শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ মার্চ, ২০১৬

ঘটি-বাঙাল দ্বন্দ্ব

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঘটি-বাঙাল দ্বন্দ্ব

প্রজাতন্ত্র দিবস খায় না মাথায় দেয় সেটা বোঝার মতো বয়স তখনো হয়নি, কিন্তু ওপার বাংলা থেকে এপারে আসার পর প্রথম যে দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদের সঙ্গে পরিচয় হয় সেটা হলো ঘটি-বাঙালের দ্বন্দ্ব। সেই প্রজাতন্ত্রের ৬৭তম বর্ষপূর্তি হয়ে গেল ২৬ জানুয়ারি। প্রজাতন্ত্রে পূর্ব বাংলা থেকে আসা আমরা ছিলাম বাঙাল। আর কলকাতার আদি বাসিন্দারা ছিলেন ঘটি। স্কুল, কলেজ, রাস্তাঘাট, বাজার সর্বত্র আমাদের শুনতে হতো বাঙাল। আর তা বেশ তাচ্ছিল্যের সুরেই। আমাদের কখনো রিফিউজি, কখনো উদ্বাস্তু, আবার কখনো শরণার্থী বলে ডাকা হতো। কথাবার্তাও ছিল আলাদা আলাদা। পশ্চিমবঙ্গবাসী বলতেন খেয়েচি, গিয়েচি... , আর আমরা বলতাম খাইসি, যাইসি। গোড়ায় গোড়ায় পূর্ব বাংলা থেকে আসা বাঙালরা বাড়ি ভাড়াও পেতেন না। ঘটি বাড়িওয়ালারা বলতেন, বাঙালদের বাড়ি ভাড়া দেব না।

দেশভাগের আগে অবিভক্ত বাংলায় দুটি বিশ্ববিদ্যালয় ছিল। কলকাতা আর ঢাকায়। নেপাল, শ্রীলঙ্কা, বার্মা ছিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে। তবুও পশ্চিমবঙ্গে জনভিত্তিক পড়াশোনার মান খুব ভালো ছিল না। গ্রামে গ্রামে স্কুল-কলেজ ছিল না। অষ্টম শ্রেণির বেশি পড়াশোনা খুব একটা হতো না। অনেকেই তারপর রেল বা মার্চেন্ট নেভির চাকরিতে যোগ দিতেন। ঘটিদের খাওয়া-দাওয়া বলতে ছিল তেলেভাজা, মিষ্টি কুমড়ার ছক্কা আর রুটি। এই পশ্চিমবঙ্গেই জন্মেছিলেন রাজা রামমোহন, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, বিবেকানন্দ, শরত্চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতো গুণীজনেরা। স্বক্ষেত্রে এরা দিকপাল হলেও পশ্চিমবঙ্গের গ্রামাঞ্চলে খুব একটা প্রভাব পড়েনি। একমাত্র রাজা রামমোহনের সতীদাহ প্রথা বিলোপ বা বিদ্যাসাগরের বিধবা বিবাহ প্রবর্তন ভালো সাড়া ফেলেছিল। এর বাইরে এই গুণীজনদের প্রতিভার আলো গ্রামান্তর পর্যন্ত ছড়াতে পারেনি।

পশ্চিমবঙ্গের জমিদাররা তাদের জমিদারিতে ১০ ক্লাস পর্যন্ত স্কুল কিছু করেছিলেন। তবে উচ্চশিক্ষায় খুব একটা নজর তাদের ছিল না কখনোই।

পূর্ব পাকিস্তান থেকে শরণার্থীরা আসার পর থেকেই এপার বাংলায় উচ্চশিক্ষার প্রসার ঘটতে শুরু করে। যেসব শিক্ষক পূর্ব পাকিস্তান থেকে এসেছিলেন তারা কলকাতায় কেন্দ্রীভূত না হয়ে জেলায় জেলায় ছড়িয়ে পড়ে স্কুল গড়ে তুলেছিলেন। আজ সারা পশ্চিমবঙ্গে স্কুল-কলেজের রমরমার সেই শুরু। ১৯৫০ সালে পূর্ব পাকিস্তানের ঝালকাঠি থানার অধীন নারায়ণপুর স্কুলের প্রধান শিক্ষক নকুলেশ্বর গুপ্ত স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগ দিয়ে ৯ বছর জেল খাটেন। জেলে যে টাকা পেয়েছিলেন তা দিয়ে নারায়ণপুরে একটি স্কুল তৈরি করেন। এপার বাংলায় এসে কলকাতা থেকে ৩০ মাইল দূরে চম্পাহাটিতে একটি স্কুলে যোগ দেন। সেখানেও তিনি বাঙাল-ঘটির দ্বন্দ্ব উপলব্ধি করেন। বছরখানেক পরেই এই দ্বন্দ্বে তাকে স্কুল ছাড়তে হয়। এরপর হুগলী জেলার আরেকটি স্কুলে যোগ দেন। এরপর তিনি ঠিক করেন নিজেই একটা স্কুল তৈরি করবেন। বাঁশবেড়িয়াতে একটি স্কুল তৈরি করেন তিনি। রাস্তায় রাস্তায় চাঁদা তুলে, বন্ধুদের থেকে ধার নিয়ে স্কুলটি তৈরি করেন তিনি। সেই স্কুলটির সদ্য ৫০ বছর পূর্তি হয়েছে। পরে পাশে একটি মেয়েদের স্কুলও তৈরি করেন তিনি। শরণার্থীরা পশ্চিমবঙ্গের যেখানেই গেছেন, প্রথমে একটা স্কুল তৈরি করেছেন। যেখানে জনসংখ্যা বেশি সেখানে কলেজও করেছেন। শুনেছি বিধানচন্দ্র রায় যে ১৪ বছর এবং প্রফুল্লচন্দ্র সেন যে ৫ বছর মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তারা বাঙালদের এই উদ্যোগকে সমর্থন করতেন। বাঙালদের মধ্যে একটা তেজী মনোভাব প্রথম থেকেই ছিল। আমরা এপারে এসে ফুটবলের ওপর জোর দিতে দেখেছি। একদিন খবরের কাগজে দেখলাম জয়ী দলের সমর্থকরা ইলিশ মাছ নিয়ে যাচ্ছে। আরেক দল জিতলে চিংড়ি মাছ নিয়ে যেত। মোহনবাগান আর ইস্টবেঙ্গলের প্রতিদ্বন্দ্বিতাই তখন ছিল বেশি।  ইস্টবেঙ্গলের সমর্থক ছিল বাঙালরা। মোহনবাগানের সমর্থক ছিল ঘটিরা। একটা মজার ঘটনা বলি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর লিবারেশন সরকারের অন্যতম মন্ত্রী আবু হেনা কামারুজ্জামান ছিলেন মোহনবাগান সমর্থক। ঢাকায় বসেই তিনি রেডিওতে মোহনবাগানের খেলার ধারাবিবরণী শুনতেন। তিনি বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে কলকাতায় একটি হোটেলে ওঠেন। সেখানে দেখি মোহনবাগানের কর্মকর্তারা তাকে সংবর্ধনা দিচ্ছেন। জিজ্ঞেস করাতে বললেন, মোহনবাগান ইস্টবেঙ্গলের খেলা হলেই তিনি এপারে চলে আসতেন খেলা দেখতে। তখন থেকেই তিনি মোহনবাগানের সদস্য। বাঙাল-ঘটির দ্বন্দ্ব থেকে গেছে অনেক দিন। এখন অবশ্য কে বাঙাল কে ঘটি বোঝা মুশকিল। বাঙালরা এখন ঘটিদের ভাষাতেই কথা বলেন। বাড়ির মা-ঠাকুরমারাই এখনো বাঙাল ভাষায় কথা বলেন। এবার একটু পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির দিকে তাকানো যাক। স্বাধীনতার পর থেকে পশ্চিমবঙ্গে কারা শাসন করেছে এবং কীভাবে শাসন করেছে। ১৯৪৭ থেকে ৬৭ পর্যন্ত টানা রাজত্ব করেছে কংগ্রেস। ১৬ বছর প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন জওহরলাল নেহরুর কাজ ছিল ভারী শিল্প, বিদেশি পুঁজি আনা, বিদেশনীতি তৈরি করাসহ নানা উন্নয়নের কাজ। দেশজুড়ে ভারী শিল্প তার আমলেই হয়েছে। এই শিল্প গড়ে তুলতে তিনি নীতিগতভাবে আমেরিকার কাছ থেকে সাহায্য নেন সোভিয়েত ইউনিয়ন, ব্রিটেন, জার্মানির মতো দেশগুলোর। আমেরিকানরা চাপ দিলেও নেহরু স্পষ্ট বলেছিলেন, আমি জোট নিরপেক্ষ দেশের প্রধানমন্ত্রী। আমি মার্কিনজোটে যোগ দেব না। তিনি গড়ে তুলেছিলেন পঞ্চশীল। মিসরের নাসের, যুগোস্লাভিয়ার মার্শাল টিটো, ইন্দোনেশিয়ার সুকর্ণর মতো নেতাদের নিয়ে তিনি জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন গড়ে তোলেন, তা মার্কিনরা ভালো চোখে দেখেনি।

এবার পশ্চিমবঙ্গের দিকে তাকানো যাক। উদ্বাস্তু নামটা ঘোচানোর জন্যই বাঙালরা যেমন পড়াশোনায় মন দিলেন, তেমনই বামপন্থি দলে যোগ দিয়ে নানা আন্দোলনেও অংশ নিতে শুরু করে। শরণার্থীদের সামনে রেখেই কমিউনিস্টরা এগুতে শুরু করে। ছয়ের দশকে কমিউনিস্ট পার্টি ভেঙে যাওয়ার পর হঠাৎই মাথাচাড়া দেয় উগ্রপন্থি নকশালরা। বিধানচন্দ্র রায়ের আমলে আমি পড়াশোনা সবে শেষ করেছি। তার আমলে যে উন্নয়নের ধারা তিনি শুরু করেছিলেন তা অনেকটাই অসমাপ্ত থেকে গেছে। তার উত্তরসূরি প্রফুল্ল সেন কাজ করতে গিয়ে বারবার ধাক্কা পেয়েছেন। ৬২ সালের ১ জুলাই বিধান রায় মারা যান। সে দিনই মুখ্যমন্ত্রী হন প্রফুল্ল সেন। তার আমলে ৬২ সালে চীন-ভারত যুদ্ধ এবং ৬৫টি সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ঘটে। স্বাধীনতা-উত্তর পশ্চিমবঙ্গে মোট ৮ জন মুখ্যমন্ত্রী হন। এদের মধ্যে ৬ জনই বাঙাল। ’৪৭ সালের ১৫ আগস্ট রাজ্যের দায়িত্বভার নেন কুমিল্লার বিখ্যাত অধ্যাপক ড. প্রফুল্ল ঘোষ। প্রফুল্ল ঘোষকে বলা হতো প্রিমিয়ার। ৬ মাসের মধ্যে তাকে ইস্তফা দিতে হয়। নেহরু বেছে নেন সাতক্ষীরার আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিকিৎসক বিধান রায়কে। পরের মুখ্যমন্ত্রী প্রফুল্ল সেনও খুলনার সেনহাটি গ্রামের মানুষ। এছাড়াও বাঙাল মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায়, ঢাকার জ্যোতিবসু, ফরিদপুরের বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। ’৬৭ সালে সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে কংগ্রেসের বিপদ নেমে আসে। সে সময় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। তিনি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাননি। বামপন্থিরা তাকে সমর্থন করেছিল। কংগ্রেস ভেঙে যাওয়ারও একটা বিরাট ইতিহাস আছে। সিদ্ধার্থ রায় ৭২ থেকে ৭৭ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। এরপর আসেন জ্যোতি বসু। ২৪ বছর টানা মুখ্যমন্ত্রী থেকে নতুন রেকর্ড করেন তিনি। এরপর ফরিদপুরের বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য প্রায় ৮ বছর মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। বাঙাল মুখ্যমন্ত্রীদের আমলে পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়ন হয়েছে তাতে কোনো দ্বিমত নেই। বিধান রায়ের আমলে উদ্বাস্তু স্রোত সামলাতে হয়েছে। সে সময় তিনি কলকাতায় সরকারি বাস চালু করেন, আর নির্দেশ দেন ওই বাসে বাঙাল ছেলেদেরই চাকরি দেওয়া হবে। বাঙাল ছেলেদের কাজের জন্য বেশ কয়েকটি পরিকল্পনা নেন তিনি। গড়ে তোলেন কল্যাণী, বিধাননগর, হলদিয়া দুর্গাপুরসহ বেশ কয়েকটি টাউনশিপ। লোকসংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে, বাড়ছে খাদ্যের অভাব। পর পর দুটি যুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গ নাজেহাল হয়ে যায়। প্রফুল্ল সেন চালু করেন  রেশনিং প্রথা। সেখানেও কয়েক হাজার লোকের চাকরি হয়। বামপন্থিরা খাদ্য আন্দোলন শুরু করেন। প্রফুল্ল সেনবিরোধী ব্যাপক আন্দোলন গড়ে তোলে তারা। প্রফুল্ল সেন বলতেন ধানের জমি পূর্ব বাংলায় চলে গেছে। আর ওখানকার লোক এখানে চলে এসেছেন। তিনি তখন ৭ দিনের জন্য জাপান গেলেন জাপানি প্রথায় চাষবাস দেখতে। ফিরে এসে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেতগুলোতে জাপানি প্রথায় ধান চাষ শুরু করে দেন।

আর দুজন যে ঘটি মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তাদের একজন ছিলেন মেদিনীপুরের অজয় মুখার্জি আর বীরভূমের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাঙাল মুখ্যমন্ত্রীরা সব সময় চিন্তা করতেন উন্নয়ন নিয়ে। তারা দলের কথা ভাবতেন না। কিন্তু ৬৭ সালে কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে গিয়ে বাংলা কংগ্রেস নামে একটি দল তৈরি করেন, যার প্রথম সদস্য ছিলেন বর্তমান রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়। অজয় বাবু আজীবন কংগ্রেসী। এমনকি ব্রিটিশ আমলে মেদিনীপুরে একটি স্বাধীন সরকারও তৈরি করেছিলেন। দুই কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে জোট করে সরকার গঠন করেন। তার প্রধান পরামর্শক ছিলেন কমিউনিস্ট নেতা বিশ্বনাথ মুখার্জি। জ্যোতিবসু ছিলেন উপমুখ্যমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রী। ১৩ মাস পরে এই সরকার ভেঙে যায়। জারি হয় রাষ্ট্রপতি শাসন। সে সময় রাজ্যে চরম অব্যবস্থা। পরিস্থিতি তখন এমন যে সন্ত্রাস, খুন-জখম নিত্য ঘটনা হয়ে উঠেছিল। ৬ মাস পর ফের নির্বাচন হয়। সে নির্বাচনেই কমিউনিস্টদের সঙ্গে নিয়ে আবার মুখ্যমন্ত্রী হন। সে সরকারও ৯ মাসও টিকেনি। ওই সময় উত্তরবঙ্গের জমি দখলকে কেন্দ্র করে তৈরি হয় নকশাল আন্দোলন। যার নেতৃত্বে ছিলেন চারু মজুমদার। সে সময় মানুষ সন্ধ্যার পর রাস্তায় বের হতো না। তখন সাংবাদিকতা করাও ছিলেন বিপজ্জনক। একাধিক সাংবাদিক নকশালদের হাতে খুনও হয়েছিলেন। এই আন্দোলনের পরপরই আবার রাষ্ট্রপতি শাসন। এবার ৭০ সালে নির্বাচন। সেবার অজয় বাবু বামপন্থিদের ছেড়ে কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মেলালেন। তিনি মুখ্যমন্ত্রী হলেন, আর উপমুখ্যমন্ত্রী হলেন কংগ্রেসের বিজয় সিং নাহার। তখন বলা হতো অজয় বিজয় মন্ত্রিসভা। তাদের সামনে ৭১ সালে এলো এক গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ। ৭১ সালে অজয় বাবুর কাছে বাংলাদেশের কয়েকজন যুবক গিয়ে বলে অস্ত্র দিন। যুদ্ধ করব। তখন রটে গেছে গ্রামেগঞ্জে মুক্তিবাহিনী ঢুকে পড়েছে। যেসব শরণার্থী এপারে আসছে তাদের সামলাতে অজয় বাবুর মন্ত্রিসভা ব্যর্থ হচ্ছিল। সে সময় আবার রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা হয়। তার একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল মুক্তিযুদ্ধকে সাহায্য করা। ত্রাণশিবিরের ত্রাণ নিয়ে অনেক মন্ত্রী নয়ছয় করেন। সে কথা জেনেই ইন্দিরা গান্ধী কেন্দ্রের এক মন্ত্রীকে কলকাতায় পাঠান। বাংলাদেশ স্বাধীন হলো।

পশ্চিমবঙ্গে সে সময় সংবাদ মাধ্যমেও বাঙালদেরই আধিপত্য ছিল। আমরা দেখেছি কলকাতা থেকে ৬টি সংবাদপত্র বের হতো। এগুলোর পরিচালনায় ছিল বাঙালরাই অমৃতবাজার, যুগান্তর, হিন্দুস্তান স্ট্যান্ডার্ড, আনন্দবাজার, বসুমতী এই কাগজগুলোর মধ্যেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতো। আমরা শুনেছি পাঁচের দশকে বাংলাদেশ থেকে আসা শরণার্থীদের সমর্থন করত যুগান্তর। এই কাগজগুলোতে যারা সাংবাদিকতা করেছেন তাদের অধিকাংশই বাঙাল। শুনেছি এমনও হেডিং হতো— ভালো খেলিয়াও মোহনবাগানের পরাজয়। অর্থাৎ ইস্টবেঙ্গল যে জিতেছে সেটা সরাসরি হেডিংয়ে লেখা হতো না। এই পর্যায়ে ছিল বাঙাল-ঘটির দ্বন্দ্ব। পাঁচের দশকের মাঝামাঝি ফরিদপুরের এক সাংবাদিক সন্তোষ কুমার ঘোষকে দিল্লি থেকে কলকাতায় নিয়ে আসেন। তিনি এসেই আনন্দবাজারে মধ্যবিত্ত, উদ্বাস্তুদের খবর প্রথম পাতায় নিয়ে আসেন। পশ্চিমবঙ্গের আধুনিক সাংবাদিকতার জনক তাকেই বলা যায়। সাধু ভাষা থেকে চলতি ভাষায় সাংবাদিকতা তিনিই শুরু করেন পশ্চিমবঙ্গে। বাংলা সাংবাদিকতায় রীতিমতো বিপ্লব নিয়ে আসেন তিনি। তার দেখাদেখি সব কাগজ চলতি ভাষায় লিখতে শুরু করে দেয়। বিধান রায়ের পুলিশ কয়েকজন সাংবাদিককে বেদম মারধর করেছিল। তখন আনন্দবাজারের সম্পাদক ছিলেন ময়মনসিংহের সত্যেন্দ্রনাথ মজুমদার। যুগান্তরের সম্পাদক ছিলেন ফরিদপুরের বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়। সত্যেন্দ্রনাথ বাবু লিখেছিলেন— পুলিশ ব্রিটিশদের জারজ সন্তান। আর বিবেকানন্দ বাবু লিখেছিলেন পুলিশ জননীর গর্ভের লজ্জা। এই দুটি সম্পাদকীয় নিয়ে হৈচৈ পড়ে গিয়েছিল।দুই ঘটি মুখ্যমন্ত্রীর আমলেই পশ্চিমবঙ্গ সন্ত্রাসের রাজ্য ছিল। অজয় বাবুর সময় তো বটেই, বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে তো পশ্চিমবঙ্গে সন্ত্রাসের স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছে। কিন্তু আমার অভিজ্ঞতায় বলে এপার বাংলার বাঙাল-ঘটির যে দ্বন্দ্ব সেটাও বরাবরের জন্য শেষ করে দিয়ে গেছেন বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমান। মুক্তিযুদ্ধের সময় দুই বাংলার মানুষ যেভাবে মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছিল তারপরই ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে ঘটি-বাঙালের লড়াই।

 

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
মানসম্মত শিক্ষা প্রদানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
মানসম্মত শিক্ষা প্রদানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
ইলেকট্রনিকস পণ্যের চাহিদার ৮৫ শতাংশ দেশে উৎপাদিত হয়
ইলেকট্রনিকস পণ্যের চাহিদার ৮৫ শতাংশ দেশে উৎপাদিত হয়
এআইসহ সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে এগিয়ে ওয়ালটন ফ্রিজ
এআইসহ সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে এগিয়ে ওয়ালটন ফ্রিজ
ফ্রিজ ও এসি কেনার আগে...
ফ্রিজ ও এসি কেনার আগে...
ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজার দেশি কোম্পানির দখলে
ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজার দেশি কোম্পানির দখলে
স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে
স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে
স্মার্টফোনে অ্যাপ নিয়ন্ত্রণ
স্মার্টফোনে অ্যাপ নিয়ন্ত্রণ
ইউটিউবে প্লে সামথিং বাটন
ইউটিউবে প্লে সামথিং বাটন
আলিবাবার শক্তিশালী এআই
আলিবাবার শক্তিশালী এআই
হোয়াটসঅ্যাপে ডকুমেন্ট স্ক্যানার
হোয়াটসঅ্যাপে ডকুমেন্ট স্ক্যানার
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার ট্রিকস
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার ট্রিকস
ঋণের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আবাসন খাতের জন্য বরাদ্দ রেখেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক
ঋণের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আবাসন খাতের জন্য বরাদ্দ রেখেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক
সর্বশেষ খবর
ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি রিয়াদের বাতাসে, ঢাকায় পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি রিয়াদের বাতাসে, ঢাকায় পরিস্থিতি কী?

এই মাত্র | নগর জীবন

বড় জয় পেল মায়ামি
বড় জয় পেল মায়ামি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে
রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াল ভায়াদোলিদের বিপক্ষে বার্সার দুর্দান্ত জয়
রিয়াল ভায়াদোলিদের বিপক্ষে বার্সার দুর্দান্ত জয়

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি অবরোধে গাজায় অনাহারে ৫৭ জনের মৃত্যু
ইসরায়েলি অবরোধে গাজায় অনাহারে ৫৭ জনের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব পৌঁছেছেন ২২২০৩ হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ২২২০৩ হজযাত্রী

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের দ্বিতীয় ১০০ দিন : শুরু হচ্ছে কঠিন সময়
ট্রাম্পের দ্বিতীয় ১০০ দিন : শুরু হচ্ছে কঠিন সময়

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওড়িশার কেআইআইটি থেকে আরও এক নেপালি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ওড়িশার কেআইআইটি থেকে আরও এক নেপালি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কনীতিতে অ্যামাজনে সুবিধায় চীনা বিক্রেতারা : সিইও
ট্রাম্পের শুল্কনীতিতে অ্যামাজনে সুবিধায় চীনা বিক্রেতারা : সিইও

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পহেলগামে হামলাকারীদের খোঁজে শ্রীলঙ্কায় ফ্লাইটে তল্লাশি
পহেলগামে হামলাকারীদের খোঁজে শ্রীলঙ্কায় ফ্লাইটে তল্লাশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের প্রধানমন্ত্রী মোবারকের পদত্যাগ
ইয়েমেনের প্রধানমন্ত্রী মোবারকের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংক্ষিপ্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পুতিনের ‘নাটক’ : জেলেনস্কি
সংক্ষিপ্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পুতিনের ‘নাটক’ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ
হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাংনীতে ডাকাতি, ককটেল বিস্ফোরণ
গাংনীতে ডাকাতি, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ইয়াসিনের
কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ইয়াসিনের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদির জাজনে জনপ্রিয় হচ্ছে নীল চা চাষ
সৌদির জাজনে জনপ্রিয় হচ্ছে নীল চা চাষ

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাব্বির টাওয়ারের ছাদে আগুন, মজুত ছিল দাহ্য বৈদ্যুতিক ও প্লাস্টিক সামগ্রী
সাব্বির টাওয়ারের ছাদে আগুন, মজুত ছিল দাহ্য বৈদ্যুতিক ও প্লাস্টিক সামগ্রী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ডিএমপির অভিযানে গ্রেফতার ৭৪
রাজধানীতে ডিএমপির অভিযানে গ্রেফতার ৭৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা

খবর

দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম