শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে কাজ করে চলা প্রবাসী এম. নজরুল ইসলাম

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে কাজ করে চলা প্রবাসী এম. নজরুল ইসলাম
এখন একটাই চাওয়া, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে সোনার বাংলাদেশ গড়া। তিনি জানান, আমার স্বপ্ন এখন একটাই, লেখালেখির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। তারা যেন সৎ ও সাহসীভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারে। দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি অর্জনে এর বিকল্প নেই।

 

বিদেশে অনেক আগেই স্থায়ী। যোগ্যতাবলে হয়েছেন সফল ব্যবসায়ী। নিজের দুই ছেলেকে পড়াশোনা করিয়েছেন বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। বলতে গেলে এ পর্যন্ত জীবনে যা পেয়েছেন তাতে তৃপ্ত তিনি। সফলতার এমন পর্যায়ে এসে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য দেশের সঙ্গে যোগাযোগ থাকা না থাকা কারও জন্য খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়। কিন্তু বুকের মাঝে যদি   বঙ্গবন্ধুর জন্য ভালোবাসা লালিত হয় তবে বার বার দেশের মাটির গন্ধ পেতে তাকে ফিরে আসতেই হয়। অসীম বৈষয়িক তৃষ্ণা তাকে বিদেশের বুকে আটকে রাখতে পারে না। বুকের মাঝে মস্ত জায়গা জুড়ে থাকা সে আদর্শ তাগিদ দেয় বর্তমান প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়ে তুলতে। এমন তাগিদ নিয়ে শত প্রতিকূলতার মাঝেও বসে থাকতে পারেননি এম. নজরুল ইসলাম। তিনি সর্বইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, ইউরো-বাংলাদেশ ডেমোক্র্যাসি অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির জাতীয় কমিটির সদস্য। তিনি অস্ট্রিয়া শাখার সভাপতি। অস্ট্রিয়া-বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতিও তিনি। শেখ হাসিনা মুক্তি সংগ্রাম পরিষদ অস্ট্রিয়ার আহ্বায়ক ছিলেন তিনি। অস্ট্রিয়া আওয়ামী লীগের সাবেক আহ্বায়ক। এ ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত তিনি। বিভিন্ন মাসিক, সাপ্তাহিক ও দৈনিক সংবাদপত্রে রাজনৈতিক কলামলেখক। তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সেমিনার ও ফোরামে অংশগ্রহণ করেছেন।

এম. নজরুল ইসলাম জন্মগ্রহণ করেছেন ১৯৫৯ সালে ঢাকায়। চার ভাই চার বোনের মাঝে তিনি বড়। বাবা ড. ওমরউদ্দিনের গ্রামের বাড়ি নরসিংদী জেলার মনোহরদী থানার লেবুতলা গ্রামে হওয়ায় এম. নজরুল ইসলামের ছোটবেলা কাটে সেখানেই। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় তিনি ঢাকা এসে জগন্নাথ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। ১৯৭৪-৭৫ সালে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত তিনি অব্যাহতভাবে প্রগতিশীল কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত। বঙ্গবন্ধুকে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে তার। ছাত্রলীগের রাজনীতিতে শেখ কামাল ছিলেন তার নেতা। কিন্তু ১৯৭৫-এর কালরাত যেন শেখ পরিবারসহ দলের অনুসারীদের ওপরেও কালো ছায়া ফেলে দেয়। এম. নজরুলসহ বন্ধু-বান্ধব সবাই হতাশায় ভুগতে থাকেন। ধীরে ধীরে তিনি ঠিকাদারী পেশায় সম্পৃক্ত হন। তবুও যেন কোনো কাজে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেননি। তারপর ১৯৮৮ সালে দেশের বাইরে চলে যান। প্রথমে জার্মানি যান। সেখানে একটি টেক্সটাইল শপে চাকরি নেন। নিজের পেশাদারিত্বে এত বেশি সৎ ও নিষ্ঠা প্রদর্শন করেন যে, কর্তৃপক্ষ তার ওপর অধিক নির্ভরশীল হয়ে পড়েন। কিন্তু জার্মানির আইনি নিষেধাজ্ঞার কারণে সে দেশে স্থায়ী হওয়া সম্ভব হয়নি। তাই এম. নজরুল ইসলামকে ১৯৯১ সালে অস্ট্রিয়া যেতে হয়। সেখানে থাকা বন্ধুদের পরামর্শে দেশটির রাজধানী ভিয়েনায় শুরু করলেন নিজের মতো করে ব্যবসা। ধীরে ধীরে দুটি রিটেইল শপ নিয়ে ব্যবসা চালাতে থাকেন। ২০০৭ সালের পর প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে পাইকারি পণ্য বিক্রির ব্যবসা শুরু করেন। এবার অগাধ সময় পেয়ে তিনি মনোযোগ দিলেন প্রিয়নেতা বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি ও আদর্শ রক্ষার্থে। মাথায় চিন্তা এলো, বঙ্গবন্ধুর চেতনায় জনগণকে উজ্জীবিত করতে হবে, বুদ্ধিজীবী মহল তাকে নিয়ে কি ভাবেন, যারা বঙ্গবন্ধুর সংস্পর্শ পেয়েছেন তারা কি ভাবছেন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সামনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তুলে ধরার নানা চিন্তা।

এই ভাবনা থেকে প্রথমে যোগাযোগ করলেন তখনকার লন্ডন প্রবাসী বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানার সঙ্গে। তিনি খুব উৎসাহ দিলেন। তার পরামর্শে জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর সহায়তা নেন তিনি। এম. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা আমাকে এ বিষয়ে উপদেশ দেন কার কার সঙ্গে যোগাযোগ করব। তাদের উপদেশ অনুযায়ী তালিকা করে সবার কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে লেখা নিলাম। এর মধ্যে রয়েছেন, অমর্ত্য সেন। তিনি বইটির ভূমিকা লেখেন। প্রণব মুখার্জি, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়সহ সম-সাময়িক বুদ্ধিজীবীদের কেউ বাকি থাকলেন না। আমি সবার কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন লেখা নিয়েছি।’ লেখাগুলো নিয়ে ২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড এবং ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তৃতীয় খণ্ডে প্রকাশ করেন ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মারকগ্রন্থ’। গ্রন্থটির সম্পাদক ও প্রকাশক এম. নজরুল ইসলাম। ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে লিখেছেন ‘স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ নামক গ্রন্থ। এই গ্রন্থেরও প্রকাশক তিনি। একই বছর নভেম্বর মাসে তার সম্পাদনায় দুই খণ্ডে প্রকাশিত হয় ‘সংবাদ অ্যালবাম : জেলখানায় শেখ হাসিনা’। এই গ্রন্থটিরও প্রকাশক তিনি। ১৭ মে ২০১২ সালে তার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় ‘শেখ হাসিনা : উদার অভ্যুদ্বয়ের নেত্রী’ গ্রন্থটি। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রকাশিত হয় ‘শেখ হাসিনা মুক্তির বহ্নিশিখা। এই গ্রন্থটিরও প্রকাশক তিনি। ২০১৬ সালে লিখেছেন, ‘৩২ নম্বরের বাড়ি ও সুধাসদন যে ইতিহাস সবার জানা দরকার।’ এই গ্রন্থের প্রকাশক তিনি।

এম. নজরুল ইসলামের এখন একটাই চাওয়া, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে সোনার বাংলাদেশ গড়া। তিনি জানান, আমার স্বপ্ন এখন একটাই, লেখালেখির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। তারা যেন সৎ ও সাহসীভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারে। দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি অর্জনে এর বিকল্প নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে
সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে

১২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন
আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'
'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়

৫৩ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?
যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার
ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুলসী পাতার যত গুণ
তুলসী পাতার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল
এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা
মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড
দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি
দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু
টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন