শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ জুলাই, ২০২৩

পঞ্চগড়ে পিয়ানো রহস্য

ফরিদুর রেজা সাগর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পঞ্চগড়ে পিয়ানো রহস্য
দলবলসহ ওসি আকরাম চলে গেলেন। মিরাজ কাদেরী আর ছোটকাকু মুখোমুখি সোফায় বসে দুজন দুজনকে দেখলেন কিছুক্ষণ। মিরাজ বললেন, আমি কিন্তু ধারণা করতে পারতেছি রাতে কারা তোমাকে আক্রমণ করেছিল। ভাগ্য ভালো আহসান হাবিব আমার মোবাইলে মেসেজ দিয়েছিল। সে কারণে আমি বন্দুক নিয়ে আসতে পেরেছিলাম। ছোটকাকু আমি দুঃখিত। আমার এলাকায় এসে তোমাকে হামলার শিকার হতে হলো। আসলে ওরা তোমাকে হামলা করেনি। করেছে আমাকে।

সে জানে মানে! অবাক কণ্ঠ মিরাজ কাদেরীর।

ছোটকাকু বললেন, শওকত বলল তুমিই নাকি প্রথম তাকে গুপ্তধনের রহস্য খোঁজার জন্য বলেছিলে।

আমি! অবাক প্রশ্ন মিরাজ কাদেরীর।

ছোটকাকু বললেন, হ্যাঁ, সে তোমার কথাই তো বলল।

সে ডাহা মিথ্যা কথা বলেছে। ছোটকাকু শোনো, তুমি তার সঙ্গে কোনোভাবেই যোগাযোগ রাখবে না। ফোন করলে ধরবে না। সে একটা মারাত্মক ক্ষতিকর মানুষ। তার চোখ নষ্ট হলো কীভাবে জানো?

কীভাবে?

বাড়িতে আসো, তোমাকে ডিটেইল বলব।

এই বলে প্রথমবার ফোন কেটে দিয়েছিলেন মিরাজ কাদেরী। পঞ্চগড়ে পৌঁছার আগে আগে মিরাজ কাদেরী আবার ফোন দিলেন- ছোটকাকু তোমরা নিশ্চয়ই পঞ্চগড়ে পৌঁছে গেছ?

হ্যাঁ। প্রায় কাছাকাছি।

সে কি তোমাকে ফোন দিয়েছিল?

কে?

আরে ওই যে শওকত জামিল।

না ফোন দেয়নি। সে আমাকে ফোন দেবে কীভাবে? আমি তো তাকে ফোন নম্বর দিইনি।

ভালো করেছ? পঞ্চগড় রেলস্টেশনের পাশে ঘোড়ারগাড়ি অপেক্ষা করছে। তোমার জন্য স্পেশাল আয়োজন। মজিদ বিএসসি পঞ্চগড় থেকে বিদায় নেবে। তবে তোমার সঙ্গে যুক্ত হবে হাবিব নামে এক তরুণ। সে-ই তোমাকে আমাদের বাড়ি নিয়ে আসবে। সবকিছু ক্লিয়ার?

হ্যাঁ সবকিছু ক্লিয়ার। তবে একটা কথা ছিল।

কথা! কী?

মজিদ বিএসসি তোমার বিশ্বস্ত মানুষ তো?

হ্যাঁ, খুবই বিশ্বস্ত। পঞ্চগড়ে আমাদের একটা স্কুল আছে। সেই স্কুলের ইংরেজির শিক্ষক। তাকে নিয়ে কোনো সমস্যা হচ্ছে?

না, কোনো সমস্যা হচ্ছে না। মজিদ বেশ ভালো মানুষ। তবে তার একজন ছাত্রী, নাম ফুলপরী, তার ব্যাপারে তুমি কি কিছু জানো?

মিরাজ কাদেরী এবার সঙ্গে সঙ্গে কোনো মন্তব্য করলেন না। বরং একটু সময় নিলেন। তারপর বললেন, ফুলপরী বেশ মেধাবী মেয়ে। আসো তার ব্যাপারে তোমাকে সামনা-সামনি বলব। এরপর ফোন কেটে দিয়েছিলেন মিরাজ কাদেরী।

সন্ধ্যার পর পঞ্চগড় পৌঁছালেন ছোটকাকু।

তিন.

পঞ্চগড় রেলস্টেশনের পাশেই একটি ঘোড়ারগাড়ি দাঁড়িয়ে আছে। ছোটকাকু যে মাইক্রোবাসে এসেছেন সেই মাইক্রোবাসেই মিরাজ কাদেরী বাড়ি পর্যন্ত যাওয়া যায়। কিন্তু ছোটকাকু চৌধুরীবাড়ির বিশেষ অতিথি। তাই তাকে বিশেষভাবে চৌধুরীবাড়িতে নেওয়া হবে। সেজন্যই ঘোড়ারগাড়ি দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। গাড়ির সামনে একজন সুদর্শন তরুণ দাঁড়িয়ে আছে। তার পেছনে একটু দূরে দাঁড়িয়ে আছে ঘোড়ারগাড়ির চালক। তার পরনে বিশেষ ধরনের পোশাক। মাথায় লাল টুপি। পরনে লালসবুজে মেশানো রাজকীয় স্টাইলের পোশাক। ঘোড়াটাও বেশ নাদুসনুদুস, লম্বা-চওড়া শরীর। ঘোড়ার শরীরে লাল-সবুজ মেশানো কাপড় পরানো হয়েছে। সুদর্শন তরুণটি মাথা ঝুঁকে ছোটকাকুকে সালাম দিয়ে নিজের পরিচয় তুলে ধরল- স্যার আমার নাম আহসান হাবিব। আমি চৌধুরী এস্টেটের জনসংযোগ কর্মকর্তা। আহসান হাবিবকে বেশ পছন্দ হয়েছে ছোটকাকুর। কথাবার্তায় বেশ স্মার্ট মনে হচ্ছে। দেখতেও সুদর্শন। অভ্যর্থনার ভঙ্গিতে হাবিব বলল, স্যার চলুন আমরা রওনা দিই। ঘোড়ার গাড়িতে ওঠার ক্ষেত্রে এক ধরনের কায়দাকানুন মানতে হয়। সেটা শিখিয়ে দিল হাবিব। ছোটকাকু ঘোড়ার গাড়িতে ওঠামাত্রই চালক বিশেষ ধরনের একটা শব্দ করতেই ঘোড়া গাড়ি নিয়ে দৌড়াতে শুরু করল। এই প্রথম শহরের ভিতর দিয়ে ঘোড়ার গাড়িতে কোথাও যাচ্ছেন ছোটকাকু। ঘোড়ার খুরে টকবগ, টকবগ শব্দ হচ্ছে। একসময় শহর ছেড়ে খোলা রাস্তায় ঢুকল ঘোড়ার গাড়ি। আহসান হাবিব কারও সঙ্গে কথা বলছে। গাড়ির চালক বারবার ছোটকাকুর দিকে তাকাচ্ছে। বোধকরি কিছু বলতে চায়। ছোটকাকু প্রশ্ন করলেন, ভাই আপনার নাম কী?

চালক বিনীত ভঙ্গিতে উত্তর দিল, হাজং সিং।

কতদিন ধরে ঘোড়ার গাড়ি চালান?

সেই ছোটবেলা থেকে। আমার বাবা আগে এই গাড়ি চালাতেন। এখন আমি চালাই। এটা আমাদের পৈতৃক পেশা। বলেই গর্বের হাসি উপহার দিল হাজং সিং।

ঘোড়ার গাড়ি আজকাল উঠেই গেছে। সেখানে পঞ্চগড়ের মতো এলাকায় ঘোড়ার গাড়ি চালিয়ে গর্ব করছে হাজং সিং! ব্যাপারটা বেশ ইন্টারেস্টিং মনে হলো ছোটকাকুর কাছে। গাড়ি চালাতে চালাতে একাই কথা বলছে হাজং সিং। বুঝলেন বাবু, একটা সময় এ এলাকায় এমন সুন্দর পাকা রাস্তা ছিল না। চৌধুরীবাড়ির লোকজন ঘোড়ার গাড়িতে চড়েই শহরে যাওয়া-আসা করতেন। পথঘাট এখন অনেক সুন্দর। তবু ঘোড়ার গাড়ি বাতিল করেননি আজমল চৌধুরীর একমাত্র বংশধর মিরাজ কাদেরী। ঢাকা থাকি কোনো মেহমান এলে তাকে ঘোড়ার গাড়িতেই চৌধুরীবাড়িতে আনা হয়। এটাই বংশের নিয়ম।

সামনের রাস্তাটা বেশ ফাঁকা। ধু-ধু প্রান্তর। ডানে-বাঁয়ে শুধুই ধানের খেত। দিনে হলে পরিবেশটা আরও সুন্দর দেখাত। আহসান হাবিবকে প্রশ্ন করলেন ছোটকাকু, আর কতদূর?

হাবিব মৃদু হেসে বলল, ঘড়ি ধরে আর মাত্র পনেরো মিনিট স্যার।

হাজং সিং বলল, মনে হয় পনেরো মিনিট লাগবে না। তার আগেই আমরা পৌঁছে যাব। কী বলিসরে লাল মিয়া?

ঘোড়ার নাম লাল মিয়া। হাজং সিংয়ের প্রশ্নের উত্তরে লাল মিয়া চিঁ হিঁ হিঁ আওয়াজ করল। হঠাৎ যেন লাল মিয়ার গতি থেমে গেল। হাজং সিং একটু যেন ভয় পেয়ে গেল। সঙ্গে সঙ্গে আহসান হাবিবও। ফাঁকা রাস্তায় অন্ধকারেও হঠাৎ একদল মানুষের উপস্থিতি টের পাওয়া যাচ্ছে। তাদের আসার গতি দেখে বোঝা যাচ্ছে মানুষগুলো সুবিধার নয়। ঘোড়া দুই পা উঁচুতে তুলে কয়েকবার বিপৎসংকেত দিল। ছোটকাকু সত্যি সত্যি ভয় পেয়েছেন। হাবিবকে জিজ্ঞেস করলেন, ওরা কারা?

ঠিক বোঝা যাচ্ছে না ওরা কারা।

আমরা কি তাহলে বিপদে পড়তে যাচ্ছি?

হ্যাঁ। তবে ভয়ের কিছু নেই। আপনি চুপচাপ বসে থাকেন। আমরা ব্যাপারটা দেখছি। বলেই হাজং সিংকে তাড়া দিল হাবিব, হাজং মিয়া ঘোড়াকে বল কোনো ভয় নেই।

হাজং ঘোড়াকে উদ্দেশ করে অস্পষ্ট শব্দে কী যে বলল। ব্যস, ঘোড়া যেন দৌড়ানোর গতি পেল। ঘোড়া গাড়ি নিয়ে দৌড়াচ্ছে। বিপরীত দিক থেকে হইচই করে একদল লোক আসছে। এক সময় মুখোমুখি হলো দুই পক্ষ। হইচই করা লোকগুলো ছোটকাকুকে ঘোড়ার গাড়ি থেকে নামতে বলছে। কিন্তু হাবিব ছোটকাকুকে জড়িয়ে ধরে রেখেছে। ঘোড়ার গাড়ির চালক হাজং সিংয়ের সঙ্গে তর্ক করছে হইচইকারীদের একজন।

অয় হাজং বেশি কথা বলবি না। সাহেবরে গাড়ি থাকি নামা। আমরা তারে নিয়া যাব।

হাজং সিং হুংকার দিয়ে উঠল, আমি বাঁচি থাকতে কোনো ব্যাটা আছে সাহেবরে নিয়া যায়! আয়, আয় দেখি কত বুকের পাটা।

কিন্তু হইচই করা মানুষগুলো সংখ্যায় বেশি হওয়ায় ছোটকাকুর মনে হলো এদের হাত থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু এরা তাকে ধরে নিয়ে যেতে চাচ্ছে কেন? কারও কি নির্দেশ আছে? ছোটকাকু হঠাৎ হইচই করা মানুষগুলোকে জোরে ধমক দিলেন, তোমরা চুপ কর। আমার কথা শোনো।

ধমকে কাজ হলো। হইচই থেমে গেল। ছোটকাকু সবাইকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমরা কি আমাকে চেনো? কেউ কোনো উত্তর দিল না।

ছোটকাকু এবার বললেন, তাহলে আমাকে ধরে নিয়ে যেতে চাচ্ছো কেন?

এবারও কেউ কোনো জবাব দিল না। ছোটকাকু এবার ধমকের সুরে বললেন, তোমরা আমাকে আসল ঘটনা বল। তাহলে আমি তোমাদের সঙ্গে যাব।

হঠাৎ হইচই করা মানুষগুলোর মধ্য থেকে একজন চিৎকার দিয়ে বলল, বাবু বেশি কথা বলার সময় নাই। আসল কথা হলো আপনাকে আমাদের সঙ্গে যেতে হবে। গাড়ি থাকি নামেন...

আবার একটা হইচই শুরু হয়ে গেল। দুজন ষণ্ডামার্কা যুবক ঘোড়ার গাড়িতে উঠে ছোটকাকুর হাত ধরে টান দিতেই দূরে পরপর দুটি গুলির শব্দ হলো। মুহূর্তে পরিস্থিতি গেল পাল্টে। হইচই করা মানুষগুলো যে যেদিকে পারে ছুটতে শুরু করল।

চার.

স্থানীয় থানার ওসি এসেছেন। সঙ্গে একদল পুলিশ। মিরাজ কাদেরীর সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন ওসি আকরাম। তার একটাই কথা- ছোটকাকু এ দেশের একজন নামকরা গোয়েন্দা। পুলিশ অনেক সময় তার কাছেই পরামর্শ নিয়ে তদন্তকাজ চালায়। অথচ তাকেই কি না হামলা করা হয়েছে! না, এ ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। এর একটা বিহিত করতেই হবে। ওসি আকরাম বললেন, চৌধুরী সাহেব, এটা আমাদের এলাকার মানসম্মানের প্রশ্ন। আপনারা কেউ একজন বাদী হয়ে শুধু থানায় একটা ডায়েরি করেন। তারপর কী করতে হয় আমিই করব। ছোটকাকুর মতো মানুষ যদি হামলার শিকার হয় তাহলে মানসম্মানের কিছু থাকে? আল্লাহই জানে ভ্রাম্যমাণ সাংবাদিকদের কেউ ঘটনার সময় ছিল কি না। কারও একটা ভিডিও ফেসবুকে গেলেই আমি জবাবদিহির মধ্যে পড়ে যাব। আপনার কি মনে হয় কেউ ভিডিও ফুটেজ পেয়েছে?

মিরাজ কাদেরী বললেন, আমার ধারণা কেউ ভিডিও ফুটেজ পায়নি।

ওসি আকরাম স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বললেন, ভিডিও ফুটেজ কারও কাছে না গেলেই ভালো। আপনার কী মনে হয়, কারা এ হামলার ঘটনায় জড়িত?

মিরাজ কাদেরী মৃদু হেসে বললেন, আমি কী করে বলব? ছোটকাকু তো এ এলাকায় প্রথম এসেছে। কাজেই তার তো শত্রু থাকার কথা নয়।

ওসি আকরাম ভেবে নিয়ে মিরাজ কাদেরীকে বললেন, ছোটকাকু হঠাৎ আপনার বাড়িতে? কোনো কাজে?

না। সে তো আমার বন্ধু। বেড়াতে এসেছে।

মিরাজ কাদেরীর কথা শুনে ওসি আকরাম খুশি হয়ে বললেন, বলেন কী! দেশসেরা গোয়েন্দা আপনার বন্ধু? আমি উনার সঙ্গে একটু কথা বলতে চাই।

কিন্তু ছোটকাকু তো ঘুমাচ্ছেন।

একটু ডেকে তোলা যায় না? তার সঙ্গে একটা ছবি তুলে যাই। আমার ওয়াইফকে ছবিটা দেখাব। সে আবার ছোটকাকুর অন্ধ ভক্ত। আমার জন্য এ কষ্টটা করেন চৌধুরী সাহেব। তা ছাড়া তদন্তের খাতিরে তার সঙ্গে আমার দেখা হওয়া জরুরি। কথা বলা জরুরি।

ছোটকাকুকে ডাকতে হলো না। তিনি নিজেই ড্রয়িংরুমে ঢুকলেন। তার পিছু পিছু এলো আহসান হাবিব। তার চেহারায় অপরাধী ভাব। কারণ মিরাজ কাদেরী তাকে নির্দেশ দিয়েছিলেন ছোটকাকু যে ঘরে ঘুমিয়েছিলেন সেই ঘরের বারান্দায় পাহারায় থাকতে। যাতে হুট করে ঘর থেকে বেরিয়ে না আসেন ছোটকাকু। ছোটকাকুকে দেখে ওসি আকরাম উঠে দাঁড়িয়ে সালাম দিল।

স্যার স্লামালেকুম। আমার নাম আকরামুল ইসলাম। সবাই ডাকে ওসি আকরাম। স্যার আপনি এখন সুস্থ তো?

হ্যাঁ আমি সুস্থ।

তবে যে শুনলাম রাতে আপনার ওপর কেউ হামলা করেছিল?

না, সে রকম কিছু না।

সত্যি বলছেন স্যার?

ছোটকাকু বিরক্ত ভঙ্গিতে বললেন, আপনার নাম যেন কী?

ওসি আকরাম।

আকরাম সাহেব।

জি স্যার...

আপনার কাছে আমি মিথ্যা বলব কেন?

সেটা ঠিক স্যার। আপনি আমার কাছে মিথ্যা বলবেন কেন। তবে স্যার আমার মোবাইলে একটা ফোন এসেছিল। তারই সূত্র ধরে আমার এখানে আসা। তার মানে স্যার গত রাতে কোনো ঘটনা ঘটেনি।

না, সে রকম কোনো ঘটনা ঘটেনি।

তার মানে কারও বিরুদ্ধে আপনার কোনো অভিযোগ নাই?

ঘটনা ঘটলে তো অভিযোগের প্রশ্ন আসে।

তা ঠিক, তা ঠিক।

তাহলে স্যার আমরা কি চলে যাব?

ছোটকাকু এবার হ্যাঁ-না কিছুই বললেন না। ওসি আকরাম তার দল নিয়ে চলে যাওয়ার জন্য পা বাড়িয়েই ফিরে দাঁড়ালেন।

স্যার আমার একটা আর্জি ছিল।

আর্জি! বলেন...

আপনার সঙ্গে একটা সেলফি তুলব। আমার ওয়াইফকে দেখাব। সে আপনার বড় ফ্যান। আমাদের ড্রয়িংরুমে আপনার একটা বড় ছবি আছে। স্যারের কি আমার বাসায় যাওয়ার একটু সময় হবে? আমার স্ত্রী বেশ খুশি হবে।

ছোটকাকুর বেশ অস্থির লাগছে। যেজন্য পঞ্চগড়ে আসা তার শতকরা ৫ ভাগও আয়ত্তে আসেনি। প্রথম হলো মিরাজ কাদেরীর দাদার ডায়েরিটা পড়তে হবে। ডায়েরিতে তিনি আসলে কী লিখেছেন সেটা আগে পড়া দরকার। তারপর বোঝা যাবে কাজটা কঠিন না সহজ। তার আগে পুলিশকে বিদায় করা দরকার।

ওসি আকরাম মোবাইলে সেলফি তুলবেন বলে তৈরি হয়ে আছেন। ছোটকাকুর সম্মতি পেয়ে বিপুল আনন্দে সেলফি তুলতে শুরু করলেন। একপর্যায়ে তার সঙ্গে আসা পুলিশ বাহিনীর অন্য সদস্যসহ ছোটকাকুর সঙ্গে পৃথকভাবে ছবি তুললেন। যাওয়ার সময় ছোটকাকুকে বললেন, স্যার একটা কথা বলি। পুলিশের নাকের ঘ্রাণ একটু আলাদা স্যার। আমি কিন্তু একটা ঘ্রাণ পাইতেছি। কিন্তু আপনি যখন বলছেন গত রাতে কিছু ঘটেনি তার মানে আদতে কিছুই ঘটেনি। তবে স্যার আমাকে যদি কখনো প্রয়োজন হয় মোবাইলে কল দিয়েন। এই যে আমার কার্ড। মোবাইল নম্বর দেওয়া আছে। নম্বর দুইটা। ওপরেরটায় ফোন করলেই আমাকে পাবেন। আসি স্যার... স্লামালেকুম।

দলবলসহ ওসি আকরাম চলে গেলেন। মিরাজ কাদেরী আর ছোটকাকু মুখোমুখি সোফায় বসে দুজন দুজনকে দেখলেন কিছুক্ষণ। মিরাজ বললেন, আমি কিন্তু ধারণা করতে পারতেছি রাতে কারা তোমাকে আক্রমণ করেছিল। ভাগ্য ভালো আহসান হাবিব আমার মোবাইলে মেসেজ দিয়েছিল। সে কারণে আমি বন্দুক নিয়ে আসতে পেরেছিলাম। ছোটকাকু আমি দুঃখিত। আমার এলাকায় এসে তোমাকে হামলার শিকার হতে হলো। আসলে ওরা তোমাকে হামলা করেনি। করেছে আমাকে। আমাকে ভয় দেখানোর জন্য এ হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে। আমি ওদের ছাড়ব না।

মিরাজ কাদেরীর কথা শুনে একটু যেন উদ্বিগ্ন হলেন ছোটকাকু। তার মানে হামলাকারীকে চেনেন মিরাজ কাদেরী। ঘটনাটা আসলে কী? পুরোটাই জানা দরকার। মিরাজ কাদেরীকে প্রশ্ন করলেন ছোটকাকু-

তার মানে হামলাকারীদের তুমি চেনো?

হ্যাঁ।

কে বা কারা?

[চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক