শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৪, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩

যেভাবে আবিষ্কৃত হয়েছিল জলবায়ুর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ‘জেট স্ট্রিম’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে আবিষ্কৃত হয়েছিল জলবায়ুর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ‘জেট স্ট্রিম’

বায়ুমণ্ডলের অনেক উপরে তীব্র গতির যে ‘জেট স্ট্রিম’ বা বায়ুপ্রবাহ, তাকে তুলনা করা যেতে পারে তীব্র স্রোতের এক নদীর সঙ্গে। পুরো পৃথিবীর পরিবেশ, জলবায়ু থেকে শুরু করে সবকিছুর ওপর এর একটা বিরাট প্রভাব আছে। ইতিহাসের সাক্ষীর এই পর্বে থাকছে এই জেট স্ট্রিম আবিষ্কারের কাহিনী।

জেট স্ট্রিম নিয়ে এই কাহিনির শুরু ১৯৪৪ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে।

যুক্তরাষ্ট্র তাদের নতুন তৈরি এক যুদ্ধ বিমান বি-২৯ ব্যবহার করা শুরু করেছে তখন।

আকাশে অনেক উঁচু দিয়ে যাওয়া এই নতুন ধরনের বোমারু বিমান পাঠানো হলো প্রশান্ত মহাসাগর এলাকায় জাপানের বিরুদ্ধে এক ভয়ংকর বোমা হামলা চালানোর জন্য।

প্রশান্ত মহাসাগরের কিছু দ্বীপের বিমান ঘাঁটি থেকে আকাশে উড়তো এই বিমানগুলো, এরপর দিনের বেলায় ৩৫ হাজার ফুট উপর দিয়ে উড়ে যেত জাপানের বিভিন্ন শহরে বোমা ফেলতে।

লেফটেন্যান্ট এড হায়াট ছিলেন এরকমই একটি বি-২৯ বোমারু বিমানের পাইলট।

এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, প্রায় পাঁচ-ছয় ঘণ্টা ওড়ার পর তারা বোমা ফেলার জন্য বিমান নিয়ে আরও উঁচুতে ওঠে যেতেন, প্রায় ৩৭ হাজার ফুট উঁচুতে।

"এরপর আমরা আমাদের টার্গেটের দিকে বিমান ঘোরাতাম, যেটা ছিল টোকিওর উত্তর-পশ্চিম দিকে।"

এই বি-২৯ যুদ্ধ বিমানগুলোতে এমন ধরণের প্রযুক্তি জুড়ে দেয়া হয়েছিল, যার ফলে এগুলো দিয়ে কোনও লক্ষ্যবস্তুর ওপর নির্ভুলভাবে বোমা ফেলা যেত। যুদ্ধবিমানটির সত্যিকারের গ্রাউন্ড স্পিডকে হিসেবে নিয়ে এটা করা সম্ভব হতো।

কিন্তু এসব বোমারু বিমানের পাইলটরা শিগগিরই বুঝতে পারলেন, কোথাও একটা মারাত্মক ভুল হচ্ছে, তাদের বিমান আসলে অনেক বেশি দ্রুত উড়ে যাচ্ছে।

লেফটেন্যান্ট এড হায়াট বলেন, তারা যতবারই একটা টার্গেট খুঁজে পাওয়ার পর এর ওপর টেলিস্কোপ তাক করছিলেন, ততবারই ব্যর্থ হচ্ছিলেন। তখন তারা একজন রেডার অপারেটরকে গ্রাউন্ড স্পিড যাচাই করে দেখতে বলেন।

লেফটেন্যান্ট এড হায়াট বলেন, “রেডার অপারেটর আমাদের বললো, আমাদের টেইল উইন্ড হচ্ছে ১২৫ নটিক্যাল মাইল, আমরা যাচ্ছি ঘণ্টায় ৪৮০ মাইল গতিতে।”

“এটা একেবারে অসম্ভব। এখানে তো বাতাসের গতি সেরকম নয়। আমাদের আসলে যখন ৩৪০ মাইল বেগে যাওয়ার কথা, তখন আমাদের বিমান যাচ্ছে ঘণ্টায় ৪৮০ মাইল বেগে।”

“আমি বললাম বোমার বাক্সটা ফেল, ও তখন বোমা ফেললো বিমান থেকে। কিন্তু ততক্ষণে আমাদের বিমান আসলো টার্গেট ছাড়িয়ে ১২ মাইল সামনে চলে গেছে।”

এই পাইলটরা আসলে জানতেন না, তারা যার মধ্যে পড়েছিল, সেটা ছিল একধরণের বায়ুপ্রবাহ বা জেট স্ট্রিম।

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রফেসর টিম ওলিংস জেট স্ট্রিম নিয়ে একটি বই লিখেছেন।

তিনি জানান, জেট স্ট্রিম আসলে এক ধরণের বায়ু প্রবাহ, কিন্তু এই বায়ুর স্রোত খুবই তীব্র, কিন্তু এর বিস্তার খুব বেশি নয়।

“আমি এটাকে বায়ুর সরু স্রোত বলছি, কিন্তু আসলে তার বিস্তার প্রায় একশো কিলোমিটার। ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ছয় হতে সাত মাইলের মধ্যবর্তী জায়গায় এই জেট স্ট্রিম সবচেয়ে শক্তিশালী। এটি পুরো বিশ্বের চারিদিকে প্রবাহিত হয়। এটির বড় প্রভাব আছে আবহাওয়া এবং জলবায়ুর ওপর।”

পৃথিবীতে মূলত দুটি প্রধান জেট স্ট্রিম আছে: একটি গেছে উত্তর গোলার্ধ দিয়ে, আরেকটি জেট স্ট্রিম পুরো দক্ষিণ গোলার্ধের ওপর দিয়ে প্রবাহিত।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, বি-২৯ যুদ্ধবিমানের পাইলটরা আসলে এই জেট স্ট্রিমের মুখে পড়েছিলেন। কিন্তু তারা কেউ আসলে জানতেন না যে এরকম একটা জেট স্ট্রিম সেখানে আছে।

“লোকে সন্দেহ করতো যে হয়তো অত উপরে ঘূর্ণিবায়ু আছে। আঠারো শতকেও লোকে সন্দেহ করতো, গ্রীস্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে যে আয়ন বায়ু প্রবাহিত হয়, তার উল্টো-ধরণের কিছু হয়তো নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু কেউ আসলে আশা করেনি একটা এত তীব্র আর এই প্রবাহ এত সংকীর্ণ।”

টার্গেটের ওপর বোমা ফেলতে ব্যর্থ হওয়ায় লেফটেন্যান্ট এড হায়াট এবং তার সহকর্মীদের জেরার মুখে পড়তে হয়।

“ওরা আমাদের মিশনের ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করলো। ওরা আমাদের মোটেই বিশ্বাস করছিল না। ওরা বলছিল, জাপানে অত উপরে বাতাসের বেগ ঘণ্টায় ১৪০ মাইল হতেই পারে না। ওরা বললো, না, এরকম কিছু নেই। এরকম একটা বায়ুপ্রবাহ থাকতেই পারে না। তোমরা মিথ্যে বলছো। তোমরা টার্গেটে হামলা চালাতে পারোনি। এসব তোমরা বানিয়ে বলছো।”

“আমাদের অপারেশন্স অফিসার যদি যাত্রী হিসেবে আমাদের বিমানে না থাকতো, এটা বিশ্বাস করানো আসলে কঠিন হতো। ও বললো আসলেই এরকম একটা বায়ুপ্রবাহ সেখানে ছিল।”

জাপানে বি-২৯ যুদ্ধবিমানের আরও কিছু অভিযানের পর এই জেট স্ট্রিমের অস্তিত্বের প্রমাণ অস্বীকার করা কঠিন হয়ে পড়লো। জাপানের উপরে আসলেই এরকম একটা তীব্র বায়ু প্রবাহ আছে, এবং এটি মার্কিনিদের জন্য সমস্যা তৈরি করছিল।

লেফটেন্যান্ট ডেভিড ব্রাডেন ছিলেন বি-২৯ বিমানের নেভিগেটর। তিনি দেখলেন, জেট স্ট্রীমের উল্টোদিকে উড়ে গেলে আসলে সামনে এগুনোই যায় না।

লেফটেন্যান্ট ডেভিড ব্রাডেন বলেন, “এই বাতাসের বেগ কতটা শক্তিশালী সেটা আপনাকে বলতে পারি। একবার একটা অভিযানের পর কতটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার ছবি তোলার জন্য একটা বিমান পাঠানো হলো। তখন ন্যাভিগেটর পাইলটকে কল করে বললেন, তারা আসলে প্রতি ঘণ্টায় তিন মাইল পিছিয়ে যাচ্ছেন।”

“আপনি যদি পূর্ব দিক থেকে পশ্চিম দিকে বিমান উড়িয়ে যান, তখন আপনি কিন্তু জাপানি যুদ্ধবিমানগুলোর টার্গেটে পরিণত হবেন।”

এই জেট স্ট্রিম আবিষ্কারের পর মার্কিনিরা বাধ্য হলো তাদের কৌশল পরিবর্তন করতে, আর এর পরিণাম হয়েছিল ভয়াবহ।

দিনের বেলায় অনেক উঁচু দিয়ে উড়ে গিয়ে একেবারে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করার পরিবর্তে মার্কিন যুদ্ধবিমানগুলো রাতের বেলায় অনেক নিচু দিয়ে উড়ে গিয়ে নির্বিচারে বিধ্বংসী বোমা ফেলা শুরু করল, যার ফলে জাপানের নগরীগুলোতে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ আর প্রাণহানি ঘটতে লাগলো।

বি-২৯ যুদ্ধবিমানটি তৈরি করা হয়েছিল অনেক উঁচু দিয়ে উড়ে গিয়ে একেবারে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতেই শুধু আঘাত হানার জন্য।

কিন্তু বাস্তবে সেটি করা যাচ্ছিল না। তখন এগুলোকে একেবারে নিচু দিয়ে উড়ে গিয়ে সবকিছুর ওপর নির্বিচারে বোমা ফেলতে হচ্ছিল।

এর মূল কারণ ছিল জেট স্ট্রিম, কারণ এই জেট স্ট্রিমের কারণে সঠিক টার্গেটে এগুলো আঘাত হানতে পারছিল না।

জাপানে অনেক উঁচু দিয়ে বয়ে যাওয়া এই তীব্র বায়ুর প্রবাহ হয়তো মার্কিনীদের কাছে একটা নতুন আবিষ্কার, কিন্তু একজন জাপানি বিজ্ঞানী কিন্তু বহু দশক আগেই এর অস্তিত্বের কথা জানতে পেরেছিলেন।

তার নাম ছিল ওয়াসিবোরো ওইশি। তিনি ছিলেন একজন জাপানি আবহাওয়াবিদ।

১৯২০ এর দশকে তাকে দায়িত্ব দেয়া হয় জাপানে ভূমি থেকে অনেক উঁচুতে আকাশে একটি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের। জাপানে তো বটেই, সারা পৃথিবীতে এটি ছিল এ ধরণের প্রথম কোন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র।

১৯২০ এর দশকে তিনি বেলুন ব্যবহার করে খুব সতর্কতার সঙ্গে কিছু পরীক্ষা চালালেন এবং দেখতে পেলেন জাপানে অত উপরে আসলে খুবই তীব্র বায়ুর প্রবাহ আছে।

তিনি জাপানে ভূপৃষ্ঠ থেকে সাত মাইল উপরে ঘণ্টায় প্রায় দেড়শ মাইলের তীব্র বায়ু প্রবাহ দেখতে পেলেন। বলা যেতে পারে, সেই প্রথম আসলে কেউ যথাযথভাবে কোন জেট স্ট্রিম মেপে দেখেছিল।

কিন্তু এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার বাকী বিশ্ব যে জানতে পারেনি, তার একটা কারণ ছিল।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, “আসলে ওয়াসিবোরো ওইশি জানতেন যে তিনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু আবিষ্কার করেছেন এবং তিনি তার এই আবিষ্কার বাকী দুনিয়াকে জানাতেও চেয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি তার এই আবিষ্কার সম্পর্কে লিখেছিলেন নতুন এক ভাষা এসপেরান্তোতে, যেটি বিশ্বের নতুন আন্তর্জাতিক ভাষা হয়ে উঠবে বলে মনে করা হয়েছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই ভাষাটি আসলে সেভাবে চালু করা যায়নি, কাজেই ওইশির এই আবিষ্কার হারিয়ে গিয়েছিল কয়েক দশকের জন্য।”

তবে ওইশির এই রিপোর্ট পড়েছিলেন জাপানের মানুষ। ১৯৪৪ সালে জাপানের সামরিক বাহিনী তার গবেষণাকে অন্য এক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়। তারা বোমার সঙ্গে বেলুন বেঁধে উড়িয়ে দেয় এই জেট স্ট্রিমের মধ্যে, এই আশায় যে, জেট স্ট্রিম এসব বোমা উড়িয়ে নিয়ে যাবে যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূল পর্যন্ত। জাপানিরা এরকম হাজার হাজার বেলুন উড়িয়েছিল।

প্রতিটি বেলুন ইউনিটের সঙ্গে ছিল একটি গ্যাস ভর্তি একটি কাগজের ব্যাগ, এগুলো জাপান থেকেই আকাশে ওড়ানো হয়। কিন্তু বেশিরভাগ বেলুন আসলে সে পর্যন্ত যায়নি।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, “ওরা যখন এসব বোমা ছেড়েছিল, তারা জানতো না যে ঐ মৌসুমে জেট স্ট্রিম প্রশান্ত মহাসাগর অতিক্রমের সময় দুর্বল হয়ে পড়ে। কাজেই সময়টা ভালো ছিল না। অনেক বেলুনই তারা আসলে আগে-ভাগে ছেড়ে দিয়েছিল। সেগুলো গিয়ে পড়েছিল ভূমধ্যসাগরে।”

এসব বেলুন বোমা আসলে যুক্তরাষ্ট্রের খুব বেশি ক্ষতি করতে পারেনি। একদল ছেলেমেয়ে খেলার সময় একটা বোমা খুঁজে পেয়েছিল ওরেগনের এক জঙ্গলে । এই বোমা ফেটে ছয়জন মারা যায়। কিন্তু এই বেলুন বোমার পরীক্ষা এবং জাপানে মার্কিন যুদ্ধবিমানের পাইলটদের অভিজ্ঞতা থেকে বোঝা গিয়েছিল এই জেট স্ট্রিম আসলে কত শক্তিশালী এবং এর প্রভাব কতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত। যুদ্ধের পর এই জেট স্ট্রিম নিয়ে অনেক গবেষণা হয়।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, জেট স্ট্রিম আসলে পৃথিবীর জলবায়ুর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

“আমাদের আবহাওয়ার ওপর এটির নানা রকম প্রভাব আছে। এটি প্রতিটি আবহাওয়াকে পরিচালিত করে, আর উষ্ণ বায়ুমণ্ডল এবং ঠাণ্ডা বায়ুমণ্ডলের মাঝখানে একটা বাধা হিসেবে কাজ করে।”

“বেশিরভাগ অঞ্চলের আবহাওয়া নির্ধারণে জেট স্ট্রিম হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা এখনো পর্যন্ত যেটা বুঝতে পারি, জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে, জেট স্ট্রিম হয়তো বিষুবরেখা থেকে সামান্য সরে আসবে, কিছুটা মেরু অঞ্চলের দিকে আসবে।”

বিজ্ঞানীদের আশংকা, জেট স্ট্রিমে পরিবর্তনের ফলে ভবিষ্যতে কোন অঞ্চলে ঝড় হবে, কোথায় ঠাণ্ডা বা গরম পড়বে, এসবের ভারসাম্য পাল্টে যেতে পারে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য
টাইটানে বিজ্ঞানীরা দেখলেন পানি ও তেল একসঙ্গে মিশছে!
টাইটানে বিজ্ঞানীরা দেখলেন পানি ও তেল একসঙ্গে মিশছে!
২০৩০ সালে অবসরে যাবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন
২০৩০ সালে অবসরে যাবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন
সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ
সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ
২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!
২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!
নতুন মাকড়সা প্রজাতি আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা
নতুন মাকড়সা প্রজাতি আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা
১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি
১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
১৯৫০-এর দশকের আকাশে দেখা আলোর ঝলক নিয়ে রহস্য
১৯৫০-এর দশকের আকাশে দেখা আলোর ঝলক নিয়ে রহস্য
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সর্বশেষ খবর
অনুমোদনবিহীন ওষুধ লেখা বন্ধে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ
অনুমোদনবিহীন ওষুধ লেখা বন্ধে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কিউ-এস র‌্যাংঙ্কিং: এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিইউবিটি
কিউ-এস র‌্যাংঙ্কিং: এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিইউবিটি

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট-২০২৫’ জিতলো ফ্রেন্ডশিপ এনজিও
বিশ্বের বৃহত্তম পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট-২০২৫’ জিতলো ফ্রেন্ডশিপ এনজিও

৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে সিএসই ডে ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে সিএসই ডে ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক
সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার
গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ
মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ
ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার
ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ
বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার
জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি
প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষক পুনর্বহালের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষক পুনর্বহালের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কেজিএফ’ খ্যাত অভিনেতা হরিশ আর নেই
‘কেজিএফ’ খ্যাত অভিনেতা হরিশ আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম