শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৯

বাংলার কিংবদন্তি শায়েস্তা খাঁ

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলার কিংবদন্তি শায়েস্তা খাঁ
শায়েস্তা খাঁ মুঘল আমলে বাংলার একজন বিখ্যাত সুবেদার বা প্রাদেশিক শাসক ছিলেন। তার খ্যাতি মূলত বাংলার সুবেদার হিসেবে। দুই দফায় ২২ বছর তিনি বাংলা শাসন করেন। প্রথমে ১৬৬৪ থেকে ১৬৭৮ সাল এবং দ্বিতীয় বার ১৬৮০ থেকে ১৬৮৮ সাল পর্যন্ত। তার শাসনামলে ঢাকার ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয় এবং এই প্রদেশে মুঘল শাসনের শ্রেষ্ঠ সময় অতিবাহিত হয়। এ সময় টাকায় ৮ মণ চাল পাওয়া যেত...

 

টাকায় ৮ মণ চাল কথাটি শুনলেই আমাদের দৃশ্যপটে ভেসে ওঠে বাংলার এক মহান শাসক সুবেদার শায়েস্তা খাঁর কথা। তার সম্পর্কে আমরা কতটুকুই বা জানি! শুধু কি দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণেই তার কৃতিত্ব সীমাবদ্ধ? একদমই নয়। সুশাসন প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি পর্তুগিজ জলদস্যুদের বিতাড়িত করা, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা, ইংরেজদের নিয়ন্ত্রণ, আরাকানদের কাছ থেকে চট্টগ্রাম জয় প্রভৃতি সাফল্য অর্জন করেছিলেন শায়েস্তা খাঁ। শায়েস্তা খাঁ ৬৩ বছর বয়সে প্রথম বাংলায় আসেন। আর যখন ফিরে যান তখন তার বয়স ৮১ বছর। তিনি বাংলার মানুষের মন জয় করেছিলেন। শায়েস্তা খাঁ কতটা চতুর এবং দক্ষ ছিলেন তা বিখ্যাত ইউরোপীয় পর্যটক জ্যাঁ ব্যাপ্টিস্ট ট্যাভার্নিয়ারের লেখে থেকে পাওয়া যায়। তিনি তার দিনলিপিতে লিখেছিলেন, ‘শায়েস্তা খাঁ সম্রাট আওরঙ্গজেবের মাতুল এবং রাজ্যের সবচেয়ে চতুর লোক। ঢাকা আগমনের পরদিন তাকে সালাম দিতে গেলাম। তাকে সোনার বুটিদার ও সোনালি ফিতা জড়ানো একটি জমকালো লম্বা জামা এবং পান্নাখচিত একটি চাদর উপহার দিলাম।’ পর্যটকরা প্রায় সবাই শায়েস্তা খাঁর আমলকে সোনালি সময় বলে উল্লেখ করেন।

শায়েস্তা খাঁর ছয়জন দক্ষ পুত্র শাসনকাজে তাকে সহায়তা করেছেন। তাদের প্রত্যেকেই এক বা একাধিক সরকারের ফৌজদারের দায়িত্বে নিযুক্ত ছিলেন। এর ফলে একই পরিবার বাংলার সব বিভাগ কার্যকরভাবে শাসন করেছিলেন। সমসাময়িক ঐতিহাসিকগণ তার প্রশাসনিক সংস্কারগুলো, কর্মচারীদের দুর্নীতি দমন এবং অন্যায় কর বিলোপ করে জনগণকে স্বস্তিদানের জন্য শায়েস্তা খাঁর প্রশংসা করেছেন। মুঘল সম্রাটের সঙ্গে সুসম্পর্ক এবং শায়েস্তা খাঁর ব্যক্তিত্ব ও চারিত্রিক সততার ফলে অসৎ কর্মকর্তা ও অবাধ্য জমিদাররা ভীত হয়ে পড়েছিলেন। যার ফলে প্রশাসনের সব শাখায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছিলেন শায়েস্তা খাঁ। রাজস্ব আদায়ে শায়েস্তা খাঁ ছিলেন কঠোর। কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে বছরে তিন হাজার টাকা কর আদায় করেছিলেন তিনি। জনগণের কাছ থেকেও কর আদায় বৃদ্ধি পায় তার আমলে। শায়েস্তা খাঁর শাসনামলে মোট জাতীয় উৎপাদের ৪৩.৮ থেকে ৬৪ শতাংশই সংগ্রহ করা হয়েছিল রাজস্ব থেকে। অনেকেই বলে থাকেন, এর ফলে জনগণের ক্রয়ক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায় এবং জিনিসপত্রের দাম অস্বাভাবিকভাবে কমে যায়। তবে শায়েস্তা খাঁ কোম্পানির ব্যাপারে কঠোর হলেও জনগণের কাছ থেকে অতিরিক্ত কর আদায় না করার লক্ষ্যেও ব্যবস্থা নিয়েছিলেন এবং জনগণের সুযোগ- সুবিধাকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিয়েছিলেন। শায়েস্তা খাঁর পিতামহ খাজা গিয়াস উদ্দিন ছিলেন তাতারিস্তানের বাসিন্দা। বর্তমানে এটি রাশিয়ার অন্তর্গত একটি এলাকা। সেখান থেকে তারা তখন ভারতে চলে আসেন। মুঘল সম্রাটদের দরবারে চাকরি করে অনেকে ভাগ্যের পরিবর্তন করেন। সম্রাট জাহাঙ্গীরের স্ত্রী মেহেরুন্নিসার ভাই আসফ খাঁর মেয়ে হলেন মমতাজ। এই মমতাজের বিয়ে হয় সম্রাট শাহজাহানের সঙ্গে। আর এই আসফ খাঁর পুত্রই ছিলেন শায়েস্তা খাঁ। তার আসল নাম ছিল মির্জা আবু তালিব বেগ। শেষ সময়ে শায়েস্তা খাঁ ঢাকা ছেড়ে দিল্লিতে ফিরে যান। যাওয়ার আগে তিনি ঢাকাকে স্থানীয় বাণিজ্য, রাজনীতি ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে যান। তার কল্যাণে ঢাকা একটি ছোট দাফতরিক কেন্দ্র থেকে বৃহৎ ও উন্নত শহরে পরিণত হয়।

 

টাকায় আট মণ চাল পাওয়াই একমাত্র সফলতা নয়

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে বিরোধ

শায়েস্তা খাঁর শাসনামলের শেষ দিকে এসে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে বিরোধ বাধে। ইংরেজরা মাত্র তিন হাজার টাকা শুল্কের বিনিময়ে সমগ্র বাংলায় বাণিজ্য করত। আওরঙ্গজেব ক্ষমতায় এসে ইংরেজদের এই বিশেষ সুযোগ তুলে নেন এবং শতকরা ৩.২৫ টাকা  ধার্য করেন। এর পরই আরও কয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইংরেজদের সঙ্গে শায়েস্তা খাঁর দ্বন্দ্ব লেগে যায়। ১৬৮৬ সালে ইংরেজরা শক্তি বৃদ্ধিকল্পে সৈন্যসহ কয়েকটি জাহাজ ভারতে আনয়ন করে।

চতুর মানুষ শায়েস্তা খাঁও তার বিরুদ্ধে জবাব দিতে উদ্যত হন। ইংরেজরা এগিয়ে আসে কিন্তু শায়েস্তা খাঁর সৈন্যরা প্রতিরোধ করে কুঠিতে আগুন লাগিয়ে ইংরেজদের বিতাড়িত করেন। তাদের জাহাজেও গোলাবর্ষণ করে ডুবিয়ে দেওয়া হয়।

লালবাগের কেল্লা

শায়েস্তা খাঁ ঢাকায় এসে লালবাগের কেল্লার নির্মাণকাজ শেষ করেন। তবে শায়েস্তা খাঁর কন্যা পরী বিবির মৃত্যুর পর এ দুর্গ অপয়া মনে করা হয় এবং শায়েস্তা খাঁ ১৬৮৪ খ্রিস্টাব্দে এর নির্মাণ বন্ধ করে দেন। এই পরী বিবির সঙ্গে শাহজাদা আজম শাহের বিয়ে ঠিক হয়েছিল। পরী বিবিকে দরবার হল এবং মসজিদের ঠিক মাঝখানে সমাহিত করা হয়। শায়েস্তা খাঁ দরবার হলে বসে রাজকাজ পরিচালনা করতেন। ১৬৮৮ সালে শায়েস্তা খাঁ অবসর নিয়ে আগ্রা চলে যাওয়ার সময় দুর্গের মালিকানা উত্তরাধিকারীদের দান করে যান। লালবাগ দুর্গের ভবনটি শায়েস্তা খাঁর প্রিয় কন্যা পরী বিবির সমাধি নামে পরিচিত। বাংলাদেশে এই একটি মাত্র ইমারতে মার্বেল পাথর, কষ্টি পাথর ও বিভিন্ন রঙের ফুল-পাতা সুশোভিত চাকচিক্যময় টালির সাহায্যে অভ্যন্তরীণ নয়টি কক্ষ অলংকৃৃত করা হয়েছে। কক্ষগুলোর ছাদ কষ্টি পাথরে তৈরি। কৃত্রিম গম্বুজটি তামার পাত দিয়ে আচ্ছাদিত।

ছোট কাটারা

ছোট কাটারা শায়েস্তা খাঁর আমলে তৈরি একটি ইমারত। নানা কারণে ইতিহাসে এটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। মনে করা হয়, ১৬৬৪ সালের দিকে এ ইমারতটির নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং তা ১৬৭১ সালে শেষ হয়েছিল। এটির অবস্থান ছিল বড় কাটারার পূর্বদিকে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে। ইমারতটি দেখতে অনেকটা বড় কাটারার মতো হলেও এটি আকৃতিতে বড় কাটারার চেয়ে ছোট এবং এ কারণেই হয়তো এর নাম হয়েছিল ছোট কাটারা। তবে ইংরেজ আমলে এতে বেশ কিছু সংযোজন করা হয়েছিল। বর্তমানে শুধু একটি ভাঙা ইমারত ছাড়া ছোট কাটারা বলতে কিছুই বাকি নেই। ইমারতটি বিশাল তোরণের মতো সরু গলির ওপর দাঁড়িয়ে আছে। চারদিকে অসংখ্য দোকান এমনভাবে ঘিরে আছে যে, দেখে বোঝার উপায় নেই এটি একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা।

কুচবিহার বিদ্রোহ ও চট্টগ্রাম জয়

কুচবিহারের বিদ্রোহ দমন শায়েস্তা খাঁর আরও একটি অর্জন। শায়েস্তা খাঁ এসে রাজা নারায়ণকে সম্রাটের আনুগত্য স্বীকার করতে বাধ্য করেন এবং রাজা পাঁচ লাখ টাকা দিয়ে শায়েস্তা খাঁকে সন্তুষ্ট করেন। পরে অবশ্য শায়েস্তা খাঁ আবার কুচবিহার আক্রমণ করতে বাধ্য হন। শায়েস্তা খাঁ যখন বাংলায় আসেন তখন মিরসরাই অঞ্চলসহ প্রায় সমগ্র চট্টগ্রাম আরাকানিদের শাসনে ছিল। শায়েস্তা খাঁ আরাকান রাজাকে প্রচ- হুমকি হিসেবে গণ্য করেছিলেন। কেননা তিনি সেনা ও নৌশক্তিতে সমৃদ্ধ ছিলেন। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে মুঘল নৌবাহিনীর উন্নয়ন শুরু করেন। এক বছরে নৌবহরের সংখ্যা প্রায় ৩০০-এ পৌঁছে। তিনি ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও সেই সঙ্গে পর্তুগালের সমর্থন অর্জনের জন্য কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালান। ডাচ সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় শায়েস্তা খাঁ আরাকানের দখলে থাকা সন্দ্বীপ আক্রমণে মুঘলদের নেতৃত্ব দেন। ১৬৬৫-এর ডিসেম্বরে শায়েস্তা খাঁ এক গুরুত্বপূর্ণ সেনা প্রচারণা চালু করেন চট্টগ্রামের বিরুদ্ধে। চট্টগ্রাম তখন ছিল আরাকানের রাজধানী। সেখানে সাগরে এবং পরে কর্ণফুলী নদীতে প্রচন্ড নৌযুদ্ধ হয়, যাতে পর্তুগিজদের সহায়তায় মুঘলরা জয়লাভ করেন।

মসলিনের পৃষ্ঠপোষক

শায়েস্তা খাঁর আমলে ঢাকা ছিল মসলিনের জন্য প্রসিদ্ধ। ওলন্দাজ বণিকরা ঢাকা থেকে এই বস্ত্র ইউরোপ আর এশিয়ার বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করতেন। তবে সবচেয়ে ভালো মসলিন তিনি রাজপরিবার এবং শাসনকর্তাদের ব্যবহারের জন্য রাখতে নির্দেশ দিয়েছিলেন এবং এই লক্ষ্যে একজন কর্মচারীও নিয়োগ করেছিলেন। মসলিন বিশেষ একপ্রকার তুলার আঁশ থেকে প্রস্তুতকৃত সুতা দিয়ে বয়ন করা অতি সূক্ষ্ম কাপড় বিশেষ। এটি ঢাকাই মসলিন নামেও সুবিদিত। সে সময় গোটা বিশ্বে এই মসলিনের ব্যাপত সুনাম ছিল। সুবেদার শায়েস্তা খাঁ বাংলার মসলিনকে সবখানে ছড়িয়ে দিতে নানা প্রকল্প হাতে নিয়েছিলেন। ফুটি কার্পাস নামক তুলা থেকে প্রস্তুত অতি চিকন সুতা দিয়ে মসলিন তৈরি করা হতো, যা ছিল এক কথায় অনন্য। চরকা দিয়ে কাটা, হাতে বোনা মসলিনের জন্য সর্বনিম্ন ৩০০ কাউন্টের সুতা ব্যবহার করা হতো। যার ফলে মসলিন হতো কাচের মতো স্বচ্ছ। এই মসলিন রাজকীয় পোশাক নির্মাণে ব্যবহার করা হতো। মসলিন প্রায় ২৮ রকম হতো যার মধ্যে জামদানি এখনো ব্যাপক আকারে প্রচলিত। শায়েস্তা খাঁ-পরবর্তী সময়ে মসলিন উৎপাদন ধীরে ধীরে বন্ধ হতে থাকে। আঠারো শতকের শেষার্ধে বাংলায় মসলিন বয়ন বন্ধ হয়ে যায় একেবারে।

ভয়ঙ্কর পর্তুগিজ জলদস্যু দমন

বাংলার মহান শাসক সুবেদার শায়েস্তা খাঁ ভয়ঙ্কর হার্মাদ জলদস্যু দমন করেছিলেন। এটিও তার জীবনে একটি অনন্য সফলতা। সময়টা তখন ১৭ শতাব্দীর প্রায় শেষ দিকে। পর্তুগিজ হার্মাদ জলদস্যুদের অত্যাচারে তখন জনজীবন বিপর্যস্ত। ইউরোপীয়দের মধ্যে পর্তুগিজরাই প্রথম বাংলায় আগমন করেন। মগ ও ফিরিঙ্গি জলদস্যুরা হার্মাদ নামে অভিহিত হতো। এই জলদস্যুরা এতটাই হিংস্র ও বর্বর ছিল যে বহু বাঙালি নারী, পুরুষ ও শিশুকে বলপূর্বক ধরে চট্টগ্রাম ও সন্দ্বীপে নিয়ে যেত। এরা এতটাই হিংস্র ছিল যে, বাঙালি বন্দীদের হাতে ছিদ্র করে তার মধ্য দিয়ে বেত ঢুকিয়ে অনেককে একসঙ্গে বেঁধে নৌকার পাটাতনের নিচে ফেলে রাখত। পরবর্তীতে দাস হিসেবে ইউরোপীয় বণিকদের কাছে বিক্রি করে দিত। ইউরোপীয় বণিকরা পণ্য হিসেবে বিভিন্ন দেশে পাঠাত। মগরা অনেককেই আরাকানে নিয়ে যেত এবং ক্রীতদাস ও ক্রীতদাসীর মতো ব্যবহার করত। এ রকম পরিস্থিতিতে বাংলার সুবেদার শায়েস্তা খাঁ মগ ও ফিরিঙ্গি  জলদস্যুদের কার্যকলাপ সম্পর্কে অবহিত হন।

শায়েস্তা খাঁ হার্মাদ দুর্র্ধর্ষদের অত্যাচার এবং নির্যাতনের হাত থেকে জনগণকে রক্ষার উদ্দেশ্যে ১৬৬৫ সালের ২৪ ডিসেম্বরে চট্টগ্রাম অভিমুখে রওয়ানা হন এবং প্রচ- যুদ্ধ হয়। এক সময় জলদস্যুরা পিছু হটতে বাধ্য হয়। এরই মধ্য দিয়ে হার্মাদ বাহিনীর ত্রাসের রাজত্বের অবসান ঘটে। মানুষজন অত্যাচার থেকে রক্ষা পায়। প্রায় দুই হাজার জলদস্যু বন্দী হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
সর্বশেষ খবর
বৈষম্য থেকে আমাদের সবার 'সেফ এক্সিট' দরকার : ফারুক-ই-আজম
বৈষম্য থেকে আমাদের সবার 'সেফ এক্সিট' দরকার : ফারুক-ই-আজম

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

১১ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ১২ হাজার ২৪ কোটি টাকা
১১ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ১২ হাজার ২৪ কোটি টাকা

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আন্তঃবাহিনী অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
আন্তঃবাহিনী অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন
বিশ্বনাথে টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গুজব, অপতথ্য ও ডিপফেক রুখে দিতে তথ্য কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে : তথ্য সচিব
গুজব, অপতথ্য ও ডিপফেক রুখে দিতে তথ্য কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে : তথ্য সচিব

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার
বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত চলছে: টুকু
নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত চলছে: টুকু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ৬ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
রংপুরে ৬ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু
মাগুরায় টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ওভারপাস নির্মাণে ধীরগতি, চুয়াডাঙ্গায় ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
ওভারপাস নির্মাণে ধীরগতি, চুয়াডাঙ্গায় ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিশুদের টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু
চট্টগ্রামে শিশুদের টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি শুরু

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষকদের আন্দোলন ছত্রভঙ্গ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
শিক্ষকদের আন্দোলন ছত্রভঙ্গ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরসহ ৪ জেলা থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
শেরপুরসহ ৪ জেলা থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব
ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ছিনতাই চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা
এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাতের অন্ধকারে নয়, আমরা স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
রাতের অন্ধকারে নয়, আমরা স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এবি পার্টি ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে ১৬ অক্টোবর
এবি পার্টি ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে ১৬ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নিজ বিদ্যালয়ে টিকা পাবে'
'প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নিজ বিদ্যালয়ে টিকা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন : ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তের নির্দেশ ইসির
নিবন্ধন : ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তের নির্দেশ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
শেরপুরে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন