শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩

পর্ব-৪

মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

পূর্বপ্রকাশের পর

প্রতিযোগিতা ভালোই হয়েছে, ১৭ ভোটের ব্যবধানে মন্টু ভাই জিতে গেছেন। রঙ্গ থিয়েটারের থিম সংটা মন্টু ভাই-ই ঠিক করে দিয়েছেন : কতই বড় দেখি দুনিয়ায়।

মন্টু ভাই যে বিয়ে করছেন আমাদের সামান্যতম ধারণাও ছিল না। আমাদের সম্বিত ফেরে বাসার সামনে ব্যান্ড পার্টির তুমুল বাদনে।

বাবা বলল, ঘটনা কী? মা-ও দোতলার জানালায় এলো, আমি আর শেহেরজাদও। বাদনের আওয়াজ আরও চড়া হয়ে উঠেছে। কিন্তু ব্যান্ড পার্টি আমাদের বাড়ির গেটে কেন?

কিছুক্ষণের মধ্যেই দেখা গেল ও মাই গড! কাকে দেখছি! রঙ্গ থিয়েটারের সভাপতির পরনে নাটকে ব্যবহার করা পাঞ্জাবি এবং মাথায় পাগড়ি, এটা ঠিক বরের পাগড়ি নয়, এটা নাটকের রাজা-বাদশাহদের মাথার পাগড়ি, মন্টু ভাইকে নিয়ে মিছিল এদিকে আসছে। তার ঘাড়ে শোয়ানো একটি শিশু, সম্ভবত ঘুমন্ত। তার আঙুল ধরা আর একটি শিশু, অপেক্ষাকৃত বড়, মন্টু ভাইয়ের ঠিক পেছনে কনের পোশাক পরা এক নারী, সম্ভবত এটা রঙ্গ থিয়েটারের কোনো রাজকন্যার জন্য নির্ধারিত পোশাক। সবচেয়ে ছোট শিশুটি তার কোলে।

বাবা বলল, কী ঘটনা? নাটক নাকি?

আমি বলি, মনে হয় পথনাটক।

মা বলল, আমার ভয় লাগছে।

শেহেরজাদ সময় নষ্ট করার মেয়ে নয়, তবু বলল, আমি নিচে গিয়ে দেখে আসছি।

ব্যান্ড পার্টি সুর তুলেছে :

মালকা বানুর দেশেরে বিয়ার বাদ্য আল্লা বাজেরে

মনু মিয়ার দেশেরে বিয়ার বাদ্য আল্লা বাজেরে

মালকার বিয়া হইব মনু মিয়ার বিয়া হইব

মালকা বানুর সঙ্গে রে।

বাদকরা গেটে ধাক্কা দেয়। পাশে দাঁড়িয়ে থাকা আবুল বাশার মিরধা গেটের একাংশ খুলে মাথা বের করে। মন্টু হুকুম দেয় গেট খোলো আবুল বাশার মিরধা।

খুলি ভাইজান, বলে গেটের ভিতর মাথা ঢুকিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে। এটা কি আসলে নাটক না অন্য কিছু। যার সময় এত অমূল্য, পড়াশোনার ক্ষতি হবে এ আশঙ্কায় যে প্রশ্নের জবাবে হাঁ কিংবা না-এর বেশি কিছু বলে না সেই শেহেরজাদ আবুল বাশার মিরধার মতো ক্ষমতাশালী গেটম্যানকে ঠেলে বেরিয়ে গিয়ে মন্টু ভাইকে জড়িয়ে ধরল। মন্টু ভাইয়ের পেছন পেছন আসা রঙ্গ থিয়েটারের সদস্যরা প্রবল করতালি দিল এবং ব্যান্ড পার্টি নতুন উদ্যমে আবার সুর চড়াল :

মালকা বানুর বিয়ারে মনু মিয়ার সঙ্গেরে

মালকা বানুর রূপেরে ঝিলমিল ঝিলমিল আল্লা করেরে।

মন্টু ভাই শেহেরজাদকে কী বলল, দোতলার জানালা থেকে বলা মুশকিল কিন্তু দেখা গেল শেহেরজাদ তাকে ছেড়ে মাথা নুইয়ে কনে সাজের মহিলাটির পা ছুঁয়ে সালাম করল এবং তার কোলের আট-নয় মাসের শিশুটিকে কোলে নিয়ে মিছিলের একেবারে সামনে এসে দাঁড়াল। দুই কদম এগিয়ে গেট খোলার জন্য আবুল বাশারকে হুকুম দিলে হতভম্ব হয়ে দ্রুত গেট খুলে দিল, অমনি গগনবিদারী শব্দ করে বেশ কটি পটকা ফাটল, তাতে মন্টু ভাইয়ের কোলের শিশু এবং শেহেরজাদের কোলের শিশুর ঘুম ভেঙে গেল। গেট এবং আমাদের চারতলা বাড়ির দূরত্ব বড়জোর কুড়ি ফুট। গেটের ভিতর ঢুকল শিশুকোলে শেহেরজাদ আর একটি শিশুকোলে মন্টু ভাই এবং অপেক্ষাকৃত বড় শিশুর আঙুল ধরে সম্ভবত রঙ্গ থিয়েটারের নায়িকা।

আমি জিজ্ঞেস করি, সভাপতি কাকে বিয়ে করেছেন?

জবাব দিল, আমি জানি একজন মহিলাকেই।

আমি বলি, ধ্যাৎ, মহিলাকেই তো বিয়ে করবে।

বালকটি বলল, তাই তো করেছেন।

আমি আবারও বলি, বুঝলাম, কিন্তু মহিলাটি কে?

বালক বলল, দেখেননি? বিয়ের কনের পোশাক পরা!

না জানলে বলো, জানি না।

না জানার কী আছে?

দুজন ধরাধরি করে বড় দুটি পাত্র এনে ঠিক গেট বরাবর রাখল। স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে ভিতরে জিলিপি। কেউ একজন হ্যান্ডমাইক উঁচিয়ে বলল, অ্যাটেনশন। এখন মোনাজাত হবে। তারপর লাইন ধরে প্রত্যেকে তবারক গ্রহণ করবেন। সবার জন্য তবারক আনা হয়েছে, কেউ বাদ পড়বেন না, তবে কেউই দুটোর বেশি তবারক নেবেন না।

আমরা ওপর থেকে দেখলাম গেটের ভিতরে ঢোকা তিন শিশুকে নিয়ে বড় তিনজনও দাঁড়িয়ে গেছে। হ্যান্ডমাইকটি নিয়ে একজন মসজিদের পেশ ইমাম সাহেবের সামনে ধরলে তিনি বলতে শুরু করলেন, আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা সাইয়াদেনা মাওলানা মুহাম্মদ... হে আল্লাহ! কিছুক্ষণ আগে আপনাকে হাজিরনাজির জেনে সাক্ষীদের সামনে ১ লাখ ১ টাকা দেনমোহর ধার্য করে মোস্তফা হোসেন মন্টু ও নওশেবা ফ্যান্সি খানমের বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে। আল্লাহ গাফুরুর রহিম আপনি এই বিবাহ কবুল ও মঞ্জুর করুন। মোস্তফা হোসেন মন্টু এবং নওশেবা ফ্যান্সি খানম উভয়েই বালেগ ও বালেগা, উভয়ে স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে এই বিবাহে সম্মতি জ্ঞাপন করেছে।

মোনাজাতের মাঝখানে আমি শুনলাম বাবা অনুনাসিক ঘোৎ ঘোৎ দুটি শব্দ করে বলল, একি! এসব কী পাগলামি চলছে?

আর ওদিকে মা দুই হাত তুলে মোনাজাতে শরিক হয়েছে।

ইমাম সাহেব বলে যাচ্ছেন, হে আল্লাহ! আপনি রহমানুর রহিম, হে আল্লাহ আলেমুল গায়েব। আপনার হুকুম ছাড়া গাছের একটি পাতাও নড়তে পারে না। হে আল্লাহ! আপনার রহমতে নববিবাহিত স্বামী-স্ত্রীর নেক সহবাসে সত্যিকার ইমানদার খোদাবন্দ সন্তান পয়দা করার তৌফিক দান করুন।

মোনাজাতের শেষ বাক্যটি শুনে আমি ফিক করে হেসে উঠলাম। বিশেষ করে নেক সহবাস শব্দ দুটি।

আমরা তখন একটি ঘোরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। বাবা হঠাৎ চেঁচিয়ে উঠল, মোস্তফা হোসেন মন্টুকে এখনই বাড়ি থেকে বের করে দাও। এ বাড়িতে তার মতো কুপুত্রের প্রয়োজন নেই। গঞ্জিকা সেবন করলেও আমার মেহরাব হোসেন মঞ্জু তার চেয়ে হাজার গুণ ভালো।

বাবা গাঁজা খাওয়ার কথাটা বলতে বিব্রতবোধ করেন, বলেন গঞ্জিকা সেবন। অথচ তিন মাস আগেই গভীর রাত পর্যন্ত মন্টু ভাই বাসায় না-ফেরার পরও বাবা বলেছেন, তবু সে মেহরাব হোসেন মঞ্জুর চেয়ে হাজার গুণ ভালো, সে তো আর গঞ্জিকা সেবন করে না।

এমন সময় দরজায় ধাক্কা। আমাদের কলিং বেল অকেজো প্রায় সাড়ে তিন মাস। আমরা ধাক্কায় অভ্যস্ত হয়ে উঠেছি। আমিই দরজা খুলি। কাঁঠালপাতা দিয়ে বানানো একটি ঠোঙায় কিছু জিলিপি, অল্পবয়সী একটি বালক আমার হাতে দিয়ে বলল, জিলিপি দুটো করে খাবেন। আমাদের সভাপতি, মানে রঙ্গ থিয়েটারের সভাপতি মোস্তফা হোসেন মন্টুর বিয়ের জিলিপি।

আমি জিজ্ঞেস করি, সভাপতি কাকে বিয়ে করেছেন?

জবাব দিল, আমি জানি একজন মহিলাকেই।

আমি বলি, ধ্যাৎ, মহিলাকেই তো বিয়ে করবে।

বালকটি বলল, তাই তো করেছেন।

আমি আবারও বলি, বুঝলাম, কিন্তু মহিলাটি কে?

বালক বলল, দেখেননি? বিয়ের কনের পোশাক পরা!

না জানলে বলো, জানি না।

না জানার কী আছে?

আমি দরজা বন্ধ করে দিই। একটা জিলিপিতে কামড় বসিয়ে ঠোঙাটা মাকে দিই, মন্টু ভাইয়ের বিয়ের মিষ্টি খাও।

মা হাঁ করে আমার দিকে তাকিয়ে থাকে।

বাবার কাছেও জিলিপির ঠোঙাটা নিয়ে যেতাম, কিন্তু তার মুড খুব সুবিধের নয়। ধমক খেতে পারি। জিলিপির খোলা ঠোঙা টেবিলের ঠিক মাঝখানে রেখে আবার একটা তুলে নিই। মিষ্টি আমার বরাবরই প্রিয়। ঘরে মিষ্টি না থাকলে আমি গুড় বা চিনি যা পাই তাই খাই।

আবারও দরজায় ধাক্কা। তখন রাত প্রায় সাড়ে ১০টা। শেহেরজাদ এসেছে কোলে ছোট বাচ্চা মুখে তৃপ্তির হাসি।

আমি ধমক দিই, তোর না এত পড়াশোনা! কথা বলার সময় পাস না। এসব কী চলছে? এর নাম পড়াশোনা?

শেহেরজাদ বলল, আমি তিন দিনের জন্য ডে অফ নিয়েছি।

কীভাবে?

স্বাভাবিকভাবে। নিজেকেই বলেছি, বিশেষ প্রয়োজনে তিন দিন পড়াশোনা থেকে বিরতি নিতে চাই।

আমি বলি, ফাজলেমি শুরু করেছিস?

তিন দিনের মধ্যে মন্টু ভাই একটা ডিসিশন নিয়ে নেবে।

কীসের ডিসিশন?

ভাবি আর বাচ্চাদের নিয়ে এ বাড়িতে থাকবে না একেবারে চলে যাবে।

কথা শুনে মা এগিয়ে এসে জিজ্ঞেস করে, একেবারে চলে যাবে মানে?

তা ছাড়া আর কী? সিদ্ধান্ত এখনো নেয়নি, তিন দিন তোমাদের মানে আমাদের সবার অ্যাটিচিউড পরীক্ষা করবে।

মা জিজ্ঞেস করে, অ্যাটিচিউড আবার কী?

সম্ভবত মা অ্যাটিচিউড মানে জানে না, অথবা এমনিতেই বলার জন্য কথাটা বলেছে। মা হাত তুলে মোনাজাতে শরিক হয়েছে আমি নিজে দেখেছি। তবু বললাম, আমাদের আচার-আচরণ এবং ভাবি ও বাচ্চাদের প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিই হচ্ছে অ্যাটিচিউড।

মা আবার বলল, মানে?

আমি বললাম, মা আমি তো সহজ বাংলাতেই বলেছি। অ্যাটিচিউড মানে হাবভাব। তার মানে তুমি, বাবা, মঞ্জু ভাইয়া, আমি, শেহেরজাদ ভাবিকে এবং বাচ্চাদের কীভাবে এবং কতটা অ্যাকসেপ্ট করব সেটা বুঝে ডিসিশন নেবে।

মা জিজ্ঞেস করল বাচ্চা মানে? 

[চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
অন্তর্দৃষ্টি
অন্তর্দৃষ্টি
একটি বেদনার গল্প
একটি বেদনার গল্প
প্রস্থানবিন্দু
প্রস্থানবিন্দু
আকাল
আকাল
এবং দিনাজপুর
এবং দিনাজপুর
আকাশবাদ
আকাশবাদ
সর্বশেষ খবর
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত
শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব
গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি
২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম
জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের
দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের
বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৪৩ মিনিট আগে | টক শো

গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত
গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা
কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু
আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক
৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪
সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে
সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২
মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য
দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড
বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন
রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন