শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৪, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩

যেভাবে আবিষ্কৃত হয়েছিল জলবায়ুর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ‘জেট স্ট্রিম’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে আবিষ্কৃত হয়েছিল জলবায়ুর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ‘জেট স্ট্রিম’

বায়ুমণ্ডলের অনেক উপরে তীব্র গতির যে ‘জেট স্ট্রিম’ বা বায়ুপ্রবাহ, তাকে তুলনা করা যেতে পারে তীব্র স্রোতের এক নদীর সঙ্গে। পুরো পৃথিবীর পরিবেশ, জলবায়ু থেকে শুরু করে সবকিছুর ওপর এর একটা বিরাট প্রভাব আছে। ইতিহাসের সাক্ষীর এই পর্বে থাকছে এই জেট স্ট্রিম আবিষ্কারের কাহিনী।

জেট স্ট্রিম নিয়ে এই কাহিনির শুরু ১৯৪৪ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে।

যুক্তরাষ্ট্র তাদের নতুন তৈরি এক যুদ্ধ বিমান বি-২৯ ব্যবহার করা শুরু করেছে তখন।

আকাশে অনেক উঁচু দিয়ে যাওয়া এই নতুন ধরনের বোমারু বিমান পাঠানো হলো প্রশান্ত মহাসাগর এলাকায় জাপানের বিরুদ্ধে এক ভয়ংকর বোমা হামলা চালানোর জন্য।

প্রশান্ত মহাসাগরের কিছু দ্বীপের বিমান ঘাঁটি থেকে আকাশে উড়তো এই বিমানগুলো, এরপর দিনের বেলায় ৩৫ হাজার ফুট উপর দিয়ে উড়ে যেত জাপানের বিভিন্ন শহরে বোমা ফেলতে।

লেফটেন্যান্ট এড হায়াট ছিলেন এরকমই একটি বি-২৯ বোমারু বিমানের পাইলট।

এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, প্রায় পাঁচ-ছয় ঘণ্টা ওড়ার পর তারা বোমা ফেলার জন্য বিমান নিয়ে আরও উঁচুতে ওঠে যেতেন, প্রায় ৩৭ হাজার ফুট উঁচুতে।

"এরপর আমরা আমাদের টার্গেটের দিকে বিমান ঘোরাতাম, যেটা ছিল টোকিওর উত্তর-পশ্চিম দিকে।"

এই বি-২৯ যুদ্ধ বিমানগুলোতে এমন ধরণের প্রযুক্তি জুড়ে দেয়া হয়েছিল, যার ফলে এগুলো দিয়ে কোনও লক্ষ্যবস্তুর ওপর নির্ভুলভাবে বোমা ফেলা যেত। যুদ্ধবিমানটির সত্যিকারের গ্রাউন্ড স্পিডকে হিসেবে নিয়ে এটা করা সম্ভব হতো।

কিন্তু এসব বোমারু বিমানের পাইলটরা শিগগিরই বুঝতে পারলেন, কোথাও একটা মারাত্মক ভুল হচ্ছে, তাদের বিমান আসলে অনেক বেশি দ্রুত উড়ে যাচ্ছে।

লেফটেন্যান্ট এড হায়াট বলেন, তারা যতবারই একটা টার্গেট খুঁজে পাওয়ার পর এর ওপর টেলিস্কোপ তাক করছিলেন, ততবারই ব্যর্থ হচ্ছিলেন। তখন তারা একজন রেডার অপারেটরকে গ্রাউন্ড স্পিড যাচাই করে দেখতে বলেন।

লেফটেন্যান্ট এড হায়াট বলেন, “রেডার অপারেটর আমাদের বললো, আমাদের টেইল উইন্ড হচ্ছে ১২৫ নটিক্যাল মাইল, আমরা যাচ্ছি ঘণ্টায় ৪৮০ মাইল গতিতে।”

“এটা একেবারে অসম্ভব। এখানে তো বাতাসের গতি সেরকম নয়। আমাদের আসলে যখন ৩৪০ মাইল বেগে যাওয়ার কথা, তখন আমাদের বিমান যাচ্ছে ঘণ্টায় ৪৮০ মাইল বেগে।”

“আমি বললাম বোমার বাক্সটা ফেল, ও তখন বোমা ফেললো বিমান থেকে। কিন্তু ততক্ষণে আমাদের বিমান আসলো টার্গেট ছাড়িয়ে ১২ মাইল সামনে চলে গেছে।”

এই পাইলটরা আসলে জানতেন না, তারা যার মধ্যে পড়েছিল, সেটা ছিল একধরণের বায়ুপ্রবাহ বা জেট স্ট্রিম।

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রফেসর টিম ওলিংস জেট স্ট্রিম নিয়ে একটি বই লিখেছেন।

তিনি জানান, জেট স্ট্রিম আসলে এক ধরণের বায়ু প্রবাহ, কিন্তু এই বায়ুর স্রোত খুবই তীব্র, কিন্তু এর বিস্তার খুব বেশি নয়।

“আমি এটাকে বায়ুর সরু স্রোত বলছি, কিন্তু আসলে তার বিস্তার প্রায় একশো কিলোমিটার। ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ছয় হতে সাত মাইলের মধ্যবর্তী জায়গায় এই জেট স্ট্রিম সবচেয়ে শক্তিশালী। এটি পুরো বিশ্বের চারিদিকে প্রবাহিত হয়। এটির বড় প্রভাব আছে আবহাওয়া এবং জলবায়ুর ওপর।”

পৃথিবীতে মূলত দুটি প্রধান জেট স্ট্রিম আছে: একটি গেছে উত্তর গোলার্ধ দিয়ে, আরেকটি জেট স্ট্রিম পুরো দক্ষিণ গোলার্ধের ওপর দিয়ে প্রবাহিত।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, বি-২৯ যুদ্ধবিমানের পাইলটরা আসলে এই জেট স্ট্রিমের মুখে পড়েছিলেন। কিন্তু তারা কেউ আসলে জানতেন না যে এরকম একটা জেট স্ট্রিম সেখানে আছে।

“লোকে সন্দেহ করতো যে হয়তো অত উপরে ঘূর্ণিবায়ু আছে। আঠারো শতকেও লোকে সন্দেহ করতো, গ্রীস্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে যে আয়ন বায়ু প্রবাহিত হয়, তার উল্টো-ধরণের কিছু হয়তো নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু কেউ আসলে আশা করেনি একটা এত তীব্র আর এই প্রবাহ এত সংকীর্ণ।”

টার্গেটের ওপর বোমা ফেলতে ব্যর্থ হওয়ায় লেফটেন্যান্ট এড হায়াট এবং তার সহকর্মীদের জেরার মুখে পড়তে হয়।

“ওরা আমাদের মিশনের ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করলো। ওরা আমাদের মোটেই বিশ্বাস করছিল না। ওরা বলছিল, জাপানে অত উপরে বাতাসের বেগ ঘণ্টায় ১৪০ মাইল হতেই পারে না। ওরা বললো, না, এরকম কিছু নেই। এরকম একটা বায়ুপ্রবাহ থাকতেই পারে না। তোমরা মিথ্যে বলছো। তোমরা টার্গেটে হামলা চালাতে পারোনি। এসব তোমরা বানিয়ে বলছো।”

“আমাদের অপারেশন্স অফিসার যদি যাত্রী হিসেবে আমাদের বিমানে না থাকতো, এটা বিশ্বাস করানো আসলে কঠিন হতো। ও বললো আসলেই এরকম একটা বায়ুপ্রবাহ সেখানে ছিল।”

জাপানে বি-২৯ যুদ্ধবিমানের আরও কিছু অভিযানের পর এই জেট স্ট্রিমের অস্তিত্বের প্রমাণ অস্বীকার করা কঠিন হয়ে পড়লো। জাপানের উপরে আসলেই এরকম একটা তীব্র বায়ু প্রবাহ আছে, এবং এটি মার্কিনিদের জন্য সমস্যা তৈরি করছিল।

লেফটেন্যান্ট ডেভিড ব্রাডেন ছিলেন বি-২৯ বিমানের নেভিগেটর। তিনি দেখলেন, জেট স্ট্রীমের উল্টোদিকে উড়ে গেলে আসলে সামনে এগুনোই যায় না।

লেফটেন্যান্ট ডেভিড ব্রাডেন বলেন, “এই বাতাসের বেগ কতটা শক্তিশালী সেটা আপনাকে বলতে পারি। একবার একটা অভিযানের পর কতটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার ছবি তোলার জন্য একটা বিমান পাঠানো হলো। তখন ন্যাভিগেটর পাইলটকে কল করে বললেন, তারা আসলে প্রতি ঘণ্টায় তিন মাইল পিছিয়ে যাচ্ছেন।”

“আপনি যদি পূর্ব দিক থেকে পশ্চিম দিকে বিমান উড়িয়ে যান, তখন আপনি কিন্তু জাপানি যুদ্ধবিমানগুলোর টার্গেটে পরিণত হবেন।”

এই জেট স্ট্রিম আবিষ্কারের পর মার্কিনিরা বাধ্য হলো তাদের কৌশল পরিবর্তন করতে, আর এর পরিণাম হয়েছিল ভয়াবহ।

দিনের বেলায় অনেক উঁচু দিয়ে উড়ে গিয়ে একেবারে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করার পরিবর্তে মার্কিন যুদ্ধবিমানগুলো রাতের বেলায় অনেক নিচু দিয়ে উড়ে গিয়ে নির্বিচারে বিধ্বংসী বোমা ফেলা শুরু করল, যার ফলে জাপানের নগরীগুলোতে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ আর প্রাণহানি ঘটতে লাগলো।

বি-২৯ যুদ্ধবিমানটি তৈরি করা হয়েছিল অনেক উঁচু দিয়ে উড়ে গিয়ে একেবারে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতেই শুধু আঘাত হানার জন্য।

কিন্তু বাস্তবে সেটি করা যাচ্ছিল না। তখন এগুলোকে একেবারে নিচু দিয়ে উড়ে গিয়ে সবকিছুর ওপর নির্বিচারে বোমা ফেলতে হচ্ছিল।

এর মূল কারণ ছিল জেট স্ট্রিম, কারণ এই জেট স্ট্রিমের কারণে সঠিক টার্গেটে এগুলো আঘাত হানতে পারছিল না।

জাপানে অনেক উঁচু দিয়ে বয়ে যাওয়া এই তীব্র বায়ুর প্রবাহ হয়তো মার্কিনীদের কাছে একটা নতুন আবিষ্কার, কিন্তু একজন জাপানি বিজ্ঞানী কিন্তু বহু দশক আগেই এর অস্তিত্বের কথা জানতে পেরেছিলেন।

তার নাম ছিল ওয়াসিবোরো ওইশি। তিনি ছিলেন একজন জাপানি আবহাওয়াবিদ।

১৯২০ এর দশকে তাকে দায়িত্ব দেয়া হয় জাপানে ভূমি থেকে অনেক উঁচুতে আকাশে একটি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের। জাপানে তো বটেই, সারা পৃথিবীতে এটি ছিল এ ধরণের প্রথম কোন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র।

১৯২০ এর দশকে তিনি বেলুন ব্যবহার করে খুব সতর্কতার সঙ্গে কিছু পরীক্ষা চালালেন এবং দেখতে পেলেন জাপানে অত উপরে আসলে খুবই তীব্র বায়ুর প্রবাহ আছে।

তিনি জাপানে ভূপৃষ্ঠ থেকে সাত মাইল উপরে ঘণ্টায় প্রায় দেড়শ মাইলের তীব্র বায়ু প্রবাহ দেখতে পেলেন। বলা যেতে পারে, সেই প্রথম আসলে কেউ যথাযথভাবে কোন জেট স্ট্রিম মেপে দেখেছিল।

কিন্তু এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার বাকী বিশ্ব যে জানতে পারেনি, তার একটা কারণ ছিল।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, “আসলে ওয়াসিবোরো ওইশি জানতেন যে তিনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু আবিষ্কার করেছেন এবং তিনি তার এই আবিষ্কার বাকী দুনিয়াকে জানাতেও চেয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি তার এই আবিষ্কার সম্পর্কে লিখেছিলেন নতুন এক ভাষা এসপেরান্তোতে, যেটি বিশ্বের নতুন আন্তর্জাতিক ভাষা হয়ে উঠবে বলে মনে করা হয়েছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই ভাষাটি আসলে সেভাবে চালু করা যায়নি, কাজেই ওইশির এই আবিষ্কার হারিয়ে গিয়েছিল কয়েক দশকের জন্য।”

তবে ওইশির এই রিপোর্ট পড়েছিলেন জাপানের মানুষ। ১৯৪৪ সালে জাপানের সামরিক বাহিনী তার গবেষণাকে অন্য এক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়। তারা বোমার সঙ্গে বেলুন বেঁধে উড়িয়ে দেয় এই জেট স্ট্রিমের মধ্যে, এই আশায় যে, জেট স্ট্রিম এসব বোমা উড়িয়ে নিয়ে যাবে যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূল পর্যন্ত। জাপানিরা এরকম হাজার হাজার বেলুন উড়িয়েছিল।

প্রতিটি বেলুন ইউনিটের সঙ্গে ছিল একটি গ্যাস ভর্তি একটি কাগজের ব্যাগ, এগুলো জাপান থেকেই আকাশে ওড়ানো হয়। কিন্তু বেশিরভাগ বেলুন আসলে সে পর্যন্ত যায়নি।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, “ওরা যখন এসব বোমা ছেড়েছিল, তারা জানতো না যে ঐ মৌসুমে জেট স্ট্রিম প্রশান্ত মহাসাগর অতিক্রমের সময় দুর্বল হয়ে পড়ে। কাজেই সময়টা ভালো ছিল না। অনেক বেলুনই তারা আসলে আগে-ভাগে ছেড়ে দিয়েছিল। সেগুলো গিয়ে পড়েছিল ভূমধ্যসাগরে।”

এসব বেলুন বোমা আসলে যুক্তরাষ্ট্রের খুব বেশি ক্ষতি করতে পারেনি। একদল ছেলেমেয়ে খেলার সময় একটা বোমা খুঁজে পেয়েছিল ওরেগনের এক জঙ্গলে । এই বোমা ফেটে ছয়জন মারা যায়। কিন্তু এই বেলুন বোমার পরীক্ষা এবং জাপানে মার্কিন যুদ্ধবিমানের পাইলটদের অভিজ্ঞতা থেকে বোঝা গিয়েছিল এই জেট স্ট্রিম আসলে কত শক্তিশালী এবং এর প্রভাব কতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত। যুদ্ধের পর এই জেট স্ট্রিম নিয়ে অনেক গবেষণা হয়।

প্রফেসর টিম ওলিংস বলেন, জেট স্ট্রিম আসলে পৃথিবীর জলবায়ুর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

“আমাদের আবহাওয়ার ওপর এটির নানা রকম প্রভাব আছে। এটি প্রতিটি আবহাওয়াকে পরিচালিত করে, আর উষ্ণ বায়ুমণ্ডল এবং ঠাণ্ডা বায়ুমণ্ডলের মাঝখানে একটা বাধা হিসেবে কাজ করে।”

“বেশিরভাগ অঞ্চলের আবহাওয়া নির্ধারণে জেট স্ট্রিম হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা এখনো পর্যন্ত যেটা বুঝতে পারি, জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে, জেট স্ট্রিম হয়তো বিষুবরেখা থেকে সামান্য সরে আসবে, কিছুটা মেরু অঞ্চলের দিকে আসবে।”

বিজ্ঞানীদের আশংকা, জেট স্ট্রিমে পরিবর্তনের ফলে ভবিষ্যতে কোন অঞ্চলে ঝড় হবে, কোথায় ঠাণ্ডা বা গরম পড়বে, এসবের ভারসাম্য পাল্টে যেতে পারে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
ইনার কোরের রহস্য উন্মোচন, কার্বনেই সমাধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
ইনার কোরের রহস্য উন্মোচন, কার্বনেই সমাধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
ফিনল্যান্ডে চালু হলো বিশ্বের বৃহত্তম ব্যাটারি সিস্টেম
ফিনল্যান্ডে চালু হলো বিশ্বের বৃহত্তম ব্যাটারি সিস্টেম
সমুদ্রের বাতাসে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ জীবনের রহস্য: গবেষণা
সমুদ্রের বাতাসে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ জীবনের রহস্য: গবেষণা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?
চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
ব্ল্যাক হোল সবসময় নক্ষত্র ভেঙে তৈরি হয় না, বলছে নতুন গবেষণা
ব্ল্যাক হোল সবসময় নক্ষত্র ভেঙে তৈরি হয় না, বলছে নতুন গবেষণা
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ব্লাড মুন!
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ব্লাড মুন!
পৃথিবীতে প্রাণের উপাদান এসেছে গ্রহাণুর সংঘর্ষে, দাবি বিজ্ঞানীদের!
পৃথিবীতে প্রাণের উপাদান এসেছে গ্রহাণুর সংঘর্ষে, দাবি বিজ্ঞানীদের!
সার্চে একচেটিয়া প্রভাব কমাতে প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে তথ্য শেয়ার করতে হবে গুগলকে
সার্চে একচেটিয়া প্রভাব কমাতে প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে তথ্য শেয়ার করতে হবে গুগলকে
পৃথিবীর ঘূর্ণন কমায় বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন বেড়েছিল : গবেষণা
পৃথিবীর ঘূর্ণন কমায় বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন বেড়েছিল : গবেষণা
সর্বশেষ খবর
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা
বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন