শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৮

টাকা চেনার সহজ উপায়

প্রিন্ট ভার্সন
টাকা চেনার সহজ উপায়

সুদূর অতীতে ইতালিতে শুরু হয় ব্যাংকিং ব্যবস্থা। তবে নোটের ব্যবহার শুরু হয় অনেক পরে। চীনের ইউয়ান সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কুবলাই খান প্রথম কার্যকরভাবে কাগজের নোট চালু করেন। যার নাম ছিল জিয়াওজি। প্রকৃতপক্ষে কারেন্সি নোটের প্রথম প্রবর্তক হিসেবে কৃতিত্বের দাবি রাখে চীন। তারাই পৃথিবীর অন্যান্য অংশে মুদ্রা প্রচলনের পথকে সুগম করে। তবে ইতিহাস বলে ধাতব মুদ্রার আমলেও জালিয়াতি হয়েছে। উন্নত রাষ্ট্রের যাত্রা শুরু থেকেই নোটের প্রচলন হয় আর তার সঙ্গে চলে নোট জালিয়াতির মতো অপকর্মটি। আজকের পৃথিবীর উন্নত দেশ থেকে শুরু করে অনুন্নত দেশ পর্যন্ত জাল নোটের ছড়াছড়ি। জাল নোটের বিস্তার যে কোনো দেশের অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড ভেঙে দিতে সক্ষম। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়ার একমাত্র উপায় সচেতনতা। সচেতনতা বাড়াতে বিশ্বখ্যাত কারেন্সি টেকনোলজিস্ট ড. জালাল উদ্দিনের পরামর্শে টাকা চেনার উপায় নিয়ে আজকের রকমারি।

 

জাল নোট শনাক্তের প্রেরণা

স্বাধীনতার কয়েক বছর পর উচ্চশিক্ষার উদ্দেশে ঢাকায় আসেন ড. মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন। হঠাৎই চোখে পড়ে সদরঘাট লঞ্চঘাটে এক বৃদ্ধ অন্ধ ভিখারী ১ টাকার একটি নোট নিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন। তিনি বৃদ্ধর কাছে গিয়ে কারণ জানতে চাইলেন। বৃদ্ধ ১ টাকার নোটটি দিয়ে বলেন, ‘একজন আমার খুচরা পয়সা নিয়ে এই জাল নোট ধরিয়ে দিয়ে গেছে। আমি এখন এই টাকা দিয়ে কী করব।’ কথাটি শুনে জালাল উদ্দিনের মনে গভীর রেখাপাত করে। বৃদ্ধের জন্য ভীষণ মায়া হয়। তখনই সিদ্ধান্ত নেন, এমন কিছু করতে হবে যাতে জাল নোট শনাক্ত সহজ হয়। এভাবে আর কাউকে যেন জাল নোটের ধোঁকায় পড়তে না হয়। সেই চিন্তার ফল তার লিখিত ‘টাকা চেনার সহজ উপায়’ বইটি। এটি বিশ্বে কারেন্সি টেকনোলজির ওপর লিখিত প্রথম বই। শুধু দেশেই নয় বিশ্বের বহু দেশে তিনি টাকা চেনার উপায় ও জাল নোট শনাক্ত সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেন। আলহাজ ড. মোহাম্মদ জালাল উদ্দিনের জন্ম ১৯৫৯ সালের ৪ জানুয়ারি চাঁদপুর জেলার মতলব থানাধীন লুধুয়া গ্রামে। বাবা মরহুম আলহাজ মোহাম্মদ ছায়েদ আলী মা মরহুমা আলহাজ আমেনা বেগম। টাকা শনাক্তকরণ ও এর খুঁটিনাটি বিষয়ে জানার আগ্রহ থেকেই জালাল উদ্দিন মার্কেটিং বিষয়ে এমবিএ এবং কারেন্সি টেকনোলজির ওপর পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। মূলত সিকিউরিটি প্রিন্টিং ভিত্তিক ব্যবসার মাধ্যমে তিনি তার ক্যারিয়ার শুরু করেন। তীক্ষ মেধা ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে অল্প সময়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ঈর্ষণীয় সফলতা অর্জন করেন। ব্যাংক নোট প্রিন্টিং জগতে তিনি একজন বিশ্বখ্যাত কারেন্সি টেকনোলজিস্ট হিসেবে পরিচিত। বিশ্বসেরা কোম্পানিগুলোর সঙ্গে কারেন্সি টেকনোলজির ওপর দীর্ঘদিন নিবিড়ভাবে কাজ করেছেন। জাল নোট প্রতিরোধে বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে তিনি সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এ বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে গোটা বিশ্বে যেসব কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে তার অগ্রদূত হিসেবে জালাল উদ্দিন সবার কাছে পরিচিত। জাল নোট বিষয়ে শিক্ষা, সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিআইবএম কর্তৃক আয়োজিত ঢাকা, খুলনা, রংপুর ও চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত সেমিনারগুলোতে তিনি প্রধান টেকনিক্যাল বিশেষজ্ঞ হিসেবে উচ্চপদস্থ ব্যাংকারদের প্রশিক্ষণ দেন। তিনি বিশ্বে প্রথম জাল নোট প্রতিরোধ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সেমিনার সফলভাবে আয়োজন করেন। সেমিনারে ২৫টি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিনিধিসহ দেশের ৫৪টি ব্যাংকের ১৮৬৫ জন ব্যাংক কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি আইএসিএ, আইসিসিওএস এবং ডব্লিউসিএও নামক বিশ্বখ্যাত কারেন্সি বিষয়ক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ পদে আছেন।

বাজারে যত প্রকার ব্যাংক নোট

ব্যাংক নোট বলতে এক ধরনের বিনিময় উপাদান বুঝায় যা কোনো ব্যাংক বা আর্থিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক এই মর্মে দেওয়া একটি প্রতিশ্রুতিপত্র যে, চাহিবামাত্র এর বাহককে সমমূল্য পরিশোধের প্রতিশ্রুতি প্রদান করা হবে। যখন আর্থিক ব্যাংক নোট চালু করা হয় তখন এর মূল্য স্বর্ণ বা রুপায় পরিশোধের প্রতিশ্রুতি ছিল। কিন্তু কালক্রমে তা ওই মুদ্রার বিকল্প এবং এক ধরনের মানিতে রূপ নেয়। অতীতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ব্যাংক নোট ইস্যু করতে পারত। বর্তমানে অধিকাংশ দেশ নোট প্রচলনের দায়িত্ব তাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর থাকে। অতীতে ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের উপস্থাপিত নোটের চাহিদা অনুযায়ী তা সরবরাহ করতে ব্যস্ত থাকত। প্রচলিত রীতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো নোটের বিনিময়ে সোনা বা রুপার ব্যাকআপ সংরক্ষণ করত। বর্তমানে বেশিরভাগ দেশ এই রীতি অনুসরণ করে না। বর্তমানে প্রচলিত ব্যাংক নোট তিন প্রকার। আসল নোট, নকল নোট, সুপার নোট। এবার জেনে নেওয়া যাক প্রচলিত এসব নোটের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।

আসল নোট

আসল নোট কোনো দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক অথবা ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে থাকে। এতে নির্ধারিত কিছু বৈশিষ্ট্য ও গুণের উপস্থিতি থাকে। এগুলো বিভিন্ন মূল্যমানের এবং বিভিন্ন আকৃতির হয়। সম্ভাব্য সব নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য এই নোটে থাকে।

নকল নোট

দেশের প্রচলিত বৈধ নোট বা মুদ্রার আদলে অবিকল নোট বা মুদ্রা তৈরি করে সংশ্লিষ্ট দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা মনিটরি কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া বাজারে চালু করে মূল্যলাভ করাকে নোট জালকরণ বলে। জালকরণ করে নোট বা মুদ্রার সমমূল্য অথবা অধিক মূল্য প্রাপ্তিও ঘটতে পারে। উল্লেখ্য, নিম্নমানের নোটকে ব্লিচিং অথবা অন্য কোনো কেমিক্যাল দিয়ে ঘষে তাতে উচ্চমূল্যমান সংযোজন করে তা বাজারে চালু করে অধিক মূল্যলাভের ঘটনাও ঘটে। জানা যায়, ধাতব মুদ্রা আমলেও মুদ্রা জাল হতো। মুদ্রা জালকরণ একটি গুরুতর অপরাধ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানি, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের কারেন্সি নকল করে ওই দেশের বাজারে ছড়িয়ে তাদের অর্থনীতিতে ধস নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল।

সুপার নোট

আমরা আসল ও নকল নোটের সঙ্গে পরিচিত। কিন্তু সুপার নোটের সঙ্গে হয়তো অনেকেই পরিচিত নয়। জাল নোট ও আসল নোটের অবয়ব আপাতদৃষ্টিতে হুবহু এক। এর চরিত্র, আকার, আকৃতি, নিরাপত্তা, বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি আসল নোটের সঙ্গে শতকরা ৯৯.৯৯ শতাংশ পর্যন্ত মিলিয়ে ফেলা সম্ভব। এখানে যেসব নোট সব বিষয়ে শতকরা ১০০ ভাগ আসল নোটের মতো, ছাপানোও আসল মুদ্রণ প্রক্রিয়ায় কিন্তু উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া বাজারে এসেছে। সেই ধরনের নোটকেই সুপার নোট বলা হয়ে থাকে। বিশ্বের কিছু দেশে জাল নোটের চেয়ে সুপার নোট বেশি ভয়ঙ্কর। তাই যে কোনো দেশের কর্তৃপক্ষকে জাল নোটের পাশাপাশি সুপার নোটের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। কারণ জাল নোট সহজেই শনাক্ত করা যায় কিন্তু সুপার নোট শনাক্ত করা প্রায় অসম্ভব। এমনকি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নোট শনাক্তকারী নোট শর্টিং মেশিনের মাধ্যমেও এটি শনাক্ত করা সম্ভব হয় না।

আসল বনাম নকল নোট

নকল নোট সব সময়ই বিশ্বজুড়ে আসল নোটের জন্য অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। মাঝে মাঝে এ দুটির মাঝে পার্থক্য নির্ধারণ করা কষ্টকর হয়। কিন্তু তারপরেও আসল নোট সবসময় আসলই থাকে। নকল নোট কখনো আসল হয় না। কারণ উভয়ের মাঝে বেশকিছু পার্থক্য থাকবেই। কালার ফটোকপিয়ার বা স্ক্যানারের মাধ্যমে আসল নোটের সদৃশ নোট বানানো যাবে। কিন্তু যখনই নকল নোট বিশ্লেষণ করা হবে বা তার ওপর আলোকসম্পাত করা হবে তখনই সেগুলো যে নকল তা বোঝা যায়। কারণ সূক্ষ্ম বৈশিষ্ট্যগুলো ফুটে ওঠে।

 

নোট জালকরণে প্রতিরোধ ব্যবস্থা

নোটের জালকরণ একটি সুষ্ঠু বৈশ্বিক অর্থব্যবস্থার জন্য বিরাট হুমকি স্বরূপ। যখন প্রথম নোটের প্রচলন শুরু হয় তখন থেকেই জাল নোটের প্রচলন হয়। এগুলো অর্থনীতির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। দেশের জনগণ তাদের ক্রয় বিক্রয় কাজে সাধারণত নোট ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু অসাধু লোকেরা ব্যবসা বাণিজ্যের সময় আসল নোটের সঙ্গে নকল নোট মিশিয়ে অবৈধভাবে অর্থ উপার্জনের ধান্দা করে। জাল নোটের হ্রাসকরণ বা এর মূলোত্পাটনের জন্য এ ধরনের নোটের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা গড়ে তোলা আবশ্যক। তার আগে জাল নোটের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানা আবশ্যক।

— আসল নোটের বুনিয়াদি কোনো গুণ নকল নোটে থাকে না। দুর্বল মুদ্রণ ও নিচুমানের কাগজ নকল নোটে ব্যবহৃত হয়।

— নকল নোট সরকার কিংবা সরকার কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনো প্রতিষ্ঠান অনুমোদিত নয়।

— জাল নোট তৈরি ও ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।

— অসেলাক, এজেন্সি অথবা আন্তর্জাতিক চক্র নোট জালকরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকে।

 

একটি দেশের অর্থনীতিতে জাল নোটের প্রভাব অত্যন্ত ক্ষতিকর। নিজের অবস্থান থেকে সচেতনতার ভূমিকা পাল করতে আগেই জেনে নেওয়া যাক জাল নোট আমাদের অর্থনীতিতে কী ধরনের কুপ্রভাব ফেলে।

— অতিরিক্ত জাল নোটের সরবরাহ বাজারে মুদ্রাস্ফীতি সৃষ্টি করে।

— কাগুজে নোটের গ্রহণযোগ্যতা হ্রাস করে।

— অবৈধ ও অনৈতিক কার্যকলাপ বৃদ্ধি পায়

— জালিয়াতির কবল থেকে সুরক্ষার জন্য দৃশ্যমান নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্যের দারুণ আবশ্যকতা দেখা দেয়।

— সামাজিক অস্থিরতা অপরাধ, দুর্নীতি মাদকাসক্তি বৃদ্ধি পায়।

— ব্যক্তি তার আসল অর্থ হারিয়ে ফেলে। কারণ তাদের কাছ থেকে প্রাপ্ত জাল নোট বাজেয়াপ্ত হয় কিন্তু ক্ষতিপূরণ পায় না।

— কোম্পানি বাজেয়াপ্ত অর্থের ক্ষতিপূরণ না পেলে পণ্যের দাম বাড়াতে বাধ্য হয়।

— যে কোনো সময় একটি দেশ জাল নোটকে যুদ্ধের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। এর উদ্দেশ্য হলো জাল নোট ছড়িয়ে শত্রুকে আর্থিক দুর্বল করে দেওয়া।

 

দেশের প্রতিটি নাগরিকের উচিত জাল নোট প্রতিরোধে সোচ্চার হওয়া। কারণ জাল নোট শুধু দেশের অর্থনীতিকে দুর্বল করে দিচ্ছে না, ব্যক্তিগতভাবে আপনিও যে কোনো মুহূর্তে ক্ষতির শিকার হতে পারেন। তাই একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন।

— কঠোর নিরাপত্তাসংবলিত সংরক্ষিত পরিবেশে নোট মুদ্রণের ব্যবস্থা গ্রহণ।

— পরীক্ষিত বিশ্বমানের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য নোটে সংযোজন করা।

— ব্যাংক নোট মুদ্রণের উপকরণসমূহ সংগ্রহের উৎস বিশ্বস্ত, গোপনীয়, সীমিত এবং ক্ষেত্রবিশেষে একক হওয়া বাঞ্ছনীয়।

— জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও কারেন্সি টেকনোলজি বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি প্রবর্তন।

— বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় জাল নোট শনাক্তকরণ কেন্দ্র স্থাপন।

— কেন্দ্রীয় ও বাণিজ্যিক ব্যাংকের আঞ্চলিক কেন্দ্রসমূহে গ্লোবাল কারেন্সি ডায়াগনসিস সেন্টার স্থাপন।

— ক্লিন নোট পলিসি প্রবর্তন করা।

— স্টক ম্যানেজমেন্ট প্রবর্তন ও জাল নোট প্রতিরোধ সপ্তাহ পালন করতে হবে।

 

কীভাবে চেনা যাবে নোটটি জাল নয়

একটি নোটের সুরক্ষার জন্য জাল-জালিয়াতি প্রতিরোধে সক্ষম বহুবিধ প্রযুক্তিগত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এতে নোটটি সহজে জাল করা যায় না। বাংলাদেশে প্রচলিত নোটে রয়েছে তেমন কিছু বৈশিষ্ট্য। যেমন— জলছাপ, সিকিউরিটি থ্রেড, অপটিক্যালি ভ্যারিয়েবল ইমেজ, স্পার্ক, মাইক্রো টেক্সট, ইন্টাগ্লিও লাইন, ইন্টাগ্লিও প্রিন্ট, শ্যাডো ইমেজ, ব্লাইন্ড এমবসিং, ফ্লুওরেসেন্ট, নন-ভিজিবলম ফাইবার, ইরিডিসেন্ট স্ট্রাইপ, বিশেষ ডিজাইন, বিশেষ ধরনের সাবস্ট্রেট। এবার জেনে নেওয়া যাক প্রত্যেকটি বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।

জলছাপ

নোটে কোনো বরেণ্য ব্যক্তি, প্রাণী, বা বস্তুর প্রতিকৃতি হিসেবে যা নোটে সংযোজন করা হয়। আমাদের দেশের নোটে সর্বশেষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি রয়েছে।

নিরাপত্তা সুতা

সিকিউরিটি থ্রেড বা নিরাপত্তা সুতাটি থাকে নোটের ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত উল্লম্বভাবে। এটি গোটা বিশ্বে একটি প্রকাশ্য বৈশিষ্ট্য হিসেবে পরিচিত।

রং পরিবর্তনশীল প্রতিকৃতি

অপটিক্যালি ভ্যারিয়েবল ইমেজ বা রং পরিবর্তনশীল প্রতিকৃতি একটি অত্যন্ত নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য যা বর্তমান বিশ্বে ১২৪টির বেশি দেশে ব্যবহার করছে। নোটের ওপর থাকা এই প্রতিকৃতি দেখে কয়েক মুহূর্তেই আসল টাকা চেনা যায়। আমাদের দেশে ১০০০, ৫০০ এবং টাকার নোটের কোণায় উপরের দিকে এই সংখ্যাগুলো রং পরিবর্তনশীল প্রতিকৃতির মাধ্যমে লেখা।

স্পার্ক

স্পার্ক হলো অত্যন্ত বিস্ময়কর এবং নব আবিষ্কৃত দৃষ্টিনন্দন নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য। এর নকল করা প্রায় অসম্ভব। এই বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে যে কেউ নোটের সঠিকতা যাচাই করতে পারে। এই বিবেচনায় বিশ্বের অনেক দেশের ব্যাংক নোটেই উভয় বৈশিষ্ট্য সংযোজন করা হয়েছে।

মাইক্রো টেক্সট

মাইক্রো টেক্সট সাধারণত মেশিনের সাহায্যে পঠনযোগ্য অদৃশ্য বৈশিষ্ট্য। খালি চোখে এটি দেখা যায় না। আমাদের ব্যাংকনোটগুলোর কর্নারে লেখা সংখ্যার মাঝে ছোট করে বাংলাদেশ অথবা কিছু ক্ষেত্রে সংখ্যায় মাইক্রো টেক্সট থাকে।

ইন্টাগ্লিও লাইন

নোটের ডানদিকে তীর্যকভাবে ৭টি সমান্তরাল লাইন থাকে যেগুলো ইন্টাগ্লিও কালি দিয়ে মুদ্রিত। একে ইন্টাগ্লিও লাইন বলে। এটি অনুভূতি প্রবণ পাবলিক সিকিউরিটি ফিচার। হাতের স্পর্শে এই লাইন উঁচুনিচু বা খসখসে লাগে। অন্ধকারেও এটি সমান কার্যকরী। তাই এটি অন্ধদের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

ইন্টাগ্লিও প্রিন্ট

এতে নোটের ওপর শক্ত ও অমসৃণ স্পর্শানুভূতি সৃষ্টি করে। আমাদের দেশে প্রচলিত ৫০০ টাকার নোটে পাঁচ শত টাকা, বাংলা ও ইংরেজিতে বাংলাদেশ ব্যাংক, সংখ্যায় ৫০০ এবং পেছন পাশের দৃশ্যের প্রিন্ট ইন্টাগ্লিও পদ্ধতিতে। এটি স্পর্শ করলে উঁচু টের পাওয়া যায়।

শ্যাডো ইমেজ

নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্যের আরেকটি ধাপ শ্যাডো ইমেজ। এটি একই সঙ্গে দৃশ্য ও অদৃশ্যমান নিরাপত্তা ইমেজ। টাকার প্রান্তগুলোতে ফুলের ছবি বা নকশা হিসেবে থাকে। 

ইনফ্রাইয়েড ফিচার

ইনফ্রাইয়েড ফিচার হলো একটি অদৃশ্য নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য। অতি বেগুনি রশ্মি যদি এই ফিচার সংবলিত নোটের ওপর ফেলা হয় তাহলে সুপ্ত ফিচারগুলো জ্বল জ্বল করে। পৃথিবীর অনেক দেশে এই ফিচারগুলো ব্যবহার হয়। এটি যেহেতু মেশিনে পঠনযোগ্য তাই এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত।

অদৃশ্য ফাইবার

অদৃশ্য ফাইবার বা রঙিন ফাইবার কাগজের অভ্যন্তরে খচিত থাকে। তবে ওই ফাইবার অদৃশ্য থাকে। উল্লেখ্য, গঠন প্রক্রিয়ায় ওইসব ফাইবারের কিছু সংখ্যক থাকে কাগজের গভীরে আর কিছু থাকে কাগজের উপরিতলে। সহজ অনুকরণের দ্বারা বর্ণিত এই আবহটি সৃষ্টি করা সম্ভব নয়। পুরো নোটজুড়ে ছোট ছোট কিছু আঁঁকিবুঁকি যা অতি বেগুনি রশ্মি ছাড়া দেখা যায় না।

ইরিডিসেন্ট স্ট্রাইপ

নোটের পেছনে রয়েছে ইরিডিসেন্ট স্ট্রাইপ। এটি একধাতু অথবা দ্বিধাতু সংবলিত একটি স্ট্রাইপ। খালি চোখে দেখলে দেখা যাবে এখানে কয়েকটি স্ট্রাইপের ঢেউ খেলানো প্রিন্ট। এটি উঁচুনিচু করলে রং পরিবর্তন ঘটে। এটি সাধারণ নোটের বিশেষ একাংশে সংযোজিত হয়।  নোটের সঠিকতা নির্ধারণে সাধারণ মানুষকে সহায়তা করে।

বিশেষ ডিজাইন

দেশে প্রচলিত নোটে একটি দেশের আচার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট, উত্তরাধিকার, রীতিনীতি, ইত্যাদি থাকতে পারে। আমাদের দেশের ব্যাংক নোটেও মসজিদ, লাঙ্গল চাষ, মাছ ধরতে যাওয়ার দৃশ্য, সোনালি আঁশ পাট ধোয়ার দৃশ্য, সংসদ ভবন সেতু ইত্যাদি আছে।

কমন নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য

বিশ্বের প্রতিটি দেশেই নোটের জাল ঠেকাতে এবং নোটটি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ করতে কিছু বিষয় থাকে। তা ছাড়া এই নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্যগুলো স্বকীয়তা ও নির্ভরযোগ্যতা গুণে পৃথিবীর সব দেশের নোটেই ব্যবহৃত হচ্ছে। সেগুলো হলো— জলছাপ, নিরাপত্তা সুতা, ইনটাগ্লিও প্রিন্ট, মাইক্রো টেক্সট, সি থ্রু ফিচার, ব্লাইন্ড ফিচার ইউভি, ওভিআই।

 

অন্ধদের টাকা চেনার উপায়

অন্ধদের টাকা চেনার উপায় হিসেবে ব্লাইন্ড এমবসিং নির্দিষ্ট করা হয়েছে। ব্যাংক নোটের একপাশে ব্লাইন্ড ডট সংযোজিত থাকে যা স্পর্শ করলে বোঝা যায়। আমাদের দেশে ১০০০ টাকার নোটে ৫টি, ৫০০ টাকার নোটে ৪টি, ১০০ টাকার নোটে তিনটি, ৫০ টাকার নোটে ২টি এবং ২০ টাকার নোটে ১টি ডট সংযোজিত আছে। এ ছাড়াও নোটের ডানদিকে তীর্যকভাবে ৭টি সমান্তরাল লাইন থাকে যেগুলো ইন্টাগ্লিও কালি দিয়ে মুদ্রিত। একে ইন্টাগ্লিও লাইন বলে। এটি অনুভূতি প্রবণ পাবলিক সিকিউরিটি ফিচার। হাতের স্পর্শে এই লাইন উঁচুনিচু বা খসখসে লাগে। অন্ধকারেও এটি সমান কার্যকরী। তাই এটি অন্ধদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তারা হাতের স্পর্শে এসব বৈশিষ্ট্য খুব সহজে টের পান। এর পাশাপাশি আছে ইন্টাগ্লিও প্রিন্ট। এতে নোটের ওপর শক্ত ও অমসৃণ স্পর্শানুভূতি সৃষ্টি করে। আমাদের দেশে প্রচলিত ৫০০ টাকার নোটে পাঁচ শত টাকা, বাংলা ও ইংরেজিতে বাংলাদেশ ব্যাংক, সংখ্যায় ৫০০ এবং পেছন পাশের দৃশ্যের প্রিন্ট ইন্টাগ্লিও পদ্ধতিতে। এটি স্পর্শ করলে উঁচু টের পাওয়া যায়।

 

আন্তর্জাতিক কিছু ব্যাংক নোট

দেশের বাইরে চলাচল ও লেনদেনে আপনাকে পরিচিত হতে হয় আন্তর্জাতিক ব্যাংক নোটের সঙ্গে। শুধু দেশেই নয় আন্তর্জাতিক এসব নোটেও চলে জালিয়াতি। আর তাই জেনে নিতে পারেন এসব নোটের সঠিকতা বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।

মার্কিন ডলার

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কারেন্সিকে ডলার বলা হয়। এটি দাপ্তরিকভাবে স্বীকৃত ফিয়াট মানি। কাগজের পরিবর্তে এটি তৈরি হয় বিশেষ ধরনের ফাইবার সংবলিত সাবস্ট্রেট দিয়ে। ১৭৮৫ সালে ডলারকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একক মুদ্রা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। বর্তমান বিশ্বের সিংহভাগ পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ে ডলার দিয়েই হয়ে থাকে। বিশ্বের অধিকাংশ দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলারকে রিজার্ভ মানি হিসেবে সংরক্ষণ করে। ডলারের জাল নোট ঠেকাতে এতে ব্যবহার হয় জলছাপ, রং পরিবর্তনশীল প্রতিকৃতি, সিকিউরিটি থ্রেড, থ্রিডি সিকিউরিটি, সিরিয়াল নম্বর ইত্যাদি।

ইউরো

২৮টি দেশের সমন্বয়ে গঠিত ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং এই জোনে ব্যবহৃত নোটকে ইউরো বলা হয়। রিজার্ভ কারেন্সি ও মুদ্রা বিনিময়ের দিক দিয়ে মার্কিন ডলারের পরেই ইউরোর অবস্থান। ১৯৯৫ সালের ১৬ ডিসেম্বর ইউরোকে দাফতরিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ১৯৯৯ সালের ১ জানুয়ারি এটি আন্তর্জাতিক মুদ্রাবাজারে প্রচলিত হয়। ইউরোর সুরক্ষার জন্য ব্যবহৃত নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্যসমূহ হলো জলছাপ, অপটিক্যাল ভ্যারিয়েবল ইমেজ, মাইক্রো প্রিন্ট, ফ্লুরোসেন্ট, ম্যাগনেটিক ইনক, সিকিউরিটি থ্রেড, ম্যাটেড সারফেস, ইন্টাগ্লিও প্রিন্ট। 

সৌদি রিয়াল

সৌদি আরবের মুদ্রাকে রিয়াল বলা হয়। শুরুতে সৌদি আরবে কেবল ধাতব মুদ্রার প্রচলন ছিল। ১৯৫৩ সালে প্রথম সৌদি অ্যারাবিয়ান মনিট্যারি এজেন্সি হজযাত্রীদের জন্য ১০ রিয়াল মূল্যের কাগজী রসিদের প্রচলন করে। পরবর্তীতে হজযাত্রীদের মুদ্রা বিনিময়ের কথা চিন্তা করে ১৯৬১ সালে ১, ৫, ১০, ৫০ ও ১০০ রিয়াল মূল্যমানের কাগজী নোটের প্রচলন করে। এতেও নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য সংযোজিত আছে। যেমন জলছাপ, সিকিউরিটি থ্রেড, ফয়েল স্ট্রাইপ, মাইক্রো টেক্সট, ফ্লুওরোসেন্ট, ট্যাক্টাইল ফিচার, ব্লাইন্ড ফিচার, কালার শিফটিং ইনক ইত্যাদি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
সর্বশেষ খবর
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে

২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চুনিয়াগাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত
চুনিয়াগাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবা দিবসে শাকিব ও সন্তানদের নিয়ে অপু-বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
বাবা দিবসে শাকিব ও সন্তানদের নিয়ে অপু-বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান
বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ভেঙে গেল সেতুর রেলিং
মুন্সিগঞ্জে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ভেঙে গেল সেতুর রেলিং

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে শত্রুতার জেরে বাড়িতে হামলা-লুটপাটের অভিযোগ
ফরিদপুরে শত্রুতার জেরে বাড়িতে হামলা-লুটপাটের অভিযোগ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক ও অস্ত্রসহ আওয়ামী লীগের সাবেক নেতার ছেলে আটক
মাদক ও অস্ত্রসহ আওয়ামী লীগের সাবেক নেতার ছেলে আটক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?
দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘যুক্তরাজ্যে জব্দ সম্পদ উদ্ধারে সরকার আইনগত সিদ্ধান্ত নেবে’
‘যুক্তরাজ্যে জব্দ সম্পদ উদ্ধারে সরকার আইনগত সিদ্ধান্ত নেবে’

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ: বহিষ্কার যুবদল নেতা
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ: বহিষ্কার যুবদল নেতা

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে সাত লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে সাত লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার প্রতিবাদ করায় মাথা ফাটলো যাত্রীর!
অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার প্রতিবাদ করায় মাথা ফাটলো যাত্রীর!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা
ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমানের জরুরি অবতরণ
ভারতে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমানের জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া জেলা বাস-মিনিবাস-কোচ পরিবহন মালিক সমিতির কমিটি ঘোষণা
বগুড়া জেলা বাস-মিনিবাস-কোচ পরিবহন মালিক সমিতির কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে ছিন্নমূল ও আশ্রয়হীন মানুষের মাঝে শুভসংঘের খাবার বিতরণ
মানিকগঞ্জে ছিন্নমূল ও আশ্রয়হীন মানুষের মাঝে শুভসংঘের খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাওরাঞ্চলে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হলে বজ্রপাত নিরোধী আশ্রয়কেন্দ্র্র হয়নি
হাওরাঞ্চলে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হলে বজ্রপাত নিরোধী আশ্রয়কেন্দ্র্র হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুুন্সিগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের উপর হামলা; মোটরসাইকেলে আগুন
মুুন্সিগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের উপর হামলা; মোটরসাইকেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬,০০০ বছরের পুরনো কঙ্কাল আবিষ্কার, ডিএনএ-তে মিললো অজানা রহস্য!
৬,০০০ বছরের পুরনো কঙ্কাল আবিষ্কার, ডিএনএ-তে মিললো অজানা রহস্য!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আবাসিক হোটেলে অসামাজিক কাজ, আটক ৪৮
আবাসিক হোটেলে অসামাজিক কাজ, আটক ৪৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে গাছের সাথে ট্রাকের ধাক্কায় আরোহী নিহত
সিরাজগঞ্জে গাছের সাথে ট্রাকের ধাক্কায় আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালির নতুন কোচ ‘পিটবুল’!
ইতালির নতুন কোচ ‘পিটবুল’!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে আমরাও থেমে যাব: ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে আমরাও থেমে যাব: ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স
নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিডনিতে বাংলাদেশি স্কাউটারদের ঈদ পুনর্মিলনী ও গুণীজন সংবর্ধনা
সিডনিতে বাংলাদেশি স্কাউটারদের ঈদ পুনর্মিলনী ও গুণীজন সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন