শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৯

বাংলার কিংবদন্তি শায়েস্তা খাঁ

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলার কিংবদন্তি শায়েস্তা খাঁ
শায়েস্তা খাঁ মুঘল আমলে বাংলার একজন বিখ্যাত সুবেদার বা প্রাদেশিক শাসক ছিলেন। তার খ্যাতি মূলত বাংলার সুবেদার হিসেবে। দুই দফায় ২২ বছর তিনি বাংলা শাসন করেন। প্রথমে ১৬৬৪ থেকে ১৬৭৮ সাল এবং দ্বিতীয় বার ১৬৮০ থেকে ১৬৮৮ সাল পর্যন্ত। তার শাসনামলে ঢাকার ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয় এবং এই প্রদেশে মুঘল শাসনের শ্রেষ্ঠ সময় অতিবাহিত হয়। এ সময় টাকায় ৮ মণ চাল পাওয়া যেত...

 

টাকায় ৮ মণ চাল কথাটি শুনলেই আমাদের দৃশ্যপটে ভেসে ওঠে বাংলার এক মহান শাসক সুবেদার শায়েস্তা খাঁর কথা। তার সম্পর্কে আমরা কতটুকুই বা জানি! শুধু কি দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণেই তার কৃতিত্ব সীমাবদ্ধ? একদমই নয়। সুশাসন প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি পর্তুগিজ জলদস্যুদের বিতাড়িত করা, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা, ইংরেজদের নিয়ন্ত্রণ, আরাকানদের কাছ থেকে চট্টগ্রাম জয় প্রভৃতি সাফল্য অর্জন করেছিলেন শায়েস্তা খাঁ। শায়েস্তা খাঁ ৬৩ বছর বয়সে প্রথম বাংলায় আসেন। আর যখন ফিরে যান তখন তার বয়স ৮১ বছর। তিনি বাংলার মানুষের মন জয় করেছিলেন। শায়েস্তা খাঁ কতটা চতুর এবং দক্ষ ছিলেন তা বিখ্যাত ইউরোপীয় পর্যটক জ্যাঁ ব্যাপ্টিস্ট ট্যাভার্নিয়ারের লেখে থেকে পাওয়া যায়। তিনি তার দিনলিপিতে লিখেছিলেন, ‘শায়েস্তা খাঁ সম্রাট আওরঙ্গজেবের মাতুল এবং রাজ্যের সবচেয়ে চতুর লোক। ঢাকা আগমনের পরদিন তাকে সালাম দিতে গেলাম। তাকে সোনার বুটিদার ও সোনালি ফিতা জড়ানো একটি জমকালো লম্বা জামা এবং পান্নাখচিত একটি চাদর উপহার দিলাম।’ পর্যটকরা প্রায় সবাই শায়েস্তা খাঁর আমলকে সোনালি সময় বলে উল্লেখ করেন।

শায়েস্তা খাঁর ছয়জন দক্ষ পুত্র শাসনকাজে তাকে সহায়তা করেছেন। তাদের প্রত্যেকেই এক বা একাধিক সরকারের ফৌজদারের দায়িত্বে নিযুক্ত ছিলেন। এর ফলে একই পরিবার বাংলার সব বিভাগ কার্যকরভাবে শাসন করেছিলেন। সমসাময়িক ঐতিহাসিকগণ তার প্রশাসনিক সংস্কারগুলো, কর্মচারীদের দুর্নীতি দমন এবং অন্যায় কর বিলোপ করে জনগণকে স্বস্তিদানের জন্য শায়েস্তা খাঁর প্রশংসা করেছেন। মুঘল সম্রাটের সঙ্গে সুসম্পর্ক এবং শায়েস্তা খাঁর ব্যক্তিত্ব ও চারিত্রিক সততার ফলে অসৎ কর্মকর্তা ও অবাধ্য জমিদাররা ভীত হয়ে পড়েছিলেন। যার ফলে প্রশাসনের সব শাখায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছিলেন শায়েস্তা খাঁ। রাজস্ব আদায়ে শায়েস্তা খাঁ ছিলেন কঠোর। কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে বছরে তিন হাজার টাকা কর আদায় করেছিলেন তিনি। জনগণের কাছ থেকেও কর আদায় বৃদ্ধি পায় তার আমলে। শায়েস্তা খাঁর শাসনামলে মোট জাতীয় উৎপাদের ৪৩.৮ থেকে ৬৪ শতাংশই সংগ্রহ করা হয়েছিল রাজস্ব থেকে। অনেকেই বলে থাকেন, এর ফলে জনগণের ক্রয়ক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায় এবং জিনিসপত্রের দাম অস্বাভাবিকভাবে কমে যায়। তবে শায়েস্তা খাঁ কোম্পানির ব্যাপারে কঠোর হলেও জনগণের কাছ থেকে অতিরিক্ত কর আদায় না করার লক্ষ্যেও ব্যবস্থা নিয়েছিলেন এবং জনগণের সুযোগ- সুবিধাকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিয়েছিলেন। শায়েস্তা খাঁর পিতামহ খাজা গিয়াস উদ্দিন ছিলেন তাতারিস্তানের বাসিন্দা। বর্তমানে এটি রাশিয়ার অন্তর্গত একটি এলাকা। সেখান থেকে তারা তখন ভারতে চলে আসেন। মুঘল সম্রাটদের দরবারে চাকরি করে অনেকে ভাগ্যের পরিবর্তন করেন। সম্রাট জাহাঙ্গীরের স্ত্রী মেহেরুন্নিসার ভাই আসফ খাঁর মেয়ে হলেন মমতাজ। এই মমতাজের বিয়ে হয় সম্রাট শাহজাহানের সঙ্গে। আর এই আসফ খাঁর পুত্রই ছিলেন শায়েস্তা খাঁ। তার আসল নাম ছিল মির্জা আবু তালিব বেগ। শেষ সময়ে শায়েস্তা খাঁ ঢাকা ছেড়ে দিল্লিতে ফিরে যান। যাওয়ার আগে তিনি ঢাকাকে স্থানীয় বাণিজ্য, রাজনীতি ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে যান। তার কল্যাণে ঢাকা একটি ছোট দাফতরিক কেন্দ্র থেকে বৃহৎ ও উন্নত শহরে পরিণত হয়।

 

টাকায় আট মণ চাল পাওয়াই একমাত্র সফলতা নয়

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে বিরোধ

শায়েস্তা খাঁর শাসনামলের শেষ দিকে এসে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে বিরোধ বাধে। ইংরেজরা মাত্র তিন হাজার টাকা শুল্কের বিনিময়ে সমগ্র বাংলায় বাণিজ্য করত। আওরঙ্গজেব ক্ষমতায় এসে ইংরেজদের এই বিশেষ সুযোগ তুলে নেন এবং শতকরা ৩.২৫ টাকা  ধার্য করেন। এর পরই আরও কয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইংরেজদের সঙ্গে শায়েস্তা খাঁর দ্বন্দ্ব লেগে যায়। ১৬৮৬ সালে ইংরেজরা শক্তি বৃদ্ধিকল্পে সৈন্যসহ কয়েকটি জাহাজ ভারতে আনয়ন করে।

চতুর মানুষ শায়েস্তা খাঁও তার বিরুদ্ধে জবাব দিতে উদ্যত হন। ইংরেজরা এগিয়ে আসে কিন্তু শায়েস্তা খাঁর সৈন্যরা প্রতিরোধ করে কুঠিতে আগুন লাগিয়ে ইংরেজদের বিতাড়িত করেন। তাদের জাহাজেও গোলাবর্ষণ করে ডুবিয়ে দেওয়া হয়।

লালবাগের কেল্লা

শায়েস্তা খাঁ ঢাকায় এসে লালবাগের কেল্লার নির্মাণকাজ শেষ করেন। তবে শায়েস্তা খাঁর কন্যা পরী বিবির মৃত্যুর পর এ দুর্গ অপয়া মনে করা হয় এবং শায়েস্তা খাঁ ১৬৮৪ খ্রিস্টাব্দে এর নির্মাণ বন্ধ করে দেন। এই পরী বিবির সঙ্গে শাহজাদা আজম শাহের বিয়ে ঠিক হয়েছিল। পরী বিবিকে দরবার হল এবং মসজিদের ঠিক মাঝখানে সমাহিত করা হয়। শায়েস্তা খাঁ দরবার হলে বসে রাজকাজ পরিচালনা করতেন। ১৬৮৮ সালে শায়েস্তা খাঁ অবসর নিয়ে আগ্রা চলে যাওয়ার সময় দুর্গের মালিকানা উত্তরাধিকারীদের দান করে যান। লালবাগ দুর্গের ভবনটি শায়েস্তা খাঁর প্রিয় কন্যা পরী বিবির সমাধি নামে পরিচিত। বাংলাদেশে এই একটি মাত্র ইমারতে মার্বেল পাথর, কষ্টি পাথর ও বিভিন্ন রঙের ফুল-পাতা সুশোভিত চাকচিক্যময় টালির সাহায্যে অভ্যন্তরীণ নয়টি কক্ষ অলংকৃৃত করা হয়েছে। কক্ষগুলোর ছাদ কষ্টি পাথরে তৈরি। কৃত্রিম গম্বুজটি তামার পাত দিয়ে আচ্ছাদিত।

ছোট কাটারা

ছোট কাটারা শায়েস্তা খাঁর আমলে তৈরি একটি ইমারত। নানা কারণে ইতিহাসে এটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। মনে করা হয়, ১৬৬৪ সালের দিকে এ ইমারতটির নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং তা ১৬৭১ সালে শেষ হয়েছিল। এটির অবস্থান ছিল বড় কাটারার পূর্বদিকে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে। ইমারতটি দেখতে অনেকটা বড় কাটারার মতো হলেও এটি আকৃতিতে বড় কাটারার চেয়ে ছোট এবং এ কারণেই হয়তো এর নাম হয়েছিল ছোট কাটারা। তবে ইংরেজ আমলে এতে বেশ কিছু সংযোজন করা হয়েছিল। বর্তমানে শুধু একটি ভাঙা ইমারত ছাড়া ছোট কাটারা বলতে কিছুই বাকি নেই। ইমারতটি বিশাল তোরণের মতো সরু গলির ওপর দাঁড়িয়ে আছে। চারদিকে অসংখ্য দোকান এমনভাবে ঘিরে আছে যে, দেখে বোঝার উপায় নেই এটি একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা।

কুচবিহার বিদ্রোহ ও চট্টগ্রাম জয়

কুচবিহারের বিদ্রোহ দমন শায়েস্তা খাঁর আরও একটি অর্জন। শায়েস্তা খাঁ এসে রাজা নারায়ণকে সম্রাটের আনুগত্য স্বীকার করতে বাধ্য করেন এবং রাজা পাঁচ লাখ টাকা দিয়ে শায়েস্তা খাঁকে সন্তুষ্ট করেন। পরে অবশ্য শায়েস্তা খাঁ আবার কুচবিহার আক্রমণ করতে বাধ্য হন। শায়েস্তা খাঁ যখন বাংলায় আসেন তখন মিরসরাই অঞ্চলসহ প্রায় সমগ্র চট্টগ্রাম আরাকানিদের শাসনে ছিল। শায়েস্তা খাঁ আরাকান রাজাকে প্রচ- হুমকি হিসেবে গণ্য করেছিলেন। কেননা তিনি সেনা ও নৌশক্তিতে সমৃদ্ধ ছিলেন। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে মুঘল নৌবাহিনীর উন্নয়ন শুরু করেন। এক বছরে নৌবহরের সংখ্যা প্রায় ৩০০-এ পৌঁছে। তিনি ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও সেই সঙ্গে পর্তুগালের সমর্থন অর্জনের জন্য কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালান। ডাচ সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় শায়েস্তা খাঁ আরাকানের দখলে থাকা সন্দ্বীপ আক্রমণে মুঘলদের নেতৃত্ব দেন। ১৬৬৫-এর ডিসেম্বরে শায়েস্তা খাঁ এক গুরুত্বপূর্ণ সেনা প্রচারণা চালু করেন চট্টগ্রামের বিরুদ্ধে। চট্টগ্রাম তখন ছিল আরাকানের রাজধানী। সেখানে সাগরে এবং পরে কর্ণফুলী নদীতে প্রচন্ড নৌযুদ্ধ হয়, যাতে পর্তুগিজদের সহায়তায় মুঘলরা জয়লাভ করেন।

মসলিনের পৃষ্ঠপোষক

শায়েস্তা খাঁর আমলে ঢাকা ছিল মসলিনের জন্য প্রসিদ্ধ। ওলন্দাজ বণিকরা ঢাকা থেকে এই বস্ত্র ইউরোপ আর এশিয়ার বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করতেন। তবে সবচেয়ে ভালো মসলিন তিনি রাজপরিবার এবং শাসনকর্তাদের ব্যবহারের জন্য রাখতে নির্দেশ দিয়েছিলেন এবং এই লক্ষ্যে একজন কর্মচারীও নিয়োগ করেছিলেন। মসলিন বিশেষ একপ্রকার তুলার আঁশ থেকে প্রস্তুতকৃত সুতা দিয়ে বয়ন করা অতি সূক্ষ্ম কাপড় বিশেষ। এটি ঢাকাই মসলিন নামেও সুবিদিত। সে সময় গোটা বিশ্বে এই মসলিনের ব্যাপত সুনাম ছিল। সুবেদার শায়েস্তা খাঁ বাংলার মসলিনকে সবখানে ছড়িয়ে দিতে নানা প্রকল্প হাতে নিয়েছিলেন। ফুটি কার্পাস নামক তুলা থেকে প্রস্তুত অতি চিকন সুতা দিয়ে মসলিন তৈরি করা হতো, যা ছিল এক কথায় অনন্য। চরকা দিয়ে কাটা, হাতে বোনা মসলিনের জন্য সর্বনিম্ন ৩০০ কাউন্টের সুতা ব্যবহার করা হতো। যার ফলে মসলিন হতো কাচের মতো স্বচ্ছ। এই মসলিন রাজকীয় পোশাক নির্মাণে ব্যবহার করা হতো। মসলিন প্রায় ২৮ রকম হতো যার মধ্যে জামদানি এখনো ব্যাপক আকারে প্রচলিত। শায়েস্তা খাঁ-পরবর্তী সময়ে মসলিন উৎপাদন ধীরে ধীরে বন্ধ হতে থাকে। আঠারো শতকের শেষার্ধে বাংলায় মসলিন বয়ন বন্ধ হয়ে যায় একেবারে।

ভয়ঙ্কর পর্তুগিজ জলদস্যু দমন

বাংলার মহান শাসক সুবেদার শায়েস্তা খাঁ ভয়ঙ্কর হার্মাদ জলদস্যু দমন করেছিলেন। এটিও তার জীবনে একটি অনন্য সফলতা। সময়টা তখন ১৭ শতাব্দীর প্রায় শেষ দিকে। পর্তুগিজ হার্মাদ জলদস্যুদের অত্যাচারে তখন জনজীবন বিপর্যস্ত। ইউরোপীয়দের মধ্যে পর্তুগিজরাই প্রথম বাংলায় আগমন করেন। মগ ও ফিরিঙ্গি জলদস্যুরা হার্মাদ নামে অভিহিত হতো। এই জলদস্যুরা এতটাই হিংস্র ও বর্বর ছিল যে বহু বাঙালি নারী, পুরুষ ও শিশুকে বলপূর্বক ধরে চট্টগ্রাম ও সন্দ্বীপে নিয়ে যেত। এরা এতটাই হিংস্র ছিল যে, বাঙালি বন্দীদের হাতে ছিদ্র করে তার মধ্য দিয়ে বেত ঢুকিয়ে অনেককে একসঙ্গে বেঁধে নৌকার পাটাতনের নিচে ফেলে রাখত। পরবর্তীতে দাস হিসেবে ইউরোপীয় বণিকদের কাছে বিক্রি করে দিত। ইউরোপীয় বণিকরা পণ্য হিসেবে বিভিন্ন দেশে পাঠাত। মগরা অনেককেই আরাকানে নিয়ে যেত এবং ক্রীতদাস ও ক্রীতদাসীর মতো ব্যবহার করত। এ রকম পরিস্থিতিতে বাংলার সুবেদার শায়েস্তা খাঁ মগ ও ফিরিঙ্গি  জলদস্যুদের কার্যকলাপ সম্পর্কে অবহিত হন।

শায়েস্তা খাঁ হার্মাদ দুর্র্ধর্ষদের অত্যাচার এবং নির্যাতনের হাত থেকে জনগণকে রক্ষার উদ্দেশ্যে ১৬৬৫ সালের ২৪ ডিসেম্বরে চট্টগ্রাম অভিমুখে রওয়ানা হন এবং প্রচ- যুদ্ধ হয়। এক সময় জলদস্যুরা পিছু হটতে বাধ্য হয়। এরই মধ্য দিয়ে হার্মাদ বাহিনীর ত্রাসের রাজত্বের অবসান ঘটে। মানুষজন অত্যাচার থেকে রক্ষা পায়। প্রায় দুই হাজার জলদস্যু বন্দী হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
সর্বশেষ খবর
প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা
প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা

এই মাত্র | বিজ্ঞান

১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার
১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড
লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ
কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের
নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল
ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসারাঙ্গাকে ছাড়াই জিম্বাবুয়ে সফর করবে শ্রীলঙ্কা
হাসারাঙ্গাকে ছাড়াই জিম্বাবুয়ে সফর করবে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন
নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণ-হিসাব খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন
ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণ-হিসাব খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তন 
হতে হবে: এ টি এম আজহারুল ইসলাম
দেশের রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তন  হতে হবে: এ টি এম আজহারুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উল্লাপাড়ায় কবর থেকে ৭ কঙ্কাল চুরি
উল্লাপাড়ায় কবর থেকে ৭ কঙ্কাল চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথম দিনে দু’টি নতুন জাতীয় রেকর্ড, দ্রুততম মানবী সুমাইয়া
প্রথম দিনে দু’টি নতুন জাতীয় রেকর্ড, দ্রুততম মানবী সুমাইয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর খানের স্মরণ সভা
চাঁদপুরে বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর খানের স্মরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে 'ভাদর কাটানি' উৎসব
দিনাজপুরে 'ভাদর কাটানি' উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণী ও হিসাব নিরীক্ষার জন্য কমিটি গঠন
ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণী ও হিসাব নিরীক্ষার জন্য কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে বাংলাদেশ দূতাবাসে এনআইডি সেবা চালু
জাপানে বাংলাদেশ দূতাবাসে এনআইডি সেবা চালু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অজিদের লজ্জায় ডুবিয়ে সিরিজ ঘরে তুললো দক্ষিণ আফ্রিকা
অজিদের লজ্জায় ডুবিয়ে সিরিজ ঘরে তুললো দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরের পদ্মা-মেঘনায় ভরা মৌসুমেও নেই ইলিশ
শরীয়তপুরের পদ্মা-মেঘনায় ভরা মৌসুমেও নেই ইলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে জমি নিয়ে বিরোধে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
বুড়িচংয়ে জমি নিয়ে বিরোধে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে মোটরসাইকেল মেকানিকের লাশ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে মোটরসাইকেল মেকানিকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে মৎস্য ব্যবসায়ী খুন
বিশ্বনাথে মৎস্য ব্যবসায়ী খুন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান
দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার
আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া
বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭
হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ
কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক
এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক
‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গ্রহণযোগ্য শর্তে’ গাজা যুদ্ধ শেষ করতে আলোচনা শুরুর নির্দেশ নেতানিয়াহুর
‘গ্রহণযোগ্য শর্তে’ গাজা যুদ্ধ শেষ করতে আলোচনা শুরুর নির্দেশ নেতানিয়াহুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে দুই পরিচিত মুখ জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে দুই পরিচিত মুখ জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট
নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার আগে দেশ
সবার আগে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’
‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী
ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও
ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব
ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা
মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা

নগর জীবন

থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই
থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য
লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি
সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার
একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার

শোবিজ

দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট
দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট
ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট

শোবিজ

সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র

সম্পাদকীয়

মায়ের গল্পে তারা
মায়ের গল্পে তারা

শোবিজ

স্পষ্টবাদী বাঁধন
স্পষ্টবাদী বাঁধন

শোবিজ

৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে
৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে

মাঠে ময়দানে

টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে
টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি
মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি

মাঠে ময়দানে

ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট
ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের

প্রথম পৃষ্ঠা