শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

মহাকাশজয়ী মুসলিম নভোচারী

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
মহাকাশজয়ী মুসলিম নভোচারী

মহাকাশ নিয়ে মানুষের জানার শেষ নেই। গবেষণা চলছেই। মহাকাশ ভ্রমণের দুঃসাহসিক অভিযানে অংশগ্রহণ করেন বিজ্ঞানীরা। মহাকাশ জয়ের এ অভিযানে অন্যদের পাশাপাশি অবদান রেখেছেন এখন পর্যন্ত ১১ মুসলিম নভোচারী।  সুলতান বিন সালমান প্রথম মুসলিম নভোচারী যিনি মহাকাশ ভ্রমণের সৌভাগ্য অর্জন করেন। আর প্রথম মুসলিম নারী আনুশেহ আনসারি মহাকাশ ভ্রমণ করেন।  মুসলিম মহাকাশ নভোচারীদের নিয়ে আজকের রকমারি-

 

বিশ্বের প্রথম নারী মহাকাশ পর্যটক আনুশেহ আনসারি

বিশ্বের অষ্টম ব্যক্তি হিসেবে মহাকাশ পর্যটকের খাতায় নাম লিখিয়েছিলেন আনুশেহ আনসারি। প্রথম মুসলিম নারী হিসেবেও ইরানি এই বংশোদ্ভূত আমেরিকান নাগরিক আনুশেহ আনসারি মহাকাশ ভ্রমণ করেন। ‘সুয়েজ টিএমএ-৯’ মহাকাশযানে ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে মহাকাশ ভ্রমণ করেন তিনি। তাঁর মহাকাশ যাত্রা ছিল ১৭ দিনের। প্রথম ইরানি-আমেরিকান মুসলিম হিসেবে জর্জ ম্যাসন বিশ্ববিদ্যালয় উদ্যোক্তা অ্যাক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ও ইয়াং এন্টারপ্রেনিয়ার অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ডসসহ বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত হন। আনুশেহ আনসারি প্রোডিয়া সিস্টেমসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। এর আগে তিনি টেলিকম টেকনোলজির সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন। আনসারি পরিবার আনসারি এক্স প্রাইজের স্পন্সর। ২০০৬ সালে তাঁর ৪০তম জন্মদিনের কয়েক দিন পর তিনি প্রথম মহিলা এবং অষ্টম মহাকাশ পর্যটকে পরিণত হন। তিনিই প্রথম মুসলিম ইরানি মহিলা পর্যটক। মহাকাশে পর্যটক হিসেবে নিয়মিত নারীরা যাতায়াত করবেন সেদিন আর বেশি দূরে নয়। ১৫ বছর আগে বিশ্বের প্রথম নারী মহাকাশ পর্যটক হয়ে সারা বিশ্বে শীর্ষ শিরোনাম হয়েছিলেন আনুশেহ আনসারি। সম্পূর্ণ নিজের টাকায় ছিল তাঁর মহাকাশযাত্রা। প্রায় ২ কোটি ডলার খরচ করে মহাকাশযানের যাত্রী হয়েছিলেন তিনি। ‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’ ১২ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর এই ১৭ দিনের মহাকাশ  যাত্রা নিয়ে একটি গ্রন্থও প্রকাশিত হয়েছে।

 

প্রথম মুসলিম নভোচারী সুলতান বিন সালমান

সুলতান বিন সালমান প্রথম মুসলিম নভোচারী যিনি মহাকাশ ভ্রমণের সৌভাগ্য অর্জন করেন। তিনি প্রথম মুসলিম ও আরব নাগরিক হিসেবে ১৯৮৫ সালের ১৭ জুন ‘এসটিএস-৫১ জি’ মহাকাশযানে এ ভ্রমণ করেন। ১৯৫৬ সালের ২৭ জুন জন্ম নেওয়া সুলতান বিন সালমান মাত্র ২৯ বছর বয়সে মহাকাশ ভ্রমণে সুযোগ পেয়েছিলেন। এর আগে ১৯৮২ সালে সৌদি আরবের তথ্য মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক যোগাযোগ বিভাগে একজন গবেষক হিসেবে নিজের কর্মজীবনের সূচনা করেছিলেন সুলতান। কিন্তু এক জীবনে সুলতান বিন সালমান শুধু নভোচারী কিংবা সেক্রেটারি জেনারেল অথবা গবেষক হয়েই কাটিয়ে দিতে চাননি। বিভিন্ন অলাভজনক সংস্থায় কাজ করেছেন এবং সুনাম কুড়িয়েছেন। বিশেষ করে প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছিলেন। সে জন্যই ১৯৯৭ সালে সৌদি সরকার তাঁকে জাতীয় প্রতিবন্ধী আইন পরিচালনা কমিটির সভাপতি হিসেবে নিযুক্ত করে। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পদবিতে আসীন ছিলেন তিনি। যার মধ্যে কিং সৌদ বিশ্ববিদ্যালয়ের সোসাইটি ফর আর্কিওলজিক্যাল স্টাডিজের প্রেসিডেন্ট, কিং সৌদ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপদেষ্টা কমিটির প্রতিষ্ঠাতা, পরিচালনা পর্ষদ ও নির্বাহী কমিটির সদস্য, রিয়াদ কিং খালেদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান অন্যতম।  ১৯৮৫ সালে তাঁকে রাজকীয়  সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল।

 

দ্বিতীয় মুসলিম নভোচারী মোহাম্মদ ফারিস

সুলতান বিন সালমানের মহাকাশ ভ্রমণের তিন বছর পর আরও একজন মুসলিম মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তিনি মোহাম্মদ ফারিস যিনি দ্বিতীয় মুসলিম মহাকাশ নভোচারী হিসেবে স্বীকৃতি পান। ১৯৮৭ সালের ২২ জুলাই ‘মীর ইপি-১’ মহাকাশযানে প্রথম সিরীয় নাগরিক ও দ্বিতীয় আরব হিসেবে এ ভ্রমণ করেন। মহাকাশ ভ্রমণের সময় গুরুত্বপূর্ণ নানা গবেষণায় অংশ নেন মোহাম্মদ ফারিস। তিনি ১৯৫১ সালের ২৬ মে জন্ম নেওয়া ৩৬ বছর বয়সে মহাকাশে পাড়ি জমান। পরে তিনি অর্ডার অব লেলিন, হিরো অব দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন, ফর মেরিট ইন স্পেস এক্সপ্লোরেশন পুরস্কারসহ বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তিনি তাঁর অভিজ্ঞতার কথা বলে ছাত্রদের মাঝে বিজ্ঞানের প্রতি উৎসাহ তৈরিতে অবদান রেখে চলেছেন। তিনি গিন্ড আখিলের সঙ্গে বৈবাহিক  জীবন অতিবাহিত করছেন।

 

দুবার মহাকাশ ভ্রমণ করেন মুসা মানারভ

মোহাম্মদ ফারিসের পর ওই একই বছরে মহাকাশ ভ্রমণ করেন মুসা মানারভ। সেই সঙ্গে তৃতীয় মুসলিম মহাকাশ নভোচারী হিসেবে নাম লেখান মুসা মানারভ। তিনিই প্রথম মুসলমান নভোচারী যিনি দুইবার মহাকাশ ভ্রমণ করেছেন। একই সঙ্গে তিনি সবচেয়ে বেশি সময় ধরে  মহাকাশ ভ্রমণে অবস্থান করেন। তিনি সর্বমোট ৫৪১ দিন মহাকাশে অবস্থান করেন। মোহাম্মদ মানারভ ১৯৮৭ সালে ‘মীর নিউ-৩’ মহাকাশযানে প্রথমবার এবং দ্বিতীয়বার ১৯৯০ সালে ‘সুয়েজ টিএম-১১’তে মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তিনি ১৯৫১ সালের ২২ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। প্রথমবার মহাকাশ ভ্রমণের সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৩৬ বছর। মহাকাশচারী পারিসের মতে, তিনিও হিরো অব দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন ও অর্ডার অব লেনিনসহ বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ব্যক্তিজীবনে তিনি একাকী থাকতেই পছন্দ করেন।  

 

প্রথম আফগান মহাকাশচারী আবদুল আহাদ মোহামান্দ

আবদুল আহাদ মোহামান্দ চতুর্থ মুসলিম যিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেছেন। সেই সঙ্গে তিনি প্রথম প্রথম মহাকাশচারী আফগান হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করেছেন। ১৯৮৮ সালের ২৯ আগস্ট ‘মীর ইপি-৩’ মহাকাশযানে করে তিনি তাঁর ভ্রমণ সম্পন্ন করেন। ছোটবেলা থেকেই আবদুল আহাদ মোহামান্দ স্বপ্ন দেখতেন এক দিন মহাকাশে পাড়ি জমাবেন। মানুষ তাঁর স্বপ্নের সমান বড়। তিনি তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছেন।

১৯৫৯ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন আবদুল আহাদ মোহামান্দ। মহাকাশ ভ্রমণের সময় তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ২৯ বছর। তিনি মহাকাশে নয় দিন অতিবাহিত করেন। মুসলমান এই মহাকাশ বিজ্ঞানী বরাবরই ধর্মকর্মে গভীর মনোযোগী ছিলেন। তিনিই প্রথম মহাকাশ নভোচারী যিনি মহাকাশে পবিত্র কোরআনুল কারিম নিয়ে ভ্রমণ করেন। পরে তিনি বহু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।

 

কাজাখস্তানের প্রথম মহাকাশচারী তোক্তার আউবাকিরভ

কাজাখস্তানের প্রথম মহাকাশচারী তোক্তার আউবাকিরভ। সেই সঙ্গে তিনি পঞ্চম মুসলিম মহাকাশচারী হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করেন। একটু বেশি বয়সে তোক্তার আউবাকিরভ মহাকাশ নভোচারী হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন। ভ্রমণের সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৪৫ বছর। তিনি ১৯৯১ সালের ২ অক্টোবর ‘সুয়েজ এম-১৩’ মহাকাশযানে এই ভ্রমণ করেন। ১৯৪৬ সালের ২৭ জুলাই জন্ম নেন তোক্তার আউবাকিরভ। তাঁকে হিরো অব দ্য কাজাখস্তান ও হিরো অব দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন পুরস্কারসহ আরও বেশ কিছু সংস্থা কর্তৃক মহাকাশবিষয়ক নানা সম্মাননায় ভূষিত করা হয়।

 

৩৪১ দিন মহাকাশে ছিলেন তালগাত মুসাবায়েভ

তালগাত মুসাবায়েভ মহাকাশে অবস্থান করেন ৩৪১ দিন। তিনি কাজাখস্তানের দ্বিতীয় নভোচারী ও ৬ষ্ঠ মুসলিম হিসেবে মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তালগাত মুসাবায়েভ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সময় মহাকাশে অবস্থান করেন। তিনি প্রথম মুসলিম মহাকাশচারী যিনি মোট তিনবার মহাকাশ ভ্রমণ করার সৌভাগ্য অর্জন করেন। তিনি সর্বমোট ৩৪১ দিন ৯ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট অবস্থান করেন। মুসাবায়েভ প্রথমবার ১৯৯৪ সালের ৪ নভেম্বর, দ্বিতীয়বার ১৯৯৮ সালের ২৫ আগস্ট এবং তৃতীয়বার ২০০১ সালের ৬ মে মহাকাশ ভ্রমণ করেন। ১৯৫১ সালের ৭ জানুয়ারি জন্ম নেওয়া এই নভোচারী ৪৩ বছর বয়সে প্রথম মহাকাশ ভ্রমণ করেন।

 

২০১ দিন মহাকাশে ছিলেন সালিজান শারিপভ

সপ্তম মুসলিম নভোচারী হিসেবে রাশিয়ার সালিজান শারিপভ মহাকাশ ভ্রমণ করেন ১৯৯৮ সালের ২০ জানুয়ারি। তিনি ‘এসটিএস-৮৯’ মহাকাশযানে প্রথমবার মহাকাশ ভ্রমণ করেন। এরপর তিনি দ্বিতীয়বারের মতো মহাকাশ ভ্রমণ করে বেশিদিন সেখানে অবস্থানের রেকর্ড অর্জন করেন। তিনি তৃতীয় সর্বোচ্চ ২০১ দিন মহাকাশে অবস্থান করেন। দ্বিতীয়বার ২০০৪ সালের ১৪ অক্টোবরে তিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেন। ১৯৬৪ সালের ২৪ আগস্ট জন্ম নেন সালিজান শারিপভ। এ নভোচারী সর্বপ্রথম ৩৪ বছর বয়সে মহাকাশ ভ্রমণ করেছিলেন। স্কুলজীবন থেকেই তিনি মহাকাশচারী হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছিলেন। হিরো অব দ্য রাশিয়ান ফাউন্ডেশন পুরস্কারসহ বহু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন তিনি। কিরঘিজ প্রজাতন্ত্রের উজবেক জাতীয়তাবাদী প্রথম মহাকাশ নভোচারীর তালিকায়ও তিনি নাম লেখান।

 

১০ দিনের বেশি সময় ছিলেন শেখ মুসজাফার

মানিপাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মহাকাশ নভোচারী মালয়েশিয়ান নাগরিক শেখ মুসজাফার শুকুর। তিনি নবম মুসলিম ব্যক্তি যিনি ২০০৭ সালের ১০ অক্টোবর ‘সুয়েজ টিএমএ-১১’ মহাকাশযানে এ ভ্রমণ করেন। ছোটবেলা থেকেই নিজ ধর্মের প্রতি অনুরাগী ছিলেন নভোচারী মুসজাফার শুকুর। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ নিয়মিত আদায় করেন সব সময়।  যেখানেই যান সঙ্গে রাখেন পবিত্র কোরআন। তিনি মহাকাশে সর্বপ্রথম নামাজ আদায় করে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। মহাকাশে নামাজের দৃশ্য ভিডিও করে তা প্রচার করে আলোচনায় এসেছিলেন গোটা বিশ্বে। ১৯৭২ সালে জন্ম নেওয়া এ মালয়েশিয়ান মহাকাশে ১০ দিন ২০ ঘণ্টা ১৪ মিনিট অবস্থান করেন। তখন তাঁর বয়স ছিল ৩৫ বছর। বিশ্বের নানা দেশ থেকে তাঁকে সম্মাননা ও বহু পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।

 

পবিত্র কোরআন সঙ্গে নিয়েছিলেন হাজ্জা আল-মানসুরি

মুসলিম বিশ্বের সর্বশেষ নভোচারী সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাগরিক হাজ্জা আল-মানসুরি। তিনি ‘সুয়েজ এমএস-১৫’ নামক মিশনে ২০১৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর মহাকাশ ভ্রমণ করেন। মহাকাশ ভ্রমণে তিনি পবিত্র কোরআন সঙ্গে নিয়ে যান। প্রথম আমিরাতি এবং আরবীয় হিসেবে তিনি মহাকাশ সফর করেন। তিনি আইএসএসে আট দিন অবস্থান করেন। অন্যান্য আন্তর্জাতিক মহাকাশচারীর সঙ্গে তিনি একাধিক বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। আমিরাতের সেনাবাহিনীর সাবেক পাইলট মানসুরি মহাকাশের উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে তাঁকে একটি ১০ কেজি ওজনের ব্যাগ দেয় মোহাম্মদ বিন রশিদ স্পেস সেন্টার। এ ব্যাগে একটি ১০০ শতাংশ সিল্কের ইউএইর পতাকা, আলগাফ গাছের ৩০টি বীজ, দেশটির প্রতিষ্ঠাতা শেখ জায়েদ আল-নাহিয়ানের একটি ছবি নিয়ে তিনি  ভ্রমণ সম্পন্ন করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা