শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

অন্ধকার নামতে পারেনি - পর্ব ২

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার নামতে পারেনি - পর্ব ২

[পূর্ব প্রকাশের পর]

 

তোমারে এই বাড়ির মাইয়া মনেই হয় না। খালাম্মা খালুজানে যদি বিবাহ দেয় তয় অনেক ভালো ছেলের সঙ্গে তোমার বিবাহ হইব। পারলে আমি তোমার বিবাহ বন্ধ করতাম, আপা। আমি ছোট মানুষ। আমার কোনো ক্ষমতা আছে, কও? বাবায়ই পারল না।”

এবার দোলনের দিকে ফিরল অন্তু। ঘর অন্ধকার। বাইরের দিককার দরজার তলা দিয়ে বারান্দার এক চিলতে আলো ঢুকেছে। ঢুকে দরজার কাছেই শেষ হয়ে গেছে। দুবোন পড়ে আছে ঘোরতর অন্ধকারে।

অন্তু বলল, “বাবা কি বিয়ে নিয়ে মাকে কিছু বলেছিল?”

“বলছিল। তোমারে এখন সে বিবাহ দিতে চায় না। শুইনা বাবারে বিরাট ধমক দিছে মায়। আমার মনে হয়, গফুর গোপনে মারে টাকা পয়সা দিছে। এইজন্য মায় এত পাগল।”

দোলনকে জড়িয়ে ধরে আবার কাঁদতে লাগল অন্তু। “আমি এখন কী করব, দোলন? চলে আসার সময় খালু এমন করে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে ছিল, দেখে মনে হলো আমি আমার অসুস্থ বাবাকে মরণের মুখে ফেলে চলে এলাম।”

“তুমি পলাইয়া যাও আপা। এই বিবাহ কইরো না।”

‘পালিয়ে গেলে মা আবার গিয়ে ধরে আনবে। গফুরের সঙ্গেই আমার বিয়ে দেবে।”

দোলন কথা বলল না। দীর্ঘশ্বাস ফেলল।

“আমার জন্য আমাদের পরিবার এখন সচ্ছল। যে মানুষটা আমাদের জন্য এত কিছু করল, তাঁকে অসুস্থ ফেলে চলে এলাম? তিনি আমাকে মেয়ের মতো ভালোবাসেন। আমি তাঁর সঙ্গে বেইমানি করলাম, দোলন।”

“এইটা তোমার দোষ না আপা। তুমি পলাইয়া যাও। মায় আনতে গেলে আসবা না। পুলিশের ভয় দেখাইবা। এখন অনেক মেয়ে নিজের বিয়ে নিজে বন্ধ করে। বাল্যবিবাহ বাংলাদেশে নিষেধ। ভোর হওয়ার আগেই পলাইয়া যাও। তোমার কাছে টাকা-পয়সা আছে না?”            

“আছে। ঈদের সময় অনেক ‘সালামি’ পাই। সাত হাজার টাকার মতো আছে।”

“তবে আর কী! পলাইয়া যাও।”

‘দেখা যাক।”

কিন্তু ভোরবেলা অন্তু পালাল না। ঘুম ভাঙার পর দোলন ইসারায় জানত চাইল সে পালায়নি কেন? অন্তুও ইসারায় বলল, দুয়েকদিন দেখে তারপর যা করার করবে।

সেদিন ঘটল এক জঘন্য ঘটনা।

সকালবেলা চমৎকার রোদ উঠেছে। অন্তুদের গাছপালা ঘেরা ছোট্ট বাড়ি রোদে ঝলমল করছে। হাওয়া বইছে, পাখি ডাকছে। পালাবার চিন্তা মাথায় আছে বলে অন্তু আজ অনেকটা স্বাভাবিক। কালরাতে বাড়ি এসে সেই যে ঘরে ঢুকেছিল আর বেরোয়নি। রাতের ভাত সামান্য খেয়েই রেখে দিয়েছিল। আজ সকালে দালান ঘরের পিছনের বারান্দায় এসে অবাক। উঠোনের উত্তর পুবকোণে বড় আমগাছটা ঘেষে দোচালা টিনের ছোট সুন্দর একটা ঘর উঠেছে। সকালবেলার রোদে ঘরের টিন চকচক করছে। মরিয়ম ছিল রান্নাঘরে। অন্তুকে দেখে হাসিমুখে এগিয়ে এলো। “তোর বিবাহের জন্য ঘর তুলছি। বাপের বাড়িতে আসলে জামাই লইয়া এই ঘরে থাকবি।”

অন্তু কথা বলল না।

পর পর দুটো রাত ঘুমাতে পারেনি। তার সঙ্গে দোলনও কালরাত জেগে কাটিয়েছে। এজন্য দুপুরবেলা ঘুমিয়ে পড়েছিল দুবোনই। অন্তু আজ খেয়েছেও ঠিক মতো। পলাবার চিন্তাটা মাথায় আছেই। একটু স্থির হয়েই কাজটা সে করবে। এজন্য ব্যাগ থেকে সাত হাজার টাকা বের করে বুকের কাছে গুঁজে রেখেছে। মোবাইলটা রেখেছে হাতের কাছে।

বিকেলবেলা ঘুম ভাঙল মরিয়মের ডাকাডাকিতে। অন্তুকে আদুরে স্বরে বলল, “ভালো কইরা হাত মুখ ধো। চা বানাইছি, চা খা।” আর দোলনকে দিল ধমক। “তোর এত ঘুমের কী হইছে? বইনরে পাইয়া আল্লাদ হইছে, না? ওঠ, তাড়াতাড়ি ওঠ।”

অন্তু এখন আর দুধ চা খায় না। মোরশেদ সাহেবের বাড়িতে রং চা খাওয়ার নিয়ম। এই বাড়িতে গরুর দুধের চা। অভ্যাস নেই বলে দুধ চা ভালো লাগল না। তবু খেল।

সন্ধ্যার দিকে মরিয়ম বলল, “তোর বিবাহের জন্য নতুন ঘর তুললাম, সেই ঘর তুই দেখলিই না। চল, ঘরটা দেখাই।”

অন্তু বিরক্তির গলায় বলল, “বাইরে থেকে দেখেছি তো।”

মরিয়ম হাসল। “ঘরের বাইর একরকম, ভিতর আরেক রকম। ভিতরটা দেখ।”

অন্তুর হাত ধরে টানল সে। “চল।”

নতুন ঘরের দরজায় শিকল টানা। ঘরের কাছে এসে মরিয়ম বলল, “ঘরে ঢোক মা। লাইট জ্বাল। দরজার পাশেই সুইচ। তোর ঘর তুই দেখ। মোবাইলটা আমার হাতে দে।”

মোবাইল মায়ের হাতে দিল অন্তু। মরিয়ম নিজেই শিকল খুলে দিল। অন্তু ঘরে ঢুকল। বেশ অন্ধকার জমেছে ঘরে। দরজার পাশ হাতড়ে সুইচ খুঁজতে গিয়ে টের পেল, দরজা বাইরে থেকে টেনে দিচ্ছে মরিয়ম। শিকল তুলে দিচ্ছে।

“কী ব্যাপার?”

ততক্ষণে সুইচ পেয়ে গেছে অন্তু। আলো জ্বেলে সে একেবারে হকচকিয়ে গেল। ঘরে সস্তা কাঠের নতুন খাট আর সেই খাটে একটা লোক শুয়ে আছে। অন্তুকে দেখে হাসিমুখে উঠে বসল।

অন্তু দিশেহারা গলায় বলল, “আপনি কে? এই ঘরে কী করছেন?”

“আমার নাম গফুর। আমার সঙ্গেই তোমার বিবাহ হবে? তবে এই কাজটা আমার বুদ্ধিতে হয় নাই। বুদ্ধি তোমার মা’র। দুপুরে তোমাদের বাড়িতে আসার পর তোমার মা’য় এই বুদ্ধি করছে। তোমারে আমারে এই ঘরে ঢুকাইয়া তালা লাগাইয়া দিব। যাতে তোমার আমার মধ্যে একটু ভাব ভালোবাসা হয়। হা হা হা।”

অন্তুর মনে হলো সে আর বেঁচে নেই। এইমাত্র মরে গেছে। কোনো রকমে শুধু বলল, “বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে দিয়েছে?”

“হ। তুমি বসো। ঠান্ডা হইয়া বসো। ঘাবড়াইয়ো না। আমি লোক খারাপ না। যার সঙ্গে বিবাহ হবে তার সঙ্গে জোরাজোরি করব না। দেশ গ্রামের অনেকেই মেয়ে দিতে চাইছে আমারে। চাইব না ক্যান, কও? সৌদিতে থাকি। টাকা-পয়সা আছে। তবে আমার পছন্দ হইছে তোমারে। এই জন্য তোমারেই বিবাহ করতে চাইছি। তোমার মা’রে নগদ দিলাম পঞ্চাশ হাজার। লাখখানেক খরচা কইরা এই ঘর তুইলা দিলাম। আমার সংসারে তুমি ভালো থাকবা। বছরে দুইমাস দেশে থাকি আমি। বাড়িতে শুধু বুড়া মা আর ছোটভাই। বসো, বসো।”

অন্তু বুঝে গেল মা তাকে কোন ষড়যন্ত্রের জালে জড়িয়েছে! গফুরের সঙ্গে এই ঘরে রাত কাটাতে হবে। এইভাবে রাত কাটাবার পর গফুরকে বিয়ে না করে উপায় থাকবে না। মা হয়ে এমন কাজ করল মরিয়ম?

বুক ঠেলে গভীর কষ্টের কান্না উঠে এলো চোখে। জোর করে কান্না চেপে রাখল সে। না, এখন কান্নাকাটি করবে না। দেখা যাক বুদ্ধি খাটিয়ে গফুরকে সামলানো যায় কিনা। যদি সামলাতে পারে তাহলে সকালবেলা মা যখন দরজা খুলবে তখন যা করার করবে।

অন্তু মাথা ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করতে লাগল।

গফুর মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে আছে তার দিকে। বলল, “তোমার ফটো দেখছি। তুমি ফটোর চেয়ে অনেক বেশি সোন্দর। তোমার তুলনায় আমার বয়স বেশি। তাতে কোনো অসুবিধা নাই। বয়স্ক স্বামী ভালো। স্বামী তো তারা থাকেই, তারপর হয় বাপের মতো। বউরে মেয়ের মতন আগলাইয়া রাখে। হা হা হা। বসো অন্তু, বসো। আমি লোক খারাপ না।”

নিজেকে সামলে বেশ সাবলীল ভঙ্গিতে খাটের এক কোণে বসল অন্তু। “আপনি যে লোক খারাপ না, বুঝতে পারছি। কিন্তু মাকে এই কাজটা করতে মানা করেননি কেন? কয়েকদিন পর আপনার সঙ্গে আমার বিয়ে হবে। বিয়ের বর কনে দুজনেই বাসররাতের জন্য অপেক্ষা করে। সেটা একটা আনন্দের রাত। বিয়ের আগেই কি সেই আনন্দটা আমরা নষ্ট করে ফেলব?”

গফুর পট পট করে চোখে দুটো পলক ফেলল। “খুবই দামি কথা বলছ! সত্যকথা। বাসররাতের স্বপ্ন আমিও দেখছি। সেইটা তো এইভাবে নষ্ট করা ঠিক হবে না। না না, নষ্ট আমি করব না। কথা দিলাম। তবে রাতটা আমরা একসঙ্গে কাটাব। তোমার মা দুইজনের খাবার রাইখা গেছে। আমরা একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়া করব আর গল্প করব। তোমার বডিতে হাত দিব না। আমি এক কথার মানুষ।”                [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম