শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৭, সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

দেশের উন্নয়নে দুঃসাহসিক পদক্ষেপ নেয় বসুন্ধরা

কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে সিএসই-এবিজি চুক্তি সই

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে সিএসই-এবিজি চুক্তি সই

দেশের উন্নয়নে বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময়ই দুঃসাহসিক পদক্ষেপ গ্রহণ করে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) কৌশলগত বিনিয়োগকারী (স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার) হিসেবে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরুর মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে আরেক ধাপ এগিয়ে নিল শীর্ষ শিল্প গ্রুপটি। আজ রবিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের পাঁচতারা হোটেল রেডিসন ব্লু বে ভিউয়ে সিএসই ও এবিজি লিমিটেডের মধ্যে চুক্তি সই অনুষ্ঠানে অতিথিরা এসব কথা বলেন।

সিএসইর পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. গোলাম ফারুক এবং এবিজি লিমিটেডের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর চুক্তিতে সই করেন।

এবিজি লিমিটেড দেশের শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান। সিএসইর ২৫ শতাংশ শেয়ার কেনার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি এই পুঁজিবাজারের মালিকানায় কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হলো। এখন থেকে স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার হিসেবে এবিজি লিমিটেড কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
  
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, সিএসইর সঙ্গে বসুন্ধরা গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান এবিজি গ্রুপ যুক্ত হওয়ায় বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে নতুন দিগন্তের উন্মোচন হবে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বাংলাদেশের অর্থনীতির একজন লিজেন্ডারি উদ্যোক্তা। তিনি যে জায়গায় হাত দিয়েছেন, সেখানে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। অর্থনীতি আরো শক্তিশালী হয়েছে।
সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময় সাহসী উদ্যোগ গ্রহণ করে। তারা যে উদ্যোগ গ্রহণ করে, পরবর্তী সময়ে তা অন্যরা অনুসরণ করে। সিএসইর সঙ্গে যুক্ত হওয়ার বিষয়টিও তারা চিন্তা-ভাবনা করেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ক্ষেত্রেও বসুন্ধরা সফল হয়ে প্রমাণ করবে তাদের সিদ্ধান্ত সঠিক।  

তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালে আমি চিন্তা করিনি ১০ বছর পর দেশ এ জায়গায় এসে পৌঁছবে। আজকের এ অবস্থার কথা তখন কেউ আমাকে বললেও বিশ্বাস করতাম না। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর দুরদর্শী চিন্তা ও পরিকল্পনার কারণে দেশ আজ এ জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে। ’

বসুন্ধরা গ্রুপকে দেশপ্রেমী ব্যবসায়ী উল্লেখ করে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশে বসুন্ধরা একের পর এক শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করছে। তারা সিএসইর সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় পুঁজিবাজারকে সমৃদ্ধ করবে। একটি দেশপ্রেমী গ্রুপের পক্ষেই সম্ভব এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া।  

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর পরিকল্পনাকে সাধুবাদ জানিয়ে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, খাতুনগঞ্জ এবং চট্টগ্রাম বন্দরকেন্দ্রিক দীর্ঘদিনের ঐতিহ্যবাহী ট্রেডিং ব্যবসা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার অনেক আগে থেকে হয়ে আসছে। কিন্তু তা ছিল অনানুষ্ঠানিক। তবে দীর্ঘদিন পরে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর মধ্য দিয়ে সেটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেতে যাচ্ছে।  

বসুন্ধরা গ্রুপের মহীরুহ স্বপ্নদ্রষ্টা চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান তাঁর বক্তব্যে বলেন, দেশের উন্নয়নে বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময় দুঃসাহসিক পদক্ষেপ নেয়। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে যুক্ত হওয়া তেমনই এক দুঃসাহসিক পদক্ষেপ। এর মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করে তিনি বলেন, ঘাতকের বুলেটে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নৃশংসভাবে খুন হলে বাঙালি জাতি দিশা হারিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সমস্ত স্বপ্ন এক এক করে পূরণ করে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, ‘সময়ের আগে হোক বা পরে, আমাদের দুঃসাহসিক অভিযান সব সময় চলেছে। এ দেশের উন্নয়নের আমরা সব সময় সজাগ থাকব। ’ বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে গোল্ড রিফাইনারির উদ্যোগ নেওয়ার প্রসঙ্গ টেনে আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছরেও কেউ এ ধরনের দুঃসাহস দেখাতে পারেনি। এমনকি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সব সময় গোল্ড রিফাইনারির কথা বললেও কেউ সাহস করেনি। বসুন্ধরা গ্রুপ তা বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে। আশা করা হচ্ছে, এটি পোশাকশিল্পকেও ছাড়িয়ে যাবে। বিদেশে অনেক বেশি রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি হবে।  

বসুন্ধরা চেয়ারম্যান বলেন, ‘এবিজি লিমিটেড স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে যুক্ত হলো। আমার বিশ্বাস, দেশের অন্তত ১০০টি গ্রুপ চাইলে যেকোনো পদক্ষেপ নিতে পারে। তারাও যাতে এগিয়ে আসে। দুঃখের বিষয় হলো, অনেকে বিদেশে টাকা জমিয়ে রেখেছে। তাতে দেশের কোনো উন্নতি হয় না। অন্যদিকে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আসলেও তারা সব কিছু নিয়ে যায়। তারা এ দেশকে স্বাবলম্বী করতে পারবে না। দেশের বিনিয়োগকারীরাই তা পারবে। তাদের দেশের প্রতি একটা মায়া আছে। ’ 

তিনি বলেন, ‘নতুন এ উদ্যোগ নিয়ে এবিজি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরের সঙ্গে আলাপ করেছি, তোমার পরিকল্পনা কী? তার উত্তর, আমরা সব কিছু ইউরোপ, আমেরিকা থেকে আনব। এটি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে। ’ 

তিনি বলেন, ‘এর আগে বিএনপি-জামায়াতের জ্বালাও-পোড়াওয়ে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা তলানিতে চলে যাচ্ছিল। প্রায় প্রতিদিনই দেশের কোথাও না কোথাও আগুনের খবর পাওয়া যেত। আমরা গালে হাত দিয়ে বসে থাকতাম, কবে কারখানা চালাব এ আশায়। সেই জামায়াত-শিবির ও দেশবিরোধী চক্র এখনো থেমে নেই। তারা সব সময় বিদেশে বসে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারে লিপ্ত। আজকের বৈদেশিক মুদ্রার অস্থিরতার পেছনেও তারা দায়ী। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচিত এগুলোকে কঠোরভাবে প্রতিরোধ করা। ’

ডলার নিয়ে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এখনো ব্যাংকে পর্যাপ্ত সঞ্চয় রয়েছে। আমাদের অর্থনীতি এখন অনেক শক্তিশালী। ১৪ বছরে আমাদের ডলারের মূল্য বেড়েছে মাত্র ১০ টাকা। বর্তমানে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ বৈশ্বিক সংকটের কারণে ডলার নিয়ে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। তবু আমি বলব, আজকের এই পরিস্থিতিতেও সঠিক নেতৃত্বের কারণে আমরা পথ হারাইনি। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের চেহারাই বদলে গেছে। ’ 

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, ‘বর্তমান অর্থনীতিকে মানি মার্কেট ও ক্যাপিটাল মার্কেট এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সময় বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে অর্থনীতিকে এগিয়ে নিচ্ছেন। করোনা এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের মধ্যেও বিভিন্ন সময় দেশের অর্থনীতিকে নতুন নতুন প্রডাক্ট ও স্টাডিজি দিয়ে প্রবৃদ্ধি ঠিকই ধরে রেখেছেন। আমরা ৮-১০ শতাংশ পাইনি। কিন্তু ৫-৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি এই সময়েও দিয়েছেন। উনার বুদ্ধি-বিবেচনা নেতৃত্বগুণ আমাদের সবাইকে অনুপ্রাণিত করে। ’

তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি খুবই ভালো করছে। অর্থনীতিতে পণ্যটি যদি ঠিকমতো ম্যানেজ না হয়, স্টাডিজিক্যাল ওয়েতে যদি হ্যান্ডেল না করা হয়। যদি সেই পণ্যটি আমাদের অর্থনীতিতে মানি-ক্যাপিটাল মার্কেটে সাথে এক লাইনে এগোতে না পারে তখনই সেখানে একটা মিসিং লিংক তৈরি হয়। এটা আমাদের কমোডিটি মার্কেটে এই অভাবটা রয়ে গেছে। কথাও শুনেছি অনেক খাতুনগঞ্জ থেকে মতিঝিল। একদিকে এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট হোলসেল বিজনেস, অন্যদিকে মানি মার্কেট ক্যাপিটাল―এই দুটি জায়গা দেশের অর্থনীতিকে চালায়। কিন্তু এই খাতুনগঞ্জে সিস্টেমেটিক ওয়েতে কনোডিটি নিয়ে যে একটি মার্কেট হবে এই মিসিং লিংকটা আমরা ফিল করছিলাম। তারই ফলশ্রুতিতে আমরা মনে করেছি সিএসই হওয়া উচিত এমন একটা জায়গায় যেই সিএসই স্টাডিজিক ওয়েতে একজন শক্তিশালী পার্টনার নিয়ে দেশে একটি কমোডিটি মার্কেটে চালু করবে। এই শহরের যারা ব্যবসায়ী, যারা নেতৃত্ব দেন, যারা এই প্রতিষ্ঠানে ভালো চান―এমন একজন ব্যবসায়ীকে খুঁজে নিতে। ’

তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের দেশে যারা ২০, ৫০ ও ৭০ হাজার লোকের কর্মসংস্থান করেছে, এই ব্যাক্তিরা তাদের বুদ্ধিমত্তা দিয়ে হাজার হাজার লোকের সংসার চালাচ্ছে। আমরা এমন প্রতিষ্ঠানকে খুঁজছিলাম। আমরা মানুষকে শুধু অসম্মান করতে জানি, সম্মান করতে জানি না। তারা এতগুলো পরিবারকে চালাচ্ছেন, এটা কি সোজা কথা? আমরা একটা স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার দিয়ে সিএসইকে শক্তিশালী করব। আজকের দিনটি আমাদের কাছে ঐতিহাসিক। ’

‘আজকের দিনের মাধ্যমে নতুন এলাকাতে যাচ্ছি, নতুন স্টেপে যাচ্ছি, প্রধানমন্ত্রী এটি খুবই চাচ্ছিলেন, এই জিনিসটা হওয়ার মাধ্যমে একটা নতুন মৌসুম তৈরি হবে’ বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিএসইর চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম। সায়েম সোবহান আনভীরকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বক্তব্যে বলেন, এ দিনটি অত্যন্ত গৌরবের। ১৯৯৫ সালে যাত্রা শুরু করে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)। এর পর থেকে ধারাবাহিকভাবে সিএসই তার সক্ষমতার প্রমাণ দিচ্ছে। ২০১৩ সালের ২১ নভেম্বর সিএসই ডিমিউচুয়ালাইড এক্সচেঞ্জে আত্মপ্রকাশ করে। মূলত এর পর থেকেই স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার খুঁজছে সিএসই। কিন্তু করোনা মহামারি-পরবর্তী সময়ে বিদেশি স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার পাওয়া যাচ্ছিল না। ওই সময় এবিজি লিমিটেড এগিয়ে আসে। পরে বিএসইসির অনুমোদনক্রমে আজকের এই গ্র্যান্ড সাইনিং সেরেমনি।  

সিএসই ও এবিজি পুঁজিবাজারের ইতিহাসে নতুন অধ্যায় শুরু করল জানিয়ে তিনি বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ। তারা যেখানেই যুক্ত হয়েছে, সেই খাতের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়েছে। এবিজি লিমিটেডকে সাথে নিয়ে পুঁজিবাজারের উন্নয়নে কাজ করবে সিইসি।  

ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের পরিচালক প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন বলেন, ‘আমি বসুন্ধরা গ্রুপের কল্যাণকর কাজগুলোর জন্য সারা দেশ ঘুরে বেড়াই। আমরা এখন চারদিকে উন্নয়নের বন্যা দেখতে পাচ্ছি। বঙ্গবন্ধু এই সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখেছিলেন এবং তার কন্যা সেই সোনার বাংলাটি গড়ে তুলবার চেষ্টা করছেন নিজের যাবতীয় মেধা দিয়ে, পরিশ্রম দিয়ে। বসুন্ধরা গ্রুপও দেশের কল্যাণে কাজ করে মানুষের কল্যাণে কাজ করে। যাত্রা শুরুর পর মাত্র ৩৫ বছরে বসুন্ধরা গ্রুপ বাংলাদেশকে অনেক মজবুত করে তুলেছে অর্থনৈতিকভাবে। ’

স্বাগত বক্তব্যে সিএসইর পরিচালক মেজর (অব.) মো. এমদাদুল ইসলাম বলেন, ‘আজকে ইতিহাসের এক মাহেন্দ্রক্ষণে এবং ক্রান্তিকালে আমি আপনাদের সামনে একজন গৌরাবান্বিত চট্টগ্রামের সন্তান হিসেবে দাঁড়িয়ে আছি। আজকের এই অনুষ্ঠানে আমি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অত্যন্ত শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। এই আয়োজনটি আমাদের জাতির জন্য, আমাদের অর্থনীতির জন্য, আমাদের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য একটি বিশেষ পদক্ষেপ। ’ 

বসুন্ধরা গ্রুপ ও এবিজি লিমেটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘একজন মানুষ আজ দুরন্ত সাহস নিয়ে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। আমি তাকে বলেছি হিমলয়ে চড়ার জন্য অর্থনীতির এক শেরপা তিনি। তার নাম সায়েম সোবহান আনভীর। ’

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের কো-চেয়ারম্যান সাদাত সোবহান, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বিডিজি গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন, বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক আহমেদ ওয়ালিদ সোবহান, রূপায়ণ গ্রুপের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী খান মুকুল প্রমুখ।

উল্লেখ্য, ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত সিএসই পরিশোধিত মূলধন ৬৩৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা এবং শেয়ারের সংখ্যা ৬৩ কোটি ৪৫ লাখ।   ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন অনুযায়ী চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকে (সিএসই) ২৫ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করতে হবে কৌশলগত বিনিয়োগকারীর কাছে আর ৩৫ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করতে হবে সাধারণ বিনিয়োগকারী ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে। এই হিসাবে প্রায় ১৬ কোটি শেয়ার বিক্রি করতে হবে তাদের। ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য সিএসই তার শেয়ারহোল্ডারদের ৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।  

সাধারণ বিনিয়োগকারীরা মনে করছেন, দেশের পুঁজিবাজারে সার্বিক উন্নয়ন ও কার্যকরী সমৃদ্ধি আনয়নের লক্ষ্যে এবিজি লিমিটেড বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করেছে। যা পুঁজিবাজারকে আরো সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী করতে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে। 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা