শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

মহাকাশজয়ী মুসলিম নভোচারী

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
মহাকাশজয়ী মুসলিম নভোচারী

মহাকাশ নিয়ে মানুষের জানার শেষ নেই। গবেষণা চলছেই। মহাকাশ ভ্রমণের দুঃসাহসিক অভিযানে অংশগ্রহণ করেন বিজ্ঞানীরা। মহাকাশ জয়ের এ অভিযানে অন্যদের পাশাপাশি অবদান রেখেছেন এখন পর্যন্ত ১১ মুসলিম নভোচারী।  সুলতান বিন সালমান প্রথম মুসলিম নভোচারী যিনি মহাকাশ ভ্রমণের সৌভাগ্য অর্জন করেন। আর প্রথম মুসলিম নারী আনুশেহ আনসারি মহাকাশ ভ্রমণ করেন।  মুসলিম মহাকাশ নভোচারীদের নিয়ে আজকের রকমারি-

 

বিশ্বের প্রথম নারী মহাকাশ পর্যটক আনুশেহ আনসারি

বিশ্বের অষ্টম ব্যক্তি হিসেবে মহাকাশ পর্যটকের খাতায় নাম লিখিয়েছিলেন আনুশেহ আনসারি। প্রথম মুসলিম নারী হিসেবেও ইরানি এই বংশোদ্ভূত আমেরিকান নাগরিক আনুশেহ আনসারি মহাকাশ ভ্রমণ করেন। ‘সুয়েজ টিএমএ-৯’ মহাকাশযানে ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে মহাকাশ ভ্রমণ করেন তিনি। তাঁর মহাকাশ যাত্রা ছিল ১৭ দিনের। প্রথম ইরানি-আমেরিকান মুসলিম হিসেবে জর্জ ম্যাসন বিশ্ববিদ্যালয় উদ্যোক্তা অ্যাক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ও ইয়াং এন্টারপ্রেনিয়ার অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ডসসহ বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত হন। আনুশেহ আনসারি প্রোডিয়া সিস্টেমসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। এর আগে তিনি টেলিকম টেকনোলজির সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন। আনসারি পরিবার আনসারি এক্স প্রাইজের স্পন্সর। ২০০৬ সালে তাঁর ৪০তম জন্মদিনের কয়েক দিন পর তিনি প্রথম মহিলা এবং অষ্টম মহাকাশ পর্যটকে পরিণত হন। তিনিই প্রথম মুসলিম ইরানি মহিলা পর্যটক। মহাকাশে পর্যটক হিসেবে নিয়মিত নারীরা যাতায়াত করবেন সেদিন আর বেশি দূরে নয়। ১৫ বছর আগে বিশ্বের প্রথম নারী মহাকাশ পর্যটক হয়ে সারা বিশ্বে শীর্ষ শিরোনাম হয়েছিলেন আনুশেহ আনসারি। সম্পূর্ণ নিজের টাকায় ছিল তাঁর মহাকাশযাত্রা। প্রায় ২ কোটি ডলার খরচ করে মহাকাশযানের যাত্রী হয়েছিলেন তিনি। ‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’ ১২ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর এই ১৭ দিনের মহাকাশ  যাত্রা নিয়ে একটি গ্রন্থও প্রকাশিত হয়েছে।

 

প্রথম মুসলিম নভোচারী সুলতান বিন সালমান

সুলতান বিন সালমান প্রথম মুসলিম নভোচারী যিনি মহাকাশ ভ্রমণের সৌভাগ্য অর্জন করেন। তিনি প্রথম মুসলিম ও আরব নাগরিক হিসেবে ১৯৮৫ সালের ১৭ জুন ‘এসটিএস-৫১ জি’ মহাকাশযানে এ ভ্রমণ করেন। ১৯৫৬ সালের ২৭ জুন জন্ম নেওয়া সুলতান বিন সালমান মাত্র ২৯ বছর বয়সে মহাকাশ ভ্রমণে সুযোগ পেয়েছিলেন। এর আগে ১৯৮২ সালে সৌদি আরবের তথ্য মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক যোগাযোগ বিভাগে একজন গবেষক হিসেবে নিজের কর্মজীবনের সূচনা করেছিলেন সুলতান। কিন্তু এক জীবনে সুলতান বিন সালমান শুধু নভোচারী কিংবা সেক্রেটারি জেনারেল অথবা গবেষক হয়েই কাটিয়ে দিতে চাননি। বিভিন্ন অলাভজনক সংস্থায় কাজ করেছেন এবং সুনাম কুড়িয়েছেন। বিশেষ করে প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছিলেন। সে জন্যই ১৯৯৭ সালে সৌদি সরকার তাঁকে জাতীয় প্রতিবন্ধী আইন পরিচালনা কমিটির সভাপতি হিসেবে নিযুক্ত করে। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পদবিতে আসীন ছিলেন তিনি। যার মধ্যে কিং সৌদ বিশ্ববিদ্যালয়ের সোসাইটি ফর আর্কিওলজিক্যাল স্টাডিজের প্রেসিডেন্ট, কিং সৌদ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপদেষ্টা কমিটির প্রতিষ্ঠাতা, পরিচালনা পর্ষদ ও নির্বাহী কমিটির সদস্য, রিয়াদ কিং খালেদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান অন্যতম।  ১৯৮৫ সালে তাঁকে রাজকীয়  সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল।

 

দ্বিতীয় মুসলিম নভোচারী মোহাম্মদ ফারিস

সুলতান বিন সালমানের মহাকাশ ভ্রমণের তিন বছর পর আরও একজন মুসলিম মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তিনি মোহাম্মদ ফারিস যিনি দ্বিতীয় মুসলিম মহাকাশ নভোচারী হিসেবে স্বীকৃতি পান। ১৯৮৭ সালের ২২ জুলাই ‘মীর ইপি-১’ মহাকাশযানে প্রথম সিরীয় নাগরিক ও দ্বিতীয় আরব হিসেবে এ ভ্রমণ করেন। মহাকাশ ভ্রমণের সময় গুরুত্বপূর্ণ নানা গবেষণায় অংশ নেন মোহাম্মদ ফারিস। তিনি ১৯৫১ সালের ২৬ মে জন্ম নেওয়া ৩৬ বছর বয়সে মহাকাশে পাড়ি জমান। পরে তিনি অর্ডার অব লেলিন, হিরো অব দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন, ফর মেরিট ইন স্পেস এক্সপ্লোরেশন পুরস্কারসহ বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তিনি তাঁর অভিজ্ঞতার কথা বলে ছাত্রদের মাঝে বিজ্ঞানের প্রতি উৎসাহ তৈরিতে অবদান রেখে চলেছেন। তিনি গিন্ড আখিলের সঙ্গে বৈবাহিক  জীবন অতিবাহিত করছেন।

 

দুবার মহাকাশ ভ্রমণ করেন মুসা মানারভ

মোহাম্মদ ফারিসের পর ওই একই বছরে মহাকাশ ভ্রমণ করেন মুসা মানারভ। সেই সঙ্গে তৃতীয় মুসলিম মহাকাশ নভোচারী হিসেবে নাম লেখান মুসা মানারভ। তিনিই প্রথম মুসলমান নভোচারী যিনি দুইবার মহাকাশ ভ্রমণ করেছেন। একই সঙ্গে তিনি সবচেয়ে বেশি সময় ধরে  মহাকাশ ভ্রমণে অবস্থান করেন। তিনি সর্বমোট ৫৪১ দিন মহাকাশে অবস্থান করেন। মোহাম্মদ মানারভ ১৯৮৭ সালে ‘মীর নিউ-৩’ মহাকাশযানে প্রথমবার এবং দ্বিতীয়বার ১৯৯০ সালে ‘সুয়েজ টিএম-১১’তে মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তিনি ১৯৫১ সালের ২২ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। প্রথমবার মহাকাশ ভ্রমণের সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৩৬ বছর। মহাকাশচারী পারিসের মতে, তিনিও হিরো অব দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন ও অর্ডার অব লেনিনসহ বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ব্যক্তিজীবনে তিনি একাকী থাকতেই পছন্দ করেন।  

 

প্রথম আফগান মহাকাশচারী আবদুল আহাদ মোহামান্দ

আবদুল আহাদ মোহামান্দ চতুর্থ মুসলিম যিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেছেন। সেই সঙ্গে তিনি প্রথম প্রথম মহাকাশচারী আফগান হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করেছেন। ১৯৮৮ সালের ২৯ আগস্ট ‘মীর ইপি-৩’ মহাকাশযানে করে তিনি তাঁর ভ্রমণ সম্পন্ন করেন। ছোটবেলা থেকেই আবদুল আহাদ মোহামান্দ স্বপ্ন দেখতেন এক দিন মহাকাশে পাড়ি জমাবেন। মানুষ তাঁর স্বপ্নের সমান বড়। তিনি তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছেন।

১৯৫৯ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন আবদুল আহাদ মোহামান্দ। মহাকাশ ভ্রমণের সময় তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ২৯ বছর। তিনি মহাকাশে নয় দিন অতিবাহিত করেন। মুসলমান এই মহাকাশ বিজ্ঞানী বরাবরই ধর্মকর্মে গভীর মনোযোগী ছিলেন। তিনিই প্রথম মহাকাশ নভোচারী যিনি মহাকাশে পবিত্র কোরআনুল কারিম নিয়ে ভ্রমণ করেন। পরে তিনি বহু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।

 

কাজাখস্তানের প্রথম মহাকাশচারী তোক্তার আউবাকিরভ

কাজাখস্তানের প্রথম মহাকাশচারী তোক্তার আউবাকিরভ। সেই সঙ্গে তিনি পঞ্চম মুসলিম মহাকাশচারী হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করেন। একটু বেশি বয়সে তোক্তার আউবাকিরভ মহাকাশ নভোচারী হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন। ভ্রমণের সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৪৫ বছর। তিনি ১৯৯১ সালের ২ অক্টোবর ‘সুয়েজ এম-১৩’ মহাকাশযানে এই ভ্রমণ করেন। ১৯৪৬ সালের ২৭ জুলাই জন্ম নেন তোক্তার আউবাকিরভ। তাঁকে হিরো অব দ্য কাজাখস্তান ও হিরো অব দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন পুরস্কারসহ আরও বেশ কিছু সংস্থা কর্তৃক মহাকাশবিষয়ক নানা সম্মাননায় ভূষিত করা হয়।

 

৩৪১ দিন মহাকাশে ছিলেন তালগাত মুসাবায়েভ

তালগাত মুসাবায়েভ মহাকাশে অবস্থান করেন ৩৪১ দিন। তিনি কাজাখস্তানের দ্বিতীয় নভোচারী ও ৬ষ্ঠ মুসলিম হিসেবে মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তালগাত মুসাবায়েভ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সময় মহাকাশে অবস্থান করেন। তিনি প্রথম মুসলিম মহাকাশচারী যিনি মোট তিনবার মহাকাশ ভ্রমণ করার সৌভাগ্য অর্জন করেন। তিনি সর্বমোট ৩৪১ দিন ৯ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট অবস্থান করেন। মুসাবায়েভ প্রথমবার ১৯৯৪ সালের ৪ নভেম্বর, দ্বিতীয়বার ১৯৯৮ সালের ২৫ আগস্ট এবং তৃতীয়বার ২০০১ সালের ৬ মে মহাকাশ ভ্রমণ করেন। ১৯৫১ সালের ৭ জানুয়ারি জন্ম নেওয়া এই নভোচারী ৪৩ বছর বয়সে প্রথম মহাকাশ ভ্রমণ করেন।

 

২০১ দিন মহাকাশে ছিলেন সালিজান শারিপভ

সপ্তম মুসলিম নভোচারী হিসেবে রাশিয়ার সালিজান শারিপভ মহাকাশ ভ্রমণ করেন ১৯৯৮ সালের ২০ জানুয়ারি। তিনি ‘এসটিএস-৮৯’ মহাকাশযানে প্রথমবার মহাকাশ ভ্রমণ করেন। এরপর তিনি দ্বিতীয়বারের মতো মহাকাশ ভ্রমণ করে বেশিদিন সেখানে অবস্থানের রেকর্ড অর্জন করেন। তিনি তৃতীয় সর্বোচ্চ ২০১ দিন মহাকাশে অবস্থান করেন। দ্বিতীয়বার ২০০৪ সালের ১৪ অক্টোবরে তিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেন। ১৯৬৪ সালের ২৪ আগস্ট জন্ম নেন সালিজান শারিপভ। এ নভোচারী সর্বপ্রথম ৩৪ বছর বয়সে মহাকাশ ভ্রমণ করেছিলেন। স্কুলজীবন থেকেই তিনি মহাকাশচারী হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছিলেন। হিরো অব দ্য রাশিয়ান ফাউন্ডেশন পুরস্কারসহ বহু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন তিনি। কিরঘিজ প্রজাতন্ত্রের উজবেক জাতীয়তাবাদী প্রথম মহাকাশ নভোচারীর তালিকায়ও তিনি নাম লেখান।

 

১০ দিনের বেশি সময় ছিলেন শেখ মুসজাফার

মানিপাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মহাকাশ নভোচারী মালয়েশিয়ান নাগরিক শেখ মুসজাফার শুকুর। তিনি নবম মুসলিম ব্যক্তি যিনি ২০০৭ সালের ১০ অক্টোবর ‘সুয়েজ টিএমএ-১১’ মহাকাশযানে এ ভ্রমণ করেন। ছোটবেলা থেকেই নিজ ধর্মের প্রতি অনুরাগী ছিলেন নভোচারী মুসজাফার শুকুর। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ নিয়মিত আদায় করেন সব সময়।  যেখানেই যান সঙ্গে রাখেন পবিত্র কোরআন। তিনি মহাকাশে সর্বপ্রথম নামাজ আদায় করে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। মহাকাশে নামাজের দৃশ্য ভিডিও করে তা প্রচার করে আলোচনায় এসেছিলেন গোটা বিশ্বে। ১৯৭২ সালে জন্ম নেওয়া এ মালয়েশিয়ান মহাকাশে ১০ দিন ২০ ঘণ্টা ১৪ মিনিট অবস্থান করেন। তখন তাঁর বয়স ছিল ৩৫ বছর। বিশ্বের নানা দেশ থেকে তাঁকে সম্মাননা ও বহু পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।

 

পবিত্র কোরআন সঙ্গে নিয়েছিলেন হাজ্জা আল-মানসুরি

মুসলিম বিশ্বের সর্বশেষ নভোচারী সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাগরিক হাজ্জা আল-মানসুরি। তিনি ‘সুয়েজ এমএস-১৫’ নামক মিশনে ২০১৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর মহাকাশ ভ্রমণ করেন। মহাকাশ ভ্রমণে তিনি পবিত্র কোরআন সঙ্গে নিয়ে যান। প্রথম আমিরাতি এবং আরবীয় হিসেবে তিনি মহাকাশ সফর করেন। তিনি আইএসএসে আট দিন অবস্থান করেন। অন্যান্য আন্তর্জাতিক মহাকাশচারীর সঙ্গে তিনি একাধিক বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। আমিরাতের সেনাবাহিনীর সাবেক পাইলট মানসুরি মহাকাশের উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে তাঁকে একটি ১০ কেজি ওজনের ব্যাগ দেয় মোহাম্মদ বিন রশিদ স্পেস সেন্টার। এ ব্যাগে একটি ১০০ শতাংশ সিল্কের ইউএইর পতাকা, আলগাফ গাছের ৩০টি বীজ, দেশটির প্রতিষ্ঠাতা শেখ জায়েদ আল-নাহিয়ানের একটি ছবি নিয়ে তিনি  ভ্রমণ সম্পন্ন করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন