শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ এপ্রিল, ২০১৮

মরু রহস্য

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
মরু রহস্য

হাজার বছর ধরে মরুভূমিতে লুকিয়ে আছে নানা রহস্য। কৌতূহলী মানুষও এই রহস্যের পেছনে ছুটছে। দেখা মিলেছে লবণের পাহাড়ের যেখানে বৃষ্টি হয়নি গত ৪০০ বছরেও। কোথাও দেখা গেছে ক্রপ সার্কেল। নীল মানুষেরা এখনো মরুর বুকে জীবন কাটায়। এমনই রোমাঞ্চেভরা মরুভূমি নিয়ে আজকের রকমারি—

 

ফেয়ারি সার্কেল

নামিবিয়ার মরুভূমিতে খানিকটা হাঁটলেই আপনি থমকে দাঁড়াবেন। কিছু জায়গাজুড়ে গোল গোল চাকা দেখে অবাক হবেন। ২ থেকে ২০ মিটার অব্দি বাড়তে পারে এই গোলাকৃতির চাকাগুলো। এই গোলাকৃতির জিনিসগুলোর নাম দেয়া হয়েছে ফেয়ারি সার্কেল। মাইলের পর বিস্তৃত এই সার্কেলগুলো। দেখে মনে হবে যেন কেউ একটু পর পর মাটি খুঁড়ে এই ফেয়ারি সার্কেল তৈরি করেছে। কিন্তু সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবেই তৈরি হয়েছে এই ফেয়ারি সার্কেল। এই সার্কেল বা চক্রের প্রান্তে এক ধরনের ঘাস জন্মাতে দেখা গেলেও এর মধ্যিখানে কোনো ধরনের গাছ, ঘাস বা কোনো কিছুই জন্মায় না। এমনকি অনেক যত্ন ও সার পাওয়ার পরেও না। বিজ্ঞানীদের আজ অব্দি প্রাকৃতিক এই গোল চক্রগুলোর কোনো রহস্য ভেদ করতে পারেননি। এদের বয়স সর্বোচ্চ ৭৫ বছর হয়ে থাকে। ৭৫ বছর পর এমনিতেই অদৃশ্য হয়ে যায় গোলচক্রগুলো। কী অদ্ভুত তাই না। এখনো রহস্যই রয়ে গিয়েছে সবার কাছে এই ফেয়ারি সার্কেল।

 

রত্নভাণ্ডার 

১৯৩৭ সালে মঙ্গোলিয়ায় কমিউনিস্ট সরকার ক্ষমতায় এসেই একের পর এক ধ্বংস করে দিতে লাগল বৌদ্ধ মন্দিরগুলো। সেই সঙ্গে শেষ হয়ে যায় বহু মূল্যবান দলিল ও রত্ন। এরই মধ্যে মূল্যবান রত্নবোঝাই ৬৪টি বাক্স নিয়ে গোবি মরুভূমি পালিয়ে যায় এক সন্ন্যাসী। ২০০৯ সালে একদল প্রত্নতত্ত্ববিদ হারিয়ে যাওয়া সেই সন্ন্যাসীর রত্নভাণ্ডারের সন্ধান করেন। সন্যাসী মৃত্যুর আগে নাতির হাতে ধরিয়ে দিয়ে গিয়েছিলেন সেই গুপ্তধনের নকশা। নকশা অনুসরণ করে  পৌঁছেও গেলেন গুপ্তধনের কাছে। বিশেষজ্ঞ দল। সত্তর বছর ধরে গোপন থাকা মরুভূমির গুপ্তধন উদ্ধারে খনন চলল প্রায় এক ঘণ্টা ধরে। এরপর ইন্টারনেটে বিশ্ববাসী সরাসরি দেখল, অমূল্য রত্ন বেরিয়ে আসছে মাটির তলা থেকে। বাক্সগুলো ভেঙে পাওয়া গেল অসামান্য কিছু ব্রোঞ্জের মূর্তি। বৌদ্ধধর্মের কয়েকটি পবিত্র গ্রন্থও পাওয়া যায়। আমরা যাকে বলি সূত্র। অদ্ভুত কিছু বাদ্যযন্ত্রও পাওয়া যায়। ধারণা করা হচ্ছে, এগুলো মঠে প্রার্থনার সময় বাজানো হতো। আরও পাওয়া যায় পুরনো আমলের বস্ত্র ও অমূল্য পাণ্ডুলিপি।

 

আজব গাছ

অতি প্রাচীনকাল থেকে মরুভূমির মানুষের কাছে অতি আজব এক গাছের নাম বাওবাব। গ্রীষ্মকালে যখন তাপমাত্রা অত্যন্ত বেশি তখন মরুভূমিতে পানি পাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় শূন্য। মরুভূমির কিছু কিছু বৃক্ষ এবং ক্যাকটাস তাদের শরীরে পানি সংরক্ষণ করে রাখতে পারে। তাদের মধ্যে অন্যতম হলো এই বাওবাব। এই গাছ এত পরিমাণ পানি ধারণ করে রাখতে পারে যা মানুষ চিন্তাও করতে পারে না। এর পানি ধারণ ক্ষমতা প্রায় ১ লাখ লিটার। অর্থাৎ ১০০টি এক হাজার লিটার পানির ট্যাঙ্কে যত পানি ধারণ করা সম্ভব একটি বাওবাব গাছ সেই পরিমাণ পানি সংরক্ষণ করে রাখতে সক্ষম। বাওবাব গাছের নয়টি প্রজাতি পৃথিবীতে পাওয়া যায়। এদের মধ্যে ছয়টি প্রজাতি পাওয়া যায় মাদাগাস্কারে, আফ্রিকায় দুটি প্রজাতি এবং অস্ট্রেলিয়ায় একটি করে প্রজাতি পাওয়া যায়। অস্ট্রেলিয়াতে এই গাছকে বলা হয় বোতল গাছ। সাধারণত এই বোতল গাছ লম্বায় প্রায় ৫ থেকে ৩০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়।

 

অদ্ভুতুড়ে সমাধি

মরুভূমিতে মানুষের সলিল সমাধির ঘটনা অনেক আছে। হাজার বছরের সভ্যতা গড়ে উঠেছিল এই মরুভূমিতেই। তবে মরুভূমির বুকে যদি সুবিশাল সমাধিস্থলের দেখা পাওয়া যায় তবে বিস্মিত হতেই হয়। এমনই এক সমাধিস্থলের দেখা মেলে ২০০৫ সালে। তুতেন খামেনের সমাধিস্থলের পাশেই পাওয়া যায় আরেকটি সমাধিস্থল। সবাই অনেক আগ্রহ নিয়ে  ভেতরে ঢোকে সেটার। কিন্তু কিছু কফিন ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যায়নি কবরটিতে। কোনো মানুষের দেহও নয়। কফিনগুলো পাত্র, অলঙ্কারসহ নানারকম জিনিসে ভর্তি

থাকলেও একটার ভেতরে ছিল আরেকটি কফিন। মনে করা হয় তখনকার কবর চোরদের থেকে বাঁচতে এই নকল কবর বানানো হয়েছিল। কিন্তু অনেকে বলেন তাহলে কেন অলঙ্কার দেওয়া হবে। তবে এটি রাজকীয় সমাধিস্থল বলেই ধারণা করা হয়। অনেকে অনেক রকম মত দিলেও পুরোপুরি কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি কেউই। 

 

মরুভূমিতে এলিয়েন

আধুনিক যুগকে বলা হয় বিজ্ঞানের যুগ। কিন্তু বিজ্ঞান কি ব্যাখ্যা করতে পারছে পৃথিবীর সব অজানাকে? নাজকা রেখা তেমনি এক অজানা রহস্য।

নাজকা রেখা হলো দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরুর দক্ষিণাঞ্চলে নাজকা মরুভূমিতে অঙ্কিত কিছু বিশালাকৃতির ভূ-রেখাচিত্র বা জিওগ্লিফ। এই মরুভূমির প্রায় ৫০০ বর্গ কিলোমিটার জায়গাজুড়ে ১০ হাজারেরও বেশি অতিকায় রেখা রয়েছে এমন। এই নাজকা রেখাগুলো ইউনেস্কো ঘোষিত পেরুর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান। একই সঙ্গে এই অঞ্চল বিশ্বের জনপ্রিয় স্থানও বটে। নাজকা মরূদ্যানের মাঝ বরাবর চলেছে একটি লম্বা সরলরেখা, যার দুপাশ বেয়ে একটা নির্দিষ্ট দূরত্ব পরপর গেছে কিছু সমান্তরাল রেখা। সেখানে রয়েছে বিপুলায়তন ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, আয়তক্ষেত্র, সামন্তরিক এ রকম অনেক জ্যামিতিক নকশা। কাছ থেকে দেখলে এখানকার নয়শ’রও বেশি জিওগ্লিফগুলো ছাড়াও সেখানে পাখি, বানর, কুকুর, তিমি, মাকড়সার মতো ৭০টি প্রাণী এবং তিনশ’রও মতো ভৌগোলিক আকৃতিও চোখে পড়ে।

নাজকা মালভূমিজুড়ে অঙ্কিত এসব ভূ-চিত্রগুলো অতিকায় বিশাল। আসলে আকাশ থেকে না দেখলে সেগুলোর অবয়ব বোঝা যায় না বলে একটি ধারণা প্রচলিত আছে। ধারণাটি অবশ্য পুরোপুরি সঠিক নয়, আশপাশে অবস্থিত উঁচু পর্বতের পাদদেশ বা সেই রকম উচ্চতার কোনো স্থান থেকেও এগুলো অক্ষিগোচর হয়। কারা তৈরি করল এই নাজকা রেখা আজও রহস্যই রয়ে গেছে। অনেকের দাবি এলিয়েনের কাজ এটা। আবার সাম্প্রতিককালের কিছু গবেষক মনে করেন, নাজকা রেখাগুলো পানির সঙ্গে সম্পর্কিত। নাজকা মরুভূমি পৃথিবীর সবচেয়ে শুষ্কতম অঞ্চলগুলোর একটি। বছরে এখানে এক ইঞ্চিরও কম বৃষ্টিপাত হয়। ডেভিড জনসন ও স্টিভ মেবি নামক দুজন গবেষক এ অঞ্চলের পানির উৎস খুঁজতে গিয়ে আবিষ্কার করেন পুকুয়াস নামক বহু প্রাচীন একটি জলাধার নাজকার কিছু রেখার সঙ্গে সংযুক্ত। জনসন মনে করেন, রেখাগুলো ভূগর্ভস্থ পানির উৎসের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের জন্য অঙ্কিত কোনো ম্যাপ। কিন্তু এ ব্যাপারে বিস্তারিত কোনো ব্যাখ্যা বা প্রমাণ তারা বের করতে পারেনি। আর শত শত বছর আগে মানুষের কাছে এমন কোনো প্রযুক্তিও ছিল না যা দিয়ে এই ম্যাপ অঙ্কন করা যায়। জনসন ও  মেবির তত্ত্ব নিয়ে সন্দেহ থাকলেও অনেক গবেষক অবশ্য স্বীকার করেন যে, নাজকার মতো এমন শুষ্ক অঞ্চলে অঙ্কিত এ রেখাগুলো পানির সঙ্গে কোনো সম্পৃক্ততা থাকলেও থাকতে পারে। নাজকা লাইন নিয়ে প্রথম বিস্তারিতভাবে গবেষণা শুরু করেন আমেরিকার ঐতিহাসিক পল কসক। ১৯৪০-৪১ সালে তিনি নাজকা রেখার উপর দিয়ে প্লেনে উড়ে যাওয়ার সময় রেখাগুলোর মাঝে পাখির মতো একটা আকৃতি লক্ষ করেন এবং উৎসাহী হয়ে পড়েন। এরপর তিনি বিস্তারিত গবেষণা শুরু করেন।

 

সাহারার নীল মানব

মরুভূমির যাযাবরদের বড় একটি অংশই মরুভূমির বুকে অবস্থান করে। এ যাযাবরদের নিয়ে অনেক গবেষণা করা হলেও এখনো অনেকটাই অজানা রয়ে গেছে। খুব বেশি দিন হয়নি এমনি এক যাযাবর দলের সন্ধান পাওয়া গেছে উত্তর আফ্রিকার সাহারায়। এদের নীল রঙের প্রতি বিশেষ দুর্বলতা লক্ষ করা গেছে। তা চোখ এড়ায়নি গবেষকদেরও। পুরুষ, নারী সবাই নীল রঙের পোশাক পরতে পছন্দ করেন। এ কারণে এ যাযাবর মানুষদের নীল মানুষ নামেই ডাকা হয়ে থাকে। গবেষণা করে দেখা গেছে, এই নীল মানুষেরা আসলে তুয়ারেগ সম্প্রদায়ের। নীল মানুষদের সমাজ বিশ্লেষণেও বেশ চমকপ্রদ তথ্য বেরিয়ে আসে। এই সম্প্রদায়ের নিয়ম অনুযায়ী পরিবারের দেখাশোনা ও সম্পদের কর্তৃত্ব মেয়েদের হাতে। গবেষকরা দাবি করেন, চতুর্দশ শতাব্দীর রানী তিন হিনানের মাধ্যমে এ উপজাতি গোষ্ঠীর সূচনা হয়েছে। এখানকার পুরুষরা ‘সাহারার নীল মানব’ নামে পরিচিত। যাযাবর পুরুষরা নীল রঙের ভারী পোশাক পরে সারা শরীর ঢেকে রাখে। এমনকি মুখও ঢেকে রাখে। ফটো সাংবাদিক  হেনরিয়েতা বাটলার ২০০১ সালে মরু অঞ্চলে প্রথম নীল মানবদের দেখা পান। অনেকেই ভুল তথ্য উপস্থাপন করে থাকেন যে, এদের গায়ের রং নীল। বাস্তবে অনেক কালো চামড়ার মানুষও এ যাযাবর দলে রয়েছে। নাইজার, মালি, আলজেরিয়া, তিউনিশিয়া, মরক্কো, লিবিয়া অঞ্চলেরও অনেকে এ যাযাবর দলে রয়েছে।

 

মরুভূমির অবাক জীবন

ভূপৃষ্ঠের বিচিত্রতার সঙ্গে সঙ্গে জীববৈচিত্র্যেরও অনেক তারতম্য ঘটে থাকে। ভূপৃষ্ঠের বিভিন্ন স্থানের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য যেমন কোথাও ঠাণ্ডা, কোথাও গরম, আবার কোথাও নাতিশীতোষ্ণ। আবার কোথাও বরফে আবৃত, কোথাও মরুভূমি। তেমনি মরুভূমির জীববৈচিত্র্যের রয়েছে হাজারও রকমফের।

এখানকার মানুষ, পশুপাখি, জীবজন্তু, গাছপালা প্রকৃতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য প্রতি মুহূর্তে রূপ পরিবর্তন করে থাকে।

মরুভূমির তাপমাত্রা রাতে কমে যায় আর দিনে সূর্যের তাপ অতিমাত্রায় বেড়ে যায়। বিশ্বের সবচেয়ে বড় মরুভূমি সাহারার আয়তন প্রায় ৩.৫ বিলিয়ন বর্গ কিলোমিটার এবং সর্বোচ্চ রেকর্ডকৃত তাপমাত্রা ৫৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ওই অঞ্চলের জীবনযাত্রা অতিমাত্রায় কষ্টসাধ্য তাই স্বাভাবিকভাবেই। কিন্তু জীব এখানেও জীবন ধারণ করছে। মানুষ এখানকার প্রকৃতিকে শুধু জয়ই করেনি বরং প্রকৃতির সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করে তৈরি করেছে বিশ্বের সর্বোচ্চ ইমারত— দুবাইয়ের বুর্জ খলিফা। ৫ হাজার বছর আগে এখানে যথেষ্ট ঘাসজাতীয় উদ্ভিদ এবং তৃণভোজী প্রাণীর বিচরণ ছিল।

অন্যান্য অঞ্চলের মতো মরুভূমিতেও বিভিন্ন জীব বাস করে কিন্তু পরিবেশের সঙ্গে খাপ-খাওয়ানোর জন্য জীবনযাত্রা ও শারীরিক গঠনে রয়েছে বিভিন্ন বিচিত্রতা। মরু অঞ্চলের জীবজন্তুর মধ্যে সাধারণত দেখা যায় হায়েনা, ফ্যানিক ফক্স, বিভিন্ন ধরনের ইঁদুর, কটিকি, কচ্ছপ, সাপ, বিছা, বিভিন্ন ধরনের পাখি প্রভৃতি। দিনের বেলা অধিক তাপ থেকে বাঁচার জন্য সূর্যের আড়ালে অর্থাৎ গর্তের ভেতরে থাকে এবং রাতের বেলা বের হয় শিকার ধরার জন্য।

মরু অঞ্চলের গাছপালা ও জীবজন্তু প্রতিকূল পরিবেশে বেঁচে থাকার জন্য নিজ থেকেই অসাধারণ সব উপায় আবিষ্কার করেছে। ক্যাকটাস বা শিলা উদ্ভিদ তাদের মাংসল টিসুর মধ্যে প্রয়োজনীয় সময়ের জন্য অতিরিক্ত পানি জমা করে রাখতে পারে। এদের এমন অগভীর মূল ও শিকড় থাকে যা অতি অল্প সময়ে বৃষ্টির পানি মাটি থেকে সংগ্রহ করতে পারে। আবার কোনো কোনো উদ্ভিদের আকৃতি এমন যে, বৃষ্টি বা রাতের কুয়াশার পানি যেন সহজেই গাছের গোড়ায় পৌঁছায়  তেমন ব্যবস্থা রয়েছে।

যেসব উদ্ভিদের পাতা আছে তারা এফিমেরাল জীবনচক্র পদ্ধতিতে বছরের পর বছর বেঁচে আছে। মরুভূমির পাখি বা বড় আকারের প্রাণী অতি গরমের সময় মাইগ্রেট করে গাছপালাসমৃদ্ধ অঞ্চলে বা পাহাড়ের ওপর চলে যায়। কিন্তু আকারে ছোট প্রাণী

সহজেই অন্যত্র যেতে পারে না, তবে তারা তাদের চারপাশের পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ করে বা এর সঙ্গে নিজেদের খাপ খাইয়ে নিতে পারে।

পাখিরাও দিনের বেলায় না উড়ে শক্তি বাঁচিয়ে রাখে। অন্যান্য সরীসৃপ ও পোকামাকড় দিনের বেলায় গর্তের  ভেতর থাকে এবং রাতে খাদ্য সংগ্রহে বের হয়।

 

বৃষ্টি হয়নি চারশ বছর

মরুভূমির বিচিত্রতার শেষ নেই। আকাশ, সমুদ্র আর মরুভূমির বুকে থাকা রহস্যগুলো মানুষকে সব সময়ই টেনেছে। কিছু মরুভূমি আছে যেগুলোর বুকে লুকিয়ে থাকা রহস্যগুলো মানুষকে যুগ যুগ ধরে আকৃষ্ট করেছে। এই মরুভূমিগুলো প্রত্যেকটির একেক বিচিত্রতা রয়েছে। সালার ডে ইউনি বা নামিবের মতো মরুসাগরে আবহাওয়ার খেয়ালখুশির সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রকৃতি তার বর্ণময়তা নিয়ে কত সুন্দরভাবে হাজির হয়। আবার কোথাও বালির মধ্যে সূর্যের আলো এমনভাবে প্রতিফলিত হয় যে, মরুভূমি  যেন হয়ে যায় আয়না, কোনো বালির সমুদ্র আবার হিংস্র পশুদের আস্তানা।

পেরু থেকে চিলি পর্যন্ত বিস্তৃত আটাকামা মরুভূমির কিছু অংশ রয়েছে চিলির অন্তর্ভুক্ত, তাকে বলা যায় পৃথিবীর শুষ্কতম অঞ্চল। এর কোনো কোনো অংশে গত প্রায় ৪০০ বছর ধরে এক ফোঁটাও বৃষ্টি হয়নি। বলিভিয়ার সালার ডে ইউনি পৃথিবীর দীর্ঘতম লবণাক্ত মরুভূমি। এখানে প্রায় ১০ বিলিয়ন টন লবণ সঞ্চিত আছে এবং বছরে ২৫ হাজার টন লবণ এখান থেকে তুলে নেওয়া হয়। এদিকে গোবি ও চীনের বৃহত্তম মরুভূমি তাকলামাকানের তাপমাত্রা কখনো মাইনাস ২০ ডিগ্রির নিচে, তো কখনো ৪০ ডিগ্রিরও ওপরে থাকে। দুই জায়গায়ই প্রচণ্ড তুষারপাত হয়।

 

গানের পাখিরা

মাঙ্গানিয়াররা হলো মরুভূমির গায়ক। এদেরই বলা হয় শুষ্ক মরুভূমির গানের পাখি। পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশ ও সীমান্তবর্তী জয়সলমীর, যোধপুর, বাড়মের অঞ্চলে তাদের বাস। মাঙ্গানিয়ার মানে যারা গান গেয়ে ভিক্ষা করে। গান ছাড়া তারা আর কিছু করে না। তারা কোনো গুরুর কাছে সংগীত শেখে না। জন্মের পরপরই পরিবার তথা বাপ-মা-দাদাদের কাছ থেকে গান শেখে এরা। বংশপরম্পরায় এরা মানুষের বিভিন্ন উৎসবে গিয়ে গান করে অর্থ উপার্জন করে। বিয়ে, জন্মদিন, মুখে ভাত, পূজা-পার্বণ ইত্যাদি অনুষ্ঠানে তারা গান গায়। রাজস্থানের মাঙ্গানিয়াররা জাতিতে মুসলমান। নিজেদের তারা রাজপুতদের বংশধর হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকে।  ইতিহাসের রাজা-মহারাজা এবং যুদ্ধজয়ী বীরদের নিয়ে তারা রচনা করে গান। মূলত এরা তাদের সমগ্র জীবন ব্যবস্থাই তৈরি করেছে গানের ওপর নির্ভর করে। সম্রাট আলেকজান্ডারকে নিয়েও মাঙ্গানিয়ারদের গান আছে। রাধাকৃষ্ণকে নিয়েও আছে তাদের অসাধারণ সব গান। এদের রয়েছে আলাদা প্রার্থনা সংগীত।

লাঙ্গারাও একই অঞ্চলে বসবাসরত আরেকটি মুসলমান জাতি। এই মাঙ্গানিয়ার ও লাঙ্গাদের সংগীত অসম্ভব মানসম্পন্ন। অবাক করা ব্যাপার হলো, গান গেয়ে দুনিয়াজোড়া খ্যাতি পেয়েও তারা এখনও মরুভূমিতে থাকতেই ভালোবাসে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন