শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

মহাকাশজয়ী মুসলিম নভোচারী

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
মহাকাশজয়ী মুসলিম নভোচারী

মহাকাশ নিয়ে মানুষের জানার শেষ নেই। গবেষণা চলছেই। মহাকাশ ভ্রমণের দুঃসাহসিক অভিযানে অংশগ্রহণ করেন বিজ্ঞানীরা। মহাকাশ জয়ের এ অভিযানে অন্যদের পাশাপাশি অবদান রেখেছেন এখন পর্যন্ত ১১ মুসলিম নভোচারী।  সুলতান বিন সালমান প্রথম মুসলিম নভোচারী যিনি মহাকাশ ভ্রমণের সৌভাগ্য অর্জন করেন। আর প্রথম মুসলিম নারী আনুশেহ আনসারি মহাকাশ ভ্রমণ করেন।  মুসলিম মহাকাশ নভোচারীদের নিয়ে আজকের রকমারি-

 

বিশ্বের প্রথম নারী মহাকাশ পর্যটক আনুশেহ আনসারি

বিশ্বের অষ্টম ব্যক্তি হিসেবে মহাকাশ পর্যটকের খাতায় নাম লিখিয়েছিলেন আনুশেহ আনসারি। প্রথম মুসলিম নারী হিসেবেও ইরানি এই বংশোদ্ভূত আমেরিকান নাগরিক আনুশেহ আনসারি মহাকাশ ভ্রমণ করেন। ‘সুয়েজ টিএমএ-৯’ মহাকাশযানে ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে মহাকাশ ভ্রমণ করেন তিনি। তাঁর মহাকাশ যাত্রা ছিল ১৭ দিনের। প্রথম ইরানি-আমেরিকান মুসলিম হিসেবে জর্জ ম্যাসন বিশ্ববিদ্যালয় উদ্যোক্তা অ্যাক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ও ইয়াং এন্টারপ্রেনিয়ার অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ডসসহ বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত হন। আনুশেহ আনসারি প্রোডিয়া সিস্টেমসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। এর আগে তিনি টেলিকম টেকনোলজির সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন। আনসারি পরিবার আনসারি এক্স প্রাইজের স্পন্সর। ২০০৬ সালে তাঁর ৪০তম জন্মদিনের কয়েক দিন পর তিনি প্রথম মহিলা এবং অষ্টম মহাকাশ পর্যটকে পরিণত হন। তিনিই প্রথম মুসলিম ইরানি মহিলা পর্যটক। মহাকাশে পর্যটক হিসেবে নিয়মিত নারীরা যাতায়াত করবেন সেদিন আর বেশি দূরে নয়। ১৫ বছর আগে বিশ্বের প্রথম নারী মহাকাশ পর্যটক হয়ে সারা বিশ্বে শীর্ষ শিরোনাম হয়েছিলেন আনুশেহ আনসারি। সম্পূর্ণ নিজের টাকায় ছিল তাঁর মহাকাশযাত্রা। প্রায় ২ কোটি ডলার খরচ করে মহাকাশযানের যাত্রী হয়েছিলেন তিনি। ‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’ ১২ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর এই ১৭ দিনের মহাকাশ  যাত্রা নিয়ে একটি গ্রন্থও প্রকাশিত হয়েছে।

 

প্রথম মুসলিম নভোচারী সুলতান বিন সালমান

সুলতান বিন সালমান প্রথম মুসলিম নভোচারী যিনি মহাকাশ ভ্রমণের সৌভাগ্য অর্জন করেন। তিনি প্রথম মুসলিম ও আরব নাগরিক হিসেবে ১৯৮৫ সালের ১৭ জুন ‘এসটিএস-৫১ জি’ মহাকাশযানে এ ভ্রমণ করেন। ১৯৫৬ সালের ২৭ জুন জন্ম নেওয়া সুলতান বিন সালমান মাত্র ২৯ বছর বয়সে মহাকাশ ভ্রমণে সুযোগ পেয়েছিলেন। এর আগে ১৯৮২ সালে সৌদি আরবের তথ্য মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক যোগাযোগ বিভাগে একজন গবেষক হিসেবে নিজের কর্মজীবনের সূচনা করেছিলেন সুলতান। কিন্তু এক জীবনে সুলতান বিন সালমান শুধু নভোচারী কিংবা সেক্রেটারি জেনারেল অথবা গবেষক হয়েই কাটিয়ে দিতে চাননি। বিভিন্ন অলাভজনক সংস্থায় কাজ করেছেন এবং সুনাম কুড়িয়েছেন। বিশেষ করে প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছিলেন। সে জন্যই ১৯৯৭ সালে সৌদি সরকার তাঁকে জাতীয় প্রতিবন্ধী আইন পরিচালনা কমিটির সভাপতি হিসেবে নিযুক্ত করে। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পদবিতে আসীন ছিলেন তিনি। যার মধ্যে কিং সৌদ বিশ্ববিদ্যালয়ের সোসাইটি ফর আর্কিওলজিক্যাল স্টাডিজের প্রেসিডেন্ট, কিং সৌদ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপদেষ্টা কমিটির প্রতিষ্ঠাতা, পরিচালনা পর্ষদ ও নির্বাহী কমিটির সদস্য, রিয়াদ কিং খালেদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান অন্যতম।  ১৯৮৫ সালে তাঁকে রাজকীয়  সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল।

 

দ্বিতীয় মুসলিম নভোচারী মোহাম্মদ ফারিস

সুলতান বিন সালমানের মহাকাশ ভ্রমণের তিন বছর পর আরও একজন মুসলিম মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তিনি মোহাম্মদ ফারিস যিনি দ্বিতীয় মুসলিম মহাকাশ নভোচারী হিসেবে স্বীকৃতি পান। ১৯৮৭ সালের ২২ জুলাই ‘মীর ইপি-১’ মহাকাশযানে প্রথম সিরীয় নাগরিক ও দ্বিতীয় আরব হিসেবে এ ভ্রমণ করেন। মহাকাশ ভ্রমণের সময় গুরুত্বপূর্ণ নানা গবেষণায় অংশ নেন মোহাম্মদ ফারিস। তিনি ১৯৫১ সালের ২৬ মে জন্ম নেওয়া ৩৬ বছর বয়সে মহাকাশে পাড়ি জমান। পরে তিনি অর্ডার অব লেলিন, হিরো অব দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন, ফর মেরিট ইন স্পেস এক্সপ্লোরেশন পুরস্কারসহ বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তিনি তাঁর অভিজ্ঞতার কথা বলে ছাত্রদের মাঝে বিজ্ঞানের প্রতি উৎসাহ তৈরিতে অবদান রেখে চলেছেন। তিনি গিন্ড আখিলের সঙ্গে বৈবাহিক  জীবন অতিবাহিত করছেন।

 

দুবার মহাকাশ ভ্রমণ করেন মুসা মানারভ

মোহাম্মদ ফারিসের পর ওই একই বছরে মহাকাশ ভ্রমণ করেন মুসা মানারভ। সেই সঙ্গে তৃতীয় মুসলিম মহাকাশ নভোচারী হিসেবে নাম লেখান মুসা মানারভ। তিনিই প্রথম মুসলমান নভোচারী যিনি দুইবার মহাকাশ ভ্রমণ করেছেন। একই সঙ্গে তিনি সবচেয়ে বেশি সময় ধরে  মহাকাশ ভ্রমণে অবস্থান করেন। তিনি সর্বমোট ৫৪১ দিন মহাকাশে অবস্থান করেন। মোহাম্মদ মানারভ ১৯৮৭ সালে ‘মীর নিউ-৩’ মহাকাশযানে প্রথমবার এবং দ্বিতীয়বার ১৯৯০ সালে ‘সুয়েজ টিএম-১১’তে মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তিনি ১৯৫১ সালের ২২ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। প্রথমবার মহাকাশ ভ্রমণের সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৩৬ বছর। মহাকাশচারী পারিসের মতে, তিনিও হিরো অব দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন ও অর্ডার অব লেনিনসহ বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ব্যক্তিজীবনে তিনি একাকী থাকতেই পছন্দ করেন।  

 

প্রথম আফগান মহাকাশচারী আবদুল আহাদ মোহামান্দ

আবদুল আহাদ মোহামান্দ চতুর্থ মুসলিম যিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেছেন। সেই সঙ্গে তিনি প্রথম প্রথম মহাকাশচারী আফগান হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করেছেন। ১৯৮৮ সালের ২৯ আগস্ট ‘মীর ইপি-৩’ মহাকাশযানে করে তিনি তাঁর ভ্রমণ সম্পন্ন করেন। ছোটবেলা থেকেই আবদুল আহাদ মোহামান্দ স্বপ্ন দেখতেন এক দিন মহাকাশে পাড়ি জমাবেন। মানুষ তাঁর স্বপ্নের সমান বড়। তিনি তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছেন।

১৯৫৯ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন আবদুল আহাদ মোহামান্দ। মহাকাশ ভ্রমণের সময় তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ২৯ বছর। তিনি মহাকাশে নয় দিন অতিবাহিত করেন। মুসলমান এই মহাকাশ বিজ্ঞানী বরাবরই ধর্মকর্মে গভীর মনোযোগী ছিলেন। তিনিই প্রথম মহাকাশ নভোচারী যিনি মহাকাশে পবিত্র কোরআনুল কারিম নিয়ে ভ্রমণ করেন। পরে তিনি বহু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।

 

কাজাখস্তানের প্রথম মহাকাশচারী তোক্তার আউবাকিরভ

কাজাখস্তানের প্রথম মহাকাশচারী তোক্তার আউবাকিরভ। সেই সঙ্গে তিনি পঞ্চম মুসলিম মহাকাশচারী হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করেন। একটু বেশি বয়সে তোক্তার আউবাকিরভ মহাকাশ নভোচারী হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন। ভ্রমণের সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৪৫ বছর। তিনি ১৯৯১ সালের ২ অক্টোবর ‘সুয়েজ এম-১৩’ মহাকাশযানে এই ভ্রমণ করেন। ১৯৪৬ সালের ২৭ জুলাই জন্ম নেন তোক্তার আউবাকিরভ। তাঁকে হিরো অব দ্য কাজাখস্তান ও হিরো অব দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন পুরস্কারসহ আরও বেশ কিছু সংস্থা কর্তৃক মহাকাশবিষয়ক নানা সম্মাননায় ভূষিত করা হয়।

 

৩৪১ দিন মহাকাশে ছিলেন তালগাত মুসাবায়েভ

তালগাত মুসাবায়েভ মহাকাশে অবস্থান করেন ৩৪১ দিন। তিনি কাজাখস্তানের দ্বিতীয় নভোচারী ও ৬ষ্ঠ মুসলিম হিসেবে মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তালগাত মুসাবায়েভ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সময় মহাকাশে অবস্থান করেন। তিনি প্রথম মুসলিম মহাকাশচারী যিনি মোট তিনবার মহাকাশ ভ্রমণ করার সৌভাগ্য অর্জন করেন। তিনি সর্বমোট ৩৪১ দিন ৯ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট অবস্থান করেন। মুসাবায়েভ প্রথমবার ১৯৯৪ সালের ৪ নভেম্বর, দ্বিতীয়বার ১৯৯৮ সালের ২৫ আগস্ট এবং তৃতীয়বার ২০০১ সালের ৬ মে মহাকাশ ভ্রমণ করেন। ১৯৫১ সালের ৭ জানুয়ারি জন্ম নেওয়া এই নভোচারী ৪৩ বছর বয়সে প্রথম মহাকাশ ভ্রমণ করেন।

 

২০১ দিন মহাকাশে ছিলেন সালিজান শারিপভ

সপ্তম মুসলিম নভোচারী হিসেবে রাশিয়ার সালিজান শারিপভ মহাকাশ ভ্রমণ করেন ১৯৯৮ সালের ২০ জানুয়ারি। তিনি ‘এসটিএস-৮৯’ মহাকাশযানে প্রথমবার মহাকাশ ভ্রমণ করেন। এরপর তিনি দ্বিতীয়বারের মতো মহাকাশ ভ্রমণ করে বেশিদিন সেখানে অবস্থানের রেকর্ড অর্জন করেন। তিনি তৃতীয় সর্বোচ্চ ২০১ দিন মহাকাশে অবস্থান করেন। দ্বিতীয়বার ২০০৪ সালের ১৪ অক্টোবরে তিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেন। ১৯৬৪ সালের ২৪ আগস্ট জন্ম নেন সালিজান শারিপভ। এ নভোচারী সর্বপ্রথম ৩৪ বছর বয়সে মহাকাশ ভ্রমণ করেছিলেন। স্কুলজীবন থেকেই তিনি মহাকাশচারী হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছিলেন। হিরো অব দ্য রাশিয়ান ফাউন্ডেশন পুরস্কারসহ বহু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন তিনি। কিরঘিজ প্রজাতন্ত্রের উজবেক জাতীয়তাবাদী প্রথম মহাকাশ নভোচারীর তালিকায়ও তিনি নাম লেখান।

 

১০ দিনের বেশি সময় ছিলেন শেখ মুসজাফার

মানিপাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মহাকাশ নভোচারী মালয়েশিয়ান নাগরিক শেখ মুসজাফার শুকুর। তিনি নবম মুসলিম ব্যক্তি যিনি ২০০৭ সালের ১০ অক্টোবর ‘সুয়েজ টিএমএ-১১’ মহাকাশযানে এ ভ্রমণ করেন। ছোটবেলা থেকেই নিজ ধর্মের প্রতি অনুরাগী ছিলেন নভোচারী মুসজাফার শুকুর। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ নিয়মিত আদায় করেন সব সময়।  যেখানেই যান সঙ্গে রাখেন পবিত্র কোরআন। তিনি মহাকাশে সর্বপ্রথম নামাজ আদায় করে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। মহাকাশে নামাজের দৃশ্য ভিডিও করে তা প্রচার করে আলোচনায় এসেছিলেন গোটা বিশ্বে। ১৯৭২ সালে জন্ম নেওয়া এ মালয়েশিয়ান মহাকাশে ১০ দিন ২০ ঘণ্টা ১৪ মিনিট অবস্থান করেন। তখন তাঁর বয়স ছিল ৩৫ বছর। বিশ্বের নানা দেশ থেকে তাঁকে সম্মাননা ও বহু পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।

 

পবিত্র কোরআন সঙ্গে নিয়েছিলেন হাজ্জা আল-মানসুরি

মুসলিম বিশ্বের সর্বশেষ নভোচারী সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাগরিক হাজ্জা আল-মানসুরি। তিনি ‘সুয়েজ এমএস-১৫’ নামক মিশনে ২০১৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর মহাকাশ ভ্রমণ করেন। মহাকাশ ভ্রমণে তিনি পবিত্র কোরআন সঙ্গে নিয়ে যান। প্রথম আমিরাতি এবং আরবীয় হিসেবে তিনি মহাকাশ সফর করেন। তিনি আইএসএসে আট দিন অবস্থান করেন। অন্যান্য আন্তর্জাতিক মহাকাশচারীর সঙ্গে তিনি একাধিক বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। আমিরাতের সেনাবাহিনীর সাবেক পাইলট মানসুরি মহাকাশের উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে তাঁকে একটি ১০ কেজি ওজনের ব্যাগ দেয় মোহাম্মদ বিন রশিদ স্পেস সেন্টার। এ ব্যাগে একটি ১০০ শতাংশ সিল্কের ইউএইর পতাকা, আলগাফ গাছের ৩০টি বীজ, দেশটির প্রতিষ্ঠাতা শেখ জায়েদ আল-নাহিয়ানের একটি ছবি নিয়ে তিনি  ভ্রমণ সম্পন্ন করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড
নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লা নগরীতে অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
কুমিল্লা নগরীতে অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পশুসম্পদ ক্যাডারে সমন্বিত মেকআপ কোর্সের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএস পশুসম্পদ ক্যাডারে সমন্বিত মেকআপ কোর্সের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী র‍্যালি অনুষ্ঠিত
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী র‍্যালি অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পাঁচ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ ৮ দলের স্মারকলিপি
পাঁচ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ ৮ দলের স্মারকলিপি

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেসিকে ‘অন্যরকম’ সম্মাননা দিল মায়ামি
মেসিকে ‘অন্যরকম’ সম্মাননা দিল মায়ামি

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে দুই হত‍্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড
ময়মনসিংহে দুই হত‍্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পুলিশের ৫৯তম টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
খুলনায় পুলিশের ৫৯তম টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!
ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই ভাইয়ের বিরোধ মেটাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারালেন তৃতীয় ব্যক্তি
দুই ভাইয়ের বিরোধ মেটাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারালেন তৃতীয় ব্যক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার, ট্রাক জব্দ
সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার, ট্রাক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান
খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি
দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী
ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির কাছে ১৪ প্রস্তাবনা ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের
ইসির কাছে ১৪ প্রস্তাবনা ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার
বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল
যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলা-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরকে সংবর্ধনা
ভোলা-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের
কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম