শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৩

বিচিত্র রোবট

রকমারি ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বিচিত্র রোবট

নেকড়ে রোবট

রোবট নেকড়েটি তৈরি করেছে ওলফ কামুয়ি নামের একটি প্রযুক্তি কোম্পানি। প্রথমে এটি গ্রামাঞ্চলে খেত-খামার থেকে ভালুক, হরিণ ও বানরের মতো প্রাণী তাড়ানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল। সম্প্রতি দেশটির কিছু শহরে ভালুকের উৎপাত বেড়ে যায়। তাই রোবট নেকড়ে এখন সেখানেও ব্যবহার করছে কর্তৃপক্ষ। ২০২০ সালের শরৎকালে জাপানের তাকিকাওয়া শহরে প্রথমবারের মতো রোবটটি কাজে লাগানো হয়। সে বছরই এটিকে ভালুক তাড়ানোর কাজে ব্যবহার করে ইতিবাচক ফল পাওয়া যায়। টোকিও ইউনিভার্সিটি অব এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির অধ্যাপক শিনসুকে কোইকে বলেন, ‘জাপানে শহুরে লোকজনের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে, তরুণ প্রজন্ম এখন আর গ্রামে থাকতে চায় না। তারা শহরে চলে আসায় গ্রামে রয়ে গেছেন কেবল বয়স্ক লোক। বয়স্ক লোকদের পক্ষে কৃষিকাজ করা কঠিন। কৃষি খামারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আরও কঠিন।’ আরও জানান, আগে কৃষিজ ভূমি ও পার্বত্য বনভূমির মধ্যে একটি বাফার জোন ছিল। এখন তা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বন থেকে প্রায়ই ভালুকসহ বিভিন্ন প্রাণী নেমে এসে কৃষি খামারের ক্ষতি করছে। বন্যপ্রাণীদের নিরাপদ আশ্রয়ের অভাব এবং খাদ্যসংকটের কারণে তারা লোকালয়ে চলে আসছে। জাপানে ২০২১ সালেই চারজন নিহত হয়েছেন ভালুকের হামলায়। আহত হয়েছেন অন্তত ১০ জন। তাই বিভিন্ন এলাকায় বাড়ছে এমন রোবটের চাহিদা।

 

শিক্ষার্থীর হয়ে ক্লাস করবে রোবট

জাপানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় কুমামোতো শহরের স্কুলে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষে কার্যত উপস্থিত দেখাতে রোবট ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে। এক মিটার লম্বা রোবটগুলো স্বয়ংক্রিয় হবে। শিক্ষার্থীরা বাসা থেকেই নিজেদের প্রতিনিধিত্ব করা রোবটের মাধ্যমে নানা অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারবে। এই রোবট ওই অনুপস্থিত শিক্ষার্থীর প্রতিনিধি হিসেবে বিবেচিত হবে। জাপানের এই শহরে বিষণ্ণতা ও অপদস্থ করার কারণে স্কুল পালানো শিক্ষার্থীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এ কারণে শহর কর্তৃপক্ষ স্কুলে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষে ভার্চুয়ালি উপস্থিত রাখতে প্রতিনিধি হিসেবে রোবট ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে। আগামী নভেম্বরেই কুমামোতো শহরের স্কুলগুলোর শ্রেণিকক্ষে এ রোবট ব্যবহার শুরু হওয়ার কথা। মাইক্রোফোন, স্পিকার ও ক্যামেরাযুক্ত এসব রোবট দ্বিমুখী যোগাযোগ করবে। শহর কর্তৃপক্ষ বলছে, শিশুরা স্কুলে তাদের প্রতিনিধিত্বকারী রোবটগুলোকে ডিভাইসের মাধ্যমে বাসা থেকেই ব্যবহার করতে পারবে।

 

কোম্পানির সিইও

বিশ্বে এই প্রথমবার কোম্পানির সিইও পদে ‘রোবট’ রোবটের নির্দেশে চলবে মানুষ। মোবাইল গেম প্রস্তুতকারী চীনা কোম্পানি নেটড্রাগন ওয়েবসফট এমন অবিশ্বাস্য ব্যাপারকে বাস্তবে পরিণত করেছে। কোম্পানিটি সম্প্রতি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন (এআই) একটি ভার্চুয়াল মানুষকে (রোবট) জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। হিউম্যানয়েড ওই রোবটটির নাম ‘ট্যাং ইউ’। নিয়োগের পর মিস ট্যাং ইউ ফুজিয়ান নেটড্রাগন ওয়েবসফটে তার কাজ শুরু করেছেন। কোম্পানিটির বিবৃতিতে জানা গেছে, কোম্পানির দৈনন্দিন কর্মকান্ডে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সহায়তা করবে এ রোবট। এভাবে ঝুঁকি-ব্যবস্থাপনা সিস্টেমকে আরও বেশি কার্যকরী করতে কাজ করবে ট্যাং ইউ। এ ছাড়া কোম্পানির বোর্ডের জন্য রিয়াল-টাইম ডেটা সেন্টার ও অ্যানালিটিক্স টুল হিসেবেও কাজ করবে এ রোবট।

রোবট যখন নায়িকা

একটি জাপানি ছবিতে কাজ করেছে রোবট। ছবির নায়িকা হিসেবে অভিনয় করে অ্যান্ড্রয়েড রোবটটি। রোবটের নাম জেমিনয়েড এফ। আর ছবির নাম ‘সায়োনারা’। এই প্রথম কোনো মানুষ নায়কের বিপরীতে রয়েছে রোবট নায়িকা। জাপানের পরমাণু বোমা বিস্ফোরণ নিয়ে ছবি এগিয়েছে রোবট ও তানিয়া নামের এক মহিলার সম্পর্ক নিয়ে। রোবটের সংস্পর্শে এসে অসুস্থ হয়ে পড়েন তানিয়া। এর আগে অভিনেতা-অভিনেত্রীদের ওপর স্পেশাল এফেক্টসে ছবিতে তৈরি হয়েছে রোবট। পরিচালকের কথা শুনে কৃত্রিম বুদ্ধির সাহায্যে কাজ করে লিওনা। জাপানি পরিচালক কোজি ফুকাদা, নাট্যকার ওরিজা হিরাতা এবং ওসাকা ইউনিভার্সিটির ইন্টেলিজেন্ট রোবোটিকস ল্যাবরেটরির অধ্যাপক হিরোশি ইশিগুরো এ ছবি তৈরি করেছেন। ২৮তম টোকিও ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে দেখানো হয়েছে এ ছবি। আরও রয়েছে সুন্দরী মডেল কন্যা হিউম্যান সাইবারনেটিক। হিউম্যান সাইবারনেটিক এইচআরপি রোবটটি অবিকল মানুষের মতো দেখতে। এর মুখাবয়বে জাপানি মেয়ের চেহারা নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। যাকে দেখে আপনার মনে হতে পারে ১৯ থেকে ২৫ বছর বয়সী কোনো মেয়ে।  এটি সুন্দর মুখাবয়ব এবং কাঁধ পর্যন্ত চুলের অধিকারী এক অপরূপ সুন্দরী নারী রোবট। এ রোবটটির বিশেষত্ব হচ্ছে এটি একটি মডেল কন্যা।

 

রোবট করছে জাদুঘরের কাজ

জাদুঘরকর্মী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছে এক রোবট। আর তাকে নিয়েই বিশ্বজুড়ে চলছে হইচই। ঘটনা সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে। সম্প্রতি দেশটির দ্য মিউজিয়াম অব ফিউচারে আমেকা নামের এক মানবসদৃশ রোবটকে জাদুঘরে চাকরি দিয়েছে। রোবটটি দর্শনার্থী এলে তাকে স্বাগত জানাতে পারে। কোথায়, কোনদিকে কীভাবে যেতে পারে সে পথও দেখিয়ে দিতে পারে। কথাও বলতে পারে একাধিক ভাষায়। দেখতে মানুষের মতো হলেও আমেকা নামের এ রোবটটি হাঁটাচলা করতে পারে না। রোবট নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি বলছে, আমেকা যাতে চলাচল করতে পারে, এমন প্রযুক্তিগত উন্নয়ন নিয়ে কাজ করছে তারা। জাদুঘরে নিয়োগ হওয়ার পর থেকেই রোবটটি অন্য কর্মীদের মতো দর্শনার্থীদের সাহায্য করবে। পাঁচ দিন আগে জাদুঘরের ফেসবুক ও টুইটার পাতায় একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। ওই ভিডিও চিত্রে দেখা যায়, ওই জাদুঘরের আয়া নামের এক কর্মীর সঙ্গে কথা বলছে রোবট আমেকা। ভিডিওটি পোস্ট করে জাদুঘর কর্তৃপক্ষ লিখেছে- আমেকা মানুষের মতো দেখতে যেসব রোবট বিশ্বে আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে উন্নত। জাদুঘরের ওই কর্মীর সঙ্গে আমিরাতের ভাষায় কথা বলতে শোনা যায় রোবট আমেকাকে। এখন থেকে দর্শনার্থীরা ওই জাদুঘরে গেলে আমেকাকে দেখতে পারবেন। ইনস্টাগ্রামে পোস্ট হওয়া ওই ভিডিওটি প্রায় ৫০ হাজার মানুষ দেখেছে। প্রতিক্রিয়া এসেছে দেড় হাজারের বেশি। একটি রোবটের জাদুঘরকর্মী হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার খবরে যারা বিস্মিত হয়েছেন, মন্তব্যের ঘরে অভিমত জানিয়েছেন। একজন লিখেছেন, ‘প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন যে কত দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে, তা বোঝার জন্য এই ভিডিও যথেষ্ট। আমি ভাবছি, আগামী ৫০ থেকে ১০০ বছরের মধ্যে মানুষ কোথায় গিয়ে পৌঁছবে।’ আরেকজন মন্তব্য করেছেন, এটা একই সঙ্গে আশ্চর্যজনক ও ভীতিকর। তিনি আরও লিখেছেন, ‘২০৭১ সালের মধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এআই ও রোবট-সংক্রান্ত প্রযুক্তি কতটা এগিয়ে যাবে, আমি সেটাই ভাবছি।’ তৃতীয় একজন লিখেছেন, আমেকাকে জাদুঘরকর্মী হিসেবে দেখা একই সঙ্গে গা ছমছমে ও দারুণ।

 

শেষকৃত্য পরিচালনায়

শেষকৃত্য অনুষ্ঠান পরিচালনা করার জন্যও রয়েছে রোবট। পুরোহিত রোবট তৈরির কাজটি করেছে জাপানের রোবট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। রোবট নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি ‘পিপার’ নামের একটি রোবটের প্রদর্শন করে যা বৌদ্ধ ধর্মানুসারে শেষকৃত্য অনুষ্ঠান পরিচালনা করতে সক্ষম। শুধু বৌদ্ধ ধর্মানুসারে শেষকৃত্য অনুষ্ঠান পরিচালনাই নয়, এর পাশাপাশি জাপানি রীতিনীতির প্রতিও সমান খেয়াল রাখবে সফটব্যাংকের ‘পিপার’। রোবটটি যে সফটওয়্যারের মাধ্যমে শেষকৃত্য অনুষ্ঠানের মন্ত্র উচ্চারণ করছে, তা তৈরি করছে জাপানি সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান নিসেই ইকো। এরই মধ্যে জাপানে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ‘পিপার’।

 

রান্নায় এক্সপার্ট

একদম পাকা রাঁধুনির মতো পায়েলা নামের একটি খাবার রান্না করে দেখিয়েছে এক রোবট। রোবটের হাতে স্প্যানিশ রান্নার স্বাদ ছিল দারুণ। পাশে রান্নার উপাদান রেখে দিলে রোবট তার হাত দিয়ে নিখুঁতভাবে রান্না করতে পারে। হোটেল এবং রেস্তোরাঁর পাশাপাশি একটি জাপানি সংস্থাও রোবটটির প্রতি আগ্রহ দেখিয়েছে। রোবটটি বানিয়েছে ম্যানুফ্যাকচারার কোম্পানি মিমকুক। উদ্ভাবকরা জানিয়েছেন, মানুষ যাতে সৃজনশীল কাজে মনোযোগ দিতে পারে সে জন্যই এমন রোবট বানিয়েছেন তারা। এটা কফি বা জুস মেশিনের মতো।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

এই মাত্র | জীবন ধারা

তিন শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে ভুল সংশোধনে শিক্ষকদের পরামর্শ চেয়েছে মন্ত্রণালয়
তিন শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে ভুল সংশোধনে শিক্ষকদের পরামর্শ চেয়েছে মন্ত্রণালয়

১ মিনিট আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪ বছরের মেয়েকে হত্যা করে নদীতে ফেলে দিলেন বাবা
৪ বছরের মেয়েকে হত্যা করে নদীতে ফেলে দিলেন বাবা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানুষ শেষ পর্যন্ত বিএনপির দিকেই তাকিয়ে আছে : মান্না
মানুষ শেষ পর্যন্ত বিএনপির দিকেই তাকিয়ে আছে : মান্না

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুপার লিগে খেলবেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে খেলবেন সাকিব

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হৃতিক-এনটিআরের ‘ওয়ার টু’ এক ঝটকায় গড়ল বিশ্বরেকর্ড
হৃতিক-এনটিআরের ‘ওয়ার টু’ এক ঝটকায় গড়ল বিশ্বরেকর্ড

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মায়ানগরীতে ফিরছেন ‘নো এন্ট্রি’ খ্যাত সেলিনা
মায়ানগরীতে ফিরছেন ‘নো এন্ট্রি’ খ্যাত সেলিনা

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাজবাড়ীতে শোক মিছিল
পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাজবাড়ীতে শোক মিছিল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভয়াবহ চোটে মাঠের বাইরে ৫ মাস, দুশ্চিন্তায় বায়ার্ন-মুসিয়ালা
ভয়াবহ চোটে মাঠের বাইরে ৫ মাস, দুশ্চিন্তায় বায়ার্ন-মুসিয়ালা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে নিখোঁজের একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
সরাইলে নিখোঁজের একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটস প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটস প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল
কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চতুর্থ বারের মতো বাবা, উচ্ছ্বসিত নেইমার
চতুর্থ বারের মতো বাবা, উচ্ছ্বসিত নেইমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় বৃত্তিপ্রাপ্ত ৩১ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
ভোলায় বৃত্তিপ্রাপ্ত ৩১ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা
রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় খেলার মাঠেই মারা গেলেন গোলরক্ষক
মালয়েশিয়ায় খেলার মাঠেই মারা গেলেন গোলরক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ নারীযোদ্ধাদের পরিবার যেন হারিয়ে না যায়: উপদেষ্টা শারমিন
শহীদ নারীযোদ্ধাদের পরিবার যেন হারিয়ে না যায়: উপদেষ্টা শারমিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রেনাডা টেস্ট: লড়াই জমিয়ে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া
গ্রেনাডা টেস্ট: লড়াই জমিয়ে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু
ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, বললেন জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, বললেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?
রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়
খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক
২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান
পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাউফলে আছে নানারকম গুণ
কাউফলে আছে নানারকম গুণ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২
যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক
সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’
‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা