শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

কয়েক রকম শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
কয়েক রকম শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

পূর্ব প্রকাশের পর

 

‘নয়নশ্যামা’ নাকি ‘চারদিক’ উপন্যাসে আছে ‘দুটো আলু টপকালেই মোনা ঠাকুর ফিনিস’। রোয়াকি মাস্তানদের ভাষা শীর্ষেন্দুদা অবলীলাক্রমে তাঁর লেখায় ব্যবহার করেছেন। হারিয়ে যাওয়া কত শব্দ পাওয়া যায় তাঁর লেখায়। চারপাশের নিত্যদিনকার জীবনে ব্যবহৃত শব্দগুলো লেখালেখির শুরু থেকেই গল্প উপন্যাসে ব্যবহার করেন শীর্ষেন্দুদা। এসব শব্দের খেলা তাঁর লেখা ভিন্নমাত্রায় উদ্ভাসিত করে।

‘বৃষ্টি’ শীর্ষেন্দুদাকে গভীরভাবে আকর্ষণ করে। আর আকর্ষণ করে ‘নদী’। আর আকর্ষণ করে ‘শৈশব কৈশোর’। ‘নদী তুমি কোথা হইতে আসিয়াছ? নদী বলে তোমার শৈশব হইতে’। মায়া, শুধুই মায়া শীর্ষেন্দুদার লেখায়। এই চলমান জগতের ভিতরে আরেক অলৌকিক মায়াময় জগতের সন্ধান করেন তিনি। কোনো পাপ, কোনো মলিনতা স্পর্শ করে না সেই জগতকে। সেই জগৎ ভরে থাকে ঈশ্বরের অকৃপণ হাতে ঢেলে দেওয়া পবিত্র আলোয়।

একটু পরে পড়েছিলাম শীর্ষেন্দুদার প্রথম উপন্যাস ‘ঘুণপোকা’। সাতষট্টি সালের পূজোসংখ্যা ‘দেশ’ পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। সেই সংখ্যাটি হাতে পাইনি। ‘আনন্দ পাবলিশার্স’ থেকে বেরোনো বইটা পেয়েছিলাম। সেই একই রকম ঘোর তৈরি করা লেখা। নায়ক ‘শ্যাম’ ধীরে ধীরে অন্য মনস্ক হচ্ছে, বিষণœ হচ্ছে। তার পারিপার্শ্বিক ধীরে ধীরে অন্যরকম হচ্ছে। বিপদে পড়লেই সে মনে মনে বলে ‘রবীন্দ্রনাথ আমাকে রক্ষা করো’। কোথায় ফেলে রাখা কোনো একটা মোটা পাইপে ঢিল ছুড়েছিল এক বালক। সেই ঢিলের টুং করা শব্দটা স্নায়ুতে ঢুকে পড়ে শ্যামের। প্রায়ই এই শব্দ তাকে আক্রান্ত করে।

শব্দের মায়া শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের লেখার বড় শক্তি। ‘ঘণ্টাধ্বনি’ গল্পটিতে মন্দিরের ঘণ্টা বাজাতে বাজাতে ছেলেটি নিজেই এক সময় শব্দ হয়ে যায়। আর সেই শব্দকে শীর্র্ষেন্দুদা বলেন, ‘কাইনানা কাইনানা’। ‘কাগজের বউ’ এক অদ্ভুত উপন্যাস। এই উপন্যাসের এক জায়গায় আছে ‘মেয়েটা এত মিষ্টি মনে হয় পিঁপড়ে লেগে যাবে।’ আমাদের বিক্রমপুরের ‘মাইনকা বলে সাবাস’ একটি প্রবচন। শীর্ষেন্দুদা এই প্রবচন ব্যবহার করলেন তাঁর লেখায়। আরেক লেখায় ব্যবহার করলেন ‘সম্মুখ সুন্দর দত্তর ঝি, হাগছো মুতছো শুচছোনি’। ‘আশ্চর্য ভ্রমণ’ উপন্যাসেও নস্টালজিয়া। শৈশব কৈশোরে ফেরা। আলীপুর দুয়ারের স্মৃতি, কাটিহারের স্মৃতি। সেই যে একটা কোকিল হু হু করা ডাক ডেকেছিল, ওরকম ডাক এই জীবনে একবারই ডাকে কোকিল। আশা মীর চান্দানি নামের কিশোরী মেয়েটির কথা কতটা ভালোবাসায় লিখেছেন শীর্ষেন্দুদা। ‘দিন যায়’ উপন্যাসে পাওয়া গেল ‘ইডিওমোটর অ্যাকসান’ কথাটা। অথর্ব পঙ্গু ভিকিরির পিউবিক হেয়ারের বর্ণনায় কী রকম একটা আবহ যেন তৈরি হয়। স্টেশানে পড়ে থাকা এক মিথ্যে খুনের আসামি ও চব্বিশ ঘণ্টা মদের নেশায় ডুবে থাকা একেবারেই ফুটপাতের মানুষটার শুধু ভয় সে বুঝি ধরা পড়ে গেল। একজন তাকে চিনতে পারার পর, একটি ফুটো পয়সাও নেই হাতে, তবু টাকা অফার করে যাচ্ছে। দুই হাজার, পাঁচ হাজার। হাতের বোতল থেকে এক ঢোক সস্তা রাম মুখে নিয়ে কুলকুচি করে ফুরুক করে ফেলে দিল মাতাল। মুখের একটি মাত্র নড়বড়ে দাঁত কুলকুচির সঙ্গে ছিটকে পড়ল রেলস্টেশানের মেঝেতে। কী অদ্ভুত বর্ণনা!

শীর্ষেন্দুদার পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা অসাধারণ। সঙ্গে আছে তীব্র রসবোধ, ফিকফিক করা হাসি। একটু যেন তীর্যকভাবে তিনি দেখেন চারপাশ। দেখেন আর অনুভব করেন। এক দুলাইনে একটা চরিত্র দাঁড় করিয়ে দেন। এমনভাবে দাঁড়ায় চরিত্রগুলো, পাঠক ভুলতে পারে না। মনে বড় রকমের দাগ পড়ে যায়। এক মাতাল দুবোতল মাল নিয়ে বন্ধুদের আড্ডায় যাচ্ছে। বোতল দুটো রেখেছে দু বগলে। দূর থেকে বন্ধুদের দেখে এতটাই আপ্লুত হলো ‘ঈদকা চাঁদ’ বলে দুহাত তুলেছে। বোতল পড়ে খান খান হয়ে গেল। হা হা হা।

বাসস্টপে কেউ নেই, লাল নীল মানুষ, নীলু হাজরার হত্যা রহস্য, শিউলির গন্ধ, বিকেলের মৃত্যু, গতি, মাধব ও তার পারিপার্শ্বিক, সাতারু ও জলকন্যা, কত লেখা শীর্ষেন্দুদার। কখনও অলৌকিক জগতের সন্ধান করছেন লেখায়। কোনো লেখা শুধুই ফ্যান্টাসি। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসে, হাসপাতাল থেকে পালিয়ে সারা শরীরে ব্যান্ডেজ, যুবতী সংবাদকর্মীর সহায়তায় অতি নরম নিরীহ ছেলেটি মাস্তানদের ওপর প্রতিশোধ নিচ্ছে। ‘তিন হাজার দুই’ নামে সায়েন্স ফিকশন লিখলেন। কখনো ফুটবলার চরিত্র এসে হাজির হচ্ছে লেখায়। এক সাঁতারু সাঁতার কাটতে কাটতে চেতনার ভিতর থেকে অনুভব করে এক জলকন্যাকে। ফ্যান্টাসি। কখন গঞ্জের মানুষজন আসছে লেখায়। চলমান রাজনৈতিক পাতিনেতা বা মাস্তানদের দেখা পাওয়া যাচ্ছে। খুনি ঘুরে বেড়াচ্ছে। কখনো লিখছেন নির্ভেজাল গোয়েন্দা কাহিনি। তাঁর ‘শবর’ তো এখন জনপ্রিয়তার তুঙ্গে। আর লিখছেন অতুলনীয় থ্রিলার। সেই সব থ্রিলার মানবিক গুণাবলিতে ঠাসা। খুনির জন্যও মায়া তৈরি হয়ে যায়।

এক হাতে একজন লেখক এত রকমের লেখা লেখেন কী করে?

আর তাঁর মানবিক চরিত্রগুলো? মায়ার জালে পাঠক আটকে ফেলা চরিত্রগুলো? সম্পর্কের জটিলতা, প্রেমের ভিন্ন ভিন্ন স্তর, ঈশ্বরকে খুঁজে বেড়ানো, শরীরী ক্ষুধা, অনাহার, শুধু খিদে পায় এক চরিত্রের, সব মিলিয়ে শীর্ষেন্দুদা এক বিস্ময়কর লেখক।

‘দেশ’ পত্রিকায় প্রথম ধারাবাহিক লিখলেন ‘পারাপার’। তারপর একটার পর একটা দীর্ঘ উপন্যাস। যাও পাখি, দূরবীণ, মানবজমিন, চক্র, পার্থিব। ‘পারাপার’ শেষ হলো অপূর্ব এক বাণীর মধ্য দিয়ে। ‘দুঃখময় পৃথিবীতে মানুষ কত পুরনো হয়ে গেল, তবু মানুষের জন্ম এখনো কী রোমাঞ্চকর।’ তার পরের উপন্যাস ‘যাও পাখি’ শুরু হলো, সোমেন জানে, প্রেমের মূলেও রয়েছে ভিটামিন।’

এই দুটো বিষয় মিলিয়ে শীর্ষেন্দুদাকে আমি একটা প্রশ্ন করেছিলাম। সেই প্রথম তাঁকে চাক্ষুষ দেখা, তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলা। নব্বই দশকের শেষদিক। শীর্ষেন্দুদা ঢাকায় এসেছেন। তাঁকে নিয়ে ‘লেখক পাঠক মুখোমুখি’ ধরনের অনুষ্ঠান হচ্ছে ‘বিশ্ব সাহিত্যকেন্দ্রে’। আয়োজকরা আমাকে খাতির করে বসতে দিয়েছেন সামনের সারিতে। বিশ্ব সাহিত্যকেন্দ্র্র তখন আজকের চেহারা ধরেন। উত্তর দিককার পুরনো দালানটির হলরুমে হচ্ছিল অনুষ্ঠান। শীর্ষেন্দুদা হাসিমাখা স্নিগ্ধ মুখখানি নিয়ে তাঁর সব সময়কার বিনয়ী ভঙ্গিটি নিয়ে বসে আছেন মঞ্চে। পাঠকরা টুকটাক প্রশ্ন করছেন। তিনি হাসিমুখে জবাব দিচ্ছেন।

দাঁড়িয়ে প্রশ্ন করলাম। ‘পারাপার’ উপন্যাসটি আপনি শেষ করলেন অপূর্ব এক বাণীর মধ্য দিয়ে। তার পরের উপন্যাস ‘যাও পাখি’ শুরু করলেন মজাদার একটা বাক্য দিয়ে। এসব কি আপনার পাঠক আটকাবার কৌশল?’ তিনি একটু চমকালেন। আমার মুখের দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘তোমার নাম কী, ভাই?’ নাম বললাম। শুনে হাসলেন। তোমাকে তো চিনি। লেখা পড়েছি। তারপর দিলেন তাঁর রসবোধের পরিচয়। ‘কাক হয়ে কাকের মাংস খাওয়া তো ঠিক না, মিলন’।

ওই মুহূর্তূ থেকে শীর্র্ষেন্দুদার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা হয়ে গেল। পরদিন বিকেলে বিশ্ব সাহিত্যকেন্দ্রের ছাদে তাঁকে নিয়ে আরেকটি অনুষ্ঠান। আবদুল্লাহ্ আবু সায়ীদ স্যার আমাকে দায়িত্ব দিলেন অনুষ্ঠান উপস্থাপনের। হলো সেই অনুষ্ঠান। তারপর দাদার সাক্ষাৎকার নিলাম চ্যানেল আইতে। ঢাকায় তাঁর তখনকার সর্বক্ষণের সঙ্গী রবীশঙ্কর মৈত্রী। দাদা থাকছেন শাঁখারি বাজারের এক বাড়িতে। তাঁর জীবনাচরণ ভিন্ন ধরনের। ফল আর চা ছাড়া বাইরে কিছুই খান না। সঙ্গের ঝোলায় টুকটাক জিনিসপত্র। রবী তাঁকে আমার গেন্ডারিয়ার ফ্ল্যাটে নিয়ে এলো এক দুপুরে। আমার স্ত্রী খাবারের আয়োজন করেছেন। দাদা এত বিনয়ী ভঙ্গিতে তাঁকে বোঝালেন। ফল খেলেন, চা খেলেন। সঙ্গে দুই ভদ্রলোক আছেন। দাদার মতো তাঁরাও ঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের অনুসারী। আমার ছোটমেয়ের তখন বছর সাত আটেক বয়স, বড়টি বারো তেরো। দুজনেই শীর্ষেন্দুদার ছোটদের লেখার ভক্ত। তখনও মোবাইল আসেনি। রবীশঙ্কর মৈত্রীর সঙ্গে ক্যামেরা আছে। সে আবৃত্তি শিল্পী, ভাষা নিয়ে কাজ করে। অভিধান রচনা করেছে। কবিতা লেখে, ছবি তোলে। শীর্ষেন্দুদার সঙ্গে আমাদের কিছু ছবি তুলে দিল। আমার মেয়েরা অতিযতেœ সেই সব ছবি সংরক্ষণ করছে।

‘ফেরা’ উপন্যাসটি রাজনৈতিক। রাজনীতির ডামাডোলে বহুবছর কাটিয়ে মানুষটি ফিরে এসেছে পুরনো সংসারে। স্ত্রীকে আবিষ্কার করছে নতুন করে। শেষ পর্যন্ত তার উপলব্ধি ‘রাজনীতির অর্থ বছর বছর বদলায়।’ বাহ্!

‘হৃদয় বৃত্তান্ত’ প্রেমের উপন্যাস। শুধুই কি প্রেমের? শীর্ষেন্দুদার প্রেমের উপন্যাসের আড়ালে থাকে প্রেম ঘিরে প্রেমের চেয়েও বড় কিছু। সেই ‘বড়কিছুর’ অন্বেষণে থাকতে হয় পাঠককে।

শুরুর দিকে শীর্ষেন্দুদা জনপ্রিয় ছিলেন না। জনপ্রিয়তার কাল শুরু হলো ‘যাও পাখি’ থেকে। পরিবার কলকাতায় ফেলে এক সংসার বিবাগি মানুষ পড়ে আছেন দূর অচেনা এক গ্রামে। সেই গ্রামের দুর্ধর্ষ মানুষটির নাম বহেরু। সে একটি মানুষের চিড়িয়াখানা করতে চাচ্ছে। একটি অতিলম্বা লোক জোগাড় করে রেখেছে। গ্রামের নাম দিতে চাইছে ‘বহেরু গাঁও’। তার ছেলে বাঘা একটা খুন করে। তারপর শুরু হয় তার শরীরে অদ্ভুত এক উষ্ণতা। সেই উষ্ণতা নিরসন করতে পুকুরে নেমে বসে থাকে বাঘা। বহেরুর বাড়িতে আছেন সেই দেবতার মতো পিতা। ডায়েরিতে তিনি লিখে রাখেন ‘ঈশ্বর উহারা যেন সুখে থাকে’। একটা অন্ধ কুকুর, একটা আসাহি প্যানটাস্ক ক্যামেরার অনুষঙ্গ ঘুরে ফিরে এসেছে লেখায়। একটি মেয়ে তার গর্ভের সন্তানের সঙ্গে কথা বলছে। ভূতে ঢিল মেরে যায় তখন। ‘ঠিক দুক্কুরবেলা ভূতে মারে ঢেলা।’

ভূত বিজ্ঞান ফ্যান্টাসি ভিনগ্রহের মানুষ আর ভবিষ্যতের কাল্পনিক পৃথিবী মিলিয়ে মিশিয়ে শিশু কিশোরদের লেখার অদ্ভুত এক জগৎ তৈরি করেছেন তিনি তাঁর শিশু কিশোরদের লেখায়। সেই সব লেখার নাম দিয়েছেন ‘অদ্ভুতুড়ে’। এই নামে তাঁর একটা বইও আছে।

‘যাও পাখি’ ধারাবাহিক চলছে ‘দেশ’ পত্রিকায় আর অন্যদিকে শুরু হয়ে গেছে শীর্ষেন্দুদার জনপ্রিয়তা। পুরনো বইয়ের বিক্রি বেড়ে গেছে। ‘ঘুণপোকা’ বা ‘পারাপার’ বা ‘উজান’ তেমন বিক্রি হচ্ছিল না। সেই সব বইয়ের বিক্রি হু হু করে বাড়তে লাগল। অন্যদিকে শিশু কিশোরদের জগৎটাও চলে এসেছে হাতে। শীর্ষেন্দুদা নিজেকে ছড়িয়ে দিচ্ছেন সাহিত্যের বিভিন্ন দিকে। ক্রিকেট ফুটবল নিয়ে ‘মুক্তগদ্য’ লিখছেন ‘দেশ’ পত্রিকায়। ভ্রমণ কাহিনি লিখছেন, ‘বাঙালের আমেরিকা দর্শন’। সর্বত্র তাঁর সমান বিচরণ। ‘বাঙালের আমেরিকা দর্শন’ শুরু হলো নিউইয়র্কের জাহাজঘাটে এক ভিখিরির ভিক্ষে চাওয়া থেকে। কী চমৎকার বর্ণনার মধ্য দিয়ে শুরু হলো লেখা। প্রথম লাইন পড়ার পর এই রচনা না পড়ে উপায় নেই কোনো পাঠকের। ‘দূরবীণ’ শুরু হলো ১৯২৯ সালে উপন্যাসের এক চরিত্রের হাত থেকে কুয়োয় বালতি পড়ে যাওয়া থেকে। ‘দূরবীণ’ কেন নাম উপন্যাসের? ‘দূরবীণ’ দিয়ে নিকটদূর দুজায়গাই বড় করে দেখা যায়। শীর্ষেন্দুদা আমাকে বলেছিলেন, এই উপন্যাস কেন এত জনপ্রিয় হলো সেই রহস্য তিনি বুঝতে পারেন না। কারণ উপন্যাসটি জটিল ধরনের।

তারপর লিখলেন ‘মানবজমিন’। এই উপন্যাসের কয়েকটি চরিত্রের কথা মনে পড়ে। সেই শয্যাশায়ী প্রেমিক স্বামীটি, যে বাস করে বাস্তব আর অবাস্তব জগতের মাঝখানকার একটি স্তরে। অঙ্ক কষা মানুষটি এক চরিত্র। পাড়ার এক মহিলার কাছে যায় এক চরিত্র। মহিলা বিরক্ত হয়েছে সেদিন। কারণ ছেলের বয়সী ছেলেগুলোও আজকাল এই জায়গায় আসছে। সজল ছেলেটির বাবা অন্য একজন। এই নিয়ে এক অদ্ভুত পরিস্থিতি। কত কতদিক একেকটি লেখায় তুলে ধরেন শীর্ষেন্দুদা। উপন্যাসের বিস্তার ঘটান অপূর্ব দক্ষতায়। শেষ পর্যন্ত তাঁর লেখা চলে যায় দার্শনিকতায় ভরা, মানবজীবনের এক গভীরতর মহত্বের দিকে। ‘এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলতো সোনা’। শীর্ষেন্দুদা সোনা ফলান তাঁর প্রতিটি লেখায়।

জীবনের প্রতি একটা সময়ে আস্থা হারিয়ে ফেলেছিলেন শীর্ষেন্দুদা। সেই সময় তাঁর আশ্রয় হয়ে ওঠেন শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র। তাঁর আশ্রম পাবনায়। দাদা প্রায় প্রতি বছরই সেখানে আসেন। কখনো কখনো ওদিক দিয়েই কলকাতায় ফিরে যান। কখনো কখনো ঢাকায় আসেন। আমি তত দিনে গেন্ডারিয়া ছেড়ে মগবাজার চলে এসেছি। এক দুপুরে দাদা এলেন। এবারও সঙ্গে আছে রবী। গরমকাল চলছে। দাদা বললেন, চান করবেন। আমার বাথরুমে গিয়ে চান করলেন। সঙ্গের ঝোলায় ধোয়া পাজামা-পাঞ্জাবি ছিল। পরে সজীব হয়ে এলেন। আমার স্ত্রী খাবারের আয়োজন করেছেন। তিনি যথারীতি ফল আর চা খেলেন। এত বড় লেখককে নিজের রান্না খাওয়াতে না পারার বেদনা ভদ্রমহিলার রয়ে গেছে।

শীর্ষেন্দুদার প্রথম কিশোর উপন্যাস ‘মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি’। উপন্যাসটি পড়া হলো কিছু পরে। তার আগে পুজোসংখ্যা ‘আনন্দমেলা’য় পড়লাম গোঁসাই বাগানের ভূত’। কী যে মজায় ভরা উপন্যাস! ‘ভূত’ জিনিসটাকে দাদা একেবারে জলভাত করে ছেড়ে দিলেন। ছেলেটি অঙ্কে তেরো পেয়েছে। মন খারাপ করে গিয়ে বসে আছে গাছপালা আর জঙ্গলে ভরা গোঁসাই বাগানে। বড় দিঘিটির জলের ওপর দিয়ে হেঁটে এলেন তেনায়। কিন্তু ছেলেটির ভ্রুক্ষেপ নেই। সে তেনাকে পাত্তাই দিচ্ছে না। তেনায় পড়লেন বিপাকে। কী করে ছেলেটিকে ভয় দেখানো যায়? চলল এই কসরৎ। তেনার চেষ্টার পর চেষ্টা ব্যর্থ হতে লাগল। এই লেখায় দাদা যে কাজটা করলেন ভূতকে ভূত রাখলেন ঠিকই কিন্তু ভূতের ভয়টা দূর করে দিলেন। ভূত হয়ে গেল বন্ধু আর তাদের কার্যক্রম হয়ে উঠল মজাদার, হাস্য কৌতুকে ভরা। ধীরে ধীরে দাদার হাতে ভূতেরা হয়ে উঠল স্নিগ্ধ। প্রতিটি লেখায় ছোটদের জগৎ মাতাতে লাগলেন দাদা। হয়ে উঠলেন বাংলা শিশু সাহিত্যের তুলনাহীন লেখক। ভাষার চমৎকারিত্ব এখানেও মন্ত্রমুগ্ধ করা। চরিত্রচিত্রন মনোহর। একের পর এক লিখতে লাগলেন ‘হারানো কাকাতুয়া’ ‘ঝিলের ধারে বাড়ি’ ‘গৌরের কবজ’ ‘বনি’ ‘বস্কার রতন’ ‘পাগলা সাহেবের কবর’। ছোটদের জগৎ মেতে উঠল তাঁর লেখায়। প্রাপ্তবয়স্ক পাঠকরাও গ্রোগ্রাসে পড়তে লাগলেন তাঁর ছোটদের লেখা। এবং সমান আনন্দ পেতে লাগলেন। এখনো ‘পুজোসংখ্যা আনন্দমেলা’র জন্য আমি অপেক্ষা করি। গভীর আগ্রহে দেখতে চাই, এবার কোন ভেলকি লাগালেন দাদা। হাতে পাওয়ার পর প্রথমেই পড়ি দাদার লেখাটি। ওই নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয় বন্ধুমহলে।

শীর্ষেন্দুদার প্রথম ছোটদের বই হাতে এসেছিল ‘আধ ছটাক ভূত’। এমন মজাদার সব গল্প বইটিতে, পড়ে বিস্মিত। ‘কালীচরণের ভিটে’ ‘কৌটোর ভূত’ ‘গন্ধটা খুব সন্দেহজনক’ ‘ইঁদারায় গ-গোল’ এগুলো নির্ভেজাল ভূতের গল্প। পাশাপাশি আছে ‘লালটেম’ গল্পটা। মোষের পিঠে চড়ে, কাউকে পরোয়া না করে চলছে লালটেমের জীবন। সে আছে বেশ। চোরের গল্প, রাজার গল্প, হাসিমজার গল্পে ভরা ‘আধছটাক ভূত’। এই বই পড়লে দাদার ভক্ত না হয়ে উপায় নেই। ‘পাটকন যখন পাটকালো’ অপূর্ব গল্প। ছোটরা যা যা পছন্দ করে তাই তাই শীর্ষেন্দুদা আমদানী করলেন তাঁর লেখায়। ভূত তো আছেই, ভূতের ভয়টা নেই। মজাটা আছে। চোর ডাকাতের গল্প, পালোয়ান কুট্টিগিরের গল্প, দারোগার গল্প, বিজ্ঞানের গল্প, এক কথায় ছোটরা যেসব বিষয়ে আগ্রহী সেইসব বিষয়ের প্রতিটিই অত্যন্ত নিখুঁত ভাবে ধরেছেন দাদা। একটি গোয়েন্দা চরিত্র তৈরি করলেন ছোটদের জন্য ‘বরদাচরণ’ তার নাম। এই গোয়েন্দা প্রবরের চরিত্র এবং কার্যপ্রণালি এতই অদ্ভুত, যে কোনো বয়সী পাঠককে বরদাচরণের গল্পগুলো আকৃষ্ট করবে। এক দারোগা গরু আর বাঘকে একঘাটে জল খাওয়ালেন, ওই নিয়ে কী যে মজার গল্পটি লিখলেন শীর্ষেন্দুদা। ভূত বিজ্ঞান ফ্যান্টাসি ভিনগ্রহ নভোযান রহস্যময়তা আর অলৌকিক জগৎ সব একত্র করে একটা দোয়াত ভরেছেন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। সেখানে নিব চুবিয়ে চুবিয়ে একটার পর একটা ছোটদের লেখা লিখছেন আর মাৎ করে দিচ্ছেন। পাঠক ঠিক বুঝতে পারছে না তিনি বড়দের না ছোটদের লেখা ভালো লিখছেন। পাঠককে বেশ একটা ধন্দের মধ্যে ফেলে রেখেছেন দাদা। ঘানাদা টেনিদা ফেলুদা ঋজুদা, এই দাদাদের পথে হাঁটেননি শীর্ষেন্দুদা। ‘সন্তু ও কাকাবাবুর পথেও যাননি। তিনি তৈরি করেছেন সম্পূর্ণ অন্য এক জগৎ। যে জগতের নাম ‘অদ্ভুতুড়ে’।

শক্তি সুনীলকে নিয়ে ‘দেশ’ পত্রিকা একবার অভিনব একটা আয়োজন করল। ‘কবির লড়াই’। দুই জনপ্রিয় কবি পুরনো আমলের কবিদের মতো লড়াইতে নামবেন। একজন থাকবেন সূত্রধর। এই সূত্রধরের দায়িত্ব পড়ল শীর্ষেন্দুদার ওপর। শক্তি চট্টোপাধ্যায় আর সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় তাঁদের কবিতা ও কাব্যভাবনা নিয়ে লড়াইতে নামলেন। মাঝখানে বসে শীর্ষেন্দুদা দুজনকে সামলালেন। দারুণ উপভোগ্য হয়েছিল ব্যাপারটি।

শরৎচন্দ্রের ‘দেবদাস’ উপন্যাসের শত বছরপূর্তি উপলক্ষে ‘দেশ’ পত্রিকা বিশেষ আয়োজন করল। শীর্র্ষেন্দুদা একটা লেখা লিখলেন। শুরু করলেন দেবদাস উপন্যাসটিতে তাঁর মতে কী কী ত্রুটি বা দুর্বলতা আছে ওসব নিয়ে। ভালোই কাটাছেঁড়া করলেন দেবদাসকে। পড়তে গিয়ে অনেক পাঠকের মতো আমিও হতভম্ব। আমরা প্রায় সবাই জানি শরৎচন্দ্রের ‘দেবদাস’ সাহিত্য বিচারে দুর্বল রচনা। তাঁর মহৎতম সৃষ্টি ‘শ্রীকান্ত’ ‘গৃহদাহ’ ‘চরিত্রহীন’ ‘পথের দাবী’ ইত্যাদি। কিন্তু মহৎতম সৃষ্টিগুলোর কথা লোকে সেভাবে মনে রাখেনি, রেখেছে ‘দেবদাস’। একশো বছর ধরে উপন্যাসটি সমান জনপ্রিয়। কিংবদন্তি হয়ে গেছে ‘দেবদাস’ চরিত্র। দেবদাসের পরিণতির কথা ভেবে বাঙালি বাবা মা ছেলের নাম দেবদাস রাখতে কুণ্ঠিত হন। না জানি তাঁদের ছেলের পরিণতি শরৎবাবুর দেবদাসের মতো হয়। বাংলাদেশ ভারত মিলে, বিভিন্ন ভাষায় ‘দেবদাস’ এই পর্যন্ত আট ন’বার সিনেমা হয়েছে। প্রতিবারই সুপার ডুপার হিট। কোন যোগ্যতায় উপন্যাসটি এই স্তরে পৌঁছেছে?

শেষ পর্যন্ত শীর্ষেন্দুদা সেই রহস্য উন্মোচন করলেন। লেখার সত্তর ভাগে তিনি দেবদাসের ত্রুটি দুর্বলতা ইত্যাদি ইত্যাদি নিয়ে কথা বলে শেষ তিরিশ ভাগে এমন স্তরে উপন্যাসটিকে তুলে দিলেন, বিস্ময়কর। শরৎচন্দ্রের চরিত্রচিত্রণের মুনশিয়ানা, গল্প বলার কৌশল আর বাঙালি আবেগের এমন প্রশংসা করলেন, পাঠকের মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই। আমি অনুভব করলাম এক মহান কথাসাহিত্যিক মর্যাদার শিখড়ে তুলে দিচ্ছেন বাংলার অমর কথাশিল্পীকে।

এই হচ্ছেন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়।

২০০৯ সালে ‘মৈত্রীরেল’ চালু হলো। ঢাকা থেকে সরাসরি কোলকাতা আর কোলকাতা থেকে ঢাকা। এই উপলক্ষে ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’ চমৎকার এক আয়োজন করল। প্রথম দিন একটা ট্রেন যাবে ঢাকা থেকে আর একটা আসবে কোলকাতা থেকে। কোলকাতা থেকে সেই ট্রেনে আসবেন শীর্ষেন্দুদা আর ঢাকা থেকে যাবো আমি। যাত্রাপথের বর্ণনা ইত্যাদি নিয়ে আমরা দুজন দুটো লেখা লিখবো। সেই লেখা পরদিন ছাপা হবে ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’র ফার্স্ট পেইজে। হলোও তাই। শীর্ষেন্দুদা তাঁর মহা আকর্ষণীয় ভাষায় শৈশব কৈশরের স্মৃতি টেনে এনে ভারি সুন্দর একটা লেখা লিখলেন, ‘যেন বয়ে এলাম নাছোড় শৈশবে’। ঘটনাটি আমার জন্য অবিস্মরণীয়। ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’র প্রথম পাতায় একদিকে ছবিসহ শীর্ষেন্দুদার লেখা, আরেক দিকে আমার। দাদার পাশে আমার লেখা! এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি আমার মতো নগণ্য লেখকের জীবনে কী হতে পারে?

আমার আরও দুটো সৌভাগ্যের কথা বলি। কোলকাতার অক্সফোর্ড বুকস একটা সাহিত্য সম্মেলন করে। ওদের বইয়ের দোকানটির কাঠের বনেদি দোতলায় হচ্ছিল প্রথম বছরের অনুষ্ঠান। বাংলাদেশ থেকে আমাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আয়োজকদের মধ্যে আছেন ‘পত্রভারতী’ ও ‘কিশোর ভারতী’র ত্রিদিবকুমার চট্টোপাধ্যায়। তিনি আমার বিশেষ বন্ধু। প্রথম সেসানটি ছিল ‘সাহিত্যে শব্দের ব্যবহার’ নিয়ে। মঞ্চে আছেন শঙ্খ ঘোষ, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, সমরেশ মজুমদার আর আমি। সঞ্চালকের ভূমিকায় ত্রিদিবকুমার চট্টোপাধ্যায়। শঙ্খদা আর আমাকে দিয়ে সম্মেলনের উদ্বোধন করানো হলো। তারপর আলোচনা পর্ব। আমার তখন হাত পা কাঁপছে। বাংলাসাহিত্যের এই সময়কার মহীরুহদের পাশে আমি বসে আছি! এত বড় সৌভাগ্য আমার!

শীর্ষেন্দুদা যেমন লেখেন তেমন কথাও বলেন চমৎকার। তাঁর রসবোধের তুলনা হয় না। কথা বলে এমন জমিয়ে দিলেন, আমি মুগ্ধ বিস্ময়ে তাঁর মুখের দিকে তাকিয়ে রইলাম।

তার পরের ঘটনা ঢাকায়।

নভেম্বর মাসে ‘লিটফেস্ট’ হয় ঢাকায়। কয়েক বছর আগে সেই উৎসবে এলেন শীর্ষেন্দুদা। আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে শীর্ষেন্দুদাকে নিয়ে একটা সেসান করার। আমি প্রশ্ন করব আর দাদা জবাব দেবেন। দুঘণ্টা ধরে এই কথোপকথন চললো। হলভর্তি দুআড়াই হাজার মানুষ। দরজাগুলোয়ও ভিড় করে আছে দর্শক শ্রোতা। দাদা একেবারে মাতিয়ে দিলেন। হলে পিনপতন নীরবতা। তিনি বলে গেলেন তাঁর লেখার বিভিন্ন দিক নিয়ে। আমার সৌভাগ্য আমি শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের মতো বটবৃক্ষকে উপস্থাপন করতে পারলাম।

শীর্ষেন্দুদা, আপনার ‘আশ্চর্য ভ্রমণ’ উপন্যাসে ছিল বহু বছর দেখা হয় না, খোঁজখবর নেই এমন আত্মীয়ের জন্য একজন প্রায় বৃদ্ধ মানুষ তাঁর মাচান থেকে লাউডগা কুমড়োডগা কেটে পাঠাচ্ছেন। আর বাহক আত্মীয়টিকে বলে দিচ্ছেন, ‘বলিস, যতদিন পারে যেন বেঁচে থাকে’। আপনার বাক্যটিই আপনাকে ফিরিয়ে দিচ্ছি শীর্ষেন্দুদা। যতদিন সম্ভব বেঁচে থাকুন। আপনার হাতের সোনার কলমটি বাঁচিয়ে রাখুন। আপনি হচ্ছেন আমাদের দুঃখময় পৃথিবীর রোমাঞ্চকর নায়ক। আমাদের অনেক ভালোবাসা আপনার জন্য।

                -সমাপ্ত

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

৪৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা