শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

লেখক বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
প্রিন্ট ভার্সন
লেখক বৃত্তান্ত

রাস্তার মোড়ের আড্ডা

শিবরাম চক্রবর্তী (১৯০৩-১৯৮০)

হাতে বাদামের ঠোঙা কিংবা চানাচুর প্যাকেট, রাস্তায় বেরুলে এ তার দরকার হবেই।  যাতায়াতের পথে ঘুগনী আলুকাবলিওয়ালার দেখা পেলে তাদেরও নিরাশ করতেন না। সঙ্গে সঙ্গী থাকলে সেও ভাগ পেত।’

‘হাসির প্রাণবন্ত প্রস্রবণ’ [এই বিবরণ অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তের] শিবরাম চক্রবর্তী থাকতেন ১৩৪ মুক্তারামবাবু স্ট্রিটে একটি মেসবাড়ির দোতলায়। তক্তারামে ঘুমোতেন-তক্তা বেশি চওড়া হলে একজন নারীসঙ্গী পেয়ে যাওয়ার ভয় তার ছিল।  তিনি আড্ডা দিতেন কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে। শতদল গোস্বামী লিখছেন :

কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে তার সঙ্গে গল্প করতে দেখা যেত বুড়োদা, অর্থাৎ প্রেমাঙ্কুর আতর্থীকে-সাহিত্য জগতে যিনি মহাস্থবির নামে খ্যাত। বেতের মতো ঋজু ঝকঝকে চেহারা, পরিচ্ছন্ন পোশাক, পালিশ করা দামি জুতো, গলায় সরু চেনযুক্ত রুদ্রাক্ষের মালা।... উভয়েই অভিজাত পরিবারের সন্তান, গৌরবর্ণ, রসিক, আড্ডাবাজ এবং বড় কথা, বাড়ি থেকে পালানোর দুইজনই কীর্তিমান। অসাধারণ খাদ্যরসিক শিবরাম নিশ্চয়ই কৈলাস বসু স্ট্রিটের মোড়ে তিতকুটে মুখে আড্ডা দিতেন না, ঠোঙায় এটা ওটা থাকতই। শতদল লিখেছেন, ‘তিনটি বিষয়ে তার নেশা ছিল প্রচন্ড। ভোজন, নিদ্রা এবং সিনেমা। পথ চলেছেন সেই সঙ্গে মুখ।

হাতে বাদামের ঠোঙা কিংবা চানাচুর প্যাকেট, রাস্তায় বেরুলে এ তার দরকার হবেই। যাতায়াতের পথে ঘুগনী আলুকাবলিওয়ালার দেখা পেলে তাদেরও নিরাশ করতেন না। সঙ্গে সঙ্গী থাকলে সেও ভাগ পেত।’

আসলে শিবরাম চক্রবর্তীর সাহিত্য মানেই ছিল জমজমাট আড্ডা, হাসাহাসি এবং অঢেল খাবার।

 

পকেটমার জরাসন্ধ

জরাসন্ধ (১৯০২-১৯৮১)

সৈয়দ মুজতবা আলী আড্ডায় জানালেন, লৌহ কপাটের বিখ্যাত লেখক জরাসন্ধ তার পুত্রসহ আলীপুরের মধ্য দিয়ে বাসে যাচ্ছেন। ছেলে হঠাৎ আলীপুর সেন্ট্রাল জেলের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বাবাকে জিজ্ঞেস করে বসল, বাবা তুমি এই জেলে টানা কয়েক বছর ছিলে না?

জরাসন্ধ বললেন, হ্যাঁ।

বাসের সহযাত্রীরা তাদের কথাবার্তা শুনে তখন যে যার পকেট সামলাচ্ছে। তারা তো জানে না জরাসন্ধ জেলার ছিলেন। তারা ভেবেছে পকেটমার বা ডাকাত হবে তাদের সহযাত্রী। চারুচন্দ্র চক্রবর্তী (১৯০২-১৯৮১)-ই বিখ্যাত জরাসন্ধ। অর্থনীতির এমএ, ডেপুটি জেলার পদে চাকরির শুরু তিরিশ বছর জেলে খেটে (জেলখেটে নয়) সেন্ট্রাল জেল সুপারিন্টেনডেন্ট পদ থেকে অবসর নেন। কারাবন্দিদের জীবন তাঁর লেখার অন্যতম বিষয়।

সবিতেন্দ্রনাথ কলেজ স্ট্রিটের স্মৃতিতে লিখেছেন, ঘটনাটি আলী সাহেবেরই বানানো সন্দেহ নেই।

 

শরতের অহংকার

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৭৬-১৯৩৮)

‘প্রথম একটা অহংকার করব, মাপ করবে? যদি কর ত’বলি। আমার চেয়ে ভালো নভেল কিংবা গল্প এক রবিবাবু ছাড়া আর কেউ লিখতে পারবে না। যখন এই কথাটা মনে জ্ঞানে সত্য বলে মনে হবে সেই দিন প্রবন্ধ বা গল্প বা উপন্যাসের জন্য অনুরোধ কর-তার পূর্বে নয়-এই আমার এক বড় অনুরোধ তোমার ওপর রইল। এ বিষয়ে কারও কাছে অসত্য খাতির চাই না-আমি সত্য চাই।

শরৎচন্দ্র উপেন্দ্রনাথকে লিখলেন : ‘আমার চেয়ে ভালো সমঝদার এখনকার কালে এক রবিবাবু ছাড়া আর কেউ নেই। মনে কোর না গর্ব করছি কিন্তু আমার আত্মনির্ভরই বলো আর ‘প্রাউড’-ই বল, এই আমার নিজের ধারণ।’

এই ধারণাটি তাঁর এতই গভীরে প্রোথিত ছিল যে, জীবনের শেষভাগে এসেও বলেছেন, ‘আমার বয়স হয়ে গেছে রবীন্দ্রনাথেরও বয়স হলো, এখন মাঝে মাঝে আশঙ্কা হয়-এর পর বাংলার উপন্যাস সাহিত্যের স্থানটা হয়ত একটু নেমে পড়বে।’

শরৎ কী নিয়ে লিখেন? তাঁরই জবাব : অনেকে বলেন, ‘আমার কাছে গল্পের প্লট নেই, তাই লিখছি না।’ আমি শুনে অবাক হই। এতবড় পৃথিবীটা পড়ে রয়েছে কতরকম বৈচিত্র্যই না ছড়িয়ে রয়েছে আর এরা প্লট খুঁজে পাচ্ছে না। কারণ এরা মানিবকতার খোঁজ নেয় না। নিজের কথা নিয়েই সব সময় ব্যস্ত।

‘আমার বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা হয়েছে, গালমন্দের বন্যা বয়ে গেছে। ...বড়ই দুঃখের বিষয়, আমাদের দেশে যে সমালোচনা হয়, তার বারোআনাই ব্যক্তিগত আক্ষেপ, সমালোচনা বইয়ের নয়। লেখকের করা হয়।’

 

কমল মজুমদারের মদদীক্ষা

 (১৯১৪-১৯৭৯)

কমল মজুমদারের ইংলিশ নয়, বাংলা মদদীক্ষা। সুনীল-শক্তি প্রজন্ম মোহিত করে রেখেছেন কমল কুমার মজুমদার। আমাদের প্রয়াত ঔপন্যাসিক মাহমুদুল হকের মুখেও আমি শুনেছি অনেক কমল-কথা।

ভিন্ন ধাঁচের এই আড্ডাবাজ কফি হাউসে তেমন আসতেন না। তিনি যেতেন খালাসিটোলার একটি বাংলা মদের দোকানে। আড্ডা সেখানেই। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বর্ণনা : ‘আমরাও তখন অল্পবয়সী বালক, কফি ছেড়ে আস্তে আস্তে কমল মজুমদারের দীক্ষায় বাংলা মদের আসরে ঢুকে পড়লাম।’ কমলবাবুকে ঘিরে সেই বাংলা মদের দোকানে গড়ে ওঠে অসাধারণ এক আড্ডা।

 

পাগলাগারদে আটবার

বিনয় মজুমদার (১৯৩৪-২০০৬)

খুব বেশি কবিতা তাঁর লেখা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু যাই লিখেছেন, বিনয় মজুমদার তারুণ্যকে মাতিয়ে রেখেছেন। বিনয় মজুমদার পড়েননি, অথচ আধুনিক বাংলা কবিতার কথা বলছেন-এ কেমন প্রলাপ!

বিনয় মজমুদারের মানসিক অসুস্থতার সংবাদটি তার কবিতার মতোই দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল। বাংলাদেশ থেকে কলকাতা গিয়ে অনেক সাধ্য-সাধনার পর বিনয়ের দেখা পেয়েছিলেন অমিতাভ পাল এবং রিফাত আহমেদ। তাদের নেওয়া সাক্ষাৎকার থেকে বিনয়ের কিছু কথা :

আমি আটবার পাগলাগারদে গেছি। বেলাল (বাংলাদেশের কবি বেলাল চৌধুরী) আমাকে একবার পাগলাগারদে ঢুকিয়েছিল। আমি তখন অমিয় দেবের বাড়িতে। অমিয় দেব এখন ভাইস চ্যান্সেলর, মেদিনীপুরের বিদ্যাসাগর ইউনিভার্সিটিতে আছে। তখন সে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগে ছিল। বুদ্ধদেব বসুর অধীনে। ওখানে ছিলাম দিন কয়েক। তখন বেলাল এসে হাজির। বলল, মুরুগি রান্না করেছি বাড়িতে। আপনি খাবেন, চলুন। ট্যাক্সি দাঁড়িয়েছিল। বেলাল বলল, উঠুন ট্যাক্সিতে, তারপর আমি উঠেছি আর ট্যাক্সি চলেছে। থামায় না, থামায় না। তারপর বালিগঞ্জ ছাড়িয়ে নেই কসবায়। সেখানে লুম্বিনী বলে একটা পাগলাগারদ আছে। নাম শুনেছ? ট্যাক্সিটা একেবারে ভেতরে গিয়ে হাজির। বেলাল বলল, নামুন। আমি তো নিরুপায়। এখন ট্যাক্সি থেকে নেমে গেট দিয়ে বেরিয়ে যেতে পারব না। তখন হাসপাতালের লোকজন কাগজপত্র নিয়ে এলো। বেলালই সব সইটই করল। ...আমি ছয় মাস ছিলাম। ডাক্তার বলল, এই বিছানায় ছিল ঋত্বিক ঘটক, ওই বিছানায় সঞ্জয় ভট্টাচার্য।... এই করতে করতে বয়স হয়েছে। এখন তো বুড়ো হয়েছি। এখন আর কেউ পাগলাগারদে নেয় না। ওখানে যে ওষুধ লিখে দিয়েছিল এখন বাড়িতে বসে তাই খাই। এখন আমার ৬৪ বছর বয়স। এবং এখন আমি পাগলাগারদে যাই না। আটবার গিয়েছি। নয়বার নিলেও কোনো লাভ নেই।

বিনয় মজুমদার একবারে বেদিশে হয়ে পড়েছিলেন মনে করার কারণ নেই। তার কথারই একাংশ :

সারা পৃথিবীতে কোন কোন কবি পাগলাগারদে ছিল? এজরা পাউন্ড ছিল। ৩২ বছর একটানা ছিল। তারপর ওকে ছেড়ে দিয়েছে। ওখানে থাকতেই যেসব লিখেছে সব ছেপে দিল। আর সে বিখ্যাত হয়ে গেল। রুশ ভাষা আমি জানি। ২৭ বছর বয়সে ওকে গুলি করে মেরে ফেলেছিল। কোন কোন কবি পাগল ছিল? সঞ্জয় ভট্টাচার্য পাগলাগারদে ছিল।

বিনয় মজুমদার রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলকেও পাগল সাব্যস্ত করতে চাইছেন, কারণ রবীন্দ্রনাথ নিজেই স্বীকার করেছেন : আমি পাগল হইয়া বনে বনে ফিরি। কিংবা পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে। পাগল আমার মন নেচে উঠে। নজরুল লিখেছেন ‘উন্মাদ, আমি উম্মাদ।’ তা সত্ত্বেও ব্রিটিশ গভর্নমেন্ট রবীন্দ্রনাথকেও পাগলাগারদে দেয়নি। নজরুলকেও না। আর ভারত সরকার একটু আঁকান্ডবাঁকা কথা বললেই পাগলাগারদে ঢুকিয়ে দেয়... ব্রিটিশ গভর্নমেন্ট যা পারেনি স্বাধীন ভারত সরকার তাই করছে। (একটি দুর্লভ চোরাচালান, কালের খেয়া, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৫)

 

ডিলান টমাসের ছাতা

ডিলান টমাস (১৯১৪-১৯৫৩)

ডিলান টমাস ইংরেজি সাহিত্যের এক প্রবাদপ্রতিম পুরুষ আর খামখেয়ালিপনা আর অত্যধিক মদ্যাসক্তি উপকথার মতো প্রচারিত।

একবার আমেরিকা ভ্রমণে এসে এক মনোরম দুপুরে তিনি ছাতা নিয়ে বেরোলেন বৃষ্টি হবে আশঙ্কায়। কিন্তু সেটা বৃষ্টি হওয়ার মওসুম নয়, এমনকি আমেরিকার আবহাওয়া বিভাগ বৃষ্টি হতে পারে এ ধরনের কোনো পূর্বাভাসও দেয়নি। সেদিন কোনোরকম বৃষ্টিপাত হয়নি। কয়েক দিন পর ডিলানের কতিপয় আমেরিকান বন্ধু এসে জিজ্ঞেস করলেন- কী ব্যাপার ডিলান ছাতা নিয়ে বেরিয়েছিলে কেন?

তিনি বললেন, কাগজে পড়লাম, লন্ডনে বৃষ্টিপাত হবে। সে জন্যই তো আমেরিকায় ছাতা নিয়ে ঘুরছিলাম। আর হ্যাঁ জানো, আসল দুঃখটা কোথায়? ওই খবরের কাগজওয়ালা আমার সঙ্গে প্রতারণা করেছে। খবর নিয়ে জানলাম, সেদিন লন্ডনে একফোঁটা বৃষ্টিও হয়নি।

 

বিভূতিভূষণ যখন পুস্তক সমালোচক

 (১৮৯৫-১৯৫০)

কমপক্ষে আশি বছর আগেকার কয়েকটি পুস্তক সমালোচনা সম্পূর্ণ/আংশিক উদ্ধৃত করছি। বিভূতিভূষণ কতটা সরাসরি ও স্পষ্ট মন্তব্য করতেন এতে তার সাক্ষ্য মিলবে।

মিলন-মালা : তারকেশ্বর সেন শাস্ত্রীর সামাজিক উপন্যাস।

প্রবন্ধকারে লিখিলে বোধ হয় বক্তব্য বিষয়টি গুছাইয়া বলা চলিত। উপন্যাস হিসেবে ব্যর্থ রচনা। (প্রবাসী অগ্রহায়ণ ১৩৪১)

তাসের ঘর : মায়া দে রচিত গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় অ্যান্ড সন্স প্রকাশিত।

আলোচ্য গ্রন্থখানি না নাটক না উপন্যাস। লেখিকা টেকনিকের দিক হইতে গোলযোগ বাঁধাইলেও তাঁহার রচনার হাত ভালো। উজ্জ্বলা ও সম্মোহনের চরিত্র অঙ্কনে লেখিকা মুন্শিয়ানার পরিচয় দিয়াছেন। (প্রবাসী আশি^ন ১৩৪৭)

সব মেয়েই সমান : অবিনাশচন্দ্র ঘোষাল রচিত ডিএম লাইব্রেরি প্রকাশিত আলোচ্য গ্রন্থে সাতটি মেয়ের অধঃপতনের কাহিনি বর্ণিত হইয়াছে। সাতটি মেয়ে যখন খারাপ, তখন সব মেয়েই খারাপ। গ্রন্থকারের লজিক ঠিক বুঝিতে পারিলাম না। চরিত্রগুলির একটিও ফোটে নাই। এ ধরনের বই লিখিবার সার্থকতা কী বোঝা কঠিন। (প্রবাসী ভাদ্র ১৩৪৫)

 

বাংলার সব পোষা গরু

ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (১৮১২-১৮৫৯)

ঠিক দু’শ বছর আগে ১৮১২ সালে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জন্ম; তিনি দীর্ঘায়ু হননি, ৪৭ বছরে, ১৮৫৯ সালে মৃত্যুবরণ করেন। রঙ্গ-রসিকতার জন্য খ্যাত হলেও তাঁর কবিতা সে সময়ের বাঙালি জীবনের যন্ত্রণাগুলোকে যথাযথভাবে ধারণ করেছে। ঔপনিবেশিক শোষণের যন্ত্রণা, দারিদ্র্য, নীলকরদের অত্যাচার উঠে এসেছে তাঁর কবিতায়।

মহারানী ভিক্টোরিয়াকে আমন্ত্রণ জানিয়ে কবি বলেছেন :

“কোথা রৈলে মা           ভিক্টোরিয়া মা গো মা,

কাতরে কর করুণা

মা তোমার ভারতবর্ষে সুখ আর নাহি স্পর্শে

প্রজারা নহে হর্ষে, সবাই বিমর্ষে।

 

বাঙ্গালী তোমার কেনা            একথা জানে কে না

হয়েছি চিরকেলে দাস

করি শুভ অভিলাষ।

তুমি মা কল্পতরু            আমরা সব পোষা গরু

শিখিনি শিং বাঁকানো

কেবল খাবো খোল বিচিলি ঘাস।”

 

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত
টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে
যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫
কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫

৩৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান
না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন