শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

লেখক বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
প্রিন্ট ভার্সন
লেখক বৃত্তান্ত

রাস্তার মোড়ের আড্ডা

শিবরাম চক্রবর্তী (১৯০৩-১৯৮০)

হাতে বাদামের ঠোঙা কিংবা চানাচুর প্যাকেট, রাস্তায় বেরুলে এ তার দরকার হবেই।  যাতায়াতের পথে ঘুগনী আলুকাবলিওয়ালার দেখা পেলে তাদেরও নিরাশ করতেন না। সঙ্গে সঙ্গী থাকলে সেও ভাগ পেত।’

‘হাসির প্রাণবন্ত প্রস্রবণ’ [এই বিবরণ অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তের] শিবরাম চক্রবর্তী থাকতেন ১৩৪ মুক্তারামবাবু স্ট্রিটে একটি মেসবাড়ির দোতলায়। তক্তারামে ঘুমোতেন-তক্তা বেশি চওড়া হলে একজন নারীসঙ্গী পেয়ে যাওয়ার ভয় তার ছিল।  তিনি আড্ডা দিতেন কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে। শতদল গোস্বামী লিখছেন :

কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে তার সঙ্গে গল্প করতে দেখা যেত বুড়োদা, অর্থাৎ প্রেমাঙ্কুর আতর্থীকে-সাহিত্য জগতে যিনি মহাস্থবির নামে খ্যাত। বেতের মতো ঋজু ঝকঝকে চেহারা, পরিচ্ছন্ন পোশাক, পালিশ করা দামি জুতো, গলায় সরু চেনযুক্ত রুদ্রাক্ষের মালা।... উভয়েই অভিজাত পরিবারের সন্তান, গৌরবর্ণ, রসিক, আড্ডাবাজ এবং বড় কথা, বাড়ি থেকে পালানোর দুইজনই কীর্তিমান। অসাধারণ খাদ্যরসিক শিবরাম নিশ্চয়ই কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে তিতকুটে মুখে আড্ডা দিতেন না, ঠোঙায় এটা ওটা থাকতই। শতদল লিখেছেন, ‘তিনটি বিষয়ে তার নেশা ছিল প্রচন্ড। ভোজন, নিদ্রা এবং সিনেমা। পথ চলেছেন সেই সঙ্গে মুখ।

হাতে বাদামের ঠোঙা কিংবা চানাচুর প্যাকেট, রাস্তায় বেরুলে এ তার দরকার হবেই। যাতায়াতের পথে ঘুগনী আলুকাবলিওয়ালার দেখা পেলে তাদেরও নিরাশ করতেন না। সঙ্গে সঙ্গী থাকলে সেও ভাগ পেত।’

আসলে শিবরাম চক্রবর্তীর সাহিত্য মানেই ছিল জমজমাট আড্ডা, হাসাহাসি এবং অঢেল খাবার।

 

পকেটমার জরাসন্ধ

জরাসন্ধ (১৯০২-১৯৮১)

সৈয়দ মুজতবা আলী আড্ডায় জানালেন, লৌহ কপাটের বিখ্যাত লেখক জরাসন্ধ তার পুত্রসহ আলীপুরের মধ্য দিয়ে বাসে যাচ্ছেন। ছেলে হঠাৎ আলীপুর সেন্ট্রাল জেলের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বাবাকে জিজ্ঞেস করে বসল, বাবা তুমি এই জেলে টানা কয়েক বছর ছিলে না?

জরাসন্ধ বললেন, হ্যাঁ।

বাসের সহযাত্রীরা তাদের কথাবার্তা শুনে তখন যে যার পকেট সামলাচ্ছে। তারা তো জানে না জরাসন্ধ জেলার ছিলেন। তারা ভেবেছে পকেটমার বা ডাকাত হবে তাদের সহযাত্রী। চারুচন্দ্র চক্রবর্তী (১৯০২-১৯৮১)-ই বিখ্যাত জরাসন্ধ। অর্থনীতির এমএ, ডেপুটি জেলার পদে চাকরির শুরু তিরিশ বছর জেলে খেটে (জেলখেটে নয়) সেন্ট্রাল জেল সুপারিন্টেনডেন্ট পদ থেকে অবসর নেন। কারাবন্দিদের জীবন তাঁর লেখার অন্যতম বিষয়।

সবিতেন্দ্রনাথ কলেজ স্ট্রিটের স্মৃতিতে লিখেছেন, ঘটনাটি আলী সাহেবেরই বানানো সন্দেহ নেই।

 

শরতের অহংকার

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৭৬-১৯৩৮)

‘প্রথম একটা অহংকার করব, মাপ করবে? যদি কর ত’বলি। আমার চেয়ে ভালো নভেল কিংবা গল্প এক রবিবাবু ছাড়া আর কেউ লিখতে পারবে না। যখন এই কথাটা মনে জ্ঞানে সত্য বলে মনে হবে সেই দিন প্রবন্ধ বা গল্প বা উপন্যাসের জন্য অনুরোধ কর-তার পূর্বে নয়-এই আমার এক বড় অনুরোধ তোমার ওপর রইল। এ বিষয়ে কারও কাছে অসত্য খাতির চাই না-আমি সত্য চাই।

শরৎচন্দ্র উপেন্দ্রনাথকে লিখলেন : ‘আমার চেয়ে ভালো সমঝদার এখনকার কালে এক রবিবাবু ছাড়া আর কেউ নেই। মনে কোর না গর্ব করছি কিন্তু আমার আত্মনির্ভরই বলো আর ‘প্রাউড’-ই বল, এই আমার নিজের ধারণ।’

এই ধারণাটি তাঁর এতই গভীরে প্রোথিত ছিল যে, জীবনের শেষভাগে এসেও বলেছেন, ‘আমার বয়স হয়ে গেছে রবীন্দ্রনাথেরও বয়স হলো, এখন মাঝে মাঝে আশঙ্কা হয়-এর পর বাংলার উপন্যাস সাহিত্যের স্থানটা হয়ত একটু নেমে পড়বে।’

শরৎ কী নিয়ে লিখেন? তাঁরই জবাব : অনেকে বলেন, ‘আমার কাছে গল্পের প্লট নেই, তাই লিখছি না।’ আমি শুনে অবাক হই। এতবড় পৃথিবীটা পড়ে রয়েছে কতরকম বৈচিত্র্যই না ছড়িয়ে রয়েছে আর এরা প্লট খুঁজে পাচ্ছে না। কারণ এরা মানিবকতার খোঁজ নেয় না। নিজের কথা নিয়েই সব সময় ব্যস্ত।

‘আমার বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা হয়েছে, গালমন্দের বন্যা বয়ে গেছে। ...বড়ই দুঃখের বিষয়, আমাদের দেশে যে সমালোচনা হয়, তার বারোআনাই ব্যক্তিগত আক্ষেপ, সমালোচনা বইয়ের নয়। লেখকের করা হয়।’

 

কমল মজুমদারের মদদীক্ষা

 (১৯১৪-১৯৭৯)

কমল মজুমদারের ইংলিশ নয়, বাংলা মদদীক্ষা। সুনীল-শক্তি প্রজন্ম মোহিত করে রেখেছেন কমল কুমার মজুমদার। আমাদের প্রয়াত ঔপন্যাসিক মাহমুদুল হকের মুখেও আমি শুনেছি অনেক কমল-কথা।

ভিন্ন ধাঁচের এই আড্ডাবাজ কফি হাউসে তেমন আসতেন না। তিনি যেতেন খালাসিটোলার একটি বাংলা মদের দোকানে। আড্ডা সেখানেই। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বর্ণনা : ‘আমরাও তখন অল্পবয়সী বালক, কফি ছেড়ে আস্তে আস্তে কমল মজুমদারের দীক্ষায় বাংলা মদের আসরে ঢুকে পড়লাম।’ কমলবাবুকে ঘিরে সেই বাংলা মদের দোকানে গড়ে ওঠে অসাধারণ এক আড্ডা।

 

পাগলাগারদে আটবার

বিনয় মজুমদার (১৯৩৪-২০০৬)

খুব বেশি কবিতা তাঁর লেখা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু যাই লিখেছেন, বিনয় মজুমদার তারুণ্যকে মাতিয়ে রেখেছেন। বিনয় মজুমদার পড়েননি, অথচ আধুনিক বাংলা কবিতার কথা বলছেন-এ কেমন প্রলাপ!

বিনয় মজমুদারের মানসিক অসুস্থতার সংবাদটি তার কবিতার মতোই দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল। বাংলাদেশ থেকে কলকাতা গিয়ে অনেক সাধ্য-সাধনার পর বিনয়ের দেখা পেয়েছিলেন অমিতাভ পাল এবং রিফাত আহমেদ। তাদের নেওয়া সাক্ষাৎকার থেকে বিনয়ের কিছু কথা :

আমি আটবার পাগলাগারদে গেছি। বেলাল (বাংলাদেশের কবি বেলাল চৌধুরী) আমাকে একবার পাগলাগারদে ঢুকিয়েছিল। আমি তখন অমিয় দেবের বাড়িতে। অমিয় দেব এখন ভাইস চ্যান্সেলর, মেদিনীপুরের বিদ্যাসাগর ইউনিভার্সিটিতে আছে। তখন সে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগে ছিল। বুদ্ধদেব বসুর অধীনে। ওখানে ছিলাম দিন কয়েক। তখন বেলাল এসে হাজির। বলল, মুরুগি রান্না করেছি বাড়িতে। আপনি খাবেন, চলুন। ট্যাক্সি দাঁড়িয়েছিল। বেলাল বলল, উঠুন ট্যাক্সিতে, তারপর আমি উঠেছি আর ট্যাক্সি চলেছে। থামায় না, থামায় না। তারপর বালিগঞ্জ ছাড়িয়ে নেই কসবায়। সেখানে লুম্বিনী বলে একটা পাগলাগারদ আছে। নাম শুনেছ? ট্যাক্সিটা একেবারে ভেতরে গিয়ে হাজির। বেলাল বলল, নামুন। আমি তো নিরুপায়। এখন ট্যাক্সি থেকে নেমে গেট দিয়ে বেরিয়ে যেতে পারব না। তখন হাসপাতালের লোকজন কাগজপত্র নিয়ে এলো। বেলালই সব সইটই করল। ...আমি ছয় মাস ছিলাম। ডাক্তার বলল, এই বিছানায় ছিল ঋত্বিক ঘটক, ওই বিছানায় সঞ্জয় ভট্টাচার্য।... এই করতে করতে বয়স হয়েছে। এখন তো বুড়ো হয়েছি। এখন আর কেউ পাগলাগারদে নেয় না। ওখানে যে ওষুধ লিখে দিয়েছিল এখন বাড়িতে বসে তাই খাই। এখন আমার ৬৪ বছর বয়স। এবং এখন আমি পাগলাগারদে যাই না। আটবার গিয়েছি। নয়বার নিলেও কোনো লাভ নেই।

বিনয় মজুমদার একবারে বেদিশে হয়ে পড়েছিলেন মনে করার কারণ নেই। তার কথারই একাংশ :

সারা পৃথিবীতে কোন কোন কবি পাগলাগারদে ছিল? এজরা পাউন্ড ছিল। ৩২ বছর একটানা ছিল। তারপর ওকে ছেড়ে দিয়েছে। ওখানে থাকতেই যেসব লিখেছে সব ছেপে দিল। আর সে বিখ্যাত হয়ে গেল। রুশ ভাষা আমি জানি। ২৭ বছর বয়সে ওকে গুলি করে মেরে ফেলেছিল। কোন কোন কবি পাগল ছিল? সঞ্জয় ভট্টাচার্য পাগলাগারদে ছিল।

বিনয় মজুমদার রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলকেও পাগল সাব্যস্ত করতে চাইছেন, কারণ রবীন্দ্রনাথ নিজেই স্বীকার করেছেন : আমি পাগল হইয়া বনে বনে ফিরি। কিংবা পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে। পাগল আমার মন নেচে উঠে। নজরুল লিখেছেন ‘উন্মাদ, আমি উম্মাদ।’ তা সত্ত্বেও ব্রিটিশ গভর্নমেন্ট রবীন্দ্রনাথকেও পাগলাগারদে দেয়নি। নজরুলকেও না। আর ভারত সরকার একটু আঁকান্ডবাঁকা কথা বললেই পাগলাগারদে ঢুকিয়ে দেয়... ব্রিটিশ গভর্নমেন্ট যা পারেনি স্বাধীন ভারত সরকার তাই করছে। (একটি দুর্লভ চোরাচালান, কালের খেয়া, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৫)

 

ডিলান টমাসের ছাতা

ডিলান টমাস (১৯১৪-১৯৫৩)

ডিলান টমাস ইংরেজি সাহিত্যের এক প্রবাদপ্রতিম পুরুষ আর খামখেয়ালিপনা আর অত্যধিক মদ্যাসক্তি উপকথার মতো প্রচারিত।

একবার আমেরিকা ভ্রমণে এসে এক মনোরম দুপুরে তিনি ছাতা নিয়ে বেরোলেন বৃষ্টি হবে আশঙ্কায়। কিন্তু সেটা বৃষ্টি হওয়ার মওসুম নয়, এমনকি আমেরিকার আবহাওয়া বিভাগ বৃষ্টি হতে পারে এ ধরনের কোনো পূর্বাভাসও দেয়নি। সেদিন কোনোরকম বৃষ্টিপাত হয়নি। কয়েক দিন পর ডিলানের কতিপয় আমেরিকান বন্ধু এসে জিজ্ঞেস করলেন- কী ব্যাপার ডিলান ছাতা নিয়ে বেরিয়েছিলে কেন?

তিনি বললেন, কাগজে পড়লাম, লন্ডনে বৃষ্টিপাত হবে। সে জন্যই তো আমেরিকায় ছাতা নিয়ে ঘুরছিলাম। আর হ্যাঁ জানো, আসল দুঃখটা কোথায়? ওই খবরের কাগজওয়ালা আমার সঙ্গে প্রতারণা করেছে। খবর নিয়ে জানলাম, সেদিন লন্ডনে একফোঁটা বৃষ্টিও হয়নি।

 

বিভূতিভূষণ যখন পুস্তক সমালোচক

 (১৮৯৫-১৯৫০)

কমপক্ষে আশি বছর আগেকার কয়েকটি পুস্তক সমালোচনা সম্পূর্ণ/আংশিক উদ্ধৃত করছি। বিভূতিভূষণ কতটা সরাসরি ও স্পষ্ট মন্তব্য করতেন এতে তার সাক্ষ্য মিলবে।

মিলন-মালা : তারকেশ্বর সেন শাস্ত্রীর সামাজিক উপন্যাস।

প্রবন্ধকারে লিখিলে বোধ হয় বক্তব্য বিষয়টি গুছাইয়া বলা চলিত। উপন্যাস হিসেবে ব্যর্থ রচনা। (প্রবাসী অগ্রহায়ণ ১৩৪১)

তাসের ঘর : মায়া দে রচিত গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় অ্যান্ড সন্স প্রকাশিত।

আলোচ্য গ্রন্থখানি না নাটক না উপন্যাস। লেখিকা টেকনিকের দিক হইতে গোলযোগ বাঁধাইলেও তাঁহার রচনার হাত ভালো। উজ্জ্বলা ও সম্মোহনের চরিত্র অঙ্কনে লেখিকা মুন্শিয়ানার পরিচয় দিয়াছেন। (প্রবাসী আশি^ন ১৩৪৭)

সব মেয়েই সমান : অবিনাশচন্দ্র ঘোষাল রচিত ডিএম লাইব্রেরি প্রকাশিত আলোচ্য গ্রন্থে সাতটি মেয়ের অধঃপতনের কাহিনি বর্ণিত হইয়াছে। সাতটি মেয়ে যখন খারাপ, তখন সব মেয়েই খারাপ। গ্রন্থকারের লজিক ঠিক বুঝিতে পারিলাম না। চরিত্রগুলির একটিও ফোটে নাই। এ ধরনের বই লিখিবার সার্থকতা কী বোঝা কঠিন। (প্রবাসী ভাদ্র ১৩৪৫)

 

বাংলার সব পোষা গরু

ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (১৮১২-১৮৫৯)

ঠিক দু’শ বছর আগে ১৮১২ সালে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জন্ম; তিনি দীর্ঘায়ু হননি, ৪৭ বছরে, ১৮৫৯ সালে মৃত্যুবরণ করেন। রঙ্গ-রসিকতার জন্য খ্যাত হলেও তাঁর কবিতা সে সময়ের বাঙালি জীবনের যন্ত্রণাগুলোকে যথাযথভাবে ধারণ করেছে। ঔপনিবেশিক শোষণের যন্ত্রণা, দারিদ্র্য, নীলকরদের অত্যাচার উঠে এসেছে তাঁর কবিতায়।

মহারানী ভিক্টোরিয়াকে আমন্ত্রণ জানিয়ে কবি বলেছেন :

“কোথা রৈলে মা           ভিক্টোরিয়া মা গো মা,

কাতরে কর করুণা

মা তোমার ভারতবর্ষে সুখ আর নাহি স্পর্শে

প্রজারা নহে হর্ষে, সবাই বিমর্ষে।

 

বাঙ্গালী তোমার কেনা            একথা জানে কে না

হয়েছি চিরকেলে দাস

করি শুভ অভিলাষ।

তুমি মা কল্পতরু            আমরা সব পোষা গরু

শিখিনি শিং বাঁকানো

কেবল খাবো খোল বিচিলি ঘাস।”

 

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা