শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৪, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০১:৪২, বুধবার, ০১ জানুয়ারি, ২০২৫

প্রাধান্য দেওয়া যেতে পারে মেডিকেল ট্যুরিজমে

কক্সবাজারের পর্যটন: সুযোগ কাজে লাগানোর মোক্ষম সময়

হাসানুর রশীদ, কক্সবাজার
অনলাইন ভার্সন
কক্সবাজারের পর্যটন: সুযোগ কাজে লাগানোর মোক্ষম সময়

কক্সবাজারের অপার সৌন্দর্যকে কাজে লাগিয়ে সঠিক পদক্ষেপ না নেওয়ায় ধুঁকছে দেশের পর্যটনশিল্প। কক্সবাজারের পর্যটন খাতকে এখনই ঢেলে সাজানোর উপযুক্ত সময় বলে মনে করছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা। এ জন্য প্রয়োজন যথাযথ উদ্যোগ। 

অপার সম্ভবনা থাকা সত্ত্বেও কক্সবাজার বিশ্বের নামকরা পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে স্থান করে নিতে পারেনি। ১২০ কিমি দীর্ঘ সৈকতকে কাজে লাগাতে পারেনি কোনো সরকার। বারবার বিভিন্ন পরিকল্পনা-মহাপরিকল্পনার কথা বলা হলেও তা কখনো আলোর মুখ দেখেনি। অথচ যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ ও তা বাস্তবায়ন করা গেলে দেশের অর্থনীতির চাকা নতুন শিখরে নেওয়া যেত।

কক্সবাজারের উন্নয়নে ২০১৬ সালে গঠিত হয়েছে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কউক)। এতে করে অবস্থা হয়েছে আরো হযবরল। সমন্বয়হীনতার কারণে বারবার উন্নয়ন ও গৃহীত পদক্ষেপগুলো ব্যাহত হয়েছে।

গত কয়েকদিন পর্যটন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিগত সরকার পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ভারতের ভিসা এক প্রকার বন্ধ রয়েছে। ফলে অসংখ্য দেশি পর্যটক ভারতে না যেতে পেরে মালদ্বীপ, নেপাল, সিঙ্গাপুরমুখী হয়ে পড়েছেন। এদের কক্সবাজারমুখী করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হলে কক্সবাজারই হবে এশিয়ার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। শুধু দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীর সোনাদিয়াকে কেন্দ্র করে এক্সক্লুসিভ ট্যুরিস্ট জোন করা গেলে দেশীয় উচ্চবিত্ত পর্যটকদের পাশাপাশি বিদেশি পর্যটকদেরও কক্সবাজারমুখী করা সম্ভব।

একসময় কক্সবাজার স্বাস্থ্যকর স্থান হিসেবে বিখ্যাত ছিল। কক্সবাজারে বিশ্বমানের মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল স্থাপন করে ‘মেডিকেল ট্যুরিজম’কে প্রমোট করলে শুধু কক্সবাজার নয়, দেশের স্বাস্থ্যখাত ও পর্যটনখাত অনেকদূর এগিয়ে যাবে। পর্যটকদের চাহিদার কথা বিবেচনায় রেখে আনতে হবে নতুনত্ব। 

পর্যটন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দ্বীপ মহেশখালীর সঙ্গেও ‘কেবল কার’ চালু করা জরুরি। এ ছাড়া এক্সক্লুসিভ টুরিস্ট জোন, বিদেশি পর্যটকদের জন্য আলাদা জোন, পর্যটকদের নিরাপত্তায় সি নেটিং সিস্টেম, ওয়াচ টাওয়ার, নিরাপদ প্যারা সেইলিং ব্যবস্থা চালু করা জরুরি। 

দিনভর সৈকত ও অন্যান্য স্থানে ঘোরাফেরা করে সন্ধ্যায় বা রাতে পর্যটকদের সময় কাটানোর মতো তেমন পরিবেশ নেই। এসব বিষয় আমলে নিয়ে পরিকল্পনা নিতে হবে, কক্সবাজার শহরে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের নাইট লাইফের জন্য আন্তর্জাতিক মানের শপিং মল ও সিনেপ্লেক্স গড়ে তোলা জরুরি।

কক্সবাজার সি ক্রুজ অপারেটর ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক হোসাইন ইসলাম বাহাদুর বলেন, পর্যটকরা শুধু সমুদ্রসৈকত ও হোটেলে ঘুমানোর জন্য আসেন না। তাদের বিনোদনের জন্য বাড়তি সুযোগ-সুবিধা দিতে হবে। এতে করে পর্যটন খাতে আয়ও বাড়বে।

বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের ২০২৩-২৪ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুসারে, বর্তমান বিশ্বে পর্যটন তার বহুমাত্রিক বৈশিষ্ট্যের কারণে একক বৃহত্তম শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পর্যটনশিল্প অন্যতম অর্থনৈতিক খাত হিসেবে জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। বর্তমানে বৈশ্বিক জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান প্রায় ১০ শতাংশ ও প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অবদান প্রায় ১১ শতাংশ। বাংলাদেশের জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান ৩.১ শতাংশ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অবদান প্রায় ১.৭ শতাংশ, যা এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় হতাশাজনক।

সূত্র বলছে, ভ্রমণ ও পর্যটন সূচকে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের এক জরিপে দেখা গেছে, এই সূচকে বিশ্বের ১১৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১০৯তম। এ ছাড়া এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সবার শেষে।

পর্যটকদের ‘নাইট লাইফ’ নিশ্চিত করতে হবে জানিয়ে হোটেল মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার বলেন, সি-বিচ ও হোটেলে রাত্রিযাপনের মধ্যেই পর্যটনকে সীমাবদ্ধ রাখা যাবে না। এ জন্য উন্নতমানের শপিং মল, সিনেপ্লেক্স, অ্যামিউজমেন্ট পার্ক চালু করা উচিত। একই সঙ্গে বিদেশি পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় করতে সব ব্যবস্থাপনায় আধুনিকায়ন দরকার।

বিদেশি পর্যটক বাড়ানোর জন্য তাদের চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে পর্যটনখাতে বিনিয়োগ ও সুযোগ সুবিধা বাড়ানো দরকার জানিয়ে কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি আবু মোরশেদ চৌধুরী বলেন, পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত থাকার পরও আমাদের জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান সামান্য। যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর নগণ্য। শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, নেপালে আসা পশ্চিমা বিশ্বের পর্যটকরা বাংলাদেশে আসেন না—— এটা হতাশাজনক। প্রকৃতি ও পরিবেশকে রক্ষা করে পর্যটকবান্ধব পরিকল্পনা করতে হবে।

পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, দেশে দিন দিন বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা নিম্নগামী। বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে বিপুলসংখ্যক বিদেশি কর্মী কাজ করছেন। এর ফলে বিদেশি আগমনের সংখ্যা কিছুটা বেড়েছে। সেই তুলনায় পর্যটনকেন্দ্র ঘিরে বিদেশি পর্যটক আগমনের সুনির্দিষ্ট তথ্য কোথাও পাওয়া যায়নি। পর্যটন খাতের ব্যবসায়ীদের দাবি, বিদেশি পর্যটক এখন আসছেন না বললেই চলে।

এসবি থেকে পাওয়া বিদেশি নাগরিক আগমনের তালিকা পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০১৭ সালে দেশে আসেন পাঁচ লাখ ৬৬৫ জন বিদেশি নাগরিক। এর পরের দুই বছরে আসেন যথাক্রমে পাঁচ লাখ ৫২ হাজার ৭৩০ ও ছয় লাখ ২১ হাজার ১৩১ জন। ২০২০ সালে করোনাভাইরাস মহামারি পরিস্থিতিতে এই সংখ্যা নেমে দাঁড়ায় এক লাখ ৮১ হাজার ৫১৮ জনে। পরের বছর আরও কমে এক লাখ ৩৫ হাজার ১৮৬ জনে দাঁড়ায়। ২০২২ ও ২০২৩ সালে দেশে আসা বিদেশি নাগরিকের সংখ্যা ছিল যথাক্রমে পাঁচ লাখ ২৯ হাজার ২৬৮ ও ছয় লাখ ৫৫ হাজার ৪৫১।

বর্তমানে শুধু বিদেশি পর্যটকরা কক্সবাজারমুখী হচ্ছে না তা নয়। দেশীয় ভ্রমণপিপাসুরা ছুটছেন মাত্রাতিরিক্ত হারে বিদেশে। এ যাত্রায় সবার ওপরে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে গমন। দ্বিতীয় অবস্থানে থাইল্যান্ড। 

পর্যটন ব্যবসা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশীয় পর্যটন অঞ্চলে হোটেল মোটেলে মাত্রাতিরিক্ত ভাড়া, নিরাপত্তা ঘাটতি, যাতায়াতে বাড়তি খরচ এবং মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে মুখ ফিরিয়ে নিতে শুরু করেছেন অনেকে। পাশাপাশি বিদেশি পর্যটকদের জন্য বাড়তি সুযোগ-সুবিধা না থাকা, ব্র্যান্ডিংয়ে ঘাটতি ও পরিকল্পিত পর্যটন ব্যবস্থার অভাবে পর্যটক সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে।

পর্যটকরা বলছেন, বাংলাদেশের তুলনায় বিদেশে ভ্রমণ সাশ্রয়ী। ফ্রেশ পাসপোর্টে কোনো ডকুমেন্ট ছাড়াই মাত্র ৭৫ হাজার টাকায় ছয় রাত সাত দিনের শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপ ট্যুর দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। এই ট্যুরের আওতায় রিটার্নের এয়ার টিকিট, চারতারকা হোটেল, সঙ্গে ব্রেকফাস্ট, পিক অ্যান্ড ড্রপ, সিটি ট্যুর, অল ট্যাক্স ও ট্যুর গাইড পাওয়া যাচ্ছে। ট্যুরের বিভিন্ন প্যাকেজ পাওয়া যায় বিভিন্ন ট্যুর এজেন্সিতে। যা কক্সবাজারের তুলনায় কম।

কক্সবাজারকে আধুনিক ও পরিকল্পিত পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে ১৭৪ কোটি ৭২ লাখ টাকার একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে জানিয়ে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের উপনগর পরিকল্পনাবিদ মো. তানভীর হাসান রেজাউল বলেন, আগামী জুলাইয়ের মধ্যে মহাপরিকল্পনা প্রণীত হবে।

এরপর এখানকার পর্যটন শিল্প ঘুরে দাঁড়াবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলো বগালেক, তিন্দু ও মিরিঞ্জা ভ্যালি
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলো বগালেক, তিন্দু ও মিরিঞ্জা ভ্যালি
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা
দায়িত্বশীল ভ্রমণের বার্তা দিচ্ছে ‘কনশাস ট্যুরিজম’
দায়িত্বশীল ভ্রমণের বার্তা দিচ্ছে ‘কনশাস ট্যুরিজম’
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি প্রশান্ত কুমার গ্রেপ্তার
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি প্রশান্ত কুমার গ্রেপ্তার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান

৫৫ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

মৎস্য চাষে রিয়াজুল আলম খানের সাফল্য
মৎস্য চাষে রিয়াজুল আলম খানের সাফল্য

৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অধিনায়ক মুল্ডারের ব্যাটে ইতিহাস, টেস্টে ত্রিপল সেঞ্চুরি
অধিনায়ক মুল্ডারের ব্যাটে ইতিহাস, টেস্টে ত্রিপল সেঞ্চুরি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় রেলের উচ্ছেদ অভিযান ফের পেছাল একমাস
নেত্রকোনায় রেলের উচ্ছেদ অভিযান ফের পেছাল একমাস

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়ে প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়ে প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার আফগান নাগরিক

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকূপায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১
শৈলকূপায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫০১
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫০১

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে ফের আইনি ফাঁদে মহেশ বাবু
রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে ফের আইনি ফাঁদে মহেশ বাবু

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পায়রাবন্দে বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্রে যুক্ত হলো ননি ফলের চারা
পায়রাবন্দে বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্রে যুক্ত হলো ননি ফলের চারা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর ঘেরাওয়ে ইউনানী শিক্ষার্থীরা
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর ঘেরাওয়ে ইউনানী শিক্ষার্থীরা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে ড্রেজার মেশিনসহ গ্রেফতার ৬
গাইবান্ধায় অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে ড্রেজার মেশিনসহ গ্রেফতার ৬

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রেকর্ড দশমবার কনক্যাকাফ গোল্ড কাপ জিতল মেক্সিকো
রেকর্ড দশমবার কনক্যাকাফ গোল্ড কাপ জিতল মেক্সিকো

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের চড়া শুল্ক কার্যকর ৩১ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত
ট্রাম্পের চড়া শুল্ক কার্যকর ৩১ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী
বিএনপিকে নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মাদারীপুরে মডেল মসজিদ উদ্বোধন ও ইমাম নিয়োগের দাবি
মাদারীপুরে মডেল মসজিদ উদ্বোধন ও ইমাম নিয়োগের দাবি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘৮ কেন, ১২ ঘণ্টাও কাজ করা যায়’: দীপিকাকে ঘিরে রাশমিকার মন্তব্যে তোলপাড়
‘৮ কেন, ১২ ঘণ্টাও কাজ করা যায়’: দীপিকাকে ঘিরে রাশমিকার মন্তব্যে তোলপাড়

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্টকে শক্তিশালী করতে ১০ বছরের স্ট্রাটেজিক প্ল্যান প্রণয়ন করা হবে’
‘ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্টকে শক্তিশালী করতে ১০ বছরের স্ট্রাটেজিক প্ল্যান প্রণয়ন করা হবে’

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

নদীতে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসাপড়ুয়া ২ শিশুর মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসাপড়ুয়া ২ শিশুর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গত অর্থ-বছরে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ১৭৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায়’
‘গত অর্থ-বছরে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ১৭৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায়’

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেমরায় হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ডেমরায় হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা বৃষ্টিতে ঝিনাইদহে জনজীবন বিপর্যস্ত
টানা বৃষ্টিতে ঝিনাইদহে জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে বাস-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
টাঙ্গাইলে বাস-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা
কুমিল্লায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে পিডিবির দুই কর্মকর্তাকে অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
লক্ষ্মীপুরে পিডিবির দুই কর্মকর্তাকে অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাস্ক ও গ্লাভস পরে বরবটি চাষে চমক!
মাস্ক ও গ্লাভস পরে বরবটি চাষে চমক!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক