শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩

পর্ব-৪

মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

পূর্বপ্রকাশের পর

প্রতিযোগিতা ভালোই হয়েছে, ১৭ ভোটের ব্যবধানে মন্টু ভাই জিতে গেছেন। রঙ্গ থিয়েটারের থিম সংটা মন্টু ভাই-ই ঠিক করে দিয়েছেন : কতই বড় দেখি দুনিয়ায়।

মন্টু ভাই যে বিয়ে করছেন আমাদের সামান্যতম ধারণাও ছিল না। আমাদের সম্বিত ফেরে বাসার সামনে ব্যান্ড পার্টির তুমুল বাদনে।

বাবা বলল, ঘটনা কী? মা-ও দোতলার জানালায় এলো, আমি আর শেহেরজাদও। বাদনের আওয়াজ আরও চড়া হয়ে উঠেছে। কিন্তু ব্যান্ড পার্টি আমাদের বাড়ির গেটে কেন?

কিছুক্ষণের মধ্যেই দেখা গেল ও মাই গড! কাকে দেখছি! রঙ্গ থিয়েটারের সভাপতির পরনে নাটকে ব্যবহার করা পাঞ্জাবি এবং মাথায় পাগড়ি, এটা ঠিক বরের পাগড়ি নয়, এটা নাটকের রাজা-বাদশাহদের মাথার পাগড়ি, মন্টু ভাইকে নিয়ে মিছিল এদিকে আসছে। তার ঘাড়ে শোয়ানো একটি শিশু, সম্ভবত ঘুমন্ত। তার আঙুল ধরা আর একটি শিশু, অপেক্ষাকৃত বড়, মন্টু ভাইয়ের ঠিক পেছনে কনের পোশাক পরা এক নারী, সম্ভবত এটা রঙ্গ থিয়েটারের কোনো রাজকন্যার জন্য নির্ধারিত পোশাক। সবচেয়ে ছোট শিশুটি তার কোলে।

বাবা বলল, কী ঘটনা? নাটক নাকি?

আমি বলি, মনে হয় পথনাটক।

মা বলল, আমার ভয় লাগছে।

শেহেরজাদ সময় নষ্ট করার মেয়ে নয়, তবু বলল, আমি নিচে গিয়ে দেখে আসছি।

ব্যান্ড পার্টি সুর তুলেছে :

মালকা বানুর দেশেরে বিয়ার বাদ্য আল্লা বাজেরে

মনু মিয়ার দেশেরে বিয়ার বাদ্য আল্লা বাজেরে

মালকার বিয়া হইব মনু মিয়ার বিয়া হইব

মালকা বানুর সঙ্গে রে।

বাদকরা গেটে ধাক্কা দেয়। পাশে দাঁড়িয়ে থাকা আবুল বাশার মিরধা গেটের একাংশ খুলে মাথা বের করে। মন্টু হুকুম দেয় গেট খোলো আবুল বাশার মিরধা।

খুলি ভাইজান, বলে গেটের ভিতর মাথা ঢুকিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে। এটা কি আসলে নাটক না অন্য কিছু। যার সময় এত অমূল্য, পড়াশোনার ক্ষতি হবে এ আশঙ্কায় যে প্রশ্নের জবাবে হাঁ কিংবা না-এর বেশি কিছু বলে না সেই শেহেরজাদ আবুল বাশার মিরধার মতো ক্ষমতাশালী গেটম্যানকে ঠেলে বেরিয়ে গিয়ে মন্টু ভাইকে জড়িয়ে ধরল। মন্টু ভাইয়ের পেছন পেছন আসা রঙ্গ থিয়েটারের সদস্যরা প্রবল করতালি দিল এবং ব্যান্ড পার্টি নতুন উদ্যমে আবার সুর চড়াল :

মালকা বানুর বিয়ারে মনু মিয়ার সঙ্গেরে

মালকা বানুর রূপেরে ঝিলমিল ঝিলমিল আল্লা করেরে।

মন্টু ভাই শেহেরজাদকে কী বলল, দোতলার জানালা থেকে বলা মুশকিল কিন্তু দেখা গেল শেহেরজাদ তাকে ছেড়ে মাথা নুইয়ে কনে সাজের মহিলাটির পা ছুঁয়ে সালাম করল এবং তার কোলের আট-নয় মাসের শিশুটিকে কোলে নিয়ে মিছিলের একেবারে সামনে এসে দাঁড়াল। দুই কদম এগিয়ে গেট খোলার জন্য আবুল বাশারকে হুকুম দিলে হতভম্ব হয়ে দ্রুত গেট খুলে দিল, অমনি গগনবিদারী শব্দ করে বেশ কটি পটকা ফাটল, তাতে মন্টু ভাইয়ের কোলের শিশু এবং শেহেরজাদের কোলের শিশুর ঘুম ভেঙে গেল। গেট এবং আমাদের চারতলা বাড়ির দূরত্ব বড়জোর কুড়ি ফুট। গেটের ভিতর ঢুকল শিশুকোলে শেহেরজাদ আর একটি শিশুকোলে মন্টু ভাই এবং অপেক্ষাকৃত বড় শিশুর আঙুল ধরে সম্ভবত রঙ্গ থিয়েটারের নায়িকা।

আমি জিজ্ঞেস করি, সভাপতি কাকে বিয়ে করেছেন?

জবাব দিল, আমি জানি একজন মহিলাকেই।

আমি বলি, ধ্যাৎ, মহিলাকেই তো বিয়ে করবে।

বালকটি বলল, তাই তো করেছেন।

আমি আবারও বলি, বুঝলাম, কিন্তু মহিলাটি কে?

বালক বলল, দেখেননি? বিয়ের কনের পোশাক পরা!

না জানলে বলো, জানি না।

না জানার কী আছে?

দুজন ধরাধরি করে বড় দুটি পাত্র এনে ঠিক গেট বরাবর রাখল। স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে ভিতরে জিলিপি। কেউ একজন হ্যান্ডমাইক উঁচিয়ে বলল, অ্যাটেনশন। এখন মোনাজাত হবে। তারপর লাইন ধরে প্রত্যেকে তবারক গ্রহণ করবেন। সবার জন্য তবারক আনা হয়েছে, কেউ বাদ পড়বেন না, তবে কেউই দুটোর বেশি তবারক নেবেন না।

আমরা ওপর থেকে দেখলাম গেটের ভিতরে ঢোকা তিন শিশুকে নিয়ে বড় তিনজনও দাঁড়িয়ে গেছে। হ্যান্ডমাইকটি নিয়ে একজন মসজিদের পেশ ইমাম সাহেবের সামনে ধরলে তিনি বলতে শুরু করলেন, আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা সাইয়াদেনা মাওলানা মুহাম্মদ... হে আল্লাহ! কিছুক্ষণ আগে আপনাকে হাজিরনাজির জেনে সাক্ষীদের সামনে ১ লাখ ১ টাকা দেনমোহর ধার্য করে মোস্তফা হোসেন মন্টু ও নওশেবা ফ্যান্সি খানমের বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে। আল্লাহ গাফুরুর রহিম আপনি এই বিবাহ কবুল ও মঞ্জুর করুন। মোস্তফা হোসেন মন্টু এবং নওশেবা ফ্যান্সি খানম উভয়েই বালেগ ও বালেগা, উভয়ে স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে এই বিবাহে সম্মতি জ্ঞাপন করেছে।

মোনাজাতের মাঝখানে আমি শুনলাম বাবা অনুনাসিক ঘোৎ ঘোৎ দুটি শব্দ করে বলল, একি! এসব কী পাগলামি চলছে?

আর ওদিকে মা দুই হাত তুলে মোনাজাতে শরিক হয়েছে।

ইমাম সাহেব বলে যাচ্ছেন, হে আল্লাহ! আপনি রহমানুর রহিম, হে আল্লাহ আলেমুল গায়েব। আপনার হুকুম ছাড়া গাছের একটি পাতাও নড়তে পারে না। হে আল্লাহ! আপনার রহমতে নববিবাহিত স্বামী-স্ত্রীর নেক সহবাসে সত্যিকার ইমানদার খোদাবন্দ সন্তান পয়দা করার তৌফিক দান করুন।

মোনাজাতের শেষ বাক্যটি শুনে আমি ফিক করে হেসে উঠলাম। বিশেষ করে নেক সহবাস শব্দ দুটি।

আমরা তখন একটি ঘোরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। বাবা হঠাৎ চেঁচিয়ে উঠল, মোস্তফা হোসেন মন্টুকে এখনই বাড়ি থেকে বের করে দাও। এ বাড়িতে তার মতো কুপুত্রের প্রয়োজন নেই। গঞ্জিকা সেবন করলেও আমার মেহরাব হোসেন মঞ্জু তার চেয়ে হাজার গুণ ভালো।

বাবা গাঁজা খাওয়ার কথাটা বলতে বিব্রতবোধ করেন, বলেন গঞ্জিকা সেবন। অথচ তিন মাস আগেই গভীর রাত পর্যন্ত মন্টু ভাই বাসায় না-ফেরার পরও বাবা বলেছেন, তবু সে মেহরাব হোসেন মঞ্জুর চেয়ে হাজার গুণ ভালো, সে তো আর গঞ্জিকা সেবন করে না।

এমন সময় দরজায় ধাক্কা। আমাদের কলিং বেল অকেজো প্রায় সাড়ে তিন মাস। আমরা ধাক্কায় অভ্যস্ত হয়ে উঠেছি। আমিই দরজা খুলি। কাঁঠালপাতা দিয়ে বানানো একটি ঠোঙায় কিছু জিলিপি, অল্পবয়সী একটি বালক আমার হাতে দিয়ে বলল, জিলিপি দুটো করে খাবেন। আমাদের সভাপতি, মানে রঙ্গ থিয়েটারের সভাপতি মোস্তফা হোসেন মন্টুর বিয়ের জিলিপি।

আমি জিজ্ঞেস করি, সভাপতি কাকে বিয়ে করেছেন?

জবাব দিল, আমি জানি একজন মহিলাকেই।

আমি বলি, ধ্যাৎ, মহিলাকেই তো বিয়ে করবে।

বালকটি বলল, তাই তো করেছেন।

আমি আবারও বলি, বুঝলাম, কিন্তু মহিলাটি কে?

বালক বলল, দেখেননি? বিয়ের কনের পোশাক পরা!

না জানলে বলো, জানি না।

না জানার কী আছে?

আমি দরজা বন্ধ করে দিই। একটা জিলিপিতে কামড় বসিয়ে ঠোঙাটা মাকে দিই, মন্টু ভাইয়ের বিয়ের মিষ্টি খাও।

মা হাঁ করে আমার দিকে তাকিয়ে থাকে।

বাবার কাছেও জিলিপির ঠোঙাটা নিয়ে যেতাম, কিন্তু তার মুড খুব সুবিধের নয়। ধমক খেতে পারি। জিলিপির খোলা ঠোঙা টেবিলের ঠিক মাঝখানে রেখে আবার একটা তুলে নিই। মিষ্টি আমার বরাবরই প্রিয়। ঘরে মিষ্টি না থাকলে আমি গুড় বা চিনি যা পাই তাই খাই।

আবারও দরজায় ধাক্কা। তখন রাত প্রায় সাড়ে ১০টা। শেহেরজাদ এসেছে কোলে ছোট বাচ্চা মুখে তৃপ্তির হাসি।

আমি ধমক দিই, তোর না এত পড়াশোনা! কথা বলার সময় পাস না। এসব কী চলছে? এর নাম পড়াশোনা?

শেহেরজাদ বলল, আমি তিন দিনের জন্য ডে অফ নিয়েছি।

কীভাবে?

স্বাভাবিকভাবে। নিজেকেই বলেছি, বিশেষ প্রয়োজনে তিন দিন পড়াশোনা থেকে বিরতি নিতে চাই।

আমি বলি, ফাজলেমি শুরু করেছিস?

তিন দিনের মধ্যে মন্টু ভাই একটা ডিসিশন নিয়ে নেবে।

কীসের ডিসিশন?

ভাবি আর বাচ্চাদের নিয়ে এ বাড়িতে থাকবে না একেবারে চলে যাবে।

কথা শুনে মা এগিয়ে এসে জিজ্ঞেস করে, একেবারে চলে যাবে মানে?

তা ছাড়া আর কী? সিদ্ধান্ত এখনো নেয়নি, তিন দিন তোমাদের মানে আমাদের সবার অ্যাটিচিউড পরীক্ষা করবে।

মা জিজ্ঞেস করে, অ্যাটিচিউড আবার কী?

সম্ভবত মা অ্যাটিচিউড মানে জানে না, অথবা এমনিতেই বলার জন্য কথাটা বলেছে। মা হাত তুলে মোনাজাতে শরিক হয়েছে আমি নিজে দেখেছি। তবু বললাম, আমাদের আচার-আচরণ এবং ভাবি ও বাচ্চাদের প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিই হচ্ছে অ্যাটিচিউড।

মা আবার বলল, মানে?

আমি বললাম, মা আমি তো সহজ বাংলাতেই বলেছি। অ্যাটিচিউড মানে হাবভাব। তার মানে তুমি, বাবা, মঞ্জু ভাইয়া, আমি, শেহেরজাদ ভাবিকে এবং বাচ্চাদের কীভাবে এবং কতটা অ্যাকসেপ্ট করব সেটা বুঝে ডিসিশন নেবে।

মা জিজ্ঞেস করল বাচ্চা মানে? 

[চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ