শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

মহাকাশজয়ী মুসলিম নভোচারী

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
মহাকাশজয়ী মুসলিম নভোচারী

মহাকাশ নিয়ে মানুষের জানার শেষ নেই। গবেষণা চলছেই। মহাকাশ ভ্রমণের দুঃসাহসিক অভিযানে অংশগ্রহণ করেন বিজ্ঞানীরা। মহাকাশ জয়ের এ অভিযানে অন্যদের পাশাপাশি অবদান রেখেছেন এখন পর্যন্ত ১১ মুসলিম নভোচারী।  সুলতান বিন সালমান প্রথম মুসলিম নভোচারী যিনি মহাকাশ ভ্রমণের সৌভাগ্য অর্জন করেন। আর প্রথম মুসলিম নারী আনুশেহ আনসারি মহাকাশ ভ্রমণ করেন।  মুসলিম মহাকাশ নভোচারীদের নিয়ে আজকের রকমারি-

 

বিশ্বের প্রথম নারী মহাকাশ পর্যটক আনুশেহ আনসারি

বিশ্বের অষ্টম ব্যক্তি হিসেবে মহাকাশ পর্যটকের খাতায় নাম লিখিয়েছিলেন আনুশেহ আনসারি। প্রথম মুসলিম নারী হিসেবেও ইরানি এই বংশোদ্ভূত আমেরিকান নাগরিক আনুশেহ আনসারি মহাকাশ ভ্রমণ করেন। ‘সুয়েজ টিএমএ-৯’ মহাকাশযানে ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে মহাকাশ ভ্রমণ করেন তিনি। তাঁর মহাকাশ যাত্রা ছিল ১৭ দিনের। প্রথম ইরানি-আমেরিকান মুসলিম হিসেবে জর্জ ম্যাসন বিশ্ববিদ্যালয় উদ্যোক্তা অ্যাক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ও ইয়াং এন্টারপ্রেনিয়ার অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ডসসহ বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত হন। আনুশেহ আনসারি প্রোডিয়া সিস্টেমসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। এর আগে তিনি টেলিকম টেকনোলজির সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন। আনসারি পরিবার আনসারি এক্স প্রাইজের স্পন্সর। ২০০৬ সালে তাঁর ৪০তম জন্মদিনের কয়েক দিন পর তিনি প্রথম মহিলা এবং অষ্টম মহাকাশ পর্যটকে পরিণত হন। তিনিই প্রথম মুসলিম ইরানি মহিলা পর্যটক। মহাকাশে পর্যটক হিসেবে নিয়মিত নারীরা যাতায়াত করবেন সেদিন আর বেশি দূরে নয়। ১৫ বছর আগে বিশ্বের প্রথম নারী মহাকাশ পর্যটক হয়ে সারা বিশ্বে শীর্ষ শিরোনাম হয়েছিলেন আনুশেহ আনসারি। সম্পূর্ণ নিজের টাকায় ছিল তাঁর মহাকাশযাত্রা। প্রায় ২ কোটি ডলার খরচ করে মহাকাশযানের যাত্রী হয়েছিলেন তিনি। ‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’ ১২ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর এই ১৭ দিনের মহাকাশ  যাত্রা নিয়ে একটি গ্রন্থও প্রকাশিত হয়েছে।

 

প্রথম মুসলিম নভোচারী সুলতান বিন সালমান

সুলতান বিন সালমান প্রথম মুসলিম নভোচারী যিনি মহাকাশ ভ্রমণের সৌভাগ্য অর্জন করেন। তিনি প্রথম মুসলিম ও আরব নাগরিক হিসেবে ১৯৮৫ সালের ১৭ জুন ‘এসটিএস-৫১ জি’ মহাকাশযানে এ ভ্রমণ করেন। ১৯৫৬ সালের ২৭ জুন জন্ম নেওয়া সুলতান বিন সালমান মাত্র ২৯ বছর বয়সে মহাকাশ ভ্রমণে সুযোগ পেয়েছিলেন। এর আগে ১৯৮২ সালে সৌদি আরবের তথ্য মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক যোগাযোগ বিভাগে একজন গবেষক হিসেবে নিজের কর্মজীবনের সূচনা করেছিলেন সুলতান। কিন্তু এক জীবনে সুলতান বিন সালমান শুধু নভোচারী কিংবা সেক্রেটারি জেনারেল অথবা গবেষক হয়েই কাটিয়ে দিতে চাননি। বিভিন্ন অলাভজনক সংস্থায় কাজ করেছেন এবং সুনাম কুড়িয়েছেন। বিশেষ করে প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছিলেন। সে জন্যই ১৯৯৭ সালে সৌদি সরকার তাঁকে জাতীয় প্রতিবন্ধী আইন পরিচালনা কমিটির সভাপতি হিসেবে নিযুক্ত করে। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পদবিতে আসীন ছিলেন তিনি। যার মধ্যে কিং সৌদ বিশ্ববিদ্যালয়ের সোসাইটি ফর আর্কিওলজিক্যাল স্টাডিজের প্রেসিডেন্ট, কিং সৌদ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপদেষ্টা কমিটির প্রতিষ্ঠাতা, পরিচালনা পর্ষদ ও নির্বাহী কমিটির সদস্য, রিয়াদ কিং খালেদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান অন্যতম।  ১৯৮৫ সালে তাঁকে রাজকীয়  সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল।

 

দ্বিতীয় মুসলিম নভোচারী মোহাম্মদ ফারিস

সুলতান বিন সালমানের মহাকাশ ভ্রমণের তিন বছর পর আরও একজন মুসলিম মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তিনি মোহাম্মদ ফারিস যিনি দ্বিতীয় মুসলিম মহাকাশ নভোচারী হিসেবে স্বীকৃতি পান। ১৯৮৭ সালের ২২ জুলাই ‘মীর ইপি-১’ মহাকাশযানে প্রথম সিরীয় নাগরিক ও দ্বিতীয় আরব হিসেবে এ ভ্রমণ করেন। মহাকাশ ভ্রমণের সময় গুরুত্বপূর্ণ নানা গবেষণায় অংশ নেন মোহাম্মদ ফারিস। তিনি ১৯৫১ সালের ২৬ মে জন্ম নেওয়া ৩৬ বছর বয়সে মহাকাশে পাড়ি জমান। পরে তিনি অর্ডার অব লেলিন, হিরো অব দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন, ফর মেরিট ইন স্পেস এক্সপ্লোরেশন পুরস্কারসহ বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তিনি তাঁর অভিজ্ঞতার কথা বলে ছাত্রদের মাঝে বিজ্ঞানের প্রতি উৎসাহ তৈরিতে অবদান রেখে চলেছেন। তিনি গিন্ড আখিলের সঙ্গে বৈবাহিক  জীবন অতিবাহিত করছেন।

 

দুবার মহাকাশ ভ্রমণ করেন মুসা মানারভ

মোহাম্মদ ফারিসের পর ওই একই বছরে মহাকাশ ভ্রমণ করেন মুসা মানারভ। সেই সঙ্গে তৃতীয় মুসলিম মহাকাশ নভোচারী হিসেবে নাম লেখান মুসা মানারভ। তিনিই প্রথম মুসলমান নভোচারী যিনি দুইবার মহাকাশ ভ্রমণ করেছেন। একই সঙ্গে তিনি সবচেয়ে বেশি সময় ধরে  মহাকাশ ভ্রমণে অবস্থান করেন। তিনি সর্বমোট ৫৪১ দিন মহাকাশে অবস্থান করেন। মোহাম্মদ মানারভ ১৯৮৭ সালে ‘মীর নিউ-৩’ মহাকাশযানে প্রথমবার এবং দ্বিতীয়বার ১৯৯০ সালে ‘সুয়েজ টিএম-১১’তে মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তিনি ১৯৫১ সালের ২২ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। প্রথমবার মহাকাশ ভ্রমণের সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৩৬ বছর। মহাকাশচারী পারিসের মতে, তিনিও হিরো অব দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন ও অর্ডার অব লেনিনসহ বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ব্যক্তিজীবনে তিনি একাকী থাকতেই পছন্দ করেন।  

 

প্রথম আফগান মহাকাশচারী আবদুল আহাদ মোহামান্দ

আবদুল আহাদ মোহামান্দ চতুর্থ মুসলিম যিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেছেন। সেই সঙ্গে তিনি প্রথম প্রথম মহাকাশচারী আফগান হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করেছেন। ১৯৮৮ সালের ২৯ আগস্ট ‘মীর ইপি-৩’ মহাকাশযানে করে তিনি তাঁর ভ্রমণ সম্পন্ন করেন। ছোটবেলা থেকেই আবদুল আহাদ মোহামান্দ স্বপ্ন দেখতেন এক দিন মহাকাশে পাড়ি জমাবেন। মানুষ তাঁর স্বপ্নের সমান বড়। তিনি তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছেন।

১৯৫৯ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন আবদুল আহাদ মোহামান্দ। মহাকাশ ভ্রমণের সময় তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ২৯ বছর। তিনি মহাকাশে নয় দিন অতিবাহিত করেন। মুসলমান এই মহাকাশ বিজ্ঞানী বরাবরই ধর্মকর্মে গভীর মনোযোগী ছিলেন। তিনিই প্রথম মহাকাশ নভোচারী যিনি মহাকাশে পবিত্র কোরআনুল কারিম নিয়ে ভ্রমণ করেন। পরে তিনি বহু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।

 

কাজাখস্তানের প্রথম মহাকাশচারী তোক্তার আউবাকিরভ

কাজাখস্তানের প্রথম মহাকাশচারী তোক্তার আউবাকিরভ। সেই সঙ্গে তিনি পঞ্চম মুসলিম মহাকাশচারী হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করেন। একটু বেশি বয়সে তোক্তার আউবাকিরভ মহাকাশ নভোচারী হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন। ভ্রমণের সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৪৫ বছর। তিনি ১৯৯১ সালের ২ অক্টোবর ‘সুয়েজ এম-১৩’ মহাকাশযানে এই ভ্রমণ করেন। ১৯৪৬ সালের ২৭ জুলাই জন্ম নেন তোক্তার আউবাকিরভ। তাঁকে হিরো অব দ্য কাজাখস্তান ও হিরো অব দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন পুরস্কারসহ আরও বেশ কিছু সংস্থা কর্তৃক মহাকাশবিষয়ক নানা সম্মাননায় ভূষিত করা হয়।

 

৩৪১ দিন মহাকাশে ছিলেন তালগাত মুসাবায়েভ

তালগাত মুসাবায়েভ মহাকাশে অবস্থান করেন ৩৪১ দিন। তিনি কাজাখস্তানের দ্বিতীয় নভোচারী ও ৬ষ্ঠ মুসলিম হিসেবে মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তালগাত মুসাবায়েভ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সময় মহাকাশে অবস্থান করেন। তিনি প্রথম মুসলিম মহাকাশচারী যিনি মোট তিনবার মহাকাশ ভ্রমণ করার সৌভাগ্য অর্জন করেন। তিনি সর্বমোট ৩৪১ দিন ৯ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট অবস্থান করেন। মুসাবায়েভ প্রথমবার ১৯৯৪ সালের ৪ নভেম্বর, দ্বিতীয়বার ১৯৯৮ সালের ২৫ আগস্ট এবং তৃতীয়বার ২০০১ সালের ৬ মে মহাকাশ ভ্রমণ করেন। ১৯৫১ সালের ৭ জানুয়ারি জন্ম নেওয়া এই নভোচারী ৪৩ বছর বয়সে প্রথম মহাকাশ ভ্রমণ করেন।

 

২০১ দিন মহাকাশে ছিলেন সালিজান শারিপভ

সপ্তম মুসলিম নভোচারী হিসেবে রাশিয়ার সালিজান শারিপভ মহাকাশ ভ্রমণ করেন ১৯৯৮ সালের ২০ জানুয়ারি। তিনি ‘এসটিএস-৮৯’ মহাকাশযানে প্রথমবার মহাকাশ ভ্রমণ করেন। এরপর তিনি দ্বিতীয়বারের মতো মহাকাশ ভ্রমণ করে বেশিদিন সেখানে অবস্থানের রেকর্ড অর্জন করেন। তিনি তৃতীয় সর্বোচ্চ ২০১ দিন মহাকাশে অবস্থান করেন। দ্বিতীয়বার ২০০৪ সালের ১৪ অক্টোবরে তিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেন। ১৯৬৪ সালের ২৪ আগস্ট জন্ম নেন সালিজান শারিপভ। এ নভোচারী সর্বপ্রথম ৩৪ বছর বয়সে মহাকাশ ভ্রমণ করেছিলেন। স্কুলজীবন থেকেই তিনি মহাকাশচারী হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছিলেন। হিরো অব দ্য রাশিয়ান ফাউন্ডেশন পুরস্কারসহ বহু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন তিনি। কিরঘিজ প্রজাতন্ত্রের উজবেক জাতীয়তাবাদী প্রথম মহাকাশ নভোচারীর তালিকায়ও তিনি নাম লেখান।

 

১০ দিনের বেশি সময় ছিলেন শেখ মুসজাফার

মানিপাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মহাকাশ নভোচারী মালয়েশিয়ান নাগরিক শেখ মুসজাফার শুকুর। তিনি নবম মুসলিম ব্যক্তি যিনি ২০০৭ সালের ১০ অক্টোবর ‘সুয়েজ টিএমএ-১১’ মহাকাশযানে এ ভ্রমণ করেন। ছোটবেলা থেকেই নিজ ধর্মের প্রতি অনুরাগী ছিলেন নভোচারী মুসজাফার শুকুর। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ নিয়মিত আদায় করেন সব সময়।  যেখানেই যান সঙ্গে রাখেন পবিত্র কোরআন। তিনি মহাকাশে সর্বপ্রথম নামাজ আদায় করে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। মহাকাশে নামাজের দৃশ্য ভিডিও করে তা প্রচার করে আলোচনায় এসেছিলেন গোটা বিশ্বে। ১৯৭২ সালে জন্ম নেওয়া এ মালয়েশিয়ান মহাকাশে ১০ দিন ২০ ঘণ্টা ১৪ মিনিট অবস্থান করেন। তখন তাঁর বয়স ছিল ৩৫ বছর। বিশ্বের নানা দেশ থেকে তাঁকে সম্মাননা ও বহু পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।

 

পবিত্র কোরআন সঙ্গে নিয়েছিলেন হাজ্জা আল-মানসুরি

মুসলিম বিশ্বের সর্বশেষ নভোচারী সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাগরিক হাজ্জা আল-মানসুরি। তিনি ‘সুয়েজ এমএস-১৫’ নামক মিশনে ২০১৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর মহাকাশ ভ্রমণ করেন। মহাকাশ ভ্রমণে তিনি পবিত্র কোরআন সঙ্গে নিয়ে যান। প্রথম আমিরাতি এবং আরবীয় হিসেবে তিনি মহাকাশ সফর করেন। তিনি আইএসএসে আট দিন অবস্থান করেন। অন্যান্য আন্তর্জাতিক মহাকাশচারীর সঙ্গে তিনি একাধিক বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। আমিরাতের সেনাবাহিনীর সাবেক পাইলট মানসুরি মহাকাশের উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে তাঁকে একটি ১০ কেজি ওজনের ব্যাগ দেয় মোহাম্মদ বিন রশিদ স্পেস সেন্টার। এ ব্যাগে একটি ১০০ শতাংশ সিল্কের ইউএইর পতাকা, আলগাফ গাছের ৩০টি বীজ, দেশটির প্রতিষ্ঠাতা শেখ জায়েদ আল-নাহিয়ানের একটি ছবি নিয়ে তিনি  ভ্রমণ সম্পন্ন করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
সমাজ পরিবর্তনে তরুণ নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে রাবিতে শুভসংঘের আলোচনা সভা
সমাজ পরিবর্তনে তরুণ নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে রাবিতে শুভসংঘের আলোচনা সভা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল কলেজ ছাত্রের
ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল কলেজ ছাত্রের

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার: মান্না
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার: মান্না

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আনন্দমুখর শিক্ষার নতুন দিগন্ত
টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আনন্দমুখর শিক্ষার নতুন দিগন্ত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিটিভি কোনো দলের বা রাজনৈতিক শক্তির হাতিয়ার হবে না : মাহফুজ
বিটিভি কোনো দলের বা রাজনৈতিক শক্তির হাতিয়ার হবে না : মাহফুজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লকডাউন প্রতিরোধে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি
লকডাউন প্রতিরোধে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলকাতার সহকারী কোচ শেন ওয়াটসন
কলকাতার সহকারী কোচ শেন ওয়াটসন

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে শিক্ষকদের ছাতা উপহার দিলেন টুকু
টাঙ্গাইলে শিক্ষকদের ছাতা উপহার দিলেন টুকু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি
ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তর সেঞ্চুরি, ৩০১ রানের লিড নিয়ে টাইগারদের ইনিংস ঘোষণা
শান্তর সেঞ্চুরি, ৩০১ রানের লিড নিয়ে টাইগারদের ইনিংস ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

গারো পাহাড়ে হচ্ছে হাফ ম্যারাথন
গারো পাহাড়ে হচ্ছে হাফ ম্যারাথন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া সরকারি শাহ সুলতান কলেজ ছাত্রদলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
বগুড়া সরকারি শাহ সুলতান কলেজ ছাত্রদলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ জানলো শিক্ষার্থীরা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ জানলো শিক্ষার্থীরা

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছয়টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ অনুষ্ঠিত
ছয়টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে চুরির মিথ্যা অপবাদে কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে চুরির মিথ্যা অপবাদে কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে পার্কিং করে রাখা বাসে আগুন
যশোরে পার্কিং করে রাখা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে যান চলাচল স্বাভাবিক
কক্সবাজারে যান চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
বগুড়ায় যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেঁয়াজের বাজারে আগুন! চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক সপ্তাহে দাম বাড়ল ৩০ টাকা
পেঁয়াজের বাজারে আগুন! চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক সপ্তাহে দাম বাড়ল ৩০ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাশকতা প্রতিরোধে মাঠে সোনারগাঁ বিএনপি
নাশকতা প্রতিরোধে মাঠে সোনারগাঁ বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিলারা জামানকে নিয়ে সাত পর্বের ধারাবাহিক
দিলারা জামানকে নিয়ে সাত পর্বের ধারাবাহিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে