শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

অন্ধকার নামতে পারেনি - পর্ব ২

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার নামতে পারেনি - পর্ব ২

[পূর্ব প্রকাশের পর]

 

তোমারে এই বাড়ির মাইয়া মনেই হয় না। খালাম্মা খালুজানে যদি বিবাহ দেয় তয় অনেক ভালো ছেলের সঙ্গে তোমার বিবাহ হইব। পারলে আমি তোমার বিবাহ বন্ধ করতাম, আপা। আমি ছোট মানুষ। আমার কোনো ক্ষমতা আছে, কও? বাবায়ই পারল না।”

এবার দোলনের দিকে ফিরল অন্তু। ঘর অন্ধকার। বাইরের দিককার দরজার তলা দিয়ে বারান্দার এক চিলতে আলো ঢুকেছে। ঢুকে দরজার কাছেই শেষ হয়ে গেছে। দুবোন পড়ে আছে ঘোরতর অন্ধকারে।

অন্তু বলল, “বাবা কি বিয়ে নিয়ে মাকে কিছু বলেছিল?”

“বলছিল। তোমারে এখন সে বিবাহ দিতে চায় না। শুইনা বাবারে বিরাট ধমক দিছে মায়। আমার মনে হয়, গফুর গোপনে মারে টাকা পয়সা দিছে। এইজন্য মায় এত পাগল।”

দোলনকে জড়িয়ে ধরে আবার কাঁদতে লাগল অন্তু। “আমি এখন কী করব, দোলন? চলে আসার সময় খালু এমন করে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে ছিল, দেখে মনে হলো আমি আমার অসুস্থ বাবাকে মরণের মুখে ফেলে চলে এলাম।”

“তুমি পলাইয়া যাও আপা। এই বিবাহ কইরো না।”

‘পালিয়ে গেলে মা আবার গিয়ে ধরে আনবে। গফুরের সঙ্গেই আমার বিয়ে দেবে।”

দোলন কথা বলল না। দীর্ঘশ্বাস ফেলল।

“আমার জন্য আমাদের পরিবার এখন সচ্ছল। যে মানুষটা আমাদের জন্য এত কিছু করল, তাঁকে অসুস্থ ফেলে চলে এলাম? তিনি আমাকে মেয়ের মতো ভালোবাসেন। আমি তাঁর সঙ্গে বেইমানি করলাম, দোলন।”

“এইটা তোমার দোষ না আপা। তুমি পলাইয়া যাও। মায় আনতে গেলে আসবা না। পুলিশের ভয় দেখাইবা। এখন অনেক মেয়ে নিজের বিয়ে নিজে বন্ধ করে। বাল্যবিবাহ বাংলাদেশে নিষেধ। ভোর হওয়ার আগেই পলাইয়া যাও। তোমার কাছে টাকা-পয়সা আছে না?”            

“আছে। ঈদের সময় অনেক ‘সালামি’ পাই। সাত হাজার টাকার মতো আছে।”

“তবে আর কী! পলাইয়া যাও।”

‘দেখা যাক।”

কিন্তু ভোরবেলা অন্তু পালাল না। ঘুম ভাঙার পর দোলন ইসারায় জানত চাইল সে পালায়নি কেন? অন্তুও ইসারায় বলল, দুয়েকদিন দেখে তারপর যা করার করবে।

সেদিন ঘটল এক জঘন্য ঘটনা।

সকালবেলা চমৎকার রোদ উঠেছে। অন্তুদের গাছপালা ঘেরা ছোট্ট বাড়ি রোদে ঝলমল করছে। হাওয়া বইছে, পাখি ডাকছে। পালাবার চিন্তা মাথায় আছে বলে অন্তু আজ অনেকটা স্বাভাবিক। কালরাতে বাড়ি এসে সেই যে ঘরে ঢুকেছিল আর বেরোয়নি। রাতের ভাত সামান্য খেয়েই রেখে দিয়েছিল। আজ সকালে দালান ঘরের পিছনের বারান্দায় এসে অবাক। উঠোনের উত্তর পুবকোণে বড় আমগাছটা ঘেষে দোচালা টিনের ছোট সুন্দর একটা ঘর উঠেছে। সকালবেলার রোদে ঘরের টিন চকচক করছে। মরিয়ম ছিল রান্নাঘরে। অন্তুকে দেখে হাসিমুখে এগিয়ে এলো। “তোর বিবাহের জন্য ঘর তুলছি। বাপের বাড়িতে আসলে জামাই লইয়া এই ঘরে থাকবি।”

অন্তু কথা বলল না।

পর পর দুটো রাত ঘুমাতে পারেনি। তার সঙ্গে দোলনও কালরাত জেগে কাটিয়েছে। এজন্য দুপুরবেলা ঘুমিয়ে পড়েছিল দুবোনই। অন্তু আজ খেয়েছেও ঠিক মতো। পলাবার চিন্তাটা মাথায় আছেই। একটু স্থির হয়েই কাজটা সে করবে। এজন্য ব্যাগ থেকে সাত হাজার টাকা বের করে বুকের কাছে গুঁজে রেখেছে। মোবাইলটা রেখেছে হাতের কাছে।

বিকেলবেলা ঘুম ভাঙল মরিয়মের ডাকাডাকিতে। অন্তুকে আদুরে স্বরে বলল, “ভালো কইরা হাত মুখ ধো। চা বানাইছি, চা খা।” আর দোলনকে দিল ধমক। “তোর এত ঘুমের কী হইছে? বইনরে পাইয়া আল্লাদ হইছে, না? ওঠ, তাড়াতাড়ি ওঠ।”

অন্তু এখন আর দুধ চা খায় না। মোরশেদ সাহেবের বাড়িতে রং চা খাওয়ার নিয়ম। এই বাড়িতে গরুর দুধের চা। অভ্যাস নেই বলে দুধ চা ভালো লাগল না। তবু খেল।

সন্ধ্যার দিকে মরিয়ম বলল, “তোর বিবাহের জন্য নতুন ঘর তুললাম, সেই ঘর তুই দেখলিই না। চল, ঘরটা দেখাই।”

অন্তু বিরক্তির গলায় বলল, “বাইরে থেকে দেখেছি তো।”

মরিয়ম হাসল। “ঘরের বাইর একরকম, ভিতর আরেক রকম। ভিতরটা দেখ।”

অন্তুর হাত ধরে টানল সে। “চল।”

নতুন ঘরের দরজায় শিকল টানা। ঘরের কাছে এসে মরিয়ম বলল, “ঘরে ঢোক মা। লাইট জ্বাল। দরজার পাশেই সুইচ। তোর ঘর তুই দেখ। মোবাইলটা আমার হাতে দে।”

মোবাইল মায়ের হাতে দিল অন্তু। মরিয়ম নিজেই শিকল খুলে দিল। অন্তু ঘরে ঢুকল। বেশ অন্ধকার জমেছে ঘরে। দরজার পাশ হাতড়ে সুইচ খুঁজতে গিয়ে টের পেল, দরজা বাইরে থেকে টেনে দিচ্ছে মরিয়ম। শিকল তুলে দিচ্ছে।

“কী ব্যাপার?”

ততক্ষণে সুইচ পেয়ে গেছে অন্তু। আলো জ্বেলে সে একেবারে হকচকিয়ে গেল। ঘরে সস্তা কাঠের নতুন খাট আর সেই খাটে একটা লোক শুয়ে আছে। অন্তুকে দেখে হাসিমুখে উঠে বসল।

অন্তু দিশেহারা গলায় বলল, “আপনি কে? এই ঘরে কী করছেন?”

“আমার নাম গফুর। আমার সঙ্গেই তোমার বিবাহ হবে? তবে এই কাজটা আমার বুদ্ধিতে হয় নাই। বুদ্ধি তোমার মা’র। দুপুরে তোমাদের বাড়িতে আসার পর তোমার মা’য় এই বুদ্ধি করছে। তোমারে আমারে এই ঘরে ঢুকাইয়া তালা লাগাইয়া দিব। যাতে তোমার আমার মধ্যে একটু ভাব ভালোবাসা হয়। হা হা হা।”

অন্তুর মনে হলো সে আর বেঁচে নেই। এইমাত্র মরে গেছে। কোনো রকমে শুধু বলল, “বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে দিয়েছে?”

“হ। তুমি বসো। ঠান্ডা হইয়া বসো। ঘাবড়াইয়ো না। আমি লোক খারাপ না। যার সঙ্গে বিবাহ হবে তার সঙ্গে জোরাজোরি করব না। দেশ গ্রামের অনেকেই মেয়ে দিতে চাইছে আমারে। চাইব না ক্যান, কও? সৌদিতে থাকি। টাকা-পয়সা আছে। তবে আমার পছন্দ হইছে তোমারে। এই জন্য তোমারেই বিবাহ করতে চাইছি। তোমার মা’রে নগদ দিলাম পঞ্চাশ হাজার। লাখখানেক খরচা কইরা এই ঘর তুইলা দিলাম। আমার সংসারে তুমি ভালো থাকবা। বছরে দুইমাস দেশে থাকি আমি। বাড়িতে শুধু বুড়া মা আর ছোটভাই। বসো, বসো।”

অন্তু বুঝে গেল মা তাকে কোন ষড়যন্ত্রের জালে জড়িয়েছে! গফুরের সঙ্গে এই ঘরে রাত কাটাতে হবে। এইভাবে রাত কাটাবার পর গফুরকে বিয়ে না করে উপায় থাকবে না। মা হয়ে এমন কাজ করল মরিয়ম?

বুক ঠেলে গভীর কষ্টের কান্না উঠে এলো চোখে। জোর করে কান্না চেপে রাখল সে। না, এখন কান্নাকাটি করবে না। দেখা যাক বুদ্ধি খাটিয়ে গফুরকে সামলানো যায় কিনা। যদি সামলাতে পারে তাহলে সকালবেলা মা যখন দরজা খুলবে তখন যা করার করবে।

অন্তু মাথা ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করতে লাগল।

গফুর মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে আছে তার দিকে। বলল, “তোমার ফটো দেখছি। তুমি ফটোর চেয়ে অনেক বেশি সোন্দর। তোমার তুলনায় আমার বয়স বেশি। তাতে কোনো অসুবিধা নাই। বয়স্ক স্বামী ভালো। স্বামী তো তারা থাকেই, তারপর হয় বাপের মতো। বউরে মেয়ের মতন আগলাইয়া রাখে। হা হা হা। বসো অন্তু, বসো। আমি লোক খারাপ না।”

নিজেকে সামলে বেশ সাবলীল ভঙ্গিতে খাটের এক কোণে বসল অন্তু। “আপনি যে লোক খারাপ না, বুঝতে পারছি। কিন্তু মাকে এই কাজটা করতে মানা করেননি কেন? কয়েকদিন পর আপনার সঙ্গে আমার বিয়ে হবে। বিয়ের বর কনে দুজনেই বাসররাতের জন্য অপেক্ষা করে। সেটা একটা আনন্দের রাত। বিয়ের আগেই কি সেই আনন্দটা আমরা নষ্ট করে ফেলব?”

গফুর পট পট করে চোখে দুটো পলক ফেলল। “খুবই দামি কথা বলছ! সত্যকথা। বাসররাতের স্বপ্ন আমিও দেখছি। সেইটা তো এইভাবে নষ্ট করা ঠিক হবে না। না না, নষ্ট আমি করব না। কথা দিলাম। তবে রাতটা আমরা একসঙ্গে কাটাব। তোমার মা দুইজনের খাবার রাইখা গেছে। আমরা একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়া করব আর গল্প করব। তোমার বডিতে হাত দিব না। আমি এক কথার মানুষ।”                [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
সর্বশেষ খবর
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি