের প্রেমের মধ্যে ফারাক বিস্তর। বিয়ের আগে বুদ্ধদেব আমাকে স্পর্শই করেননি। কিন্তু তাতে আমাদের প্রেমের গভীরতায় কোনো ঘাটতি ছিল না। বরং বুদ্ধদেবের সেই সংযত চরিত্রই আমাকে আরও বেশি আকৃষ্ট করেছিল তার প্রতি।

রানু সোম কিংবা প্রতিভা নাম শুনেছেন বুদ্ধদেব বসুর কিন্তু দেখা হয়নি কখনো। নাম যেটুকু শুনেছেন তার বরং বলা যায় বদনামই। বুদ্ধদেব মদ খান, কুসঙ্গে মেশেন। কিন্তু পড়াশোনায় খুব নাম-ডাক।

ইংরেজিতে রেকর্ড করা নম্বর পেয়েছেন এটাও শুনেছেন। অগাধ পাণ্ডিত্যের খবর পৌঁছতে বাকি নেই মন্দ বুদ্ধদেব ও ভালো বুদ্ধদেবের সমন্বয়ে যে মানুষটি; তাকে দেখার দুর্নিবার আকাক্সক্ষা তার। দেখা হয়ে গেল কলকাতায়। রেকর্ড কোম্পানিতে গান রেকর্ড করতে গিয়েছেন। সে সময় এক আত্মীয়ার বাড়িতে ঘরোয়া অনুষ্ঠানে গান শেষ করার পর শুনলেন, সেখানে বুদ্ধদেব বসুও এসেছেন। রানু সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে দেখলেন সিঁড়ির নিচে চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে একটি যুবক। ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় বলে দিল- এই তো বুদ্ধদেব বসু।

দেখামাত্র আমাকে বললেন, ‘রানু সোম দারুণ গলা আপনার, দারুণ গেয়েছেন, আমার বাড়িতে ঘরোয়া একটা অনুষ্ঠান করব। আপনি যদি একটা গান সেখানে শোনান, ধন্য হব। আমি বললাম, এবার আর হবে না। আমি তো কালই (ঢাকা) চলে যাব। এর পরে যখন আবার ছয় মাস পরে আসব তখন গাইব।

...আমি প্রেমে পড়ে গেলাম বুদ্ধদেবের। যদিও সে প্রেম কখনই আমি প্রকাশ করিনি। তবে বুদ্ধদেব এলে বা কথা বললে ভালোই লাগত এটা বুঝতাম। মনে মনে খুশিও হতাম। আমি একবার অসুস্থ ছিলাম, চাদর গায়ে শুয়ে আছি। বুদ্ধদেব দেখতে এসেছেন। আমার একটি হাত চাদরের বাইরে ছিল। হঠাৎ বুদ্ধদেব আমার হাতটি ধরলেন। আমি তাড়াতাড়ি লজ্জায় আমার হাত সরিয়ে চাদরের তলায় নিলাম।

সেই রানু সোম বুদ্ধদেব বসুকে বিয়ে করে প্রতিভা বসু হয়ে গেলেন। ঢাকায় কেটেছে তার জীবনের প্রথম আঠারো বছর।

ঢাকার সময়টা ছিল তারই ভাষায় ‘সংগীতময়’। ‘জীবনের জলছবি’ লেখার পর তার দুটো ইচ্ছে ছিল- বুদ্ধদেব বসুকে নিয়ে একটি বই লেখা আর মৃত্যুর আগে একবার জন্মভূমি ঢাকা দেখা। মানসী কীর্তনিয়ার বন্ধনীকৃত মন্তব্য- [দুটি স্বপ্ন অধরা রয়ে গেল প্রতিভা বসুর, তিনি মৃত্যুবরণ করেন ২০০৬ সালের ১৩ অক্টোবর।]

 

সরদার ফজলুল করিম

প্রথম গ্রেফতার হওয়ার কাহিনি

মুসলমানদের মধ্যে একজন কমিউনিস্ট নেতা আছেন, এটা মুসলমান তরুণদের জন্য একটা গর্বের ব্যাপার। তাদের সে নেতার নাম সরদার ফজলুল করিম। ১৯৪৯-এ তিনি মজিদ মিয়া সেজে আন্ডারগ্রাউন্ডে, কমিউনিস্ট পার্টি নির্দেশিত কাজ করছেন। নামে সরদার হলে দেহগঠন ও বেশভূষা এতই সাধারণ যে, একবার কলকাতা পুলিশ তাকে ধরেও ছেড়ে দেয়। পার্টি তাকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ দেয়। ঢাকায় পার্টির জেলা কমিটির অবস্থা কাহিল। চাঙা করার জন্য যোগ্য নেতৃত্ব দরকার। সিদ্ধান্ত হলো সরদার ফজলুল করিম পার্টির সাধারণ সম্পাদক হবেন। পার্টিই ঢাকা শহরে তার থাকার ব্যবস্থা করে দিল কমিউনিস্ট সন্তোষ গুপ্তের বাড়িতে। সেখানেই একটি বৈঠকের পর দুপুরের খাবার খেয়ে যখন বিশ্রাম নিচ্ছেন, তখন দরজায় ঘা পড়ল। সন্তোষ গুপ্ত ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশের কনফিডেন্সিয়াল ক্লার্ক হিসেবে কর্মরত থাকলেও বুঝতে পারেননি যে, তার বাড়িটি গোয়েন্দা পর্যবেক্ষণে রয়েছে।

সরদার ফজলুল করিমের বর্ণনা : দুপুরের পর যখন হামলা হলো, দরজা ভাঙল, তখন পুলিশ বলেছে, ‘এই বাড়িটা এই বাড়িটা।’ আমরা তখন এসকেপ করার চেষ্টা করছি, দেয়াল ক্রস করে এখন যেখানে কোতোয়ালি থানা ওই এলাকায় যাবার চেষ্টা করছি আর আশপাশের বাড়ি থেকে লোকজন পুলিশকে দেখিয়ে দিচ্ছে। ওই যায়, ওই যায়, ওই যায়! কেননা পাবলিকের ধারণা হচ্ছে, আমরা ডাকাতের দল। আমরা দু-একটা বাড়ি ক্রস করেছি হয়তো বাথরুম বা কোথাও আশ্রয় নিয়েছি কিন্তু উই ওয়েয়ার কট। আমাকে তখন পুলিশ লাঠি দিয়ে বাড়িটাড়ি মেরেছে, সন্তোষকেও মেরেছে। এলাকার লোকজন আমাদের গায়ে হাত তোলেনি, তুলেছেন ইন্টিলিজেন্স ব্রাঞ্চ এবং পুলিশ। ...

সেদিন ওই বাসায় যেসব কমিউনিস্ট ছিলেন তারা সবাই গ্রেফতার হন। মহিলা দুজনও (সন্তোষ গুপ্তের মা এবং কৃষক নেতা অজিত চ্যাটার্জির স্ত্রী) গ্রেফতার হন। আরও কিছু লোক ছিলেন যাদের নাম বলাটা ঠিক হবে না। ... অ্যারেস্ট করে প্রথমে আমাদের কোতোয়ালি থানায় নিয়ে গেল। যাবার প্রথমে কিছুটা ইন্টারভিউয়ের মতো হলো। পিটানোও কিছু হলো।

সন্তোষকে পিটালো। আমাকেও থাপ্পড়টাপ্পড় মারল। পরে রাতে সেন্ট্রাল জেলে পাঠিয়ে দিল। ... আমাদের জেলে পাঠাতে পাঠাতে রাত এগারোটা-বারোটা বেজে গিয়েছিল। সেখান থেকেই সরদার ফজলুল করিম একটি বড় নাম। যত আইবি শুনল সরদার ফজলুল করিম ধরা পড়েছে- তারা সবাই দৌড়ে দেখতে এলো। এসে তো দেখল ছোটখাটো একটা মানুষ আমি। সেদিন থেকে শুরু হলো আমার ডিটেনশন জীবন।

[উৎস : সরদার ফজলুল করিমের ‘সেই সে কাল : কিছু স্মৃতি কিছু কথা’, প্যাপিরাস ২০০২]

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা