শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৩

রাজা-রানিদের প্রেতাত্মা

প্রিন্ট ভার্সন
রাজা-রানিদের প্রেতাত্মা

‘ভূত’ আর ‘প্রেতাত্মা’ যা-ই বলা হোক না কেন, চিরকালই তা এক অপার রহস্যের নাম। পৃথিবীতে এমন একটা মানুষও খুঁজে পাওয়া যাবে না যে ছোটবেলায় ভূতের গল্প শোনেনি।  আর বড়বেলায় এসেও ভূত-প্রেত বিষয়ে মানুষের আগ্রহ এতটুকু কমেনি। লোকমুখে শোনা যায়, প্রেতাত্মা হয়ে দেখা দেন বিখ্যাত রাজা-রানিরাও। রাজা-রানিদের ভূত হিসেবে দেখা যায় ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ডের বিভিন্ন প্রান্তে। বিখ্যাত সেসব প্রেতাত্মাকে নিয়ে লিখেছেন - রণক ইকরাম

 

দ্বিতীয় এডওয়ার্ডের আর্তনাদ

তিনি চলে গেছেন বহু বছর আগে। ১৩২৭ সালের ২৫ জানুয়ারি ছিল তাঁর জীবনের শেষ দিন। আর বহু বছরের পুরনো সেই মানুষটি নাকি এখনো কাঁদেন। এখনো কেঁদে-কেটে পুরনো দুর্গটির আকাশ-বাতাস প্রকম্পিত করে তোলেন। বলা হচ্ছে, ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় এডওয়ার্ডের কথা। আর এডওয়ার্ডের কান্নাধ্বনি এখনো শোনা যায় একটি প্রাচীন দুর্গ থেকে। এ দুর্গটির অবস্থান ইংল্যান্ডের গ্লুসেস্টারশায়ারের বার্নলি শহরে। এ অদ্ভুতুড়ে ঘটনার জন্য শহরের মানুষ রীতিমতো বিব্রত এবং ভীতসন্ত্রস্তও বটে। মজার ব্যাপার হলো- বিখ্যাত এ দুর্গটির সুবাদে শহরের অনেকে আবার গর্ববোধও করেন। কিন্তু এরপরও মাঝেমধ্যে যখন ওই দুর্গ থেকে যন্ত্রণাকাতর আর্তনাদ এবং আরও নানা বীভৎস চিৎকার ভেসে আসে তখন সত্যিই থমকে যেতে হয়। ১৩২৭ সালে এ দুর্গে অত্যন্ত নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয় রাজা দ্বিতীয় এডওয়ার্ডকে। হত্যার আগে তার ওপর চালানো হয় বর্বর নির্যাতন। অমানবিক নিষ্ঠুরতার সঙ্গে গনগনে লাল শিক দিয়ে খুঁচিয়ে তাকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল ১৩২৭ সালের ২৫ জানুয়ারি। ওই বীভৎস নির্যাতনের কারণে দুঃসহ যন্ত্রণায় অবিরাম আর্তনাদ করেছেন তিনি, সেই আর্তনাদ এখনো নাকি মাঝে মধ্যে শহরের এ মাথা থেকে ও মাথা পর্যন্ত শোনা যায়।

 

পোর্ট্রেট থেকে বেরিয়ে আসেন বার্কলি

ব্রিটেনের নর্থ আম্বারল্যান্ডের এলানইতে অবস্থিত চিলিংহাম প্রাসাদটি ভূতুড়ে বাড়ি হিসেবে দারুণ বিখ্যাত। এ প্রাসাদটি ব্রিটেনের সবচেয়ে প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী প্রাসাদগুলোর অন্যতম। ব্রিটেনে রাজতন্ত্র চলাকালে এ ক্যাসেলে বসবাস করেছেন নানা বংশের সম্রাট। এদের মধ্যে প্রজাদরদি যেমন ছিলেন, তেমনি নিষ্ঠুর-অত্যাচারী শাসকও ছিলেন। কোনো কোনো সম্রাট প্রাসাদেই গড়ে তুলেছিলেন নির্যাতন কেন্দ্র। ফলে প্রাসাদের অসংখ্য কক্ষের কোনো কোনোটি নিয়ে তৈরি হয়েছে নানা লোককথা। অষ্টাদশ শতাব্দীর দিকে এ প্রাসাদে বাস করতেন লেডি মেরি বার্কলি নামে এক সুন্দরী সম্ভ্রান্ত মহিলা। কিন্তু তার স্বামী লড্র গ্রে ছিলেন লম্পট। আপন শ্যালিকাকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে গ্রে পালিয়ে বিয়ে করেন। মনের দুঃখে আত্মহত্যা করেন বার্কলি। কিন্তু প্রাসাদের ওই কক্ষে আজও নাকি ঘুরে বেড়ায় তার দুঃখভারাক্রান্ত আত্মা। চিলিংহাম প্রাসাদের বাসিন্দা এবং কর্মরত অনেক কর্মচারীর ভাষ্য- বার্কলি যে কক্ষে বাস করতেন সে কক্ষের দেয়ালেই টাঙানো আছে তাঁর একটি পোর্ট্রেট। আর মাঝরাতের সুনসান নীরবতায় মাঝেমধ্যেই তিনি পোর্ট্রেট থেকে বেরিয়ে আসেন! পিংক নামের এক কক্ষ থেকে প্রায়ই ভেসে আসে এক কিশোরের গোঙানির শব্দ এবং তা আসে মধ্যরাতে, যখন প্রকৃতি নিস্তব্ধ হয়ে পড়ে। ওই ঘরে যারাই রাত কাটানোর জন্য অবস্থান করেছেন তারাই দেখেছেন এক ভয়াবহ দৃশ্য! দেয়াল ফুঁড়ে কাঁদতে কাঁদতে বেরিয়ে আসছে নীল রঙের পোশাক পরিহিত এক কিশোর!

 

ব্যভিচারী ইসাবেলাও!

দ্বিতীয় এডওয়ার্ডকে অমানবিক নির্যাতনে হত্যার পেছনে দায়ী ছিলেন তাঁর ব্যভিচারী স্ত্রী ইসাবেলা (১২৯২-১৩৫৮)। আর প্রেতাত্মা হয়ে ঘুরে বেড়াতে হয় তাকেও। তার প্রেতাত্মাকে নাকি উন্মাদিনীর মতো ছুটে বেড়াতে দেখা যায় নরফোকের রাইজিং দুর্গের ওপর। এর বাইরেও এডওয়ার্ড ও ইসাবেলার পুত্র রাজা তৃতীয় এডওয়ার্ডের প্রেতাত্মা ঘুরে বেড়ায় কেন্টের হল প্লেসে। ১৩৩০ সালে ক্ষমতায় আরোহণ করা তৃতীয় এডওয়ার্ডের প্রেতাত্মা তখনই নজরে আসে যখন ব্রিটেন কোনো হুমকির মুখে পড়ে। তা ছাড়া তাঁর প্রেতাত্মা ওই প্রাসাদের বর্তমান মালিকদের বিপদাপদ সম্পর্কে আগাম ধারণা দেয়। ওই প্রেতাত্মাকে দেখা যায় গোধূলিবেলায়। আর প্রেতাত্মা যখন দৃশ্যমান হয় তখন নাকি বিভিন্ন রকম প্রাচীন যন্ত্রসংগীত শোনা যায়।

 

মৃত টমাস উলসি হাজির

ব্রিটেনের বিখ্যাত ভূতের বাড়িগুলোর একটি হ্যাম্পটন কোর্ট। এ প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন লর্ড চ্যান্সেলর কার্ডিনাল টমাস উলসি। রাজা অষ্টম হেনরির সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার পর সেই সম্পর্ক ঠিক করার অভিপ্রায়ে এ প্রাসাদ রাজাকে উপহার দিয়েছিলেন তিনি। আর এ প্রাসাদটিই বর্তমান ইংল্যান্ডের অন্যতম আলোচিত হন্টেড হাউসে পরিণত হয়েছে। এখানে রাজপরিবারের নানা মানুষের প্রেতাত্মা দেখা যায় হরহামেশাই। এমনকি খোদ টমাস উলসি নিজেও প্রেতাত্মা হয়ে দেখা দেবেন। ১৯৬৬ সালে প্রাসাদে এক অনুষ্ঠানে কার্ডিনাল টমাস উলসিকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। প্রথমে তাকে সবাই মনে করেছিল অন্য অভিনেতাদের একজন, হঠাৎ খেয়াল পড়ল এ অনুষ্ঠানে টমাস উলসি নামে কোনো চরিত্র নেই। ততক্ষণে হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে পঞ্চদশ শতকের ইংল্যান্ডের এ ভাগ্যনিয়ন্তা।

 

অষ্টম হেনরি ও তাঁর স্ত্রীরা

অষ্টম হেনরি (১৪৫৭-১৫০৯) বিখ্যাত হয়ে আছেন তাঁর ছয় স্ত্রীর কারণে! হেনরির প্রথম স্ত্রী ছিলেন ক্যাথরিন। ১৫০৯ সালে তাকে বিয়ের ২৪ বছর পর তালাক দেন হেনরি। মজার ব্যাপার হলো, ক্যাথরিন ছিলেন হেনরির ভাই আর্থারের বিধবা স্ত্রী। ওই বছরই হেনরি অন্তঃসত্ত্বা নারী অ্যানি বোলিনকে বিয়ে করেন। এ দম্পতির ঘরেই জন্ম হয় এলিজাবেথের। ১৫৩৬ সালের ১৯ মে রাজার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও আদেশ অমান্যের অভিযোগে অ্যানির মুন্ডুপাত করা হয়। ওই মাস শেষের আগেই হেনরি জেন সেইমোরকে বিয়ে করেন। এডওয়ার্ডের জন্মের বছরখানেকের মধ্যেই জেনের মৃত্যু ঘটে। এর পর হেনরি জার্মান প্রিন্সেস অ্যান অব ক্লেভসের পোর্ট্রটে দেখে তার প্রেমে পড়ে যান। ১৫৪০ সালে তার সঙ্গে হেনরির বিয়ে হয়। তবে সেটি খুব বেশি দিন টেকেনি। ১৫৪০ সালের জুলাইয়ে হেনরি অ্যানি বোলিনের কাজিন ক্যাথরিন হাওয়ার্ডকে বিয়ে করেন। এ বিয়েও বেশিদিন টিকল না। তাকেও অ্যানি বোলিনের মতো অভিযুক্ত করে মুন্ডুপাতের মাধ্যমে হত্যা করা হয়। পরের বছর ১৫৪১ সালে ক্যাথরিন হেনরির ষষ্ঠ স্ত্রী হলেন। তিনিই ১৫৪৭ সালে হেনরির মৃত্যু পর্যন্ত তাঁর স্ত্রী ছিলেন। ফোর্ট প্রাসাদে এখনো নাকি দেখা দেন রাজা অষ্টম হেনরি তাঁর ছয়জন স্ত্রীকে নিয়ে। এদের মধ্যে অ্যান বোলিন ও জেন সিমুরকে হত্যা করা হয়েছিল শিরন্ডেদের মাধ্যমে। মুন্ডুহীন অবস্থাতেই ঘুরে বেড়াতে দেখা যায় তাদের ছায়াশরীর। তবে ভূতের সংখ্যায় সব কিছুকে ছাড়িয়ে গেছে টাওয়ার অব লন্ডন। অ্যান বোলিনের আত্মা নাকি উদয় হয় এখানেও।

রানি অ্যান বোলিনের প্রেতাত্মাকে দেখা যায় শেষ বিকালে হ্যাম্পটন কোর্ট প্রাসাদের করিডোরে। যারা তাকে দেখেছেন তারা বলেছেন রানিকে নাকি দেখা যায় বিষণ্ণ, উদ্বিগ্ন, উৎকণ্ঠিত অবস্থায়। মনে হয় আসন্ন বিপদের খবর তিনি পেয়েছিলেন। রানি জেন সিমুরের প্রেতাত্মাকে নাকি দেখা যায় ১২ অক্টোবর। ওইদিন জন্ম নেয় তার সন্তান পরবর্তী রাজা ষষ্ঠ এডওয়ার্ড (১৫৩৭-১৫৫৩)। জেন সিমুরের চেহারা নাকি শান্ত স্নিগ্ধ কিন্তু ক্যাথরিন হাওয়ার্ডের আত্মা নাকি সবসময় চিৎকার করে বেড়ায়। কারণ রাজা তাকে ব্যভিচারের অভিযোগে যখন গ্রেফতার করে টাওয়ারে নিয়ে যায় তখন তিনি নাকি নিজেকে নিরপরাধ দাবি করছিলেন।

 

রানি এলিজাবেথ

বিখ্যাত উইন্ডসর ক্যাসেলে নাকি এখনো ঘুরে বেড়ান প্রথম এলিজাবেথ। প্রথম হাইহিল জুতার আওয়াজ পাওয়া যায়। তার পরই দেখা যায় তাঁকে। রয়্যাল লাইব্রেরির পাশ দিয়ে হেঁটে ভিতরের ঘরে ঢুকে যান। ওখানে যারা গেছেন তাদের সবারই নাকি এ রকম অভিজ্ঞতা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন
নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে
চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ
সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত
ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের
পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা
ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা

৩৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২
ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় মা-ছেলে খুন
বগুড়ায় মা-ছেলে খুন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান
শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ
অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে উঠতে আত্মবিশ্বাসী টাইগার কোচ
সুপার ফোরে উঠতে আত্মবিশ্বাসী টাইগার কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় ৯ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দিলো সরকার
খুলনায় ৯ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দিলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২
সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট নগরী থেকে অজ্ঞান পার্টির ৫ সদস্য আটক
সিলেট নগরী থেকে অজ্ঞান পার্টির ৫ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা
নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ
নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন