শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১

সাইবার বুলিংয়ের ভয়ংকর যত ঘটনা

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
সাইবার বুলিংয়ের ভয়ংকর যত ঘটনা

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে শান্তি অথবা সম্মান ধুয়ে দেওয়ার এক হীনম্মন্য প্রচেষ্টার নামই ‘সাইবার বুলিং’। এটি সাইবার ক্রাইম, যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে বর্তমানে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। অনেককে মৃত্যুর দিকে পর্যন্ত ঠেলে দিচ্ছে। বাড়ছে আত্মহত্যার প্রবণতা। বিশ্বজুড়ে ঘটে যাওয়া এমন  সব ঘটনা নিয়ে আজকের রকমারি-

লিজি ভালসাকেজ

হাইস্কুলে পড়ার সময় তাঁকে নিয়ে তৈরি হয়েছিল আট মিনিটের ইউটিউব ভিডিও। অনলাইনে বুলিরা তাকে দিয়েছিল পৃথিবীর কুৎসিততম নারীর খেতাব। সামাজিক যোগযোগমাধ্যমে তাকে নিয়ে চলে ট্রল। সবার কাছে হাসির পাত্র হয়ে ওঠেন শারীরিক প্রতিবন্ধী লিজি ভালসাকেজ। শুধু কি তাই! ভিডিওটি ব্রডকাস্ট হওয়ার পর অনেকে তাকে আত্মহত্যা করার পরামর্শ দিয়েছিল। সেসব নেতিবাচক মন্তব্যকে পাশ কাটিয়ে লিজি এগিয়ে নিয়ে গেছেন তার জীবন। ২৩ বছরের এ মার্কিন নারী এক বিরল কনজেনিটাল রোগে আক্রান্ত। শারীরিক অসহায়ত্ব ইউটিউবারদের মনে দয়ার উদ্রেক ঘটাতে পারেনি। তাকে নিয়ে ভিডিও তৈরি করে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। ভিডিও প্রকাশ হওয়ার পর লিজি নানা প্রহসনের শিকার হন। তবে লিজি এসব পরিস্থিতির ভ্রুক্ষেপ না করে এগিয়ে গিয়েছেন স্বীয় উদ্যমে।  লিজি আজ সমগ্র বিশ্বে অনন্য এক নজির।

হানান হামিদ

গণমাধ্যমে তাঁর কান্নার ভিডিও অনেক মানুষ দেখেন তাঁর প্রতি সহমর্মিতাও প্রকাশ করেন কিন্তু কিছু মানুষ আছেন যারা তাঁর নানা কাজে মন্দ দেখতে পান তারা তাঁকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় নানাভাবে হেনস্তা করেন

সাইবার বুলিং যে কত ভয়াবহ হতে পারে তার একটি দৃষ্টান্ত ভারতের হানান হামিদ। বাবা ছিলেন মাতাল। এক সময় তার মা অপ্রকৃতস্থ হয়ে পড়েন। বাবা ছেড়ে চলে যান তাদের। ছোট ভাই আর মাকে নিয়ে অকূল পাথারে পড়েন ক্লাস সেভেনের ছাত্রী হানান হামিদ। জীবিকার তাগিদে সব রকম কাজই তিনি করেছেন। মাছ বিক্রি করতেন স্কুলের ক্লাস শেষে। মূলত জীবিকার তাগিদে এ কাজ করতে গিয়ে নেট দুনিয়ায় ট্রলের শিকার হন তিনি। ভারতের কেরালা রাজ্যের ঘটনা এটি। এক সময় কলেজে ভর্তি হন হানান। হানান হামিদ ক্লাস শেষে মাছ বিক্রি করতেন রাস্তাঘাটে। জীবিকা নির্বাহের তাগিদে মাছ বিক্রেতার পথ বেছে নেন হানান হামিদ। তবে তিনি যেখানে থাকতেন, সেখানে নয়। বেশ খানিকটা দূরে অন্য শহরে গিয়ে এ কাজ করতেন। কিন্তু কোনোভাবে এক ব্যক্তি তাঁর মাছ বিক্রির ভিডিও ধারণ করে তা নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে দেয়। এরপর তার ইউনিফরম এবং মেকআপ পরা অবস্থায় মাছ বিক্রির বিষয়টি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াজুড়ে ট্রল করতে শুরু করে অনেকে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, নিজ আলোয় উদ্ভাসিত মেয়েটি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। গণমাধ্যমে তার কান্নার ভিডিও দেখে অনেকেই তার প্রতি সহমর্মিতাও প্রকাশ করেন। তবে সমাজের কিছু মানুষ আছেন যারা সবকিছুতেই মন্দ খোঁজেন। তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় তাকে নিয়ে চর্চা করতে থাকেন। তিনি নিজের জমানো টাকায় একটা আংটি কেনেন, সে বিষয়টিও বাদ পড়েনি নেটিজেনদের আপত্তিকর মন্তব্যে। তবে পরিস্থিতি বদলায়। ভারতে অনেকেই তার পাশে দাঁড়িয়েছেন। দেশটির মূলধারার গণমাধ্যমে শিক্ষার্থীর মাছ বিক্রি এবং তাকে নিয়ে ট্রলের বিষয়টি উঠে আসে। ফলে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। ঘটনার সঙ্গে জড়িত একজনকে গ্রেফতারও করা হয়।  মেয়েটির প্রশ্ন, শিক্ষার্থী হয়ে মাছ বিক্রি করা কি অপরাধ? নিজের দরিদ্র পরিবারের দায়িত্ব নেওয়া কি অপরাধ?

মেগান মিয়ের

মাত্র আট বছর বয়সেই নেটিজেনদের হয়রানির শিকার হন মেগান মিয়ের। আমেরিকান টিনএজ মেয়েটি এতটাই হতাশায় ভুগছিলেন যে, সে সময় থেকেই অ্যান্টিসাইকোটিকস ও অ্যান্টিডিপ্রেসেন্টস গ্রহণ করতেন। ওষুধগুলো তাঁকে সাময়িক প্রশান্তি দিলেও নেট দুনিয়ায় প্রতিনিয়ত হয়রানির কারণে মেগান মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন। তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ার সময় মেগান তাঁর মাকে জানান, তিনি বেঁচে থাকতে চান না। মেগানের মা তখন তাঁকে একটি মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সঙ্গে দেখা করান। ১৩ বছর বয়সে মেগানের অকাল মৃত্যুর পর জানা গেছে, মিসৌরিতে মেগানের প্রতিবেশী এক মহিলা সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ফেক অ্যাকাউন্ড খুলে তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাতে থাকেন। তখন থেকেই মেগান চরম হতাশা আর অবসাদে ভুগতে থাকেন।  তদন্ত প্রতিবেদনে জানা গেছে, মাত্র পাঁচ বছর বয়স থেকে মেগান সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়ে আসছিলেন।

মারিয়ান হার্নান্দেজ

সাইবার বুলিংয়ের কারণে আত্মহত্যা করে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনার মেসা শহরের ১০ বছর বয়সী মারিয়ান হার্নান্দেজ রোজাস। পরিবারের ছোট সদস্যের অকাল মৃত্যুর পর জানা গেছে, রোজাস দীর্ঘদিন ধরে সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়েছিল। মোবাইলে তাঁকে নানারকম বার্তা পাঠিয়ে হয়রানি করা হতো বলে জানিয়েছে ছোট্ট রোজাসের বন্ধুরা। মৃত্যুর পর শেষকৃতের অনুষ্ঠানে রোজাসের বড় বোন জানান, রোজাস ছিল অত্যন্ত সাহসী একটি মেয়ে। জানা গেছে, চতুর্থ শ্রেণিতে পড়াশোনা করার সময় থেকে সে সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়ে আসছিল। তখন থেকে সে প্রচণ্ড অবসাদে ভুগতে থাকে। তদন্ত প্রতিবেদনে জানা গেছে, পরিবারের কেউ যেন তাকে নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে,  তাই রোজাস অনলাইনে হয়রানির বিষয়গুলো সর্বদা নিজের মাঝে চেপে রাখত।

অ্যামান্ডা টড

কানাডার ১৫ বছর বয়সী অ্যামান্ডা টড সপ্তম শ্রেণিতে পড়াশোনার সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় এক ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয় হয়। পরিচয়ের পর ওই ব্যক্তির সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। এক সময় ওই ব্যক্তি অ্যামান্ডাকে তার খোলা বুক দেখাতে রাজি করায়। কিশোরী অ্যামান্ডা প্ররোচণায় পড়ে নগ্ন ছবি দিয়ে বসে। এরপরই অ্যামান্ডার ওপর চলে হয়রানি ও মানসিক অত্যাচার। ওই ব্যক্তি তাকে ভিডিও চ্যাটিংয়ে সেক্সের অফার করে। কিন্তু কিশোরী অ্যামান্ডা তাতে রাজি হয়নি। আর তার জেরে অপরিচিত ওই ব্যক্তি অ্যামান্ডার নগ্ন ছবি ছড়িয়ে দেয় নেট দুনিয়ায়। নেটিজেনরা তাকে নিয়ে নানা অপত্তিকর মন্তব্য করতে থাকে। নেট দুনিয়ায় নানা বুলিংয়ের শিকার হতে হয় কিশোরী অ্যামান্ডাকে। অসংখ্য মানুষ অ্যামান্ডার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে। অনেক নেটিজেন তাকে কু-প্রস্তাবও করে বসে। অন্য শহরে গিয়েও, অ্যামান্ডা বুলিং থেকে রেহাই পায়নি। এ ঘটনায় তাকে কয়েকবার স্কুল বদলও করতে হয়েছিল। ২০১২ সালে অ্যামান্ডা আত্মহত্যা করে।  তার আগে ইউটিউবে এক ভিডিও পোস্টে বুলিংয়ের ঘটনা জানায় সে।

অ্যাশলিন কনার

ফুটফুটে মেয়ে অ্যাশলিন কনার। মাত্র ১০ বছর বয়সে নেট দুনিয়ায় নানারকম হয়রানির শিকার হতে হয় তাকে। ছোট্ট মেয়েটি সাইবার বুলিংয়ে এতটাই বিরক্ত ছিল যে, তার মায়ের কাছে সে স্কুলে যেতে অপারগতা প্রকাশ করে। বারবার বারণ করার পর স্কুলের ছেলেরা তাকে নানাভাবে উত্ত্যক্ত করত। এক সময় সে স্কুলের ভয়ংকর শিশুদের থেকে পালাতে চেয়েছিল। কিন্তু সে পারেনি, তার মা তাকে বারবারই স্কুলে পড়াশোনার জন্য পাঠাত। স্কুল থেকে অনলাইন প্ল্যাটফরম, হয়রানি যেন দিন দিন বেড়েই চলছিল। স্কুলের বন্ধুরা অ্যাশলিনকে প্রথমে মোটা এবং কুৎসিত বলা শুরু করে। পরে স্কুল এবং নেট দুনিয়ার নেটিজেনরা তাকে বেশ্যা বলে ডাকে। হয়রানি থেকে বাঁচতে নিজের চুল কেটে ফেলেছিল অ্যাশলিন। তবুও থেমে থাকেনি বুলিদের কটূক্তিকর মন্তব্য। এক সময় অ্যাশলিন আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয়।  নিজের বাড়িতে ঝুলন্ত অবস্থায় তার মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

অ্যাঞ্জেল গ্রিন

দুরন্ত ও চঞ্চল প্রকৃতির মেয়ে ছিল অ্যাঞ্জেল গ্রিন। ১৪ বছর বয়সী গ্রিন প্রতিনয়ত অবসাদে ভুগত। সাইবার বুলিং কেড়ে নিয়েছিল মেয়েটির জীবন। যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানার একটি স্কুলে পড়ত গ্রিন। বেঁচে থাকার দিনগুলোয় স্কুলের বন্ধু এবং নেটিজেনদের আপত্তিকর মন্তব্য বিষাদ করে তুলেছিল তার জীবন। যদিও সে সেসব অপবাদ শুনেও বেঁচে থাকার চেষ্টা করেছিল। স্কুলের ছেলেরা তাকে বেশ্যা বলে ডাকত। পারিবারিকভাবেও গ্রিন খুব একটা সুখে ছিল না। তার বাবা প্রায়শই তাকে মারধর করত। যদিও মেয়েকে নির্যাতনের জন্য তার বাবার জেলও হয়েছিল। পারিবারিক অশান্তির খবর স্কুল ও নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর লোকেরা তাকে নিয়ে নানা অশালীন ও আপত্তিকর মন্তব্য করত। নিজ বাড়িতে অ্যাঞ্জেল আত্মহত্যা করে। তবে মৃত্যুর আগে সে একটি সুইসাইড নোট রেখে গিয়েছিল। তাতে লেখা ছিল- আমি মরতে চাই না,  তবে মানসিক যন্ত্রণা থেকে মুক্তি চাই।

ডলি এভারেট

ডলি এভারেট; ছোট্ট মেয়েটির অকাল মৃত্যুকে ঘিরে অস্ট্রেলিয়ায় সাইবার বুলিং নিয়ে আলোচনা শুরু। ১৪ বছর বয়সী ডলি বাবা-মায়ের সঙ্গে উত্তর টেরিটরির প্রত্যন্ত অঞ্চলে বাস করত। অস্ট্রেলীয় এ শিক্ষার্থী সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়ে ২০১৮ সালে আত্মহত্যা করে। জানা গেছে, বধির হওয়ার কারণে ফেসবুকের বন্ধুদের দ্বারা ডলি প্রায়শই লাঞ্ছনার শিকার হতো। স্কুলের ছেলেরা তাকে ‘বেশ্যা’ ডাকত। কিশোরী মেয়েটি তখনো ‘বেশ্যা’ শব্দটির অর্থ বুঝে উঠতে পারেনি। এক সময় প্রচণ্ড একাকিত্ব বোধ করতে থাকে ডলি এভারেট।  পরিচিতদের এমন আচরণে বিধ্বস্ত ডলি এভারেট আত্মহত্যা করে।

কেনেথ ওয়েশুহ্ন

নেট দুনিয়ায় শুধু মেয়েরাই নয়, ছেলেদেরও অনেক সময় হয়রানির শিকার হতে হয়। আমেরিকান কেনেথ ওয়েশুহ্ন জুনিয়র তাদের মধ্যে একজন। যাকে তার যৌন দৃষ্টিভঙ্গির জন্য নেট দুনিয়ায় বুলিংয়ের শিকার হতে হয়েছিল। নিউইয়র্ক শহরে মা ও বোনের সঙ্গে থাকত ১৪ বছর বয়সী কিশোর কেনেথ ওয়েশুহ্ন জুনিয়র। সে ছিল সমকামী, আর এটাই ছিল তার একমাত্র দুর্বলতা। আমেরিকান সভ্য সমাজও মেনে নিতে পারেনি ওয়েশুহ্নর ব্যক্তি স্বাধীনতা। তার সঙ্গেও ঘটেছিল খারাপ কিছু- ওয়েশুহ্নের স্কুলের বন্ধুরা সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যান্টি-সমকামী গ্রুপ খোলে। সেখানে তার বিরুদ্ধে চালায় নানা অপপ্রচার। এক সময় নেটিজেনরা তাকে ফোনে হত্যার হুমকিও দিয়েছিল। ওয়েশুহ্নর বন্ধুরা তার সঙ্গে মেলামেশা ও খেলাধুলা বন্ধ করে দেয়। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ওয়েশুহ্ন এক সময় একাকী জীবন বেছে নেয়। প্রচণ্ড মানসিক যন্ত্রণা আর অবসাদে ভুগতে থাকে সে। তার দুঃসময়ে কেউই পাশে ছিল না। ওয়েশুহ্নর মা জানান, সে নিজেকে শেষ করে দিতে চাইত। অল্প বয়সেই সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়।  কঠিন বাস্তবতা ছাড়িয়ে বিদায় নেয় নিষ্ঠুর পৃথিবী থেকে।

হানা কিমুরা

জাপানের জনপ্রিয় রেসলার (কুস্তিগির) এবং নেট ফ্লিক্স তারকা ছিলেন হানা কিমুরা। নেটফ্লিক্সের জনপ্রিয় রিয়েলিটি টিভি শো ‘টেরাস হাউস’-এ অভিনয় করেছিলেন তিনি। ২০২০ সালের ২৩ মে আকস্মিক আত্মহত্যার পথ বেছে নেন এ তারকা। ২২ বছর বয়সী কিমুরা অনলাইনে রিয়েলিটি টিভি শো ‘টেরাস হাউসে’র দর্শকদের ক্রমাগত সমালোচনার প্রতিক্রিয়ায় আত্মহত্যা করেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয়। কিমুরার টুইটগুলোতে আত্মহত্যার আভাস ছিল। নিজের ইনস্টাগ্রামে নিজের বিড়ালের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করেন কিমুরা। আর ক্যাপশনে লেখেন, ‘বিদায়’। এর আগে নিজের হাত কেটে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছিলেন হানা।  তারপরই তার মানসিক অবসাদের কথা জানতে পেরেছিল জনপ্রিয় এ তারকার ভক্তরা।

জেসিকা লোগান

হাইস্কুলে থাকাকালীন প্রেমে পড়েন জেসিকা লোগান। তার প্রেমিকের কাছে পাঠিয়েছিলেন নিজের নগ্ন ছবি। সেই ছবিই কাল হয়ে দাঁড়ায়। প্রেমিক ছবিটি পাওয়ার পর যেন বদলে গেল। সে জেসিকার নগ্ন ছবি তার স্কুলের বন্ধুদের তো বটেই কাছের মানুষদের কাছেও পাঠায়। এরপর থেকেই সামাজিকভাবে হেয় হতে হয় জেসিকাকে। শুরুর দিকে বিষয়টি গোপন রেখেছিলেন জেসিকা। তাই তার বাবা-মা বিষয়টি জানতে পারেননি। যখন জানতে পারেন তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। মেগান মারাত্মক হতাশায় ভুগছিলেন। অ্যান্টিসাইকোটিকস এবং অ্যান্টিডিপ্রেসেন্টস গ্রহণ করতেন তিনি প্রতিনিয়ত। এক সময় নিজেকে মুক্ত করতে আত্মহত্যা করেন জেসিকা। তার মৃত্যুর পর বাবা-মা খোঁজ নিয়ে দেখেন কি অমানুষিক নির্যাতন ও যন্ত্রণার ভিতর দিয়ে সময় পার করেছিলেন তাদের মেয়ে। এ নিয়ে আদালতে মামলার পর জেসিকার সাবেক প্রেমিক, তার স্কুল কর্তৃপক্ষ ও বন্ধুদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। বেরিয়ে আসে স্কুলের গাফিলতি,  বন্ধুদের দিনের পর দিন সাইবার বুলিংয়ের রোমহর্ষক ঘটনা।

হেইলি ল্যামবেথ

যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদা অঙ্গরাজ্যে বাস করত কিশোরী হেইলি ল্যামবেথ। ১৩ বছর বয়সী এ কিশোরী নেট দুনিয়ায় হয়রানির শিকার হয়ে বেছে নেয় আত্মহত্যার পথ। সে এত বেশি বুলিংয়ের শিকার হয়েছিল যে, স্কুলে যেতে পারত না। ছেলেরা তাকে নিয়ে নানা কটূক্তিকর মন্তব্য করত। মেয়ের অকাল মৃত্যুর পর বাবা-মা জানায়, ল্যামবেথ মৃগী রোগে আক্রান্ত ছিল। তার স্কুলের বন্ধুরা তার শারীরিক অক্ষমতার কারণে তাকে প্রতিনিয়ত হেয় করত। স্কুলের হয়রানি এক সময় নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। নেটিজেনরা তাকে নিয়ে নানা আপত্তিকর মন্তব্য করতে থাকে। বুলিরা প্রায়ই তাকে আত্মহত্যা করতে বলত। একবার তো এক বন্ধু তাকে মেইল করে বলে- আশা করি তুমি মারা গেছ। ছোট্ট ল্যামবেথ মানসিক যন্ত্রণা আর নিতে পারেনি। এক সময় সে নিজেই নিজেকে শেষ করে দেয়। বিদায় নেয় পৃথিবী থেকে।  তার বাবা-মা জানান, মৃগী রোগ থাকায় সে প্রচণ্ড অবসাদে ভুগত।

ডেভিড মোলাক

দুুর্দান্ত ছেলে ডেভিড মোলাক। তার প্রেমিকাও ছিল ভীষণ সুন্দরী। বাবা-মায়ের তিন সন্তানের মধ্যে মোলাক ছিল সবার ছোট। ১৫ বছর বয়সী ছেলেটিও নেট দুনিয়ার বুলিং থেকে রেহাই পায়নি। নেটিজেনদের আপত্তিকর মন্তব্য সহ্য করতে না পেরে এক সময় আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় কিশোর এ আমেরিকান। যুক্তরাষ্ট্রের সান আন্তোনিওর আলমো হাইস্কুলে পড়াশোনা করত মোলাক। ২০১৬ সালে তার স্কুলের এক বন্ধু সোশ্যাল মিডিয়ায় তাকে নিয়ে একটি স্ট্যাটাস দেয়। যেখানে তাকে একটি বানরের সঙ্গে তুলনা করা হয়। সে পোস্টে নেটিজেনদের মন্তব্যও ছিল কয়েক শ। অল্প  কিছু দিনেই সেসব মন্তব্য কিশোর মোলাককে মানসিকভাবে বিধ্বস্ত করে দেয়। এক সময় মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে মোলাক। বিবর্ণ ও বিষাদময় হয়ে ওঠে তার জীবন। ওই বছর ২১ অক্টোবর মোলাক নিজ বাড়িতে আত্মহত্যা করে। মোলাকের বাবা-মা জানান, সে স্কুলে যেত না। তার ধারণা,  স্কুলের সবাই তাকে ঘৃণা করে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন