শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩

কিডনি ও কর্নিয়া দান

আলো ছড়িয়ে অমর সারাহ ইসলাম

জামশেদ আলম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
আলো ছড়িয়ে অমর সারাহ ইসলাম

সারাহ ইসলাম (ঐশ্বর্য) এক আলোকিত নাম। ২০ বছরের মেধাবী এই তরুণী ১৮ জানুয়ারি পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চলে গেছেন। অন্যের জীবনে আলো ছড়িয়ে মরেও অমর হয়ে থাকলেন সারাহ। মৃত্যুর আগে নিজেই স্বজনদের কাছে পুরো দেহ দান করার ইচ্ছা জানিয়েছেন মানবতার কল্যাণে ও গবেষণায়। তার চোখ দিয়ে এখন পৃথিবীর আলো দেখছেন দুজন। তার কিডনি দিয়ে সুস্থ আছেন আরও দুই ব্যক্তি। সদ্য কন্যা হারানোর অতল শোকের মাঝেও বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে গতকাল কথা বলেছেন প্রয়াত সারাহর মা শবনম সুলতানা। এ সময় বারবার গলা জড়িয়ে যাচ্ছিল তার। শবনম সুলতানা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১০ মাস বয়সে সারাহর ‘টিউবেরাস স্কেলেরোসিস’ রোগ শনাক্ত হয়। তখন থেকে জ্বরের সঙ্গে তার খিঁচুনি হতো। মাঝে মাঝে সে জ্ঞান হারাত। তারপর ধরা পড়ল তার ব্রেনে ও অন্য অর্গানেও টিউমার, যেটি ক্যান্সার ছিল না। ছোটবেলায় তাকে পড়াশোনার জন্য চাপ দিতাম না। সে স্কুলে আসত যেত এটুকুই। তাকে কিশোর আলোতে দিলাম। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন যেমন বেঙ্গল বই, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে নিজ থেকেই যেত সে। আস্তে আস্তে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতে থাকে। যেখানেই যেত চর্চা করত। একাডেমিক পড়ার চেয়ে সারাহ বাইরের বিভিন্ন সাহিত্যিক ও লেখকের বই পড়তে পছন্দ করত। সে নারী আন্দোলন, সড়ক আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করত। সে ওখানে নেতৃত্ব দিত।’

মেয়ের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে এই শিক্ষক ও নারী উদ্যোক্তা বলেন, ‘সারাহ ছিল অনেক দানশীল। তার খরচের টাকা বাঁচিয়ে সে পথশিশুদের, বয়স্ক মানুষদের খাবার কিনে দিত। দেখা যেত রিকশা চালকদের সে সবসময় বাড়তি ভাড়া দিত।’

মানব কল্যাণের চেয়ে বড় ধর্ম আর কিছু নেই

- প্রয়াত সারাহর মা শবনম সুলতানা

আক্ষেপের সুরে শবনম সুলতানা বলেন, ‘চিকিৎসাবিজ্ঞানে তার এই রোগের শেষ কোথায় তা জানতে পারিনি। এটা আমার সারা জীবনের আফসোস। এর চিকিৎসা কীভাবে, তাকে সারিয়ে তুলব কীভাবে এর সদুত্তর কেউ দিতে পারেনি। এর পরও ডাক্তারদের সহযোগিতায় সব ম্যানেজ করে যেতাম। আর কিছুই করতে পারিনি। এটাই আমার আফসোস- কেন এর চিকিৎসা আবিষ্কৃত হয়নি। চিকিৎসাশাস্ত্রে বিরল এই রোগের অগ্রসরতা এখনো হয়নি। এখন হয়তো সারার মাধ্যমে এই রোগের চিকিৎসা হবে। এখন অনেকেই এগিয়ে আসবেন বলে বিশ্বাস। এটি একটি আলোড়ন সৃষ্টিকারী মৃত্যু; যা নিয়ে অনেক বেশি গবেষণা হবে।’ সারাহ ইসলামের শেষ দিনগুলো সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘হাসপাতালের বেডে থাকাকালে তার সঙ্গে অনেক কথাই হতো। সে তার দানের কথা বলত, চলে যাওয়ার কথাও বলত আবার সুস্থ হয়ে এসে সে কী করবে, কোথায় যাবে, আরও কী করবে এসব বলত। বড় কার্টুনিস্ট হওয়ার স্বপ্ন ছিল তার। জাপানে পড়তে যাবে। সে ডিজিটাল আর্ট নিয়ে পড়তে চেয়েছে। সফল একজন কার্টুনিস্ট হতে চেয়েছিল। সে জাপানে যেতে চাইত কারণ সেখানেও ‘টিউবেরাস স্কেলেরোসিস’ রোগী আছে। ব্রেন ডেথের পর ক্যাডাভেরিক হিসেবে তার অঙ্গগুলো দান করা হয়েছিল। সে মুখে বলে গেছে, মৃত্যুর পর তার ব্রেন দান করার কথা। বন্ধুদের কাছে অন্যান্য অর্গান দানের কথাও বলত।’

শবনম সুলতানা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মৃত্যুপথযাত্রী সন্তানকে বুকে নিয়ে বয়ে চলার চেয়ে কষ্টের আর কিছু হতে পারে না। তার মধ্যে ছোটবেলা থেকে দানশীলতা, অন্যের জন্য কল্যাণ, ভালোবাসা ছিল। এর বদৌলতে অঙ্গদানের বিষয়ে চিকিৎসকদের প্রস্তাবে রাজি হয়ে যাই। তার ব্রেন ডেথ হওয়ার পর গুরুত্বপূর্ণ এ সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।

অন্যান্য মা-বাবার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘বাচ্চাদের সঠিকভাবে বেড়ে ওঠার সুযোগ দিতে হবে। অভিভাবকত্ব মানে শাসন নয়। অভিভাবকত্ব মানে তাকে ধরে বেঁধে একখানে আটকে রাখা নয়। ছেড়ে দিতে হবে বাচ্চাদের। সন্তানকে তার মতো স্বাধীনভাবে চলতে দেওয়া উচিত। মুক্তভাবে বেড়ে উঠতে দিতে হবে তাদের। সেই সময়-সুযোগ দিতে হবে। সারাহর সঙ্গে আমার সব সময় ফোনে যোগাযোগ হতো। সে জানাত কখন বেঙ্গলে যাচ্ছে, শিল্পকলা একাডেমি কিংবা বিশ্ব সাহিত্যকেন্দ্রে যাচ্ছে। তাকে ছোটবেলা থেকেই এই পরিবেশ দিয়েছি। যেহেতু আমি নিজেও সংগঠন করেছি। মানুষের কল্যাণের কথা চিন্তা না করলে কোনো মা এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারে কি না আমার জানা নেই। এটি তো তারই ধারাবাহিকতা।’

তিনি আরও বলেন, আমি একজন শিক্ষক ও নারী উদ্যোক্তা। সেটি ছাপিয়ে আমি সারার মা হতে পেরেছি। এটি আমার জন্য গর্বের।

সবশেষ সারাহ ইসলামের নামে একটি সড়কের নামকরণ করার দাবি জানান তিনি। কারণ নিরাপদ সড়ক আন্দোলনেও সে নেতৃত্ব দিয়েছিল।

অঙ্গদান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মরণোত্তর অঙ্গদান নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারণা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। আমরা যত দিন বাঁচব, সাহসের সঙ্গে বাঁচব। তার আগে যেন মানব কল্যাণের জন্য কিছু করে যেতে পারি। সেই মৃত্যুই তো মহান, শহীদি মৃত্যু হয়, বীরের মৃত্যু হয়।’

এই বিভাগের আরও খবর
৪০ রকমের চা বানিয়ে বাজিমাত
৪০ রকমের চা বানিয়ে বাজিমাত
গোলাপি চিংড়ির খোঁজে
গোলাপি চিংড়ির খোঁজে
১৮৫ বছরের মদন মোহন জিউ মন্দির
১৮৫ বছরের মদন মোহন জিউ মন্দির
হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান
হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান
অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ বাঁচাবে যে যন্ত্র
অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ বাঁচাবে যে যন্ত্র
আঙুর চাষে চমক
আঙুর চাষে চমক
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
সিলভারের কলসিতে গানের তাল তোলেন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সাইদুর
সিলভারের কলসিতে গানের তাল তোলেন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সাইদুর
জনপ্রিয় হচ্ছে বস্তায় আদা চাষ
জনপ্রিয় হচ্ছে বস্তায় আদা চাষ
মিলছে সুলতানি ও মোগল আমলের নিদর্শন
মিলছে সুলতানি ও মোগল আমলের নিদর্শন
গর্জন ইকো পার্ক
গর্জন ইকো পার্ক
জয়ন্তীর পাঠশালা
জয়ন্তীর পাঠশালা
সর্বশেষ খবর
টেস্ট অবসর নিয়ে অনড় কোহলি, চাপে বিসিসিআই
টেস্ট অবসর নিয়ে অনড় কোহলি, চাপে বিসিসিআই

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ প্রক্রিয়া যেন দ্রুত হয়: এ্যানি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ প্রক্রিয়া যেন দ্রুত হয়: এ্যানি

৪৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তীব্র গরমে অতিষ্ঠ বেনাপোলের জনজীবন
তীব্র গরমে অতিষ্ঠ বেনাপোলের জনজীবন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় খুশি ছাত্র-জনতা’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় খুশি ছাত্র-জনতা’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১
শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম