শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

লেখক বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
প্রিন্ট ভার্সন
লেখক বৃত্তান্ত

রাস্তার মোড়ের আড্ডা

শিবরাম চক্রবর্তী (১৯০৩-১৯৮০)

হাতে বাদামের ঠোঙা কিংবা চানাচুর প্যাকেট, রাস্তায় বেরুলে এ তার দরকার হবেই।  যাতায়াতের পথে ঘুগনী আলুকাবলিওয়ালার দেখা পেলে তাদেরও নিরাশ করতেন না। সঙ্গে সঙ্গী থাকলে সেও ভাগ পেত।’

‘হাসির প্রাণবন্ত প্রস্রবণ’ [এই বিবরণ অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তের] শিবরাম চক্রবর্তী থাকতেন ১৩৪ মুক্তারামবাবু স্ট্রিটে একটি মেসবাড়ির দোতলায়। তক্তারামে ঘুমোতেন-তক্তা বেশি চওড়া হলে একজন নারীসঙ্গী পেয়ে যাওয়ার ভয় তার ছিল।  তিনি আড্ডা দিতেন কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে। শতদল গোস্বামী লিখছেন :

কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে তার সঙ্গে গল্প করতে দেখা যেত বুড়োদা, অর্থাৎ প্রেমাঙ্কুর আতর্থীকে-সাহিত্য জগতে যিনি মহাস্থবির নামে খ্যাত। বেতের মতো ঋজু ঝকঝকে চেহারা, পরিচ্ছন্ন পোশাক, পালিশ করা দামি জুতো, গলায় সরু চেনযুক্ত রুদ্রাক্ষের মালা।... উভয়েই অভিজাত পরিবারের সন্তান, গৌরবর্ণ, রসিক, আড্ডাবাজ এবং বড় কথা, বাড়ি থেকে পালানোর দুইজনই কীর্তিমান। অসাধারণ খাদ্যরসিক শিবরাম নিশ্চয়ই কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে তিতকুটে মুখে আড্ডা দিতেন না, ঠোঙায় এটা ওটা থাকতই। শতদল লিখেছেন, ‘তিনটি বিষয়ে তার নেশা ছিল প্রচন্ড। ভোজন, নিদ্রা এবং সিনেমা। পথ চলেছেন সেই সঙ্গে মুখ।

হাতে বাদামের ঠোঙা কিংবা চানাচুর প্যাকেট, রাস্তায় বেরুলে এ তার দরকার হবেই। যাতায়াতের পথে ঘুগনী আলুকাবলিওয়ালার দেখা পেলে তাদেরও নিরাশ করতেন না। সঙ্গে সঙ্গী থাকলে সেও ভাগ পেত।’

আসলে শিবরাম চক্রবর্তীর সাহিত্য মানেই ছিল জমজমাট আড্ডা, হাসাহাসি এবং অঢেল খাবার।

 

পকেটমার জরাসন্ধ

জরাসন্ধ (১৯০২-১৯৮১)

সৈয়দ মুজতবা আলী আড্ডায় জানালেন, লৌহ কপাটের বিখ্যাত লেখক জরাসন্ধ তার পুত্রসহ আলীপুরের মধ্য দিয়ে বাসে যাচ্ছেন। ছেলে হঠাৎ আলীপুর সেন্ট্রাল জেলের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বাবাকে জিজ্ঞেস করে বসল, বাবা তুমি এই জেলে টানা কয়েক বছর ছিলে না?

জরাসন্ধ বললেন, হ্যাঁ।

বাসের সহযাত্রীরা তাদের কথাবার্তা শুনে তখন যে যার পকেট সামলাচ্ছে। তারা তো জানে না জরাসন্ধ জেলার ছিলেন। তারা ভেবেছে পকেটমার বা ডাকাত হবে তাদের সহযাত্রী। চারুচন্দ্র চক্রবর্তী (১৯০২-১৯৮১)-ই বিখ্যাত জরাসন্ধ। অর্থনীতির এমএ, ডেপুটি জেলার পদে চাকরির শুরু তিরিশ বছর জেলে খেটে (জেলখেটে নয়) সেন্ট্রাল জেল সুপারিন্টেনডেন্ট পদ থেকে অবসর নেন। কারাবন্দিদের জীবন তাঁর লেখার অন্যতম বিষয়।

সবিতেন্দ্রনাথ কলেজ স্ট্রিটের স্মৃতিতে লিখেছেন, ঘটনাটি আলী সাহেবেরই বানানো সন্দেহ নেই।

 

শরতের অহংকার

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৭৬-১৯৩৮)

‘প্রথম একটা অহংকার করব, মাপ করবে? যদি কর ত’বলি। আমার চেয়ে ভালো নভেল কিংবা গল্প এক রবিবাবু ছাড়া আর কেউ লিখতে পারবে না। যখন এই কথাটা মনে জ্ঞানে সত্য বলে মনে হবে সেই দিন প্রবন্ধ বা গল্প বা উপন্যাসের জন্য অনুরোধ কর-তার পূর্বে নয়-এই আমার এক বড় অনুরোধ তোমার ওপর রইল। এ বিষয়ে কারও কাছে অসত্য খাতির চাই না-আমি সত্য চাই।

শরৎচন্দ্র উপেন্দ্রনাথকে লিখলেন : ‘আমার চেয়ে ভালো সমঝদার এখনকার কালে এক রবিবাবু ছাড়া আর কেউ নেই। মনে কোর না গর্ব করছি কিন্তু আমার আত্মনির্ভরই বলো আর ‘প্রাউড’-ই বল, এই আমার নিজের ধারণ।’

এই ধারণাটি তাঁর এতই গভীরে প্রোথিত ছিল যে, জীবনের শেষভাগে এসেও বলেছেন, ‘আমার বয়স হয়ে গেছে রবীন্দ্রনাথেরও বয়স হলো, এখন মাঝে মাঝে আশঙ্কা হয়-এর পর বাংলার উপন্যাস সাহিত্যের স্থানটা হয়ত একটু নেমে পড়বে।’

শরৎ কী নিয়ে লিখেন? তাঁরই জবাব : অনেকে বলেন, ‘আমার কাছে গল্পের প্লট নেই, তাই লিখছি না।’ আমি শুনে অবাক হই। এতবড় পৃথিবীটা পড়ে রয়েছে কতরকম বৈচিত্র্যই না ছড়িয়ে রয়েছে আর এরা প্লট খুঁজে পাচ্ছে না। কারণ এরা মানিবকতার খোঁজ নেয় না। নিজের কথা নিয়েই সব সময় ব্যস্ত।

‘আমার বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা হয়েছে, গালমন্দের বন্যা বয়ে গেছে। ...বড়ই দুঃখের বিষয়, আমাদের দেশে যে সমালোচনা হয়, তার বারোআনাই ব্যক্তিগত আক্ষেপ, সমালোচনা বইয়ের নয়। লেখকের করা হয়।’

 

কমল মজুমদারের মদদীক্ষা

 (১৯১৪-১৯৭৯)

কমল মজুমদারের ইংলিশ নয়, বাংলা মদদীক্ষা। সুনীল-শক্তি প্রজন্ম মোহিত করে রেখেছেন কমল কুমার মজুমদার। আমাদের প্রয়াত ঔপন্যাসিক মাহমুদুল হকের মুখেও আমি শুনেছি অনেক কমল-কথা।

ভিন্ন ধাঁচের এই আড্ডাবাজ কফি হাউসে তেমন আসতেন না। তিনি যেতেন খালাসিটোলার একটি বাংলা মদের দোকানে। আড্ডা সেখানেই। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বর্ণনা : ‘আমরাও তখন অল্পবয়সী বালক, কফি ছেড়ে আস্তে আস্তে কমল মজুমদারের দীক্ষায় বাংলা মদের আসরে ঢুকে পড়লাম।’ কমলবাবুকে ঘিরে সেই বাংলা মদের দোকানে গড়ে ওঠে অসাধারণ এক আড্ডা।

 

পাগলাগারদে আটবার

বিনয় মজুমদার (১৯৩৪-২০০৬)

খুব বেশি কবিতা তাঁর লেখা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু যাই লিখেছেন, বিনয় মজুমদার তারুণ্যকে মাতিয়ে রেখেছেন। বিনয় মজুমদার পড়েননি, অথচ আধুনিক বাংলা কবিতার কথা বলছেন-এ কেমন প্রলাপ!

বিনয় মজমুদারের মানসিক অসুস্থতার সংবাদটি তার কবিতার মতোই দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল। বাংলাদেশ থেকে কলকাতা গিয়ে অনেক সাধ্য-সাধনার পর বিনয়ের দেখা পেয়েছিলেন অমিতাভ পাল এবং রিফাত আহমেদ। তাদের নেওয়া সাক্ষাৎকার থেকে বিনয়ের কিছু কথা :

আমি আটবার পাগলাগারদে গেছি। বেলাল (বাংলাদেশের কবি বেলাল চৌধুরী) আমাকে একবার পাগলাগারদে ঢুকিয়েছিল। আমি তখন অমিয় দেবের বাড়িতে। অমিয় দেব এখন ভাইস চ্যান্সেলর, মেদিনীপুরের বিদ্যাসাগর ইউনিভার্সিটিতে আছে। তখন সে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগে ছিল। বুদ্ধদেব বসুর অধীনে। ওখানে ছিলাম দিন কয়েক। তখন বেলাল এসে হাজির। বলল, মুরুগি রান্না করেছি বাড়িতে। আপনি খাবেন, চলুন। ট্যাক্সি দাঁড়িয়েছিল। বেলাল বলল, উঠুন ট্যাক্সিতে, তারপর আমি উঠেছি আর ট্যাক্সি চলেছে। থামায় না, থামায় না। তারপর বালিগঞ্জ ছাড়িয়ে নেই কসবায়। সেখানে লুম্বিনী বলে একটা পাগলাগারদ আছে। নাম শুনেছ? ট্যাক্সিটা একেবারে ভেতরে গিয়ে হাজির। বেলাল বলল, নামুন। আমি তো নিরুপায়। এখন ট্যাক্সি থেকে নেমে গেট দিয়ে বেরিয়ে যেতে পারব না। তখন হাসপাতালের লোকজন কাগজপত্র নিয়ে এলো। বেলালই সব সইটই করল। ...আমি ছয় মাস ছিলাম। ডাক্তার বলল, এই বিছানায় ছিল ঋত্বিক ঘটক, ওই বিছানায় সঞ্জয় ভট্টাচার্য।... এই করতে করতে বয়স হয়েছে। এখন তো বুড়ো হয়েছি। এখন আর কেউ পাগলাগারদে নেয় না। ওখানে যে ওষুধ লিখে দিয়েছিল এখন বাড়িতে বসে তাই খাই। এখন আমার ৬৪ বছর বয়স। এবং এখন আমি পাগলাগারদে যাই না। আটবার গিয়েছি। নয়বার নিলেও কোনো লাভ নেই।

বিনয় মজুমদার একবারে বেদিশে হয়ে পড়েছিলেন মনে করার কারণ নেই। তার কথারই একাংশ :

সারা পৃথিবীতে কোন কোন কবি পাগলাগারদে ছিল? এজরা পাউন্ড ছিল। ৩২ বছর একটানা ছিল। তারপর ওকে ছেড়ে দিয়েছে। ওখানে থাকতেই যেসব লিখেছে সব ছেপে দিল। আর সে বিখ্যাত হয়ে গেল। রুশ ভাষা আমি জানি। ২৭ বছর বয়সে ওকে গুলি করে মেরে ফেলেছিল। কোন কোন কবি পাগল ছিল? সঞ্জয় ভট্টাচার্য পাগলাগারদে ছিল।

বিনয় মজুমদার রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলকেও পাগল সাব্যস্ত করতে চাইছেন, কারণ রবীন্দ্রনাথ নিজেই স্বীকার করেছেন : আমি পাগল হইয়া বনে বনে ফিরি। কিংবা পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে। পাগল আমার মন নেচে উঠে। নজরুল লিখেছেন ‘উন্মাদ, আমি উম্মাদ।’ তা সত্ত্বেও ব্রিটিশ গভর্নমেন্ট রবীন্দ্রনাথকেও পাগলাগারদে দেয়নি। নজরুলকেও না। আর ভারত সরকার একটু আঁকান্ডবাঁকা কথা বললেই পাগলাগারদে ঢুকিয়ে দেয়... ব্রিটিশ গভর্নমেন্ট যা পারেনি স্বাধীন ভারত সরকার তাই করছে। (একটি দুর্লভ চোরাচালান, কালের খেয়া, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৫)

 

ডিলান টমাসের ছাতা

ডিলান টমাস (১৯১৪-১৯৫৩)

ডিলান টমাস ইংরেজি সাহিত্যের এক প্রবাদপ্রতিম পুরুষ আর খামখেয়ালিপনা আর অত্যধিক মদ্যাসক্তি উপকথার মতো প্রচারিত।

একবার আমেরিকা ভ্রমণে এসে এক মনোরম দুপুরে তিনি ছাতা নিয়ে বেরোলেন বৃষ্টি হবে আশঙ্কায়। কিন্তু সেটা বৃষ্টি হওয়ার মওসুম নয়, এমনকি আমেরিকার আবহাওয়া বিভাগ বৃষ্টি হতে পারে এ ধরনের কোনো পূর্বাভাসও দেয়নি। সেদিন কোনোরকম বৃষ্টিপাত হয়নি। কয়েক দিন পর ডিলানের কতিপয় আমেরিকান বন্ধু এসে জিজ্ঞেস করলেন- কী ব্যাপার ডিলান ছাতা নিয়ে বেরিয়েছিলে কেন?

তিনি বললেন, কাগজে পড়লাম, লন্ডনে বৃষ্টিপাত হবে। সে জন্যই তো আমেরিকায় ছাতা নিয়ে ঘুরছিলাম। আর হ্যাঁ জানো, আসল দুঃখটা কোথায়? ওই খবরের কাগজওয়ালা আমার সঙ্গে প্রতারণা করেছে। খবর নিয়ে জানলাম, সেদিন লন্ডনে একফোঁটা বৃষ্টিও হয়নি।

 

বিভূতিভূষণ যখন পুস্তক সমালোচক

 (১৮৯৫-১৯৫০)

কমপক্ষে আশি বছর আগেকার কয়েকটি পুস্তক সমালোচনা সম্পূর্ণ/আংশিক উদ্ধৃত করছি। বিভূতিভূষণ কতটা সরাসরি ও স্পষ্ট মন্তব্য করতেন এতে তার সাক্ষ্য মিলবে।

মিলন-মালা : তারকেশ্বর সেন শাস্ত্রীর সামাজিক উপন্যাস।

প্রবন্ধকারে লিখিলে বোধ হয় বক্তব্য বিষয়টি গুছাইয়া বলা চলিত। উপন্যাস হিসেবে ব্যর্থ রচনা। (প্রবাসী অগ্রহায়ণ ১৩৪১)

তাসের ঘর : মায়া দে রচিত গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় অ্যান্ড সন্স প্রকাশিত।

আলোচ্য গ্রন্থখানি না নাটক না উপন্যাস। লেখিকা টেকনিকের দিক হইতে গোলযোগ বাঁধাইলেও তাঁহার রচনার হাত ভালো। উজ্জ্বলা ও সম্মোহনের চরিত্র অঙ্কনে লেখিকা মুন্শিয়ানার পরিচয় দিয়াছেন। (প্রবাসী আশি^ন ১৩৪৭)

সব মেয়েই সমান : অবিনাশচন্দ্র ঘোষাল রচিত ডিএম লাইব্রেরি প্রকাশিত আলোচ্য গ্রন্থে সাতটি মেয়ের অধঃপতনের কাহিনি বর্ণিত হইয়াছে। সাতটি মেয়ে যখন খারাপ, তখন সব মেয়েই খারাপ। গ্রন্থকারের লজিক ঠিক বুঝিতে পারিলাম না। চরিত্রগুলির একটিও ফোটে নাই। এ ধরনের বই লিখিবার সার্থকতা কী বোঝা কঠিন। (প্রবাসী ভাদ্র ১৩৪৫)

 

বাংলার সব পোষা গরু

ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (১৮১২-১৮৫৯)

ঠিক দু’শ বছর আগে ১৮১২ সালে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জন্ম; তিনি দীর্ঘায়ু হননি, ৪৭ বছরে, ১৮৫৯ সালে মৃত্যুবরণ করেন। রঙ্গ-রসিকতার জন্য খ্যাত হলেও তাঁর কবিতা সে সময়ের বাঙালি জীবনের যন্ত্রণাগুলোকে যথাযথভাবে ধারণ করেছে। ঔপনিবেশিক শোষণের যন্ত্রণা, দারিদ্র্য, নীলকরদের অত্যাচার উঠে এসেছে তাঁর কবিতায়।

মহারানী ভিক্টোরিয়াকে আমন্ত্রণ জানিয়ে কবি বলেছেন :

“কোথা রৈলে মা           ভিক্টোরিয়া মা গো মা,

কাতরে কর করুণা

মা তোমার ভারতবর্ষে সুখ আর নাহি স্পর্শে

প্রজারা নহে হর্ষে, সবাই বিমর্ষে।

 

বাঙ্গালী তোমার কেনা            একথা জানে কে না

হয়েছি চিরকেলে দাস

করি শুভ অভিলাষ।

তুমি মা কল্পতরু            আমরা সব পোষা গরু

শিখিনি শিং বাঁকানো

কেবল খাবো খোল বিচিলি ঘাস।”

 

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা