শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ আগস্ট, ২০২৪

প্রকৃতির রূপকথা

তানহা জাদিদা খান
প্রকৃতির রূপকথা

ছোট্ট রাহাতের স্বপ্ন বাংলাদেশের এক ছোট্ট গ্রামে ছিল সবুজ শস্যক্ষেত, নদী, পাখির কলরব আর মনোমুগ্ধকর প্রকৃতি। এই গ্রামে থাকত একটি ছোট্ট ছেলে, রাহাত। রাহাত ছিল খুবই কৌতূহলী এবং প্রকৃতিপ্রেমী। প্রতিদিন সে প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াত, নদীর ধারে বসে পাখির গান শুনত আর আকাশের নীলিমায় হারিয়ে যেত। রাহাতের বাবা-মা গ্রামের স্কুলের শিক্ষক ছিলেন। তারা রাহাতকে বই পড়তে উৎসাহিত করতেন। গ্রামের ছোট্ট লাইব্রেরিতে রাহাত অনেক বই পেত, কিন্তু তার প্রিয় ছিল প্রকৃতি নিয়ে লেখা বইগুলো। সে সব সময় ভাবত, ‘আমি যদি প্রকৃতির সৌন্দর্যকে কথায় বন্দি করতে পারতাম!’ একদিন রাহাত তার বাবার কাছে গিয়ে বলল, ‘বাবা, আমি কীভাবে প্রকৃতির সৌন্দর্য নিয়ে গল্প লিখতে পারি?’ বাবা হাসিমুখে বললেন, ‘প্রকৃতিকে মন দিয়ে দেখো, তার পরে যা অনুভব করো তা লেখার চেষ্টা করো।’ রাহাত বাবার কথা মনে রেখে প্রতিদিন তার ডায়েরিতে প্রকৃতির বিভিন্ন দিক নিয়ে লেখালেখি শুরু করল। সে নদীর কলকল ধ্বনি, পাখির গান, সবুজ ধানের ক্ষেতে দোল খাওয়া বাতাস-সব কিছু লিখে রাখত। দিনে দিনে তার লেখার দক্ষতা বাড়তে লাগল। গ্রামের মানুষও রাহাতকে উৎসাহিত করত। তারা বলত, ‘তুমি একদিন বড় লেখক হবে রাহাত।’ একদিন গ্রামের বড় মেলা বসেছিল। সেখানে একটি ছোট প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়েছিল, যেখানে শিশুদের নিজেদের লেখা গল্প শোনানোর সুযোগ দেওয়া হচ্ছিল। রাহাত খুবই উত্তেজিত হয়ে তার লেখা গল্প নিয়ে সেখানে গেল। রাহাতের পালা এলে সে মঞ্চে উঠে তার গল্পটি পড়া শুরু করল। সে বর্ণনা করছিল কীভাবে ভোরের আলোয় নদীর জল চকচক করে ওঠে, কীভাবে পাখির গান মনে আনন্দ এনে দেয়, কীভাবে গ্রামের মানুষ প্রকৃতির সঙ্গে মিলেমিশে জীবনযাপন করে। তার গল্প শুনে সবাই মুগ্ধ হয়ে গেল। বিচারকরা তার গল্পের প্রশংসা করলেন এবং প্রথম পুরস্কারটি তাকে দিলেন। রাহাতের এই সাফল্য তার মনে নতুন স্বপ্নের বীজ বুনে। তারপর থেকে সে ভাবতে লাগল, ‘আমি যদি একদিন সত্যিকারের লেখক হতে পারতাম!’ ‘এই চিন্তা তাকে আরও অনুপ্রাণিত করল। সে আরও বেশি করে প্রকৃতিকে পর্যবেক্ষণ করতে লাগল, আরও গভীরভাবে তার সৌন্দর্যকে অনুভব করতে লাগল। গ্রামের মানুষও রাহাতকে উৎসাহিত করত। তারা বলত, ‘তুমি একদিন বড় লেখক হবে রাহাত।’ রাহাতের লেখার প্রতিভা দেখে তার বাবা-মা তাকে শহরের বড় লাইব্রেরিতে নিয়ে গেলেন। সেখানে সে আরও অনেক ধরনের বই পড়তে পারল এবং নতুন নতুন বিষয় নিয়ে লেখালেখি শুরু করল। শহরের লেখক সংঘ তাকে তাদের দলে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানাল। রাহাত সেখানে গিয়ে অনেক অভিজ্ঞ লেখকের সঙ্গে দেখা করে তাদের কাছ থেকে পরামর্শ নিল। হঠাৎ একদিন একটি বড় প্রকাশনী সংস্থা রাহাতের লেখা পড়ে মুগ্ধ হয়ে তার সঙ্গে যোগাযোগ করে। তারা রাহাতকে একটি বই লিখতে বলে। রাহাত আগ্রহের সঙ্গে অনেক পরিশ্রম করে একটি গল্পের বই লিখল ‘প্রকৃতির রূপকথা’। এ বইটি প্রকাশিত হওয়ার পর চারদিকে তার সুনাম ছড়িয়ে পড়ে। সবার মুখে মুখে রাহাতের নাম। রাহাতের গ্রামের সবাই এ খবর শুনে তো ভীষণ খুশি। তার স্কুলের শিক্ষক, বন্ধু এবং গ্রামের সবাই তাকে বাড়িতে এসে অভিনন্দন জানিয়ে যাচ্ছে। রাহাত ভাবল, ‘আমার এই সাফল্যের পেছনে প্রকৃতিরই অবদান সবচেয়ে বেশি।’ রাহাত এখন শুধু নিজেই লেখে না, অন্য ছোটদেরও লেখালেখিতে উৎসাহিত করে। তার গ্রামে একটি ছোট সাহিত্য ক্লাব গড়ে তুলেছে, যেখানে সে প্রতিদিন ছোটদের সঙ্গে বসে প্রকৃতির গল্প বলে এবং তাদের লেখালেখির দীক্ষা দেয়। গ্রামের শিশুদের কাছে রাহাত এখন এক অনুপ্রেরণা। রাহাতের এ সাহিত্য ক্লাবে শিশুদের লেখালেখির প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়, তাদের মধ্যে সৃজনশীলতা জাগিয়ে তোলা হয়। রাহাত তাদের শেখায় কীভাবে প্রকৃতিকে দেখলে, তার সৌন্দর্যকে অনুভব করলে এবং সেই অনুভূতিগুলোকে কীভাবে অনুভব করলে তা লেখায় প্রকাশ করা যায়। শিশুদের মধ্যে রাহাতের গল্পগুলো পড়ে অনেকেই লেখালেখির আগ্রহ পায় এবং তার কাছ থেকে দীক্ষা নিয়ে নিজেরাও লেখার অভ্যাস গড়ে তোলে। রাহাতের প্রতিদিনের রুটিন ছিল খুবই সুন্দর। সকালে উঠে সে গ্রামের সবুজ ধানের ক্ষেতে হাঁটতে যেত। নদীর ধারে বসে পাখির গান শুনত আর ছোট্ট নৌকায় চড়ে নদীর মাঝে হারিয়ে যেত। প্রতিদিন সন্ধ্যায় সে তার ডায়েরি নিয়ে বসত এবং পুরো দিনের অভিজ্ঞতাগুলো লিখে রাখত। তার লেখাগুলো ছিল জীবন্ত, যেন পাঠক সেই মুহূর্তগুলোকে নিজেই অনুভব করতে পারে। একদিন রাহাতের কাছে একটি চিঠি এলো। চিঠিটি ছিল দেশের এক বড় সাহিত্য পুরস্কারের আমন্ত্রণপত্র। রাহাতের ‘প্রকৃতির রূপকথা’ বইটি সেই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছে। রাহাত এতে খুবই খুশি এবং তার বাবা-মা এবং গ্রামের মানুষের সঙ্গে এই সুখবরটি ভাগাভাগিও করে নেয়। পুরস্কার অনুষ্ঠানে রাহাত যখন মঞ্চে উঠে তার পুরস্কার গ্রহণ করছিল, তখন তার চোখে ছিল আনন্দের অশ্রু। সে ভাবছিল, ‘আমি যদি প্রকৃতির সৌন্দর্যকে না বুঝতাম, তাহলে কখনো এ জায়গায় আসতে পারতাম না।’ পুরস্কার গ্রহণের পর রাহাত একটি ছোট বক্তব্য দেয়। সে বলে, ‘প্রকৃতি আমাদের চারপাশে সব সময় সুন্দরভাবে বিদ্যমান। আমাদের শুধু মন দিয়ে তাকে দেখতে হবে, তার সৌন্দর্যকে অনুভব করতে হবে এবং সেই অনুভূতিগুলোকে লিখতে হবে। আমি সব সময় বিশ্বাস করি, প্রকৃতির সৌন্দর্য আমাদের হৃদয়কে প্রশান্তি এনে দেয় এবং আমাদের সৃজনশীলতাকে জাগিয়ে তোলে।’ রাহাতের এই বক্তব্য সবাইকে মুগ্ধ করে। তার কথা শুনে সবাই নতুন করে প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা অনুভব করতে শুরু করে এবং নিজের জীবনেও সেই সৌন্দর্য খুঁজে পেতে চেষ্টা করে। রাহাতের গল্প শেষ হয়নি। সে এখনো প্রতিদিন নতুন নতুন গল্প লিখছে, ছোটদের সাহিত্যে উৎসাহিত করছে এবং গ্রামের মানুষের কাছে প্রকৃতির সৌন্দর্যকে তুলে ধরছে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
শীত সকালের পদ্য
শীত সকালের পদ্য
হাসি ফুল
হাসি ফুল
ঘুম
ঘুম
বাবুই পাখির বাসা
বাবুই পাখির বাসা
নদীর গান
নদীর গান
ঢাকাইয়া জৌলুস
ঢাকাইয়া জৌলুস
ভালো ছড়াকার
ভালো ছড়াকার
মৌমাছি আর মধু চুরি
মৌমাছি আর মধু চুরি
‘বোতলে কম্পন ধ্বনি’ একটি মজার খেলা...
‘বোতলে কম্পন ধ্বনি’ একটি মজার খেলা...
নদী ও ফুলপরি
নদী ও ফুলপরি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুর্ঘটনায় চোখে আঘাত পেলেন অক্ষয়
দুর্ঘটনায় চোখে আঘাত পেলেন অক্ষয়

১ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কাশিমপুরে ডাকাতি
গাজীপুরের কাশিমপুরে ডাকাতি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে দ্বিতীয় দিনেও জমজমাট ব্যাট-বলের লড়াই
সিলেটে দ্বিতীয় দিনেও জমজমাট ব্যাট-বলের লড়াই

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে শীতের তীব্রতায় বিপর্যস্ত জনজীবন
কুড়িগ্রামে শীতের তীব্রতায় বিপর্যস্ত জনজীবন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ দিনে কমবে তাপমাত্রা, যে বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
৩ দিনে কমবে তাপমাত্রা, যে বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!
অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
ফরিদপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে লিগ্যাল এইড কমিটির ওরিয়েন্টেশন সভা
রাজশাহীতে লিগ্যাল এইড কমিটির ওরিয়েন্টেশন সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিভাগীয় বইমেলায় ৪০ লাখ টাকার বই বিক্রি
বরিশাল বিভাগীয় বইমেলায় ৪০ লাখ টাকার বই বিক্রি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদিবাসী, ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠি ও দলিতসহ কোনো
 নাগরিক আর বৈষম্যের শিকার হবে না
আদিবাসী, ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠি ও দলিতসহ কোনো  নাগরিক আর বৈষম্যের শিকার হবে না

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড়দিন ও থার্টি ফার্স্টে আতশবাজি-ফানুসে ডিএমপির নিষেধাজ্ঞা
বড়দিন ও থার্টি ফার্স্টে আতশবাজি-ফানুসে ডিএমপির নিষেধাজ্ঞা

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৪ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৪ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ডোনাল্ড ট্রাম্প
টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ডোনাল্ড ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলবাড়ীতে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ফুলবাড়ীতে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় হুমকি প্রদানকারী ছাত্রলীগ কর্মী আটক
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় হুমকি প্রদানকারী ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাইপগানসহ যুবক গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাইপগানসহ যুবক গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে দেড় শতাধিক দুঃস্থকে সহায়তা প্রদান
রাজারহাটে দেড় শতাধিক দুঃস্থকে সহায়তা প্রদান

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়া পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে জর্ডানে ব্লিংকেন
সিরিয়া পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে জর্ডানে ব্লিংকেন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাংবাদিক কাজী শাহেদের দাদীর ইন্তেকাল
বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাংবাদিক কাজী শাহেদের দাদীর ইন্তেকাল

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে মৎস্যজীবী সুফলভোগীদের সাথে মতবিনিময়
ঝালকাঠিতে মৎস্যজীবী সুফলভোগীদের সাথে মতবিনিময়

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবির সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলে ইনডোর গেমস উদ্বোধন
শাবিপ্রবির সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলে ইনডোর গেমস উদ্বোধন

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে দুই জনের জেল-জরিমানা
কুমারখালীতে দুই জনের জেল-জরিমানা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টসে হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে মৎস্যজীবী সুফলভোগীদের সাথে মতবিনিময়
ঝালকাঠিতে মৎস্যজীবী সুফলভোগীদের সাথে মতবিনিময়

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কন্যা সন্তানের বাবা হলেন মাগুরায় ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিহত রাব্বি
কন্যা সন্তানের বাবা হলেন মাগুরায় ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিহত রাব্বি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়া ফেলেছে ইমরান-পড়শী-জীবনের 'কথা একটাই'
সাড়া ফেলেছে ইমরান-পড়শী-জীবনের 'কথা একটাই'

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে ব্রিজের নিচে মিলল নবজাতকের লাশ
ফরিদপুরে ব্রিজের নিচে মিলল নবজাতকের লাশ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

২২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

২১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১৪ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা