শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

অন্ধকার নামতে পারেনি - পর্ব ২

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার নামতে পারেনি - পর্ব ২

[পূর্ব প্রকাশের পর]

 

তোমারে এই বাড়ির মাইয়া মনেই হয় না। খালাম্মা খালুজানে যদি বিবাহ দেয় তয় অনেক ভালো ছেলের সঙ্গে তোমার বিবাহ হইব। পারলে আমি তোমার বিবাহ বন্ধ করতাম, আপা। আমি ছোট মানুষ। আমার কোনো ক্ষমতা আছে, কও? বাবায়ই পারল না।”

এবার দোলনের দিকে ফিরল অন্তু। ঘর অন্ধকার। বাইরের দিককার দরজার তলা দিয়ে বারান্দার এক চিলতে আলো ঢুকেছে। ঢুকে দরজার কাছেই শেষ হয়ে গেছে। দুবোন পড়ে আছে ঘোরতর অন্ধকারে।

অন্তু বলল, “বাবা কি বিয়ে নিয়ে মাকে কিছু বলেছিল?”

“বলছিল। তোমারে এখন সে বিবাহ দিতে চায় না। শুইনা বাবারে বিরাট ধমক দিছে মায়। আমার মনে হয়, গফুর গোপনে মারে টাকা পয়সা দিছে। এইজন্য মায় এত পাগল।”

দোলনকে জড়িয়ে ধরে আবার কাঁদতে লাগল অন্তু। “আমি এখন কী করব, দোলন? চলে আসার সময় খালু এমন করে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে ছিল, দেখে মনে হলো আমি আমার অসুস্থ বাবাকে মরণের মুখে ফেলে চলে এলাম।”

“তুমি পলাইয়া যাও আপা। এই বিবাহ কইরো না।”

‘পালিয়ে গেলে মা আবার গিয়ে ধরে আনবে। গফুরের সঙ্গেই আমার বিয়ে দেবে।”

দোলন কথা বলল না। দীর্ঘশ্বাস ফেলল।

“আমার জন্য আমাদের পরিবার এখন সচ্ছল। যে মানুষটা আমাদের জন্য এত কিছু করল, তাঁকে অসুস্থ ফেলে চলে এলাম? তিনি আমাকে মেয়ের মতো ভালোবাসেন। আমি তাঁর সঙ্গে বেইমানি করলাম, দোলন।”

“এইটা তোমার দোষ না আপা। তুমি পলাইয়া যাও। মায় আনতে গেলে আসবা না। পুলিশের ভয় দেখাইবা। এখন অনেক মেয়ে নিজের বিয়ে নিজে বন্ধ করে। বাল্যবিবাহ বাংলাদেশে নিষেধ। ভোর হওয়ার আগেই পলাইয়া যাও। তোমার কাছে টাকা-পয়সা আছে না?”            

“আছে। ঈদের সময় অনেক ‘সালামি’ পাই। সাত হাজার টাকার মতো আছে।”

“তবে আর কী! পলাইয়া যাও।”

‘দেখা যাক।”

কিন্তু ভোরবেলা অন্তু পালাল না। ঘুম ভাঙার পর দোলন ইসারায় জানত চাইল সে পালায়নি কেন? অন্তুও ইসারায় বলল, দুয়েকদিন দেখে তারপর যা করার করবে।

সেদিন ঘটল এক জঘন্য ঘটনা।

সকালবেলা চমৎকার রোদ উঠেছে। অন্তুদের গাছপালা ঘেরা ছোট্ট বাড়ি রোদে ঝলমল করছে। হাওয়া বইছে, পাখি ডাকছে। পালাবার চিন্তা মাথায় আছে বলে অন্তু আজ অনেকটা স্বাভাবিক। কালরাতে বাড়ি এসে সেই যে ঘরে ঢুকেছিল আর বেরোয়নি। রাতের ভাত সামান্য খেয়েই রেখে দিয়েছিল। আজ সকালে দালান ঘরের পিছনের বারান্দায় এসে অবাক। উঠোনের উত্তর পুবকোণে বড় আমগাছটা ঘেষে দোচালা টিনের ছোট সুন্দর একটা ঘর উঠেছে। সকালবেলার রোদে ঘরের টিন চকচক করছে। মরিয়ম ছিল রান্নাঘরে। অন্তুকে দেখে হাসিমুখে এগিয়ে এলো। “তোর বিবাহের জন্য ঘর তুলছি। বাপের বাড়িতে আসলে জামাই লইয়া এই ঘরে থাকবি।”

অন্তু কথা বলল না।

পর পর দুটো রাত ঘুমাতে পারেনি। তার সঙ্গে দোলনও কালরাত জেগে কাটিয়েছে। এজন্য দুপুরবেলা ঘুমিয়ে পড়েছিল দুবোনই। অন্তু আজ খেয়েছেও ঠিক মতো। পলাবার চিন্তাটা মাথায় আছেই। একটু স্থির হয়েই কাজটা সে করবে। এজন্য ব্যাগ থেকে সাত হাজার টাকা বের করে বুকের কাছে গুঁজে রেখেছে। মোবাইলটা রেখেছে হাতের কাছে।

বিকেলবেলা ঘুম ভাঙল মরিয়মের ডাকাডাকিতে। অন্তুকে আদুরে স্বরে বলল, “ভালো কইরা হাত মুখ ধো। চা বানাইছি, চা খা।” আর দোলনকে দিল ধমক। “তোর এত ঘুমের কী হইছে? বইনরে পাইয়া আল্লাদ হইছে, না? ওঠ, তাড়াতাড়ি ওঠ।”

অন্তু এখন আর দুধ চা খায় না। মোরশেদ সাহেবের বাড়িতে রং চা খাওয়ার নিয়ম। এই বাড়িতে গরুর দুধের চা। অভ্যাস নেই বলে দুধ চা ভালো লাগল না। তবু খেল।

সন্ধ্যার দিকে মরিয়ম বলল, “তোর বিবাহের জন্য নতুন ঘর তুললাম, সেই ঘর তুই দেখলিই না। চল, ঘরটা দেখাই।”

অন্তু বিরক্তির গলায় বলল, “বাইরে থেকে দেখেছি তো।”

মরিয়ম হাসল। “ঘরের বাইর একরকম, ভিতর আরেক রকম। ভিতরটা দেখ।”

অন্তুর হাত ধরে টানল সে। “চল।”

নতুন ঘরের দরজায় শিকল টানা। ঘরের কাছে এসে মরিয়ম বলল, “ঘরে ঢোক মা। লাইট জ্বাল। দরজার পাশেই সুইচ। তোর ঘর তুই দেখ। মোবাইলটা আমার হাতে দে।”

মোবাইল মায়ের হাতে দিল অন্তু। মরিয়ম নিজেই শিকল খুলে দিল। অন্তু ঘরে ঢুকল। বেশ অন্ধকার জমেছে ঘরে। দরজার পাশ হাতড়ে সুইচ খুঁজতে গিয়ে টের পেল, দরজা বাইরে থেকে টেনে দিচ্ছে মরিয়ম। শিকল তুলে দিচ্ছে।

“কী ব্যাপার?”

ততক্ষণে সুইচ পেয়ে গেছে অন্তু। আলো জ্বেলে সে একেবারে হকচকিয়ে গেল। ঘরে সস্তা কাঠের নতুন খাট আর সেই খাটে একটা লোক শুয়ে আছে। অন্তুকে দেখে হাসিমুখে উঠে বসল।

অন্তু দিশেহারা গলায় বলল, “আপনি কে? এই ঘরে কী করছেন?”

“আমার নাম গফুর। আমার সঙ্গেই তোমার বিবাহ হবে? তবে এই কাজটা আমার বুদ্ধিতে হয় নাই। বুদ্ধি তোমার মা’র। দুপুরে তোমাদের বাড়িতে আসার পর তোমার মা’য় এই বুদ্ধি করছে। তোমারে আমারে এই ঘরে ঢুকাইয়া তালা লাগাইয়া দিব। যাতে তোমার আমার মধ্যে একটু ভাব ভালোবাসা হয়। হা হা হা।”

অন্তুর মনে হলো সে আর বেঁচে নেই। এইমাত্র মরে গেছে। কোনো রকমে শুধু বলল, “বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে দিয়েছে?”

“হ। তুমি বসো। ঠান্ডা হইয়া বসো। ঘাবড়াইয়ো না। আমি লোক খারাপ না। যার সঙ্গে বিবাহ হবে তার সঙ্গে জোরাজোরি করব না। দেশ গ্রামের অনেকেই মেয়ে দিতে চাইছে আমারে। চাইব না ক্যান, কও? সৌদিতে থাকি। টাকা-পয়সা আছে। তবে আমার পছন্দ হইছে তোমারে। এই জন্য তোমারেই বিবাহ করতে চাইছি। তোমার মা’রে নগদ দিলাম পঞ্চাশ হাজার। লাখখানেক খরচা কইরা এই ঘর তুইলা দিলাম। আমার সংসারে তুমি ভালো থাকবা। বছরে দুইমাস দেশে থাকি আমি। বাড়িতে শুধু বুড়া মা আর ছোটভাই। বসো, বসো।”

অন্তু বুঝে গেল মা তাকে কোন ষড়যন্ত্রের জালে জড়িয়েছে! গফুরের সঙ্গে এই ঘরে রাত কাটাতে হবে। এইভাবে রাত কাটাবার পর গফুরকে বিয়ে না করে উপায় থাকবে না। মা হয়ে এমন কাজ করল মরিয়ম?

বুক ঠেলে গভীর কষ্টের কান্না উঠে এলো চোখে। জোর করে কান্না চেপে রাখল সে। না, এখন কান্নাকাটি করবে না। দেখা যাক বুদ্ধি খাটিয়ে গফুরকে সামলানো যায় কিনা। যদি সামলাতে পারে তাহলে সকালবেলা মা যখন দরজা খুলবে তখন যা করার করবে।

অন্তু মাথা ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করতে লাগল।

গফুর মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে আছে তার দিকে। বলল, “তোমার ফটো দেখছি। তুমি ফটোর চেয়ে অনেক বেশি সোন্দর। তোমার তুলনায় আমার বয়স বেশি। তাতে কোনো অসুবিধা নাই। বয়স্ক স্বামী ভালো। স্বামী তো তারা থাকেই, তারপর হয় বাপের মতো। বউরে মেয়ের মতন আগলাইয়া রাখে। হা হা হা। বসো অন্তু, বসো। আমি লোক খারাপ না।”

নিজেকে সামলে বেশ সাবলীল ভঙ্গিতে খাটের এক কোণে বসল অন্তু। “আপনি যে লোক খারাপ না, বুঝতে পারছি। কিন্তু মাকে এই কাজটা করতে মানা করেননি কেন? কয়েকদিন পর আপনার সঙ্গে আমার বিয়ে হবে। বিয়ের বর কনে দুজনেই বাসররাতের জন্য অপেক্ষা করে। সেটা একটা আনন্দের রাত। বিয়ের আগেই কি সেই আনন্দটা আমরা নষ্ট করে ফেলব?”

গফুর পট পট করে চোখে দুটো পলক ফেলল। “খুবই দামি কথা বলছ! সত্যকথা। বাসররাতের স্বপ্ন আমিও দেখছি। সেইটা তো এইভাবে নষ্ট করা ঠিক হবে না। না না, নষ্ট আমি করব না। কথা দিলাম। তবে রাতটা আমরা একসঙ্গে কাটাব। তোমার মা দুইজনের খাবার রাইখা গেছে। আমরা একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়া করব আর গল্প করব। তোমার বডিতে হাত দিব না। আমি এক কথার মানুষ।”                [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক