শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩

পর্ব-৪

মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

পূর্বপ্রকাশের পর

প্রতিযোগিতা ভালোই হয়েছে, ১৭ ভোটের ব্যবধানে মন্টু ভাই জিতে গেছেন। রঙ্গ থিয়েটারের থিম সংটা মন্টু ভাই-ই ঠিক করে দিয়েছেন : কতই বড় দেখি দুনিয়ায়।

মন্টু ভাই যে বিয়ে করছেন আমাদের সামান্যতম ধারণাও ছিল না। আমাদের সম্বিত ফেরে বাসার সামনে ব্যান্ড পার্টির তুমুল বাদনে।

বাবা বলল, ঘটনা কী? মা-ও দোতলার জানালায় এলো, আমি আর শেহেরজাদও। বাদনের আওয়াজ আরও চড়া হয়ে উঠেছে। কিন্তু ব্যান্ড পার্টি আমাদের বাড়ির গেটে কেন?

কিছুক্ষণের মধ্যেই দেখা গেল ও মাই গড! কাকে দেখছি! রঙ্গ থিয়েটারের সভাপতির পরনে নাটকে ব্যবহার করা পাঞ্জাবি এবং মাথায় পাগড়ি, এটা ঠিক বরের পাগড়ি নয়, এটা নাটকের রাজা-বাদশাহদের মাথার পাগড়ি, মন্টু ভাইকে নিয়ে মিছিল এদিকে আসছে। তার ঘাড়ে শোয়ানো একটি শিশু, সম্ভবত ঘুমন্ত। তার আঙুল ধরা আর একটি শিশু, অপেক্ষাকৃত বড়, মন্টু ভাইয়ের ঠিক পেছনে কনের পোশাক পরা এক নারী, সম্ভবত এটা রঙ্গ থিয়েটারের কোনো রাজকন্যার জন্য নির্ধারিত পোশাক। সবচেয়ে ছোট শিশুটি তার কোলে।

বাবা বলল, কী ঘটনা? নাটক নাকি?

আমি বলি, মনে হয় পথনাটক।

মা বলল, আমার ভয় লাগছে।

শেহেরজাদ সময় নষ্ট করার মেয়ে নয়, তবু বলল, আমি নিচে গিয়ে দেখে আসছি।

ব্যান্ড পার্টি সুর তুলেছে :

মালকা বানুর দেশেরে বিয়ার বাদ্য আল্লা বাজেরে

মনু মিয়ার দেশেরে বিয়ার বাদ্য আল্লা বাজেরে

মালকার বিয়া হইব মনু মিয়ার বিয়া হইব

মালকা বানুর সঙ্গে রে।

বাদকরা গেটে ধাক্কা দেয়। পাশে দাঁড়িয়ে থাকা আবুল বাশার মিরধা গেটের একাংশ খুলে মাথা বের করে। মন্টু হুকুম দেয় গেট খোলো আবুল বাশার মিরধা।

খুলি ভাইজান, বলে গেটের ভিতর মাথা ঢুকিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে। এটা কি আসলে নাটক না অন্য কিছু। যার সময় এত অমূল্য, পড়াশোনার ক্ষতি হবে এ আশঙ্কায় যে প্রশ্নের জবাবে হাঁ কিংবা না-এর বেশি কিছু বলে না সেই শেহেরজাদ আবুল বাশার মিরধার মতো ক্ষমতাশালী গেটম্যানকে ঠেলে বেরিয়ে গিয়ে মন্টু ভাইকে জড়িয়ে ধরল। মন্টু ভাইয়ের পেছন পেছন আসা রঙ্গ থিয়েটারের সদস্যরা প্রবল করতালি দিল এবং ব্যান্ড পার্টি নতুন উদ্যমে আবার সুর চড়াল :

মালকা বানুর বিয়ারে মনু মিয়ার সঙ্গেরে

মালকা বানুর রূপেরে ঝিলমিল ঝিলমিল আল্লা করেরে।

মন্টু ভাই শেহেরজাদকে কী বলল, দোতলার জানালা থেকে বলা মুশকিল কিন্তু দেখা গেল শেহেরজাদ তাকে ছেড়ে মাথা নুইয়ে কনে সাজের মহিলাটির পা ছুঁয়ে সালাম করল এবং তার কোলের আট-নয় মাসের শিশুটিকে কোলে নিয়ে মিছিলের একেবারে সামনে এসে দাঁড়াল। দুই কদম এগিয়ে গেট খোলার জন্য আবুল বাশারকে হুকুম দিলে হতভম্ব হয়ে দ্রুত গেট খুলে দিল, অমনি গগনবিদারী শব্দ করে বেশ কটি পটকা ফাটল, তাতে মন্টু ভাইয়ের কোলের শিশু এবং শেহেরজাদের কোলের শিশুর ঘুম ভেঙে গেল। গেট এবং আমাদের চারতলা বাড়ির দূরত্ব বড়জোর কুড়ি ফুট। গেটের ভিতর ঢুকল শিশুকোলে শেহেরজাদ আর একটি শিশুকোলে মন্টু ভাই এবং অপেক্ষাকৃত বড় শিশুর আঙুল ধরে সম্ভবত রঙ্গ থিয়েটারের নায়িকা।

আমি জিজ্ঞেস করি, সভাপতি কাকে বিয়ে করেছেন?

জবাব দিল, আমি জানি একজন মহিলাকেই।

আমি বলি, ধ্যাৎ, মহিলাকেই তো বিয়ে করবে।

বালকটি বলল, তাই তো করেছেন।

আমি আবারও বলি, বুঝলাম, কিন্তু মহিলাটি কে?

বালক বলল, দেখেননি? বিয়ের কনের পোশাক পরা!

না জানলে বলো, জানি না।

না জানার কী আছে?

দুজন ধরাধরি করে বড় দুটি পাত্র এনে ঠিক গেট বরাবর রাখল। স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে ভিতরে জিলিপি। কেউ একজন হ্যান্ডমাইক উঁচিয়ে বলল, অ্যাটেনশন। এখন মোনাজাত হবে। তারপর লাইন ধরে প্রত্যেকে তবারক গ্রহণ করবেন। সবার জন্য তবারক আনা হয়েছে, কেউ বাদ পড়বেন না, তবে কেউই দুটোর বেশি তবারক নেবেন না।

আমরা ওপর থেকে দেখলাম গেটের ভিতরে ঢোকা তিন শিশুকে নিয়ে বড় তিনজনও দাঁড়িয়ে গেছে। হ্যান্ডমাইকটি নিয়ে একজন মসজিদের পেশ ইমাম সাহেবের সামনে ধরলে তিনি বলতে শুরু করলেন, আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা সাইয়াদেনা মাওলানা মুহাম্মদ... হে আল্লাহ! কিছুক্ষণ আগে আপনাকে হাজিরনাজির জেনে সাক্ষীদের সামনে ১ লাখ ১ টাকা দেনমোহর ধার্য করে মোস্তফা হোসেন মন্টু ও নওশেবা ফ্যান্সি খানমের বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে। আল্লাহ গাফুরুর রহিম আপনি এই বিবাহ কবুল ও মঞ্জুর করুন। মোস্তফা হোসেন মন্টু এবং নওশেবা ফ্যান্সি খানম উভয়েই বালেগ ও বালেগা, উভয়ে স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে এই বিবাহে সম্মতি জ্ঞাপন করেছে।

মোনাজাতের মাঝখানে আমি শুনলাম বাবা অনুনাসিক ঘোৎ ঘোৎ দুটি শব্দ করে বলল, একি! এসব কী পাগলামি চলছে?

আর ওদিকে মা দুই হাত তুলে মোনাজাতে শরিক হয়েছে।

ইমাম সাহেব বলে যাচ্ছেন, হে আল্লাহ! আপনি রহমানুর রহিম, হে আল্লাহ আলেমুল গায়েব। আপনার হুকুম ছাড়া গাছের একটি পাতাও নড়তে পারে না। হে আল্লাহ! আপনার রহমতে নববিবাহিত স্বামী-স্ত্রীর নেক সহবাসে সত্যিকার ইমানদার খোদাবন্দ সন্তান পয়দা করার তৌফিক দান করুন।

মোনাজাতের শেষ বাক্যটি শুনে আমি ফিক করে হেসে উঠলাম। বিশেষ করে নেক সহবাস শব্দ দুটি।

আমরা তখন একটি ঘোরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। বাবা হঠাৎ চেঁচিয়ে উঠল, মোস্তফা হোসেন মন্টুকে এখনই বাড়ি থেকে বের করে দাও। এ বাড়িতে তার মতো কুপুত্রের প্রয়োজন নেই। গঞ্জিকা সেবন করলেও আমার মেহরাব হোসেন মঞ্জু তার চেয়ে হাজার গুণ ভালো।

বাবা গাঁজা খাওয়ার কথাটা বলতে বিব্রতবোধ করেন, বলেন গঞ্জিকা সেবন। অথচ তিন মাস আগেই গভীর রাত পর্যন্ত মন্টু ভাই বাসায় না-ফেরার পরও বাবা বলেছেন, তবু সে মেহরাব হোসেন মঞ্জুর চেয়ে হাজার গুণ ভালো, সে তো আর গঞ্জিকা সেবন করে না।

এমন সময় দরজায় ধাক্কা। আমাদের কলিং বেল অকেজো প্রায় সাড়ে তিন মাস। আমরা ধাক্কায় অভ্যস্ত হয়ে উঠেছি। আমিই দরজা খুলি। কাঁঠালপাতা দিয়ে বানানো একটি ঠোঙায় কিছু জিলিপি, অল্পবয়সী একটি বালক আমার হাতে দিয়ে বলল, জিলিপি দুটো করে খাবেন। আমাদের সভাপতি, মানে রঙ্গ থিয়েটারের সভাপতি মোস্তফা হোসেন মন্টুর বিয়ের জিলিপি।

আমি জিজ্ঞেস করি, সভাপতি কাকে বিয়ে করেছেন?

জবাব দিল, আমি জানি একজন মহিলাকেই।

আমি বলি, ধ্যাৎ, মহিলাকেই তো বিয়ে করবে।

বালকটি বলল, তাই তো করেছেন।

আমি আবারও বলি, বুঝলাম, কিন্তু মহিলাটি কে?

বালক বলল, দেখেননি? বিয়ের কনের পোশাক পরা!

না জানলে বলো, জানি না।

না জানার কী আছে?

আমি দরজা বন্ধ করে দিই। একটা জিলিপিতে কামড় বসিয়ে ঠোঙাটা মাকে দিই, মন্টু ভাইয়ের বিয়ের মিষ্টি খাও।

মা হাঁ করে আমার দিকে তাকিয়ে থাকে।

বাবার কাছেও জিলিপির ঠোঙাটা নিয়ে যেতাম, কিন্তু তার মুড খুব সুবিধের নয়। ধমক খেতে পারি। জিলিপির খোলা ঠোঙা টেবিলের ঠিক মাঝখানে রেখে আবার একটা তুলে নিই। মিষ্টি আমার বরাবরই প্রিয়। ঘরে মিষ্টি না থাকলে আমি গুড় বা চিনি যা পাই তাই খাই।

আবারও দরজায় ধাক্কা। তখন রাত প্রায় সাড়ে ১০টা। শেহেরজাদ এসেছে কোলে ছোট বাচ্চা মুখে তৃপ্তির হাসি।

আমি ধমক দিই, তোর না এত পড়াশোনা! কথা বলার সময় পাস না। এসব কী চলছে? এর নাম পড়াশোনা?

শেহেরজাদ বলল, আমি তিন দিনের জন্য ডে অফ নিয়েছি।

কীভাবে?

স্বাভাবিকভাবে। নিজেকেই বলেছি, বিশেষ প্রয়োজনে তিন দিন পড়াশোনা থেকে বিরতি নিতে চাই।

আমি বলি, ফাজলেমি শুরু করেছিস?

তিন দিনের মধ্যে মন্টু ভাই একটা ডিসিশন নিয়ে নেবে।

কীসের ডিসিশন?

ভাবি আর বাচ্চাদের নিয়ে এ বাড়িতে থাকবে না একেবারে চলে যাবে।

কথা শুনে মা এগিয়ে এসে জিজ্ঞেস করে, একেবারে চলে যাবে মানে?

তা ছাড়া আর কী? সিদ্ধান্ত এখনো নেয়নি, তিন দিন তোমাদের মানে আমাদের সবার অ্যাটিচিউড পরীক্ষা করবে।

মা জিজ্ঞেস করে, অ্যাটিচিউড আবার কী?

সম্ভবত মা অ্যাটিচিউড মানে জানে না, অথবা এমনিতেই বলার জন্য কথাটা বলেছে। মা হাত তুলে মোনাজাতে শরিক হয়েছে আমি নিজে দেখেছি। তবু বললাম, আমাদের আচার-আচরণ এবং ভাবি ও বাচ্চাদের প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিই হচ্ছে অ্যাটিচিউড।

মা আবার বলল, মানে?

আমি বললাম, মা আমি তো সহজ বাংলাতেই বলেছি। অ্যাটিচিউড মানে হাবভাব। তার মানে তুমি, বাবা, মঞ্জু ভাইয়া, আমি, শেহেরজাদ ভাবিকে এবং বাচ্চাদের কীভাবে এবং কতটা অ্যাকসেপ্ট করব সেটা বুঝে ডিসিশন নেবে।

মা জিজ্ঞেস করল বাচ্চা মানে? 

[চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা