শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৪, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩

যেভাবে আবিষ্কৃত হয়েছিল জলবায়ুর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ‘জেট স্ট্রিম’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে আবিষ্কৃত হয়েছিল জলবায়ুর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ‘জেট স্ট্রিম’

বায়ুমণ্ডলের অনেক উপরে তীব্র গতির যে ‘জেট স্ট্রিম’ বা বায়ুপ্রবাহ, তাকে তুলনা করা যেতে পারে তীব্র স্রোতের এক নদীর সঙ্গে। পুরো পৃথিবীর পরিবেশ, জলবায়ু থেকে শুরু করে সবকিছুর ওপর এর একটা বিরাট প্রভাব আছে। ইতিহাসের সাক্ষীর এই পর্বে থাকছে এই জেট স্ট্রিম আবিষ্কারের কাহিনী।

জেট স্ট্রিম নিয়ে এই কাহিনির শুরু ১৯৪৪ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে।

যুক্তরাষ্ট্র তাদের নতুন তৈরি এক যুদ্ধ বিমান বি-২৯ ব্যবহার করা শুরু করেছে তখন।

আকাশে অনেক উঁচু দিয়ে যাওয়া এই নতুন ধরনের বোমারু বিমান পাঠানো হলো প্রশান্ত মহাসাগর এলাকায় জাপানের বিরুদ্ধে এক ভয়ংকর বোমা হামলা চালানোর জন্য।

প্রশান্ত মহাসাগরের কিছু দ্বীপের বিমান ঘাঁটি থেকে আকাশে উড়তো এই বিমানগুলো, এরপর দিনের বেলায় ৩৫ হাজার ফুট উপর দিয়ে উড়ে যেত জাপানের বিভিন্ন শহরে বোমা ফেলতে।

লেফটেন্যান্ট এড হায়াট ছিলেন এরকমই একটি বি-২৯ বোমারু বিমানের পাইলট।

এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, প্রায় পাঁচ-ছয় ঘণ্টা ওড়ার পর তারা বোমা ফেলার জন্য বিমান নিয়ে আরও উঁচুতে ওঠে যেতেন, প্রায় ৩৭ হাজার ফুট উঁচুতে।

"এরপর আমরা আমাদের টার্গেটের দিকে বিমান ঘোরাতাম, যেটা ছিল টোকিওর উত্তর-পশ্চিম দিকে।"

এই বি-২৯ যুদ্ধ বিমানগুলোতে এমন ধরণের প্রযুক্তি জুড়ে দেয়া হয়েছিল, যার ফলে এগুলো দিয়ে কোনও লক্ষ্যবস্তুর ওপর নির্ভুলভাবে বোমা ফেলা যেত। যুদ্ধবিমানটির সত্যিকারের গ্রাউন্ড স্পিডকে হিসেবে নিয়ে এটা করা সম্ভব হতো।

কিন্তু এসব বোমারু বিমানের পাইলটরা শিগগিরই বুঝতে পারলেন, কোথাও একটা মারাত্মক ভুল হচ্ছে, তাদের বিমান আসলে অনেক বেশি দ্রুত উড়ে যাচ্ছে।

লেফটেন্যান্ট এড হায়াট বলেন, তারা যতবারই একটা টার্গেট খুঁজে পাওয়ার পর এর ওপর টেলিস্কোপ তাক করছিলেন, ততবারই ব্যর্থ হচ্ছিলেন। তখন তারা একজন রেডার অপারেটরকে গ্রাউন্ড স্পিড যাচাই করে দেখতে বলেন।

লেফটেন্যান্ট এড হায়াট বলেন, “রেডার অপারেটর আমাদের বললো, আমাদের টেইল উইন্ড হচ্ছে ১২৫ নটিক্যাল মাইল, আমরা যাচ্ছি ঘণ্টায় ৪৮০ মাইল গতিতে।”

“এটা একেবারে অসম্ভব। এখানে তো বাতাসের গতি সেরকম নয়। আমাদের আসলে যখন ৩৪০ মাইল বেগে যাওয়ার কথা, তখন আমাদের বিমান যাচ্ছে ঘণ্টায় ৪৮০ মাইল বেগে।”

“আমি বললাম বোমার বাক্সটা ফেল, ও তখন বোমা ফেললো বিমান থেকে। কিন্তু ততক্ষণে আমাদের বিমান আসলো টার্গেট ছাড়িয়ে ১২ মাইল সামনে চলে গেছে।”

এই পাইলটরা আসলে জানতেন না, তারা যার মধ্যে পড়েছিল, সেটা ছিল একধরণের বায়ুপ্রবাহ বা জেট স্ট্রিম।

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রফেসর টিম ওলিংস জেট স্ট্রিম নিয়ে একটি বই লিখেছেন।

তিনি জানান, জেট স্ট্রিম আসলে এক ধরণের বায়ু প্রবাহ, কিন্তু এই বায়ুর স্রোত খুবই তীব্র, কিন্তু এর বিস্তার খুব বেশি নয়।

“আমি এটাকে বায়ুর সরু স্রোত বলছি, কিন্তু আসলে তার বিস্তার প্রায় একশো কিলোমিটার। ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ছয় হতে সাত মাইলের মধ্যবর্তী জায়গায় এই জেট স্ট্রিম সবচেয়ে শক্তিশালী। এটি পুরো বিশ্বের চারিদিকে প্রবাহিত হয়। এটির বড় প্রভাব আছে আবহাওয়া এবং জলবায়ুর ওপর।”

পৃথিবীতে মূলত দুটি প্রধান জেট স্ট্রিম আছে: একটি গেছে উত্তর গোলার্ধ দিয়ে, আরেকটি জেট স্ট্রিম পুরো দক্ষিণ গোলার্ধের ওপর দিয়ে প্রবাহিত।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, বি-২৯ যুদ্ধবিমানের পাইলটরা আসলে এই জেট স্ট্রিমের মুখে পড়েছিলেন। কিন্তু তারা কেউ আসলে জানতেন না যে এরকম একটা জেট স্ট্রিম সেখানে আছে।

“লোকে সন্দেহ করতো যে হয়তো অত উপরে ঘূর্ণিবায়ু আছে। আঠারো শতকেও লোকে সন্দেহ করতো, গ্রীস্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে যে আয়ন বায়ু প্রবাহিত হয়, তার উল্টো-ধরণের কিছু হয়তো নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু কেউ আসলে আশা করেনি একটা এত তীব্র আর এই প্রবাহ এত সংকীর্ণ।”

টার্গেটের ওপর বোমা ফেলতে ব্যর্থ হওয়ায় লেফটেন্যান্ট এড হায়াট এবং তার সহকর্মীদের জেরার মুখে পড়তে হয়।

“ওরা আমাদের মিশনের ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করলো। ওরা আমাদের মোটেই বিশ্বাস করছিল না। ওরা বলছিল, জাপানে অত উপরে বাতাসের বেগ ঘণ্টায় ১৪০ মাইল হতেই পারে না। ওরা বললো, না, এরকম কিছু নেই। এরকম একটা বায়ুপ্রবাহ থাকতেই পারে না। তোমরা মিথ্যে বলছো। তোমরা টার্গেটে হামলা চালাতে পারোনি। এসব তোমরা বানিয়ে বলছো।”

“আমাদের অপারেশন্স অফিসার যদি যাত্রী হিসেবে আমাদের বিমানে না থাকতো, এটা বিশ্বাস করানো আসলে কঠিন হতো। ও বললো আসলেই এরকম একটা বায়ুপ্রবাহ সেখানে ছিল।”

জাপানে বি-২৯ যুদ্ধবিমানের আরও কিছু অভিযানের পর এই জেট স্ট্রিমের অস্তিত্বের প্রমাণ অস্বীকার করা কঠিন হয়ে পড়লো। জাপানের উপরে আসলেই এরকম একটা তীব্র বায়ু প্রবাহ আছে, এবং এটি মার্কিনিদের জন্য সমস্যা তৈরি করছিল।

লেফটেন্যান্ট ডেভিড ব্রাডেন ছিলেন বি-২৯ বিমানের নেভিগেটর। তিনি দেখলেন, জেট স্ট্রীমের উল্টোদিকে উড়ে গেলে আসলে সামনে এগুনোই যায় না।

লেফটেন্যান্ট ডেভিড ব্রাডেন বলেন, “এই বাতাসের বেগ কতটা শক্তিশালী সেটা আপনাকে বলতে পারি। একবার একটা অভিযানের পর কতটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার ছবি তোলার জন্য একটা বিমান পাঠানো হলো। তখন ন্যাভিগেটর পাইলটকে কল করে বললেন, তারা আসলে প্রতি ঘণ্টায় তিন মাইল পিছিয়ে যাচ্ছেন।”

“আপনি যদি পূর্ব দিক থেকে পশ্চিম দিকে বিমান উড়িয়ে যান, তখন আপনি কিন্তু জাপানি যুদ্ধবিমানগুলোর টার্গেটে পরিণত হবেন।”

এই জেট স্ট্রিম আবিষ্কারের পর মার্কিনিরা বাধ্য হলো তাদের কৌশল পরিবর্তন করতে, আর এর পরিণাম হয়েছিল ভয়াবহ।

দিনের বেলায় অনেক উঁচু দিয়ে উড়ে গিয়ে একেবারে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করার পরিবর্তে মার্কিন যুদ্ধবিমানগুলো রাতের বেলায় অনেক নিচু দিয়ে উড়ে গিয়ে নির্বিচারে বিধ্বংসী বোমা ফেলা শুরু করল, যার ফলে জাপানের নগরীগুলোতে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ আর প্রাণহানি ঘটতে লাগলো।

বি-২৯ যুদ্ধবিমানটি তৈরি করা হয়েছিল অনেক উঁচু দিয়ে উড়ে গিয়ে একেবারে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতেই শুধু আঘাত হানার জন্য।

কিন্তু বাস্তবে সেটি করা যাচ্ছিল না। তখন এগুলোকে একেবারে নিচু দিয়ে উড়ে গিয়ে সবকিছুর ওপর নির্বিচারে বোমা ফেলতে হচ্ছিল।

এর মূল কারণ ছিল জেট স্ট্রিম, কারণ এই জেট স্ট্রিমের কারণে সঠিক টার্গেটে এগুলো আঘাত হানতে পারছিল না।

জাপানে অনেক উঁচু দিয়ে বয়ে যাওয়া এই তীব্র বায়ুর প্রবাহ হয়তো মার্কিনীদের কাছে একটা নতুন আবিষ্কার, কিন্তু একজন জাপানি বিজ্ঞানী কিন্তু বহু দশক আগেই এর অস্তিত্বের কথা জানতে পেরেছিলেন।

তার নাম ছিল ওয়াসিবোরো ওইশি। তিনি ছিলেন একজন জাপানি আবহাওয়াবিদ।

১৯২০ এর দশকে তাকে দায়িত্ব দেয়া হয় জাপানে ভূমি থেকে অনেক উঁচুতে আকাশে একটি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের। জাপানে তো বটেই, সারা পৃথিবীতে এটি ছিল এ ধরণের প্রথম কোন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র।

১৯২০ এর দশকে তিনি বেলুন ব্যবহার করে খুব সতর্কতার সঙ্গে কিছু পরীক্ষা চালালেন এবং দেখতে পেলেন জাপানে অত উপরে আসলে খুবই তীব্র বায়ুর প্রবাহ আছে।

তিনি জাপানে ভূপৃষ্ঠ থেকে সাত মাইল উপরে ঘণ্টায় প্রায় দেড়শ মাইলের তীব্র বায়ু প্রবাহ দেখতে পেলেন। বলা যেতে পারে, সেই প্রথম আসলে কেউ যথাযথভাবে কোন জেট স্ট্রিম মেপে দেখেছিল।

কিন্তু এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার বাকী বিশ্ব যে জানতে পারেনি, তার একটা কারণ ছিল।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, “আসলে ওয়াসিবোরো ওইশি জানতেন যে তিনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু আবিষ্কার করেছেন এবং তিনি তার এই আবিষ্কার বাকী দুনিয়াকে জানাতেও চেয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি তার এই আবিষ্কার সম্পর্কে লিখেছিলেন নতুন এক ভাষা এসপেরান্তোতে, যেটি বিশ্বের নতুন আন্তর্জাতিক ভাষা হয়ে উঠবে বলে মনে করা হয়েছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই ভাষাটি আসলে সেভাবে চালু করা যায়নি, কাজেই ওইশির এই আবিষ্কার হারিয়ে গিয়েছিল কয়েক দশকের জন্য।”

তবে ওইশির এই রিপোর্ট পড়েছিলেন জাপানের মানুষ। ১৯৪৪ সালে জাপানের সামরিক বাহিনী তার গবেষণাকে অন্য এক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়। তারা বোমার সঙ্গে বেলুন বেঁধে উড়িয়ে দেয় এই জেট স্ট্রিমের মধ্যে, এই আশায় যে, জেট স্ট্রিম এসব বোমা উড়িয়ে নিয়ে যাবে যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূল পর্যন্ত। জাপানিরা এরকম হাজার হাজার বেলুন উড়িয়েছিল।

প্রতিটি বেলুন ইউনিটের সঙ্গে ছিল একটি গ্যাস ভর্তি একটি কাগজের ব্যাগ, এগুলো জাপান থেকেই আকাশে ওড়ানো হয়। কিন্তু বেশিরভাগ বেলুন আসলে সে পর্যন্ত যায়নি।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, “ওরা যখন এসব বোমা ছেড়েছিল, তারা জানতো না যে ঐ মৌসুমে জেট স্ট্রিম প্রশান্ত মহাসাগর অতিক্রমের সময় দুর্বল হয়ে পড়ে। কাজেই সময়টা ভালো ছিল না। অনেক বেলুনই তারা আসলে আগে-ভাগে ছেড়ে দিয়েছিল। সেগুলো গিয়ে পড়েছিল ভূমধ্যসাগরে।”

এসব বেলুন বোমা আসলে যুক্তরাষ্ট্রের খুব বেশি ক্ষতি করতে পারেনি। একদল ছেলেমেয়ে খেলার সময় একটা বোমা খুঁজে পেয়েছিল ওরেগনের এক জঙ্গলে । এই বোমা ফেটে ছয়জন মারা যায়। কিন্তু এই বেলুন বোমার পরীক্ষা এবং জাপানে মার্কিন যুদ্ধবিমানের পাইলটদের অভিজ্ঞতা থেকে বোঝা গিয়েছিল এই জেট স্ট্রিম আসলে কত শক্তিশালী এবং এর প্রভাব কতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত। যুদ্ধের পর এই জেট স্ট্রিম নিয়ে অনেক গবেষণা হয়।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, জেট স্ট্রিম আসলে পৃথিবীর জলবায়ুর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

“আমাদের আবহাওয়ার ওপর এটির নানা রকম প্রভাব আছে। এটি প্রতিটি আবহাওয়াকে পরিচালিত করে, আর উষ্ণ বায়ুমণ্ডল এবং ঠাণ্ডা বায়ুমণ্ডলের মাঝখানে একটা বাধা হিসেবে কাজ করে।”

“বেশিরভাগ অঞ্চলের আবহাওয়া নির্ধারণে জেট স্ট্রিম হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা এখনো পর্যন্ত যেটা বুঝতে পারি, জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে, জেট স্ট্রিম হয়তো বিষুবরেখা থেকে সামান্য সরে আসবে, কিছুটা মেরু অঞ্চলের দিকে আসবে।”

বিজ্ঞানীদের আশংকা, জেট স্ট্রিমে পরিবর্তনের ফলে ভবিষ্যতে কোন অঞ্চলে ঝড় হবে, কোথায় ঠাণ্ডা বা গরম পড়বে, এসবের ভারসাম্য পাল্টে যেতে পারে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
আকস্মিক আবিষ্কারে সৌরজগতের চেহারা নিয়ে নতুন ভাবনার সূত্রপাত
আকস্মিক আবিষ্কারে সৌরজগতের চেহারা নিয়ে নতুন ভাবনার সূত্রপাত
অলস সকাল আর দেরি করে ঘুম ভয়ংকর ক্লান্তির কারণ : নাসা
অলস সকাল আর দেরি করে ঘুম ভয়ংকর ক্লান্তির কারণ : নাসা
দূর আকাশে প্রাণের আভাস: সত্য নাকি বিভ্রান্তি?
দূর আকাশে প্রাণের আভাস: সত্য নাকি বিভ্রান্তি?
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
ফের সংঘর্ষের পথে মহাজাগতিক দুই তারকাপুঞ্জ, মিলতে পারে ডার্ক ম্যাটার
ফের সংঘর্ষের পথে মহাজাগতিক দুই তারকাপুঞ্জ, মিলতে পারে ডার্ক ম্যাটার
অ্যান্টার্কটিকার বরফের নিচে লুকানো প্রাচীন পর্বতমালার রহস্য জানা গেল!
অ্যান্টার্কটিকার বরফের নিচে লুকানো প্রাচীন পর্বতমালার রহস্য জানা গেল!
আবারও ব্যর্থ হলো ‘রেজিলিয়েন্স’, স্বপ্ন ভঙ্গ আইস্পেসের
আবারও ব্যর্থ হলো ‘রেজিলিয়েন্স’, স্বপ্ন ভঙ্গ আইস্পেসের
ভিনগ্রহে প্রাণের খোঁজে বিজ্ঞানীরা, শুধু পানি নয় গুরুত্ব পাচ্ছে পরিবেশ
ভিনগ্রহে প্রাণের খোঁজে বিজ্ঞানীরা, শুধু পানি নয় গুরুত্ব পাচ্ছে পরিবেশ
পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিশাল গ্রহাণু, তবে বিপদের শঙ্কা নেই
পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিশাল গ্রহাণু, তবে বিপদের শঙ্কা নেই
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে মিলল ‘ডার্টি স্নোবল’, খুলছে নতুন জানালা
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে মিলল ‘ডার্টি স্নোবল’, খুলছে নতুন জানালা
মিল্কিওয়ে-অ্যান্ড্রোমেডার মধ্যে সংঘর্ষ নাও ঘটতে পারে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
মিল্কিওয়ে-অ্যান্ড্রোমেডার মধ্যে সংঘর্ষ নাও ঘটতে পারে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
সর্বশেষ খবর
সিডনিতে বাংলাদেশি স্কাউটারদের ঈদ পুনর্মিলনী ও গুণীজন সংবর্ধনা
সিডনিতে বাংলাদেশি স্কাউটারদের ঈদ পুনর্মিলনী ও গুণীজন সংবর্ধনা

১ সেকেন্ড আগে | পরবাস

নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাবালিকা মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নাবালিকা মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় অভিনয় দম্পতি রহমত আলী-ওয়াহিদা মল্লিক জলি সংবর্ধিত
কানাডায় অভিনয় দম্পতি রহমত আলী-ওয়াহিদা মল্লিক জলি সংবর্ধিত

২২ মিনিট আগে | পরবাস

হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের
হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবশেষে মারা গেলেন জুলাই যোদ্ধা ইমরান
অবশেষে মারা গেলেন জুলাই যোদ্ধা ইমরান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঈদ পুনর্মিলনীতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মিলনমেলা
সিডনিতে ঈদ পুনর্মিলনীতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মিলনমেলা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবি, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: প্রেস উইং
জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবি, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন: প্রেস উইং

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টারকে মারধরে মামলা, গ্রেফতার ২
গাইবান্ধা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টারকে মারধরে মামলা, গ্রেফতার ২

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়াকে মালয়েশিয়া বিএনপির সংবর্ধনা
অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়াকে মালয়েশিয়া বিএনপির সংবর্ধনা

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব বাঁশের আসবাবপত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিবেশবান্ধব বাঁশের আসবাবপত্রের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ব্যবসায়ীর ৮ লাখ টাকা ছিনতাই: বন্ধুসহ গ্রেফতার ২
সিলেটে ব্যবসায়ীর ৮ লাখ টাকা ছিনতাই: বন্ধুসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা কামালের পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা কামালের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা দম্পতিকে গুলি করে হত্যা!
যুক্তরাষ্ট্রে ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা দম্পতিকে গুলি করে হত্যা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
চার অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনূস-তারেক বৈঠকে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ : পরিবেশ উপদেষ্টা
ইউনূস-তারেক বৈঠকে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ইসি থাকবে রেফারির ভূমিকায়: সিইসি
নির্বাচনে ইসি থাকবে রেফারির ভূমিকায়: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন চলবে, জরুরি নাগরিক সেবা চালু থাকবে: ইশরাক
আন্দোলন চলবে, জরুরি নাগরিক সেবা চালু থাকবে: ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিদের ম্যাচে মায়ামির নায়ক অন্য এক আর্জেন্টাইন
মেসিদের ম্যাচে মায়ামির নায়ক অন্য এক আর্জেন্টাইন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি
ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি