শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ মে, ২০১৯

রানী কাহিনি

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
রানী কাহিনি

দেহরক্ষী থেকে বনে গেলেন থাই রানী

দেহরক্ষীকে বিয়ে করে চারদিকে আলোড়ন ফেলে দিয়েছেন থাইল্যান্ডের রাজা মাহা ভাজিরালংকর্ন। নিজের নিরাপত্তারক্ষী বাহিনীর উপ-প্রধানকে বিয়ে করে রানী ঘোষণা করেছেন ৬৬ বছর বয়সী এ রাজা। তাদের দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। রাজকীয় এক বিবৃতিতে তাদের বিয়ের তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়, জেনারেল সুথিদা আয়ুধ্যাকে রাজকীয় সঙ্গী হিসেবে গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাজা মাহা ভাজিরালংকর্ন। তাকে রানীর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে তিনি রাজ পরিবারের উপাধি ধারণ করবেন এবং রাজপরিবারের সদস্য হিসেবে গণ্য হবেন। আনুষ্ঠানিকভাবে সিংহাসনে আরোহণের আগেই রাজা ভাজিরালংকর্ন ব্যক্তিগত দেহরক্ষী সুথিদা আয়ুধ্যাকে বিয়ে করলেন। ২০১৬ সালে মাহা ভাজিরালংকর্নের বাবা ভূমিবল আদুলাদেজের মৃত্যু হয়। থাইল্যান্ডের এ রাজা ৭০ বছর ধরে অর্থাৎ বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সময় ধরে সিংহাসনে ছিলেন। তার মৃত্যুর পর দেশের সংবিধান অনুযায়ী পরবর্তী রাজা হিসেবে অধিষ্ঠিত হন মাহা ভাজিরালংকর্ন। এর আগে আরও তিনবার বিয়ে করেছেন মাহা ভাজিরালংকর্ন। তবে তিনবারই বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে তার। সাত সন্তান রয়েছে এই থাই রাজার। সুথিদাকে দীর্ঘদিন ধরেই রাজার সঙ্গে জনসম্মুখে দেখা যাচ্ছিল। কিন্তু তাদের সম্পর্ক নিয়ে  আনুষ্ঠানিকভাবে এর আগে কিছুই জানানো হয়নি। থাই টিভি চ্যানেল তাদের বিয়ের ফুটেজ প্রকাশ করেছে। সেখানে রাজপরিবারের অন্য সদস্যদেরও দেখানো হয়েছে। সে সময় রাজাকে সুথিদার মাথায় পবিত্র পানি ছিটাতে দেখা গেছে। পরবর্তীতে তারা বিয়ের রেজিস্ট্রিতে স্বাক্ষর করেন। ২০১৪ সালে থাই এয়ারওয়েজের সাবেক বিমানবালা সুথিদাকে নিজের দেহরক্ষীর একটি ইউনিটের উপ-কমান্ডার হিসেবে নিয়োগ দেন রাজা ভাজিরালংকর্ন।

 

সাধারণ ঘরের মেয়ে ভুটানের রানী

২০০৬ সালে বাবা জিগমে সিংহে ওয়াংচুক সিংহাসন থেকে সরে তাতে বসান ছেলে জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুককে। রাজা জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুক এ রাজবংশের পঞ্চম রাজা। এরপর অতিবাহিত হয় ৫ বছর। ২০১১ সালে সাজ সাজ রব পড়ে যায় ভুটানে। বিয়ের আনন্দে ভাসছে তখন পুরো দেশ। রাজার বিয়ে বলে কথা। ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুকের বিয়ের কথা বলা হচ্ছে। কনে এক বৈমানিকের ২১ বছর বয়সী কন্যা। নাম জেৎসুন পেমা। অতি সুন্দরী এ কনের সঙ্গে এর আগে অনেকগুলো বছর প্রেম করেছেন ভুটানের বর্তমান রাজা। সম্পর্কের শুরুটা ছিল কিশোর বয়সেই। এর মধ্য দিয়েই সাধারণ পরিবারের মেয়ে হয়েও ভুটানের রানী বনে যান পেমা। এই প্রেমিক যুগলের বিয়ে হয় ভুটানের প্রাচীন রাজধানী পুনাখায়, রাজকীয় প্রথায়। সপ্তদশ শতাব্দীর প্রাচীন একটি সুরক্ষিত দুর্গে অনুষ্ঠিত হয় বিয়ের মূল অনুষ্ঠান। প্রাচীন রাজধানীতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে বর্তমান রাজধানীতে বসবাস করছেন এ রাজদম্পতি। তাদের বিয়ে উপলক্ষে একটি বিশাল অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় থিম্পু স্টেডিয়ামে। ওই অনুষ্ঠানেই প্রথম জনগণের সামনে আসেন রাজা জিগমে এবং হবু রানী পেমা। রাজস্থানের পাথরপরিখা জঙ্গলেই রাজকীয় মধুচন্দ্রিমা উদযাপন করেন এ দম্পতি। রণথম্ভোরের আকাশ ছোঁয়া কেল্লা আর উদয়পুরের দুধপুকুর হয় রাজা-রানির ভালোবাসার সাক্ষী।

তাই রাজস্থানের প্রতি বিশেষ অনুরাগ রয়েছে রাজা রানী দুজনেরই।

ভুটানের এ রাজা সংসদে তার রানী সম্পর্কে বলেন, ‘জানি না, সাধারণ মানুষের তাকে কেমন লাগবে। কিন্তু আমার কাছে পেমা-ই এক এবং একমাত্র। সে যুবতী। দরাজ এবং উষ্ণ হৃদয়ের অধিকারিণী। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে তার অভিজ্ঞতা ও জ্ঞানও বাড়বে। দেশের কাজেও যোগ দিতে পারবে সে।’

জেৎসুন পেমা এমনিতে নিছকই সাধারণ ঘর থেকে উঠে আসা মেয়ে। ভারতের সঙ্গে তার যোগাযোগও অল্প বয়স থেকেই। ২০ বছর বয়সী পেমা হিমাচলের সানোয়ারে লরেন্স স্কুলে পড়েছেন ২০০৮ পর্যন্ত। সেখান থেকেই দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা পাস করেছেন। হিন্দি এবং ইংরেজি দুটি ভাষাতেই তুখোড় পেমা। পটু বাস্কেটবল খেলাতেও।

বিয়ের পাঁচ বছরের মাথায় ফেব্রুয়ারির ৫ তারিখ যুবরাজের জন্ম দেন জেৎসুন পেমা। দেশটির রাজধানী থিম্পুতে অবস্থিত রাজপ্রাসাদ লিঙ্কন প্রাসাদে তাদের প্রথম সন্তানের জন্ম হয়। সন্তান জন্মদানের সময় রাজা রানীর পাশেই ছিলেন।

নিজেদের মধ্যে প্রেম চলার সময়েই গণমাধ্যমে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল এ দম্পতি। প্রকাশ্যেই নিজের হবু বধূর হাত ধরে তার প্রতি প্রেম নিবেদন করেন এবং গালে চুমু খেয়ে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি করেছিলেন তারা। রক্ষণশীল ভুটানে এ ধরনের ঘটনা দেখা যায় না বললেই চলে। বিশেষ করে রাজ পরিবারের মধ্যে।

 

রাজার ঘোড়া বশ করে হয়েছিলেন চীনের রানী

চিনের রানী ছিলেন উ জেসিয়ান। এ রানী চিনের একমাত্র রানী যিনি নিজের অধিকার কড়ায়গন্ডায় বুঝে ক্ষমতায় আরোহণ করেছিলেন। খুবই সাধারণ পরিবার থেকে উঠে এসে শাসন করেছিলেন চীন সাম্রাজ্য। ৬২৪ খ্রিস্টাব্দের ১৭ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করা এ রানী মাত্র ১৩ বছর বয়সে উপস্থিত হয়েছিলেন রাজ দরবারে। রাজার একটা ঘোড়া ছিল, তাকে কেউ বশ মানাতে পারছিল না। তখন উ জেসিয়ান একটা দড়ি, হাতুড়ি আর লোহার দন্ডের মাধ্যমে সেই ঘোড়াকে বস করে সবার নজর কেড়েছিলন। অতি বুদ্ধিমতি উ জেসিয়ান পরবর্তীতে ক্ষমতায় আরোহণ করেন। রাজার মৃত্যুর পর নতুন রাজার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে  তোলেন তিনি। এ প্রেমের সম্পর্ক শেষে বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়। রানী অবস্থায় খুব প্রভাবশালী ছিলেন উ জেসিয়ান।  

 

 

বন্ধুত্ব থেকে প্রেম তারপর বিয়ে

প্রেমের আগে বন্ধুত্ব খুবই জরুরি। তাহলে বাকি সবটুকু অনেক সহজ হয়ে যায়। এ কথা সবচেয়ে ভালো জানবেন জর্ডানের রাজা হুসেইন। আর্কিটেক্ট লিসা নাজিব হালাবির সঙ্গে তার প্রথমে বন্ধুত্বের সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল একটি এয়াপোর্টের ডিজাইন করার সময়। তারপর সেই সম্পর্ক ধীরে ধীরে প্রেমের দিকে গড়ায়। অবশেষে বিয়ের মাধ্যমে পরিণতি পায়।

 

দুজন দুজনকে অসম্ভব ভালোবাসতেন বলে জানা যায়। বিয়ের সময় ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন লিসা হালাবি। নতুন নাম হয় নূর আর হুসেইন। ১৯৫১ সালে ওয়াশিংটনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন লিসা হালাবি। তার বাবা ছিলেন একজন সরকারি কর্মকর্তা নেভি পাইলট। যিনি পরবর্তীতে ডিফেন্স ডিপার্টমেন্টর ডেপুটি সেক্রেটারি হয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট কেনেডির সময়ে। লিসা হালাবি ১৯৭৮ সালে বিয়ে করেন জর্দানের রাজা হুসেনকে। যে এয়ারপোর্টের ডিজাইন করতে গিয়ে রাজার সঙ্গে তার পরিচয় হয় সেই এয়ারপোর্ট তৈরি করা হচ্ছিল রাজার আগের স্ত্রীর নামে। যিনি হেলিকপ্টার এক্সিডেন্টে মারা গিয়েছিলেন। এই এয়াপোর্ট তৈরির সময় রাজা হুসেইনের কাছাকাছি আসেন লিসা হালাবি।

 

 

 

 

 

 

 

টেনিস খেলতে গিয়ে পরিচয় সম্রাটের সঙ্গে

জাপানের সম্রাট আকিহিতো এবং সম্রাজ্ঞী মিশিকোকে বলা হয় সবচেয়ে সফল রাজ দম্পতি। গোটা বিশ্বেই রয়েছে এ রাজ দম্পতির সুনাম। প্রায়ই তাদের দেখা যায় পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ঘুড়ে বেড়াতে। সম্প্রতি  নাগানো এবং গানমা অঞ্চলে ভ্রমণের আগে টোকিও স্টেশন ত্যাগের আগমুহূর্তে বয়স আর অসুস্থতায় ভারাক্রান্ত সম্রাট জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। বর্তমানে ক্ষমতায় আরোহণ করেছেন এ রাজ দম্পতির সন্তান হিরোহিতো। আকিহিতো-মিশিকো দম্পতির শুরুটা এত সুন্দর ছিল না। আকিহিতো তখন তরুণ। রাজ পরিবারের পক্ষ থেকে তার জন্য মেয়ে দেখা হচ্ছিল। কিন্তু বিষয়টি মোটেই এত সহজ ছিল না। রাজ পরিবারের পুত্রবধূকে হতে হবে সব দিক থেকেই সেরা। তাই আকিহিতোর জন্য মেয়েও দেখা হচ্ছিল সেভাবেই। এরই মধ্যে একদিন টেনিস কোর্টে দেখা হয়ে যায় মিশিকোর সঙ্গে। প্রথম দেখাতেই ভালো লেগে যায় আকিহিতোর। তারপর দুজনের প্রেম জীবন চলতে থাকে। কিন্তু বাদসাধেন আকিহিতোর মা। তিনি স্পষ্ট করে বলে দেন, এ সম্পর্ক মেনে নেবেন না। তারপর অনেক জল গড়ায়। মিডিয়ায় প্রচুর লেখালেখি হয়। সে সময় এ প্রেমের সম্পর্ক মিডিয়া ‘রোমান্স অব টেনিস কোর্ট’ শিরোনামে অভিহিত করে। ধীরে ধীরে বরফ গলতে থাকে। রাজ পরিবার এক সময় এ সম্পর্ক মেনে নেয়। অবশেষে এ যুগলের বিয়ে অনুষ্ঠিত হয় ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৯ সালে। ইতিমধ্যে এ রাজ দম্পতি ৬০ বছর একসঙ্গে অতিবাহিত করেছেন। দাম্পত্য জীবনে কোনো ধরনের কলহের খবর জানা যায়নি। দীর্ঘ সময়জুড়ে ভালোবাসায় আবদ্ধ এ দম্পতি।

 

ব্রিটেনের রানীর আংটি ছিল ওয়েলস সোনার

ব্রিটেনের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ হচ্ছেন বিশ্বের ১৬টি সার্বভৌম রাষ্ট্র অর্থাৎ কমনওয়েলথ রাষ্ট্রগুলোর বর্তমান রানী ও রাষ্ট্রপ্রধান। কমনওয়েলথ রাষ্ট্রগুলো হলো যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, পাপুয়া নিউগিনি, নিউজিল্যান্ড, জ্যামাইকা, বারবাডোস, বাহামাস, গ্রানাডা, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ, টুভালু, সেন্ট লুসিয়া, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন, বেলিজ, অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা এবং সেন্ট কিট্রস ও নেভিস। কমনওয়েলথ প্রধান ছাড়াও তিনি ৫৪ সদস্যবিশিষ্ট কমনওয়েলথ অব নেশনসেরও প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দ্বিতীয় এলিজাবেথ যুক্তরাজ্যের শাসনকর্তা এবং চার্চ অব ইংল্যান্ডেরও প্রধান। বিশ্বজুড়ে তুমুল জনপ্রিয় রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ এরই মধ্যে ব্রিটিশ রাজ সিংহাসনে আরোহণের ৬০ বছর পূর্ণ করেছেন। ব্রিটেনের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ও প্রিন্স ফিলিপ গত বছর ২০ নভেম্বর তাদের ৭১তম বিবাহবার্ষিকী উদযাপন করেন। বিয়ের সময় রানীকে দেওয়া প্রিন্স ফিলিপের আংটিটি ছিল ‘ওয়েলস সোনা’ দিয়ে তৈরি। এ সোনা ইংল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিম ওয়েলসের একটি সোনার খনি থেকে সংগ্রহ করা হয়। সোনার দলাটি খাঁটি ও দুপ্রাপ্য হওয়ার কারণে মহামূল্যবান।

চার সন্তানের মধ্যে তিনজনেরই (চার্লস, অ্যানি ও অ্যান্ড্রু) বিবাহ বিচ্ছেদ হলেও এ রাজ দম্পতি কয়েক দশক ধরে একই সঙ্গে বসবাস করে আসছেন। তাদের দাম্পত্য জীবনে কোনো ধরনের কলহের কথা কখনো জানা যায়নি। কিন্তু অদ্ভুত হলেও এ কথা সত্যি যে এত বছরে রানী কখনো তার শ্বশুরবাড়ি গ্রিসে যাননি। অবশ্য বিয়ের আগে গিয়েছিলেন। এখন তারা সাত দশকপূর্ণ করা দম্পতিদের কাতারে। গত বছর বিয়ের ৭০ বছর পূর্তি উপলক্ষে গ্রিনিচ মান সময় ১৩০০টায় ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবের ঘণ্টা বাজানো হয়। এ রাজ দম্পতির চার সন্তান, আট নাতি-নাতনি রয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
সর্বশেষ খবর
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’
‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল
বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?
নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের
গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি
সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু
ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’
‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা
ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো
চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাজার সড়ক অবরোধ
নতুন বাজার সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব সংগীত দিবস আজ
বিশ্ব সংগীত দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’
‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়