শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৩

রাজা-রানিদের প্রেতাত্মা

প্রিন্ট ভার্সন
রাজা-রানিদের প্রেতাত্মা

‘ভূত’ আর ‘প্রেতাত্মা’ যা-ই বলা হোক না কেন, চিরকালই তা এক অপার রহস্যের নাম। পৃথিবীতে এমন একটা মানুষও খুঁজে পাওয়া যাবে না যে ছোটবেলায় ভূতের গল্প শোনেনি।  আর বড়বেলায় এসেও ভূত-প্রেত বিষয়ে মানুষের আগ্রহ এতটুকু কমেনি। লোকমুখে শোনা যায়, প্রেতাত্মা হয়ে দেখা দেন বিখ্যাত রাজা-রানিরাও। রাজা-রানিদের ভূত হিসেবে দেখা যায় ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ডের বিভিন্ন প্রান্তে। বিখ্যাত সেসব প্রেতাত্মাকে নিয়ে লিখেছেন - রণক ইকরাম

 

দ্বিতীয় এডওয়ার্ডের আর্তনাদ

তিনি চলে গেছেন বহু বছর আগে। ১৩২৭ সালের ২৫ জানুয়ারি ছিল তাঁর জীবনের শেষ দিন। আর বহু বছরের পুরনো সেই মানুষটি নাকি এখনো কাঁদেন। এখনো কেঁদে-কেটে পুরনো দুর্গটির আকাশ-বাতাস প্রকম্পিত করে তোলেন। বলা হচ্ছে, ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় এডওয়ার্ডের কথা। আর এডওয়ার্ডের কান্নাধ্বনি এখনো শোনা যায় একটি প্রাচীন দুর্গ থেকে। এ দুর্গটির অবস্থান ইংল্যান্ডের গ্লুসেস্টারশায়ারের বার্নলি শহরে। এ অদ্ভুতুড়ে ঘটনার জন্য শহরের মানুষ রীতিমতো বিব্রত এবং ভীতসন্ত্রস্তও বটে। মজার ব্যাপার হলো- বিখ্যাত এ দুর্গটির সুবাদে শহরের অনেকে আবার গর্ববোধও করেন। কিন্তু এরপরও মাঝেমধ্যে যখন ওই দুর্গ থেকে যন্ত্রণাকাতর আর্তনাদ এবং আরও নানা বীভৎস চিৎকার ভেসে আসে তখন সত্যিই থমকে যেতে হয়। ১৩২৭ সালে এ দুর্গে অত্যন্ত নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয় রাজা দ্বিতীয় এডওয়ার্ডকে। হত্যার আগে তার ওপর চালানো হয় বর্বর নির্যাতন। অমানবিক নিষ্ঠুরতার সঙ্গে গনগনে লাল শিক দিয়ে খুঁচিয়ে তাকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল ১৩২৭ সালের ২৫ জানুয়ারি। ওই বীভৎস নির্যাতনের কারণে দুঃসহ যন্ত্রণায় অবিরাম আর্তনাদ করেছেন তিনি, সেই আর্তনাদ এখনো নাকি মাঝে মধ্যে শহরের এ মাথা থেকে ও মাথা পর্যন্ত শোনা যায়।

 

পোর্ট্রেট থেকে বেরিয়ে আসেন বার্কলি

ব্রিটেনের নর্থ আম্বারল্যান্ডের এলানইতে অবস্থিত চিলিংহাম প্রাসাদটি ভূতুড়ে বাড়ি হিসেবে দারুণ বিখ্যাত। এ প্রাসাদটি ব্রিটেনের সবচেয়ে প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী প্রাসাদগুলোর অন্যতম। ব্রিটেনে রাজতন্ত্র চলাকালে এ ক্যাসেলে বসবাস করেছেন নানা বংশের সম্রাট। এদের মধ্যে প্রজাদরদি যেমন ছিলেন, তেমনি নিষ্ঠুর-অত্যাচারী শাসকও ছিলেন। কোনো কোনো সম্রাট প্রাসাদেই গড়ে তুলেছিলেন নির্যাতন কেন্দ্র। ফলে প্রাসাদের অসংখ্য কক্ষের কোনো কোনোটি নিয়ে তৈরি হয়েছে নানা লোককথা। অষ্টাদশ শতাব্দীর দিকে এ প্রাসাদে বাস করতেন লেডি মেরি বার্কলি নামে এক সুন্দরী সম্ভ্রান্ত মহিলা। কিন্তু তার স্বামী লড্র গ্রে ছিলেন লম্পট। আপন শ্যালিকাকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে গ্রে পালিয়ে বিয়ে করেন। মনের দুঃখে আত্মহত্যা করেন বার্কলি। কিন্তু প্রাসাদের ওই কক্ষে আজও নাকি ঘুরে বেড়ায় তার দুঃখভারাক্রান্ত আত্মা। চিলিংহাম প্রাসাদের বাসিন্দা এবং কর্মরত অনেক কর্মচারীর ভাষ্য- বার্কলি যে কক্ষে বাস করতেন সে কক্ষের দেয়ালেই টাঙানো আছে তাঁর একটি পোর্ট্রেট। আর মাঝরাতের সুনসান নীরবতায় মাঝেমধ্যেই তিনি পোর্ট্রেট থেকে বেরিয়ে আসেন! পিংক নামের এক কক্ষ থেকে প্রায়ই ভেসে আসে এক কিশোরের গোঙানির শব্দ এবং তা আসে মধ্যরাতে, যখন প্রকৃতি নিস্তব্ধ হয়ে পড়ে। ওই ঘরে যারাই রাত কাটানোর জন্য অবস্থান করেছেন তারাই দেখেছেন এক ভয়াবহ দৃশ্য! দেয়াল ফুঁড়ে কাঁদতে কাঁদতে বেরিয়ে আসছে নীল রঙের পোশাক পরিহিত এক কিশোর!

 

ব্যভিচারী ইসাবেলাও!

দ্বিতীয় এডওয়ার্ডকে অমানবিক নির্যাতনে হত্যার পেছনে দায়ী ছিলেন তাঁর ব্যভিচারী স্ত্রী ইসাবেলা (১২৯২-১৩৫৮)। আর প্রেতাত্মা হয়ে ঘুরে বেড়াতে হয় তাকেও। তার প্রেতাত্মাকে নাকি উন্মাদিনীর মতো ছুটে বেড়াতে দেখা যায় নরফোকের রাইজিং দুর্গের ওপর। এর বাইরেও এডওয়ার্ড ও ইসাবেলার পুত্র রাজা তৃতীয় এডওয়ার্ডের প্রেতাত্মা ঘুরে বেড়ায় কেন্টের হল প্লেসে। ১৩৩০ সালে ক্ষমতায় আরোহণ করা তৃতীয় এডওয়ার্ডের প্রেতাত্মা তখনই নজরে আসে যখন ব্রিটেন কোনো হুমকির মুখে পড়ে। তা ছাড়া তাঁর প্রেতাত্মা ওই প্রাসাদের বর্তমান মালিকদের বিপদাপদ সম্পর্কে আগাম ধারণা দেয়। ওই প্রেতাত্মাকে দেখা যায় গোধূলিবেলায়। আর প্রেতাত্মা যখন দৃশ্যমান হয় তখন নাকি বিভিন্ন রকম প্রাচীন যন্ত্রসংগীত শোনা যায়।

 

মৃত টমাস উলসি হাজির

ব্রিটেনের বিখ্যাত ভূতের বাড়িগুলোর একটি হ্যাম্পটন কোর্ট। এ প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন লর্ড চ্যান্সেলর কার্ডিনাল টমাস উলসি। রাজা অষ্টম হেনরির সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার পর সেই সম্পর্ক ঠিক করার অভিপ্রায়ে এ প্রাসাদ রাজাকে উপহার দিয়েছিলেন তিনি। আর এ প্রাসাদটিই বর্তমান ইংল্যান্ডের অন্যতম আলোচিত হন্টেড হাউসে পরিণত হয়েছে। এখানে রাজপরিবারের নানা মানুষের প্রেতাত্মা দেখা যায় হরহামেশাই। এমনকি খোদ টমাস উলসি নিজেও প্রেতাত্মা হয়ে দেখা দেবেন। ১৯৬৬ সালে প্রাসাদে এক অনুষ্ঠানে কার্ডিনাল টমাস উলসিকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। প্রথমে তাকে সবাই মনে করেছিল অন্য অভিনেতাদের একজন, হঠাৎ খেয়াল পড়ল এ অনুষ্ঠানে টমাস উলসি নামে কোনো চরিত্র নেই। ততক্ষণে হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে পঞ্চদশ শতকের ইংল্যান্ডের এ ভাগ্যনিয়ন্তা।

 

অষ্টম হেনরি ও তাঁর স্ত্রীরা

অষ্টম হেনরি (১৪৫৭-১৫০৯) বিখ্যাত হয়ে আছেন তাঁর ছয় স্ত্রীর কারণে! হেনরির প্রথম স্ত্রী ছিলেন ক্যাথরিন। ১৫০৯ সালে তাকে বিয়ের ২৪ বছর পর তালাক দেন হেনরি। মজার ব্যাপার হলো, ক্যাথরিন ছিলেন হেনরির ভাই আর্থারের বিধবা স্ত্রী। ওই বছরই হেনরি অন্তঃসত্ত্বা নারী অ্যানি বোলিনকে বিয়ে করেন। এ দম্পতির ঘরেই জন্ম হয় এলিজাবেথের। ১৫৩৬ সালের ১৯ মে রাজার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও আদেশ অমান্যের অভিযোগে অ্যানির মুন্ডুপাত করা হয়। ওই মাস শেষের আগেই হেনরি জেন সেইমোরকে বিয়ে করেন। এডওয়ার্ডের জন্মের বছরখানেকের মধ্যেই জেনের মৃত্যু ঘটে। এর পর হেনরি জার্মান প্রিন্সেস অ্যান অব ক্লেভসের পোর্ট্রটে দেখে তার প্রেমে পড়ে যান। ১৫৪০ সালে তার সঙ্গে হেনরির বিয়ে হয়। তবে সেটি খুব বেশি দিন টেকেনি। ১৫৪০ সালের জুলাইয়ে হেনরি অ্যানি বোলিনের কাজিন ক্যাথরিন হাওয়ার্ডকে বিয়ে করেন। এ বিয়েও বেশিদিন টিকল না। তাকেও অ্যানি বোলিনের মতো অভিযুক্ত করে মুন্ডুপাতের মাধ্যমে হত্যা করা হয়। পরের বছর ১৫৪১ সালে ক্যাথরিন হেনরির ষষ্ঠ স্ত্রী হলেন। তিনিই ১৫৪৭ সালে হেনরির মৃত্যু পর্যন্ত তাঁর স্ত্রী ছিলেন। ফোর্ট প্রাসাদে এখনো নাকি দেখা দেন রাজা অষ্টম হেনরি তাঁর ছয়জন স্ত্রীকে নিয়ে। এদের মধ্যে অ্যান বোলিন ও জেন সিমুরকে হত্যা করা হয়েছিল শিরন্ডেদের মাধ্যমে। মুন্ডুহীন অবস্থাতেই ঘুরে বেড়াতে দেখা যায় তাদের ছায়াশরীর। তবে ভূতের সংখ্যায় সব কিছুকে ছাড়িয়ে গেছে টাওয়ার অব লন্ডন। অ্যান বোলিনের আত্মা নাকি উদয় হয় এখানেও।

রানি অ্যান বোলিনের প্রেতাত্মাকে দেখা যায় শেষ বিকালে হ্যাম্পটন কোর্ট প্রাসাদের করিডোরে। যারা তাকে দেখেছেন তারা বলেছেন রানিকে নাকি দেখা যায় বিষণ্ণ, উদ্বিগ্ন, উৎকণ্ঠিত অবস্থায়। মনে হয় আসন্ন বিপদের খবর তিনি পেয়েছিলেন। রানি জেন সিমুরের প্রেতাত্মাকে নাকি দেখা যায় ১২ অক্টোবর। ওইদিন জন্ম নেয় তার সন্তান পরবর্তী রাজা ষষ্ঠ এডওয়ার্ড (১৫৩৭-১৫৫৩)। জেন সিমুরের চেহারা নাকি শান্ত স্নিগ্ধ কিন্তু ক্যাথরিন হাওয়ার্ডের আত্মা নাকি সবসময় চিৎকার করে বেড়ায়। কারণ রাজা তাকে ব্যভিচারের অভিযোগে যখন গ্রেফতার করে টাওয়ারে নিয়ে যায় তখন তিনি নাকি নিজেকে নিরপরাধ দাবি করছিলেন।

 

রানি এলিজাবেথ

বিখ্যাত উইন্ডসর ক্যাসেলে নাকি এখনো ঘুরে বেড়ান প্রথম এলিজাবেথ। প্রথম হাইহিল জুতার আওয়াজ পাওয়া যায়। তার পরই দেখা যায় তাঁকে। রয়্যাল লাইব্রেরির পাশ দিয়ে হেঁটে ভিতরের ঘরে ঢুকে যান। ওখানে যারা গেছেন তাদের সবারই নাকি এ রকম অভিজ্ঞতা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা