শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৪, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩

যেভাবে আবিষ্কৃত হয়েছিল জলবায়ুর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ‘জেট স্ট্রিম’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে আবিষ্কৃত হয়েছিল জলবায়ুর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ‘জেট স্ট্রিম’

বায়ুমণ্ডলের অনেক উপরে তীব্র গতির যে ‘জেট স্ট্রিম’ বা বায়ুপ্রবাহ, তাকে তুলনা করা যেতে পারে তীব্র স্রোতের এক নদীর সঙ্গে। পুরো পৃথিবীর পরিবেশ, জলবায়ু থেকে শুরু করে সবকিছুর ওপর এর একটা বিরাট প্রভাব আছে। ইতিহাসের সাক্ষীর এই পর্বে থাকছে এই জেট স্ট্রিম আবিষ্কারের কাহিনী।

জেট স্ট্রিম নিয়ে এই কাহিনির শুরু ১৯৪৪ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে।

যুক্তরাষ্ট্র তাদের নতুন তৈরি এক যুদ্ধ বিমান বি-২৯ ব্যবহার করা শুরু করেছে তখন।

আকাশে অনেক উঁচু দিয়ে যাওয়া এই নতুন ধরনের বোমারু বিমান পাঠানো হলো প্রশান্ত মহাসাগর এলাকায় জাপানের বিরুদ্ধে এক ভয়ংকর বোমা হামলা চালানোর জন্য।

প্রশান্ত মহাসাগরের কিছু দ্বীপের বিমান ঘাঁটি থেকে আকাশে উড়তো এই বিমানগুলো, এরপর দিনের বেলায় ৩৫ হাজার ফুট উপর দিয়ে উড়ে যেত জাপানের বিভিন্ন শহরে বোমা ফেলতে।

লেফটেন্যান্ট এড হায়াট ছিলেন এরকমই একটি বি-২৯ বোমারু বিমানের পাইলট।

এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, প্রায় পাঁচ-ছয় ঘণ্টা ওড়ার পর তারা বোমা ফেলার জন্য বিমান নিয়ে আরও উঁচুতে ওঠে যেতেন, প্রায় ৩৭ হাজার ফুট উঁচুতে।

"এরপর আমরা আমাদের টার্গেটের দিকে বিমান ঘোরাতাম, যেটা ছিল টোকিওর উত্তর-পশ্চিম দিকে।"

এই বি-২৯ যুদ্ধ বিমানগুলোতে এমন ধরণের প্রযুক্তি জুড়ে দেয়া হয়েছিল, যার ফলে এগুলো দিয়ে কোনও লক্ষ্যবস্তুর ওপর নির্ভুলভাবে বোমা ফেলা যেত। যুদ্ধবিমানটির সত্যিকারের গ্রাউন্ড স্পিডকে হিসেবে নিয়ে এটা করা সম্ভব হতো।

কিন্তু এসব বোমারু বিমানের পাইলটরা শিগগিরই বুঝতে পারলেন, কোথাও একটা মারাত্মক ভুল হচ্ছে, তাদের বিমান আসলে অনেক বেশি দ্রুত উড়ে যাচ্ছে।

লেফটেন্যান্ট এড হায়াট বলেন, তারা যতবারই একটা টার্গেট খুঁজে পাওয়ার পর এর ওপর টেলিস্কোপ তাক করছিলেন, ততবারই ব্যর্থ হচ্ছিলেন। তখন তারা একজন রেডার অপারেটরকে গ্রাউন্ড স্পিড যাচাই করে দেখতে বলেন।

লেফটেন্যান্ট এড হায়াট বলেন, “রেডার অপারেটর আমাদের বললো, আমাদের টেইল উইন্ড হচ্ছে ১২৫ নটিক্যাল মাইল, আমরা যাচ্ছি ঘণ্টায় ৪৮০ মাইল গতিতে।”

“এটা একেবারে অসম্ভব। এখানে তো বাতাসের গতি সেরকম নয়। আমাদের আসলে যখন ৩৪০ মাইল বেগে যাওয়ার কথা, তখন আমাদের বিমান যাচ্ছে ঘণ্টায় ৪৮০ মাইল বেগে।”

“আমি বললাম বোমার বাক্সটা ফেল, ও তখন বোমা ফেললো বিমান থেকে। কিন্তু ততক্ষণে আমাদের বিমান আসলো টার্গেট ছাড়িয়ে ১২ মাইল সামনে চলে গেছে।”

এই পাইলটরা আসলে জানতেন না, তারা যার মধ্যে পড়েছিল, সেটা ছিল একধরণের বায়ুপ্রবাহ বা জেট স্ট্রিম।

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রফেসর টিম ওলিংস জেট স্ট্রিম নিয়ে একটি বই লিখেছেন।

তিনি জানান, জেট স্ট্রিম আসলে এক ধরণের বায়ু প্রবাহ, কিন্তু এই বায়ুর স্রোত খুবই তীব্র, কিন্তু এর বিস্তার খুব বেশি নয়।

“আমি এটাকে বায়ুর সরু স্রোত বলছি, কিন্তু আসলে তার বিস্তার প্রায় একশো কিলোমিটার। ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ছয় হতে সাত মাইলের মধ্যবর্তী জায়গায় এই জেট স্ট্রিম সবচেয়ে শক্তিশালী। এটি পুরো বিশ্বের চারিদিকে প্রবাহিত হয়। এটির বড় প্রভাব আছে আবহাওয়া এবং জলবায়ুর ওপর।”

পৃথিবীতে মূলত দুটি প্রধান জেট স্ট্রিম আছে: একটি গেছে উত্তর গোলার্ধ দিয়ে, আরেকটি জেট স্ট্রিম পুরো দক্ষিণ গোলার্ধের ওপর দিয়ে প্রবাহিত।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, বি-২৯ যুদ্ধবিমানের পাইলটরা আসলে এই জেট স্ট্রিমের মুখে পড়েছিলেন। কিন্তু তারা কেউ আসলে জানতেন না যে এরকম একটা জেট স্ট্রিম সেখানে আছে।

“লোকে সন্দেহ করতো যে হয়তো অত উপরে ঘূর্ণিবায়ু আছে। আঠারো শতকেও লোকে সন্দেহ করতো, গ্রীস্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে যে আয়ন বায়ু প্রবাহিত হয়, তার উল্টো-ধরণের কিছু হয়তো নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু কেউ আসলে আশা করেনি একটা এত তীব্র আর এই প্রবাহ এত সংকীর্ণ।”

টার্গেটের ওপর বোমা ফেলতে ব্যর্থ হওয়ায় লেফটেন্যান্ট এড হায়াট এবং তার সহকর্মীদের জেরার মুখে পড়তে হয়।

“ওরা আমাদের মিশনের ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করলো। ওরা আমাদের মোটেই বিশ্বাস করছিল না। ওরা বলছিল, জাপানে অত উপরে বাতাসের বেগ ঘণ্টায় ১৪০ মাইল হতেই পারে না। ওরা বললো, না, এরকম কিছু নেই। এরকম একটা বায়ুপ্রবাহ থাকতেই পারে না। তোমরা মিথ্যে বলছো। তোমরা টার্গেটে হামলা চালাতে পারোনি। এসব তোমরা বানিয়ে বলছো।”

“আমাদের অপারেশন্স অফিসার যদি যাত্রী হিসেবে আমাদের বিমানে না থাকতো, এটা বিশ্বাস করানো আসলে কঠিন হতো। ও বললো আসলেই এরকম একটা বায়ুপ্রবাহ সেখানে ছিল।”

জাপানে বি-২৯ যুদ্ধবিমানের আরও কিছু অভিযানের পর এই জেট স্ট্রিমের অস্তিত্বের প্রমাণ অস্বীকার করা কঠিন হয়ে পড়লো। জাপানের উপরে আসলেই এরকম একটা তীব্র বায়ু প্রবাহ আছে, এবং এটি মার্কিনিদের জন্য সমস্যা তৈরি করছিল।

লেফটেন্যান্ট ডেভিড ব্রাডেন ছিলেন বি-২৯ বিমানের নেভিগেটর। তিনি দেখলেন, জেট স্ট্রীমের উল্টোদিকে উড়ে গেলে আসলে সামনে এগুনোই যায় না।

লেফটেন্যান্ট ডেভিড ব্রাডেন বলেন, “এই বাতাসের বেগ কতটা শক্তিশালী সেটা আপনাকে বলতে পারি। একবার একটা অভিযানের পর কতটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার ছবি তোলার জন্য একটা বিমান পাঠানো হলো। তখন ন্যাভিগেটর পাইলটকে কল করে বললেন, তারা আসলে প্রতি ঘণ্টায় তিন মাইল পিছিয়ে যাচ্ছেন।”

“আপনি যদি পূর্ব দিক থেকে পশ্চিম দিকে বিমান উড়িয়ে যান, তখন আপনি কিন্তু জাপানি যুদ্ধবিমানগুলোর টার্গেটে পরিণত হবেন।”

এই জেট স্ট্রিম আবিষ্কারের পর মার্কিনিরা বাধ্য হলো তাদের কৌশল পরিবর্তন করতে, আর এর পরিণাম হয়েছিল ভয়াবহ।

দিনের বেলায় অনেক উঁচু দিয়ে উড়ে গিয়ে একেবারে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করার পরিবর্তে মার্কিন যুদ্ধবিমানগুলো রাতের বেলায় অনেক নিচু দিয়ে উড়ে গিয়ে নির্বিচারে বিধ্বংসী বোমা ফেলা শুরু করল, যার ফলে জাপানের নগরীগুলোতে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ আর প্রাণহানি ঘটতে লাগলো।

বি-২৯ যুদ্ধবিমানটি তৈরি করা হয়েছিল অনেক উঁচু দিয়ে উড়ে গিয়ে একেবারে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতেই শুধু আঘাত হানার জন্য।

কিন্তু বাস্তবে সেটি করা যাচ্ছিল না। তখন এগুলোকে একেবারে নিচু দিয়ে উড়ে গিয়ে সবকিছুর ওপর নির্বিচারে বোমা ফেলতে হচ্ছিল।

এর মূল কারণ ছিল জেট স্ট্রিম, কারণ এই জেট স্ট্রিমের কারণে সঠিক টার্গেটে এগুলো আঘাত হানতে পারছিল না।

জাপানে অনেক উঁচু দিয়ে বয়ে যাওয়া এই তীব্র বায়ুর প্রবাহ হয়তো মার্কিনীদের কাছে একটা নতুন আবিষ্কার, কিন্তু একজন জাপানি বিজ্ঞানী কিন্তু বহু দশক আগেই এর অস্তিত্বের কথা জানতে পেরেছিলেন।

তার নাম ছিল ওয়াসিবোরো ওইশি। তিনি ছিলেন একজন জাপানি আবহাওয়াবিদ।

১৯২০ এর দশকে তাকে দায়িত্ব দেয়া হয় জাপানে ভূমি থেকে অনেক উঁচুতে আকাশে একটি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের। জাপানে তো বটেই, সারা পৃথিবীতে এটি ছিল এ ধরণের প্রথম কোন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র।

১৯২০ এর দশকে তিনি বেলুন ব্যবহার করে খুব সতর্কতার সঙ্গে কিছু পরীক্ষা চালালেন এবং দেখতে পেলেন জাপানে অত উপরে আসলে খুবই তীব্র বায়ুর প্রবাহ আছে।

তিনি জাপানে ভূপৃষ্ঠ থেকে সাত মাইল উপরে ঘণ্টায় প্রায় দেড়শ মাইলের তীব্র বায়ু প্রবাহ দেখতে পেলেন। বলা যেতে পারে, সেই প্রথম আসলে কেউ যথাযথভাবে কোন জেট স্ট্রিম মেপে দেখেছিল।

কিন্তু এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার বাকী বিশ্ব যে জানতে পারেনি, তার একটা কারণ ছিল।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, “আসলে ওয়াসিবোরো ওইশি জানতেন যে তিনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু আবিষ্কার করেছেন এবং তিনি তার এই আবিষ্কার বাকী দুনিয়াকে জানাতেও চেয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি তার এই আবিষ্কার সম্পর্কে লিখেছিলেন নতুন এক ভাষা এসপেরান্তোতে, যেটি বিশ্বের নতুন আন্তর্জাতিক ভাষা হয়ে উঠবে বলে মনে করা হয়েছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই ভাষাটি আসলে সেভাবে চালু করা যায়নি, কাজেই ওইশির এই আবিষ্কার হারিয়ে গিয়েছিল কয়েক দশকের জন্য।”

তবে ওইশির এই রিপোর্ট পড়েছিলেন জাপানের মানুষ। ১৯৪৪ সালে জাপানের সামরিক বাহিনী তার গবেষণাকে অন্য এক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়। তারা বোমার সঙ্গে বেলুন বেঁধে উড়িয়ে দেয় এই জেট স্ট্রিমের মধ্যে, এই আশায় যে, জেট স্ট্রিম এসব বোমা উড়িয়ে নিয়ে যাবে যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূল পর্যন্ত। জাপানিরা এরকম হাজার হাজার বেলুন উড়িয়েছিল।

প্রতিটি বেলুন ইউনিটের সঙ্গে ছিল একটি গ্যাস ভর্তি একটি কাগজের ব্যাগ, এগুলো জাপান থেকেই আকাশে ওড়ানো হয়। কিন্তু বেশিরভাগ বেলুন আসলে সে পর্যন্ত যায়নি।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, “ওরা যখন এসব বোমা ছেড়েছিল, তারা জানতো না যে ঐ মৌসুমে জেট স্ট্রিম প্রশান্ত মহাসাগর অতিক্রমের সময় দুর্বল হয়ে পড়ে। কাজেই সময়টা ভালো ছিল না। অনেক বেলুনই তারা আসলে আগে-ভাগে ছেড়ে দিয়েছিল। সেগুলো গিয়ে পড়েছিল ভূমধ্যসাগরে।”

এসব বেলুন বোমা আসলে যুক্তরাষ্ট্রের খুব বেশি ক্ষতি করতে পারেনি। একদল ছেলেমেয়ে খেলার সময় একটা বোমা খুঁজে পেয়েছিল ওরেগনের এক জঙ্গলে । এই বোমা ফেটে ছয়জন মারা যায়। কিন্তু এই বেলুন বোমার পরীক্ষা এবং জাপানে মার্কিন যুদ্ধবিমানের পাইলটদের অভিজ্ঞতা থেকে বোঝা গিয়েছিল এই জেট স্ট্রিম আসলে কত শক্তিশালী এবং এর প্রভাব কতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত। যুদ্ধের পর এই জেট স্ট্রিম নিয়ে অনেক গবেষণা হয়।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, জেট স্ট্রিম আসলে পৃথিবীর জলবায়ুর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

“আমাদের আবহাওয়ার ওপর এটির নানা রকম প্রভাব আছে। এটি প্রতিটি আবহাওয়াকে পরিচালিত করে, আর উষ্ণ বায়ুমণ্ডল এবং ঠাণ্ডা বায়ুমণ্ডলের মাঝখানে একটা বাধা হিসেবে কাজ করে।”

“বেশিরভাগ অঞ্চলের আবহাওয়া নির্ধারণে জেট স্ট্রিম হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা এখনো পর্যন্ত যেটা বুঝতে পারি, জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে, জেট স্ট্রিম হয়তো বিষুবরেখা থেকে সামান্য সরে আসবে, কিছুটা মেরু অঞ্চলের দিকে আসবে।”

বিজ্ঞানীদের আশংকা, জেট স্ট্রিমে পরিবর্তনের ফলে ভবিষ্যতে কোন অঞ্চলে ঝড় হবে, কোথায় ঠাণ্ডা বা গরম পড়বে, এসবের ভারসাম্য পাল্টে যেতে পারে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীর প্রশ্ন: এটি কি ভিনগ্রহের যন্ত্র হতে পারে?
হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীর প্রশ্ন: এটি কি ভিনগ্রহের যন্ত্র হতে পারে?
এক রাতে একসঙ্গে দেখা গেল দুইটি উল্কাবৃষ্টি
এক রাতে একসঙ্গে দেখা গেল দুইটি উল্কাবৃষ্টি
ক্যানসারের সর্বজনীন ভ্যাকসিনের মানবদেহে প্রয়োগ শুরু
ক্যানসারের সর্বজনীন ভ্যাকসিনের মানবদেহে প্রয়োগ শুরু
৫০ বছর পর আবিষ্কৃত হলো মানুষের নতুন রক্তের গ্রুপ
৫০ বছর পর আবিষ্কৃত হলো মানুষের নতুন রক্তের গ্রুপ
প্রাচীন রহস্যভেদ, ২৫০০ বছর আগের মধুর খোঁজ
প্রাচীন রহস্যভেদ, ২৫০০ বছর আগের মধুর খোঁজ
সুনামি কি, কেন হয়?
সুনামি কি, কেন হয়?
মহাকাশে শিশু জন্মালে কি ঘটবে, কি বলছে বিজ্ঞান?
মহাকাশে শিশু জন্মালে কি ঘটবে, কি বলছে বিজ্ঞান?
শনির ৮ উপগ্রহে কার্বন ডাইঅক্সাইড: কোথা থেকে এলো জানাল গবেষণা
শনির ৮ উপগ্রহে কার্বন ডাইঅক্সাইড: কোথা থেকে এলো জানাল গবেষণা
১২৪ আলোকবর্ষ দূরের গ্রহে প্রাণের নয়, মিলেছে পানির উপাদান
১২৪ আলোকবর্ষ দূরের গ্রহে প্রাণের নয়, মিলেছে পানির উপাদান
২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি
২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি
৩৫ আলোকবর্ষ দূরে 'সুপার-আর্থ': সৌরজগতের বাইরের প্রাণের সম্ভাবনা!
৩৫ আলোকবর্ষ দূরে 'সুপার-আর্থ': সৌরজগতের বাইরের প্রাণের সম্ভাবনা!
নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী
নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত
২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু
নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত
জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব
জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়
সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার
সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠা না করলে গণতন্ত্র টিকবে না: সরোয়ার
ন্যায়বিচার ও আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠা না করলে গণতন্ত্র টিকবে না: সরোয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ভয়াবহ পানি সংকটের শঙ্কা, সতর্ক করলেন পেজেশকিয়ান
তেহরানে ভয়াবহ পানি সংকটের শঙ্কা, সতর্ক করলেন পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বাংলাদেশে সংঘবদ্ধ পাচারচক্র নিশ্চিহ্ন করতে শক্ত আইনি কাঠামোর প্রয়োজন'
'বাংলাদেশে সংঘবদ্ধ পাচারচক্র নিশ্চিহ্ন করতে শক্ত আইনি কাঠামোর প্রয়োজন'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে হাত-পা-মুখ বাঁধা অবস্থায় ঝালমুড়ি বিক্রেতা উদ্ধার
নাটোরে হাত-পা-মুখ বাঁধা অবস্থায় ঝালমুড়ি বিক্রেতা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই-আগস্ট  স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই-আগস্ট  স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার সুযোগ রয়েছে
বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার সুযোগ রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে বৈষম্য থাকবেনা'
'বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে বৈষম্য থাকবেনা'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীর প্রশ্ন: এটি কি ভিনগ্রহের যন্ত্র হতে পারে?
হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীর প্রশ্ন: এটি কি ভিনগ্রহের যন্ত্র হতে পারে?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা