শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে কাজ করে চলা প্রবাসী এম. নজরুল ইসলাম

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে কাজ করে চলা প্রবাসী এম. নজরুল ইসলাম
এখন একটাই চাওয়া, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে সোনার বাংলাদেশ গড়া। তিনি জানান, আমার স্বপ্ন এখন একটাই, লেখালেখির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। তারা যেন সৎ ও সাহসীভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারে। দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি অর্জনে এর বিকল্প নেই।

 

বিদেশে অনেক আগেই স্থায়ী। যোগ্যতাবলে হয়েছেন সফল ব্যবসায়ী। নিজের দুই ছেলেকে পড়াশোনা করিয়েছেন বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। বলতে গেলে এ পর্যন্ত জীবনে যা পেয়েছেন তাতে তৃপ্ত তিনি। সফলতার এমন পর্যায়ে এসে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য দেশের সঙ্গে যোগাযোগ থাকা না থাকা কারও জন্য খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়। কিন্তু বুকের মাঝে যদি   বঙ্গবন্ধুর জন্য ভালোবাসা লালিত হয় তবে বার বার দেশের মাটির গন্ধ পেতে তাকে ফিরে আসতেই হয়। অসীম বৈষয়িক তৃষ্ণা তাকে বিদেশের বুকে আটকে রাখতে পারে না। বুকের মাঝে মস্ত জায়গা জুড়ে থাকা সে আদর্শ তাগিদ দেয় বর্তমান প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়ে তুলতে। এমন তাগিদ নিয়ে শত প্রতিকূলতার মাঝেও বসে থাকতে পারেননি এম. নজরুল ইসলাম। তিনি সর্বইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, ইউরো-বাংলাদেশ ডেমোক্র্যাসি অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির জাতীয় কমিটির সদস্য। তিনি অস্ট্রিয়া শাখার সভাপতি। অস্ট্রিয়া-বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতিও তিনি। শেখ হাসিনা মুক্তি সংগ্রাম পরিষদ অস্ট্রিয়ার আহ্বায়ক ছিলেন তিনি। অস্ট্রিয়া আওয়ামী লীগের সাবেক আহ্বায়ক। এ ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত তিনি। বিভিন্ন মাসিক, সাপ্তাহিক ও দৈনিক সংবাদপত্রে রাজনৈতিক কলামলেখক। তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সেমিনার ও ফোরামে অংশগ্রহণ করেছেন।

এম. নজরুল ইসলাম জন্মগ্রহণ করেছেন ১৯৫৯ সালে ঢাকায়। চার ভাই চার বোনের মাঝে তিনি বড়। বাবা ড. ওমরউদ্দিনের গ্রামের বাড়ি নরসিংদী জেলার মনোহরদী থানার লেবুতলা গ্রামে হওয়ায় এম. নজরুল ইসলামের ছোটবেলা কাটে সেখানেই। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় তিনি ঢাকা এসে জগন্নাথ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। ১৯৭৪-৭৫ সালে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত তিনি অব্যাহতভাবে প্রগতিশীল কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত। বঙ্গবন্ধুকে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে তার। ছাত্রলীগের রাজনীতিতে শেখ কামাল ছিলেন তার নেতা। কিন্তু ১৯৭৫-এর কালরাত যেন শেখ পরিবারসহ দলের অনুসারীদের ওপরেও কালো ছায়া ফেলে দেয়। এম. নজরুলসহ বন্ধু-বান্ধব সবাই হতাশায় ভুগতে থাকেন। ধীরে ধীরে তিনি ঠিকাদারী পেশায় সম্পৃক্ত হন। তবুও যেন কোনো কাজে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেননি। তারপর ১৯৮৮ সালে দেশের বাইরে চলে যান। প্রথমে জার্মানি যান। সেখানে একটি টেক্সটাইল শপে চাকরি নেন। নিজের পেশাদারিত্বে এত বেশি সৎ ও নিষ্ঠা প্রদর্শন করেন যে, কর্তৃপক্ষ তার ওপর অধিক নির্ভরশীল হয়ে পড়েন। কিন্তু জার্মানির আইনি নিষেধাজ্ঞার কারণে সে দেশে স্থায়ী হওয়া সম্ভব হয়নি। তাই এম. নজরুল ইসলামকে ১৯৯১ সালে অস্ট্রিয়া যেতে হয়। সেখানে থাকা বন্ধুদের পরামর্শে দেশটির রাজধানী ভিয়েনায় শুরু করলেন নিজের মতো করে ব্যবসা। ধীরে ধীরে দুটি রিটেইল শপ নিয়ে ব্যবসা চালাতে থাকেন। ২০০৭ সালের পর প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে পাইকারি পণ্য বিক্রির ব্যবসা শুরু করেন। এবার অগাধ সময় পেয়ে তিনি মনোযোগ দিলেন প্রিয়নেতা বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি ও আদর্শ রক্ষার্থে। মাথায় চিন্তা এলো, বঙ্গবন্ধুর চেতনায় জনগণকে উজ্জীবিত করতে হবে, বুদ্ধিজীবী মহল তাকে নিয়ে কি ভাবেন, যারা বঙ্গবন্ধুর সংস্পর্শ পেয়েছেন তারা কি ভাবছেন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সামনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তুলে ধরার নানা চিন্তা।

এই ভাবনা থেকে প্রথমে যোগাযোগ করলেন তখনকার লন্ডন প্রবাসী বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানার সঙ্গে। তিনি খুব উৎসাহ দিলেন। তার পরামর্শে জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর সহায়তা নেন তিনি। এম. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা আমাকে এ বিষয়ে উপদেশ দেন কার কার সঙ্গে যোগাযোগ করব। তাদের উপদেশ অনুযায়ী তালিকা করে সবার কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে লেখা নিলাম। এর মধ্যে রয়েছেন, অমর্ত্য সেন। তিনি বইটির ভূমিকা লেখেন। প্রণব মুখার্জি, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়সহ সম-সাময়িক বুদ্ধিজীবীদের কেউ বাকি থাকলেন না। আমি সবার কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন লেখা নিয়েছি।’ লেখাগুলো নিয়ে ২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড এবং ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তৃতীয় খণ্ডে প্রকাশ করেন ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মারকগ্রন্থ’। গ্রন্থটির সম্পাদক ও প্রকাশক এম. নজরুল ইসলাম। ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে লিখেছেন ‘স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ নামক গ্রন্থ। এই গ্রন্থেরও প্রকাশক তিনি। একই বছর নভেম্বর মাসে তার সম্পাদনায় দুই খণ্ডে প্রকাশিত হয় ‘সংবাদ অ্যালবাম : জেলখানায় শেখ হাসিনা’। এই গ্রন্থটিরও প্রকাশক তিনি। ১৭ মে ২০১২ সালে তার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় ‘শেখ হাসিনা : উদার অভ্যুদ্বয়ের নেত্রী’ গ্রন্থটি। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রকাশিত হয় ‘শেখ হাসিনা মুক্তির বহ্নিশিখা। এই গ্রন্থটিরও প্রকাশক তিনি। ২০১৬ সালে লিখেছেন, ‘৩২ নম্বরের বাড়ি ও সুধাসদন যে ইতিহাস সবার জানা দরকার।’ এই গ্রন্থের প্রকাশক তিনি।

এম. নজরুল ইসলামের এখন একটাই চাওয়া, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে সোনার বাংলাদেশ গড়া। তিনি জানান, আমার স্বপ্ন এখন একটাই, লেখালেখির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। তারা যেন সৎ ও সাহসীভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারে। দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি অর্জনে এর বিকল্প নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা