শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

লেখক বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
লেখক বৃত্তান্ত

রাস্তার মোড়ের আড্ডা

শিবরাম চক্রবর্তী (১৯০৩-১৯৮০)

হাতে বাদামের ঠোঙা কিংবা চানাচুর প্যাকেট, রাস্তায় বেরুলে এ তার দরকার হবেই।  যাতায়াতের পথে ঘুগনী আলুকাবলিওয়ালার দেখা পেলে তাদেরও নিরাশ করতেন না। সঙ্গে সঙ্গী থাকলে সেও ভাগ পেত।’

‘হাসির প্রাণবন্ত প্রস্রবণ’ [এই বিবরণ অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তের] শিবরাম চক্রবর্তী থাকতেন ১৩৪ মুক্তারামবাবু স্ট্রিটে একটি মেসবাড়ির দোতলায়। তক্তারামে ঘুমোতেন-তক্তা বেশি চওড়া হলে একজন নারীসঙ্গী পেয়ে যাওয়ার ভয় তার ছিল।  তিনি আড্ডা দিতেন কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে। শতদল গোস্বামী লিখছেন :

কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে তার সঙ্গে গল্প করতে দেখা যেত বুড়োদা, অর্থাৎ প্রেমাঙ্কুর আতর্থীকে-সাহিত্য জগতে যিনি মহাস্থবির নামে খ্যাত। বেতের মতো ঋজু ঝকঝকে চেহারা, পরিচ্ছন্ন পোশাক, পালিশ করা দামি জুতো, গলায় সরু চেনযুক্ত রুদ্রাক্ষের মালা।... উভয়েই অভিজাত পরিবারের সন্তান, গৌরবর্ণ, রসিক, আড্ডাবাজ এবং বড় কথা, বাড়ি থেকে পালানোর দুইজনই কীর্তিমান। অসাধারণ খাদ্যরসিক শিবরাম নিশ্চয়ই কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে তিতকুটে মুখে আড্ডা দিতেন না, ঠোঙায় এটা ওটা থাকতই। শতদল লিখেছেন, ‘তিনটি বিষয়ে তার নেশা ছিল প্রচন্ড। ভোজন, নিদ্রা এবং সিনেমা। পথ চলেছেন সেই সঙ্গে মুখ।

হাতে বাদামের ঠোঙা কিংবা চানাচুর প্যাকেট, রাস্তায় বেরুলে এ তার দরকার হবেই। যাতায়াতের পথে ঘুগনী আলুকাবলিওয়ালার দেখা পেলে তাদেরও নিরাশ করতেন না। সঙ্গে সঙ্গী থাকলে সেও ভাগ পেত।’

আসলে শিবরাম চক্রবর্তীর সাহিত্য মানেই ছিল জমজমাট আড্ডা, হাসাহাসি এবং অঢেল খাবার।

 

পকেটমার জরাসন্ধ

জরাসন্ধ (১৯০২-১৯৮১)

সৈয়দ মুজতবা আলী আড্ডায় জানালেন, লৌহ কপাটের বিখ্যাত লেখক জরাসন্ধ তার পুত্রসহ আলীপুরের মধ্য দিয়ে বাসে যাচ্ছেন। ছেলে হঠাৎ আলীপুর সেন্ট্রাল জেলের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বাবাকে জিজ্ঞেস করে বসল, বাবা তুমি এই জেলে টানা কয়েক বছর ছিলে না?

জরাসন্ধ বললেন, হ্যাঁ।

বাসের সহযাত্রীরা তাদের কথাবার্তা শুনে তখন যে যার পকেট সামলাচ্ছে। তারা তো জানে না জরাসন্ধ জেলার ছিলেন। তারা ভেবেছে পকেটমার বা ডাকাত হবে তাদের সহযাত্রী। চারুচন্দ্র চক্রবর্তী (১৯০২-১৯৮১)-ই বিখ্যাত জরাসন্ধ। অর্থনীতির এমএ, ডেপুটি জেলার পদে চাকরির শুরু তিরিশ বছর জেলে খেটে (জেলখেটে নয়) সেন্ট্রাল জেল সুপারিন্টেনডেন্ট পদ থেকে অবসর নেন। কারাবন্দিদের জীবন তাঁর লেখার অন্যতম বিষয়।

সবিতেন্দ্রনাথ কলেজ স্ট্রিটের স্মৃতিতে লিখেছেন, ঘটনাটি আলী সাহেবেরই বানানো সন্দেহ নেই।

 

শরতের অহংকার

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৭৬-১৯৩৮)

‘প্রথম একটা অহংকার করব, মাপ করবে? যদি কর ত’বলি। আমার চেয়ে ভালো নভেল কিংবা গল্প এক রবিবাবু ছাড়া আর কেউ লিখতে পারবে না। যখন এই কথাটা মনে জ্ঞানে সত্য বলে মনে হবে সেই দিন প্রবন্ধ বা গল্প বা উপন্যাসের জন্য অনুরোধ কর-তার পূর্বে নয়-এই আমার এক বড় অনুরোধ তোমার ওপর রইল। এ বিষয়ে কারও কাছে অসত্য খাতির চাই না-আমি সত্য চাই।

শরৎচন্দ্র উপেন্দ্রনাথকে লিখলেন : ‘আমার চেয়ে ভালো সমঝদার এখনকার কালে এক রবিবাবু ছাড়া আর কেউ নেই। মনে কোর না গর্ব করছি কিন্তু আমার আত্মনির্ভরই বলো আর ‘প্রাউড’-ই বল, এই আমার নিজের ধারণ।’

এই ধারণাটি তাঁর এতই গভীরে প্রোথিত ছিল যে, জীবনের শেষভাগে এসেও বলেছেন, ‘আমার বয়স হয়ে গেছে রবীন্দ্রনাথেরও বয়স হলো, এখন মাঝে মাঝে আশঙ্কা হয়-এর পর বাংলার উপন্যাস সাহিত্যের স্থানটা হয়ত একটু নেমে পড়বে।’

শরৎ কী নিয়ে লিখেন? তাঁরই জবাব : অনেকে বলেন, ‘আমার কাছে গল্পের প্লট নেই, তাই লিখছি না।’ আমি শুনে অবাক হই। এতবড় পৃথিবীটা পড়ে রয়েছে কতরকম বৈচিত্র্যই না ছড়িয়ে রয়েছে আর এরা প্লট খুঁজে পাচ্ছে না। কারণ এরা মানিবকতার খোঁজ নেয় না। নিজের কথা নিয়েই সব সময় ব্যস্ত।

‘আমার বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা হয়েছে, গালমন্দের বন্যা বয়ে গেছে। ...বড়ই দুঃখের বিষয়, আমাদের দেশে যে সমালোচনা হয়, তার বারোআনাই ব্যক্তিগত আক্ষেপ, সমালোচনা বইয়ের নয়। লেখকের করা হয়।’

 

কমল মজুমদারের মদদীক্ষা

 (১৯১৪-১৯৭৯)

কমল মজুমদারের ইংলিশ নয়, বাংলা মদদীক্ষা। সুনীল-শক্তি প্রজন্ম মোহিত করে রেখেছেন কমল কুমার মজুমদার। আমাদের প্রয়াত ঔপন্যাসিক মাহমুদুল হকের মুখেও আমি শুনেছি অনেক কমল-কথা।

ভিন্ন ধাঁচের এই আড্ডাবাজ কফি হাউসে তেমন আসতেন না। তিনি যেতেন খালাসিটোলার একটি বাংলা মদের দোকানে। আড্ডা সেখানেই। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বর্ণনা : ‘আমরাও তখন অল্পবয়সী বালক, কফি ছেড়ে আস্তে আস্তে কমল মজুমদারের দীক্ষায় বাংলা মদের আসরে ঢুকে পড়লাম।’ কমলবাবুকে ঘিরে সেই বাংলা মদের দোকানে গড়ে ওঠে অসাধারণ এক আড্ডা।

 

পাগলাগারদে আটবার

বিনয় মজুমদার (১৯৩৪-২০০৬)

খুব বেশি কবিতা তাঁর লেখা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু যাই লিখেছেন, বিনয় মজুমদার তারুণ্যকে মাতিয়ে রেখেছেন। বিনয় মজুমদার পড়েননি, অথচ আধুনিক বাংলা কবিতার কথা বলছেন-এ কেমন প্রলাপ!

বিনয় মজমুদারের মানসিক অসুস্থতার সংবাদটি তার কবিতার মতোই দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল। বাংলাদেশ থেকে কলকাতা গিয়ে অনেক সাধ্য-সাধনার পর বিনয়ের দেখা পেয়েছিলেন অমিতাভ পাল এবং রিফাত আহমেদ। তাদের নেওয়া সাক্ষাৎকার থেকে বিনয়ের কিছু কথা :

আমি আটবার পাগলাগারদে গেছি। বেলাল (বাংলাদেশের কবি বেলাল চৌধুরী) আমাকে একবার পাগলাগারদে ঢুকিয়েছিল। আমি তখন অমিয় দেবের বাড়িতে। অমিয় দেব এখন ভাইস চ্যান্সেলর, মেদিনীপুরের বিদ্যাসাগর ইউনিভার্সিটিতে আছে। তখন সে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগে ছিল। বুদ্ধদেব বসুর অধীনে। ওখানে ছিলাম দিন কয়েক। তখন বেলাল এসে হাজির। বলল, মুরুগি রান্না করেছি বাড়িতে। আপনি খাবেন, চলুন। ট্যাক্সি দাঁড়িয়েছিল। বেলাল বলল, উঠুন ট্যাক্সিতে, তারপর আমি উঠেছি আর ট্যাক্সি চলেছে। থামায় না, থামায় না। তারপর বালিগঞ্জ ছাড়িয়ে নেই কসবায়। সেখানে লুম্বিনী বলে একটা পাগলাগারদ আছে। নাম শুনেছ? ট্যাক্সিটা একেবারে ভেতরে গিয়ে হাজির। বেলাল বলল, নামুন। আমি তো নিরুপায়। এখন ট্যাক্সি থেকে নেমে গেট দিয়ে বেরিয়ে যেতে পারব না। তখন হাসপাতালের লোকজন কাগজপত্র নিয়ে এলো। বেলালই সব সইটই করল। ...আমি ছয় মাস ছিলাম। ডাক্তার বলল, এই বিছানায় ছিল ঋত্বিক ঘটক, ওই বিছানায় সঞ্জয় ভট্টাচার্য।... এই করতে করতে বয়স হয়েছে। এখন তো বুড়ো হয়েছি। এখন আর কেউ পাগলাগারদে নেয় না। ওখানে যে ওষুধ লিখে দিয়েছিল এখন বাড়িতে বসে তাই খাই। এখন আমার ৬৪ বছর বয়স। এবং এখন আমি পাগলাগারদে যাই না। আটবার গিয়েছি। নয়বার নিলেও কোনো লাভ নেই।

বিনয় মজুমদার একবারে বেদিশে হয়ে পড়েছিলেন মনে করার কারণ নেই। তার কথারই একাংশ :

সারা পৃথিবীতে কোন কোন কবি পাগলাগারদে ছিল? এজরা পাউন্ড ছিল। ৩২ বছর একটানা ছিল। তারপর ওকে ছেড়ে দিয়েছে। ওখানে থাকতেই যেসব লিখেছে সব ছেপে দিল। আর সে বিখ্যাত হয়ে গেল। রুশ ভাষা আমি জানি। ২৭ বছর বয়সে ওকে গুলি করে মেরে ফেলেছিল। কোন কোন কবি পাগল ছিল? সঞ্জয় ভট্টাচার্য পাগলাগারদে ছিল।

বিনয় মজুমদার রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলকেও পাগল সাব্যস্ত করতে চাইছেন, কারণ রবীন্দ্রনাথ নিজেই স্বীকার করেছেন : আমি পাগল হইয়া বনে বনে ফিরি। কিংবা পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে। পাগল আমার মন নেচে উঠে। নজরুল লিখেছেন ‘উন্মাদ, আমি উম্মাদ।’ তা সত্ত্বেও ব্রিটিশ গভর্নমেন্ট রবীন্দ্রনাথকেও পাগলাগারদে দেয়নি। নজরুলকেও না। আর ভারত সরকার একটু আঁকান্ডবাঁকা কথা বললেই পাগলাগারদে ঢুকিয়ে দেয়... ব্রিটিশ গভর্নমেন্ট যা পারেনি স্বাধীন ভারত সরকার তাই করছে। (একটি দুর্লভ চোরাচালান, কালের খেয়া, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৫)

 

ডিলান টমাসের ছাতা

ডিলান টমাস (১৯১৪-১৯৫৩)

ডিলান টমাস ইংরেজি সাহিত্যের এক প্রবাদপ্রতিম পুরুষ আর খামখেয়ালিপনা আর অত্যধিক মদ্যাসক্তি উপকথার মতো প্রচারিত।

একবার আমেরিকা ভ্রমণে এসে এক মনোরম দুপুরে তিনি ছাতা নিয়ে বেরোলেন বৃষ্টি হবে আশঙ্কায়। কিন্তু সেটা বৃষ্টি হওয়ার মওসুম নয়, এমনকি আমেরিকার আবহাওয়া বিভাগ বৃষ্টি হতে পারে এ ধরনের কোনো পূর্বাভাসও দেয়নি। সেদিন কোনোরকম বৃষ্টিপাত হয়নি। কয়েক দিন পর ডিলানের কতিপয় আমেরিকান বন্ধু এসে জিজ্ঞেস করলেন- কী ব্যাপার ডিলান ছাতা নিয়ে বেরিয়েছিলে কেন?

তিনি বললেন, কাগজে পড়লাম, লন্ডনে বৃষ্টিপাত হবে। সে জন্যই তো আমেরিকায় ছাতা নিয়ে ঘুরছিলাম। আর হ্যাঁ জানো, আসল দুঃখটা কোথায়? ওই খবরের কাগজওয়ালা আমার সঙ্গে প্রতারণা করেছে। খবর নিয়ে জানলাম, সেদিন লন্ডনে একফোঁটা বৃষ্টিও হয়নি।

 

বিভূতিভূষণ যখন পুস্তক সমালোচক

 (১৮৯৫-১৯৫০)

কমপক্ষে আশি বছর আগেকার কয়েকটি পুস্তক সমালোচনা সম্পূর্ণ/আংশিক উদ্ধৃত করছি। বিভূতিভূষণ কতটা সরাসরি ও স্পষ্ট মন্তব্য করতেন এতে তার সাক্ষ্য মিলবে।

মিলন-মালা : তারকেশ্বর সেন শাস্ত্রীর সামাজিক উপন্যাস।

প্রবন্ধকারে লিখিলে বোধ হয় বক্তব্য বিষয়টি গুছাইয়া বলা চলিত। উপন্যাস হিসেবে ব্যর্থ রচনা। (প্রবাসী অগ্রহায়ণ ১৩৪১)

তাসের ঘর : মায়া দে রচিত গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় অ্যান্ড সন্স প্রকাশিত।

আলোচ্য গ্রন্থখানি না নাটক না উপন্যাস। লেখিকা টেকনিকের দিক হইতে গোলযোগ বাঁধাইলেও তাঁহার রচনার হাত ভালো। উজ্জ্বলা ও সম্মোহনের চরিত্র অঙ্কনে লেখিকা মুন্শিয়ানার পরিচয় দিয়াছেন। (প্রবাসী আশি^ন ১৩৪৭)

সব মেয়েই সমান : অবিনাশচন্দ্র ঘোষাল রচিত ডিএম লাইব্রেরি প্রকাশিত আলোচ্য গ্রন্থে সাতটি মেয়ের অধঃপতনের কাহিনি বর্ণিত হইয়াছে। সাতটি মেয়ে যখন খারাপ, তখন সব মেয়েই খারাপ। গ্রন্থকারের লজিক ঠিক বুঝিতে পারিলাম না। চরিত্রগুলির একটিও ফোটে নাই। এ ধরনের বই লিখিবার সার্থকতা কী বোঝা কঠিন। (প্রবাসী ভাদ্র ১৩৪৫)

 

বাংলার সব পোষা গরু

ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (১৮১২-১৮৫৯)

ঠিক দু’শ বছর আগে ১৮১২ সালে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জন্ম; তিনি দীর্ঘায়ু হননি, ৪৭ বছরে, ১৮৫৯ সালে মৃত্যুবরণ করেন। রঙ্গ-রসিকতার জন্য খ্যাত হলেও তাঁর কবিতা সে সময়ের বাঙালি জীবনের যন্ত্রণাগুলোকে যথাযথভাবে ধারণ করেছে। ঔপনিবেশিক শোষণের যন্ত্রণা, দারিদ্র্য, নীলকরদের অত্যাচার উঠে এসেছে তাঁর কবিতায়।

মহারানী ভিক্টোরিয়াকে আমন্ত্রণ জানিয়ে কবি বলেছেন :

“কোথা রৈলে মা           ভিক্টোরিয়া মা গো মা,

কাতরে কর করুণা

মা তোমার ভারতবর্ষে সুখ আর নাহি স্পর্শে

প্রজারা নহে হর্ষে, সবাই বিমর্ষে।

 

বাঙ্গালী তোমার কেনা            একথা জানে কে না

হয়েছি চিরকেলে দাস

করি শুভ অভিলাষ।

তুমি মা কল্পতরু            আমরা সব পোষা গরু

শিখিনি শিং বাঁকানো

কেবল খাবো খোল বিচিলি ঘাস।”

 

এই বিভাগের আরও খবর
গোধূলি
গোধূলি
শিল্পশক্তি
শিল্পশক্তি
ডেড লেটার
ডেড লেটার
লালনের একতারা ও শালপাতার দর্শন
লালনের একতারা ও শালপাতার দর্শন
নির্জনতা ও কোলাহল
নির্জনতা ও কোলাহল
গোলাপ ফোটার দিন
গোলাপ ফোটার দিন
ফুলের রাতে জোনাক আলোয়
ফুলের রাতে জোনাক আলোয়
হুমায়ুনের অন্যভুবন
হুমায়ুনের অন্যভুবন
হেমন্ত
হেমন্ত
গোলাপ ফোটার দিন
গোলাপ ফোটার দিন
ক্লিওপেট্রার ডানা
ক্লিওপেট্রার ডানা
ঋতুকন্যা হেমন্তপ্রেমী কবি জীবনানন্দ দাশ
ঋতুকন্যা হেমন্তপ্রেমী কবি জীবনানন্দ দাশ
সর্বশেষ খবর
মানবপাচার: ইতালিতে আটকে গেল ৩ হাজারের বেশি আবেদন
মানবপাচার: ইতালিতে আটকে গেল ৩ হাজারের বেশি আবেদন

১৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে তিন মাদক কারবারির সম্পদ জব্দ করল দুদক
কক্সবাজারে তিন মাদক কারবারির সম্পদ জব্দ করল দুদক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুরুত্ব না দেওয়ায় ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে : স্বাস্থ্যের ডিজি
গুরুত্ব না দেওয়ায় ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে : স্বাস্থ্যের ডিজি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইয়েমেন থেকে মার্কিন ডেস্ট্রয়ার ও সরবরাহ জাহাজে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে মার্কিন ডেস্ট্রয়ার ও সরবরাহ জাহাজে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে পালানো ইউক্রেনীয় সেনাদের সংখ্যা বাড়ছে’
‘যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে পালানো ইউক্রেনীয় সেনাদের সংখ্যা বাড়ছে’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলের কারণে বিগ ব্যাশে খেলা হচ্ছে না রিশাদের
বিপিএলের কারণে বিগ ব্যাশে খেলা হচ্ছে না রিশাদের

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁইশাকের ফল চাষে সাড়া ফেললেন ঝিনাইদহের কৃষকরা
পুঁইশাকের ফল চাষে সাড়া ফেললেন ঝিনাইদহের কৃষকরা

১৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মুন্সিগঞ্জে নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ: অস্ত্রসহ প্রেমিক গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জে নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ: অস্ত্রসহ প্রেমিক গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের নৈপুণ্যে জয়ে ফিরল রিয়াল
এমবাপ্পে-বেলিংহামের নৈপুণ্যে জয়ে ফিরল রিয়াল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে ফুটবল ম্যাচে সংঘর্ষ, নিহত প্রায় ১০০
রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে ফুটবল ম্যাচে সংঘর্ষ, নিহত প্রায় ১০০

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ আমলের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ
আওয়ামী লীগ আমলের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয়তার জেরে বহিষ্কার ৮ শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয়তার জেরে বহিষ্কার ৮ শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে

৪১ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

শৈলকুপায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় কৃষক নিহত
শৈলকুপায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় কৃষক নিহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁর রাণীনগরে ট্রেনে কাটা পড়ে বাবা-মেয়ের মৃত্যু
নওগাঁর রাণীনগরে ট্রেনে কাটা পড়ে বাবা-মেয়ের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু
হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মাদকবিরোধী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীতে মাদকবিরোধী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ২২

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসে আবেদন ফি কমানোর প্রস্তাব জনপ্রশাসনে পাঠিয়েছে পিএসসি
৪৭তম বিসিএসে আবেদন ফি কমানোর প্রস্তাব জনপ্রশাসনে পাঠিয়েছে পিএসসি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান : রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন রাষ্ট্রপক্ষের
‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান : রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন রাষ্ট্রপক্ষের

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশে বড় রদবদল, একযোগে ৪১ কর্মকর্তার বদলি
পুলিশে বড় রদবদল, একযোগে ৪১ কর্মকর্তার বদলি

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কেউ লাঞ্ছিত হবে না : ডা. শফিকুর রহমান
এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কেউ লাঞ্ছিত হবে না : ডা. শফিকুর রহমান

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ২০০ যাত্রী নিয়ে নৌকাডুবি, নিহত ৫৪
নাইজেরিয়ায় ২০০ যাত্রী নিয়ে নৌকাডুবি, নিহত ৫৪

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় রুশ বাহিনীর জেনারেল ‘বরখাস্ত’
সিরিয়ায় রুশ বাহিনীর জেনারেল ‘বরখাস্ত’

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশ মিশনে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ মিশনে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তে এক বছরে ৪৩ হাজারের বেশি ভারতীয় আটক
যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তে এক বছরে ৪৩ হাজারের বেশি ভারতীয় আটক

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বইকে সেলফে বন্দি না করে মুক্তি দিন’
‘বইকে সেলফে বন্দি না করে মুক্তি দিন’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধাপরাধ হয়েছে: সাবেক ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর স্বীকারোক্তি
গাজায় যুদ্ধাপরাধ হয়েছে: সাবেক ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর স্বীকারোক্তি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংখ্যালঘু ইস্যুতে আজ কূটনীতিকদের ব্রিফ করবে সরকার
সংখ্যালঘু ইস্যুতে আজ কূটনীতিকদের ব্রিফ করবে সরকার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা ‘টুয়েলভথ ফেল’ অভিনেতা বিক্রান্ত ম্যাসির
অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা ‘টুয়েলভথ ফেল’ অভিনেতা বিক্রান্ত ম্যাসির

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হচ্ছে র‌্যাবের সাবেক দুই কর্মকর্তাকে
ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হচ্ছে র‌্যাবের সাবেক দুই কর্মকর্তাকে

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আদালত আমাদের ন্যায় বিচার দিয়েছেন : বাবরের স্ত্রী
আদালত আমাদের ন্যায় বিচার দিয়েছেন : বাবরের স্ত্রী

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে পতাকা মিছিল ও শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জে পতাকা মিছিল ও শোভাযাত্রা

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ‘হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র’ হামলা করেছে
ইসরায়েলে ‘হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র’ হামলা করেছে

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার জেরে স্বামীকে খুন, আদালতে দাঁড়িয়ে মাকে ধরিয়ে দিল ৬ বছরের সন্তান!
পরকীয়ার জেরে স্বামীকে খুন, আদালতে দাঁড়িয়ে মাকে ধরিয়ে দিল ৬ বছরের সন্তান!

৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতিকে নিয়ে বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতিকে নিয়ে বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা আবেদনের সুবিধা বাড়িয়েছে মেক্সিকো
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা আবেদনের সুবিধা বাড়িয়েছে মেক্সিকো

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুটি অঙ্গের গুনাহে বেশি মানুষ জাহান্নামি হবে
দুটি অঙ্গের গুনাহে বেশি মানুষ জাহান্নামি হবে

৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার ত্রিপুরার হাসপাতালে বাংলাদেশিদের চিকিৎসা বন্ধের ঘোষণা
এবার ত্রিপুরার হাসপাতালে বাংলাদেশিদের চিকিৎসা বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায় দেখে, নির্দেশনা নিয়ে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত'
'২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায় দেখে, নির্দেশনা নিয়ে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত'

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাসটি হামলা নয়, দুর্ঘটনার শিকার’
‘ভারত থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাসটি হামলা নয়, দুর্ঘটনার শিকার’

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া আমাদের দায়িত্ব’
‌‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া আমাদের দায়িত্ব’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিচ্ছেদের জল্পনার মাঝেই নতুন অধ্যায় শুরু করছেন ঐশ্বরিয়া
বিচ্ছেদের জল্পনার মাঝেই নতুন অধ্যায় শুরু করছেন ঐশ্বরিয়া

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পোষা কুকুরের জন্য নিজের বিয়ে ভাঙলেন তরুণী!
পোষা কুকুরের জন্য নিজের বিয়ে ভাঙলেন তরুণী!

২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যৌনকর্মীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ও পেনশন দেওয়ার আইন করল বেলজিয়াম
যৌনকর্মীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ও পেনশন দেওয়ার আইন করল বেলজিয়াম

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন শুনানি মঙ্গলবার
চিন্ময় দাসের জামিন শুনানি মঙ্গলবার

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক খাতে সৃষ্ট মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু
ব্যাংক খাতে সৃষ্ট মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রুশ বন্দিশিবিরে যৌন নির্যাতনের শিকার পুরুষরা
রুশ বন্দিশিবিরে যৌন নির্যাতনের শিকার পুরুষরা

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ থেকে বছরে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচারের তথ্য এসেছে শ্বেতপত্রে
দেশ থেকে বছরে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচারের তথ্য এসেছে শ্বেতপত্রে

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতি-গঠন প্রক্রিয়ায় যোগ্য তরুণদের খুঁজছেন উপদেষ্টা মাহফুজ
জাতি-গঠন প্রক্রিয়ায় যোগ্য তরুণদের খুঁজছেন উপদেষ্টা মাহফুজ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিককে জীবনসঙ্গী হিসেবে পেতে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
প্রেমিককে জীবনসঙ্গী হিসেবে পেতে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারিক আদালতে আইনের ভিত্তিতে বিচারটা হয়নি : আইনজীবী শিশির মনির
বিচারিক আদালতে আইনের ভিত্তিতে বিচারটা হয়নি : আইনজীবী শিশির মনির

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার রাস্তায় নামাজ পড়লেন আতিফ আসলাম
ঢাকার রাস্তায় নামাজ পড়লেন আতিফ আসলাম

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহাসমাবেশ স্থগিত
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহাসমাবেশ স্থগিত

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মগবাজার লেভেল ক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় ভেঙে চুরমার কয়েকটি গাড়ি
মগবাজার লেভেল ক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় ভেঙে চুরমার কয়েকটি গাড়ি

১৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

এনআইডি সংশোধন: আবেদন নিষ্পত্তিতে নির্বাচন কমিশনের ১৪ দিনের আল্টিমেটাম
এনআইডি সংশোধন: আবেদন নিষ্পত্তিতে নির্বাচন কমিশনের ১৪ দিনের আল্টিমেটাম

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিভিল সার্ভিসে ‍‘ক্যাডার’ শব্দ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করবে কমিশন
সিভিল সার্ভিসে ‍‘ক্যাডার’ শব্দ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করবে কমিশন

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনী প্রধান কর্তৃক সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনী প্রধান কর্তৃক সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৪ সালে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে যেসব দেশ
২০২৪ সালে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে যেসব দেশ

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান খুব তাড়াতাড়ি দেশে ফিরে আসবেন : মির্জা আব্বাস
তারেক রহমান খুব তাড়াতাড়ি দেশে ফিরে আসবেন : মির্জা আব্বাস

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রে হাসিনার কালো অধ্যায়
শ্বেতপত্রে হাসিনার কালো অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জানুয়ারিতে ফিরছেন তারেক
জানুয়ারিতে ফিরছেন তারেক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন এজেন্ডা নিয়ে আজ প্রথম বৈঠকে ইসি
তিন এজেন্ডা নিয়ে আজ প্রথম বৈঠকে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সবাই খালাস
তারেক রহমানসহ সবাই খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল গাড়ি
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল গাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

এভারেস্ট চূড়ায় সাইকেলে বাংলাদেশির বিশ্ব রেকর্ড
এভারেস্ট চূড়ায় সাইকেলে বাংলাদেশির বিশ্ব রেকর্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে কম যাচ্ছেন নারী শ্রমিক
বিদেশে কম যাচ্ছেন নারী শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৩ জনকে ভারত ভ্রমণের অনুমতি দেয়নি ইমিগ্রেশন
৬৩ জনকে ভারত ভ্রমণের অনুমতি দেয়নি ইমিগ্রেশন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তপ্ত পশ্চিমবঙ্গ
উত্তপ্ত পশ্চিমবঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

হকির বিশ্বকাপে এক পা বাংলাদেশের
হকির বিশ্বকাপে এক পা বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে রাষ্ট্র সংস্কার পরে নির্বাচন
আগে রাষ্ট্র সংস্কার পরে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

এস আলমের সব শেয়ার ক্রোকের আদেশ
এস আলমের সব শেয়ার ক্রোকের আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে  মুন্নী সাহাকে
রাতেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে মুন্নী সাহাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ক্রান্তিকালে দিনরাত পরিশ্রম করছে সেনাবাহিনী
দেশের ক্রান্তিকালে দিনরাত পরিশ্রম করছে সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আলুর চাষাবাদ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা
রাজশাহীতে আলুর চাষাবাদ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা

নগর জীবন

চালক ছাড়াই চলবে শাবিপ্রবির অটোমামা
চালক ছাড়াই চলবে শাবিপ্রবির অটোমামা

পেছনের পৃষ্ঠা

রায় দেখে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত : অ্যাটর্নি জেনারেল
রায় দেখে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত : অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকট সংলাপে সমাধান হওয়া উচিত
রাজনৈতিক সংকট সংলাপে সমাধান হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সম্পদবিবরণী প্রকাশের দাবি
উপদেষ্টাদের সম্পদবিবরণী প্রকাশের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৪০০ কোটির নিচে
শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৪০০ কোটির নিচে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় আগ্রাসন আশ্রয়-প্রশ্রয়ের  সুযোগ নেই
ভারতীয় আগ্রাসন আশ্রয়-প্রশ্রয়ের সুযোগ নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলুপ্ত প্রায় লাউডগা সাপ উদ্ধার
বিলুপ্ত প্রায় লাউডগা সাপ উদ্ধার

নগর জীবন

২০২৫ থেকে ক্রেডিট কার্ডের সুদ সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ
২০২৫ থেকে ক্রেডিট কার্ডের সুদ সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সব মামলাই ছিল ষড়যন্ত্রমূলক
সব মামলাই ছিল ষড়যন্ত্রমূলক

প্রথম পৃষ্ঠা

এইডস উদ্বেগজনক কক্সবাজারে
এইডস উদ্বেগজনক কক্সবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাচার অর্থ ফেরত সরকারের অন্যতম অঙ্গীকার
পাচার অর্থ ফেরত সরকারের অন্যতম অঙ্গীকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সেন্টমার্টিন পৌঁছেছে মৌসুমের প্রথম জাহাজ
সেন্টমার্টিন পৌঁছেছে মৌসুমের প্রথম জাহাজ

খবর