শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২১, বুধবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

স্মার্টফোন কেনার সময় যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা জরুরি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
স্মার্টফোন কেনার সময় যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা জরুরি

প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় স্মার্টফোন এখন আমাদের নিত্যসঙ্গী। যোগাযোগ, ছবি তোলা, ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করা, ইন্টারনেট ব্রাউজিং প্রভৃতি কাজে আমরা স্মার্টফোন ব্যবহার করি। কিন্তু বাজারে আছে নানা ধরনের স্মার্টফোন। ফলে আমাদের প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম সেরা ফোনটি বাছাই করা একটু কঠিনই বটে। আসুন জেনে নেওয়া যাক স্মার্টফোন কেনার সময় কোন বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখা খুবই জরুরি।

নির্মাণ গুণমান:

স্মার্টফোনের স্থায়িত্ব নির্ভর করে এর নির্মাণ গুণমানের ওপর। পুরো স্মার্টফোন বাজার প্রধানত দুই ধরনের নির্মাণ গুণমানে বিভক্ত। ধাতব এবং প্লাস্টিক।

ডিসপ্লে:

আপনি যদি ভিডিও স্ট্রিমিং, ফটো বা ভিডিও এডিট বা ডাউনলোড এবং মুভি দেখার কাজ করতে চান তাহলে ৫.৫ ইঞ্চি থেকে ৬ ইঞ্চি ডিসপ্লেযুক্ত স্মার্টফোন কিনুন। ফুল এইচডি বা কিউএইচডি রেজ্যুলেশনই এ ক্ষেত্রে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হবে।
৬ ইঞ্চির বড় ডিসপ্লে হলে তা বহন করাটা অসুবিধাজনক হবে এবং ওজনও বেশি হবে।

প্রসেসর:

ওএস ভার্সন, ইউআই, ব্লটওয়্যার প্রভৃতির ওপর ভিত্তি করে স্মার্টফোনের প্রসেসিং পাওয়ারও বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে।
আপনি যদি ভারি কোনো কাজ করতে চান, যেমন, ছবি/ভিডিও/ডকুমেন্ট অনলাইনে এডিট করা, ভারি কোনো গেমস খেলা, ভিডি স্ট্রিমিং বা প্রায়ই স্প্লিট মোডে অ্যাপস ব্যবহার করার কাজ করতে চান তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হবে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৬৫২ বা স্ন্যাপড্রাগন ৮২০/৮২১ প্রসেসরযুক্ত স্মার্টফোন।

ক্যামেরা:

মেগাপিক্সেলের সংখ্যা বেশি হলেই যে স্মার্টফোনের ক্যামেরা ভালো হবে এমনটা নয়। এ ক্ষেত্রে ক্যামেরার অ্যাপারচার, আইএসও লেভেল, পিক্সেল সাইজ, অটোফাকাস এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্যও গুরুত্বপূর্ণ। একটি ১৬ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা একটি ১২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা থেকে ভালো হবে এমন কোনো কথা নেই। ফ্রন্ট ক্যামেরার বেলায়ও একই কথা।

পিক্সেলের সংখ্যা বেশি হওয়ার মানে হলো ছবির আকার বড় হবে। যে ছবি ছোট স্ক্রিনের আরো বেশি স্পষ্ট দেখা যাবে। আপনি একজন আবেগী ফটোগ্রাফার হন তাহলে আপনার জন্য দরকার ১৬ বা ১২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা যার সেন্সরটি হবে এফ/২.০ এর নিচে বা আরো কম যাতে দ্রুত গতিতে শট নেওয়া যায়। আর শখের ফটোগ্রাফির জন্য দরকার ৮ মেগাপিক্সেল বা ১২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। যার সেন্সরটি হবে এফ/২.০ থেকে এফ/২.২ অ্যাপারচারের।

ব্যাটারি:

ইউজারভেদে ব্যাটারিও ভিন্ন ভিন্ন হয়। আপনি যদি ভারি ইউজার হন এবং অ্যাপমে কাজ করা, গেমস খেলা, ভিডিও স্ট্রিমিং এবং অন্যান্য ভারি কাজ করা দরকার হয় তাহলে আপনাকে কিনতে হবে ৩৫০০ এমএএইচ বা এর বেশি এমএএইচ ব্যাটারিযুক্ত স্মার্টফোন। আর আপনি যদি হালকা ইউজার হন তাহলে আপনার জন্য ৩০০০ এমএএইচ এর ব্যাটারিযুক্ত স্মার্টফোনই যথেষ্ট যা একবার চার্জ করলে সারাদিন চলবে।

ইউজার ইন্টারফেস/ওএস ভার্সন:

স্মার্টফোন কেনার সময় এই দুটি জিনিসও যাচাই করে দেখতে হবে। প্রতিবার কোনো কিছুতে প্রবেশের জন্য এই ইন্টারফেসগুলোর সঙ্গে ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া করতে হয়। ফলে এটি হতে সহজ এবং সরল।

সবচেয়ে মৌলিক এবং খাঁটি অ্যান্ড্রয়েড অভিজ্ঞতার জন্য আপনি মটোরোলা হ্যান্ডসেট, নেক্সাস/পিক্সেল স্মার্টফোন বা অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস কিনতে পারেন। তবে জেনইউআই, এক্সপেরিয়া ইউআই, স্যামসাং টাচউইজ, ইএমইউআইযুক্ত এবং অন্যান্য ফোন আরো চৌকশ অভিজ্ঞতা দেবে আপনাকে।

তবে ওইএম এর স্মার্টফোনে ব্লটওয়্যার এবং বিশেষ কিছু অ্যাপস আছে যেগুলো হয়তো আপনি এর আগে ব্যবহার করেন নি। সুতরাং এই ধরনের হ্যান্ডসেটও কিনতে পারেন।

স্টোরেজ:

১৬জিবি/৩২জিবি/৬৪জিবি বা আরো বেশি স্টোরেজযুক্ত স্মার্টফোনের পুরোটাই খালি থাকে না। বরং আগে থেকেই এতে যে ওএস এবং অ্যাপস ইনস্টল করা থাকে তাতেই বিশাল অংশ ভরে যায়। আপনি যদি আপনার ফোনে স্বল্প সংখ্যক অ্যাপস রাখতে চান তাহলে ৩২জিবি স্টোরেজযুক্ত স্মার্টফোন কিনতে পারেন।

আর যারা একটু বেশি সংখ্যক অ্যাপস রাখতে চান তাদের জন্য উচিত হবে ৬৪জিবি বা ১২৮জিবি স্টোরেজ সুবিধা সম্পন্ন স্মার্টফোন কেনা। তবে আপনি মাইক্রোএসডি কার্ড লাগানো যায় এমন ১৬জিবির মডেলও কিনতে পারেন।

সিকিউরিটি/এক্সট্রা ফিচার:

আমরা যেহেতু স্মার্টফোনে অনেক ব্যক্তিগত এবং গোপনীয় জিনিসি রাখি সেহেতু অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রদানকারী ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং আইরিস সেন্সরযুক্ত স্মার্টফোন কেনাই ভালো। এখন ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকার স্মার্টফোনেই ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর থাকে। তবে আইরিস স্ক্যানারযুক্ত স্মার্টফোনের সংখ্যা একটু কমই আছে।

অডিও/স্পিকার:

ভারি ভিডিও স্ট্রিমিং বা ভিডিও কনফারেন্সের জন্য শক্তিশালী স্পিকার এবং অডিও কোয়ালিটি ভালো হতে হবে। আপনি চলতে চলতেই বিনোদন চান তাহলে ফ্রন্টফেসিং স্পিকারযুক্ত স্মার্টফোন কিনুন। এতে এমনকি ল্যান্ডস্কেপ মোডেও পরিষ্কার আওয়াজ শোনা যাবে।

আর আপনার যদি ভিডিও স্ট্রিমিং বা ভিডিও কনফারেন্স খুব একটা দরকার না হয় তাহলে একটি রেগুলার হ্যান্ডসেটই যথেষ্ট। যার তলার দিকে থাকবে স্পিকার। পেছনে স্পিকারযুক্ত ফোনও চলবে।

হেডফোন জ্যাক/ইউএসবি পোর্ট:

মাইক্রো-ইউএসবি এবং ইউএসবি টাইপ-সি এই দুটোই বেশিই দেখা যায় স্মার্টফোনে। তবে ইউএসবি টাইপ-সি বেশি ভালো হবে। কেননা এটা টেকসই।

আজকাল অনেক স্মার্টফোনেই ৩.৫ মিলিমিটার হেডফোন জ্যাক বাদ দিয়ে নতুন স্ট্যান্ডার্ড যুক্ত করছে। তবে সব ওইএম পুরোপুরি ইউএসবি টাইপ-সি হেডফোন জ্যাক যুক্ত করার আগে আরো দুই বছরের জন্য ৩.৫ মিলিমিটার হেডফোন জ্যাক উপভোগ করে দেখতে পারেন।

বিডিপ্রতিদিন/ ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৭/ ইমরান জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে
নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
আদালতের আদেশ অমান্য করায় বিপাকে অ্যাপল
আদালতের আদেশ অমান্য করায় বিপাকে অ্যাপল
ফেসবুক থেকে মুছে ফেলা পোস্ট ফিরিয়ে আনার উপায়
ফেসবুক থেকে মুছে ফেলা পোস্ট ফিরিয়ে আনার উপায়
লাব্বাইক অ্যাপসে হজযাত্রীদের মোবাইল সেবা
লাব্বাইক অ্যাপসে হজযাত্রীদের মোবাইল সেবা
হোয়াটসঅ্যাপ কাজ না করলে কী করবেন?
হোয়াটসঅ্যাপ কাজ না করলে কী করবেন?
৫০০ টাকায় ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেট পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
৫০০ টাকায় ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেট পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়
ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়
সর্বশেষ খবর
নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে
নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের
নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪
দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান
সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই
কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিলবাওকে গুঁড়িয়ে ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখল ম্যানইউ
বিলবাওকে গুঁড়িয়ে ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখল ম্যানইউ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু
আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্লে-অফ দৌড়ে ছিটকে গেল রাজস্থান
প্লে-অফ দৌড়ে ছিটকে গেল রাজস্থান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক
উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পদত্যাগ করলেন দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থমন্ত্রী চোই
পদত্যাগ করলেন দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থমন্ত্রী চোই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম
মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক