শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩

দেড় যুগ আগে ডিজিটাল বাংলাদেশের পরিকল্পনায় দেশ এগিয়েছে

মাহবুবুর রহমান, সাবেক সভাপতি, এফবিসিসিআই
প্রিন্ট ভার্সন
দেড় যুগ আগে ডিজিটাল বাংলাদেশের পরিকল্পনায় দেশ এগিয়েছে

ডিজিটাল বাংলাদেশের পর স্মার্ট বাংলাদেশের পরিকল্পনা এ শতাব্দীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সিদ্ধান্ত। কেননা উন্নত বিশ্বের দেশগুলোও এর মধ্যেই স্মার্ট দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। এমনকি অনেক উন্নয়নশীল দেশও রূপান্তরে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। ভবিষ্যতে যেসব দেশ প্রযুক্তি ব্যবহারে এগিয়ে থাকবে তারাই ব্যবসা-বাণিজ্য, আন্তর্জাতিক লেনদেন ও যোগাযোগ ক্ষেত্রে সবচেয়ে সুবিধাজনক অবস্থায় থাকবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের মতো আজ থেকে দেড় যুগ আগে ডিজিটাল বাংলাদেশের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিলেন বলেই বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়েছে। দুই বছর ধরে চলা করোনা মহামারির মধ্যেও আমাদের অর্থনীতি এগিয়েছে। আগামীতে আমাদের উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে প্রয়োজন উৎপাদন সক্ষমতা বাড়ানো। এর জন্য শিল্প, কৃষি ও অত্যাবশ্যকীয় সেবা খাত বৃদ্ধি, সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখার জন্য সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাতে হবে। আপনার ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার মাধ্যমে আপনি ৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের জায়গায় ২৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছেন। এতে আপনার ব্যক্তিগত কতগুলো বিষয় কাজ করেছে যে, আপনি চিন্তা করেছেন এটা না হলে ‘দ্য স্পিরিট অ্যান্ড দ্য পারপাস অব ইকোনমি উইল নট বি অ্যাচিভ’। সে অবস্থায় আমরা যদি এখনো বিদ্যুতের সঠিক ব্যবহার না করতে পারি, তাহলে একটু সমস্যায় পড়ে যাই। আমাদের উৎপাদন ১৪ হাজার মেগাওয়াট। বাকি ক্যাপাসিটি পড়ে আছে, আমরা ব্যবহার করতে পারছি না। ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আপনি এটা করেছেন। এ সম্পর্কে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। কিন্তু জ্বালানির অভাবে আমাদের এখন বিদ্যুতের আমদানি করতে হচ্ছে। সেদিকে আপনার বিশেষ দৃষ্টি আমি আকর্ষণ করছি। আমি মোটামুটি যেসব এলাকা নিয়ে কথা বলব ভেবেছিলাম, আমাদের এফবিসিসিআইয়ের মাননীয় সভাপতি জসিম সাহেব সব বিষয় তুলে ধরেছেন। আমি আপনাকে ওভার বার্ডেন করতে চাই না। কিন্তু এই বিদ্যুতের দিকটা আপনাকে টপ প্রায়োরিটি বেসিসে রেখে কাজ করতে হবে। শিল্প বিকাশ এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন বেগবান করতে ভৌত অবকাঠামো প্রধান শর্ত। বর্তমানের পূর্ব-পশ্চিমের মিলন সেতু পদ্মা সেতু, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, ফোর লেন মহাসড়ক, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল ও বহু অবকাঠামো (ইনফ্রাস্ট্রাকচার) আমাদের অগ্রযাত্রায় অবদান রাখছে। এগুলো সবই আপনার বিভিন্ন বিষয় যেমন : অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সামাজিক উন্নয়ন আপনার দূরদর্শিতার বহিঃপ্রকাশ। এ অবস্থায় এসব অবকাঠামো যদি না থাকে তাহলে বেসরকারি খাত কাজ করতে পারবে না এবং সেই অবকাঠামো দেওয়ার কারণে আপনি বেসরকারি খাতের বন্ধু হিসেবে আপনি তাদের যে সাহায্য করেছেন, দেশকে সাহায্য করেছেন, মানুষকে সাহায্য করেছেন। অন্যথায় এটা করা সম্ভব হতো না। এ অবস্থায় এসব অবকাঠামো আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আপনার সরকার কাজ করবে এ সম্পর্কে আমাদের কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু জ্বালানির অপর্যাপ্ততা অর্থাৎ গোল এবং গ্যাসের আবিষ্কার যদি আমরা না করতে পারি, সেগুলো যদি উত্তোলন বা এর ব্যবহার যদি না করতে পারি তাহলে আমরা সমস্যায় পড়ে যাব। এ বিষয়ে টপ প্রায়োরিটি আপনাকে দিতে হবে। রেলওয়ের আধুনিকায়ন এবং এক্সপানশন মানুষের যাতায়াতের জন্য পণ্য পরিবহনের বিশেষ ভূমিকা পালন করে এবং রেলের বিষয়টি আমার মনে হয় একটু পেছনে পড়ে গেছে। এটাকে যদি সামনের দিকে এগিয়ে নিতে হয়, তাহলে মাস্ট ট্রানজিটে সুবিধা হবে। বাস দিয়ে ১৭ কোটি মানুষকে ট্রান্সপোর্ট করা সম্ভব হবে না। তাই রেলের আধুনিকায়ন একান্ত জরুরি এবং সিটি কমিউনিকেশনের জন্য আপনি মেট্রোরেল শুরু করেছেন এবং এটা সামনে আরও এগিয়ে যাবে। কৃষি খাতে বিপ্লবের (এগ্রিকালচার রিভোলিউশন) জন্য আপনার অলটারনেটিভ নেই। সেখানে পার্টিকুলারলি ক্লাইমেট ডিপেডেন্সি না করে ক্লাইমেট এডজাস্ট করার জন্য এগ্রিকালচার ইন্ডাস্ট্রি ক্লাইমেট ফ্রেন্ডলি করার জন্য সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা কাজ করছি। আগামী আগস্ট মাসের ২ তারিখ এগ্রিকালচার মিনিস্ট্রিসহ ফাও অর্থাৎ ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশনসহ ঢাকাতে একদিনের সম্মেলন করতে যাচ্ছি। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ সামনের দিকে এগিয়ে যাবে। তারপর আমরা কাজ করব। এবারের বাজেটে আয়কর সংশ্লিষ্ট কর্মীদের একটা বিচারিক ক্ষমতা দেওয়ার প্রস্তাব আসছে। যদি আয়করের কর্মীদের বিচারিক ক্ষমতা থাকে তাহলে আমাদের কোর্ট-কাচারির দরকার নেই। কোনোভাবেই আয়করের কর্মীদের বিচারিক ক্ষমতা দেওয়া যেতে পারে না। এটা যুক্তিসংগত নয় এবং আয়কর বিভাগকে পুরোপুরি ঢেলে সাজাতে হবে। এটার অ্যাবসুলিটলি ফর্ম এসেনশিয়াল। এটা কতগুলো জিনিস সরকারের বিভিন্ন সংস্থা থেকে টাকা পাওয়া গেছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সেই রিফর্মগুলো সময়মতো হয়ে ওঠেনি। এখানে আমরা পিছিয়ে আছি। আমাদের আয়কর বিভাগকে ঢেলে সাজাতে হবে। এ সম্পর্কে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। লাস্ট পার্ট অব দ্য লিস্ট, আমি মনে করি যে, ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ে হয়তো বেশি দিন লাগবে না। এটা সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ হলো- এটাতে যেভাবে যানজট চলছে, শুনেছি এটাকে আট লেন হাইওয়েতে রূপান্তরের কথা ভাবা হচ্ছে। আর এটা যদি হয়, তাহলে আগামী ২০ বছরেও এটা করা সম্ভব হবে না। অধিগ্রহণ ইত্যাদি সব মিলিয়ে। তারপরও এর সমস্যার সমাধান হবে না। এর একমাত্র সমাধান হলো- এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। ঢাকা-চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে যদি হয় তাহলে সোজা ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম এবং অন্য জেলাগুলোর মালামাল চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছে যাবে। আমার মনে হয়, এটাকে টপ প্রায়োরিটি বেসিস দেওয়া দরকার।

এই বিভাগের আরও খবর
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হৃদরোগ প্রতিরোধের কার্যকর উপায়
হৃদরোগ প্রতিরোধের কার্যকর উপায়
ঢাকাকেন্দ্রিক হৃদরোগ চিকিৎসায় বিপাকে রোগী
ঢাকাকেন্দ্রিক হৃদরোগ চিকিৎসায় বিপাকে রোগী
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক
এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
সর্বশেষ খবর
এক লাখ টন সেদ্ধ ও আতপ চাল কিনবে সরকার
এক লাখ টন সেদ্ধ ও আতপ চাল কিনবে সরকার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চাকরি ও কারিগরি শিক্ষা নিশ্চিত করবে : জুলফিকার আলী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চাকরি ও কারিগরি শিক্ষা নিশ্চিত করবে : জুলফিকার আলী

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ শিবলী-রিয়াজ
পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ শিবলী-রিয়াজ

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে আচরণবিধি লঙ্ঘনে শ্রীলঙ্কান পেসারকে আইসিসির তিরস্কার
বাংলাদেশের বিপক্ষে আচরণবিধি লঙ্ঘনে শ্রীলঙ্কান পেসারকে আইসিসির তিরস্কার

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বিইউএফটির সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে ১০১ বই উপহার
বিইউএফটির সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে ১০১ বই উপহার

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইইউবিতে অনুষ্ঠিত হলো নরওয়েজিয়ান চলচ্চিত্র উৎসব
আইইউবিতে অনুষ্ঠিত হলো নরওয়েজিয়ান চলচ্চিত্র উৎসব

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

গ্রিন টি নাকি রং চা, কোনটি বেশি উপকারী?
গ্রিন টি নাকি রং চা, কোনটি বেশি উপকারী?

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আইইউবিতে অনুষ্ঠিত হলো নরওয়েজিয়ান চলচ্চিত্র উৎসব
আইইউবিতে অনুষ্ঠিত হলো নরওয়েজিয়ান চলচ্চিত্র উৎসব

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক ব্যবসায় আধিপত্যের লক্ষ্যে পিস্তল কেনেন ফয়েজ
মাদক ব্যবসায় আধিপত্যের লক্ষ্যে পিস্তল কেনেন ফয়েজ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারে রিশাদকে না দেখে অবাক হয়েছিলেন আকিল
সুপার ওভারে রিশাদকে না দেখে অবাক হয়েছিলেন আকিল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গহনার দাম জানাল ফ্রান্স
ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গহনার দাম জানাল ফ্রান্স

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়
হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির
নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী
হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত
ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব
আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি না পেলে নাকভির পদত্যাগ দাবি করবে ভারত
ট্রফি না পেলে নাকভির পদত্যাগ দাবি করবে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩৮
নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসজির ৭ গোলের বন্যায় ভেসে গেল জার্মান ক্লাব
পিএসজির ৭ গোলের বন্যায় ভেসে গেল জার্মান ক্লাব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু
আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন
টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা