শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

লেখক বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
প্রিন্ট ভার্সন
লেখক বৃত্তান্ত

রাস্তার মোড়ের আড্ডা

শিবরাম চক্রবর্তী (১৯০৩-১৯৮০)

হাতে বাদামের ঠোঙা কিংবা চানাচুর প্যাকেট, রাস্তায় বেরুলে এ তার দরকার হবেই।  যাতায়াতের পথে ঘুগনী আলুকাবলিওয়ালার দেখা পেলে তাদেরও নিরাশ করতেন না। সঙ্গে সঙ্গী থাকলে সেও ভাগ পেত।’

‘হাসির প্রাণবন্ত প্রস্রবণ’ [এই বিবরণ অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তের] শিবরাম চক্রবর্তী থাকতেন ১৩৪ মুক্তারামবাবু স্ট্রিটে একটি মেসবাড়ির দোতলায়। তক্তারামে ঘুমোতেন-তক্তা বেশি চওড়া হলে একজন নারীসঙ্গী পেয়ে যাওয়ার ভয় তার ছিল।  তিনি আড্ডা দিতেন কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে। শতদল গোস্বামী লিখছেন :

কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে তার সঙ্গে গল্প করতে দেখা যেত বুড়োদা, অর্থাৎ প্রেমাঙ্কুর আতর্থীকে-সাহিত্য জগতে যিনি মহাস্থবির নামে খ্যাত। বেতের মতো ঋজু ঝকঝকে চেহারা, পরিচ্ছন্ন পোশাক, পালিশ করা দামি জুতো, গলায় সরু চেনযুক্ত রুদ্রাক্ষের মালা।... উভয়েই অভিজাত পরিবারের সন্তান, গৌরবর্ণ, রসিক, আড্ডাবাজ এবং বড় কথা, বাড়ি থেকে পালানোর দুইজনই কীর্তিমান। অসাধারণ খাদ্যরসিক শিবরাম নিশ্চয়ই কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে তিতকুটে মুখে আড্ডা দিতেন না, ঠোঙায় এটা ওটা থাকতই। শতদল লিখেছেন, ‘তিনটি বিষয়ে তার নেশা ছিল প্রচন্ড। ভোজন, নিদ্রা এবং সিনেমা। পথ চলেছেন সেই সঙ্গে মুখ।

হাতে বাদামের ঠোঙা কিংবা চানাচুর প্যাকেট, রাস্তায় বেরুলে এ তার দরকার হবেই। যাতায়াতের পথে ঘুগনী আলুকাবলিওয়ালার দেখা পেলে তাদেরও নিরাশ করতেন না। সঙ্গে সঙ্গী থাকলে সেও ভাগ পেত।’

আসলে শিবরাম চক্রবর্তীর সাহিত্য মানেই ছিল জমজমাট আড্ডা, হাসাহাসি এবং অঢেল খাবার।

 

পকেটমার জরাসন্ধ

জরাসন্ধ (১৯০২-১৯৮১)

সৈয়দ মুজতবা আলী আড্ডায় জানালেন, লৌহ কপাটের বিখ্যাত লেখক জরাসন্ধ তার পুত্রসহ আলীপুরের মধ্য দিয়ে বাসে যাচ্ছেন। ছেলে হঠাৎ আলীপুর সেন্ট্রাল জেলের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বাবাকে জিজ্ঞেস করে বসল, বাবা তুমি এই জেলে টানা কয়েক বছর ছিলে না?

জরাসন্ধ বললেন, হ্যাঁ।

বাসের সহযাত্রীরা তাদের কথাবার্তা শুনে তখন যে যার পকেট সামলাচ্ছে। তারা তো জানে না জরাসন্ধ জেলার ছিলেন। তারা ভেবেছে পকেটমার বা ডাকাত হবে তাদের সহযাত্রী। চারুচন্দ্র চক্রবর্তী (১৯০২-১৯৮১)-ই বিখ্যাত জরাসন্ধ। অর্থনীতির এমএ, ডেপুটি জেলার পদে চাকরির শুরু তিরিশ বছর জেলে খেটে (জেলখেটে নয়) সেন্ট্রাল জেল সুপারিন্টেনডেন্ট পদ থেকে অবসর নেন। কারাবন্দিদের জীবন তাঁর লেখার অন্যতম বিষয়।

সবিতেন্দ্রনাথ কলেজ স্ট্রিটের স্মৃতিতে লিখেছেন, ঘটনাটি আলী সাহেবেরই বানানো সন্দেহ নেই।

 

শরতের অহংকার

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৭৬-১৯৩৮)

‘প্রথম একটা অহংকার করব, মাপ করবে? যদি কর ত’বলি। আমার চেয়ে ভালো নভেল কিংবা গল্প এক রবিবাবু ছাড়া আর কেউ লিখতে পারবে না। যখন এই কথাটা মনে জ্ঞানে সত্য বলে মনে হবে সেই দিন প্রবন্ধ বা গল্প বা উপন্যাসের জন্য অনুরোধ কর-তার পূর্বে নয়-এই আমার এক বড় অনুরোধ তোমার ওপর রইল। এ বিষয়ে কারও কাছে অসত্য খাতির চাই না-আমি সত্য চাই।

শরৎচন্দ্র উপেন্দ্রনাথকে লিখলেন : ‘আমার চেয়ে ভালো সমঝদার এখনকার কালে এক রবিবাবু ছাড়া আর কেউ নেই। মনে কোর না গর্ব করছি কিন্তু আমার আত্মনির্ভরই বলো আর ‘প্রাউড’-ই বল, এই আমার নিজের ধারণ।’

এই ধারণাটি তাঁর এতই গভীরে প্রোথিত ছিল যে, জীবনের শেষভাগে এসেও বলেছেন, ‘আমার বয়স হয়ে গেছে রবীন্দ্রনাথেরও বয়স হলো, এখন মাঝে মাঝে আশঙ্কা হয়-এর পর বাংলার উপন্যাস সাহিত্যের স্থানটা হয়ত একটু নেমে পড়বে।’

শরৎ কী নিয়ে লিখেন? তাঁরই জবাব : অনেকে বলেন, ‘আমার কাছে গল্পের প্লট নেই, তাই লিখছি না।’ আমি শুনে অবাক হই। এতবড় পৃথিবীটা পড়ে রয়েছে কতরকম বৈচিত্র্যই না ছড়িয়ে রয়েছে আর এরা প্লট খুঁজে পাচ্ছে না। কারণ এরা মানিবকতার খোঁজ নেয় না। নিজের কথা নিয়েই সব সময় ব্যস্ত।

‘আমার বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা হয়েছে, গালমন্দের বন্যা বয়ে গেছে। ...বড়ই দুঃখের বিষয়, আমাদের দেশে যে সমালোচনা হয়, তার বারোআনাই ব্যক্তিগত আক্ষেপ, সমালোচনা বইয়ের নয়। লেখকের করা হয়।’

 

কমল মজুমদারের মদদীক্ষা

 (১৯১৪-১৯৭৯)

কমল মজুমদারের ইংলিশ নয়, বাংলা মদদীক্ষা। সুনীল-শক্তি প্রজন্ম মোহিত করে রেখেছেন কমল কুমার মজুমদার। আমাদের প্রয়াত ঔপন্যাসিক মাহমুদুল হকের মুখেও আমি শুনেছি অনেক কমল-কথা।

ভিন্ন ধাঁচের এই আড্ডাবাজ কফি হাউসে তেমন আসতেন না। তিনি যেতেন খালাসিটোলার একটি বাংলা মদের দোকানে। আড্ডা সেখানেই। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বর্ণনা : ‘আমরাও তখন অল্পবয়সী বালক, কফি ছেড়ে আস্তে আস্তে কমল মজুমদারের দীক্ষায় বাংলা মদের আসরে ঢুকে পড়লাম।’ কমলবাবুকে ঘিরে সেই বাংলা মদের দোকানে গড়ে ওঠে অসাধারণ এক আড্ডা।

 

পাগলাগারদে আটবার

বিনয় মজুমদার (১৯৩৪-২০০৬)

খুব বেশি কবিতা তাঁর লেখা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু যাই লিখেছেন, বিনয় মজুমদার তারুণ্যকে মাতিয়ে রেখেছেন। বিনয় মজুমদার পড়েননি, অথচ আধুনিক বাংলা কবিতার কথা বলছেন-এ কেমন প্রলাপ!

বিনয় মজমুদারের মানসিক অসুস্থতার সংবাদটি তার কবিতার মতোই দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল। বাংলাদেশ থেকে কলকাতা গিয়ে অনেক সাধ্য-সাধনার পর বিনয়ের দেখা পেয়েছিলেন অমিতাভ পাল এবং রিফাত আহমেদ। তাদের নেওয়া সাক্ষাৎকার থেকে বিনয়ের কিছু কথা :

আমি আটবার পাগলাগারদে গেছি। বেলাল (বাংলাদেশের কবি বেলাল চৌধুরী) আমাকে একবার পাগলাগারদে ঢুকিয়েছিল। আমি তখন অমিয় দেবের বাড়িতে। অমিয় দেব এখন ভাইস চ্যান্সেলর, মেদিনীপুরের বিদ্যাসাগর ইউনিভার্সিটিতে আছে। তখন সে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগে ছিল। বুদ্ধদেব বসুর অধীনে। ওখানে ছিলাম দিন কয়েক। তখন বেলাল এসে হাজির। বলল, মুরুগি রান্না করেছি বাড়িতে। আপনি খাবেন, চলুন। ট্যাক্সি দাঁড়িয়েছিল। বেলাল বলল, উঠুন ট্যাক্সিতে, তারপর আমি উঠেছি আর ট্যাক্সি চলেছে। থামায় না, থামায় না। তারপর বালিগঞ্জ ছাড়িয়ে নেই কসবায়। সেখানে লুম্বিনী বলে একটা পাগলাগারদ আছে। নাম শুনেছ? ট্যাক্সিটা একেবারে ভেতরে গিয়ে হাজির। বেলাল বলল, নামুন। আমি তো নিরুপায়। এখন ট্যাক্সি থেকে নেমে গেট দিয়ে বেরিয়ে যেতে পারব না। তখন হাসপাতালের লোকজন কাগজপত্র নিয়ে এলো। বেলালই সব সইটই করল। ...আমি ছয় মাস ছিলাম। ডাক্তার বলল, এই বিছানায় ছিল ঋত্বিক ঘটক, ওই বিছানায় সঞ্জয় ভট্টাচার্য।... এই করতে করতে বয়স হয়েছে। এখন তো বুড়ো হয়েছি। এখন আর কেউ পাগলাগারদে নেয় না। ওখানে যে ওষুধ লিখে দিয়েছিল এখন বাড়িতে বসে তাই খাই। এখন আমার ৬৪ বছর বয়স। এবং এখন আমি পাগলাগারদে যাই না। আটবার গিয়েছি। নয়বার নিলেও কোনো লাভ নেই।

বিনয় মজুমদার একবারে বেদিশে হয়ে পড়েছিলেন মনে করার কারণ নেই। তার কথারই একাংশ :

সারা পৃথিবীতে কোন কোন কবি পাগলাগারদে ছিল? এজরা পাউন্ড ছিল। ৩২ বছর একটানা ছিল। তারপর ওকে ছেড়ে দিয়েছে। ওখানে থাকতেই যেসব লিখেছে সব ছেপে দিল। আর সে বিখ্যাত হয়ে গেল। রুশ ভাষা আমি জানি। ২৭ বছর বয়সে ওকে গুলি করে মেরে ফেলেছিল। কোন কোন কবি পাগল ছিল? সঞ্জয় ভট্টাচার্য পাগলাগারদে ছিল।

বিনয় মজুমদার রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলকেও পাগল সাব্যস্ত করতে চাইছেন, কারণ রবীন্দ্রনাথ নিজেই স্বীকার করেছেন : আমি পাগল হইয়া বনে বনে ফিরি। কিংবা পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে। পাগল আমার মন নেচে উঠে। নজরুল লিখেছেন ‘উন্মাদ, আমি উম্মাদ।’ তা সত্ত্বেও ব্রিটিশ গভর্নমেন্ট রবীন্দ্রনাথকেও পাগলাগারদে দেয়নি। নজরুলকেও না। আর ভারত সরকার একটু আঁকান্ডবাঁকা কথা বললেই পাগলাগারদে ঢুকিয়ে দেয়... ব্রিটিশ গভর্নমেন্ট যা পারেনি স্বাধীন ভারত সরকার তাই করছে। (একটি দুর্লভ চোরাচালান, কালের খেয়া, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৫)

 

ডিলান টমাসের ছাতা

ডিলান টমাস (১৯১৪-১৯৫৩)

ডিলান টমাস ইংরেজি সাহিত্যের এক প্রবাদপ্রতিম পুরুষ আর খামখেয়ালিপনা আর অত্যধিক মদ্যাসক্তি উপকথার মতো প্রচারিত।

একবার আমেরিকা ভ্রমণে এসে এক মনোরম দুপুরে তিনি ছাতা নিয়ে বেরোলেন বৃষ্টি হবে আশঙ্কায়। কিন্তু সেটা বৃষ্টি হওয়ার মওসুম নয়, এমনকি আমেরিকার আবহাওয়া বিভাগ বৃষ্টি হতে পারে এ ধরনের কোনো পূর্বাভাসও দেয়নি। সেদিন কোনোরকম বৃষ্টিপাত হয়নি। কয়েক দিন পর ডিলানের কতিপয় আমেরিকান বন্ধু এসে জিজ্ঞেস করলেন- কী ব্যাপার ডিলান ছাতা নিয়ে বেরিয়েছিলে কেন?

তিনি বললেন, কাগজে পড়লাম, লন্ডনে বৃষ্টিপাত হবে। সে জন্যই তো আমেরিকায় ছাতা নিয়ে ঘুরছিলাম। আর হ্যাঁ জানো, আসল দুঃখটা কোথায়? ওই খবরের কাগজওয়ালা আমার সঙ্গে প্রতারণা করেছে। খবর নিয়ে জানলাম, সেদিন লন্ডনে একফোঁটা বৃষ্টিও হয়নি।

 

বিভূতিভূষণ যখন পুস্তক সমালোচক

 (১৮৯৫-১৯৫০)

কমপক্ষে আশি বছর আগেকার কয়েকটি পুস্তক সমালোচনা সম্পূর্ণ/আংশিক উদ্ধৃত করছি। বিভূতিভূষণ কতটা সরাসরি ও স্পষ্ট মন্তব্য করতেন এতে তার সাক্ষ্য মিলবে।

মিলন-মালা : তারকেশ্বর সেন শাস্ত্রীর সামাজিক উপন্যাস।

প্রবন্ধকারে লিখিলে বোধ হয় বক্তব্য বিষয়টি গুছাইয়া বলা চলিত। উপন্যাস হিসেবে ব্যর্থ রচনা। (প্রবাসী অগ্রহায়ণ ১৩৪১)

তাসের ঘর : মায়া দে রচিত গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় অ্যান্ড সন্স প্রকাশিত।

আলোচ্য গ্রন্থখানি না নাটক না উপন্যাস। লেখিকা টেকনিকের দিক হইতে গোলযোগ বাঁধাইলেও তাঁহার রচনার হাত ভালো। উজ্জ্বলা ও সম্মোহনের চরিত্র অঙ্কনে লেখিকা মুন্শিয়ানার পরিচয় দিয়াছেন। (প্রবাসী আশি^ন ১৩৪৭)

সব মেয়েই সমান : অবিনাশচন্দ্র ঘোষাল রচিত ডিএম লাইব্রেরি প্রকাশিত আলোচ্য গ্রন্থে সাতটি মেয়ের অধঃপতনের কাহিনি বর্ণিত হইয়াছে। সাতটি মেয়ে যখন খারাপ, তখন সব মেয়েই খারাপ। গ্রন্থকারের লজিক ঠিক বুঝিতে পারিলাম না। চরিত্রগুলির একটিও ফোটে নাই। এ ধরনের বই লিখিবার সার্থকতা কী বোঝা কঠিন। (প্রবাসী ভাদ্র ১৩৪৫)

 

বাংলার সব পোষা গরু

ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (১৮১২-১৮৫৯)

ঠিক দু’শ বছর আগে ১৮১২ সালে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জন্ম; তিনি দীর্ঘায়ু হননি, ৪৭ বছরে, ১৮৫৯ সালে মৃত্যুবরণ করেন। রঙ্গ-রসিকতার জন্য খ্যাত হলেও তাঁর কবিতা সে সময়ের বাঙালি জীবনের যন্ত্রণাগুলোকে যথাযথভাবে ধারণ করেছে। ঔপনিবেশিক শোষণের যন্ত্রণা, দারিদ্র্য, নীলকরদের অত্যাচার উঠে এসেছে তাঁর কবিতায়।

মহারানী ভিক্টোরিয়াকে আমন্ত্রণ জানিয়ে কবি বলেছেন :

“কোথা রৈলে মা           ভিক্টোরিয়া মা গো মা,

কাতরে কর করুণা

মা তোমার ভারতবর্ষে সুখ আর নাহি স্পর্শে

প্রজারা নহে হর্ষে, সবাই বিমর্ষে।

 

বাঙ্গালী তোমার কেনা            একথা জানে কে না

হয়েছি চিরকেলে দাস

করি শুভ অভিলাষ।

তুমি মা কল্পতরু            আমরা সব পোষা গরু

শিখিনি শিং বাঁকানো

কেবল খাবো খোল বিচিলি ঘাস।”

 

এই বিভাগের আরও খবর
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

এই মাত্র | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন