শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

খবর এলো শহীদুল্লাহ কায়সারকে বাসা ছাড়তে হবে

পান্না কায়সার
প্রিন্ট ভার্সন
খবর এলো শহীদুল্লাহ কায়সারকে বাসা ছাড়তে হবে

১৫ ডিসেম্বর ১৯৭১। সকাল থেকেই ফোন আসতে লাগল। আত্মীয়স্বজন সবার মুখে একটাই কথা- দেশ স্বাধীন হয়ে গেছে, শহীদুল্লাহ কায়সার ফিরে আসবে। আমিও মনেপ্রাণে তাই বিশ্বাস করতাম। পরদিন ১৬ ডিসেম্বর, আনুষ্ঠানিক বিজয় এলো। সকাল ১০টার দিকে ছোড়দা (দেবর) বলল, ভাবি চলেন বড়দাকে খুঁজে আনি। মৃতপ্রায় মনটা তখন আনন্দে নেচে উঠল। তার মানে ‘ও’ বেঁচে আছে। তখনো বুঝিনি, কী বীভৎস খবর আমার জন্য অপেক্ষা করছে। সোজা চলে গেলাম জহুর হোসেন চৌধুরীর বাসায়। তিনি বললেন, যে অবস্থায়ই হোক তাঁকে পাওয়া যাবে। তুমি শক্ত হও, মা। তারপর ছোড়দাকে চোখের ইশারায় কী যেন বললেন। আমাকে নিয়ে ফের রিকশায় চড়লেন ছোড়দা। আমি বললাম, দাদা আমরা কোথায় যাচ্ছি। বলল, দেখি থানা-টানা খুঁজে দেখি। রিকশায় যেতে যেতে দেখলাম মা-বোনেরা কী সুন্দর বিজয়ের সাজে সেজেছেন। রাস্তার দুই ধারে দাঁড়িয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের ফুল ছিটিয়ে বরণ করছেন। মনটা কেমন ব্যাকুল হয়ে উঠল। বারবার স্বামীর সেই কথাগুলোই কানে এসে বাজতে লাগল। ‘ও’ বলেছিল- ‘দেশ স্বাধীন হলে তুমি খোঁপায় ফুল দেবে। লাল শাড়ি পরবে। আমরা দুজন মিলে বিজয় উল্লাস করব।’ কল্পনাকে দূরে ঠেলে রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে এসে থামল আমাদের রিকশা। তারপর যা দেখলাম তা ভাষায় বর্ণনার নয়। তবে এটিও ঠিক যে, এই দৃশ্য না দেখলে হয়তো আমার জীবনের বাঁক পরিবর্তন হতো না। দেখলাম অসংখ্য বিকৃত লাশ। ছিন্নভিন্ন নাড়ি-ভুঁড়ি। কারও হাত-পা নেই। কারও মাথা কাটা। মা-বোনেরা পড়ে আছেন নিথর বিবস্ত্র। লাশের স্তূপে প্রিয়জনকে খুঁজছেন স্বজনহারা মানুষ। অধিকাংশই কাঁদতে কাঁদতে বের হয়ে আসছেন। আমি ছিলাম বোধহীন। নির্বাক শিশুর মতো। দ্রুত সেন্ডেলটা খুলে নিচে নেমে গেলাম। বেশ কয়েকটা লাশ উল্টে-পাল্টে দেখলাম। পাগলের মতো লাশের স্তূপে ওর সুন্দর পা দুখানা খুঁজে পেতে হাতড়ে বেড়ালাম। সেই সুন্দর ঘনকালো চুল! ছোড়দা আমাকে টেনেহিঁচড়ে ওপরে তুলল। যা বোঝার বুঝে গেলাম। শেষবারের মতো লাশের

স্তূপের দিকে তাকিয়ে আমার পৃথিবী বদলে গেল। ভিতরটাই কেমন ঝাঁকুনি দিয়ে উঠল। বোধের ভিতরে জ্বলে উঠল এক আগুন। মনের অজান্তে নিজেই নিজেকে বললাম- ‘আমি আছি, আমি থাকব।’ এরপর অসম্ভব এক বোধশক্তির উদয় হলো। চোখের পানি শুকিয়ে গেল। আমাদের ছয় মাসের ছেলে ও দেড় বছরের মেয়েকে নিয়ে শুরু হলো আমার জীবনের দ্বিতীয় যুদ্ধ। মাত্র একজন মানুষের অনুপস্থিতিতে জীবনের প্রতি পদে পদে টের পেলাম বাস্তবতা কী। যে বাস্তবতায় আমি আজও লড়াই করে চলেছি। যে লড়াইয়ের শুরুতেই পাশে পেয়েছি শহীদুল্লাহ কায়সারের অতি প্রিয় একজন মানুষ তথা বঙ্গবন্ধুকে। ডিসেম্বরে আলবদর-রাজাকাররা যে কিলিং মিশন শুরু করেছিল সেটি হয়তো শহীদুল্লাহ কায়সার জানত। কিন্তু আমাকে সে কখনই বুঝতে দিতে চায়নি। আমি ঠিকই বুঝতাম। ওকে বিমর্ষ দেখতাম। আবার ওর মধ্যে সাংঘাতিক এক ধরনের উত্তেজনাও দেখতাম। বিজয়ের উত্তেজনা। আমার মাথায় হাত দিয়ে বলত, তুমি স্বাধীনতা দেখেছ একটি, আর আমি দেখব দুটি।

তখন ‘সংবাদ’ পত্রিকার জন্য সারাক্ষণ লেখালেখি করত। আর আমাকে পড়তে দিত। খবর এলো শহীদুল্লাহ কায়সারকে বাসা ছাড়তে হবে। তাঁর জন্য অন্য একটি জায়গায় থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমার শাশুড়ি সুফিয়া খাতুন শুনে বললেন, বাবা আজই চলে যা। ‘ও’ বলল, ‘না, আমাকে তো কাল সময় দেওয়া হয়েছে। কালই যাব। আমি ব্যাগ গোছানোর কথা বলতেই বলল, ব্যাগ-ট্যাগ লাগবে না, দেশ তো স্বাধীনই হয়ে গেছে। আমি তারপরও ছোট্ট একটি ব্যাগ গুছিয়ে দিলাম। ১৩ ডিসেম্বর সকালে টলমল চোখে বিদায় নিল সে। তারপর সবাইকে অবাক করে দিয়ে আধা ঘণ্টার মধ্যেই আবার ফিরে এলো। আমরা জিজ্ঞাসা করতেই বলল, আমি ওখানে একা থাকব না। তোমাদের জন্যও জায়গা করা হয়েছে। শাশুড়িসহ আমরা সবাই রাগারাগি করলাম। বললাম, শত্রুরা তো আমাদের কিছু করতে আসবে না। ও বলল- না মা, ওদের  বিশ্বাস নেই। কাল তোমাদের সঙ্গে নিয়ে তবেই যাব। ওইদিন রাতের একটি ঘটনা আজও ভীষণ মন পোড়ায়, কষ্ট দেয়। রাতে সবাই মিলে খেলাম। ওকে দ্রুত ঘরে চলে যেতে দেখলাম। সবকিছু গুছিয়ে আমিও ঘরে গেলাম। দেখি টেবিলের ওপর সিগারেটের কাগজ। তার উল্টো পিঠে লেখা- ‘প্রিয়তমা সুপান্না কায়সার, আমার ছেলে-মেয়েগুলোকে তুমি যতেœ রেখ। আমি জানি, তুমি পারবে। তুমি ভালো থেক। আমি কখনো কোথাও তোমার কাছ থেকে হারিয়ে যাব না।’ আমি হাউমাউ করে কেঁদে উঠলাম। বললাম, কেন লিখলে? কী হয়েছে তোমার? কাল তো আমরা যাচ্ছিই। ‘ও’ বলল- না অনেক দিন প্রেমপত্র লিখি না তো তাই লিখলাম। আমি টুকরো টুকরো করে ছিঁড়ে ফেললাম। এখন ভীষণ কষ্ট হয়। আফসোস লাগে সেই শেষ লেখাটির জন্য। পরদিন ১৪ ডিসেম্বর। কারফিউ উঠল না। ভীষণ মন খারাপ হলো। অশুভ মনে হলো। বিকালে বারান্দায় দেখলাম, অনেক দূর থেকে দুই-তিনটা ছেলে আঙ্গুল দিয়ে আমাদের বাসা দেখাচ্ছে। সন্দেহ হলো। মাগরিবের নামাজ পড়ে এসে দেখলাম পাটিতে বসে শহীদুল্লাহ কায়সার কী যেন লিখছে। আমিও পাশে বসলাম। আমার পরনে ছিল সুন্দর একটা বেলভেট পাড়ের লাল শাড়ি। ‘ও’ বলল, তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে। বললাম, রোমান্টিক কথা বাদ দাও। জরুরি কথা শোন। আমার সন্দেহের কথা জানালাম। চেহারায় চিন্তার ভাঁজ পড়লেও লুকিয়ে ফেলল। বলল, ও কিছু না, হয়তো শহীদুল্লাহ কায়সারের বাড়ি দেখাচ্ছে। এসব নিয়ে কথা বলতে বলতেই ছোড়দা ছুটে এলো। বলল, বড়দা, কে যেন আমাদের বাসার গেট ধাক্কাচ্ছে! খুলব? ও বলল, হ্যাঁ হ্যাঁ খুলে দাও; মুক্তিযোদ্ধারা এসেছে। আমিও খুশি হলাম। মুক্তিযোদ্ধাদের দেখব ভেবে। কিন্তু ছোড়দা নিচে নেমে আর আসে না। একদল মুখে কালো কাপড় বাঁধা লোক ঘরে ঢুকে বলল, শহীদুল্লাহ কায়সার কে। ‘ও’ মাথা উঁচু করে বলল, আমিই শহীদুল্লাহ কায়সার। সঙ্গে সঙ্গে তারা হাতটা ধরল। ঘরের লাইট বন্ধ ছিল। মোমবাতির আলোয় তাঁকে টেনে সিঁড়ির কাছে নিয়ে গেল। আমি দৌড়ে গিয়ে ওর হাত ধরলাম। আমার চিৎকারে আমার ননদ ছুটে এলো। সেও ওর ভাইয়ের হাত টেনে ধরল। ওরা বেয়োনেটের নল দিয়ে ওকে ফেলে দিল। আমি এক হাতে তাড়াতাড়ি করে লাইটের সুইচ অন করলাম। ওরা বলল, লাইট কেন দিলেন? বন্ধ করুন। আমি বললাম, আমার খুশি, এটা আমার বাড়ি। আমি ও আমার ননদ মিলে একজনের মুখের কালো কাপড় খুলতেও পারলাম। দেড় মিনিটের মধ্যেই এসব কিছু ঘটে গেল। ওরা আমাদের টেনেহিঁচড়ে সরিয়ে দিল। নিয়ে গেল শহীদুল্লাহ কায়সারকে। শেষবারের মতো পেছন ফিরে আমার দিকে তাকাল ‘ও’। বলল, ‘ভালো থেক। আমি ফিরে আসব।’ বিজয় এলো। কিন্তু শহীদুল্লাহ কায়সার ফিরে এলো না। দুজন মিলে কত স্বপ্ন দেখেছি। রাত জেগে কত কবিতা পড়েছি। কবির ভাষায় বলেছি, ‘স্বাধীনতা, তোমাকে কবে বরণ করব?’ কিছুই হলো না আমার। দুজন মিলে বিজয় দেখব ভেবেছিলাম, বিজয় দেখা হলো না। তারপরও বলি, ডিসেম্বরের এ বেদনা আমারই থাক। তোমরা এই বিজয়কে উদযাপন কর। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে আরও শাণিত কর। দেশকে কীভাবে ভালোবাসতে হয় দেখিয়ে দাও। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বুঝিয়ে দাও দেশটা কী, কেন, কীভাবে হলো। সেই সঙ্গে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়ার যে সাহসী ভূমিকা পালন করে চলেছেন তার সঙ্গে শামিল হও। যে যার জায়গা থেকে তাঁকে আরও শক্তিশালী হতে সহযোগিতা কর। আমরা তো তোমাদের দিকেই তাকিয়ে আছি। এই নতুন প্রজন্মের দিকে।  তাই, বিজয় হোক তোমাদের। সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

এই বিভাগের আরও খবর
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সর্বশেষ খবর
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল
জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার
চাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ছেলেদের কাছে ৪৯ রানে অলআউট নারী লাল দল
ছেলেদের কাছে ৪৯ রানে অলআউট নারী লাল দল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেবার মান না বাড়িয়ে হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে
জয়পুরহাট পৌর প্রশাসকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও সমাবেশ
সেবার মান না বাড়িয়ে হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে জয়পুরহাট পৌর প্রশাসকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও সমাবেশ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭১৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭১৫ মামলা

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, দুইজন আটক
সিরাজগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, দুইজন আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সিস্তান-বেলুচিস্তানে অভিযানে ৬ সশস্ত্র জঙ্গি নিহত
ইরানের সিস্তান-বেলুচিস্তানে অভিযানে ৬ সশস্ত্র জঙ্গি নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে ডাকাতির অভিযোগে গণপিটুনিতে একজন নিহত
পটুয়াখালীতে ডাকাতির অভিযোগে গণপিটুনিতে একজন নিহত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ছাত্রদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি
হবিগঞ্জে ছাত্রদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সীমানা নির্ধারণে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি : সিইসি
সীমানা নির্ধারণে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি : সিইসি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজবাড়ী জেলা স্টেডিয়াম সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি
রাজবাড়ী জেলা স্টেডিয়াম সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি লিগে দেখা যেতে পারে পুজারাকে?
বিদেশি লিগে দেখা যেতে পারে পুজারাকে?

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে কৃষি জমিতে ঘের নির্মাণের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন
ডাসারে কৃষি জমিতে ঘের নির্মাণের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সাথে সনাকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সাথে সনাকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার আমলের গুম-খুন মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২৬ অক্টোবর
হাসিনার আমলের গুম-খুন মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২৬ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবর-রিজওয়ান বাদ, পিসিবি চেয়ারম্যান জানালেন ব্যাখ্যা
বাবর-রিজওয়ান বাদ, পিসিবি চেয়ারম্যান জানালেন ব্যাখ্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও ভূমি দখল রাশিয়ার, শীর্ষ সম্মেলনের আশা ম্লান
ইউক্রেনের আরও ভূমি দখল রাশিয়ার, শীর্ষ সম্মেলনের আশা ম্লান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যের কক্ষের সামনে দুই দাবিতে ‘ব্রেক দ্য সাইলেন্স’ কর্মসূচি
জবি উপাচার্যের কক্ষের সামনে দুই দাবিতে ‘ব্রেক দ্য সাইলেন্স’ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুসন্তান জেদি হলে সামলাবেন যেভাবে
শিশুসন্তান জেদি হলে সামলাবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের ক্রিকেটকে বিদায় বললেন পূজারা
সব ধরনের ক্রিকেটকে বিদায় বললেন পূজারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মৃত নই, বেঁচে আছি—প্রমাণে থানায় বলিউডের রাজা মুরাদ
মৃত নই, বেঁচে আছি—প্রমাণে থানায় বলিউডের রাজা মুরাদ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীরের ক্লান্তি দূর করতে জীবনযাপনে দরকার পরিবর্তন
শরীরের ক্লান্তি দূর করতে জীবনযাপনে দরকার পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন, সাবেক মন্ত্রী ফরহাদ ও জিয়াউল আহসান
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন, সাবেক মন্ত্রী ফরহাদ ও জিয়াউল আহসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার
পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা