শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

লেখক বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
প্রিন্ট ভার্সন
লেখক বৃত্তান্ত

রাস্তার মোড়ের আড্ডা

শিবরাম চক্রবর্তী (১৯০৩-১৯৮০)

হাতে বাদামের ঠোঙা কিংবা চানাচুর প্যাকেট, রাস্তায় বেরুলে এ তার দরকার হবেই।  যাতায়াতের পথে ঘুগনী আলুকাবলিওয়ালার দেখা পেলে তাদেরও নিরাশ করতেন না। সঙ্গে সঙ্গী থাকলে সেও ভাগ পেত।’

‘হাসির প্রাণবন্ত প্রস্রবণ’ [এই বিবরণ অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তের] শিবরাম চক্রবর্তী থাকতেন ১৩৪ মুক্তারামবাবু স্ট্রিটে একটি মেসবাড়ির দোতলায়। তক্তারামে ঘুমোতেন-তক্তা বেশি চওড়া হলে একজন নারীসঙ্গী পেয়ে যাওয়ার ভয় তার ছিল।  তিনি আড্ডা দিতেন কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে। শতদল গোস্বামী লিখছেন :

কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে তার সঙ্গে গল্প করতে দেখা যেত বুড়োদা, অর্থাৎ প্রেমাঙ্কুর আতর্থীকে-সাহিত্য জগতে যিনি মহাস্থবির নামে খ্যাত। বেতের মতো ঋজু ঝকঝকে চেহারা, পরিচ্ছন্ন পোশাক, পালিশ করা দামি জুতো, গলায় সরু চেনযুক্ত রুদ্রাক্ষের মালা।... উভয়েই অভিজাত পরিবারের সন্তান, গৌরবর্ণ, রসিক, আড্ডাবাজ এবং বড় কথা, বাড়ি থেকে পালানোর দুইজনই কীর্তিমান। অসাধারণ খাদ্যরসিক শিবরাম নিশ্চয়ই কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে তিতকুটে মুখে আড্ডা দিতেন না, ঠোঙায় এটা ওটা থাকতই। শতদল লিখেছেন, ‘তিনটি বিষয়ে তার নেশা ছিল প্রচন্ড। ভোজন, নিদ্রা এবং সিনেমা। পথ চলেছেন সেই সঙ্গে মুখ।

হাতে বাদামের ঠোঙা কিংবা চানাচুর প্যাকেট, রাস্তায় বেরুলে এ তার দরকার হবেই। যাতায়াতের পথে ঘুগনী আলুকাবলিওয়ালার দেখা পেলে তাদেরও নিরাশ করতেন না। সঙ্গে সঙ্গী থাকলে সেও ভাগ পেত।’

আসলে শিবরাম চক্রবর্তীর সাহিত্য মানেই ছিল জমজমাট আড্ডা, হাসাহাসি এবং অঢেল খাবার।

 

পকেটমার জরাসন্ধ

জরাসন্ধ (১৯০২-১৯৮১)

সৈয়দ মুজতবা আলী আড্ডায় জানালেন, লৌহ কপাটের বিখ্যাত লেখক জরাসন্ধ তার পুত্রসহ আলীপুরের মধ্য দিয়ে বাসে যাচ্ছেন। ছেলে হঠাৎ আলীপুর সেন্ট্রাল জেলের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বাবাকে জিজ্ঞেস করে বসল, বাবা তুমি এই জেলে টানা কয়েক বছর ছিলে না?

জরাসন্ধ বললেন, হ্যাঁ।

বাসের সহযাত্রীরা তাদের কথাবার্তা শুনে তখন যে যার পকেট সামলাচ্ছে। তারা তো জানে না জরাসন্ধ জেলার ছিলেন। তারা ভেবেছে পকেটমার বা ডাকাত হবে তাদের সহযাত্রী। চারুচন্দ্র চক্রবর্তী (১৯০২-১৯৮১)-ই বিখ্যাত জরাসন্ধ। অর্থনীতির এমএ, ডেপুটি জেলার পদে চাকরির শুরু তিরিশ বছর জেলে খেটে (জেলখেটে নয়) সেন্ট্রাল জেল সুপারিন্টেনডেন্ট পদ থেকে অবসর নেন। কারাবন্দিদের জীবন তাঁর লেখার অন্যতম বিষয়।

সবিতেন্দ্রনাথ কলেজ স্ট্রিটের স্মৃতিতে লিখেছেন, ঘটনাটি আলী সাহেবেরই বানানো সন্দেহ নেই।

 

শরতের অহংকার

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৭৬-১৯৩৮)

‘প্রথম একটা অহংকার করব, মাপ করবে? যদি কর ত’বলি। আমার চেয়ে ভালো নভেল কিংবা গল্প এক রবিবাবু ছাড়া আর কেউ লিখতে পারবে না। যখন এই কথাটা মনে জ্ঞানে সত্য বলে মনে হবে সেই দিন প্রবন্ধ বা গল্প বা উপন্যাসের জন্য অনুরোধ কর-তার পূর্বে নয়-এই আমার এক বড় অনুরোধ তোমার ওপর রইল। এ বিষয়ে কারও কাছে অসত্য খাতির চাই না-আমি সত্য চাই।

শরৎচন্দ্র উপেন্দ্রনাথকে লিখলেন : ‘আমার চেয়ে ভালো সমঝদার এখনকার কালে এক রবিবাবু ছাড়া আর কেউ নেই। মনে কোর না গর্ব করছি কিন্তু আমার আত্মনির্ভরই বলো আর ‘প্রাউড’-ই বল, এই আমার নিজের ধারণ।’

এই ধারণাটি তাঁর এতই গভীরে প্রোথিত ছিল যে, জীবনের শেষভাগে এসেও বলেছেন, ‘আমার বয়স হয়ে গেছে রবীন্দ্রনাথেরও বয়স হলো, এখন মাঝে মাঝে আশঙ্কা হয়-এর পর বাংলার উপন্যাস সাহিত্যের স্থানটা হয়ত একটু নেমে পড়বে।’

শরৎ কী নিয়ে লিখেন? তাঁরই জবাব : অনেকে বলেন, ‘আমার কাছে গল্পের প্লট নেই, তাই লিখছি না।’ আমি শুনে অবাক হই। এতবড় পৃথিবীটা পড়ে রয়েছে কতরকম বৈচিত্র্যই না ছড়িয়ে রয়েছে আর এরা প্লট খুঁজে পাচ্ছে না। কারণ এরা মানিবকতার খোঁজ নেয় না। নিজের কথা নিয়েই সব সময় ব্যস্ত।

‘আমার বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা হয়েছে, গালমন্দের বন্যা বয়ে গেছে। ...বড়ই দুঃখের বিষয়, আমাদের দেশে যে সমালোচনা হয়, তার বারোআনাই ব্যক্তিগত আক্ষেপ, সমালোচনা বইয়ের নয়। লেখকের করা হয়।’

 

কমল মজুমদারের মদদীক্ষা

 (১৯১৪-১৯৭৯)

কমল মজুমদারের ইংলিশ নয়, বাংলা মদদীক্ষা। সুনীল-শক্তি প্রজন্ম মোহিত করে রেখেছেন কমল কুমার মজুমদার। আমাদের প্রয়াত ঔপন্যাসিক মাহমুদুল হকের মুখেও আমি শুনেছি অনেক কমল-কথা।

ভিন্ন ধাঁচের এই আড্ডাবাজ কফি হাউসে তেমন আসতেন না। তিনি যেতেন খালাসিটোলার একটি বাংলা মদের দোকানে। আড্ডা সেখানেই। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বর্ণনা : ‘আমরাও তখন অল্পবয়সী বালক, কফি ছেড়ে আস্তে আস্তে কমল মজুমদারের দীক্ষায় বাংলা মদের আসরে ঢুকে পড়লাম।’ কমলবাবুকে ঘিরে সেই বাংলা মদের দোকানে গড়ে ওঠে অসাধারণ এক আড্ডা।

 

পাগলাগারদে আটবার

বিনয় মজুমদার (১৯৩৪-২০০৬)

খুব বেশি কবিতা তাঁর লেখা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু যাই লিখেছেন, বিনয় মজুমদার তারুণ্যকে মাতিয়ে রেখেছেন। বিনয় মজুমদার পড়েননি, অথচ আধুনিক বাংলা কবিতার কথা বলছেন-এ কেমন প্রলাপ!

বিনয় মজমুদারের মানসিক অসুস্থতার সংবাদটি তার কবিতার মতোই দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল। বাংলাদেশ থেকে কলকাতা গিয়ে অনেক সাধ্য-সাধনার পর বিনয়ের দেখা পেয়েছিলেন অমিতাভ পাল এবং রিফাত আহমেদ। তাদের নেওয়া সাক্ষাৎকার থেকে বিনয়ের কিছু কথা :

আমি আটবার পাগলাগারদে গেছি। বেলাল (বাংলাদেশের কবি বেলাল চৌধুরী) আমাকে একবার পাগলাগারদে ঢুকিয়েছিল। আমি তখন অমিয় দেবের বাড়িতে। অমিয় দেব এখন ভাইস চ্যান্সেলর, মেদিনীপুরের বিদ্যাসাগর ইউনিভার্সিটিতে আছে। তখন সে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগে ছিল। বুদ্ধদেব বসুর অধীনে। ওখানে ছিলাম দিন কয়েক। তখন বেলাল এসে হাজির। বলল, মুরুগি রান্না করেছি বাড়িতে। আপনি খাবেন, চলুন। ট্যাক্সি দাঁড়িয়েছিল। বেলাল বলল, উঠুন ট্যাক্সিতে, তারপর আমি উঠেছি আর ট্যাক্সি চলেছে। থামায় না, থামায় না। তারপর বালিগঞ্জ ছাড়িয়ে নেই কসবায়। সেখানে লুম্বিনী বলে একটা পাগলাগারদ আছে। নাম শুনেছ? ট্যাক্সিটা একেবারে ভেতরে গিয়ে হাজির। বেলাল বলল, নামুন। আমি তো নিরুপায়। এখন ট্যাক্সি থেকে নেমে গেট দিয়ে বেরিয়ে যেতে পারব না। তখন হাসপাতালের লোকজন কাগজপত্র নিয়ে এলো। বেলালই সব সইটই করল। ...আমি ছয় মাস ছিলাম। ডাক্তার বলল, এই বিছানায় ছিল ঋত্বিক ঘটক, ওই বিছানায় সঞ্জয় ভট্টাচার্য।... এই করতে করতে বয়স হয়েছে। এখন তো বুড়ো হয়েছি। এখন আর কেউ পাগলাগারদে নেয় না। ওখানে যে ওষুধ লিখে দিয়েছিল এখন বাড়িতে বসে তাই খাই। এখন আমার ৬৪ বছর বয়স। এবং এখন আমি পাগলাগারদে যাই না। আটবার গিয়েছি। নয়বার নিলেও কোনো লাভ নেই।

বিনয় মজুমদার একবারে বেদিশে হয়ে পড়েছিলেন মনে করার কারণ নেই। তার কথারই একাংশ :

সারা পৃথিবীতে কোন কোন কবি পাগলাগারদে ছিল? এজরা পাউন্ড ছিল। ৩২ বছর একটানা ছিল। তারপর ওকে ছেড়ে দিয়েছে। ওখানে থাকতেই যেসব লিখেছে সব ছেপে দিল। আর সে বিখ্যাত হয়ে গেল। রুশ ভাষা আমি জানি। ২৭ বছর বয়সে ওকে গুলি করে মেরে ফেলেছিল। কোন কোন কবি পাগল ছিল? সঞ্জয় ভট্টাচার্য পাগলাগারদে ছিল।

বিনয় মজুমদার রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলকেও পাগল সাব্যস্ত করতে চাইছেন, কারণ রবীন্দ্রনাথ নিজেই স্বীকার করেছেন : আমি পাগল হইয়া বনে বনে ফিরি। কিংবা পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে। পাগল আমার মন নেচে উঠে। নজরুল লিখেছেন ‘উন্মাদ, আমি উম্মাদ।’ তা সত্ত্বেও ব্রিটিশ গভর্নমেন্ট রবীন্দ্রনাথকেও পাগলাগারদে দেয়নি। নজরুলকেও না। আর ভারত সরকার একটু আঁকান্ডবাঁকা কথা বললেই পাগলাগারদে ঢুকিয়ে দেয়... ব্রিটিশ গভর্নমেন্ট যা পারেনি স্বাধীন ভারত সরকার তাই করছে। (একটি দুর্লভ চোরাচালান, কালের খেয়া, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৫)

 

ডিলান টমাসের ছাতা

ডিলান টমাস (১৯১৪-১৯৫৩)

ডিলান টমাস ইংরেজি সাহিত্যের এক প্রবাদপ্রতিম পুরুষ আর খামখেয়ালিপনা আর অত্যধিক মদ্যাসক্তি উপকথার মতো প্রচারিত।

একবার আমেরিকা ভ্রমণে এসে এক মনোরম দুপুরে তিনি ছাতা নিয়ে বেরোলেন বৃষ্টি হবে আশঙ্কায়। কিন্তু সেটা বৃষ্টি হওয়ার মওসুম নয়, এমনকি আমেরিকার আবহাওয়া বিভাগ বৃষ্টি হতে পারে এ ধরনের কোনো পূর্বাভাসও দেয়নি। সেদিন কোনোরকম বৃষ্টিপাত হয়নি। কয়েক দিন পর ডিলানের কতিপয় আমেরিকান বন্ধু এসে জিজ্ঞেস করলেন- কী ব্যাপার ডিলান ছাতা নিয়ে বেরিয়েছিলে কেন?

তিনি বললেন, কাগজে পড়লাম, লন্ডনে বৃষ্টিপাত হবে। সে জন্যই তো আমেরিকায় ছাতা নিয়ে ঘুরছিলাম। আর হ্যাঁ জানো, আসল দুঃখটা কোথায়? ওই খবরের কাগজওয়ালা আমার সঙ্গে প্রতারণা করেছে। খবর নিয়ে জানলাম, সেদিন লন্ডনে একফোঁটা বৃষ্টিও হয়নি।

 

বিভূতিভূষণ যখন পুস্তক সমালোচক

 (১৮৯৫-১৯৫০)

কমপক্ষে আশি বছর আগেকার কয়েকটি পুস্তক সমালোচনা সম্পূর্ণ/আংশিক উদ্ধৃত করছি। বিভূতিভূষণ কতটা সরাসরি ও স্পষ্ট মন্তব্য করতেন এতে তার সাক্ষ্য মিলবে।

মিলন-মালা : তারকেশ্বর সেন শাস্ত্রীর সামাজিক উপন্যাস।

প্রবন্ধকারে লিখিলে বোধ হয় বক্তব্য বিষয়টি গুছাইয়া বলা চলিত। উপন্যাস হিসেবে ব্যর্থ রচনা। (প্রবাসী অগ্রহায়ণ ১৩৪১)

তাসের ঘর : মায়া দে রচিত গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় অ্যান্ড সন্স প্রকাশিত।

আলোচ্য গ্রন্থখানি না নাটক না উপন্যাস। লেখিকা টেকনিকের দিক হইতে গোলযোগ বাঁধাইলেও তাঁহার রচনার হাত ভালো। উজ্জ্বলা ও সম্মোহনের চরিত্র অঙ্কনে লেখিকা মুন্শিয়ানার পরিচয় দিয়াছেন। (প্রবাসী আশি^ন ১৩৪৭)

সব মেয়েই সমান : অবিনাশচন্দ্র ঘোষাল রচিত ডিএম লাইব্রেরি প্রকাশিত আলোচ্য গ্রন্থে সাতটি মেয়ের অধঃপতনের কাহিনি বর্ণিত হইয়াছে। সাতটি মেয়ে যখন খারাপ, তখন সব মেয়েই খারাপ। গ্রন্থকারের লজিক ঠিক বুঝিতে পারিলাম না। চরিত্রগুলির একটিও ফোটে নাই। এ ধরনের বই লিখিবার সার্থকতা কী বোঝা কঠিন। (প্রবাসী ভাদ্র ১৩৪৫)

 

বাংলার সব পোষা গরু

ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (১৮১২-১৮৫৯)

ঠিক দু’শ বছর আগে ১৮১২ সালে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জন্ম; তিনি দীর্ঘায়ু হননি, ৪৭ বছরে, ১৮৫৯ সালে মৃত্যুবরণ করেন। রঙ্গ-রসিকতার জন্য খ্যাত হলেও তাঁর কবিতা সে সময়ের বাঙালি জীবনের যন্ত্রণাগুলোকে যথাযথভাবে ধারণ করেছে। ঔপনিবেশিক শোষণের যন্ত্রণা, দারিদ্র্য, নীলকরদের অত্যাচার উঠে এসেছে তাঁর কবিতায়।

মহারানী ভিক্টোরিয়াকে আমন্ত্রণ জানিয়ে কবি বলেছেন :

“কোথা রৈলে মা           ভিক্টোরিয়া মা গো মা,

কাতরে কর করুণা

মা তোমার ভারতবর্ষে সুখ আর নাহি স্পর্শে

প্রজারা নহে হর্ষে, সবাই বিমর্ষে।

 

বাঙ্গালী তোমার কেনা            একথা জানে কে না

হয়েছি চিরকেলে দাস

করি শুভ অভিলাষ।

তুমি মা কল্পতরু            আমরা সব পোষা গরু

শিখিনি শিং বাঁকানো

কেবল খাবো খোল বিচিলি ঘাস।”

 

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা